Tag Archives: alien

Harvard University: সর্বনাশ! মিলে গেল প্রমাণ, এলিয়েন আছে পৃথিবীতেই, তবে ছদ্মবেশে! কিন্তু কোথায়? তোলপাড় ফেলে দিল হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা

পৃথিবীতে ‘মানুষের ছদ্মবেশে’ বহির্জাগতিক জীবনের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন হার্ভাড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। তাদের দাবি, ‘বহু এলিয়েন পৃথিবীতে গোপনে মানুষের মধ্যে বসবাস করছে।’ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হিউম্যান ফ্লোরিশিং প্রোগ্রাম’ এর গবেষকদের একটি নতুন গবেষণাপত্রে এই দাবি করা হয়েছে।
পৃথিবীতে ‘মানুষের ছদ্মবেশে’ বহির্জাগতিক জীবনের সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক। তাদের দাবি, ‘বহু এলিয়েন পৃথিবীতে গোপনে মানুষের মধ্যে বসবাস করছে।’ হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হিউম্যান ফ্লোরিশিং প্রোগ্রাম’ এর গবেষকদের একটি নতুন গবেষণাপত্রে এই দাবি করা হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গবেষক দল দীর্ঘদিনের গবেষণায় বেশ কিছু ‘অপরিচিত লোক এবং অস্বাভাবিক ঘটনা’ খেয়াল করেছেন। যেগুলো সাধারণত বহির্জাগতিক প্রাণীর দ্বারাই সম্ভব।
প্রতিবেদনে বলা হয়, গবেষক দল দীর্ঘদিনের গবেষণায় বেশ কিছু ‘অপরিচিত লোক এবং অস্বাভাবিক ঘটনা’ খেয়াল করেছেন। যেগুলো সাধারণত বহির্জাগতিক প্রাণীর দ্বারাই সম্ভব।
তবে এরা চাঁদে বা পৃথিবীতে আমাদের সঙ্গেই হাঁটতে পারে। এছাড়াও গবেষকরা বলছেন, কিছু বায়বীয় ঘটনাও এলিয়েনদের উপস্থিতির কথা জানান দিচ্ছে।
তবে এরা চাঁদে বা পৃথিবীতে আমাদের সঙ্গেই হাঁটতে পারে। এছাড়াও গবেষকরা বলছেন, কিছু বায়বীয় ঘটনাও এলিয়েনদের উপস্থিতির কথা জানান দিচ্ছে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, গবেষকরা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের প্রমাণ এবং তত্ত্বের গভীরতা সম্পর্কে ক্রমশ সচেতন হয়ে ওঠেন। আর ধীরে ধীরে তারা উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন।
গবেষণাপত্রে বলা হয়, গবেষকরা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণের প্রমাণ এবং তত্ত্বের গভীরতা সম্পর্কে ক্রমশ সচেতন হয়ে ওঠেন। আর ধীরে ধীরে তারা উপলব্ধি করতে শুরু করেছেন।
গবেষণাটি তথাকথিত ‘ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস’ এর ধারণা নিয়ে আরও গবেষণা করছে। তবে তাদের ধারণা, এলিয়েনরা হয়ত মানুষের ছদ্মবেশে আমাদের মধ্যে বসবাস করছে। এরা ভবিষ্যতে 'আত্মপ্রকাশ' করতে পার।
গবেষণাটি তথাকথিত ‘ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস’ এর ধারণা নিয়ে আরও গবেষণা করছে। তবে তাদের ধারণা, এলিয়েনরা হয়ত মানুষের ছদ্মবেশে আমাদের মধ্যে বসবাস করছে। এরা ভবিষ্যতে ‘আত্মপ্রকাশ’ করতে পার।
গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ‘ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়াল’ চারটি আকারে আসতে পারে, প্রথমটি হল হিউম্যান ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত প্রাচীন মানব সভ্যতা। এরা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু কিছু অবশিষ্ট আকারে বিদ্যমান আছে।
গবেষণায় দাবি করা হয়েছে, ‘ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়াল’ চারটি আকারে আসতে পারে, প্রথমটি হল হিউম্যান ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত প্রাচীন মানব সভ্যতা। এরা অনেক আগেই ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল, কিন্তু কিছু অবশিষ্ট আকারে বিদ্যমান আছে।
হোমিনিড বা থেরোপড ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত অ-মানব সভ্যতা, যা কিছু স্থলজ প্রাণীর সমন্বয়ে গঠিত। এরা পৃথিবীতে গোপনে বসবাসের জন্য বিবর্তিত হয়েছিল। এগুলো একটি বানরের মতো হোমিনিড বংশধর বা ‘অজানা বুদ্ধিমান ডাইনোসর’ এর বংশধরও হতে পারে।
হোমিনিড বা থেরোপড ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এরা প্রযুক্তিগতভাবে উন্নত অ-মানব সভ্যতা, যা কিছু স্থলজ প্রাণীর সমন্বয়ে গঠিত। এরা পৃথিবীতে গোপনে বসবাসের জন্য বিবর্তিত হয়েছিল। এগুলো একটি বানরের মতো হোমিনিড বংশধর বা ‘অজানা বুদ্ধিমান ডাইনোসর’ এর বংশধরও হতে পারে।
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল বা এক্সট্রাটেম্পেস্ট্রিয়াল ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এই প্রাণীরা মহাজাগতিক বা মানব ভবিষ্যত থেকে পৃথিবীতে এসে পৌঁছতে পারে এবং চাঁদের মতো লুকিয়ে থাকতে পারে।
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল বা এক্সট্রাটেম্পেস্ট্রিয়াল ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এই প্রাণীরা মহাজাগতিক বা মানব ভবিষ্যত থেকে পৃথিবীতে এসে পৌঁছতে পারে এবং চাঁদের মতো লুকিয়ে থাকতে পারে।
জাদুকরী ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এমন সত্তা, যাদের মাঝে স্বদেশী এলিয়েনদের মতো বৈশিষ্ট কম রয়েছে। এই প্রাণীগুলো মানব জগতের সঙ্গে সম্পর্কিত, তবে প্রযুক্তিগত দিক থেকে পিছিয়ে।
জাদুকরী ক্রিপ্টোটেরেস্ট্রিয়ালস: এমন সত্তা, যাদের মাঝে স্বদেশী এলিয়েনদের মতো বৈশিষ্ট কম রয়েছে। এই প্রাণীগুলো মানব জগতের সঙ্গে সম্পর্কিত, তবে প্রযুক্তিগত দিক থেকে পিছিয়ে।

Aliens: পৃথিবীর কোথায় ‘লুকিয়ে’ আছে এলিয়েনরা? নাসা-র বিজ্ঞানীর দাবিতে তোলপাড়! ভয়ে শিউরে উঠবেন

পৃথিবীর বাইরেও কি প্রাণ আছে? মানুষের মতো বা মানুষের চেয়েও উন্নত কোনও প্রাণীদের গ্রহ রয়েছে? এই জল্পনা বহুদিনের। এলিয়েন বা ভিন গ্রহীদের পৃথিবীতে আগমন নিয়ে বিজ্ঞানমহলে বহু জল্পনা কল্পনা থাকলেও এতদিন কোনও চাক্ষুস প্রমাণ মেলেনি। যদিও বহু বিজ্ঞানীও এমন দাবি করেছেন, এলিয়েনরা আছে!
পৃথিবীর বাইরেও কি প্রাণ আছে? মানুষের মতো বা মানুষের চেয়েও উন্নত কোনও প্রাণীদের গ্রহ রয়েছে? এই জল্পনা বহুদিনের। এলিয়েন বা ভিন গ্রহীদের পৃথিবীতে আগমন নিয়ে বিজ্ঞানমহলে বহু জল্পনা কল্পনা থাকলেও এতদিন কোনও চাক্ষুস প্রমাণ মেলেনি। যদিও বহু বিজ্ঞানীও এমন দাবি করেছেন, এলিয়েনরা আছে!
কিন্তু এলিয়েনরা থাকলেও পৃথিবীর কোথায় থাকে তারা? অনেক বিজ্ঞানীদের দাবি, এলিয়েনরা বারবার পৃথিবীতে আসে মানুষ দেখতে। যদিও এটি একটি রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।
কিন্তু এলিয়েনরা থাকলেও পৃথিবীর কোথায় থাকে তারা? অনেক বিজ্ঞানীদের দাবি, এলিয়েনরা বারবার পৃথিবীতে আসে মানুষ দেখতে। যদিও এটি একটি রহস্য হয়েই রয়ে গিয়েছে।
ভিনগ্রহের প্রাণীরা আসলেই আছে কি নেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে আজকাল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক বিজ্ঞানী সবার সমানে অন্য় এক তথ্য তুলে ধরেছেন। আর তা শুনে বিস্মিত অনেক বিজ্ঞানীরাই।
ভিনগ্রহের প্রাণীরা আসলেই আছে কি নেই তার প্রমাণ পাওয়া যায়নি। তবে আজকাল মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার এক বিজ্ঞানী সবার সমানে অন্য় এক তথ্য তুলে ধরেছেন। আর তা শুনে বিস্মিত অনেক বিজ্ঞানীরাই।
এখনও পর্যন্ত নাসা অনেক রহস্যময় টানেল আবিষ্কার করেছে। আর একের পর এক আবিষ্কারের পরে দাবি করেছে, আমেরিকা গোটা বিশ্ব থেকে এলিয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখছে। কিন্তু এখন নাসার আমস রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা অন্য কোথাও লুকিয়ে থাকে না। এদের বাস মহাসাগরে।
এখনও পর্যন্ত নাসা অনেক রহস্যময় টানেল আবিষ্কার করেছে। আর একের পর এক আবিষ্কারের পরে দাবি করেছে, আমেরিকা গোটা বিশ্ব থেকে এলিয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু লুকিয়ে রাখছে। কিন্তু এখন নাসার আমস রিসার্চ সেন্টারে কর্মরত একজন বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা অন্য কোথাও লুকিয়ে থাকে না। এদের বাস মহাসাগরে।
কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা যদি পৃথিবীতে উপস্থিত থাকে তবে তাদের জন্য সেরা স্থান হল সমুদ্রের তলদেশ। তারা সেখানে একটি ঘাঁটি তৈরি করে থাকতে পারে।
কেভিন নুথ জানান, এলিয়েনরা যদি পৃথিবীতে উপস্থিত থাকে তবে তাদের জন্য সেরা স্থান হল সমুদ্রের তলদেশ। তারা সেখানে একটি ঘাঁটি তৈরি করে থাকতে পারে।
তিনি থিওরি অফ এভরিথিং পডকাস্টে বলেছিলেন যে, “আমাদের পৃথিবীর ৭৫% জল দিয়ে গঠিত এবং এই কারণেই আমরা এখনও পৃথিবীর মহাসাগর সম্পর্কে পুরোপুরি কিছু জানি না। অতএব, এটি এলিয়েনদের লুকানোর জন্য সেরা জায়গা এবং আমরা এখনও এটি খুঁজে পাইনি।”

তিনি থিওরি অফ এভরিথিং পডকাস্টে বলেছিলেন যে, “আমাদের পৃথিবীর ৭৫% জল দিয়ে গঠিত এবং এই কারণেই আমরা এখনও পৃথিবীর মহাসাগর সম্পর্কে পুরোপুরি কিছু জানি না। অতএব, এটি এলিয়েনদের লুকানোর জন্য সেরা জায়গা এবং আমরা এখনও এটি খুঁজে পাইনি।”
বছর দেড়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে মানুষ হতবাক। মেক্সিকান পার্লামেন্টে দুই এলিয়েনের মৃতদেহকে সামনে এনেছেন বিজ্ঞানীরা। পেরুর কুজকো থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
বছর দেড়েক আগে সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিয়ো ভাইরাল হয়েছে, যা দেখে মানুষ হতবাক। মেক্সিকান পার্লামেন্টে দুই এলিয়েনের মৃতদেহকে সামনে এনেছেন বিজ্ঞানীরা। পেরুর কুজকো থেকে এগুলো উদ্ধার করা হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন বিজ্ঞানীরা।
তাদের দাবি, ভিনগ্রহের মৃতদেহগুলি হাজার বছরের পুরনো। সেই সময়ও বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন, এই দু’টি মৃতদেহ একবারেই পৃথিবীর অংশ নয়। এদেরকে UFO-এর ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দু’টোই বর্তমানে জীবাশ্মে পরিণত হয়েছে।
তাদের দাবি, ভিনগ্রহের মৃতদেহগুলি হাজার বছরের পুরনো। সেই সময়ও বিজ্ঞানীরা দাবি করেছিলেন, এই দু’টি মৃতদেহ একবারেই পৃথিবীর অংশ নয়। এদেরকে UFO-এর ধ্বংসাবশেষ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। দু’টোই বর্তমানে জীবাশ্মে পরিণত হয়েছে।

৩ মাস এলিয়ানদের স্পেসক্র্যাফটে ছিলেন এই প্রাক্তন মার্কিন সেনা, ফিরে এসে শোনালেন নিজের অভিজ্ঞতা

এলিয়েন নিয়ে মুখ খুলে হইচই ফেলে দিয়েছেন মার্কিন সেনাবাহিনীর এক প্রাক্তন পাইলট। তাঁর দাবি, তিনি ‘এলিয়ন মাদারশিপ’-এ তিন মাস কাটিয়ে এসেছেন। শুধু তাই নয়, মানুষ খুব শীঘ্রই মহাবিশ্বে ‘এলিয়েনদের প্রাচীন ধ্বংসাবশেষ’ খুঁজে পাবে বলেও দাবি করেছেন তিনি। ওই ব্যক্তির নাম অ্যালেক্স কোলিয়ার। তিনি মার্কিন সেনাবাহিনীতে হেলিকপ্টারের পাইলট ছিলেন।

কোলিয়ার দাবি করেছেন, তিনি ১৯৮০ সালে দুটি এলিয়েনের সঙ্গে কথা বলেছিলেন। তারা ‘অ্যান্ড্রোমিডিয়ান’ নামে পরিচিত। তাদের সঙ্গে শুধু কথা বলা নয়, সময়ও কাটিয়েছেন বলে দাবি করেছেন তিনি। এই দুই এলিয়ানের না কি নাম ভিসিয়াস এবং মোরোনে। কোলিয়ার দাবি করেছেন, তাঁকে বিশাল মহাকাশযানে চাপিয়ে এলিয়েনরা নিয়ে গিয়েছিল।

আরও পড়ুন– এই পাঁচ রাশিকে স্বস্তি দিতে চলেছেন শনিদেব, ৩৬ দিন গুরুত্বপূর্ণ কাজে বিঘ্ন ঘটাবে না সাড়ে সাতি-ঢাইয়া

কিন্তু এলিয়ানরা মানুষের ভাষা বুঝল কী করে? বা কোলিয়ার কী করে এলিয়ানদের ভাষা বুঝলেন? এরও জবাব দিয়েছেন প্রাক্তন মার্কিন সেনা। তিনি বলেছেন, তিনি বলেছেন কথা বলার সময় বিশেষ বেল্ট পরিয়ে দেওয়া হত। এলিয়ানরাও ওই বেল্ট পরে থাকত।

ছোটবেলায় দেখা: এলিয়ানদের সঙ্গে কোলিয়ারের প্রথম সাক্ষাৎ হয় ৬০-এর দশকে। তখন তিনি ছোট। কোলিয়ারের দাবি, ‘‘লুকোচুরি খেলায় সময় মামার বাড়ির পাশে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। ঘুম ভাঙল অন্ধকার একটা ঘরে। ভিসিয়াস এবং মোরোনে নামের দুই এলিয়ান আমার সঙ্গে বেশ কিছুক্ষণ কথা বলে। ওঁদের সঙ্গে ইউএফও-তে প্রায় মাস তিনেক কাটিয়েছি।’’

আরও পড়ুন– বয়স অনুযায়ী কত ওজন হওয়া উচিত? এই ফর্মুলাতেই পেয়ে যাবেন হিসেব, আপনি জানতেন?

পৃথিবীতে মাত্র ১৯ মিনিট: তবে এলিয়ানদের সঙ্গে তিন মাস কাটালেও পৃথিবীর সময়ে সেটা মাত্র ১৮ মিনিট। মাল্টিভার্স বা অন্য মাত্রায় এমনটা হয়, দাবি কোলিয়ারের। তিনি বলেন, দুই এলিয়ান আমাকে স্পষ্ট বলেছিল, মহাবিশ্বে মানুষ একা নয়, আরও অনেক জাতি রয়েছে।

মহাবিশ্বে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে এলিয়ানদের ধ্বংসাবশেষ: কোলিয়ার বলছেন, ‘‘মহাকাশে ১০০ বিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে। আমরা শুধু একটা দেখছি। অ্যান্ড্রোমিডিয়ানদের মতে, ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে। এবং প্রতিটা গ্যালাক্সিতে রয়েছে প্রাণ। আমাদের থেকে অনেক দূরে। মহাবিশ্ব বিশাল… মানুষ সবেমাত্র যাত্রা শুরু করেছে। খুঁজলে সর্বত্র এলিয়ানদের ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যাবে।’’

এলিয়ানদের থেকে মানুষ উন্নত: কোলিয়ার বলেন, ‘‘আমি একবার অ্যান্ড্রোমিডিয়ানদের জিজ্ঞেস করেছিলাম মানুষ প্রযুক্তির দিক থেকে কতটা এগিয়েছে? ওরা বলেছিল, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক বাহিনী প্রযুক্তির দিক থেকে আমাদের চেয়ে অন্তত ৪০০ বছর এগিয়ে।’’

এলিয়েনের সঙ্গে মাদারশিপে কাটিয়েছেন ৩ মাস! কথা হয়েছে ভিনগ্রহীদের সঙ্গে! এই ব্যক্তির দাবি ঘিরে তোলপার

পৃথিবীর বাইরে মহাবিশ্বে অন্য কোনও গ্রহে প্রাণ আছে কিনা তা নিয়ে তর্ক ও জল্পনার কোনও অন্ত নেই। এই নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা। এলিয়েনদের নিয়ে একবার বড় দাবি করেছিলেন মার্কিন সেনাবাহিনীর এক প্রাক্তন পাইলট। অ্যালেক্স কলিয়ার নামে ওই ব্যক্তির দাবি অবাক করে দিয়েছে সকলকে। তার দাবি অনুযায়ী, এলিয়েনদের মাদারশিপে ৩ মাস কাটিয়েছেন, ভিনগ্রহীদের সঙ্গে কথা বলেছেন।

অ্যালেক্স কলিয়ার জানিয়েছিলেন,আশির দশকে ‘অ্যান্ড্রোমিডিয়ানস’ নামে পরিচিত এলিয়েনদের সঙ্গে সময় কাটিয়েছিলেন। কলিয়ার দাবি করেছিলেন যে এলিয়েনরা তাকে খুব বড় স্পেসশিপে নিয়ে গিয়েছিল। এক বিশেষ ধরনের বেল্ট পরিয়ে এলিয়েনরা ৩ মাস ধরে তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। সেই সময়ে এলিয়েনদের সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছিলেন বলে দাবি করেছেন কলিয়ার।

কলিয়ার আরও বলেছিলেন, ষাটেক দশকে আমি যখন শিশু ছিলাম লুকোচুরি খেলতে গিয়ে দাদার বাড়ির বাইরে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। যখন আমার ঘুম ভাঙে নিজেকে একটি অন্ধকার ঘরে পাই। সেখানেই ভিসিয়াস ও মোরোনির নামে ২ এলিয়েনের সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তারাই আমাকে ইউএফও-তে নিয়ে গিয়েছিল। সেখানে তাদের সময়ে ৩ মাস হলেও পৃথিবীর সময় অনুযায়ী ১৮ মিনিট সময় কাটিয়েছিলাম।

আরও পড়ুনঃ Facebook Account Hacked: আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে বুঝবেন কীভাবে? জেনে নিন উপায়

অ্যালেক্স কলিয়ার জানান, এলিয়েনরা তাকে স্পষ্ট জানান মহাবিশ্বে মানুষ একা নয় এবং আরও অনেক এলিয়েন প্রজাতিও রয়েছে। মহাকাশে ১০০ বিলিয়ন ছায়াপথ রয়েছে, কিন্তু আমরা কেবল একটির দিকে তাকিয়ে আছি। অ্যান্ড্রোমিডিয়ানদের মতে, ১০০ ট্রিলিয়ন গ্যালাক্সি রয়েছে এবং প্রতিটি গ্যালাক্সিতে জীবন রয়েছে। এমনকী মহাকাশে সেই ধ্বংসাবশেষও পাওয়া যাবে বলে জানিয়েছেন কলিয়ার।