Tag Archives: 2024 Loksabha Election

Loksabha Election 2024: প্রায় শান্তিপূর্ণ ভাবেই সম্পন্ন হল বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভোট, কী বলছেন প্রার্থীরা?

বহরমপুর: বিক্ষিপ্ত কিছু ঘটনা ছাড়া শান্তিপূর্ণভাবেই সম্পন্ন হল বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভোট। পুলিশ প্রশাসন ও কেন্দ্রীয়বাহিনীর ভূমিকা ছিল অত্যন্ত সক্রিয়।

বেলডাঙার মির্জাপুর ১নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের ৮৫.৮৬ নম্বর বুথে কংগ্রেসের বুথ এজেন্টকে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয় বলে অভিযোগ। বুথের বাইরে অবৈধ জমায়েত ছত্রভঙ্গ করে দেয় কেন্দ্রীয়বাহিনী। যদিও পরে কংগ্রেস এজেন্ট বুথে ঢুকতে পারেন। ভোট না দেওয়ার জন্য ভোটারদের ভীতি প্রদর্শন করা হয় বলে অভিযোগ। নির্বাচন কমিশনের আধিকারিকেরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটাদের আশ্বস্থ করেন।

সকাল সকাল পায়ে হেঁটে এসে বহরমপুর বি টি কলেজে ভোট দিলেন বিজেপি প্রার্থী ডাঃ নির্মল সাহা। সঙ্গে ছিলেন বিধায়ক সুব্রত মৈত্র। বিজেপি প্রার্থী ডাঃ নির্মল সাহা জানান, খুব ভাল ভোট হচ্ছে। মানুষ নির্ভয়ে গণতন্ত্রের উৎসবে সামিল হয়েছে। আমারা এটাই তো চাই। শক্তিপুরের ১৪১ ও ১৪২ নম্বর বুথে এজেন্ট দিতে পারেনি তৃণমূল কংগ্রেস। বিজেপি ও কংগ্রেসের এজেন্ট থাকলেও তৃণমূলের এজেন্ট না থাকায় শোরগোল পড়ে যায়। যদিও এজেন্ট না দিতে পারার কথা স্বীকারও করে নেয় স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বেরা।

ভোটারদের কলা, পাঁউরুটি দিয়ে ও টোটো করে নিয়ে এসে প্রভাবিত করার অভিযোগ ওঠে তৃণমূলের দিকে।  এক বৃদ্ধার হয়ে ভোট দেওয়ার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি কান্দির ঘনশ্যামপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বুথে। দল অভিযোগ অস্বীকার করেছে। বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের ভরতপুরের কুলুরু গ্রামে ১৫৫নং বুথে ভোটারদের মারধরের অভিযোগ ওঠে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানদের বিরুদ্ধে। ঘটনাকে কেন্দ্র করে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়ায়। ভোটাররা বিক্ষোভ শুরু করেন।

Loksabha Election 2024: এগিয়ে বাংলা! বিকাল ৫টা পর্যন্ত রাজ্যের আট কেন্দ্রে ভোট পড়ল ৭৫.৬৬%, দেশে ভোটের হার ৬২.৩০%

নয়াদিল্লি: গোটা দেশে ১০টি রাজ্য ও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল মিলিয়ে মোট ৯৬টি আসনে ভোট গ্রহণ হয় আজ। সন্ধ্যা ৬ টায় শেষ হয় ভোটগ্রহণ পর্ব। এর মধ্যে পশ্চিমবঙ্গের ৮টি লোকসভা কেন্দ্রও রয়েছে। লোকসভা নির্বাচনের পাশাপাশি আজ অন্ধ্র প্রদেশ ও ওড়িশায় বিধানসভা নির্বাচন ছিল।  বিকাল ৫ টা পর্যন্ত দেশের মধ্যে সব থেকে বেশি ভোট পশ্চিমবঙ্গের।

আজ সোমবার চতুর্থ দফার নির্বাচন। ৮ কেন্দ্রে ভাগ্য় নির্ধারণ হবে ৭৫ জন প্রার্থীর। যার মধ্যে রয়েছেন হেভিওয়েট প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী, বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ। মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, বীরভূমের বোলপুর এবং বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র, নদিয়ার কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান-দুর্গাপুর ও বর্ধমান-পূর্ব, পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন রয়েছে আজ।

বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটের হার ৭৫.৬৬ শতাংশ

১)  বহরমপুর-৭৫.৩৬ শতাংশ
২)  কৃষ্ণনগর- ৭৭.২৯ শতাংশ
৩) রানাঘাট- ৭৭.৪৬ শতাংশ
৪) বর্ধমান পূর্ব- ৭৭.৩৬ শতাংশ
৫) বর্ধমান-দুর্গাপুর- ৭৫.০২ শতাংশ
৬)  আসানসোল- ৬৯.৪৩ শতাংশ
৭) বোলপুর- ৭৭.৭৭ শতাংশ
৮) বীরভূম- ৭৫.৪৫ শতাংশ

নরমে-গরমে মিটল ৪র্থ দফা। ভোট চলাকালীনই বীরভূমের জাজিগ্রামের ২০৩ নং বুথে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের। জানা গিয়েছে, ওই জওয়ানের নাম মহেন্দ্র সিং, বাড়ির উত্তরাখন্ডে। CRPF-এর এএসআই পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। দুর্গাপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি কর্মীদের মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মী ও এলাকাবাসী রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। ঘটনাস্থলে হাজির বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিজেপি কর্মীরা অভিযোগ করেছেন তাঁরা এক জায়গায় রান্নাবান্না করছিলেন সেখানে তৃণমূলের বাইক বাহিনী এসে তাঁদের উপর হামলা চালায়। এখন রাস্তায় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বিজেপি কর্মীরা।

আরও পড়ুন: ভোটের সকালে তৃণমূলের ‘দরিদ্র নারায়ণ সেবা’! বীরভূমের টোকেন দেখালেই মিলছে গরমাগরম তিন পদ

মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের দয়ানগর এলাকায় বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকায় বহরমপুর সদরের ডিএসপি সুশান্ত রাজবংশী-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের বক্তব্য, অধীর রঞ্জন চৌধুরী তাঁর নিজের ব্যক্তিগত একটি গাড়ি এবং সিকিউরিটির একটি গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন তাছাড়া অন্য কোনও গাড়ি বা প্রেসের কোনও গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন না। দীর্ঘক্ষণ ধরে বচসা তৈরি হয় এবং এখনও পর্যন্ত পর্যন্ত অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকে রেখেছে পুলিশ। পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তপ্ত বহরমপুর শহরে।

২০১৯ সালে এই ৮ লোকসভা কেন্দ্রে মধ্যে একমাত্র বহরমপুরে জিতেছিল কংগ্রেস। বিজেপির হাতে ছিল রানাঘাট, বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং আসানসোল। তৃণমূল জিতেছিল বীরভূম, বোলপুর, কৃষ্ণনগর, বর্ধমান-পূর্ব।

Loksabha Election 2024: ‘হেভিওয়েট’ চতুর্থ দফা! বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভোটের হার ৭৫ শতাংশেরও বেশি…

আজ সোমবার চতুর্থ দফার নির্বাচন। ৮ কেন্দ্রে ভাগ্য় নির্ধারণ হবে ৭৫ জন প্রার্থীর। যার মধ্যে রয়েছেন হেভিওয়েট প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী, বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ। মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, বীরভূমের বোলপুর এবং বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র, নদিয়ার কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান-দুর্গাপুর ও বর্ধমান-পূর্ব, পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন রয়েছে আজ।

বিকাল ৫টা পর্যন্ত ভোটের হার ৭৫.৬৬ শতাংশ

১)  বহরমপুর-৭৫.৩৬ শতাংশ
২)  কৃষ্ণনগর- ৭৭.২৯ শতাংশ
৩) রানাঘাট- ৭৭.৪৬ শতাংশ
৪) বর্ধমান পূর্ব- ৭৭.৩৬ শতাংশ
৫) বর্ধমান-দুর্গাপুর- ৭৫.০২ শতাংশ
৬)  আসানসোল- ৬৯.৪৩ শতাংশ
৭) বোলপুর- ৭৭.৭৭ শতাংশ
৮) বীরভূম- ৭৫.৪৫ শতাংশ

নরমে-গরমে মিটল ৪র্থ দফা। ভোট চলাকালীনই বীরভূমের জাজিগ্রামের ২০৩ নং বুথে অসুস্থ হয়ে মৃত্যু হল কেন্দ্রীয় বাহিনীর এক জওয়ানের। জানা গিয়েছে, ওই জওয়ানের নাম মহেন্দ্র সিং, বাড়ির উত্তরাখন্ডে। CRPF-এর এএসআই পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। দুর্গাপুর ১২ নম্বর ওয়ার্ডে বিজেপি কর্মীদের মারধর ও গাড়ি ভাঙচুর করার অভিযোগ উঠল তৃণমূলের বিরুদ্ধে। ক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মী ও এলাকাবাসী রাস্তা অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন। ঘটনাস্থলে হাজির বিশাল পুলিশ বাহিনী। বিজেপি কর্মীরা অভিযোগ করেছেন তাঁরা এক জায়গায় রান্নাবান্না করছিলেন সেখানে তৃণমূলের বাইক বাহিনী এসে তাঁদের উপর হামলা চালায়। এখন রাস্তায় অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বিজেপি কর্মীরা।

আরও পড়ুন: ভোটের সকালে তৃণমূলের ‘দরিদ্র নারায়ণ সেবা’! বীরভূমের টোকেন দেখালেই মিলছে গরমাগরম তিন পদ

মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের দয়ানগর এলাকায় বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকায় বহরমপুর সদরের ডিএসপি সুশান্ত রাজবংশী-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের বক্তব্য, অধীর রঞ্জন চৌধুরী তাঁর নিজের ব্যক্তিগত একটি গাড়ি এবং সিকিউরিটির একটি গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন তাছাড়া অন্য কোনও গাড়ি বা প্রেসের কোনও গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন না। দীর্ঘক্ষণ ধরে বচসা তৈরি হয় এবং এখনও পর্যন্ত পর্যন্ত অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকে রেখেছে পুলিশ। পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তপ্ত বহরমপুর শহরে।

২০১৯ সালে এই ৮ লোকসভা কেন্দ্রে মধ্যে একমাত্র বহরমপুরে জিতেছিল কংগ্রেস। বিজেপির হাতে ছিল রানাঘাট, বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং আসানসোল। তৃণমূল জিতেছিল বীরভূম, বোলপুর, কৃষ্ণনগর, বর্ধমান-পূর্ব।

Loksabha Election 2024: ‘ভোট মিটলেই রি-পোলের দাবি করব’, ৪র্থ দফার অন্তিম লগ্নে বিস্ফোরক অধীর চৌধুরী

বহরমপুর: ৪র্থ দফার অন্তিম লগ্নে অধীররঞ্জন চৌধুরীর মুখে শোনা গেল পুনর্নির্বাচনের কথা। ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে রি-পোলের দাবি করব।  গুটিকয়েক বুথে আমাদের ভোট করতে দেওয়া হয়নি।  ৯ থেকে ১০টি বুথে ছাপ্পা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইছেন অধীর চৌধুরী হারুক বিজেপি জিতুক।’

তিনি আরও বলেন, ‘বেশিরভাগটাই শান্তি শৃঙ্খলায় ভোট হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা সত্ত্বেও যাঁরা পুলিশের দালাল তাঁদের তো তাড়াতে পারেনি। এখানে আগে থেকে কিছু পুলিশ তৃণমূলের দালালি করবে বলে এসেছে। কিছু প্রিসাইডিং অফিসাররাও আছে।’বাহিনীর প্রশংসা শোনা গিয়েছে অধীরের মুখে, ‘কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রতিষেধক কাজে লেগেছে। আমি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রশংসা করছি। তাঁরা না থাকলে ভোট না হত না। রাজ্যের সিইও খুব ভাল অফিসার। এইরকম অফিসার পাওয়া যায় না।’

অনেকেই বলছেন, এবার বহরমপুরে তাঁর লড়াইটা অন্যবারের তুলনায় কঠিন৷ পাঁচ বার বহরমপুর থেকে ভোটে জেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী অবশ্য এই সমস্ত রাজনৈতিক ব্যাখ্যা নিয়ে বিশেষ চিন্তিত নন৷ অধীর চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে হারাতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করা হচ্ছে। আপনাদের মূল উদ্যেশ্য অধীর চৌধুরীকে হারানো।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিতু মহিলা। উনি চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন না। ২০২৬- এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকবেন না, এইটুকু আমি জানি।’

আরও পড়ুন: তিন দলের তিন তারকা! চতুর্থ দফায় নিজেদেরই প্রমাণের চ্যালেঞ্জ অধীর-দিলীপ-মহুয়ার সামনে

আজ সোমবার চতুর্থ দফার নির্বাচন। ৮ কেন্দ্রে ভাগ্য় নির্ধারণ হবে ৭৫ জন প্রার্থীর। যার মধ্যে রয়েছেন হেভিওয়েট প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী, বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রে বিজেপির টিকিটে লড়ছেন দিলীপ ঘোষ।মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর, বীরভূমের বোলপুর এবং বীরভূম লোকসভা কেন্দ্র, নদিয়ার কৃষ্ণনগর, রানাঘাট, পূর্ব বর্ধমানের বর্ধমান-দুর্গাপুর ও বর্ধমান-পূর্ব, পশ্চিম বর্ধমানের আসানসোল লোকসভা কেন্দ্রে নির্বাচন রয়েছে আজ।

 প্রসঙ্গত, ভোটের দিন সকালে মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর শহরের দয়ানগর এলাকায় বহরমপুরের কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকায় বহরমপুর সদরের ডিএসপি সুশান্ত রাজবংশী-সহ বিশাল পুলিশ বাহিনী। পুলিশের বক্তব্য, অধীর রঞ্জন চৌধুরী তাঁর নিজের ব্যক্তিগত একটি গাড়ি এবং সিকিউরিটির একটি গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন তাছাড়া অন্য কোনও গাড়ি বা প্রেসের কোনও গাড়ি নিয়ে যেতে পারবেন না। দীর্ঘক্ষণ ধরে বচসা তৈরি হয় এবং এখনও পর্যন্ত পর্যন্ত অধীর রঞ্জন চৌধুরীর কনভয় আটকে রেখেছে পুলিশ। পরিস্থিতি যথেষ্ট উত্তপ্ত বহরমপুর শহরে।

২০১৯ সালে এই ৮ লোকসভা কেন্দ্রে মধ্যে একমাত্র বহরমপুরে জিতেছিল কংগ্রেস। বিজেপির হাতে ছিল রানাঘাট, বর্ধমান-দুর্গাপুর এবং আসানসোল। তৃণমূল জিতেছিল বীরভূম, বোলপুর, কৃষ্ণনগর, বর্ধমান-পূর্ব।

প্রচারে পার ৬০ দিন, এবার ৩০০ টোটো নিয়ে প্রচার মথুরাপুরের প্রার্থীর 

মথুরাপুর: লোকসভা নির্বাচনের শেষ দফায় ভোট মথুরাপুরে। সেই জন্য প্রচারে সব থেকে বেশি সময় লাগছে এই নির্বাচনী কেন্দ্রের। ইতিমধ্যে প্রচারের মধ্যে ৬০ দিন পার করে ফেলেছেন এই নির্বাচনী কেন্দ্রের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী বাপী হালদার।

৬০ দিন পার করার পর ৬১ তম দিনে প্রচারে তিনি ৩০০ টোটো নিয়ে প্রচারে নেমেছেন। মথুরাপুরের পূর্ব অঞ্চলে রবিবার সকাল থেকে প্রচার করছেন। একটি টোটোর উপরের ছাউনি তুলে সেটিকেই বানিয়েছেন হুডখোলা টোটো।

আরও পড়ুন- ভোট প্রচারে বিজেপি কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময় সিপিআইএম-এর সায়নের

তাতে চেপে প্রচার চলছে। সঙ্গে আছেন মন্দিরবাজারের বিধায়ক জয়দেব হালদার। মথুরাপুর ১ নং ব্লকের পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি মানবেন্দ্র হালদার -সহ অন্যান্য তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা।

তাঁর ঠিক পিছনের টোটোতে ছিলেন লক্ষীর ভান্ডার নিয়ে মহিলারা। সঙ্গে বিপুল সংখ্যায় দলীয় কর্মী সমর্থক। ৬০ তম দিন পার করার পর আরও প্রায় ১৫ দিন রয়েছে হাতে।

এর মধ্যেই আরও বেশি করে মানুষের কাছে পৌঁছে যেতে চাইছে তৃণমূল কংগ্রেস নেতৃত্বরা। এই নিয়ে তৃণমূল কংগ্রেসের প্রার্থী বাপী হালদার বলেছেন, প্রতিদিনের ন্যায় যেরকম প্রচার চলছে সেরকমই চলছে। দেখতে দেখতে ৬০ দিন পার হয়ে গিয়েছে। এভাবেই বাকি দিনগুলিও পার করে দেবেন বলে জানিয়েছেন তিনি‌।

নবাব মল্লিক

Lok Sabha Election 2024: জোড়া হাতের মাঝে ফুল ফোটাতে মরিয়া তৃণমূল-বিজেপি, রাত পোহালেই বহরমপুরে ভোট

মুর্শিদাবাদ: সোমবার চতুর্থ দফায় লোকসভা ভোট। ১০টি রাজ্য ও একটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে ৯৬টি লোকসভা কেন্দ্রে হবে ভোটগ্রহণ। রাত পোহালেই বহরমপুর লোকসভায় নির্বাচন। এই লোকসভায় মোট প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ১৫জন প্রার্থী। তবে ত্রিমুখী লড়াইয়ে নজরকাড়া এই বহরমপুর লোকসভা। এবছর লড়াই করছেন কংগ্রেসের  অধীররঞ্জন চৌধুরী। তৃণমূলের তারকা ক্রিকেটার প্রার্থী ইউসুফ পাঠান ও বিজেপির প্রার্থী ডাঃ নির্মল সাহা। পাশাপাশি আছেন নির্দল প্রার্থী।

পশ্চিমবঙ্গ লোকসভা নির্বাচন ২০২৪ চতুর্থ দফা লাইভ

তবে বহরমপুর লোকসভা নির্বাচনে ৭৩ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে। সূত্রের দাবি, আরও দু’কোম্পানী কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েনের কথা বলা হয়েছে। একদা কংগ্রেসের গড় হিসেবে পরিচিত এই বহরমপুর লোকসভা। অন্যদিকে এবার জোড়া হাতের মাঝে কমল ফোটাতে বদ্ধপরিকর পদ্মশিবির।

মোট সাতটি বিধানসভা নিয়ে গঠিত এই বহরমপুর লোকসভা। সাংসদ রয়েছেন কংগ্রেসের অধীর রঞ্জন চৌধুরী। টানা ১৯৯৯ থেকে অধীররঞ্জন চৌধুরীর গড় হিসেবে পরিচিত এই বহরমপুর। কিন্তু ২০২১-এর লোকসভা নির্বাচনে একমাত্র বহরমপুর বিধানসভা বাদ দিলে সমস্ত বিধানসভা দখল করে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস। বহরমপুর লোকসভার অধীনে বহরমপুর, কান্দি, বেলডাঙা, রেজিনগর, নওদা, বড়ঞা, ভরতপুর বিধানসভা নিয়ে গঠিত এই লোকসভা।

আরও পড়ুন:  ভোটে দাঁড়াতে বলায় কী বলেছিলেন রচনা, কীভাবে রাজি করালেন? ফাঁস করলেন মমতা

বহরমপুর লোকসভার মোট পুরুষ ভোটার ৯লক্ষ ৬হাজার ৭৬০জন। মহিলা ভোটার রয়েছে ৮লক্ষ ৭৬হাজার ২৭৫জন। তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার সংখ্যা ৪৩জন। মোট ভোটার সংখ্যা ১৭ লক্ষ ৮৩হাজার ৭৮জন। বহরমপুর লোকসভাতে ৮৫বছরের উর্দ্ধে ভোটারের সংখ্যা আছে ৯,৫৫৭জন। নতুন ভোটার সংখ্যা ৩৮হাজার ৬১জন। মোট বুথের সংখ্যা ১৮৭৯টি। তার মধ্যে মহিলা পরিচালিত বুথের সংখ্যা ২৩৫টি। মডেল বুথ ৪টি। বহরমপুর লোকসভাতে ১৮৭৯টি বুথের মধ্যে অতিরিক্ত স্পর্শ কাতর বুথের সংখ্যা ৫৫৮টি বুথ। বহরমপুর লোকসভাতে ৭৩ কোম্পানি যেমন কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকবে ঠিক তেমনই ৬১৭২ জন রাজ্যে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।

১৩ মে ভাগ্য নির্ধারণ হবে এরাজ্যের বেশ কয়েকজন হেভিওয়েট প্রার্থীর। সেই তালিকায় রয়েছেন- অধীর চৌধুরী, দিলীপ ঘোষ, মহুয়া মৈত্ররা।

PM Narendra Modi: রবিবার সরগরম! ভোটের আগে ফের বাংলায় মোদি, একইদিনে পরপর চার সভা

কলকাতা:  লোকসভা ভোটের দিনক্ষণ ঘোষণা হওয়ার পর নবম বারের জন্য রাজ্যে প্রচার কর্মসূচিতে এসেছেন মোদি। ইতিমধ্যেই কলকাতায় এসে পৌঁছে গিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শনিবার রাতে রাজভবনে থেকে টানা পরপর চারটি সভা করবেন  মোদি। যা নিয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য রাজনীতিতে জোর চর্চা। সম্প্রতি একই দিনে পরপর চারটি সভা মোদি করেননি। এদিন সকালে রাজভবন থেকে বেরিয়ে বিশেষ হেলিকপ্টারে করে ব্যারাকপুরের উদ্দেশে রওনা দেন প্রধানমন্ত্রী। ব্যারাকপুরের বিজেপি প্রার্থী অর্জুন সিংয়ের সমর্থনে সভা করবেন প্রথমে।

ব্যারাকপুরে সভা শেষ করে সরাসরি যাবেন হুগলির চুঁচুড়ায়। হুগলি লোকসভা কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী লকেট চট্টোপাধ্যায়ের সমর্থনে দ্বিতীয় সভা করবেন প্রধানমন্ত্রী। তারপর সেখান থেকে সরাসরি যাবেন আরামবাগে। বিজেপি প্রার্থী অরূপকান্তি দিগরের সমর্থনে ওই সভা। মোদীর চতুর্থ এবং দিনের শেষ সভাটি হবে হাওড়া জেলার সাঁকরাইলে। বিকেল ৪টে নাগাদ এই সভাস্থলে পৌঁছনোর কথা রয়েছে তাঁর। এই সভা থেকে হাওড়ার বিজেপি প্রার্থী রথীন চক্রবর্তীর সমর্থনে প্রচার করবেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী আজ যে চার কেন্দ্রে প্রচার করবেন, তার সব ক’টিতেই আগামী ২০ মে ভোটগ্রহণ।

আরও পড়ুন: ভোটে দাঁড়াতে বলায় কী বলেছিলেন রচনা, কীভাবে রাজি করালেন? ফাঁস করলেন মমতা

রাজ্যে এসে ইতিমধ্যেই শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতির অভিযোগ থেকে শুরু করে একাধিক ইস্যুতে সরব হয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। শুধু তাই নয় রাজ্যে একের পর এক প্রকল্পে দুর্নীতি হয়েছে বলেও অভিযোগ করেছেন তিনি।রাজনীতিকদের মতে, রবিবারের এই চারটি সভা থেকে  রাজ্য সরকারকে করা আক্রমণ করবেন প্রধানমন্ত্রী। পাশাপাশি দুর্নীতি ইস্যুতেও সরব হতে পারেন। সেই দিক থেকে রবিবারের এই সভাগুলি নিঃসন্দেহে রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ হতে চলেছে বলেই মনে করা হচ্ছে।

ভোট নিয়ে কুইজ? এটাও আবার হয় নাকি, অংশগ্রহণ করলেন নতুন ভোটাররা

বাঁকুড়া: ভোট সংক্রান্ত জেলাস্তরীয় কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করলেন নতুন ভোটাররা। SVEEP এর দ্বারা পরিচালিত এবং নির্বাচন কমিশনের নির্দেশ অনুযায়ী শুক্রবার বাঁকুড়া শহরের রবীন্দ্রভবনে, কলেজ পড়ুয়াদের ভোট সংক্রান্ত কঠিন কঠিন প্রশ্নের উত্তর দিতে শোনা গেল এদিন।

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করেছিল বাঁকুড়ার একাধিক কলেজ যেমন বাঁকুড়া ক্রিশ্চিয়ান কলেজ, বাঁকুড়া সম্মিলনী কলেজ এবং সারদামণি কলেজ।

স্বাধীন ভারতের প্রথম ভোটার কে? পশ্চিমবঙ্গের সবচেয়ে উচ্চতম বুথ কোথায়? এছাড়াও বাঁকুড়ার ভোটের ম্যসকটের এর নাম কি? কিংবা ইভিএম মেশিন এর কতগুলি কমপোনেন্ট? এইসব ক্ষুরধার প্রশ্নের, সঠিক জবাব দিয়ে ভোট সংক্রান্ত শিক্ষার দারুন উদাহরণ রাখল বাঁকুড়া জেলার কলেজ পড়ুয়ারা।

আরও পড়ুন- সাসপেন্ড ঋষভ পন্থ! প্লে-অফের জন্য ‘বিরাট’ ম্যাচে শাস্তি পন্থের, কী করেছেন?

কুইজ প্রতিযোগিতাটি জিতে নেয় বাঁকুড়া ক্রিশ্চিয়ান কলেজ।বিজয়ী দলের পড়ুয়া বিষ্ণু সিংহ জানান, “আমরা ৪৮ ঘন্টার মধ্যে প্রস্তুত হয়েছি। সবাই ভাল কাজ করেছে। ভোট খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আমার ভোটার কার্ড হয়েছে, আমিও ভোট দিতে যাব।”

কুইজের মধ্যে জেলা শাসক বক্তৃতা দিতে উঠে নিজের বিস্ময় প্রকাশ করে বলেন, কিছু কিছু প্রশ্নের সঠিক উত্তর তিনিও হয়ত দিতে পারতেন কিনা তাই নিয়ে সংশয় রয়েছে।

তবে বাঁকুড়াকে একটি এডুকেশন হাব বললেন জেলাশাসক সিয়াদ এন। এছাড়াও নতুন যে ভোটার রয়েছেন তাদেরকে উৎসাহ যোগানোর চেষ্টা করলেন তিনি। একটা ভোটের গুরুত্ব অপরিসীম। বিন্দু বিন্দুতেই সিন্ধু হয়, এইরকম একটি বার্তা দিলেন জেলাশাসক। যদিও বাঁকুড়ার ভোট শতাংশ যথেষ্ট ভাল বলেই জানিয়েছেন ম্যাজিস্ট্রেট।

আরও পড়ুন- বলুন তো, আইপিএলের ট্রফির গায়ে কী লেখা থাকে? চারটে শব্দ, জানেন না ৯৯% মানুষ

প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করাটাই মূল। সকলের হাতেই তুলে দেওয়া হল পুরস্কার। আর মাত্র ১৪ দিনের অপেক্ষা। তার পরই ভোট উৎসব বাঁকুড়ায়। তাই প্রচার এখন মধ্য গগনে। প্রার্থী থেকে শুরু করে, প্রশাসন। প্রত্যেকের পাখির চোখ লোকসভা নির্বাচন 2024।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী

Lok Sabha Election 2024: কংগ্রেস থেকে তৃণমূল! ভোটের প্রচারে চকলেট বিলি করেই মানুষের মন জয়ের চেষ্টা 

মুর্শিদাবাদ: চকলেট খেতে তো সকলেই ভালবাসেন।  সেই চকলেটকেই হাতিয়ার করা হয়েছে ভোট প্রচারে। বহরমপুর লোকসভায় শেষ মুহূর্তে জমে উঠেছে ভোটের নির্বাচনী প্রচার। কংগ্রেস প্রার্থী অধীর রঞ্জন চৌধুরী হোক বা তৃণমূলের প্রার্থী ইউসুফ পাঠান, সকলেই চকলেট বিলি করে মানুষের মন জয় করার চেষ্টা করছেন।

টানা পাঁচবারের সাংসদ অধীর চৌধুরী। তিনি ভোটের প্রচারে গিয়ে চকলেট বিলি করছেন হুড খোলা গাড়িতে চেপেই। আর অন্যদিকে বাদ যায়নি তৃণমূলের প্রার্থী। তৃণমূলের তারকা ক্রিকেটার প্রার্থী ইউসুফ পাঠান তিনি ভোটের নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে তিনিও চকলেট বিলি করে ভোটারদের মন জয় করার চেষ্টা করছেন।

আগামী সোমবার বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের নির্বাচন তাই বহরমপুর লোকসভা কেন্দ্রের অন্তর্গত সাতটি বিধানসভাতে বেড়াচ্ছেন সমস্ত রাজনৈতিক দলের কর্মীরা। দলীয় প্রার্থীদের সঙ্গে নিয়ে কোথাও হুড খোলা গাড়িতে কোথাও বা পায়ে হেঁটে ভোটে প্রচার করছেন। ভোটের প্রচারের ফাঁকে অন্যতম জনসংযোগ হচ্ছে এই চকলেট বিলি। আর চকলেট বিলি করেই ছোট থেকে বড় সকলের মন জয় করছেন তৃণমূল ও কংগ্রেসের দুই প্রার্থী।
তবে সাধারণ মানুষ তাদের কথায়, চকলেট বিলি করে নতুন জনসংযোগ এটা বেশ আকর্ষণীয়। তবে ভোটের সময় এই লকলেট একটা এক্সট্রা পাওনা আমাদের কাছেই। যদিও কংগ্রেস মুখ খুলতে না চাইলেও তৃণমূলের দাবি চকলেট সকলেই খেতে পারেন। তাই এটা দেওয়া হয়ে থাকে। চকলেট খেতে শিশু থেকে বৃদ্ধ সকলেই ভালোবাসেন।

কৌশিক অধিকারী

টোটো চালালেন সুজাতা মন্ডল, প্রার্থীর মুখে ‘শোলে’ সিনেমার জনপ্রিয় ডায়ালগ

বাঁকুড়া: এবার টোটো চালিয়ে “চল ধান্য” বলে প্রচারে সুজাতা মন্ডল। একেবারে টোটো চালকের ভূমিকায় বিষ্ণুপুর লোকসভা তৃণমূল প্রার্থী।

টোটোর হ্যান্ডেল ধরে সুজাতা বলেন, ৪৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রাতেও মানুষের উৎসাহ তাঁকে উজ্জীবিত করেছে।  সেই কারণেই নিত্যদিনের অত্যন্ত পরিচিত এক যানবাহন টোটো চালিয়ে জনসংযোগ করলেন তিনি।

ওন্দা রতনপুর অঞ্চলের রতনপুর মান্দারবনীতে ভোট প্রচারে বিষ্ণুপুর লোকসভা তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সুজাতা মন্ডল। শুধুই যে টোটো চালালেন তাই নয়, কখনও পায়ে হেঁটে, আবার কখনও টোটো চালিয়ে, আবার কখনও দোকানে পান খেয়ে ভোট প্রচার সারলেন সুজাতা মন্ডল।

আরও পড়ুন- কঠিন তমলুকে ‘হেভিওয়েট’ নয়, ‘ঘরের ছেলে’ হয়েই থাকতে চান CPIM-এর সায়ন

তৃণমূল প্রার্থীকে টোটো চালাতে দেখে সাধারণ মানুষের ভিড় জমে যায়। কেউ কেউ আবার হাত মেলাতেও এগিয়ে আসেন। তবে এদিনের প্রচার শুরু হয় পায়ে হেঁটে।

প্রথমে পায়ে হেঁটে, সাধারণ মানুষের সঙ্গে হাত মিলিয়ে আবার কখনও আলিঙ্গন করে এগিয়ে যেতে থাকেন সুজাতা। এর পর একটি পানের দোকানের সামনে দাঁড়িয়ে পান খেলেন তৃণমূল প্রার্থী। একদিন, দুদিন নয়, প্রায় প্রতিদিনই অদ্ভুত প্রচার করে নজর কাড়ছেন সুজাতা।

আরও পড়ুন- রবিবারের দুপুরে আগুনের তাণ্ডব, চারদিকে শুধু আতঙ্কই -আতঙ্ক

চুল কাটা, দুহাত তুলে নাচা, রাধিকা সেজে খোল করতাল বাজানো কিংবা গান গাওয়া, কোনওটাই বাদ দেননি সুজাতা মন্ডল। এ যেন “ঠাকুমার ঝুলি”। একের পর এক মৌলিক প্রচার ধারা। আগামিকাল কী করেন তাই দেখতে আগ্রহী জনতা।

নীলাঞ্জন ব্যানার্জী