Tag Archives: carrot

Cholesterol Control Tips: ৭দিন একগ্লাস করে খেলেই ম্যাজিক! হাই কোলেস্টেরলের সস্তার ওষুধ ‘এই’ দুই সবজির রস!

আজকাল ব্যস্ত জীবন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ এলডিএল বেড়ে গেলে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে এমন একটি জুসও রয়েছে যা খারাপ কোলেস্টেরল পরিষ্কার করতে পারে এবং এটি প্রতিদিন পান করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে?
আজকাল ব্যস্ত জীবন এবং অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে কোলেস্টেরল বেড়ে যাওয়া সাধারণ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে খারাপ কোলেস্টেরল অর্থাৎ এলডিএল বেড়ে গেলে হার্ট সংক্রান্ত সমস্যার ঝুঁকি বেড়ে যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে এমন একটি জুসও রয়েছে যা খারাপ কোলেস্টেরল পরিষ্কার করতে পারে এবং এটি প্রতিদিন পান করলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমাতে পারে?
এটা কোন রস?এই রসের নাম 'আমলা ও গাজরের জুস'। আমলা এবং গাজর দুটোই এমন একটি জিনিস যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গাজরে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, যা আমাদের শিরা-উপশিরা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
এটা কোন রস?
এই রসের নাম ‘আমলা ও গাজরের জুস’। আমলা এবং গাজর দুটোই এমন একটি জিনিস যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আমলা ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গাজরে রয়েছে বিটা-ক্যারোটিন, যা আমাদের শিরা-উপশিরা পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে।
আমলা এবং গাজরের জুস কীভাবে তৈরি করবেন?আমলা ও গাজরের জুস তৈরি করা খুবই সহজ। আসুন জেনে নিই এটি তৈরির পদ্ধতি।

২ গুজবেরি
২ গাজর
সামান্য জল
১ চা চামচ মধু (স্বাদ অনুযায়ী)
আমলা এবং গাজরের জুস কীভাবে তৈরি করবেন? আমলা ও গাজরের জুস তৈরি করা খুবই সহজ। আসুন জেনে নিই এটি তৈরির পদ্ধতি। ২ গুজবেরি ২ গাজর সামান্য জল ১ চা চামচ মধু (স্বাদ অনুযায়ী)
প্রস্তুতির পদ্ধতি:প্রথমে আমলকি এবং গাজর ভাল করে ধুয়ে নিন। আমলার বীজ বের করে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। গাজরও ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। এবার এই দুটোই মিক্সারে দিন, কিছু জল যোগ করুন এবং ভাল করে ব্লেন্ড করুন।
রস ফিল্টার করুন এবং এতে মধু যোগ করুন। আপনার জুস রেডি। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি পান করলে আপনি খারাপ কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি পেতে পারেন এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারেন।
প্রস্তুতির পদ্ধতি:
প্রথমে আমলকি এবং গাজর ভাল করে ধুয়ে নিন। আমলার বীজ বের করে ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। গাজরও ছোট ছোট টুকরো করে কেটে নিন। এবার এই দুটোই মিক্সারে দিন, কিছু জল যোগ করুন এবং ভাল করে ব্লেন্ড করুন।
রস ফিল্টার করুন এবং এতে মধু যোগ করুন। আপনার জুস রেডি। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এটি পান করলে আপনি খারাপ কোলেস্টেরল থেকে মুক্তি পেতে পারেন এবং হৃদরোগের ঝুঁকিও কমাতে পারেন।
কেন এই রস উপকারী?আমলা এবং গাজরের রস প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল কমায় এবং শরীরে উপস্থিত টক্সিন দূর করে। এটি শুধুমাত্র আপনার হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে না, আপনার ইমিউন সিস্টেমকেও শক্তিশালী করে। এছাড়াও আমলা এবং গাজর উভয়েই প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
কেন এই রস উপকারী?
আমলা এবং গাজরের রস প্রাকৃতিকভাবে কোলেস্টেরল কমায় এবং শরীরে উপস্থিত টক্সিন দূর করে। এটি শুধুমাত্র আপনার হৃদযন্ত্রের স্বাস্থ্যের উন্নতি করে না, আপনার ইমিউন সিস্টেমকেও শক্তিশালী করে। এছাড়াও আমলা এবং গাজর উভয়েই প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা ফ্রি র‌্যাডিক্যালের কারণে হওয়া ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি জেনে নিন: প্রতিদিন এই জুস পান করে আপনি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে পারেন এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারেন। আপনার দৈনন্দিন রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করুন। এই রস পান করা শুধুমাত্র আপনার হৃদয়ের জন্যই উপকারী নয়, এটি আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করবে। আজ থেকেই আপনার রুটিনে এই স্বাস্থ্যকর রস যোগ করুন এবং সুস্থ জীবনের দিকে এগিয়ে যান। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলি জেনে নিন:
প্রতিদিন এই জুস পান করে আপনি আপনার হার্টকে সুস্থ রাখতে পারেন এবং হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে পারেন। আপনার দৈনন্দিন রুটিনে এটি অন্তর্ভুক্ত করুন এবং আপনার স্বাস্থ্যের উন্নতি করুন। এই রস পান করা শুধুমাত্র আপনার হৃদয়ের জন্যই উপকারী নয়, এটি আপনার সামগ্রিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতেও সাহায্য করবে। আজ থেকেই আপনার রুটিনে এই স্বাস্থ্যকর রস যোগ করুন এবং সুস্থ জীবনের দিকে এগিয়ে যান। ( Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন)

 

Constipation Indigestion Remove: কোষ্টকাঠিন্য হবে জব্দ, বদহজমের সমস্যা মিটবে, এই সবজি কাঁচা নাকি রান্না করে খাবেন জানুন

সকাল সকাল পেট হবে সাফ, বুক জ্বালা, বদহজমের সমস্যা দূর হবে, পাতে রাখুন এই সবজি৷ তবে কীভাবে খাবেন, রান্না করে নাকি কাঁচা, জানিয়ে দিচ্ছেন ডাক্তারবাবু৷
সকাল সকাল পেট হবে সাফ, বুক জ্বালা, বদহজমের সমস্যা দূর হবে, পাতে রাখুন এই সবজি৷ তবে কীভাবে খাবেন, রান্না করে নাকি কাঁচা, জানিয়ে দিচ্ছেন ডাক্তারবাবু৷
গাজর যদিও একটি শীতকালীন সবজি।তবে এখন প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়।পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না দু’ভাবেই খাওয়া যায়। গাজরের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা।এমনটাই জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক সেনগুপ্ত।
গাজর যদিও একটি শীতকালীন সবজি।তবে এখন প্রায় সারা বছরই পাওয়া যায়।পুষ্টিগুণে ভরপুর গাজর কাঁচা ও রান্না দু’ভাবেই খাওয়া যায়। গাজরের রয়েছে অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা।এমনটাই জানাচ্ছেন বিশিষ্ট ডাক্তার কৌশিক সেনগুপ্ত।
গাজরে রয়েছে উচ্চ পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন। এই বিটা ক্যারোটিন লিভারে পৌঁছে ভিটামিন ‘এ’-তে রূপান্তরিত হয়, যা চোখের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।গাজরে থাকা প্রচুর পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন মস্তিষ্কের ক্ষয় রোধ করে। তাই মস্তিষ্কেও শক্তি বৃদ্ধি করতে বেশি করে গাজর খান।
গাজরের রসের গ্লাইসেমিক সূচক বেশ কম। তাই পরিমিত পরিমাণে গাজরের রস পান করলে রক্তের শর্করার পরিমাণ খুব একটা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা নয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা টাইপ-২ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন বি-৬-এর ঘাটতি হয়। 
গাজরের রসের গ্লাইসেমিক সূচক বেশ কম। তাই পরিমিত পরিমাণে গাজরের রস পান করলে রক্তের শর্করার পরিমাণ খুব একটা বৃদ্ধি পাওয়ার কথা নয়। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, যাঁরা টাইপ-২ ডায়াবিটিসে আক্রান্ত, তাঁদের শরীরে ভিটামিন বি-১ ও ভিটামিন বি-৬-এর ঘাটতি হয়। আর এর প্রভাব কিডনির উপরেও পড়ে। তাই ডায়াবেটিক রোগীদেরও পরিমিত মাত্রায় গাজর খাওয়া ভাল। গাজরে থাকা ফাইবারও ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
আর এর প্রভাব কিডনির উপরেও পড়ে। তাই ডায়াবেটিক রোগীদেরও পরিমিত মাত্রায় গাজর খাওয়া ভাল। গাজরে থাকা ফাইবারও ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে।
যদি প্রায়ই পেট সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগে থাকেন, বিশেষ করে শীতকালে তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে গাজর এবং বিটের রস খুবই উপকারী । হজমের সমস্যা থাকলে নিয়মিত এই জুস পান করতে পারেন । এতে উপস্থিত ফাইবার পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাসের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় ।
যদি প্রায়ই পেট সংক্রান্ত সমস্যায় ভুগে থাকেন, বিশেষ করে শীতকালে তাহলে তা থেকে মুক্তি পেতে গাজর এবং বিটের রস খুবই উপকারী । হজমের সমস্যা থাকলে নিয়মিত এই জুস পান করতে পারেন । এতে উপস্থিত ফাইবার পরিপাকতন্ত্রকে শক্তিশালী করে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য, বদহজম এবং গ্যাসের মতো সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় ।
আজকাল অনেকেই দ্রুত ওজন বৃদ্ধির সমস্যায় ভুগছেন । এমন পরিস্থিতিতে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গাজর ও বিটের রস পান করতে পারেন । এই জুসে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ৷ যা শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে ।
আজকাল অনেকেই দ্রুত ওজন বৃদ্ধির সমস্যায় ভুগছেন । এমন পরিস্থিতিতে আপনার ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে গাজর ও বিটের রস পান করতে পারেন । এই জুসে ক্যালোরি কম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ ৷ যা শরীর থেকে অতিরিক্ত চর্বি কমাতে সাহায্য করে ।

Black Carrot Health Benefits: বাজারে কালো গাজর দেখেও কিনতে ভয় করে? এই সবজির উপকার জানলে চমকে যাবেন! আজই কিনে খান

ফ্রায়েড রাইস, মিক্সড ভেজ, স্যালাড, স্যুপ-সহ নানা সুস্বাদু খাবারে গাজরের উপস্থিতি চোখে পড়ে। এমনকী গাজর দিয়ে তৈরি হয় মিষ্টিও। আসলে গাজরের হালুয়া দেখলেই তো রীতিমতো জিভে জল এসে যায়! খাবারের স্বাদ বাড়াতে তো বটেই, সেই সঙ্গে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও গাজরের জুড়ি মেলা ভার!
ফ্রায়েড রাইস, মিক্সড ভেজ, স্যালাড, স্যুপ-সহ নানা সুস্বাদু খাবারে গাজরের উপস্থিতি চোখে পড়ে। এমনকী গাজর দিয়ে তৈরি হয় মিষ্টিও। আসলে গাজরের হালুয়া দেখলেই তো রীতিমতো জিভে জল এসে যায়! খাবারের স্বাদ বাড়াতে তো বটেই, সেই সঙ্গে খাবারের পুষ্টিগুণ বাড়াতেও গাজরের জুড়ি মেলা ভার!
বাজারে আমরা সাধারণত লাল কিংবা কমলা গাজর দেখতে পাই। কিন্তু কালো গাজরের কথা কি কেউ শুনেছেন? হ্যাঁ, কালো গাজরও হয়! আর কালো গাজর কিন্তু লাল কিংবা কমলা গাজরের তুলনায় অনেক বেশি সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। শুধু কি তা-ই! কালো গাজর কিন্তু আজকের দিনে কৃষকদের লক্ষ্মীলাভের পথও দেখাচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি এবং এর আশপাশের জেলার কৃষকরা কালো গাজর চাষ করে বিপুল মুনাফা অর্জন করছেন। আজ সেই কালো গাজরের গুণাগুণই জেনে নেওয়া যাক।
বাজারে আমরা সাধারণত লাল কিংবা কমলা গাজর দেখতে পাই। কিন্তু কালো গাজরের কথা কি কেউ শুনেছেন? হ্যাঁ, কালো গাজরও হয়! আর কালো গাজর কিন্তু লাল কিংবা কমলা গাজরের তুলনায় অনেক বেশি সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণেও ভরপুর। শুধু কি তা-ই! কালো গাজর কিন্তু আজকের দিনে কৃষকদের লক্ষ্মীলাভের পথও দেখাচ্ছে। উত্তরপ্রদেশের ঝাঁসি এবং এর আশপাশের জেলার কৃষকরা কালো গাজর চাষ করে বিপুল মুনাফা অর্জন করছেন। আজ সেই কালো গাজরের গুণাগুণই জেনে নেওয়া যাক।
আসলে কালো রঙের গাজর সাধারণত বন্য প্রজাতির হয়ে থাকে। যে জমিতে জল নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে কৃষকরা অনায়াসে এই সবজি চাষ করতে পারেন। এর সবথেকে ভাল প্রজাতি হল পুসা কৃষ্ণা। বছরের অগাস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে শুরু করা যায় কালো রঙের গাজরের চাষ। এর ৩-৪ মাসের মধ্যেই ফসল প্রস্তুত হয়ে যায়।
আসলে কালো রঙের গাজর সাধারণত বন্য প্রজাতির হয়ে থাকে। যে জমিতে জল নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্থা রয়েছে, সেখানে কৃষকরা অনায়াসে এই সবজি চাষ করতে পারেন। এর সবথেকে ভাল প্রজাতি হল পুসা কৃষ্ণা। বছরের অগাস্ট মাস থেকে সেপ্টেম্বর মাসের মধ্যে শুরু করা যায় কালো রঙের গাজরের চাষ। এর ৩-৪ মাসের মধ্যেই ফসল প্রস্তুত হয়ে যায়।
কালো গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি কালো গাজরের মধ্যে থাকে আয়রন, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদানও। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এই বন্য প্রজাতির গাজর ডায়াবেটিস, হাই সুগার লেভেল এবং চোখের রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে।
কালো গাজরের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন ই পাওয়া যায়। এর পাশাপাশি কালো গাজরের মধ্যে থাকে আয়রন, কপার, পটাশিয়াম, ফসফরাসের মতো জরুরি পুষ্টি উপাদানও। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করার পাশাপাশি এই বন্য প্রজাতির গাজর ডায়াবেটিস, হাই সুগার লেভেল এবং চোখের রোগ নিরাময়েও সাহায্য করে।
এখানেই শেষ নয়, আরও গুণ রয়েছে কালো গাজরে। কারণ এর মধ্যে ফাইটোকেমিক্যালের মতো উপাদানও থাকে। প্রতিদিন এই সবজি পাতে থাকলে ক্যানসারের মতো মারণ রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন কালো গাজর খাওয়া উচিত।
এখানেই শেষ নয়, আরও গুণ রয়েছে কালো গাজরে। কারণ এর মধ্যে ফাইটোকেমিক্যালের মতো উপাদানও থাকে। প্রতিদিন এই সবজি পাতে থাকলে ক্যানসারের মতো মারণ রোগের ঝুঁকিও কমে যায়। ফলে বোঝাই যাচ্ছে যে, শরীর সুস্থ রাখার জন্য প্রতিদিন কালো গাজর খাওয়া উচিত।
কিন্তু কালো গাজর কীভাবে খাওয়া যায়? এই বন্য সবজি দিয়ে তরকারি তো বানানো যায়ই। সেই সঙ্গে আচার, জ্যাম, স্যালাড, জ্যুস, পুডিং বা অন্যান্য মিষ্টি খাবারও প্রস্তুত করা যায় কালো গাজর দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, লাল কিংবা কমলা গাজরের মতো এটিও কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে।
কিন্তু কালো গাজর কীভাবে খাওয়া যায়? এই বন্য সবজি দিয়ে তরকারি তো বানানো যায়ই। সেই সঙ্গে আচার, জ্যাম, স্যালাড, জ্যুস, পুডিং বা অন্যান্য মিষ্টি খাবারও প্রস্তুত করা যায় কালো গাজর দিয়ে। শুধু তা-ই নয়, লাল কিংবা কমলা গাজরের মতো এটিও কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যেতে পারে।
স্থানীয়দের বক্তব্য, কালো গাজর চাষ করে কৃষকরা ধনী হতে পারেন। কারণ এর চাষে তেমন খরচও হয় না। তবে এটি বিক্রি করতে গেলে ভাল দর পান কৃষকরা। আসলে বাজারে কালো গাজর বিক্রি হয় ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা কেজি দরে।
স্থানীয়দের বক্তব্য, কালো গাজর চাষ করে কৃষকরা ধনী হতে পারেন। কারণ এর চাষে তেমন খরচও হয় না। তবে এটি বিক্রি করতে গেলে ভাল দর পান কৃষকরা। আসলে বাজারে কালো গাজর বিক্রি হয় ১৫০০ টাকা থেকে ২০০০ টাকা কেজি দরে।

Carrot : চোখের সমস্যার মুশকিল আসান গাজর! কমায় অতিরিক্ত ওজন, হার্টও রাখে সুস্থ

গ্রীষ্মকালে সুস্থ শরীরের জন্য অনেক ধরনের ভিটামিন ও পুষ্টির প্রয়োজন হয়। এই গরম আবহাওয়ায় শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে জলও খেতে হয় পর্যাপ্ত পরিমাণে। এ কারণেই এই সময় সবুজ শাকসবজি, ফল ও জুস খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়। গাজরও তেমনই একটি উপকারী সবজি।

গাজরে উপস্থিত পুষ্টিগুণ দামি ফলকেও হার মানায়। এতে আছে ফাইবার, প্রোটিন, আয়রন, ক্যালসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, জিঙ্ক, পটাশিয়াম, ফসফরাস, থায়ামিন, কপার, অনেক ধরনের ভিটামিন যেমন ভিটামিন এ, সি, ডি, কে ইত্যাদি, যা সুস্থ শরীরের জন্য অপরিহার্য। লখনউ রিজেন্সি হাসপাতালের ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী নিউজ১৮-কে জানান যে কমলা গাজর এবং গাজরের রস বিটা-ক্যারোটিন এবং ভিটামিন এ সমৃদ্ধ। যদি দিনে এক গ্লাস গাজরের রস পান করেন তবে এটি শরীরে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ভিটামিন সরবরাহ করবে।

আরও পড়ুন : ব্লাড সুগারের যম নাশপাতি! কমায় ওজন, দূর করে কোষ্ঠকাঠিন্যও

ডায়েটিশিয়ান রিতু ত্রিবেদী মতে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে গাজর খুবই উপকারী। নিয়মিত গাজর খাওয়া বা গাজরের রস পান করাও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। এছাড়াও গাজরে ভিটামিন ই পাওয়া যায় যা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। গাজর খেলে বা গাজরের রস পান করলে হার্টও সুস্থ রাখে। এটি কার্ডিওভাসকুলার সমস্যার ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে। হৃদরোগেরও ঝুঁকি কমে।

আরও পড়ুন : ডায়াবেটিসের মহৌষধি পেয়ারা! কমায় ওজন, মুক্তি দেয় নানা রোগ থেকে, রইল তালিকা

গাজরের রস চোখের জন্য খুব উপকারি। এতে থাকা ভিটামিন এ এবং বিটা ক্যারোটিন চোখের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। গাজরের রস দৃষ্টিশক্তি ঠিক রাখতেও উপকারী বলে বিবেচিত হতে পারে। প্রতিদিন গাজর খেলে দৃষ্টিশক্তি ভাল হয়। গাজর ও গাজরের রস রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা শক্তিশালী করে। শরীর সুস্থ থাকে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

গাজরের রস ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ওজন কমানোর পাশাপাশি স্বাস্থ্যের জন্যও খুব উপকার এটি। এতে রয়েছে ফাইবার, যা ওজন কমাতে কার্যকরী। গাজরের রসে ক্যালরির পরিমাণ খুবই কম। এটি পান করার পর, পেট দীর্ঘ সময়ের জন্য ভরা থাকে, যা অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বিরত রাখে।