Tag Archives: balanced diet

Healthy Food Recipe: অফিসের তাড়ায় সময় নেই, রান্না ছাড়াই বানিয়ে ফেলুন সুস্বাদু ব্রেকফাস্ট, রইল রেসিপি

সকালে অফিসের তাড়া৷ খাওয়ার সময় মোটেই নেই৷ অথচ সকালে প্রাতরাশ তো করতেই হবে৷ নয়তো এক রাশ অসুখ গ্রাস করবে৷ সমস্যা ওই যে সময় কই! তাহলে প্রায় রান্না ছাড়া চটজলদি কয়েকটা রেসিপি যদি পাওয়া যায়, তাহলে তো আর সকালের না খাওয়া অজুহাত থাকবে না৷
সকালে অফিসের তাড়া৷ খাওয়ার সময় মোটেই নেই৷ অথচ সকালে প্রাতরাশ তো করতেই হবে৷ নয়তো এক রাশ অসুখ গ্রাস করবে৷ সমস্যা ওই যে সময় কই! তাহলে প্রায় রান্না ছাড়া চটজলদি কয়েকটা রেসিপি যদি পাওয়া যায়, তাহলে তো আর সকালের না খাওয়া অজুহাত থাকবে না৷
কার্ড অ্যান্ড ফ্ল্যাটেন্ড রাইসএই রেসিপি দই চিড়ে বলে জানে সাধারণ মানুষ৷ প্রথমে চিড়ে ভাল করে ধুয়ে নিন৷ এবার দই-গুড় ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ উপরে কাঠবাদাম ছড়িয়ে নিন৷ তারপর ব্ল্যাকসল্ট,নুন ও চাটমশলা ছড়িয়ে দিন৷
কার্ড অ্যান্ড ফ্ল্যাটেন্ড রাইস
এই রেসিপি দই চিড়ে বলে জানে সাধারণ মানুষ৷ প্রথমে চিড়ে ভাল করে ধুয়ে নিন৷ এবার দই-গুড় ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ উপরে কাঠবাদাম ছড়িয়ে নিন৷ তারপর ব্ল্যাকসল্ট,নুন ও চাটমশলা ছড়িয়ে দিন৷
ছাতুর সরবতছাতুর সঙ্গে জল মিশিয়ে কানিক পাতলা করে নিন৷ এবার তার সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস, পেঁয়াজ কুচি, নুন, কালোমরিচ, ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ছাতুর সরবত৷
ছাতুর সরবত
ছাতুর সঙ্গে জল মিশিয়ে কানিক পাতলা করে নিন৷ এবার তার সঙ্গে অর্ধেক লেবুর রস, পেঁয়াজ কুচি, নুন, কালোমরিচ, ধনেপাতা ছড়িয়ে দিন৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ছাতুর সরবত৷
পিনাট বাটার টোস্টএকটা ব্রাউন ব্রেড পাঁউরুটি নিন৷ ভাল করে টোস্ট করে নিন৷ তারপর তার উপর ভাল করে পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিলেই তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট৷
পিনাট বাটার টোস্ট
একটা ব্রাউন ব্রেড পাঁউরুটি নিন৷ ভাল করে টোস্ট করে নিন৷ তারপর তার উপর ভাল করে পিনাট বাটার ছড়িয়ে দিলেই তৈরি প্রোটিন সমৃদ্ধ ব্রেকফাস্ট৷
এগ প্রোটিন শেকএকটা ব্লেন্ডারে দই ও ডিম ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তার উপর ফ্রেশ ফ্রুট ছড়িয়ে দিলেই তৈরি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট৷
এগ প্রোটিন শেক
একটা ব্লেন্ডারে দই ও ডিম ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ তার উপর ফ্রেশ ফ্রুট ছড়িয়ে দিলেই তৈরি সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর ব্রেকফাস্ট৷
ফ্রুট স্যালাডএকটা বোলে প্রথমে ৩টে মৌসুমি ফল কেটে নিন৷ তারপর কিছুটা নুন ও লেবুর রস ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে পছন্দের ফ্রুট স্যালাড৷
ফ্রুট স্যালাড
একটা বোলে প্রথমে ৩টে মৌসুমি ফল কেটে নিন৷ তারপর কিছুটা নুন ও লেবুর রস ছড়িয়ে দিলেই তৈরি হয়ে যাবে পছন্দের ফ্রুট স্যালাড৷

Weight Loss Journey: হুহু করে ওজন কমবে! ডায়েটে রাখুন ঘি-ভাত,আরও কী কী খেতে পারবেন?

কলকাতা: জল খেলেও ওজন বাড়ছে! ডায়েট করলেও চেহারা ঠিক হচ্ছে না? মুষড়ে না পড়ে ভেবে দেখুন, কোথাও ভুল হচ্ছে না তো? মেনু থেকে কার্বোহাইড্রেট একেবারে বাদ দিয়ে দিলেও যে মুশকিল! আলু, সাদা ভাত, কলা এমনকি ঘিও যে রাখতে হবে পাতে। কী বলছেন বিশেষজ্ঞরা?

এখনকার সময়ে স্বাস্থ্য সচেতনতার পাশাপাশি বেড়েছে রোগা হওয়ার হিড়িক। এক্ষেত্রে পুষ্টিবিদদের পরামর্শ হল, প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় উপকরণের যেন ঘাটতি না হয় শরীরে। ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং কথাটা এখন আর কারও অজানা নয়। ঘরে ঘরে যুব প্রজন্ম এখন এই পদ্ধতিতেই রোগা হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছেন। তবে, বন্ধুর কথা শুনে বা ইন্টারনেট ঘেঁটে ফাস্টিং বা উপোস শুরু করা একেবারেই নিরাপদ নয়, এমনই জানাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ, এক এক জনের শরীরের জন্য যে এক এক মন্ত্র! পরিমিত খাবার খাওয়ার পাশাপাশি চালিয়ে যেতে হবে শরীরচর্চাও, নির্দেশ পুষ্টিবিদদের। খাবারের তালিকা থেকে ফ্যাট এবং কার্বোহাইড্রেট বাদ দেওয়াও চলবে না।

অনেকেই মনে করেন, ভাত খেলে চর্বি বাড়ে। আলু তো নৈব নৈব চ! ক্যালরি বেশি বলে প্রিয় হলেও খাদ্যতালিকা থেকে বাদ পড়ে যায় আম। এই প্রবণতা কি আদৌ যুক্তিযুক্ত? পুষ্টিবিদ করিশ্মা শাহ জানালেন, একেবারেই না। তাঁর মতে, “পছন্দের খাবার পাত থেকে সরিয়ে নেওয়া মানেই ডায়েট নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।” শরীর তার প্রয়োজনীয় পুষ্টি না পেলেও ওজন কমানো কঠিন হয়ে পড়ে। বরং, পছন্দের আলুসেদ্ধ ভাত ঘি দিয়ে খেয়েও নিয়ন্ত্রণে রাখা যাবে ওজন। কী কী পুষ্টিগুণ রয়েছে আপনার প্রিয় খাবারগুলির? জেনে নিন।

আরও পড়ুন-হোমওয়ার্ক এত কঠিন! অভিভাবকদেরই করতে হচ্ছে, শিশুরা পারছে না, ক্ষুব্ধ মা

ঘি- ফ্যাটের পরিমাণ বেশি হলেও ঘিতে উপস্থিত ফ্যাটি অ্যাসিড আসলে বিপাকে সাহায্য করে। যা আখেরে ওজন কমায়। সেই সঙ্গে ত্বকের ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতেও ঘিয়ের বিকল্প নেই। তবে পরিমাণে বেশি নয়! কতটা খাবেন? বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রতিদিন এক চামচ ঘি খাওয়াই যায়। তার বেশি না।

সাদা ভাত- সবাই আজকাল ব্রাউন রাইস খাওয়ার দিকে ঝুঁকেছেন। ঢেঁকিছাঁটা চালের পুষ্টিগুণ নিয়ে সন্দেহ নেই, তবে সাদা ভাতও ফ্যালনা নয় এমনই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। একেবারে ভাত খাওয়া বন্ধ করে দিয়ে অন্য খাবারের উপর বেশি নির্ভরশীল হলে খিদে পাবে তাড়াতাড়ি। তার চেয়ে পরিমিত ভাতের সঙ্গে সবজি এবং লিন প্রোটিন (মুরগির মাংস) মিশিয়ে খান। ব্যালান্স ডায়েট করতে গেলে পাতে ভাত রাখা জরুরি বলেই মনে করছেন পুষ্টিবিদরা।

আম- ফলের রাজা, খেতেও খাসা! এদিকে খেলেই নাকি বাড়ছে ওজন। আম এড়িয়ে চলছেন তাই নবীন প্রজন্ম। কিন্তু আমেও যে রয়েছে মরসুমি ফলের গুণ। ভিটামিন, মিনেরেলস এর পাশাপাশি আমে রয়েছে ফাইবার। বিপাকে সাহায্য করার পাশাপাশি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণেও সহযোগিতা করে সুস্বাদু এই ফল। তাই দূরে সরিয়ে রাখা কেন? পাতে থাকুক আমও, বলছেন পুষ্টিবিদরা।

কলা- খেতে মিষ্টি, ক্যালরি বেশি তাই অনেকেই ভয় পান কলা খেতে। এ বিষয়েও আশ্বস্ত করছেন পুষ্টিবিদরা। কলায় থাকে পটাসিয়াম এবং ফাইবার। শরীরের শক্তি বাড়াতে সহায়ক কলা। পেশির সচলতা এবং বিপাক হার বাড়ানোর পাশাপাশি ওজন কমাতেও সাহায্য করে এই ফল। কারণ, একবার কলা খেলে অনেক্ষন ভরা থাকবে পেট। খিদে পাবে না।

Diet: মেপে খাওয়া আসলে কী? মেপে খেয়েও বাড়ছে ওজন? খাওয়াদাওয়ার সঠিক পরিমাপের উপায় কী? জানুন

কলকাতাঃ ওজন বৃদ্ধি এবং ওজন ঝরানো, দুই ক্ষেত্রেই অনেকটা নির্ভর করে ডায়েটের উপর। যদিও অনেকেই বিষয়টা জানেন না। আসলে সোশ্যাল মিডিয়ায় নানা ধরনের ট্রেন্ড দেখে ওজন ঝরানোর জন্য তার উপরেই নির্ভর করে তাঁরা। অথচ খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণে এনেই ওজন ঝরানো সম্ভব। সেই কারণে বহু সেলিব্রিটি নিজেদের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখার জন্য এই উপায়ই অবলম্বন করে থাকেন। আজ সেই বিষয়েই আলোচনা করা যাক।

মেপে খাওয়া কাকে বলে?

ব্যালেন্সড ডায়েট বজায় রাখার জন্য সঠিক পরিমাপ মতো খাওয়াদাওয়া করা জরুরি। এতে ওজনও ঠিক থাকে, সেই সঙ্গে ক্রনিক রোগও নিয়ন্ত্রণে থাকে। আর দেহের পুষ্টির চাহিদাও মেটে।

মেপে খাওয়ার তাৎপর্য

সঠিক ওজন বজায় রাখা: ক্যালোরি ঝরানোর তুলনায় বেশি পরিমাণে গ্রহণ করলে ওজন বাড়তে বাধ্য। সেক্ষেত্রে পরিমাপ মতো খাওয়াদাওয়া করলে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকে। কার দৈনিক কতটা ক্যালোরি প্রয়োজন, তা প্রত্যেকের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন হয়। কারণ এটা নির্ভর করে বয়স, ওজন, উচ্চতা, মেটাবলিজম, লিঙ্গ এবং শারীরিক কসরতের মাত্রার উপর।

আরও পড়ুনঃ এতবার বীরভূম গিয়েও এই জঙ্গল মিস করেছেন নিশ্চই? সপ্তাহান্তের সেরা ঠিকানা আপনার জন্য

ব্যালেন্সড ডায়েট: বিভিন্ন ধরনের খাবারে মেলে জরুরি নিউট্রিয়েন্ট। আর সমস্ত ধরনের খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খাওয়া উচিত।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ: সমস্ত কিছু মেপে খাওয়া বিশেষ করে কার্বোহাইড্রেট পরিমাপ মতো খেলে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকে। অর্থাৎ ব্যালেন্সড এবং স্বাস্থ্যকর ডায়েটে পরিমাপ হল অত্যন্ত জরুরি। এর পাশাপাশি ফ্যাট, প্রোটিন এবং কার্বোহাইড্রেটের মতো ম্যাক্রোনিউট্রিয়েন্টের কথা মাথায় রাখাও জরুরি।

মেপে খাওয়া কি আদৌ সহায়ক?

১. মেপে মেপে খাওয়ার ফলে গতি মন্থর হয়।

২. এই সচেতনতার মাধ্যমে ইমোশনাল ইটিং ট্রিগার শনাক্ত করা সম্ভব।

৩. পরিকল্পনা করে খাবার খেলে কিংবা খাওয়াদাওয়ার উপর নজর রাখলে ভুলভাল খাবার কেনার প্রবণতাও কমে।

৪. ধারাবাহিকতা বজায় রাখলে ধীরে ধীরে নিজের স্বাস্থ্যের জন্য খাবারের জরুরি পরিমাণটা বোঝা সম্ভব।

সঠিক পরিমাপ মতো খাওয়াদাওয়া:

১. হাতের তালুর আকারের পরিমাপ মতো খাওয়া উচিত প্রোটিন।

২. পাতে সবজি রাখা উচিত হাতের এক মুঠোয় ভরা।

৩. বৃদ্ধাঙ্গুষ্ঠের মাপে ফ্যাট সেবন করা উচিত।

৪. হাতের তালু বাঁকালে যে পরিমাণটা হয়, সেই পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট খেতে হবে।