Tag Archives: Business ideas

New Business Ideas: মাস খানেকের ব্যবসায় রমরমা! সামান্য পুঁজিতে প্রচুর লাভ! মহিলারা ঘরে বসে আজই শুরু করুন 

বর্ধমান: বসন্ত উৎসবের আর ৪৮ ঘণ্টা বাকি। এই উৎসব বাঙালির অন্যতম আনন্দের উৎসব। রঙের এই উৎসবে মেতে উঠবে গোটা রাজ্য। কিন্তু রং কিংবা আবীর নিয়ে জনসাধারণের একটু হলেও দুশ্চিন্তা থেকেই যায়। যার অন্যতম কারণ, তাতে মেশানো কেমিক্যাল। কিন্তু সেই আবীর যদি হয় ভেষজ, তাহলে দুশ্চিন্তার অবসান ঘটে অনেকটাই। কারণ এই আবীর তৈরি হয় ভেষজ নানান উপাদান দিয়ে। অন্যদিকে, বাজারের আবীরে মেশানো হয় একাধিক কেমিক্যাল। যা বহু জনের নানান শারীরিক সমস্যার সৃষ্টি করে।

তবে ভেষজ আবীর ব্যবহার করলে সেই সমস্যা হয় না বললেই মনে করেন অনেকে। যে কারণে গত কয়েক বছর ধরে চাহিদা বাড়ছে ভেষজ আবীরের। তাই এবার ভেষজ আবির তৈরির উদ্যোগ নিল পূর্ব বর্ধমানের এক এনজিও। মানুষের স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রেখে ফুল এবং বিভিন্ন সবজি ব্যবহার করে ভেষজ আবির তৈরি করছে পূর্ব বর্ধমান জেলার মিলিত প্রয়াস নামের এই এনজিও।

আরও পড়ুনঃ দোলেও চলবে ঘ্যানঘ্যানে নাগাড়ে বৃষ্টি? ধেয়ে আসবে কালবৈশাখী? জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস

এ প্রসঙ্গে সংস্থার সম্পাদক প্রতনু রক্ষিত জানিয়েছেন, “দোলের সময় বাজার থেকে যে আবীর পাওয়া যায়, তার মধ্যে ক্ষতিকারক পদার্থ থাকে। যা আমাদের ত্বকের জন্য, শরীরের জন্য খারাপ। তাই আমরা কিছু জৈব পদার্থ দিয়ে ভেষজ আবির প্রস্তুত করছি।”

প্রকৃতিক নানা উপাদান ব্যাবহার করে আবির প্রস্তুত করেছে তারা। পালং শাক থেকে তৈরি হচ্ছে সবুজ আবির, গাজর থেকে কমলা, গাঁদা ফুলের পাপড়ি ও হলুদ দিয়ে হলুদ আবীর, গোলাপি আবিরের জন্য জবা ফুল ও বিট এবং অপরাজিতা বা নীলকন্ঠ ফুল দিয়ে তৈরি হচ্ছে নীল আবির। এমনই ফুল এবং সবজি দিয়ে দোলের আবীর তৈরি করে রীতিমতো তাক লাগাচ্ছেন মিলিত প্রয়াস সংস্থার কর্মকর্তারা।

অনেকেই রাসায়নিক যুক্ত আবীরে ভয় পায়। কারণ তা থেকে ত্বকে সংক্রমণের আশঙ্কা থাকে। ফলে দোলের দিন অনেকেই আবীর মাখা থেকে নিজেদের বিরত রাখে। সেই জায়গায় ভেষজ আবীর গায়ে মাখলে কোনও রকম সংক্রমণ ঘটবে না বলেই মনে করছেন অনেকে। বর্তমান চাহিদার কথা মাথায় রেখে, এই ভেষজ আবীর তৈরি করে অনেকেই নিজেদের স্বনির্ভর করে তুলছেন। পূর্ব বর্ধমান জেলার বর্ধমান শহরের সদরঘাট চাষীমানা এলাকায় শেখানো হচ্ছে ভেষজ আবীর তৈরির পদ্ধতি।

যে আবীর তৈরি করা হচ্ছে , সেই আবীর বাজারজাত করা হবে এবং সেখান থেকে যে লভ্যাংশ পাওয়া যাবে তা এখানকার চাষীমানা এলাকার মহিলাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। যাতে তারাও একটু একটু করে স্বনির্ভর হতে পারে। প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে, প্রশিক্ষণ নিতে আসা মহিলার ছাড়াও, আবীর তৈরি দেখতে ভিড় জমিয়েছিল অনেক শিশু। আবীর তৈরি দেখতে তাদের মনে উচ্ছ্বাস উন্মাদনা ছিল চোখে পড়ার মতো।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

Business Ideas: ঘরে বসে অনলাইনে করুন এই কাজ! টাকার অভাব হবে না

শিক্ষিত হয়েও চাকরি খুঁজে পাচ্ছেন না? কর্মসংস্থানের সঠিক দিশা পাবেন সহজেই। তবে আপনার জন্য রয়েছে সুখবর। বাড়িতে বসে অনলাইনে শুরু করুন এই কাজ।

সুপারি গাছের চারা বিক্রি করে লাভ! কী ভাবে জেনে নিন

সুপারি চাষের পাশাপাশি বিকল্প আয়ের উৎসব হিসেবে সুপারি গাছের চারা বিক্রি করছেন আলিপুরদুয়ারের কিছু যুবক। বাড়িতেই ছোট নার্সারি তৈরি করেছেন তাঁরা।

Free Sewing Machine: বিনামূল্যে সেলাই মেশিন পাবেন আপনিও! শুরু করুন নিজের ব্যবসা, কী নিয়মে এগোবেন জানুন

বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিচ্ছে কেন্দ্র সরকার। এমনই বেশ কিছু পোস্ট ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকেই বলছেন, এটা ভুয়ো। ফেক নিউজ ছড়ানো হচ্ছে। তবে বলে রাখা ভাল, এটা ভুয়ো বা ফেক নিউজ নয়। কেন্দ্র সরকার সত্যিই বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিচ্ছে। এই স্কিমের নাম ‘ফ্রি সেলাই মেশিন স্কিম’।
বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিচ্ছে কেন্দ্র সরকার। এমনই বেশ কিছু পোস্ট ভাইরাল সোশ্যাল মিডিয়ায়। অনেকেই বলছেন, এটা ভুয়ো। ফেক নিউজ ছড়ানো হচ্ছে। তবে বলে রাখা ভাল, এটা ভুয়ো বা ফেক নিউজ নয়। কেন্দ্র সরকার সত্যিই বিনামূল্যে সেলাই মেশিন দিচ্ছে। এই স্কিমের নাম ‘ফ্রি সেলাই মেশিন স্কিম’।
জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এই প্রকল্পের আওতায়, কেন্দ্র উপভোক্তাকে সেলাই মেশিন কিনতে ১৫ হাজার টাকা দেবে। এই টাকা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।
জানা গিয়েছে, প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার অংশ হিসেবে কেন্দ্রীয় সরকার এই প্রকল্প বাস্তবায়ন করবে। এই প্রকল্পের আওতায়, কেন্দ্র উপভোক্তাকে সেলাই মেশিন কিনতে ১৫ হাজার টাকা দেবে। এই টাকা সরাসরি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠানো হবে।
তাই এই স্কিমে সেলাই মেশিন কিনে যে কেউ কাজ শুরু করতে পারেন। শুধু তাই নয়, কেন্দ্র ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণও দিচ্ছে। এই টাকা দিয়ে সেলাই মেশিনের দোকান চালু করতে পারেন উপভোক্তা। শুধু মহিলা নয়, পুরুষরাও এই স্কিমে আবেদন করতে পারবেন।
তাই এই স্কিমে সেলাই মেশিন কিনে যে কেউ কাজ শুরু করতে পারেন। শুধু তাই নয়, কেন্দ্র ২০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণও দিচ্ছে। এই টাকা দিয়ে সেলাই মেশিনের দোকান চালু করতে পারেন উপভোক্তা। শুধু মহিলা নয়, পুরুষরাও এই স্কিমে আবেদন করতে পারবেন।
কারা আবেদন করতে পারবেন: বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমের জন্য আবেদন করতে, আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। যাঁরা ইতিমধ্যেই সেলাইয়ের কাজ করছেন তাঁরাই বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমে আবেদন করতে পারবেন।
কারা আবেদন করতে পারবেন: বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমের জন্য আবেদন করতে, আবেদনকারীকে অবশ্যই ভারতীয় নাগরিক হতে হবে। যাঁরা ইতিমধ্যেই সেলাইয়ের কাজ করছেন তাঁরাই বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমে আবেদন করতে পারবেন।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার অধীনে দর্জি হিসাবে কাজ করা যে কেউ এই স্কিমের যোগ্য। আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। তাছাড়া সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি থাকাও আবশ্যক।
প্রধানমন্ত্রী বিশ্বকর্মা যোজনার অধীনে দর্জি হিসাবে কাজ করা যে কেউ এই স্কিমের যোগ্য। আবেদনকারীর বয়স ১৮ বছরের বেশি হতে হবে। তাছাড়া সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ নথি থাকাও আবশ্যক।
বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় নথি: এই স্কিমের জন্য আবেদনকারীদের আধার কার্ড, ঠিকানার প্রমাণ, পরিচয়পত্র, বর্ণের শংসাপত্র, পাসপোর্ট আকারের ছবি, মোবাইল নম্বর, ব্যাঙ্ক পাস বই থাকতে হবে।
বিনামূল্যে সেলাই মেশিন প্রকল্পের জন্য প্রয়োজনীয় নথি: এই স্কিমের জন্য আবেদনকারীদের আধার কার্ড, ঠিকানার প্রমাণ, পরিচয়পত্র, বর্ণের শংসাপত্র, পাসপোর্ট আকারের ছবি, মোবাইল নম্বর, ব্যাঙ্ক পাস বই থাকতে হবে।
বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমে আবেদনের পদ্ধতি: প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://pmvishwakarma.gov.in-এ যেতে হবে। এখানে নিজের নাম রেজিস্টার্ড করাতে হবে। যদি কেউ নিজে বা অনলাইনে করতে না পারেন, তাহলে নিকটস্থ সিএসসি কেন্দ্রে গিয়েও নাম রেজিস্টার করানো যাবে।
বিনামূল্যে সেলাই মেশিন স্কিমে আবেদনের পদ্ধতি: প্রথমে অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://pmvishwakarma.gov.in-এ যেতে হবে। এখানে নিজের নাম রেজিস্টার্ড করাতে হবে। যদি কেউ নিজে বা অনলাইনে করতে না পারেন, তাহলে নিকটস্থ সিএসসি কেন্দ্রে গিয়েও নাম রেজিস্টার করানো যাবে।
উপরে উল্লিখিত কাগজপত্র নিজের কাছে রাখতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার পরে, একটি স্লিপ দেওয়া হবে। ওটা রসিদ। এটা যত্ন করে রাখতে হবে। জানা যাচ্ছে, এপ্রিল মাসে সেলার মেশিন কেনার টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠাবে কেন্দ্র সরকার।
উপরে উল্লিখিত কাগজপত্র নিজের কাছে রাখতে হবে। আবেদন জমা দেওয়ার পরে, একটি স্লিপ দেওয়া হবে। ওটা রসিদ। এটা যত্ন করে রাখতে হবে। জানা যাচ্ছে, এপ্রিল মাসে সেলার মেশিন কেনার টাকা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে পাঠাবে কেন্দ্র সরকার।

New Business Ideas: আজই এই পার্ট টাইম ব্যবসা শুরু করুন, প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা রোজগার হবে

ব্যবসা করতে গেলে মোটা পুঁজি দরকার। এমন ধারণা আজও রয়েছে। এটা কিন্তু সত্যি নয়। বরং আজকের দিনে বিনা পুঁজিতেই ব্যবসা শুরু করা যায়। তাও বাড়ি থেকেই। রোজগারও হবে ভালই।
ব্যবসা করতে গেলে মোটা পুঁজি দরকার। এমন ধারণা আজও রয়েছে। এটা কিন্তু সত্যি নয়। বরং আজকের দিনে বিনা পুঁজিতেই ব্যবসা শুরু করা যায়। তাও বাড়ি থেকেই। রোজগারও হবে ভালই।
কেউ চাইলে চাকরির পাশাপাশি এই ব্যবসা করতে পারেন। পার্ট টাইম রোজগারের নতুন পথ খুলে যাবে। কী সেই ব্যবসা? এখানে রইল তারই হদিশ।
কেউ চাইলে চাকরির পাশাপাশি এই ব্যবসা করতে পারেন। পার্ট টাইম রোজগারের নতুন পথ খুলে যাবে। কী সেই ব্যবসা? এখানে রইল তারই হদিশ।
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ইউজার এই প্ল্যাটফর্মে আসেন। ভিডিও দেখেন। আর কনটেন্ট তৈরি করে লাখ লাখ টাকা আয় করেন ইউটিউবাররা।
বর্তমানে সবচেয়ে জনপ্রিয় ভিডিও প্ল্যাটফর্ম হল ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ইউজার এই প্ল্যাটফর্মে আসেন। ভিডিও দেখেন। আর কনটেন্ট তৈরি করে লাখ লাখ টাকা আয় করেন ইউটিউবাররা।
অনেক ইউটিউবার তো রীতিমতো সেলেব্রিটি। তাঁদের ফলো করেন লাখ লাখ মানুষ। তাই যদি কেউ ভিডিও প্ল্যাটফর্মে ব্যবসা করতে চান তাহলে ইউটিউব আদর্শ জায়গা। প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন সহজেই।
অনেক ইউটিউবার তো রীতিমতো সেলেব্রিটি। তাঁদের ফলো করেন লাখ লাখ মানুষ। তাই যদি কেউ ভিডিও প্ল্যাটফর্মে ব্যবসা করতে চান তাহলে ইউটিউব আদর্শ জায়গা। প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা আয় করতে পারবেন সহজেই।
এর জন্য প্রথমে ইউটিউব চ্যালেন খুলতে হবে। খুব সহজ। ই-মেল আইডি দিয়ে ইউটিউবে সাইন আপ করতে হবে। তারপর প্রোফাইল ফটোতে ক্লিক করলেই চ্যানেলের অপশন আসবে। সেখানে যাবতীয় তথ্য দিয়ে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলেই খুলে যাবে নিজের ইউটিউব চ্যানেল।
এর জন্য প্রথমে ইউটিউব চ্যালেন খুলতে হবে। খুব সহজ। ই-মেল আইডি দিয়ে ইউটিউবে সাইন আপ করতে হবে। তারপর প্রোফাইল ফটোতে ক্লিক করলেই চ্যানেলের অপশন আসবে। সেখানে যাবতীয় তথ্য দিয়ে কনফার্ম বাটনে ক্লিক করলেই খুলে যাবে নিজের ইউটিউব চ্যানেল।
এবার ভিডিও আপলোড করার পালা। এটাই কনটেন্ট। চ্যানেলে প্লাস অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করলে একটা পেজ খুলবে। এবার ভিডিও, শিরোনাম ইত্যাদি দিয়ে আপলোড করতে হবে ভিডিও।
এবার ভিডিও আপলোড করার পালা। এটাই কনটেন্ট। চ্যানেলে প্লাস অপশন রয়েছে। সেখানে ক্লিক করলে একটা পেজ খুলবে। এবার ভিডিও, শিরোনাম ইত্যাদি দিয়ে আপলোড করতে হবে ভিডিও।
ভিডিও-র পাশাপাশি রাখতে হবে ভিজ্যুয়াল পোস্ট। এবং মাথায় রাখতে হবে, যেন নিয়মিত ভিডিও যায়। অর্থাৎ দু-একদিন অন্তর ভিডিও আপলোড করতেই হবে। নাহলে সাবস্ক্রাইবার বাড়বে না। শুধু তো ভিডিও আপলোড করলে হবে না, লাইক, ভিউও চাই। এর জন্য ইউটিউব চ্যানেলের প্রচার করতে হবে। নিজের চ্যানেলের কথা জানাতে হবে সবাইকে।
ভিডিও-র পাশাপাশি রাখতে হবে ভিজ্যুয়াল পোস্ট। এবং মাথায় রাখতে হবে, যেন নিয়মিত ভিডিও যায়। অর্থাৎ দু-একদিন অন্তর ভিডিও আপলোড করতেই হবে। নাহলে সাবস্ক্রাইবার বাড়বে না। শুধু তো ভিডিও আপলোড করলে হবে না, লাইক, ভিউও চাই। এর জন্য ইউটিউব চ্যানেলের প্রচার করতে হবে। নিজের চ্যানেলের কথা জানাতে হবে সবাইকে।
যত বেশি ভিউ হবে, তত টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকবে। ইউটিউব ব্যবসার এটাই নিয়ম। তাই ভাল ভিডিও কনটেন্ট বানাতে হবে। যাতে অনেক মানুষ দেখেন। মাথায় রাখতে হবে, ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হলে তবেই গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করা যায়। সেই আবেদন মঞ্জুর হলে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন চালাবে ইউটিউব। অ্যাকাউন্টে আসতে থাকবে টাকা।
যত বেশি ভিউ হবে, তত টাকা অ্যাকাউন্টে ঢুকবে। ইউটিউব ব্যবসার এটাই নিয়ম। তাই ভাল ভিডিও কনটেন্ট বানাতে হবে। যাতে অনেক মানুষ দেখেন। মাথায় রাখতে হবে, ১০০০ সাবস্ক্রাইবার হলে তবেই গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য আবেদন করা যায়। সেই আবেদন মঞ্জুর হলে ভিডিওতে বিজ্ঞাপন চালাবে ইউটিউব। অ্যাকাউন্টে আসতে থাকবে টাকা।

Income: লাগবে না পুঁজি! ব্যাঙ্ক ঋণে ৫০ শতাংশ ছাড়, রোজগারের বিরাট সু‌যোগ!

মালদহ: সামান্য মুরগি বা গবাদি পশু পালন করে আপনি হতে পারেন স্বনির্ভর। আপনাকে এই মুরগি বা গবাদি পশু পালনের জন্য টাকা বিনিয়োগ করতে হবে না। সহজ পদ্ধতিতে আপনি মুরগি বা গবাদি পশু পালন করে রোজগার করতে পারবেন নিয়মিত। শুধুমাত্র থাকতে হবে ফার্ম তৈরির জায়গা। আর তাতেই বাজিমাত।

কারণ জাতীয় প্রাণিসম্পদ মিশন প্রকল্পের মাধ্যমে রোজগার করার সুযোগ দিচ্ছে প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতর। পশু পালনের জন্য খামার বা ফার্ম তৈরি থেকে শুরু করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে দফতরের পক্ষ থেকে। এই প্রকল্পের মাধ্যমে সরকারের উদ্দেশ্য উদ্যোগপতি তৈরি, কর্মসংস্থান তৈরি করা। ডিম মাংসের উৎপাদন বৃদ্ধি সহ প্রক্রিয়াকরণ ব্যবসা বৃদ্ধি করাই মূল উদ্দেশ্য।

আরও পড়ুন: বলুন তো, ভারতের সবথেকে গরিব রাজ্য কোনটি? নামটি শুনেই চমকে যাবেন নিশ্চিত

কারা এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন? যে কোনও ভারতীয় নাগরিক এই প্রকল্পের জন্য আবেদন করতে পারবেন। এলাকার প্রাণিসম্পদ দফতরে যোগাযোগ করলেই হবে। সেখানে আপনি আবেদন করতে পারবেন এই প্রকল্পের জন্য। ইতিমধ্যে প্রাণী সম্পদ বিকাশ দফতরের পক্ষ থেকে মালদহ জেলার প্রতিটি ব্লকে ব্লকে, জাতীয় প্রাণিসম্পদ মিশন প্রকল্পের মাধ্যমে হাঁস মুরগি ছানা বিলি করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: বলুন তো, ভারতের কোথায় সবচেয়ে সস্তায় মদ বিক্রি হয়? নামটা শুনলে জাস্ট অবিশ্বাস্য মনে হবে

এছাড়াও ছাগল, ভেঁড়া, গরু প্রদান করা হচ্ছে উদ্যোগপতিদের। পাশাপাশি দফতরের পক্ষ থেকে প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে সঠিক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে খামারে গরু বা ছাগল পালন। মালদহ প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতরের আধিকারিক উৎপল কর্মকার বলেন, এই প্রকল্পের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। যে কেউ এই প্রকল্পের সুবিধা নিতে পারবেন ব্যক্তিগত উদ্যোগ বা গোষ্ঠীগত ভাবে। হরিণের ওপর ৫০ শতাংশ ভর্তুকি মিলবে।

প্রাণিসম্পদ বিকাশ দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, এই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দেবে সরকার। সর্বনিম্ন ২০ লক্ষ টাকা থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত প্রজেক্ট তৈরি করা যাবে। এই প্রকল্পে ফার্ম তৈরির জন্য উদ্যোগীরা ব্যক্তিগত ভাবে, স্বনির্ভর দল, ফার্মার্স প্রডিউসার অর্গানাইজেশন, কৃষি সমবায় সমিতি হয়ে ঋণ নিতে পারবে। তালি সম্পদ বিকাশ দফতরে যোগাযোগ করলে সমস্ত ঋণের প্রক্রিয়া ও প্রকল্পের সুযোগ সুবিধা প্রদান করা হবে আবেদনের মাধ্যমে।

—হরষিত সিংহ

Marigold Farming: দিনে এক লক্ষ টাকা আয়! গাঁদা ফুলের চাষে ৩ মাসেই ভাগ্যবদল কৃষকের, সহজ টিপসে আপনিও হবে মালামাল

যে কোনও উৎসবের সময় বাজারে গাঁদা ফুলের অত্যন্ত চাহিদা থাকে। বিয়ে হোক বা পুজার বাড়ি, যে কোনও ক্ষেত্রেই গাঁদা ফুলের ব্যবহার হয়। এখন শীতের মরশুমে নানা অনুষ্ঠান এবং পুজার জন্য বাজারে গাঁদা ফুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
যে কোনও উৎসবের সময় বাজারে গাঁদা ফুলের অত্যন্ত চাহিদা থাকে। বিয়ে হোক বা পুজার বাড়ি, যে কোনও ক্ষেত্রেই গাঁদা ফুলের ব্যবহার হয়। এখন শীতের মরশুমে নানা অনুষ্ঠান এবং পুজার জন্য বাজারে গাঁদা ফুলের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে।
এর কারণে অনেক কৃষক এখন ঐতিহ্যবাহী চাষের পরিবর্তে গাঁদা ফুলের চাষ করতেই পছন্দ করছেন। তেমনই এক কৃষক এবারে গাঁদা ফুলের চাষ করে তাক লাগিয়েছেন। সাতারা নিবাসী কৃষক এবারে টাপোরা জাফরান গাঁদা লাগিয়েছেন।
এর কারণে অনেক কৃষক এখন ঐতিহ্যবাহী চাষের পরিবর্তে গাঁদা ফুলের চাষ করতেই পছন্দ করছেন। তেমনই এক কৃষক এবারে গাঁদা ফুলের চাষ করে তাক লাগিয়েছেন। সাতারা নিবাসী কৃষক এবারে টাপোরা জাফরান গাঁদা লাগিয়েছেন।
এর থেকে তিনি প্রতিদিন এক লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে এই চাষ শুরু করলেন? সাতারার রহিমতপুরের কৃষক বৈভব ১৪ একর জমিতে টাপোরা জাফরান গাঁদা চাষ করেছেন। বর্তমানে গাছ লাগানোর পর প্রায় তিন মাস হয়ে গিয়েছে।
এর থেকে তিনি প্রতিদিন এক লক্ষ টাকা আয় করছেন। কীভাবে এই চাষ শুরু করলেন? সাতারার রহিমতপুরের কৃষক বৈভব ১৪ একর জমিতে টাপোরা জাফরান গাঁদা চাষ করেছেন। বর্তমানে গাছ লাগানোর পর প্রায় তিন মাস হয়ে গিয়েছে।
১৫ দিন হল ফুল কাটাও শুরু হয়েছে। প্রতিদিন দেড় টন করে ফুল তোলা হয় বৈভবের জমি থেকে। এই ফুলগুলি গাড়ি বা ঝুড়িতে প্যাক করে মুম্বইয়ের মতো বড় বড় শহরে বা বা পুণের বাজারে বিক্রির জন্য পাঠানো হয়।
১৫ দিন হল ফুল কাটাও শুরু হয়েছে। প্রতিদিন দেড় টন করে ফুল তোলা হয় বৈভবের জমি থেকে। এই ফুলগুলি গাড়ি বা ঝুড়িতে প্যাক করে মুম্বইয়ের মতো বড় বড় শহরে বা বা পুণের বাজারে বিক্রির জন্য পাঠানো হয়।
ফুলের বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী প্রতি কেজি গাঁদা ফুল পাওয়া যাচ্ছে ৮০ থেকে ১৪০ টাকায়। বৈভব জানিয়েছেন যে, তিনি প্রতিদিন দেড় টন বা তারও বেশি গাঁদা ফুল তোলেন। তাই ফুলের ব্যবসা থেকে তিনি দৈনিক এক লক্ষ টাকা করে আয় করছেন।
ফুলের বর্তমান বাজার দর অনুযায়ী প্রতি কেজি গাঁদা ফুল পাওয়া যাচ্ছে ৮০ থেকে ১৪০ টাকায়। বৈভব জানিয়েছেন যে, তিনি প্রতিদিন দেড় টন বা তারও বেশি গাঁদা ফুল তোলেন। তাই ফুলের ব্যবসা থেকে তিনি দৈনিক এক লক্ষ টাকা করে আয় করছেন।
গড়ে আরও দুই মাস গাঁদা ফুলের মৌসুম চলবে। গড় বাজার দর ৫০ টাকা হলেও ১ একর থেকে গড়ে তিন থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি করা যায়।
গড়ে আরও দুই মাস গাঁদা ফুলের মৌসুম চলবে। গড় বাজার দর ৫০ টাকা হলেও ১ একর থেকে গড়ে তিন থেকে সাড়ে তিন লক্ষ টাকার ফুল বিক্রি করা যায়।
তাই, বৈভব জানিয়েছেন যে গড়ে ১৪ একর ফুল চাষে তিনি ৪২ থেকে ৪৫ লক্ষ টাকা বা তার বেশি আয় করবেন। বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখে ড্রিপারের সাহায্যে গাঁদা ফুলে জল দেওয়া হয় এই জমিতে।
তাই, বৈভব জানিয়েছেন যে গড়ে ১৪ একর ফুল চাষে তিনি ৪২ থেকে ৪৫ লক্ষ টাকা বা তার বেশি আয় করবেন। বৃষ্টির পূর্বাভাস দেখে ড্রিপারের সাহায্যে গাঁদা ফুলে জল দেওয়া হয় এই জমিতে।

Money Making Tips: ৫০ হাজার খরচ করে ৫ লক্ষ টাকা পান, রোজগারের সুবর্ণসুযোগ দিচ্ছে এই বিশেষ ভেষজ! জানুন

কলকাতা: সারা ভারত জুড়েই এখন কৃষকেরা ঐতিহ্যগত চাষাবাদের পরিবর্তে আধুনিক পদ্ধতিতে চাষের কথা ভাবছেন। বিশেষ করে সরকারের পক্ষ থেকে নানা অনুদান ও উৎসাহ পাওয়ায় এখন অনেক কৃষকই নতুন ভাবে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে এবং প্রথাগত ফসলের পরিবর্তে আধুনিক ও লাভজনক ফসলের দিকে ঝুঁকছেন।

এই ফল বা প্রথাগত চাষে চাষিরা বেশ মোটা টাকা আয় করতে পারেন। এর মধ্যে অন্যতম হল লেমনগ্রাস। লেমনগ্রাসের চাষ এখন চাষিদেরও আকৃষ্ট করছে। এই চাষের মাধ্যমে কম বিনিয়োগেও চাষিদের বেশি আয় করা সম্ভব। লেমনগ্রাস চাষে কৃষক মাত্র ৫০ হাজার টাকা খচর করে এক বছরে সহজেই ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা লাভ করতে পারেন।

আরও পড়ুন: মুখের ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব? আয়ুর্বেদ বলছে, রয়েছে ‘মহৌষধ’; করতে হবে ‘গণ্ডূষ’! জানুন

প্রসাধনীতে ব্যবহৃত লেমনগ্রাস

ড. বীরেন্দ্র পাল গাংওয়ার, সিনিয়র বৈজ্ঞানিক ফ্লোরিকালচারিস্ট, জানিয়েছেন যে, লেমনগ্রাসের চাষ কৃষকদের জন্য অত্যন্ত লাভজনক। এই ঘাসের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এটি খুব সহজেই বেড়ে ওঠে। লেমনগ্রাস প্রায়ই প্রসাধনী তৈরিতে ব্যবহার করা হয়। লেমনগ্রাস তেলও এখন প্রচুর মানুষ ব্যবহার করেন।

এটি আমাদের মানসিক শান্তি বজায় রাখতে, অনিদ্রার সমস্যায় ও অন্যান্য প্রসাধনী জিনিস তৈরিতে খুবই ব্যবহার করা হয়। প্রসাধনী ছাড়াও লেমনগ্রাস সাবান এবং অন্যান্য ডিটারজেন্ট তৈরিতেও ব্যবহার করা হয়। ওষুধ তৈরির জন্যও অনেকক্ষেত্রে লেমনগ্রাস ব্যবহার করা হয়।

আরও পড়ুন: চোখেও স্ট্রোক হয়, কখনও শুনেছেন? কীভাবে বুঝবেন জানুন, দৃষ্টিশক্তি হারানোর ভয় থেকে বাঁচুন

লেমনগ্রাস তেলের চাহিদা বেশি

লেমনগ্রাস তেল বর্তমানে খুবই জনপ্রিয়। এক টন লেমনগ্রাস থেকে প্রায় ৫ লিটার তেল পাওয়া যায়, যা বাজারে বিক্রি হয় প্রতি লিটার ১২০০ থেকে ১৫০০ টাকায়। লেমনগ্রাস তেল কেনার জন্য ঠিকঠাক কোম্পানি খুঁজে পেলে কৃষকরা ভাল টাকা লাভ করতে পারেন।

প্রতি হেক্টরে ১২ থেকে ১৩ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন হয়

কৃষকরা আরও জানিয়েছেন যে, প্রায় ১ হেক্টর জমিতে একসঙ্গে ১২ থেকে ১৩ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন করা যায়। ফলে সারা বছর ৬০ থেকে ৬৫ টন লেমনগ্রাস উৎপাদন করা সম্ভব।

Business Idea: দেখে কুঁড়েঘর মনে হলেও এটাই আপনার জীবনে ATM, হাতে আসবে ৫-৬ লক্ষ টাকা! জানুন কীভাবে

একটি ছোট্ট কুঁড়েঘর দেখে চমকে যাচ্ছেন সকলেই। কারণ সেটা যে-সে কুঁড়েঘর নয়! বরং তা যেন লক্ষ লক্ষ টাকা রোজগারের ‘কারখানা’! যার জন্য ওই কুঁড়েঘরের নাম লাখটাকিয়া। এখান থেকে ২ মাসে প্রায় ৫-৬ লক্ষ টাকা আয় করা সম্ভব। কিন্তু কেন এই কুঁড়েঘরকে নিয়ে এত চর্চা?

আসলে এটা হল মাশরুম হাট। অর্থাৎ মাশরুম উৎপাদন হয় এই কুঁড়েঘরে। যাঁরা মাশরুম চাষ করতে চান, অথচ জায়গা নেই, তাঁরা এমন একটি কুঁড়েঘর তৈরি করে অনায়াসে মাশরুম ফলাতে পারেন। এই লক্ষ্যমাত্রা নিয়েই হর্টিকালচার দফতর একটি স্কিম চালু করেছে। যার আওতায় কৃষকদের ৫০ শতাংশ ভর্তুকি প্রদান করা হচ্ছে।

আরও পড়ুন: ‘আমার জীবনে কোনও ফিল্টার নেই..’ জ্যাসমিনের কাঁধে মাথা রেখে ছবি, প্রেমগুঞ্জন নিয়ে বললেন রাজদীপ

বিহারের গয়া জেলায় বহু কৃষককে মাশরুম হাট স্কিমের সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এমনই এক কৃষক হলেন প্রেমানি দেবী। যিনি বোধগয়া ব্লক এলাকার পাডারিয়া গ্রামের বাসিন্দা। তাঁর গোটা পরিবারই মাশরুম চাষের সঙ্গে যুক্ত। প্রেমানি দেবী একটি ৩২ বাই ৫২ মাপের কুঁড়েঘর তৈরি করেন। যেখানে প্রায় ১০০০ মাশরুম ব্যাগ রাখা হয়েছে। প্রতিদিন সেখান থেকে প্রায় ক্যুইন্টাল মাশরুম উৎপন্ন হচ্ছে। ফলে দৈনিক ১৫০০০ টাকা করে আয় করছেন তিনি। আর এই ছোট্ট কুঁড়েঘরটি তিনি বানিয়েছেন বাঁশ এবং খড় দিয়ে। আর ঘরের ভিতরে বানানো হয়েছে বাঁশের তাক। তার উপরেই রাখা হয়েছে মাশরুমের ব্যাগ।

প্রেমানি দেবী ৬০ টাকা করে এক-একটা মাশরুম ব্যাগ কিনেছেন। প্রায় ১০০০ মাশরুম ব্যাগ রয়েছে ঘরে। প্রেমানি দেবীর পুত্র অজিত কুমার বলেন, ওই কুঁড়েঘর তৈরি করতে খরচ হয়েছে ১ লক্ষ ৮০ হাজার টাকা। এর মধ্যে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দিয়েছে সরকার। একটা ৩২ বাই ৫২ মাপের ঘরে প্রায় ৩০০০ মাশরুম ব্যাগ রাখা যেতে পারে। ফলে ১-২ মাসে ৫-৬ লক্ষ টাকা আয় হতে পারে।

অজিতের বক্তব্য, এক-একটি ব্যাগ থেকে ২ কেজি মাশরুম উৎপন্ন হয়। যার বাজারদর কেজি প্রতি ১৩০ টাকা থেকে ১৫০ টাকা। সোভে এক মাশরুম ব্যবসায়ীর কাছে তাঁরা ফসল বিক্রি করেন। পরবর্তী কালে আরও বড় স্তরে মাশরুম চাষ করতে চান তাঁরা। এর জন্য আরও মাশরুম ব্যাগ কিনতে হবে। এমনকী তিনি এ-ও জানান যে, মাশরুম চাষের বিষয়ে তাঁদের কোনও জ্ঞান ছিল না। কিন্তু হর্টিকালচার দফতরের আধিকারিকের সহায়তায় হাট মাশরুম স্কিমের সুবিধা পেয়েছেন। প্রশিক্ষণের পরেই চাষবাস শুরু করেছেন।

ওই ব্লকের হর্টিকালচার অফিসার পীযূষ কুমার বলেন, হাট মাশরুমের মাধ্যমে ভাল আয় করতে সক্ষম হবেন কৃষকরা। যাঁদের বাড়িতে জায়গা নেই, তাঁরা এই স্কিমের সাহায্য নিয়ে চাষবাস করতে পারেন। আর ৫০ শতাংশ ভর্তুকিও পাবেন তাঁরা।

ছ’মাসের ব্যবসা লাখ লাখ টাকা আয়! কী ভাবে সম্ভব, জেনে নিন

মধুর পুষ্টিগুণ ও শারীরিক উপকারিতার বিষয় কারো অজানা নয়। মধু সংগ্রহ করতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে প্রতি বছরই ভিন জেলা থেকে বহু মধু সংগ্রহকারীর দল ভিড় জমায় মূলত  শীতকালে।