Tag Archives: Andul

Howrah News: রয়েছে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ ব্যবস্থা! তবুও আন্দুলে আবর্জনায় ঢাকছে রাস্তা, ভরাট হচ্ছে পুকুর

হাওড়া: আবর্জনায় ঢাকছে রাস্তা, ভরাট হচ্ছে পুকুর, সমস্যায় ভুগছে জেলার মানুষ! সমস্যায় জর্জরিত প্রায় সমগ্র জেলা। শহর থেকে ক্রমশ ছড়িয়ে পড়ছে গ্রামে। গৃহস্থলী কিংবা বাজার দোকানের নোংরা আবর্জনা দখল করছে রাস্তাঘাট পুকুর জলাশয়। এর ফলে বাড়ছে নিকাশি বন্ধের মত সমস্যা। পাড়ায় পাড়ায় জমছে জল। এবার এই সমস্যায় অতিষ্ঠ হাওড়ার আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের মুখার্জী পাড়া এলাকার মানুষ। দীর্ঘ কয়েক বছর দারুণভাবে এই সমস্যার সম্মুখীন মানুষ।

আরও পড়ুন: মিড ডে মিলে ফিশফ্রাই, পমপ্লেট, পোলাও…! চমকে দেওয়া আয়োজন ‘তিথি ভোজনে’ 

রাজ্য সড়কের পার্শ্ববর্তীতে আবর্জনা স্তূপ। সেখান থেকেই বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়াচ্ছে দুর্গন্ধ। একটু ঝড় বৃষ্টিতে রাস্তায় ছড়িয়ে পড়ছে আবর্জনা। যে কারণে সমস্যায় পড়ছেন পথ চলতি মানুষ। দীর্ঘদিনের সমস্যা, কার্যকরী ভূমিকা দেখায়নি স্থানীয় পঞ্চায়েত। অবশেষে বাধ্য হয়ে স্থানীয় মানুষ আবর্জনা মুক্ত করতে হাত লাগায়। ফলে পঞ্চায়েতের ভূমিকা নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। পরিবেশের স্বচ্ছতা বজায় রাখতে ইতিমধ্যেই জেলায় পঞ্চায়েত গুলিতে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ অর্থাৎ সলিড ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট প্ল্যান্ট চালু করার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা পরিষদ। সেই পথে প্ল্যান তৈরি করে বর্জ্য নিষ্কাশনে বেশ কিছু গ্রাম পঞ্চায়েত কাজ শুরু করেছে।

আরও পড়ুন: ক’দিন পরেই আকাশের দখল নেবে পেটকাটি চাঁদিয়ালরা! জানেন কি কোন ঘুড়ির কী নাম?

সদ্য এক থেকে দেড় মাস আগে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ শুরু হয়েছে। পঞ্চায়েত এলাকার কয়েকটি সংসদ থেকে আবর্জনা সংগ্রহ করার কাজ শুরু হয়েছে। এর মধ্যেই দারুন সমস্যা আন্দুল বাস স্টপ সংলগ্ন মুখার্জি পাড়ায়। কবে সমস্যার সমাধান হবে, সে দিকে তাকিয়ে স্থানীয়রা। এ প্রসঙ্গে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান তানজিলা তরফদার জানান, আন্দুল এলাকায় আবর্জনার সমস্যা দীর্ঘদিনের। ইতিমধ্যেই এই সমস্যা দূর করতে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে কাজ শুরু হয়েছে। চালু হয়েছে বর্জ্য প্রক্রিয়াকরণ। বেশ কিছু স্থানে বর্জ্য সমস্যার সমাধান ঘটেছে। যেভাবে দ্রুত কাজ এগোচ্ছে, তাতে দ্রুত সমস্যার সমাধান হবে বলেই আশাবাদী।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Howrah News: আবারও বেপরোয়া গতির বলি লুপ্ত প্রায় গন্ধগোকুল! উদ্বিগ্ন পরিবেশপ্রেমী

হাওড়া: আবারও সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানী বন্যপ্রাণীর। এবার গতির বলি ইন্ডিয়ান স্মল সিভেট বা গন্ধগোকুল। এই প্রাণী অনেকটা বড় বিড়ালের মত প্রাণী । যা এশীয় তাল খাটাশ, ভোন্দর, লেনজা, সাইরেল বা গাছ খটাশ নামেও পরিচিত। এই প্রাণী লুপ্ত প্রায় প্রাণীর মধ্যে একটি। এবার আন্দুলের আরগড়িতে মৃত্যু হল গন্ধগোকুলের। এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়াল এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে। স্থানীয় বাসিন্দারা দেখেন যে, রাস্তার উপর একটি গন্ধগোকুলের দেহ রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছে। তখনও দেহে প্রাণ আছে। কিভাবে সড়ক দুর্ঘটনা তা নজরে পড়েনি। এলাকার বাসিন্দাদের অনুমান, খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসে প্রাণীটি। ওই বন্যপ্রাণী সেভাবেএলাকায় দেখা যায়নি বলেও দাবি স্থানীয়দের।

আরও পড়ুন: জল জমার সমস্যা দূর করতে গিয়ে এ কী বেরিয়ে এল! দেখলে আপনিও চমকে উঠবেন

স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, আহত গন্ধগোকুলকে ঠিক সময়ে যদি চিকিৎসা করান যেত তাহলে হয়তো প্রাণীটি বেঁচে যেত। তাঁর অভিযোগ বন দফতরের সঙ্গে যোগাযোগ করতে তাঁকে যথেষ্ট বেগ পেতে হয়েছে। তাতে অনেকটা সময় পেরিয়ে গেছে। তাঁর আক্ষেপ বন দফতরের সঙ্গে তাড়াতাড়ি যোগাযোগ করা গেলে হয়ত। গন্ধগোকুলটিকে বাঁচান যেত। গন্ধগোকুলের খাদ্যাভ্যাসে রয়েছে সব ধরনের ফল, বিভিন্ন ছোট প্রাণী ও পতঙ্গ, তাল-খেঁজুরের রস ইত্যাদি। গাছে উঠতে পারলেও মাটিতেই শিকার ধরে এবং ইঁদুর, কাঠবিড়ালী, ছোট পাখি, টিকটিকি, কীটপতঙ্গ ও সেগুলোর লার্ভা খেয়ে থাকে। দেশভেদে এদের খাবারের তারতম্য দেখা যায়। কফি এদের অন্যতম প্রিয় একটি খাদ্য।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এরা পরিবেশের জন্য মোটেও ক্ষতিকর নয় বরং পরিবেশের উপকার করে। আমাদের নিজেদের স্বার্থেই এ প্রাণীর প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত।
রাকেশ মাইতি

Howrah News: সারা বছর জমা জলের সমস্যায় জেরবার আন্দুলের এই এলাকা

হাওড়া: বছরের পর বছর ধরে জমা জল! দুর্ভোগের শিকার আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের আরগড়ি রায় পাড়ার মানুষ। সমস্যায় কয়েক হাজার মানুষ, দিন যত গড়াচ্ছে সমস্যা আরও জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। হাওড়ার এই এলাকার চিত্র দেখে মনে হবে মানুষের বাড়ি নয়, মানুষ পুকুরে বাস করছেন। কিন্তু ব্যাপারটা তেমন নয়| এখানে মানুষের দুর্ভোগ লেগেই রয়েছে। আমরা কথা বলছি আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের আরগড়ি রায়পাড়া এলাকায় যেখানে জলমগ্ন বহু বাড়ি। কোথাও আবার সারা বছর জল মানুষ এক বুক জল পার করেই দিন কাটাচ্ছে। গত কয়েক বছর এই সমস্যা। জলে মিশে রয়েছে কলকারখানার আবর্জনা । ঘা,চুলকানি জ্বর-সর্দি কাশি লেগে রয়েছে । সঙ্গে রয়েছে সাপ পোকামাকড়ের উপদ্রব। যত দিন যাচ্ছে সমস্যা আরও জটিল হচ্ছে।

আরও পড়ুন:  প্রায় ৬ হাজার দুষ্প্রাপ্য পুঁথি ডিজিটাইজেশনের কাজ শুরু হাওড়ায়

বারংবার জানালেও সমস্যা সমাধান হয়নি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীদের। কয়েক হাজার পরিবার জল যন্ত্রণায় কাতর। অভিযোগ এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে স্থানীয় পঞ্চায়েত ও বিভিন্ন দফতরে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এই সমস্যা প্রায় ১২-১৪ বছর যাবৎ দিন যত গড়াচ্ছে সমস্যা জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। একবার বৃষ্টি হলে সেই জল থাকে সপ্তাহ ব্যাপী, কার্যত বছরে প্রায় ৯-১০ মাস জলমগ্ন এলাকা। জল থৈ থৈ রাস্তা ঘাট মানুষের ঘর বাড়ি খেলার মাঠ সর্বত্র। এ প্রসঙ্গে পঞ্চায়েত প্রধান জানান দীর্ঘদিন সেই সমস্যা। নিচু ওই এলাকার পাশ দিয়ে জাতীয় সড়ক যাবার ফলে নিকাশি বাধা প্রাপ্ত হয়েছে, তাতেই সমস্যা বেড়েছে। যদিও আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে নিকাশি বহাল রাখার কাজ শুরু হয়েছে | খুব দ্রুত মানুষের সমস্যা সমাধান ঘটবে বলেই আশাবাদী পঞ্চায়েত প্রধান |
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Water Logged: জল মুক্ত এলাকার আশ্বাস পেতেই হাসি ফুটল আন্দুলবাসীর মুখে

হাওড়া: জল মুক্ত হবে এলাকা, এই আশ্বাস পেয়ে স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলছে আন্দুলের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে জমা জলের যন্ত্রণা সহ্য করতে হচ্ছে আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আড়গোড়ি এলাকার কয়েক হাজার বাসিন্দা কে। বছরের অধিকাংশ সময় এলাকা জলমগ্ন থাকে। বর্ষার সময় বিভিন্ন এলাকার জল এসে জলস্তর বৃদ্ধি পেয়ে সমস্যা আরও প্রকট করে তোলে। অবশেষে এই যন্ত্রণা দূর করার আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।

বর্ষায় এই বাংলার বহু মানুষের বাসস্থান জলের তলায় চলে যায়। পোকা-মাকড়, সাপের উপদ্রব বাড়ে। রাস্তাঘাটে জল জমলে অসুস্থদের চিকিৎসা কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া চরম সমস্যার হয়ে দাঁড়ায়। আন্দুলের এই এলাকায় জল জমে থাকার ফলে কোনও চিকিৎসক পর্যন্ত আসতে চান না। জমা জলের প্রভাব পড়ছে স্থানীয় ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার উপরেও। জল জমে ব্যাহত হচ্ছে অঙ্গনওয়াড়ি কেন্দ্রের পঠন-পাঠন।

আর‌ও পড়ুন: অম্বুবাচীতে আমের দাম আকাশ ছোঁয়া, সামান্য কিনে নিয়ম রক্ষা ক্রেতাদের

অন্য দিকে জ্বর-জ্বালার মত সমস্যা ক্রমশই বাড়ছিল। এই সমস্যার সূত্রপাত প্রায় ১২-১৪ বছর আগে। ২০২১ সাল থেকে সমস্যা সমাধানে এলাকার বাসিন্দারা একজোট হয়ে স্থানীয় পঞ্চায়েত সহ বিভিন্ন দফতরের দ্বারস্থ হন সমস্যা সমাধানের জন্য।স্থানীয়দের অভিযোগ, নিচু জলাভূমি ভরাট করে একের পর এক কারখানা তৈরি হচ্ছে এই এলাকায়। অন্যদিকে বড় বড় বিল্ডিং থেকে অবৈধভাবে প্রচুর পরিমাণে জল মিশছে ড্রেনে। তার জন্যই এলাকার নিকাশি ব্যবস্থার এই বেহাল দশা।

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে ড্রেনে যুক্ত অবৈধ পাইপ লাইন বন্ধ হবে বলেই আশ্বাস দেওয়া হয়েছে সাঁকরাইল ব্লক তৃণমূল কংগ্রেসের সভাপতি অমৃত বসুর পক্ষ থেকে। এলাকায় সুষ্ট নিকাশি ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রতিশ্রুতি দেন তিনি। এই প্রতিশ্রুতি পেয়েই খুশি স্থানীয়রা।

রাকেশ মাইতি

Howrah News: এক ‌যুগ ধরে আন্দুল গ্রামে জমা জলে দুর্ভোগের শিকার কয়েক হাজার মানুষ! 

হাওড়া: জমা জলে দুর্ভোগের শিকার কয়েক হাজার মানুষ! এ সমস্যা প্রায় ১২-১৪ বছর, দিন যত গড়াচ্ছে সমস্যা জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। এর প্রভাব দারুন ভাবে পড়েছে এলকার মানুষের জীবনের উপর। একবার বৃষ্টি হলে সেই জল থাকে সপ্তাহ ব্যাপী, কার্যত বছরে প্রায় ৯-১০ মাস জলমগ্ন এলাকা। জল থৈ থৈ রাস্তা ঘাট মানুষের ঘর বাড়ি খেলার মাঠ। একটানা জল জমে নানা রোগভোগে স্থানীয় মানুষ। সাপ বিছে পোকা-মাকড়ের উপদ্রব লেগে রয়েছে। জল পেরিয়ে যাতায়াতে একটু বেশি বৃষ্টি হলেই স্কুল ছুট হয়ে পড়ছে ক্ষুদেরা। এমন ঘটনা হাওড়ার আন্দুল গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আড়গোড়ী এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, কয়েক হাজার পরিবার জল যন্ত্রণায় কাতর। অভিযোগ এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে স্থানীয় পঞ্চায়েত ও বিভিন্ন দফতরে জানিয়েও মেলেনি সুরাহা।

আরও পড়ুন:  ফল ও ফুল গাছের টানেই উলুবেড়িয়ার এই স্কুলে আসে শবনম-অনুষ্কারা

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, এই দুর্ভোগের শিকার আন্দুল পঞ্চায়েতের আড়গোড়ী এলাকায় একাধিক সংসদ। জল জমা সমস্যা আরও প্রকোপ হচ্ছে বিভিন্ন এলাকার বহুতল বাড়ি থেকে নির্গত জল এবং বিষ্টির জল এলাকায় ঢুকছে। যা আগে অন্য পথে নিকাশি ছিল বলেই অভিযোগ স্থানীয় মানুষের। এদিকে যে সমস্ত জলাভূমিতে বিভিন্ন এলাকা থেকে জল এসে জমা হত, সেই জলাভূমি ভরাট করে কারখানা গড়ে উঠছে। একদিকে ডোবা জলাশয় ভরাট হচ্ছে, অন্যদিকে বিভিন্ন এলাকা থেকে অতিরিক্ত জল আসছে ফলে স্থানীয় মানুষ সাঁড়াশি চাপে। সমস্যা সমাধানের দাবি পঞ্চায়েত প্রধানের দ্বারস্থ স্থানীয় মানুষ ।এ বিষয়ে পঞ্চায়েত প্রধান উপযুক্ত সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন। তবে মুখের কথাতেই চিড়ে ভিজছে না বলেই জানিয়েছেন স্থানীয় মানুষ।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

রাকেশ মাইতি

Train Cancel: ফের হয়রানি! আগামী ১০ দিন চরম দুর্ভোগ রেলযাত্রীদের… শতাব্দী, ইস্পাত ছাড়াও বাতিল বহু লোকাল ট্রেন

আন্দুল: ফের চরম দুর্ভোগে পড়তে চলেছে রেলযাত্রীরা। টানা ১০ দিন ধরে চলবে নন ইন্টারলকিংয়ের কাজ, খড়গপুর ডিভিশনে বাতিল শতাধিক এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেন।

আগামী ২২ জুন থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত খড়গপুর ডিভিশনের (Kharagpur Division) আন্দুল স্টেশনে (Andul Station) চলবে নন ইন্টারলকিং (Non Interlocking)-এর কাজ। সেজন্যই বাতিল করা হল শতাধিক এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেন।

এছাড়াও যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে একাধিক ট্রেনের। কিছু ট্রেনের সময় বদল করা হয়েছে এবং কিছু ট্রেনের যাত্রাপথ পরিবর্তন করা হয়েছে। বুধবার খড়ডপুর ডিভিশন সূত্রে এমনই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ্যে এসেছে।

আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক রেল পথের সমীক্ষার কাজ দ্রুত শুরু করতে চলেছে রেল, গুরুত্ব পেতে চলেছে চিকেন নেক

বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, প্রি নন-ইন্টারলকিং এবং নন ইন্টারলকিংয়ের কাজ চলবে যথাক্রমে ২২ জুন থেকে ২৮ জুন এবং ২৯ জুন থেকে ১ জুলাই পর্যন্ত। এই কাজ চলাকালীন (২২ জুন-১জুলাই) মেদিনীপুর-হাওড়া লোকাল-সহ খড়গপুর ডিভিশনের মোট ১৬৬টি ট্রেন বাতিল করা হয়েছে। এছাড়াও, বাতিল করা হয়েছে ৩২ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেন। সেই তালিকায় আছে ইস্পাত, জনশতাব্দী, ইন্টারসিটি, আরণ্যক, কাণ্ডারী, শতাব্দীর মতো একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনও।

অন্যদিকে, এই ১০ দিনে ১১ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের যাত্রাপথের পরিবর্তন করা হয়েছে (ঘোরানো হয়েছে)। যাত্রাপথ সংক্ষিপ্ত করা হয়েছে ৩ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের এবং সময় পরিবর্তন করা হয়েছে ৮ জোড়া এক্সপ্রেস ট্রেনের।

শঙ্কর রাই