Category Archives: পূর্ব বর্ধমান

Kidney Health: কিডনির সমস্যায় বেশি জল খেলে কি কিডনি ভাল থাকে? এই ধারণা কি ঠিক? জানুন চিকিৎসকের মত

অনেকর মধ্যে একটা ধারণা রয়েছে,বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের যে , বেশি করে জল পান করলেই তাদের কিডনি ভাল থাকবে। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে ঠিক কি বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
অনেকর মধ্যে একটা ধারণা রয়েছে,বিশেষ করে যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের যে , বেশি করে জল পান করলেই তাদের কিডনি ভাল থাকবে। কিন্তু এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল । তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক এই বিষয়ে ঠিক কি বলছেন বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
ডাক্তার মিলটন বিশ্বাস এই বিষয়ে বলছেন,বিশেষ করে যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য বেশি করে জল পান করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ।যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে কোনও ভাবেই তারা অতিরিক্ত জল পান করবেন না । (তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
ডাক্তার মিলটন বিশ্বাস এই বিষয়ে বলছেন,বিশেষ করে যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য বেশি করে জল পান করা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ ।যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে কোনও ভাবেই তারা অতিরিক্ত জল পান করবেন না । (তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
এক্ষেত্রে ফিজিশিয়ান ,নেফ্রোলজিস্ট, অথবা ইউরোলজিস্ট উপদেশ দেবেন আপনি সারাদিনে ঠিক কতটা পরিমাণে জল পান করতে পারবেন। এবং তিনি ঠিক যতটা পরিমাণে জল পানের জন্য আপনাকে উপদেশ দেবেন আপনি ঠিক ততটা পরিমাণের জলই পান করবেন সারাদিনে।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
এক্ষেত্রে ফিজিশিয়ান ,নেফ্রোলজিস্ট, অথবা ইউরোলজিস্ট উপদেশ দেবেন আপনি সারাদিনে ঠিক কতটা পরিমাণে জল পান করতে পারবেন। এবং তিনি ঠিক যতটা পরিমাণে জল পানের জন্য আপনাকে উপদেশ দেবেন আপনি ঠিক ততটা পরিমাণের জলই পান করবেন সারাদিনে।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের জল খাওয়ার হিসাবটা এরকমভাবে করা হয় যে , আগের দিনে ঠিক যতটা পরিমাণ প্রস্বাব উৎপাদন হয়েছিল তার সঙ্গে নতুন করে ৫০০ বা ৬০০ এমএল জল যোগ করে সেই পরিমাণ জল সারাদিনে পান করা যেতে পারে।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
যাদের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে তাদের জল খাওয়ার হিসাবটা এরকমভাবে করা হয় যে , আগের দিনে ঠিক যতটা পরিমাণ প্রস্বাব উৎপাদন হয়েছিল তার সঙ্গে নতুন করে ৫০০ বা ৬০০ এমএল জল যোগ করে সেই পরিমাণ জল সারাদিনে পান করা যেতে পারে।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
ধরা যাক কোনও একজনের আগের দিনের মোট ৫০০ এমএল পরিমাণ মূত্র উৎপাদন হয়েছিল, তার সঙ্গে যদি তিনি৫০০ থেকে ৬০০ এমএল জল যোগ করেন তাহলে ১ লিটারের মত জল হচ্ছে যেটা তিনি সারাদিনে পান করতে পারবেন।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
ধরা যাক কোনও একজনের আগের দিনের মোট ৫০০ এমএল পরিমাণ মূত্র উৎপাদন হয়েছিল, তার সঙ্গে যদি তিনি৫০০ থেকে ৬০০ এমএল জল যোগ করেন তাহলে ১ লিটারের মত জল হচ্ছে যেটা তিনি সারাদিনে পান করতে পারবেন।(তথ্য:বনোয়ারীলাল চৌধুরী)

Biryani: টানা সকাল ১২ থেকে রাত ১২ আনলিমিটেড বিরিয়ানি! চিকেন, মটন উভয়ই! কোথায় জানেন? 

পূর্ব বর্ধমান: বর্ধমান শহরে মিলছে আনলিমিটেড বিরিয়ানির সুবিধা। ভোজন রসিকরা চাইলে চেখে দেখতেই পারেন এই বিরিয়ানি। বিরিয়ানি মানেই এখন এক লোভনীয় পদ। কম বেশি অনেকেই পছন্দ করেন। সরু মশলা মাখা গরম ভাত, সঙ্গে আলু, মাংস আর ডিম। জিভে জল আনে অনেকেরই। এই বিরিয়ানি নিয়ে নানান সময়ে সামনে আসে নানা প্রতিবেদন। এবার তেমনই এক অভিনব বিরিয়ানির হদিশ মিলল বর্ধমান শহরে। বর্ধমান শহরে পাওয়া যাচ্ছে আনলিমিটেড বিরিয়ানি। বর্ধমান শহরের নবাবহাট বাসস্ট্যান্ড যাওয়ার পথে বাম দিকে শের-ই-পাঞ্জাব ধাবা। এই ধাবার তরফ থেকেই চালু করা হয়েছে আনলিমিটেড বিরিয়ানি। মন খুলে খাওয়ানোর ইচ্ছে নিয়েই নাকি তাঁরা শুরু করেছেন এই বিষয়টি, তেমনটাই জানাচ্ছেন দোকান মালিক তথাগত চট্টোপাধ্যায়।

আরও পড়ুনঃ লোকাল ট্রেনে দ্বিগুণ মজা! শিয়ালদহ শাখায় যোগ হবে ফার্স্ট ক্লাস কামরা! কোন কোন ট্রেন?

নিজেদের এই অফার প্রসঙ্গে তাঁর প্রতিক্রিয়া, “বর্ধমান একটি খাদ্যপ্রেমীদের শহর। এখানে বিরিয়ানি অনেকেই পছন্দ করে। অনেক বিরিয়ানির দোকান বর্ধমান শহরে হয়েছে। তার মানে মানুষ বিরিয়ানি খেতে চায়। আমি নিজেই বিরিয়ানি খেতে গিয়ে দেখেছি, আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতায় মনে হয় রাইসটা আরেকটু হলে ভাল হতো। আর একটু বেশি বিরিয়ানি যদি খাওয়া যায়। স্বাদটা মেটে না। সেখান থেকেই ‘খান ভালবেসে খান’ কনসেপ্ট টা আমরা এনেছিলাম। সেখান থেকেই এই আনলিমিটেড বিরিয়ানি আমরা চালু করি।”

শের-ই-পাঞ্জাব নামের এই দোকানটিতে চিকেন, মটন উভয় বিরিয়ানিই পাওয়া যাচ্ছে। চিকেন বিরিয়ানির ক্ষেত্রে ২০০ টাকায় বিরিয়ানি, চিকেন, বিগ সাইজ আলু ও পাওয়া যাচ্ছে। দোকানের তরফে জানানো হয়েছে এক প্লেট শেষ করার পর, কেউ আর এক প্লেট রাইস নিতে চাইলে তা মিলবে সম্পূর্ন বিনামূল্যে। চিকেনের পাশাপশি মটন বিরিয়ানির ক্ষেত্রে দাম নেওয়া হবে ২৭৯ টাকা।

কিন্তু কখন কখন মিলবে এই বিরিয়ানি? এই প্রসঙ্গে শের-ই-পাঞ্জাবের তরফে তথাগত চট্টোপাধ্যায় জানিয়েছেন, “দুপুর সাড়ে বারোটা থেকে রাত বারোটা অবদি এখানে বিরিয়ানি মিলবে। হোম ডেলিভারিরও ব্যাবস্থা রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন অনলাইন অ্যাপেও আমাদের বিরিয়ানি মিলবে।” কোয়ান্টিটির পাশাপাশি দোকানের কর্ণধার তথাগত চট্টোপাধ্যায়ের কথায়, কোয়ালিটিও ম্যাটার করে। যে কারণে তাঁদের এক হাঁড়ি বিরিয়ানি বানাতে ব্র্যান্ডেড জিনিস ব্যাবহার করা হয়। তাই তাঁদের এই প্রাইস রাখা হয়েছে। আগামী দিনেও এই বিরিয়ানির অফার চালিয়ে যাবে বলেই জানানো হয়েছে শের-ই-পাঞ্জাব এর পক্ষ থেকে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

Purba Bardhaman News: প্রশাসনের নির্দেশে বন্ধ দোকান-পাট, দিশেহারা ব্যবসায়ীরা

পূর্ব বর্ধমান: হঠাৎ জেলা প্রশাসনের নির্দেশে তুলে ফেলা হল তাদের দোকান-পাট। নতুন করে কোথায় যাবেন তারা, কীভাবে চলবে রুজি-রোজগার এই ভাবনায় দিশেহারা বর্ধমান শহরের কোর্ট কম্পাউন্ডের ব্যবসায়ীরা।

বর্ধমান কোর্ট কম্পাউন্ড এলাকায় শুরু হয়েছে জলের পাইপ লাইনের কাজ। এর ফলে সরানো হয়েছে ওই এলাকার রাস্তার দুপাশের দোকানগুলিকে। তবে ওই সমস্ত ছোট ব্যবসায়ীকে পরিপূরক কোনও জায়গা না দেওয়ায় সমস্যায় পড়েছেন তারা। শহরের একটি ব্যস্ততম জায়গা হল কোর্ট কম্পাউন্ড এলাকা । প্রতিদিনই প্রায় এই এলাকায় অনেকেই আসেন তাদের বিভিন্ন কাজের জন্য। আর এই এলাকাতেই ব্যবসায়ীরা নানান ছোট খাটো ব্যবসা করে অর্থ উপার্জন করেন ।

আরও পড়ুন: শীতের মরশুম শুরু হতেই পুর্ব বর্ধমানে এই ব্যবসা ফুলে-ফেঁপে উঠছে

কয়েকদিন আগেই নোটিশ জারি হয়েছিল জেলাশাসকের পক্ষ থেকে । নির্দেশ ছিল রাস্তার দু’পাশে থাকা গুমটি ও দোকান সরিয়ে ফেলতে হবে। সেইমত মঙ্গলবার শুরু হয় পাইপ লাইনের কাজ এবং উঠে যেতে হয় ব্যবসায়ীদের। এই পরিস্থিতিতে এখন যথেষ্ট দুশ্চিন্তায় রয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এই প্রসঙ্গে এক ব্যবসায়ী বলেন ,হঠাৎ করে আমরা প্রশাসনের নির্দেশ পাই আমাদের সমস্ত গুমটি, দোকান সরিয়ে নিতে । ফলে আমরা পর্যাপ্ত সময় পাইনি পরিপূরক জায়গায় উঠে যাওয়ার। এখন আমরা খুবই সমস্যায় পড়েছি। আমাদের অন্য কোথাও একটা জায়গা দেওয়া হোক । আমাদের সংসার খরচ, ছেলে মেয়ের পড়াশোনার খরচ সব এখান থেকেই চলে।

আরও পড়ুন: এ এক আজব গ্রাম! বিয়ে হচ্ছে না কারও! কারণ জানলে আকাশ থেকে পড়বেন

বর্ধমান কোর্ট চত্বরের ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ দিন ধরে ওই এলাকাতে ব্যবসা করে আসছে । এই ব্যবসা তাদের একমাত্র ভরসা। সংসার খরচ থেকে শুরু করে পরিবারের সমস্ত দায়িত্ব তাদের এখান থেকে উপার্জন করেই পালন করতে হয় । যদিও প্রশাসন সূত্রে খবর, অন্যত্র ব্যবসার জন্য এই সমস্ত দোকানদারকে জায়গা দেওয়ার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

ক্যাম্পাসের ভিতরে জলাশয়ে যুবতীর দেহ! বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে রহস্য

বর্ধমান: বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ে গোলাপবাগ ক্যাম্পাসের জলাশয়ের মধ্যে থেকে এক মহিলার পচাগলা মৃতদেহ উদ্ধার ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় জুড়ে। মঙ্গলবার সকাল দশটা নাগাদ পুলিশ মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য পাঠায় বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।তবে মৃতার নাম ও পরিচয় জানা যায়নি।

পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এ দিন সকালে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলাপবাগ ক্যাম্পাসের ভিতরে একটি জলাশয়ে হঠাৎই এক মহিলার   মৃতদেহ ভাসতে দেখে ক্যাম্পাসের কর্মচারীরা। এর পরেই বর্ধমান থানার পুলিশকে খবর দেওয়া হয়। ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌঁছে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠায় বর্ধমান মেডিক্যালে। তবে এই মৃতদেহ কোথা থেকে কীভাবে  এল, তা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে। গোটা ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে বর্ধমান থানার পুলিশ। মৃতার নাম ও পরিচয় জানার চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।

আরও পড়ুন: বাঁশের মাচার উপরে কাপড় জড়ানো ওটা কী! বাড়ি নিয়ে যেতেই পরের দিন হাজির পুলিশ

বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলাপবাগ ক্যাম্পাস রাজ আমলের। বর্ধমান রাজার তত্ত্বাবধানে এই ক্যাম্পাসের চারদিকে পরিখা কাটা হয়েছিল। সেই লহরে সারা বছরই জল থাকে। সেখান থেকেই এদিন সকালে ওই মহিলার মৃতদেহ পাওয়া যায়। বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলাপবাগ ক্যাম্পাসে ঢোকার জন্য দুটি গেট রয়েছে। সেখানে সর্বক্ষণ পাহারার ব্যবস্থা রয়েছে। বহিরাগতদের বিনা অনুমতিতে সেখানে ঢুকতে দেওয়া হয় না। তাই তাদের নজর এড়িয়ে এই ঘটনা কীভাবে ঘটলো,তা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে।

জলে ডুবে মৃত্যু নাকি তাঁকে খুন করে জলে ফেলে দেওয়া হয়েছে, প্রশ্ন রয়েছে তা নিয়েও। বর্ধমান থানার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ময়নাতদন্ত হলেই মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যাবে। সেই সঙ্গে ওই মহিলার পরিচয় জানার চেষ্টা চালানো হচ্ছে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চাপানউতোর।

এসএফআই-এর বক্তব্য,গতকাল বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলাপবাগ ক্যাম্পাসের লহর থেকে এক অজ্ঞাত পরিচয় মহিলার মৃতদেহ উদ্ধার হয়েছে যা  বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রছাত্রী, অভিভাবকদের মধ্যে বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ছাত্র ছাত্রীদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে। এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের ছাত্র ফেডারেশন বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের পক্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে। এসএফআই- এর বক্তব্য, এই ঘটনা ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে পাঠরত ও আবাসিক ছাত্র-ছাত্রীরা যাঁদের প্রতিদিন সন্ধ্যা থেকে রাত পর্যন্ত লাইব্রেরিতে পড়াশোনা বা ক্যাম্পাসের ভিতরে পড়াশোনার জন্যে থাকতে হয় তাঁদের নিরাপত্তা অনিশ্চয়তার দিকে ঠেলে দিয়েছে।

এর আগেও এ ধরনের ঘটনা বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলাপবাগ ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে ঘটেছে। বারেবারে এই ধরনের অসামাজিক কার্যকলাপ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ঘটছে। তাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক, শিক্ষাকর্মী সহ বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিকদের নিরাপত্তাকে প্রশ্ন চিহ্নের মুখে দাঁড় করিয়েছে। তা বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ঐতিহ্যে আঘাত করেছে। এসএফআই বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয় ইউনিটের পক্ষ থেকে স্মারকলিপির মাধ্যমে অতিদ্রুত বর্ধমান বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের সাধারণ ছাত্রছাত্রী, অধ্যাপক, শিক্ষাকর্মী সহ আবাসিকদের নিরাপত্তা  নিশ্চিত করতে যথোপযুক্ত ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি করা হয়েছে।

Purba Bardhaman: বাঁশের মাচার উপরে কাপড় জড়ানো ওটা কী! বাড়ি নিয়ে যেতেই পরের দিন হাজির পুলিশ

খণ্ডঘোষ: রাতের অন্ধকারে বাঁশের মাচার চারপাশে ঘিরে কয়েকটি পথ কুকুর৷ ক্রমাগত চিৎকার করে যাচ্ছে তারা৷ কুকুরের টানা চিৎকারে সন্দেহ হওয়াতে এগিয়ে যান এক ব্যক্তি। অন্ধকারে সেই মাচার কাছে পৌঁছতেই চক্ষু চড়ক গাছ তাঁর। শীতের রাতে কাঁদছে এক সদ্যোজাত! কে রেখে গেল ফুটফুটে ওই শিশুকে? এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্যে সৃষ্টি হয়েছে পূর্ব বর্ধমান জেলার খণ্ডঘোষের পলেমপুর গ্রামে।

জেলা পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব বর্ধমানের খণ্ডঘোষ থানার পলেমপুর গ্রামে এক সদ্যোজাত শিশুকে উদ্ধার করেছেন এলাকার বাসিন্দারা। আপাতত শিশুটিকে চাইল্ড লাইনের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। তারাই এখন শিশুটির দেখভাল করছে। ওই শিশুটির নিকট আত্মীয়দের হদিশ পাওয়ার চেষ্টা চালানো হচ্ছে।

আরও পড়ুন: হৃদযন্ত্রে সমস্যা, এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হল জেল বন্দি জ্যোতিপ্রিয়কে! কী করবে ইডি?

সোমবার রাত সাড়ে দশটা নাগাদ কাপড় জড়ানো অবস্থায় কিছু একটা বাঁশের মাচার উপরে পড়ে থাকতে দেখেন তাপস অধিকারী নামে এক ব্যক্তি। বেশ কয়েকটা কুকুর মাচার কাছে দাঁড়িয়ে চিৎকার করছিল সেই সময়। সন্দেহবশত সেখানে গিয়েই তিনি দেখেন কাপড়ে জড়ানো এক সদ্যোজাত  পড়ে রয়েছে। এরপর তাপস অধিকারী  শিশুটিকে  নিজের বাড়িতে নিয়ে যান। বাড়িতে নিয়ে গিয়ে  দেখেন শিশুটি একটি সদ্যোজাত  পুত্র সন্তান। শিশুটা একটু অসুস্থ ছিল সেই সময়। গরম জল, দুধ খাইয়ে তিনি ও পরিবারের সদস্যরা সুস্থ  করেন শিশুটিকে।  মঙ্গলবার সকালে ডাক্তারের কাছে নিয়ে যান।

অজ্ঞাত পরিচয় একটি শিশুকে পাওয়া গিয়েছে জানতে পেরে, খণ্ডঘোষ থানার পুলিশ প্রশাসন এবং চাইল্ড লাইনের আধিকারিকরা  শিশুটিকে তাপস অধিকারীর কাছ থেকে  নিয়ে  যান। আপাতত শিশুটিকে চাইল্ড লাইনের  হাতে তুলে দিতে বাধ্য হলেও ওই তাপস অধিকারী এবং তার পরিবার চাইছেন  শিশুটিকে যেন তাদের কাছেই ফিরিয়ে দেওয়া হয়। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক জানিয়েছেন, এভাবে শিশু হস্তান্তর করা যায় না। তার বেশ কিছু পদ্ধতি রয়েছে। কেউ শিশুটিকে নিজেদের বলে দাবি করে কিনা সেটাও দেখা হচ্ছে।

এমন ফুটফুটে সদ্যোজাত সন্তানকে কেন ফেলে যাওয়া হল তা ভেবে উঠতে পারছেন না এলাকার বাসিন্দারা। এলাকার বাইরের কেউ এই শিশুটিকে বাঁশের মাচায় ফেলে রেখে যেতে পারে বলে মনে করছেন তাঁরা। এক রাত্রেই শিশুটিকে আপন করে নিয়েছিলেন তাপস অধিকারী ও তাঁর পরিবার  শিশুটি তাঁদের কাছেই ফিরে আসুক চাইছেন পরিবারের সদস্যরা।

Isabgol Benefits: কোষ্ঠকাঠিন্য-কোলেস্টেরল সারাবে ইসবগুলের ভুসি, কিন্তু খাওয়ার নিয়মে ভুল নেই তো? বলছেন বিশেষজ্ঞ

অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস বা শারীরিক নানা সমস্যার কারণে অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। নানা ওষুধ সেবন করেন। (তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
অনিয়মিত খাদ্যাভ্যাস বা শারীরিক নানা সমস্যার কারণে অনেকেই কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় ভোগেন। এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে অনেকেই ডাক্তারের দ্বারস্থ হন। নানা ওষুধ সেবন করেন। (তথ্য: বনোয়ারীলাল চৌধুরী)
কিন্তু ওষুধের সাহায্য ছাড়াই এই সমস্যা থেকে মিলতে পারে রেহাই। ঘরোয়া টোটকা নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? দেখুন পূর্ব বর্ধমানের ডাক্তার মিলটন বিশ্বাস ঠিক কী জানাচ্ছেন এই প্রসঙ্গে।
কিন্তু ওষুধের সাহায্য ছাড়াই এই সমস্যা থেকে মিলতে পারে রেহাই। ঘরোয়া টোটকা নিয়ে কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা? দেখুন পূর্ব বর্ধমানের ডাক্তার মিলটন বিশ্বাস ঠিক কী জানাচ্ছেন এই প্রসঙ্গে।
অনেকেরই পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে। অর্থাৎ যাদের মলত্যাগ নিয়মিত হয় না। তাদের জন্য ইসবগুলের ভুসি অত্যন্ত উপকারী। আন্টি ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়ার কারণে ইসবগুলের ভুসি অনেকগুলো রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
অনেকেরই পাইলস ও কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা রয়েছে। অর্থাৎ যাদের মলত্যাগ নিয়মিত হয় না। তাদের জন্য ইসবগুলের ভুসি অত্যন্ত উপকারী। আন্টি ইনফ্ল্যামেটরি বৈশিষ্ট্য যুক্ত হওয়ার কারণে ইসবগুলের ভুসি অনেকগুলো রোগকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।
এটি পাইলসের ইনফ্ল্যামেশন কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও এটি কার্যকরী ভূমিকা নেয়। উচ্চ রক্তচাপ কোলেস্টেরল ওজন কমানোর পাশাপাশি যেসব রোগীদের ক্লোরেক্টাল ক্যানসার রয়েছে, তাঁদের জন্যেও এটি ভীষণ উপকারী।
এটি পাইলসের ইনফ্ল্যামেশন কমায়। উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণেও এটি কার্যকরী ভূমিকা নেয়। উচ্চ রক্তচাপ কোলেস্টেরল ওজন কমানোর পাশাপাশি যেসব রোগীদের ক্লোরেক্টাল ক্যানসার রয়েছে, তাঁদের জন্যেও এটি ভীষণ উপকারী।
তবে এসব ছাড়াও এই জিনিসটির রয়েছে আরও উপকারী গুণ। অন্তত তেমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। ইসবগুলের ভুসির সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যেতে পারে। যাঁদের ব্রণর সমস্যা রয়েছে, তাঁদের সেই সমস্যারও উপশম ঘটাবে।
তবে এসব ছাড়াও এই জিনিসটির রয়েছে আরও উপকারী গুণ। অন্তত তেমনটাই মত বিশেষজ্ঞদের। ইসবগুলের ভুসির সঙ্গে অ্যালোভেরা জেল মিশিয়ে মুখে ব্যবহার করা যেতে পারে। যাঁদের ব্রণর সমস্যা রয়েছে, তাঁদের সেই সমস্যারও উপশম ঘটাবে।
কিন্তু কীভাবে ব্যবহার করবেন ইসবগুলের ভুসি? ডাক্তাররা বলছেন, সকালবেলা বা রাত্রিবেলা খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘন্টা আগে ২ টেবিল চামচ ইসবগুল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখতে। এর পর সেই পানীয়টি পান করতে। আর তাতেই নাকি মিলবে সুফল।
কিন্তু কীভাবে ব্যবহার করবেন ইসবগুলের ভুসি? ডাক্তাররা বলছেন, সকালবেলা বা রাত্রিবেলা খাবার খাওয়ার অন্তত এক ঘন্টা আগে ২ টেবিল চামচ ইসবগুল এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখতে। এর পর সেই পানীয়টি পান করতে। আর তাতেই নাকি মিলবে সুফল।
তবে যাঁদের কিডনির সমস্যার কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে জল খাওয়ার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তাঁরা ইসবগুলের ভুসি খাবেন না। এটা ছাড়াও ইসবগুলের ভুসিতে ফাইবার বেশি থাকে, ফলে যাদের পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে।
তবে যাঁদের কিডনির সমস্যার কারণে অতিরিক্ত পরিমাণে জল খাওয়ার বিষয়ে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে, তাঁরা ইসবগুলের ভুসি খাবেন না। এটা ছাড়াও ইসবগুলের ভুসিতে ফাইবার বেশি থাকে, ফলে যাদের পেট ফুলে যাওয়ার সমস্যা রয়েছে।

Purba Bardhaman News: কবিগানের আসর বসাতেই এখানে শুরু হয়েছিল বারোয়ারি জগধাত্রী পুজো

পূর্ব বর্ধমান: পূর্ব বর্ধমান জেলাতেও রয়েছে ছোট চন্দননগর। কেতুগ্রামের পান্ডুগ্রামে প্রতি বছর গ্রামবাসীরা মেতে ওঠেন জগধাত্রী পুজোয়। এই গ্রাম কবিয়ালদের গ্রাম নামেও পরিচিত। কবিয়ালদের গ্রামে জগধাত্রী পুজোই মূল উৎসব। একসময় কবিয়ালদের কবিগানের পালায় সুযোগ করে দিতেই এখানে শুরু হয় বারোয়ারি পুজো।

আগে পান্ডুগ্রামে শুধুমাত্র পারিবারিক জগদ্ধাত্রী পুজো হত হাতে গোনা কয়েকটি। গ্রামের এমনই সব চাইতে পুরানো পুজো চট্টোপাধ্যায় পরিবারের। প্রায় ১০০ বছর ধরে চট্টোপাধ্যায় পরিবারে পুজো অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। কিন্তু বর্তমানে গ্রাম জুড়ে বেড়েছে বারোয়ারী পুজোর সংখ্যা। তবে বারোয়ারী পুজোর সংখ্যা বাড়ার পিছনেও রয়েছে এক বিশেষ কারণ। গ্রামের বাসিন্দা কবিয়াল প্রভাত চ্যাটার্জী জানান, আগে এখানে কয়েকটি মাত্র পারিবারিক জগধাত্রী পুজো হত। সেই পুজোতে কবিগানের আসর বসত। কিন্তু সেখানে গ্রামের সব শিল্পীরা কবিগানের সুযোগ পেতেন না। তাই তখন থেকেই বারোয়ারি পুজো শুরু হয় কবিয়ালদের সুযোগ করে দিতে।

আরও পড়ুন: সাহিত্যিক ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়ের শুরু করা ১৫০ বছরের পুরানো জগদ্ধাত্রী পুজো

আজও এই গ্রামে কবি গানের রীতি রেওয়াজ রয়েছে । গ্রামজুড়ে এখনও বেশ কিছু কবিয়াল রয়েছেন। গ্রামের নামকরা দুই কবিয়াল ছিলেন দীলিপ চ্যাটার্জী এবং নন্দ কিশোর চ্যাটার্জী । পান্ডুগ্রামের জগদ্ধাত্রী পুজোতে এখনও কবি গানের আসর বসে । বাইরে থেকেও নামী দামী কবিয়ালরা গান করতে আসেন এই গ্রামে।
জগদ্ধাত্রী পুজোকে কেন্দ্র করে গ্রামবাসীদের মধ্যে উন্মাদনা উত্তেজনা থাকে তুঙ্গে। গ্রাম জুড়ে ঝাঁ চকচকে আলোর রশনাই চন্দননগরের থেকে কোনও অংশে কম যায় না। পুরো গ্রাম জুড়ে ২০ থেকে ২৫ টি জগধাত্রী পুজো হয় এখন।

আরও পড়ুন: কদর নেই আর্ট পেপারে, শিল্পীরা ছবি আঁকছেন এই জিনিসের উপর

গ্রামে জগদ্ধাত্রী পুজোর বিশেষ একটি রীতিও রয়েছে। গ্রামের প্রায় প্রতিটি পুজো আয়োজক এক সঙ্গে পুজোর দিন ভোরে, সূর্য ওঠার আগে লাইন দিয়ে দীঘিতে যান ঘট ভরতে। যাদের বাড়ির পুজো তারাও এই রীতি মেনে চলেন। বছরের পর বছর ধরে এই রীতি চলে আসছে ।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Purba Bardhaman News: সাহিত্যিক ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়ের শুরু করা ১৫০ বছরের পুরানো জগদ্ধাত্রী পুজো 

পূর্ব বর্ধমান: রসসাহিত্যিক ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়ের হাত ধরে শুরু হয়েছিল এই পুজো। নিজস্ব নিয়ম মেনে যা চলে আসছে আজও। দুর্গাপুজোর মত জগদ্ধাত্রী পুজতেও চোখে পড়ে থিম, আলো, বিষয় ভাবনার জৌলুস। তবে এসবের মাঝেও নিজের জায়গা করে নেয় বনেদি বাড়ির পুজো গুলি। তেমনই এক ঐতিহ্যবাহী বনেদি বাড়ির পুজো হল কেতুগ্রামের গঙ্গটিকুরির বন্দোপাধ্যায় পরিবারের পুজো।

শতাব্দী প্রাচীন এই পুজোর সঙ্গে জড়িয়ে আছে রসসাহিত্যিক ইন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায়ের নাম। তার নামানুসারে এই বাড়ির নাম ইন্দ্রালয়। এই ইন্দ্রালয়েই প্রায় দেড়’শ বছর ধরে হয়ে আসছে জগদ্ধাত্রী আরাধনা। নিজেদের পরিবারের এই পুজো প্রসঙ্গে পরিবারের সদস্য শক্তিনাথ বন্দোপাধ্যায় বলেন, “আমাদের জগদ্ধাত্রী পুজো দু’দিনের পুজো। প্রথম দিনে সপ্তমী,অষ্টমী ও নবমী পুজো হয়। দ্বিতীয় দিনে দশমীর পুজো হয়ে বিসর্জন হয়। এখানেই একটি ছোটো নদী রয়েছে, কাঁদর নামে। সেখানেই প্রতিমা বিসর্জন করা হয় রাত্রিতে। ঢাক, ঢোল বাজিয়ে বিসর্জন করা হয় দেবীকে।”

আরও পড়ুন: গলায় মাছের কাঁটা আটকালে ভাতের দলা খান? একেবারে ভুল! জানুন চিকিৎসকের পরামর্শ

প্রথা মেনে কুমারী পুজো হয়। সেই পুজো দেখতে ভিড় জমান অনেকে। স্থানীয়দের কাছে ইন্দ্রালয় নামের এই জমিদার বাড়ির পরিচয় বাবুদের বাড়ি হিসেবেই। সেই বাড়ির পুজোকে ঘিরে উৎসবের আমেজ তাদের মধ্যেও। বন্দোপাধ্যায় পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, জগদ্ধাত্রী পুজো উপলক্ষে দুদিন সকল গ্রামবাসীর নিমন্ত্রণ থাকে এই বাড়িতে। কেবলমাত্র জগদ্ধাত্রী পুজোই নয়, সূক্ষ বেলজিয়াম কাঁচের কারুকার্য করা এই ঠাকুরদালানে দুর্গা পুজো, লক্ষ্মী পুজোও হয়।

আরও পড়ুন: আবাক কাণ্ড! বাংলার মাটিতে জাপানের ফল, চাহিদা মেটাতে হিমশিম বিক্রেতারা

সারা বছর কর্মব্যস্ততায় নানান প্রান্তে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকলেও পুজোর কয়েকটা দিন পরিবারের সদস্যদের সমাগম হয় এই জমিদার বাড়িতে। সেই সঙ্গে সামিল হন স্থানীয়রাও। আর এভাবেই নিজস্ব নিয়ম, আচার মেনে সাহিত্যিক ইন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই শুরু হওয়া পূজো হয়ে আসছে আজও।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী