Tag Archives: Kidney Health

Health Tips: কোষ্ঠকাঠিন্যের মহাশত্রু…! পেটের যে কোনও জায়গায় লুকিয়ে থাকা পাথর গলাবে ম্যাজিকের মতো, পুষ্টির ভাণ্ডার এই কচি পাতা!

জল কম খাওয়ার কারণে শরীরে নানারকম সমস্যা দেখা দেয়৷ বিশেষত জল কম খেলে কিডনির সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ এছাড়াও গ্যাস-অম্বল-পাথর-কোষ্ঠকাঠিন্যতে আক্রান্ত হন৷
জল কম খাওয়ার কারণে শরীরে নানারকম সমস্যা দেখা দেয়৷ বিশেষত জল কম খেলে কিডনির সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন৷ এছাড়াও গ্যাস-অম্বল-পাথর-কোষ্ঠকাঠিন্যতে আক্রান্ত হন৷
পেটে পাথর জমলে অপারেশনও করতে হয় বেশিরভাগ সময়৷ তবে কখনও আবার ওষুধ খেলেও এই সমস্যা এড়ানো যায়৷ আয়ুর্বেদে পাথরের সমস্যা সমাধানে পাথরকুচি পাতার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
পেটে পাথর জমলে অপারেশনও করতে হয় বেশিরভাগ সময়৷ তবে কখনও আবার ওষুধ খেলেও এই সমস্যা এড়ানো যায়৷ আয়ুর্বেদে পাথরের সমস্যা সমাধানে পাথরকুচি পাতার বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে।
এই বিষয়ে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ প্রভাত কুমার এটি ব্যবহার করার আরও ভাল উপায় সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করেছেন। যাতে মানুষ অল্প সময়ে এই পাতা ব্যবহার করে পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে।
এই বিষয়ে আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডাঃ প্রভাত কুমার এটি ব্যবহার করার আরও ভাল উপায় সম্পর্কে তথ্য শেয়ার করেছেন। যাতে মানুষ অল্প সময়ে এই পাতা ব্যবহার করে পাথরের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারে।
ডা. প্রভাত কুমার জানান যে পাথরকুচি আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় দারুণ উপকারি। এই পাতা সহজেই ০.৫ মিলি থেকে ২.৫ মিলি পর্যন্ত পাথর গলিয়ে শরীর থেকে বের করে দিতে পারে। এই পাতা স্বাদে টক। পাকস্থলী থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতেও এই পাতা দারুণ উপকারী৷
ডা. প্রভাত কুমার জানান যে পাথরকুচি আয়ুর্বেদ চিকিৎসায় দারুণ উপকারি। এই পাতা সহজেই ০.৫ মিলি থেকে ২.৫ মিলি পর্যন্ত পাথর গলিয়ে শরীর থেকে বের করে দিতে পারে। এই পাতা স্বাদে টক। পাকস্থলী থেকে বিষাক্ত পদার্থ দূর করতেও এই পাতা দারুণ উপকারী৷
পাথরের চিকিৎসায় এর কচি পাতা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। পাইলসের সমস্যা দূর করতেও এটি খুবই উপকারী। যদি কোনও ব্যক্তি দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যের ভোগেন তবেই তার পাইলস হয়।
পাথরের চিকিৎসায় এর কচি পাতা ওষুধ হিসেবে কাজ করে। পাইলসের সমস্যা দূর করতেও এটি খুবই উপকারী। যদি কোনও ব্যক্তি দীর্ঘদিন কোষ্ঠকাঠিন্যের ভোগেন তবেই তার পাইলস হয়।
পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই পাতার রস সকালে এক চামচ ও সন্ধ্যায় এক চামচ খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়। শিশুদের দুই চামচ এবং বড়দের চা-এর মতো করে খেতে পারেন৷
পাইলসের সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই পাতার রস সকালে এক চামচ ও সন্ধ্যায় এক চামচ খেলে খুব উপকার পাওয়া যায়। শিশুদের দুই চামচ এবং বড়দের চা-এর মতো করে খেতে পারেন৷
চিকিৎসক জানিয়েছেন,চার-পাঁচটি পাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে এক গ্লাস জলে ভাল করে ফুটিয়ে সকাল-সন্ধ্যায় খেতে হবে। একইসঙ্গে ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের পাথরের সমস্যা থাকলে তাদের সকালে এবংসন্ধ্যায় দুই চামচ এই পাতার রস খেতে হবে।
চিকিৎসক জানিয়েছেন,চার-পাঁচটি পাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে এক গ্লাস জলে ভাল করে ফুটিয়ে সকাল-সন্ধ্যায় খেতে হবে। একইসঙ্গে ১২ বছরের কম বয়সী শিশুদের পাথরের সমস্যা থাকলে তাদের সকালে এবংসন্ধ্যায় দুই চামচ এই পাতার রস খেতে হবে।

Sugarcane juice health benefits: গরম থেকে বাঁচতে আখের রস খাচ্ছেন? জানেন শরীরের কী কী লাভ হচ্ছে?

গরম থেকে বাঁচতে ঠান্ডা পানীয়ের বদলে অনেকেই ভরসা রাখেন আখের রসে। আখের রস থেকেই তৈরি হয় চিনি, কিন্তু চিনির থেকেও অনেক উপকারী ধরা হয় আখের রসকে। শুধু এনার্জির জন্যই নয়, শরীর সুস্থ রাখতে আখের রসের জুড়ি মেলা ভার।

আরও পড়ুন: ক্রিকেটের বড় যুদ্ধে মুখোমুখি হতে চলেছে ভারত-পাকস্তান, জিততে পারবে আইপিএল?

কেন আখের রস খাবেন?
১. সংক্রমণ কমাতে আখের রস গুরুত্বপূর্ণ। আখের রস ডাইইউরেটিক বলে শরীর থেকে একাধিক বিষাক্ত পদার্থ দূর করতে ভূমিকা নেয়। জন্ডিসে আক্রান্ত হলে আখের রসকে ওষুধ হিসাবে বিবেচবনা করা হয়। লিভারের স্বাস্থ্য়ের জন্যও আখের রস খাওয়ার প্রচলন রয়েছে।

আরও পড়ুন: বিশ্বকাপের দলে ৩ রঞ্জি খেলা ‘ভারতীয়’, ২ জন খেলেন ভারতের U19 দলে, কোন দলে?

২. কিডনি ভাল রাখতে আখের রস খুবই জরুরি। আখের রসে কোলেস্টেরলের পরিমাণ কম, সোডিয়াম এবং আনস্যাচুরেটেড ফ্যাটও প্রায় থাকেই না। তাই কিডনি ভাল রাখতে ভূমিকা নেয়।

৩. আখে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকার জন্য আখ কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সাহায্য করে। তবে রস খাওয়ার থেকে চিবিয়ে খেলে বেশি পরিমাণে ফাইবার শরীরে কাজে লাগানো যায়।

৪. আখের রসে রয়েছে ম্যাগনেশিয়াম, আয়রন-সহ বিভিন্ন খনিজ পদার্থ। ত্বক ভাল রাখতে এই খনিজ পদার্থগুলি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেয়। সেই সঙ্গে আখের রসে থাকা আলফা হাইড্রক্সি অ্যাসিড ব্রণর সমস্যা কমাতে সাহায্য করে।

৫. নানা গুণাগুণের পাশাপাশি আখের রস হজমেও ভূমিকা নেয়। আখের রসে রয়েছে পটাশিয়াম যা পাকস্থলির পিএইচ মাত্রা সঠিক রেখে হজমে সাহায্য করে।

Kidney Health Tips: প্রবল গরমে কিডনি থাকবে সতেজ! কেবল ‘এই’ ৫ ফলেই শরীরে ম্যাজিক ঘটবে, কাছে ঘেঁষবে না বড়সড় অসুখ, এক নজরে তালিকা

গরম পড়তেই অস্বস্তি যেমনি বাড়ছে, তেমনি কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা শুরু হতে পারে এই সময়ে। তাই কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখতে গেলে বেশ কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হবে।
গরম পড়তেই অস্বস্তি যেমনি বাড়ছে, তেমনি কিডনি সংক্রান্ত সমস্যা শুরু হতে পারে এই সময়ে। তাই কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখতে গেলে বেশ কিছু বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হবে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, কিডনি দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করা থেকে শুরু করে মিনারেলের ভারসাম্য বজায় রাখে এটি। সুতরাং, এটিকে সুস্থ রাখতেই হবে।
অভিজ্ঞ চিকিৎসক বিশ্বজিৎ সরকার জানান, কিডনি দেহ থেকে বর্জ্য পদার্থ বের করা থেকে শুরু করে মিনারেলের ভারসাম্য বজায় রাখে এটি। সুতরাং, এটিকে সুস্থ রাখতেই হবে।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর বেদানা কিডনির জন্য দারুণ উপকারী। এছাড়া ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম বেদনায়। তাই বেদানা খেলে কিডনির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কমে অনেকটাই।
অ্যান্টি-অক্সিডেন্টে ভরপুর বেদানা কিডনির জন্য দারুণ উপকারী। এছাড়া ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম বেদনায়। তাই বেদানা খেলে কিডনির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা কমে অনেকটাই।
স্ট্রবেরির মধ্যে ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম থাকে। ভিটামিন C, ম্যাগানিজ, ফোলেট, পটাশিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের রয়েছে এতে। তাই এটি খেলে কিডনির স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
স্ট্রবেরির মধ্যে ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম থাকে। ভিটামিন C, ম্যাগানিজ, ফোলেট, পটাশিয়াম ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের রয়েছে এতে। তাই এটি খেলে কিডনির স্বাস্থ্য ভাল থাকে।
কিডনিকে ভাল রাখতে রোজ আপেল খাওয়া উচিত। এই ফলের মধ্যে ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম থাকে। তাই কিডনির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। কিডনি ভাল থাকে।
কিডনিকে ভাল রাখতে রোজ আপেল খাওয়া উচিত। এই ফলের মধ্যে ফসফরাস ও সোডিয়ামের মাত্রা খুব কম থাকে। তাই কিডনির ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না। কিডনি ভাল থাকে।
লেবুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন C। যা দেহে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। লেবুর রস খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি এটি কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
লেবুর মধ্যে রয়েছে ভিটামিন C। যা দেহে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। লেবুর রস খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমে। পাশাপাশি এটি কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে।
অ্যাভোকাডোর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। যা শরীরের অন্যান্য উপকারের পাশাপশি কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে সহজে।
অ্যাভোকাডোর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে পটাশিয়াম, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ফাইবার ও স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে। যা শরীরের অন্যান্য উপকারের পাশাপশি কিডনির স্বাস্থ্য ভাল রাখে সহজে।