Tag Archives: Biswakarma Puja

জেসিবির উপর বিশ্বকর্মা ঠাকুর! বিসর্জন দিতে গিয়ে বিরাট ঘটনা, বড় বিপদ থেকে রক্ষা

শান্তিপুর: বিশ্বকর্মা ঠাকুর বিসর্জন দিতে গিয়ে ঘটে গেল বিপত্তি! নিরঞ্জন ঘাটের কাছে জেসিবি-র উপর থেকে সটান পড়ে গেল বিশ্বকর্মা প্রতিমা! অল্পের জন্য বড়সড় দুর্ঘটনার হাত থেকে বাঁচলেন পৌরসভার কর্মীরা।

নদিয়ার শান্তিপুর মানেই ১২ মাসে ১৩ পার্বণের উৎসবের শহর। অন্যান্য পুজোর তুলনায় তবে এবার সেই ভাবনাকেও অতীত করে দিল শান্তিপুর পৌরসভার কর্মচারীদের পরিচালিত বহু প্রাচীন বিশ্বকর্মার পুজোর শোভাযাত্রা।

সম্প্রতি শান্তিপুর পৌরসভা বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ কিংবা বিপদকালীন সময়ে সহযোগিতার উদ্দেশে জেসিবি কিনেছে। সমস্ত ধরনের সাফাই কর্মী এবং কর্মচারীর অনুমতি সাপেক্ষে এবছর বিশ্বকর্মা পুজোর শোভাযাত্রায় তাতে বিশ্বকর্মা প্রতিমা তুলে অভিনবত্বের সৃষ্টি করল আবারও। সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের অত্যন্ত আগ্রহের বিষয় তা স্পষ্ট হয়েছে তাদের বিভিন্ন ধরনের পোস্ট থেকে।

আরও পড়ুন- ডিভিসির রিপোর্টে বড় ‘তথ‍্য’ ফাঁস! কমেছে জলধারণের ক্ষমতা, তবে কি দক্ষিণে বন‍্যা

কখনও বিশ্বকর্মা ৫০ ফুট উপরে কখনও বা রাস্তা দু’ধারে দাঁড়িয়ে থাকা জনসাধারণের একেবারে সামনে। তবে শেষ রক্ষা হল না, মতিগঞ্জ মোড় থেকে বিসর্জন ঘাটের প্রায় একেবারে সামনে এসে ঘটল বিপত্তি। তীরে এসে ডুবল তরী।

যথেষ্ট শক্ত পোক্তভাবে বাঁধা থাকলেও এতটা উচ্চতায় তোলা এবং বারবার সেই প্রদর্শন দেখানোর ফলে ঘটে বিপত্তি। কোথাও বাঁধন আলগা হয়, অথবা ঠাকুরের সঙ্গে থাকা দুই ব্যক্তির কিংবা চালকের ভুলে হঠাৎই নামানোর সময় প্রথমে তা ধাক্কা লাগে মাটির সঙ্গে।

আরও পড়ুন- এখনই বিদায় নিচ্ছে না বর্ষা… ফের বৃষ্টি! পুজোয় ভোগান্তি নাকি জমিয়ে হুল্লোড়?

পরে ছোট্ট একটি ঝাঁকুনিতে প্রতিমা রাস্তার উপর পরে মুখ থুবড়ে পড়ে। তবে অল্পের জন্য বড়সড় বিপদের হাত থেকে রক্ষা পেলেন পৌর কর্মচারীরা। আশ্চর্যের বিষয় শুধুমাত্র প্রতিমার মুখ বাদে বাকি সমস্ত ঠিকঠাক ছিল। তবে যেহেতু একেবারেই ঘাটের পাশে, তাই সেখানেই বিসর্জন দিয়ে বিশ্বকর্মার কাছে ক্ষমা চাইলেন তাঁরা।

Mainak Debnath

South 24 Parganas News : বাজার দখল করেছে পেটকাটি, চাঁদিয়াল আর ময়ূরপঙ্খীতে! আসছে বিশ্বকর্মা পুজো

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: মাঝে আর কয়েকটা দিন তারপরেই বাঙালির আরও এক উৎসব বিশ্বকর্মা পূজা। এই পুজো যেন বাঙালির শারদীয়া উত্‍সবের আগমনী বার্তা নিয়ে আসে।

বিশ্বকর্মা পুজো মানেই আকাশ জুড়ে ঘুড়ির মেলা। বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি৷  পেটকাটি, চাঁদিয়াল, ময়ূরপঙ্খী, মুখপোড়া আরও কত নামের ঘুড়ি যে আকাশ আলো করে থাকে তা আর নতুন করে বলার কিছু নেই। বিশ্বকর্মা পুজোর সকাল থেকেই শরতের আকাশের দখল নেয় রঙবাহারি ঘুড়ির দল।

আরও পড়ুন: আরও সঙ্কটজনক সীতারাম ইয়েচুরি! ভেন্টিলেশনেই রয়েছেন সিপিআইএম-এর সাধারণ সম্পাদক

বিভিন্ন ঘুড়ির দোকানে বিশাল ভিড়ও নজর কেড়েছে। দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার জয়নগরে গঞ্জের বাজারে প্রতি বছরের মতো এই বছর রাস্তার দুই ধারে বসেছে একের পর এক ঘুড়ির দোকান।

আর তাই বিশ্বকর্মা পুজোর দোকানে ভিড় জমতে দেখা যাচ্ছে। বিভিন্ন ধরনের সুতোর কদরও বেড়েছে। আগে যে কোন সুতো দিয়েই ঘড়ি উড়ানো হতো। এখন আবার নানা ধরনের মাঞ্জা এসেছে।

আরও পড়ুন : সাবধান! যে কোনও মুহূর্তে বন্ধ হয়ে যেতে পারে আপনার এসি, বিপদ এড়াতে মেনে চলুন এই কয়েকটা উপায়

আগে কাচের গুঁড়োর মাঞ্জার জায়গায় এখন বাজার দখলে পাল্লা দিচ্ছে চিনের মাঞ্জা। যা বেশ ভাল ধার। শক্তপোক্তও বটে। ফলে অনেকেই এখন চিনা মাঞ্জার দিকে ঝুঁকেছেন।

চমক রয়েছে ঘুড়িতেও। পশ্চিমবঙ্গে সাধারণত চৌকো ঘুড়ির বাজার। সে কাগজের হোক বা প্লাস্টিকের। এখন আবার সেই প্রচলিত ধরনে থাবা বসিয়েছে বিভিন্ন বাহারি ঘুড়ি। যা সবসময় চৌকো নয়। চিনে যেমন নানা ধরণের আকৃতির ঘুড়ি দেখা যায়। এখন রাজ্যের বিভিন্ন জায়গাতেও ঘুড়িপ্রেমীদের হাতে সেই সব ঘুড়ি শোভা পাচ্ছে।

সুমন সাহা

Biswakarma puja- Indian Railways: আসছে বিশ্বকর্মা পুজো, ঘুড়ির উৎসবে বিঘ্ন ঘটতে পারে ট্রেন চলাচলে! কারণ জানাল রেল

হাওড়া: ঘুড়ির উৎসব ব্যাঘাত ঘটাতে পারে রেল পরিষেবায়, ঘটতে পারে প্রাণহানিও। সে দিকে গুরুত্ব দিয়ে বিশেষ সতর্কবার্তা দিল ভারতীয় রেল। বিশ্বকর্মাপুজো আসন্ন, আর এই বিশ্বকর্মা পুজোর সঙ্গে ঘুড়ি উড়ানো ওতপ্রোতভাবে জড়িত।

কলকাতা এবং হাওড়ার শহর এবং শহরতলির অনেক জায়গাতেই প্রচুর ঘুড়ি উড়ে। কিন্তু অনেকসময় এই ঘুড়ি ওড়ানোই সাধারণ মানুষের জন্য বিপদ বয়ে আনতে পারে। রেলওয়ে ট্র্যাক সংলগ্ন এলাকায় ঘুড়ি উড়ানোর সময় সেই ঘুড়ি যদি কোনও ভাবে প্যান্টোগ্রাফ বা ওভারহেড তারে লেগে জড়িয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল এবং এরকম ঘটনা প্রায়ই ঘটে চলেছে।

আরও পড়ুন: প্রেমিকাকে নিয়ে পলাতক ভাই, দিদিকে গণধর্ষণ তরুণীর পরিবারের! অভিযোগ রেকর্ড করা হয় দৃশ্য

ওভারহেড তারগুলি উচ্চ ভোল্টের ক্ষমতাসম্পন্ন হওয়ায় ঘুড়ি ওড়ানোর সময়ে অসতর্ক হলে মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। অন্য দিকে, ঘুড়ির সুতো ওভারহেড ইকুইপমেন্টস (OHE)-এর সঙ্গে জড়িয়ে যেতে পারে, যাতে ট্রেন পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে এবং যাত্রীদের অসুবিধায় পড়তে হতে পারে।

আরও পড়ুন: আরজি করের ঘটনায় সিবিআই তদন্তের দাবিতে জনস্বার্থ মামলা হাই কোর্টে, কবে শুনানি?

ঘুড়ির সুতোয় ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হয়ে যাত্রীদের অযথা হয়রানি কিংবা সুতো হাই -ভোল্টেজ তারে সুতো জড়িয়ে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। পূর্ব রেলের হাওড়া ডিভিশন এই নিয়ে সাধারণ মানুষকে সতর্ক করেছে। রেলওয়ে ট্র্যাকের সামনে ঘুড়ি না ওড়ালে এই ধরনের দুর্ঘটনা আটকানো যাবে বলেই মন ভারতীয় রেলের।

Kite On Railway Track Danger: ঘুড়ি ওড়ান লাইন থেকে দূরে! নয়তো ভো কাট্টা…বিশ্বকর্মা পুজোয় বিশেষ সতর্কবার্তা রেলের

কলকাতা:  বিশ্বকর্মা পুজো আসছে। যে পুজোর সঙ্গে অঙ্গাঙ্গী জড়িয়ে রয়েছে ঘুড়ি। কলকাতা ও হাওড়ার শহর এবং শহরতলির অনেক জায়গাতেই প্রচুর ঘুড়ি ওড়ে। কিন্তু অনেক সময় এই ঘুড়ি ওড়ানোই সাধারণ মানুষের জন্য বিপদ ডেকে আনতে পারে। রেলওয়ে ট্র্যাক সংলগ্ন এলাকায় ঘুড়ি ওড়ানোর সময় সেই ঘুড়ি যদি কোনও ভাবে ওভারহেড তারে লেগে জড়িয়ে যায়, সেক্ষেত্রে ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হওয়ার সম্ভাবনা প্রবল। এরকম ঘটনা প্রায়ই ঘটে চলেছে। সবথেকে বেশি বিপদ ডেকে আনছে রেলওয়ে ট্র্যাকের কাছে উড়ন্ত ঘুড়ি!

ওভারহেড তারগুলি উচ্চ ভোল্টেজের সঙ্গে চার্জ করা হয়, যা জীবন বিপন্ন করে এবং সম্ভাব্য মারাত্মক দুর্ঘটনা ঘটায়। ঘুড়ির সুতো ওভারহেড ইকুইপমেন্ট (OHE) এর সঙ্গে জড়িয়ে যেতে পারে, যাতে ব্যাহত হতে পারে ট্রেন চলাচল। যাত্রীরা চরম সমস্যায় পড়তে পারেন এই ঘুড়ির জন্যই।

আটকে থাকা ঘুড়ির সুতোগুলি ক্রসিংয়ের সময় ট্রেনের প্যান্টোগ্রাফের সঙ্গেও জড়াতে পারে, যার ফলে বিপদ ঘনিয়ে আসে। ঘুড়িতে ব্যবহৃত মাঞ্জা OHE-তে শর্ট সার্কিটের কারণ হতে পারে, যার ফলে ক্যাটেনারি তারের বিচ্ছেদ ঘটতে পারে এবং ট্রেন পরিষেবা ব্যাহত হতে পারে।

ঘুড়ির সুতো OHE কাঠামোর ক্ষতি করতে পারে, যার ফলে সরকারি সম্পত্তির ক্ষতি হয়। ঘুড়ির সুতোয় ট্রেন চলাচল বিঘ্নিত হয়ে যাত্রীদের অযথা হয়রানি কিংবা হাইভোল্টেজ তারে সুতো জড়িয়ে ঘুড়ি ওড়ানো বালকের মৃত্যু —কোনওটাই অভিপ্রেত নয়।

পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া ডিভিশন নিরাপত্তার সঙ্গে উৎসব উপভোগ করার জন্য একটি সচেতনতামূলক কর্মসূচি চালু করেছে। সচেতনতা অভিযানটি সমস্ত দায়িত্বশীল নাগরিকদের রেলওয়ে ট্র্যাকের কাছে ঘুড়ি না ওড়ানোর জন্য আবেদন করে। কারণ, ওভারহেড তারগুলিতে প্রবাহিত হচ্ছে অত্যন্ত বেশি ভোল্টের বিদ্যুৎ। এটি আপনার জীবনকে বিপন্ন করতে পারে। এর ফলও মারাত্মক হতে পারে।

মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক কৌশিক মিত্র বললেন, “পূর্বরেলের তরফে অনুরোধ করা হচ্ছে, আপনারা রেল পরিসরের থেকে অনেক দূরে ঘুড়ি ওড়ান। যাতে ঘুড়ি ওড়ানোর সময় আপনার জীবন সুরক্ষিত থাকে, ট্রেন পরিষেবা ব্যাহত না হয় এবং সাধারণ মানুষের রেলযাত্রায় কোনও বিলম্ব না ঘটে।”

আরও পড়ুন- স্ত্রীকেও ছাড়েনি সঞ্জয়! কী কী করেছিল তাঁর অসুস্থ মেয়ের সঙ্গে? মুখ খুললেন শাশুড়ি

Ranna Pujo: ‘এই’ দুই পদ লাগবেই… কেন পালন করা হয় রান্নাপুজো বা অরন্ধন, কিছু নিয়ম মানতেই হবে

২০২৪ সালের বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (৩১ ভাদ্র) মঙ্গলবার৷ তার আগের দিনই হবে অরন্ধন বা রান্নাপুজো। কিন্তু এটি কী? কেনই বা পালন করা হয় দিনটি?
২০২৪ সালের বিশ্বকর্মা পুজো পড়েছে ১৭ সেপ্টেম্বর (৩১ ভাদ্র) মঙ্গলবার৷ তার আগের দিনই হবে অরন্ধন বা রান্নাপুজো। কিন্তু এটি কী? কেনই বা পালন করা হয় দিনটি?
ভাদ্র সংক্রান্তির আগের দিন উনুনকে পুজো করা হবে ৷ তার পর সারারাত তাতে রান্না করা হবে কচুর শাক, চালকুমড়োর ঘণ্ট, মটর ডাল এবং চালতার টক ৷ সঙ্গে ইলিশ ও চিংড়ির পদ ৷ ভাত রান্না করে সারারাত জল ঢেলে ভিজিয়ে রাখা হবে ৷ কোনও খাবারেই পেঁয়াজ রসুন দেওয়া হবে না ৷ রান্নার পর ফ্রিজেও তোলা হবে না ৷ পান্তাভাত-সহ সব রান্না খাওয়া হবে পর দিন, অর্থাৎ ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পুজোতে ৷ সে দিন উনুন ধরা বা ছোঁওয়া যাবে না ৷ যেমন উনুন, পড়ে থাকবে তেমনই ৷ তার পরের দিন উনুন আবার ফিরবে চেনা ব্যস্ততায় ৷ এরই নাম রান্নাপুজো বা অরন্ধন। বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিনই এটি পালিত হওয়ার নিয়ম।
ভাদ্র সংক্রান্তির আগের দিন উনুনকে পুজো করা হবে ৷ তার পর সারারাত তাতে রান্না করা হবে কচুর শাক, চালকুমড়োর ঘণ্ট, মটর ডাল এবং চালতার টক ৷ সঙ্গে ইলিশ ও চিংড়ির পদ ৷ ভাত রান্না করে সারারাত জল ঢেলে ভিজিয়ে রাখা হবে ৷ কোনও খাবারেই পেঁয়াজ রসুন দেওয়া হবে না ৷ রান্নার পর ফ্রিজেও তোলা হবে না ৷ পান্তাভাত-সহ সব রান্না খাওয়া হবে পর দিন, অর্থাৎ ভাদ্র সংক্রান্তিতে বিশ্বকর্মা পুজোতে ৷ সে দিন উনুন ধরা বা ছোঁওয়া যাবে না ৷ যেমন উনুন, পড়ে থাকবে তেমনই ৷ তার পরের দিন উনুন আবার ফিরবে চেনা ব্যস্ততায় ৷ এরই নাম রান্নাপুজো বা অরন্ধন। বিশ্বকর্মা পুজোর আগের দিনই এটি পালিত হওয়ার নিয়ম।
মরসুমের সেরা সবজি ও মাছ আরাধ্য দেবতাকে নিবেদন করাই এই রান্নাপুজোর প্রধান লক্ষ্য। বলা হয় রান্নাপুজো আসলে গৃহদেবতা ও উনুনের পুজো।
মরসুমের সেরা সবজি ও মাছ আরাধ্য দেবতাকে নিবেদন করাই এই রান্নাপুজোর প্রধান লক্ষ্য। বলা হয় রান্নাপুজো আসলে গৃহদেবতা ও উনুনের পুজো।
আলু, কুমড়ো, কলা, পটল, নারকেল, বেগুন, ভাজা, ভাত, নারকেল কুরো ভাজা, ছোলার ডাল, পুঁইশাক, মাছ ভাজা, কচুর শাক, ইলিশ মাছ, মাছের ঝাল, চালতার টক ইত্যাদি খাওয়ার দেওয়ার রীতি রয়েছে রান্নাপুজোয়।
আলু, কুমড়ো, কলা, পটল, নারকেল, বেগুন, ভাজা, ভাত, নারকেল কুরো ভাজা, ছোলার ডাল, পুঁইশাক, মাছ ভাজা, কচুর শাক, ইলিশ মাছ, মাছের ঝাল, চালতার টক ইত্যাদি খাওয়ার দেওয়ার রীতি রয়েছে রান্নাপুজোয়।
রান্নাপুজোর একটা বিশেষ আকর্ষণ হল ইলিশ মাছ। অনেক বাড়িতে ইলিশ ভাজা, ইলিশ ভাপা, ইলিশের ঝাল দেওয়ার রীতি রয়েছে।
রান্নাপুজোর একটা বিশেষ আকর্ষণ হল ইলিশ মাছ। অনেক বাড়িতে ইলিশ ভাজা, ইলিশ ভাপা, ইলিশের ঝাল দেওয়ার রীতি রয়েছে।
কোথাও উনুনকে মনসাদেবীর প্রতীক বলে পুজো করা হয় ৷ উনুনের পাশে আঁকা হয় ৫ টা সাপ ও ৫ টা পদ্ম ৷ সর্পদেবীর আরাধনা বলে এই পুজোয় ধূপ ও ধুনোর ব্যবহার নৈব নৈব চ ৷ উনুনে বসানো হয় ফণিমনসার ডাল ৷ প্রসাদ হিসেবে সাজিয়ে দেওয়া হয় পান্তা ভাত, ছোলার ডাল, মটর ডাল, চিংড়ি দিয়ে মিষ্টি কুমড়ো, নারকেল দিয়ে চালকুমড়ো, শাপলা বা কচুর কোনও পদ ৷
কোথাও উনুনকে মনসাদেবীর প্রতীক বলে পুজো করা হয় ৷ উনুনের পাশে আঁকা হয় ৫ টা সাপ ও ৫ টা পদ্ম ৷ সর্পদেবীর আরাধনা বলে এই পুজোয় ধূপ ও ধুনোর ব্যবহার নৈব নৈব চ ৷ উনুনে বসানো হয় ফণিমনসার ডাল ৷ প্রসাদ হিসেবে সাজিয়ে দেওয়া হয় পান্তা ভাত, ছোলার ডাল, মটর ডাল, চিংড়ি দিয়ে মিষ্টি কুমড়ো, নারকেল দিয়ে চালকুমড়ো, শাপলা বা কচুর কোনও পদ ৷
কিন্তু অরন্ধনে বা মনসা পুজোয় ঠান্ডা খাবারই কেন খেতে হবে? কথিত আছে, সাপ গরম খাবার সহ্য করতে পারে না ৷ তাই তাদের দেবীর পুজোয় শীতল খাবারই প্রসাদ ৷ দেবস্মিতার বাড়িতে মনসাদেবী প্রতিষ্ঠিত ৷ জানালেন, ভাদ্র বা বছরের অন্য যে কোনও সময়ে মনসাদেবীর পুজো হলেও ধূপ ধুনোর প্রবেশ সেখানে নিষিদ্ধ ৷ রান্নাপুজোর ভোগ নতুন বাসনে, নতুন চালে রান্না করাই বাঞ্ছনীয় ৷
কিন্তু অরন্ধনে বা মনসা পুজোয় ঠান্ডা খাবারই কেন খেতে হবে? কথিত আছে, সাপ গরম খাবার সহ্য করতে পারে না ৷ তাই তাদের দেবীর পুজোয় শীতল খাবারই প্রসাদ ৷ দেবস্মিতার বাড়িতে মনসাদেবী প্রতিষ্ঠিত ৷ জানালেন, ভাদ্র বা বছরের অন্য যে কোনও সময়ে মনসাদেবীর পুজো হলেও ধূপ ধুনোর প্রবেশ সেখানে নিষিদ্ধ ৷ রান্নাপুজোর ভোগ নতুন বাসনে, নতুন চালে রান্না করাই বাঞ্ছনীয় ৷