Tag Archives: Ceiling Fan

Ceiling Fan Height from Floor: গরমে পাখার হাওয়া যেন গায়েই লাগে না, আসলে মাটি থেকে ফ্যানের উচ্চতা ঠিক নয়! কতটা উঁচুতে সিলিং ফ্যান থাকলে হাওয়ায় প্রাণ জুড়বে

ফ্যানের হাওয়া যেন গায়ে লাগছে না৷ এতটা গরমে পুড়ছে গোটা বাংলা৷ বাড়িতে ফ্যান কতটা উঁচুতে রাখলে হাওয়ায় প্রাণ জুড়বে?
ফ্যানের হাওয়া যেন গায়ে লাগছে না৷ এতটা গরমে পুড়ছে গোটা বাংলা৷ বাড়িতে ফ্যান কতটা উঁচুতে রাখলে হাওয়ায় প্রাণ জুড়বে?
আজকালকার দিনে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে সিলিং ফ্যান থাকেই। কুলার আর এসি অবশ্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সিলিং ফ্যানের প্রয়োজনীয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। অর্থাৎ প্রতিটি বাড়ির ঘরে ঘরে সিলিং ফ্যানের উপস্থিতি বাঁধাধরা।
আজকালকার দিনে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে সিলিং ফ্যান থাকেই। কুলার আর এসি অবশ্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সিলিং ফ্যানের প্রয়োজনীয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। অর্থাৎ প্রতিটি বাড়ির ঘরে ঘরে সিলিং ফ্যানের উপস্থিতি বাঁধাধরা।
বেশি পরিমাণে হাওয়া চাইলে নির্ধারিত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো বাধ্যতামূলক। তবে শুধুমাত্র বাতাসের জন্য নয়, নিরাপত্তার দিকটা মাথায় রেখেও উপযুক্ত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশেষ বিষয় হল, ঘরের মেঝে থেকে কত উচ্চতায় সিলিং ফ্যান ঝোলানো উচিত, সেটা অনেকেই জানেন না।
বেশি পরিমাণে হাওয়া চাইলে নির্ধারিত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো বাধ্যতামূলক। তবে শুধুমাত্র বাতাসের জন্য নয়, নিরাপত্তার দিকটা মাথায় রেখেও উপযুক্ত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশেষ বিষয় হল, ঘরের মেঝে থেকে কত উচ্চতায় সিলিং ফ্যান ঝোলানো উচিত, সেটা অনেকেই জানেন না।
উচ্চতা কেমন হওয়া উচিত:আমেরিকান লাইটিং সোসাইটির বক্তব্য অনুযায়ী, ভাল বায়ুচলাচলের জন্য ঘরের মেঝে থেকে ৮ থেকে ৯ ফুট উচ্চতায় ফ্যান ঝোলানো উচিত। এই উচ্চতায় ফ্যান লাগালে তা শুধু পুরো ঘরেই সর্বোচ্চ বাতাস দেবে না, সেই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণরূপে নিরাপদও বটে।
উচ্চতা কেমন হওয়া উচিত:
আমেরিকান লাইটিং সোসাইটির বক্তব্য অনুযায়ী, ভাল বায়ুচলাচলের জন্য ঘরের মেঝে থেকে ৮ থেকে ৯ ফুট উচ্চতায় ফ্যান ঝোলানো উচিত। এই উচ্চতায় ফ্যান লাগালে তা শুধু পুরো ঘরেই সর্বোচ্চ বাতাস দেবে না, সেই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণরূপে নিরাপদও বটে।
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় সিলিং থেকে কমপক্ষে ৮ ইঞ্চি নিচে থাকা উচিত। আসলে সিলিংয়ের খুব কাছাকাছি ফ্যান থাকলে কম বাতাস মেলে। সেই সঙ্গে তা গরম বাতাস নিক্ষেপ করে। আবার মেঝে থেকে কমপক্ষে ৮ ফুট উচ্চতায় লাগানো পাখা থেকে হাত বা মাথায় আঘাত পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় সিলিং থেকে কমপক্ষে ৮ ইঞ্চি নিচে থাকা উচিত। আসলে সিলিংয়ের খুব কাছাকাছি ফ্যান থাকলে কম বাতাস মেলে। সেই সঙ্গে তা গরম বাতাস নিক্ষেপ করে। আবার মেঝে থেকে কমপক্ষে ৮ ফুট উচ্চতায় লাগানো পাখা থেকে হাত বা মাথায় আঘাত পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।
এই বিষয়গুলোও মাথায় রাখা জরুরি:আবার সিলিং ফ্যান সব সময় ঘরের মাঝখানেই বসানো উচিত। এর ফলে সারা ঘরে সমান ভাবে বাতাস ছড়িয়ে পড়বে। পাখা কখনওই দেওয়ালের কাছাকাছি লাগানো উচিত নয়। কারণ দেওয়ালে আঘাতের সম্ভাবনা একেবারেই থাকে না। মনে রাখা আবশ্যক যে, ফ্যানের ব্লেড দ্বারা গঠিত বৃত্তের অন্তত ৬ ইঞ্চি বাইরে কিছু থাকা উচিত নয়। এর আশপাশে পর্দা অথবা অন্য কোনও জিনিস থাকা উচিত নয়। সিলিং থেকে ফ্যান ঝোলানোর সময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, যে হুক থেকে সেটা ঝোলানো হচ্ছে, তা যেন শক্তপোক্ত হয়।
এই বিষয়গুলোও মাথায় রাখা জরুরি:
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় ঘরের মাঝখানেই বসানো উচিত। এর ফলে সারা ঘরে সমান ভাবে বাতাস ছড়িয়ে পড়বে। পাখা কখনওই দেওয়ালের কাছাকাছি লাগানো উচিত নয়। কারণ দেওয়ালে আঘাতের সম্ভাবনা একেবারেই থাকে না। 
মনে রাখা আবশ্যক যে, ফ্যানের ব্লেড দ্বারা গঠিত বৃত্তের অন্তত ৬ ইঞ্চি বাইরে কিছু থাকা উচিত নয়। এর আশপাশে পর্দা অথবা অন্য কোনও জিনিস থাকা উচিত নয়। সিলিং থেকে ফ্যান ঝোলানোর সময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, যে হুক থেকে সেটা ঝোলানো হচ্ছে, তা যেন শক্তপোক্ত হয়।
মনে রাখা আবশ্যক যে, ফ্যানের ব্লেড দ্বারা গঠিত বৃত্তের অন্তত ৬ ইঞ্চি বাইরে কিছু থাকা উচিত নয়। এর আশপাশে পর্দা অথবা অন্য কোনও জিনিস থাকা উচিত নয়। সিলিং থেকে ফ্যান ঝোলানোর সময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, যে হুক থেকে সেটা ঝোলানো হচ্ছে, তা যেন শক্তপোক্ত হয়।

মাত্র ৭০ টাকা খরচ করুন, বাড়ির ফ্যান ঘুরবে ডাবল স্পিডে! এসি আর লাগবে না গরমে

কলকাতা: বাড়িতে সিলিং ফ্যানের গতি বাড়ানোর উপায় অনেকেরই জানা নেই। প্রায় প্রত্যেকের বাড়িতেই সিলিং ফ্যান থাকে। অনেকেই এসি কেনার খরচ বা বিদ্যুতের বিলের চিন্তা করেন। মাত্র ৭০ টাকা খরচ করলে কিন্তু আপনার বাড়ির সিলিং ফ্যান আরও জোরে ঘুরবে।

আপনি কি কখনও লক্ষ্য করেছেন, গরমকালে সিলিং ফ্যান ধীর গতিতে চলে মাঝেমধ্যেই। গরমে ফ্যান যদি যথেষ্ট জোরে না ঘোরে তা হলে সমস্যা। তবে ফ্যানের স্পিড বাড়ানো যেতে পারে। খরচও খুব কম।

অনেক সময় ফ্যানের গতি ৫-এ সেট করা হলেও সেটি ১- এর সমান ঘোরে। এর অনেক কারণ থাকতে পারে। এর একটি কারণ হতে পারে, ফ্যানের ব্লেডগুলি ধুলো পড়ে নোংরা হয়েছে। সেই ধুলো বাতাসের সঞ্চালনকে প্রভাবিত করতে পারে।

আরও পড়ুন- AI-চালিত ইমেজ এডিটর নিয়ে কাজ করছে WhatsApp; ঠিক কী সুবিধা পেতে চলেছেন এবার আপনি?

ফ্যান পরিষ্কার করার আগে ফ্যানটি বন্ধ করতে ভুলবেন না। তারপর ফ্যানের ব্লেডগুলি প্রথমে একটি শুকনো কাপড় দিয়ে এবং তারপর একটি ভেজা কাপড় দিয়ে পরিষ্কার করুন।

প্রথমে ভেজা কাপড় ব্যবহার করলে সব ধুলোর কণা ফ্যানের ব্লেডে লেগে যাবে এবং ফ্যান ঠিকমতো পরিষ্কার হবে না। মোছার পর আবার নোংরা দেখাতে পারে। সেই জন্য প্রথমে একটি শুকনো কাপড় ব্যবহার করা উচিত।

যদি এই পদ্ধতিটি কাজ না করে তবে একটি নতুন কনডেন্সার ব্যবহার করে ফ্যানের গতি বাড়ানো যেতে পারে। সাধারণত কনডেন্সার ৭০-৮০ টাকা দাম পড়ে। অনলাইন ই-কমার্স সাইটগুলি থেকে কিনতে পারেন। অথবা বৈদ্যুতিক পণ্য বিক্রি করে এমন দোকানগুলিতেও পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন- এখন একটি WhatsApp চ্যাটে ৩টি পর্যন্ত বার্তা পিন করা যেতে পারে; জানুন এটি কীভাবে

কনডেন্সার প্রতিস্থাপন করা কঠিন কাজ নয়। আপনি নিজেই এটি পরিবর্তন করতে পারবেন। এটি ফ্যানের মোটরের উপরে থাকে। পুরনো কনডেন্সার অপসারণ করার সময় তারগুলি কীভাবে সাজানো আছে তা লক্ষ্য করুন। নতুন কনডেন্সার ঠিক একইভাবে প্রতিস্থাপন করুন।  তার পর ফ্যান চালু করে দেখুন সেটি সুপার গতিতে ঘুরবে।

Ceiling Fan On While Using AC: এসি চলাকালীন কি সিলিং ফ্যান চালানো উচিত? হুহু করে বিদ্যুতের বিল বাড়বে নাকি কমবে? তাপপ্রবাহ শুরু হওয়ার আগেই ভুল ধারণা ভেঙে যাক!

Fan with AC: গ্রীষ্মকাল যেন দরজায় কড়া নাড়ছে। বসন্তেই রোদের যে দাপট, তাতে বোঝাই যাচ্ছে, আগামী মাসগুলিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হতে চলেছে আমাদের দেশের মানুষের। ইতিমধ্যেই এসি চালানো শুরু হয়ে গিয়েছে একাধিক বাড়িতে। তবে এবার তীব্র গরম পড়ার আগে কয়েকটি তথ্য জেনে নিলে ক্ষতি হবে না।
Fan with AC: গ্রীষ্মকাল যেন দরজায় কড়া নাড়ছে। বসন্তেই রোদের যে দাপট, তাতে বোঝাই যাচ্ছে, আগামী মাসগুলিতে প্রাণ ওষ্ঠাগত হতে চলেছে আমাদের দেশের মানুষের। ইতিমধ্যেই এসি চালানো শুরু হয়ে গিয়েছে একাধিক বাড়িতে। তবে এবার তীব্র গরম পড়ার আগে কয়েকটি তথ্য জেনে নিলে ক্ষতি হবে না।
Fan with AC: অনেকেই কেবল এসিতে শান্তি পান না বলে এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যানটিও চালিয়ে দেন। ফলে আপাতভাবে ঘামে, গরমে কষ্টটা কমে যায়। কিন্তু আবার অনেকের বক্তব্য, এসি েবং সিলিং ফ্যান চালালে আসলে ঘর ঠান্ডা হতে সময় লাগে, কেউ আবার বলেন, এতে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়।
Fan with AC: অনেকেই কেবল এসিতে শান্তি পান না বলে এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যানটিও চালিয়ে দেন। ফলে আপাতভাবে ঘামে, গরমে কষ্টটা কমে যায়। কিন্তু আবার অনেকের বক্তব্য, এসি েবং সিলিং ফ্যান চালালে আসলে ঘর ঠান্ডা হতে সময় লাগে, কেউ আবার বলেন, এতে বিদ্যুৎ খরচ বেশি হয়।
Fan with AC: কেউ কেউ বলেন, এসি চলাকালীন সিলিং ফ্যান ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ সিলিং ফ্যান গরম বাতাসকে নীচে ঠেলে দেয়। তাই এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার সময় সিলিং ফ্যান বন্ধ করা উচিত বলে মনে করেন অনেকে।
Fan with AC: কেউ কেউ বলেন, এসি চলাকালীন সিলিং ফ্যান ব্যবহার করা উচিত নয়, কারণ সিলিং ফ্যান গরম বাতাসকে নীচে ঠেলে দেয়। তাই এয়ার কন্ডিশনার ব্যবহার করার সময় সিলিং ফ্যান বন্ধ করা উচিত বলে মনে করেন অনেকে।
Fan with AC: কিন্তু এই ধারণাটি ভুল। অনেকের বিশ্বাস, ফ্যান এবং এসি একসঙ্গে ব্যবহার করলে ঘরের সমস্ত শীতল বাতাস বেরিয়ে যায়। আজ এই ভ্রান্ত ধারণাটি নিয়ে কথা বলা যাক।
Fan with AC: কিন্তু এই ধারণাটি ভুল। অনেকের বিশ্বাস, ফ্যান এবং এসি একসঙ্গে ব্যবহার করলে ঘরের সমস্ত শীতল বাতাস বেরিয়ে যায়। আজ এই ভ্রান্ত ধারণাটি নিয়ে কথা বলা যাক।
Fan with AC: আসল ঘটনা হল, যখন এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান ব্যবহার করা হয়, তখন ফ্যানটি কেবল ঘরে বাতাসের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। এটি ঘরের লোকজনকে শীতল এবং আরামদায়ক অনুভূতি দেয়।
Fan with AC: আসল ঘটনা হল, যখন এসির সঙ্গে সিলিং ফ্যান ব্যবহার করা হয়, তখন ফ্যানটি কেবল ঘরে বাতাসের প্রবাহ বাড়িয়ে দেয়। এটি ঘরের লোকজনকে শীতল এবং আরামদায়ক অনুভূতি দেয়।
Fan with AC: একটি সিলিং ফ্যান ঘরের প্রতিটি কোণে শীতল বাতাস সঞ্চালন করে। এমন পরিস্থিতিতে এসিকে বেশি কাজ করতে হয় না। তবে ঘর থেকে ঠান্ডা বাতাস যাতে বেরোতে না পারে সেজন্য সব জানলা ও দরজা বন্ধ করে রাখতে হবে।
Fan with AC: একটি সিলিং ফ্যান ঘরের প্রতিটি কোণে শীতল বাতাস সঞ্চালন করে। এমন পরিস্থিতিতে এসিকে বেশি কাজ করতে হয় না। তবে ঘর থেকে ঠান্ডা বাতাস যাতে বেরোতে না পারে সেজন্য সব জানলা ও দরজা বন্ধ করে রাখতে হবে।
Fan with AC: আসলে এসির পাশাপাশি ফ্যান ব্যবহার করলে বরং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। তবে এর জন্য এসির তাপমাত্রা ২৪-২৬ ডিগ্রিতে সেট করতে হবে এবং ফ্যানের গতি সর্বনিম্ন রাখতে হবে। এতে করে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে।
Fan with AC: আসলে এসির পাশাপাশি ফ্যান ব্যবহার করলে বরং বিদ্যুৎ সাশ্রয় করা যায়। তবে এর জন্য এসির তাপমাত্রা ২৪-২৬ ডিগ্রিতে সেট করতে হবে এবং ফ্যানের গতি সর্বনিম্ন রাখতে হবে। এতে করে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হয়ে যাবে।
Fan with AC: একই সময়ে একটি ফ্যান সারা ঘরে বাতাস সঞ্চালন করে। এটি দ্রুত ঘর ঠান্ডা করে। বিদ্যুৎ খরচও কমাবে। যেমন, ৬ ঘণ্টা এসি ব্যবহার করতে ১২ ইউনিট খরচ হবে। কিন্তু এসির সঙ্গে ফ্যান চালালে খরচ হবে মাত্র ৬ ইউনিট। এতে এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে।
Fan with AC: একই সময়ে একটি ফ্যান সারা ঘরে বাতাস সঞ্চালন করে। এটি দ্রুত ঘর ঠান্ডা করে। বিদ্যুৎ খরচও কমাবে। যেমন, ৬ ঘণ্টা এসি ব্যবহার করতে ১২ ইউনিট খরচ হবে। কিন্তু এসির সঙ্গে ফ্যান চালালে খরচ হবে মাত্র ৬ ইউনিট। এতে এসি ব্যবহারের ক্ষেত্রে বিদ্যুৎ খরচ বাঁচে।
Fan with AC: মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা প্রায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গ্রীষ্মকালে, যখন আশেপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন শরীর নিজেকে শীতল করে হয় ঘামের মাধ্যমে অথবা আশপাশের বাষ্পীভবনের মাধ্যমে জল ছেড়ে দিয়ে। কিন্তু এটি তখনই কাজ করে যখন আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকে।
Fan with AC: মানবদেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা প্রায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গ্রীষ্মকালে, যখন আশেপাশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি পায়, তখন শরীর নিজেকে শীতল করে হয় ঘামের মাধ্যমে অথবা আশপাশের বাষ্পীভবনের মাধ্যমে জল ছেড়ে দিয়ে। কিন্তু এটি তখনই কাজ করে যখন আর্দ্রতার মাত্রা কম থাকে।
Fan with AC: আর্দ্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাম হওয়া কমে যায়। তাতে আমাদের অস্বস্তি এবং অসুস্থ বোধ করাটা বেড়ে যায়। এর কারণ হল বাতাসে ইতিমধ্যেই এতটা আর্দ্রতা রয়েছে যে আমাদের শরীর থেকে জল বেরিয়ে গেলে সেটা শোষণ করতে অক্ষম হয়ে যায়। আর এখানেই ফ্যান সাহায্য করতে পারে।
Fan with AC: আর্দ্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ঘাম হওয়া কমে যায়। তাতে আমাদের অস্বস্তি এবং অসুস্থ বোধ করাটা বেড়ে যায়। এর কারণ হল বাতাসে ইতিমধ্যেই এতটা আর্দ্রতা রয়েছে যে আমাদের শরীর থেকে জল বেরিয়ে গেলে সেটা শোষণ করতে অক্ষম হয়ে যায়। আর এখানেই ফ্যান সাহায্য করতে পারে।
Fan with AC: যদিও একটি পাখা তার চারপাশকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা রাখে না, তবে গরম বাতাসকে শরীরের আশপাশ থেকে দূরে ঠেলে দিতে পারে ফ্যান। ত্বক থেকে গরম বাতাস অপসারণ করে ঘামের বাষ্পীভবনে সাহায্য করে। আর এতে শরীরে আরাম হয়।
Fan with AC: যদিও একটি পাখা তার চারপাশকে ঠান্ডা করার ক্ষমতা রাখে না, তবে গরম বাতাসকে শরীরের আশপাশ থেকে দূরে ঠেলে দিতে পারে ফ্যান। ত্বক থেকে গরম বাতাস অপসারণ করে ঘামের বাষ্পীভবনে সাহায্য করে। আর এতে শরীরে আরাম হয়।

Ceiling Fan Height: সিলিং ফ্যানের হাওয়ায় ঘর ঠান্ডা হচ্ছে না? মেঝে থেকে কতটা উঁচুতে ঝোলানো উচিত ফ্যান?

আজকালকার দিনে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে সিলিং ফ্যান থাকেই। কুলার আর এসি অবশ্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সিলিং ফ্যানের প্রয়োজনীয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। অর্থাৎ প্রতিটি বাড়ির ঘরে ঘরে সিলিং ফ্যানের উপস্থিতি বাঁধাধরা।
আজকালকার দিনে প্রায় প্রতিটি বাড়িতে সিলিং ফ্যান থাকেই। কুলার আর এসি অবশ্য সময়ের সঙ্গে সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে। কিন্তু সিলিং ফ্যানের প্রয়োজনীয়তায় এতটুকু ভাটা পড়েনি। অর্থাৎ প্রতিটি বাড়ির ঘরে ঘরে সিলিং ফ্যানের উপস্থিতি বাঁধাধরা।
তবে অনেকেই অভিযোগ করেন যে, দামি ফ্যান লাগিয়েও তেমন হাওয়া পাওয়া যাচ্ছে না। আসলে এই হাওয়া নির্ভর করে ঘরের আকার, ফ্যানের আকার, ধরন এবং মোটর-সহ সিলিং ফ্যানটি কত উচ্চতায় লাগানো হয়েছে, তার উপর।
তবে অনেকেই অভিযোগ করেন যে, দামি ফ্যান লাগিয়েও তেমন হাওয়া পাওয়া যাচ্ছে না। আসলে এই হাওয়া নির্ভর করে ঘরের আকার, ফ্যানের আকার, ধরন এবং মোটর-সহ সিলিং ফ্যানটি কত উচ্চতায় লাগানো হয়েছে, তার উপর।
বেশি পরিমাণে হাওয়া চাইলে নির্ধারিত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো বাধ্যতামূলক। তবে শুধুমাত্র বাতাসের জন্য নয়, নিরাপত্তার দিকটা মাথায় রেখেও উপযুক্ত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশেষ বিষয় হল, ঘরের মেঝে থেকে কত উচ্চতায় সিলিং ফ্যান ঝোলানো উচিত, সেটা অনেকেই জানেন না।
বেশি পরিমাণে হাওয়া চাইলে নির্ধারিত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো বাধ্যতামূলক। তবে শুধুমাত্র বাতাসের জন্য নয়, নিরাপত্তার দিকটা মাথায় রেখেও উপযুক্ত উচ্চতায় ফ্যান লাগানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তবে বিশেষ বিষয় হল, ঘরের মেঝে থেকে কত উচ্চতায় সিলিং ফ্যান ঝোলানো উচিত, সেটা অনেকেই জানেন না।
উচ্চতা কেমন হওয়া উচিত:আমেরিকান লাইটিং সোসাইটির বক্তব্য অনুযায়ী, ভাল বায়ুচলাচলের জন্য ঘরের মেঝে থেকে ৮ থেকে ৯ ফুট উচ্চতায় ফ্যান ঝোলানো উচিত। এই উচ্চতায় ফ্যান লাগালে তা শুধু পুরো ঘরেই সর্বোচ্চ বাতাস দেবে না, সেই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণরূপে নিরাপদও বটে।
উচ্চতা কেমন হওয়া উচিত:
আমেরিকান লাইটিং সোসাইটির বক্তব্য অনুযায়ী, ভাল বায়ুচলাচলের জন্য ঘরের মেঝে থেকে ৮ থেকে ৯ ফুট উচ্চতায় ফ্যান ঝোলানো উচিত। এই উচ্চতায় ফ্যান লাগালে তা শুধু পুরো ঘরেই সর্বোচ্চ বাতাস দেবে না, সেই সঙ্গে এটা সম্পূর্ণরূপে নিরাপদও বটে।
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় সিলিং থেকে কমপক্ষে ৮ ইঞ্চি নিচে থাকা উচিত। আসলে সিলিংয়ের খুব কাছাকাছি ফ্যান থাকলে কম বাতাস মেলে। সেই সঙ্গে তা গরম বাতাস নিক্ষেপ করে। আবার মেঝে থেকে কমপক্ষে ৮ ফুট উচ্চতায় লাগানো পাখা থেকে হাত বা মাথায় আঘাত পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় সিলিং থেকে কমপক্ষে ৮ ইঞ্চি নিচে থাকা উচিত। আসলে সিলিংয়ের খুব কাছাকাছি ফ্যান থাকলে কম বাতাস মেলে। সেই সঙ্গে তা গরম বাতাস নিক্ষেপ করে। আবার মেঝে থেকে কমপক্ষে ৮ ফুট উচ্চতায় লাগানো পাখা থেকে হাত বা মাথায় আঘাত পাওয়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই।
এই বিষয়গুলোও মাথায় রাখা জরুরি:আবার সিলিং ফ্যান সব সময় ঘরের মাঝখানেই বসানো উচিত। এর ফলে সারা ঘরে সমান ভাবে বাতাস ছড়িয়ে পড়বে। পাখা কখনওই দেওয়ালের কাছাকাছি লাগানো উচিত নয়। কারণ দেওয়ালে আঘাতের সম্ভাবনা একেবারেই থাকে না। মনে রাখা আবশ্যক যে, ফ্যানের ব্লেড দ্বারা গঠিত বৃত্তের অন্তত ৬ ইঞ্চি বাইরে কিছু থাকা উচিত নয়। এর আশপাশে পর্দা অথবা অন্য কোনও জিনিস থাকা উচিত নয়। সিলিং থেকে ফ্যান ঝোলানোর সময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, যে হুক থেকে সেটা ঝোলানো হচ্ছে, তা যেন শক্তপোক্ত হয়।
এই বিষয়গুলোও মাথায় রাখা জরুরি:
আবার সিলিং ফ্যান সব সময় ঘরের মাঝখানেই বসানো উচিত। এর ফলে সারা ঘরে সমান ভাবে বাতাস ছড়িয়ে পড়বে। পাখা কখনওই দেওয়ালের কাছাকাছি লাগানো উচিত নয়। কারণ দেওয়ালে আঘাতের সম্ভাবনা একেবারেই থাকে না। মনে রাখা আবশ্যক যে, ফ্যানের ব্লেড দ্বারা গঠিত বৃত্তের অন্তত ৬ ইঞ্চি বাইরে কিছু থাকা উচিত নয়। এর আশপাশে পর্দা অথবা অন্য কোনও জিনিস থাকা উচিত নয়। সিলিং থেকে ফ্যান ঝোলানোর সময় এটাও মাথায় রাখতে হবে, যে হুক থেকে সেটা ঝোলানো হচ্ছে, তা যেন শক্তপোক্ত হয়।

Electric Bill: বাঁচবে মোটা টাকা, একলাফে কমবে বাড়ির ইলেকট্রিক বিল, এসি চালানোর সময় ছোট্ট বদলেই ‘মালামাল’ হবেন!

শীত শেষে গরম পড়তেই শুরু হয়ে যায় এয়ার কন্ডিশনার  চালানো৷ তবে অনেকেই আছেন মার্চ-এপ্রিলের প্রচন্ড গরম সহ্য করকে না পেরে দিনের বেশিরভাগ সময়টাই এসি চালিয়ে রাখেন৷ যার ফলে মোটা টাকা আসে ইলেকট্রিক বিল৷
শীত শেষে গরম পড়তেই শুরু হয়ে যায় এয়ার কন্ডিশনার চালানো৷ তবে অনেকেই আছেন মার্চ-এপ্রিলের প্রচন্ড গরম সহ্য করকে না পেরে দিনের বেশিরভাগ সময়টাই এসি চালিয়ে রাখেন৷ যার ফলে মোটা টাকা আসে ইলেকট্রিক বিল৷
অনেকে আবার এসি ও ফ্যান দুটোই একসঙ্গে চালান৷ তবে কেউ কেউ মনে করেন এসি ও ফ্যান একসঙ্গে চালালে বিদ্যুতের বিলও বেশি আসে৷  তবে এটা কতটা ঠিক,তা গরমের আগে জেনে নেওয়াটা ভীষণ জরুরি৷
অনেকে আবার এসি ও ফ্যান দুটোই একসঙ্গে চালান৷ তবে কেউ কেউ মনে করেন এসি ও ফ্যান একসঙ্গে চালালে বিদ্যুতের বিলও বেশি আসে৷ তবে এটা কতটা ঠিক,তা গরমের আগে জেনে নেওয়াটা ভীষণ জরুরি৷
 কেউ কেউ এয়ার কন্ডিশনার (এসি) চালানোর সময় ফ্যান চালায় না বা ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে  এসি বন্ধ করে ফ্যান চালায়।  আসলে, আপনি যখন এসি দিয়ে ফ্যান চালাবেন, তখন ফ্যানটি পুরো ঘরে সঠিকভাবে ঠান্ডা হাওয়া ছড়িয়ে দেয়। যা আপনাকে আরাম এবং ঠান্ডা রাখে।
কেউ কেউ এয়ার কন্ডিশনার (এসি) চালানোর সময় ফ্যান চালায় না বা ঘর ঠান্ডা হয়ে গেলে এসি বন্ধ করে ফ্যান চালায়। আসলে, আপনি যখন এসি দিয়ে ফ্যান চালাবেন, তখন ফ্যানটি পুরো ঘরে সঠিকভাবে ঠান্ডা হাওয়া ছড়িয়ে দেয়। যা আপনাকে আরাম এবং ঠান্ডা রাখে।
যখন এসি এবং ফ্যান একসঙ্গে চালাচ্ছেন, তখন ঘরের জানালা-দরজা ভালভাবে বন্ধ করে রাখুন, যাতে বাইরে থেকে গরম হাওয়া ভিতরে আসতে না পারে। এভাবে ঘরের ঠান্ডা বাতাসও বের হবে না। এতে করে আপনার এসিকেও বেশি কাজ করতে হবে না।
যখন এসি এবং ফ্যান একসঙ্গে চালাচ্ছেন, তখন ঘরের জানালা-দরজা ভালভাবে বন্ধ করে রাখুন, যাতে বাইরে থেকে গরম হাওয়া ভিতরে আসতে না পারে। এভাবে ঘরের ঠান্ডা বাতাসও বের হবে না। এতে করে আপনার এসিকেও বেশি কাজ করতে হবে না।
আরেকটি বিষয় যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনি যখন আপনার বাড়িতে এসির পাশাপাশি ফ্যানটি চালু রাখেন, তখন এটি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। এরজন্য এসির তাপমাত্রা ২৪ থেকে ২৬ এর মধ্যে সেট করুন। তবে ফ্যানটিকে খুব জোরে নয়, বরং ধীর গতিতে চালান। এটি কেবল দ্রুত ঘরকে ঠান্ডা করবে না, বরং সিলিং ফ্যানটি গরম হাওয়াকে ভিতরে আসতে বাধা দেবে।
আরেকটি বিষয় যা খুবই গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনি যখন আপনার বাড়িতে এসির পাশাপাশি ফ্যানটি চালু রাখেন, তখন এটি বিদ্যুৎ সাশ্রয় করে। এরজন্য এসির তাপমাত্রা ২৪ থেকে ২৬ এর মধ্যে সেট করুন। তবে ফ্যানটিকে খুব জোরে নয়, বরং ধীর গতিতে চালান। এটি কেবল দ্রুত ঘরকে ঠান্ডা করবে না, বরং সিলিং ফ্যানটি গরম হাওয়াকে ভিতরে আসতে বাধা দেবে।
আস্তে আস্তে ফ্যান চালালে তা ঘরের প্রতিটি কোণে ঠান্ডা বাতাস সঞ্চালন করতে থাকবে। এতে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হবে এবং কম তাপমাত্রায় এসি চালালে আপনার বিদ্যুৎ খরচও কমবে এবং মোটা টাকা বিলও আসবে না।
আস্তে আস্তে ফ্যান চালালে তা ঘরের প্রতিটি কোণে ঠান্ডা বাতাস সঞ্চালন করতে থাকবে। এতে ঘর দ্রুত ঠান্ডা হবে এবং কম তাপমাত্রায় এসি চালালে আপনার বিদ্যুৎ খরচও কমবে এবং মোটা টাকা বিলও আসবে না।
তাপমাত্রা কম রাখলে এসি কম্প্রেসারে খুব বেশি চাপ পড়ে না, যা বিল কমিয়ে দেয়। আপনি যখন দিনে ৬-৭ ঘন্টা শুধুমাত্র এসি চালান, তখন ইউনিটের খরচ বাড়তে পারে, তবে কম তাপমাত্রায় এসির পাশাপাশি ফ্যান চালানোর ফলে ইউনিটের খরচ অনেকাংশে কমে যায়।
তাপমাত্রা কম রাখলে এসি কম্প্রেসারে খুব বেশি চাপ পড়ে না, যা বিল কমিয়ে দেয়। আপনি যখন দিনে ৬-৭ ঘন্টা শুধুমাত্র এসি চালান, তখন ইউনিটের খরচ বাড়তে পারে, তবে কম তাপমাত্রায় এসির পাশাপাশি ফ্যান চালানোর ফলে ইউনিটের খরচ অনেকাংশে কমে যায়।
বাজারে অনেক ধরনের এসি পাওয়া যায়, যেগুলোতে সময় নির্ধারণের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। তাই আপনি যখনই এসি চালাবেন, দুই বা চার ঘণ্টার জন্য এর টাইমার সেট করুন এবং ফ্যানটি চালু করুন যাতে আপনি রাতে আরামে ঘুমাতে পারেন। এইভাবে নিয়ম মেনে যদি এসি চালান তবে বিদ্যুতের বিল খুব বেশি হবে না এবং প্রচণ্ড গরমে আরামে ঘরে থাকতে পারবেন। আর মাসের শেষে ইলেকট্রিক বিল নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না৷
বাজারে অনেক ধরনের এসি পাওয়া যায়, যেগুলোতে সময় নির্ধারণের বৈশিষ্ট্যও রয়েছে। তাই আপনি যখনই এসি চালাবেন, দুই বা চার ঘণ্টার জন্য এর টাইমার সেট করুন এবং ফ্যানটি চালু করুন যাতে আপনি রাতে আরামে ঘুমাতে পারেন। এইভাবে নিয়ম মেনে যদি এসি চালান তবে বিদ্যুতের বিল খুব বেশি হবে না এবং প্রচণ্ড গরমে আরামে ঘরে থাকতে পারবেন। আর মাসের শেষে ইলেকট্রিক বিল নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না৷

Which fan is best for home: ৩ ব্লেডের চেয়ে ৪ ব্লেডের ফ্যান কি বেশি হাওয়া দেয়? কোন ফ্যান বেশি কাজে দেবে আসন্ন গরমকালে?

শীতের মরশুম শেষে আবার গ্রীষ্মের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক বাড়িতেই ইতিমধ্যে ফ্যানের ব্যবহার শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেক বাড়িতেই কুলার এবং এসির উপস্থিতি সত্ত্বেও ফ্যান চলতে থাকে।
শীতের মরশুম শেষে আবার গ্রীষ্মের হাওয়া বইতে শুরু করেছে। এমন পরিস্থিতিতে অনেক বাড়িতেই ইতিমধ্যে ফ্যানের ব্যবহার শুরু হয়ে গিয়েছে। অনেক বাড়িতেই কুলার এবং এসির উপস্থিতি সত্ত্বেও ফ্যান চলতে থাকে।
অনেকে আবার গ্রীষ্মের শুরুতেই নতুন ফ্যান কেনার কথা ভাবছেন বা পুরনো ফ্যান বদলাতে চাইছেন। এমন পরিস্থিতিতে, কোন ধরনের ফ্যান গরমকালের জন্য আদর্শ তা দেখে নেওয়া যেতে পারে।
অনেকে আবার গ্রীষ্মের শুরুতেই নতুন ফ্যান কেনার কথা ভাবছেন বা পুরনো ফ্যান বদলাতে চাইছেন। এমন পরিস্থিতিতে, কোন ধরনের ফ্যান গরমকালের জন্য আদর্শ তা দেখে নেওয়া যেতে পারে।
প্রকৃতপক্ষে, বাজারে ৩ বা ৪ এমনকি ৫-৬ ব্লেডের ফ্যানও পাওয়া যায়। তবে প্রধানত ৩ বা ৪টি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যানই বেশিরভাগ বাড়িতে ব্যবহার করা হয়। অনেকেই মনে করেন যে, ব্লেডের সংখ্যা বাড়ালে হাওয়াও বাড়বে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে সঠিক বায়ু প্রবাহের জন্য তিনটি ব্লেড বিশিষ্ট সিলিং ফ্যানই আদর্শ।
প্রকৃতপক্ষে, বাজারে ৩ বা ৪ এমনকি ৫-৬ ব্লেডের ফ্যানও পাওয়া যায়। তবে প্রধানত ৩ বা ৪টি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যানই বেশিরভাগ বাড়িতে ব্যবহার করা হয়। অনেকেই মনে করেন যে, ব্লেডের সংখ্যা বাড়ালে হাওয়াও বাড়বে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে সঠিক বায়ু প্রবাহের জন্য তিনটি ব্লেড বিশিষ্ট সিলিং ফ্যানই আদর্শ।
কোথায় ৪ ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান দরকার?চারটি ব্লেড বিশিষ্ট সিলিং ফ্যান এমন জায়গায় ব্যবহার করা উচিত যেখানে এয়ার কন্ডিশনার বা কুলার আছে। চার ব্লেডযুক্ত ফ্যান শীতল বাতাস রুমের চারপাশে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে। এর জন্য পশ্চিমি দেশগুলোতে এগুলো বেশি ব্যবহার করা হয়। এগুলো একটু ভারি এবং দামিও বটে। এতে বিদ্যুতের খরচ বেশি, তবে এতে কম শব্দ হয়। চারটি ব্লেডযুক্ত ফ্যান দেখতে খুব সুন্দর এবং বিলাসবহুল হোটেল বা দামি বাড়িতে এগুলি দেখতে পাওয়া যায়।
কোথায় ৪ ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান দরকার?
চারটি ব্লেড বিশিষ্ট সিলিং ফ্যান এমন জায়গায় ব্যবহার করা উচিত যেখানে এয়ার কন্ডিশনার বা কুলার আছে। চার ব্লেডযুক্ত ফ্যান শীতল বাতাস রুমের চারপাশে ছড়িয়ে দিতে কাজ করে। এর জন্য পশ্চিমি দেশগুলোতে এগুলো বেশি ব্যবহার করা হয়। এগুলো একটু ভারি এবং দামিও বটে। এতে বিদ্যুতের খরচ বেশি, তবে এতে কম শব্দ হয়। চারটি ব্লেডযুক্ত ফ্যান দেখতে খুব সুন্দর এবং বিলাসবহুল হোটেল বা দামি বাড়িতে এগুলি দেখতে পাওয়া যায়।
ভারতে ঘরে ঘরে ৩টি ব্লেডবিশিষ্ট ফ্যানই বেশি দেখা যায়। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। আজও ভারতে বেশিরভাগ বাড়িতেই এসি নেই, সেখানে তিনটি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান ৪টি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যানের চেয়ে অনেক বেশি জোরে চলে।
ভারতে ঘরে ঘরে ৩টি ব্লেডবিশিষ্ট ফ্যানই বেশি দেখা যায়। এগুলি কম বিদ্যুৎ ব্যবহার করে। আজও ভারতে বেশিরভাগ বাড়িতেই এসি নেই, সেখানে তিনটি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান ৪টি ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যানের চেয়ে অনেক বেশি জোরে চলে।
সামগ্রিক ভাবে, ৩ ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান বেশি বিদ্যুৎ খরচ না করে ঘর ঠান্ডা রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, ছোট ঘরে এই ফ্যানগুলি আরও ভাল কাজ করে। একই সময়ে, ৪ ব্লেডযুক্ত ফ্যান অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ করবে।
সামগ্রিক ভাবে, ৩ ব্লেড বিশিষ্ট ফ্যান বেশি বিদ্যুৎ খরচ না করে ঘর ঠান্ডা রাখে। এমন পরিস্থিতিতে, ছোট ঘরে এই ফ্যানগুলি আরও ভাল কাজ করে। একই সময়ে, ৪ ব্লেডযুক্ত ফ্যান অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ করবে।
তাই এগুলি বিশেষ করে এসির সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, একটি জায়গা ভাল ঠান্ডা হওয়ার জন্য ৩টি ব্লেডযুক্ত ফ্যান ব্যবহার করা হয় এবং ৪টি ব্লেডযুক্ত ফ্যান সারা ঘরে বাতাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।
তাই এগুলি বিশেষ করে এসির সঙ্গে ব্যবহার করা হয়। অর্থাৎ, একটি জায়গা ভাল ঠান্ডা হওয়ার জন্য ৩টি ব্লেডযুক্ত ফ্যান ব্যবহার করা হয় এবং ৪টি ব্লেডযুক্ত ফ্যান সারা ঘরে বাতাস ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়।

Electric Bill: ফ্যান চালানোর দিন হাজির, রেগুলেটর-এ ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতের বিল কি কম আসে? চমকে যাবেন জানলে

শীতের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে। প্রখর গরমের দিন আসন্ন। বসন্তবেলাতেই বেশ গরম গরম অনুভূতি গোটা বাংলায়। ফলে হাল্কা করে একটু ফ্যান চালাতেই হচ্ছে।
শীতের বিদায়ঘণ্টা বেজেছে। প্রখর গরমের দিন আসন্ন। বসন্তবেলাতেই বেশ গরম গরম অনুভূতি গোটা বাংলায়। ফলে হাল্কা করে একটু ফ্যান চালাতেই হচ্ছে।
হাল্কা গরমে আস্তে করে পাখা চালিয়ে রাখলে আজকাল আরামই লাগছে। কখনও ভেবেছেন রেগুলেটরে ১-২-৩ এসব নম্বরে পাখা চালালে পাখা তো আস্তে ঘোরে, বিদ্যুৎ ব্যবহার কি কম হয় না বেশি?
হাল্কা গরমে আস্তে করে পাখা চালিয়ে রাখলে আজকাল আরামই লাগছে। কখনও ভেবেছেন রেগুলেটরে ১-২-৩ এসব নম্বরে পাখা চালালে পাখা তো আস্তে ঘোরে, বিদ্যুৎ ব্যবহার কি কম হয় না বেশি?
বিদ্যুৎ ব্যবহার বা ইলেকট্রিক কনজিউমের উপরই কিন্তু নির্ভর করে আপনার ইলেকট্রিক বিল কতটা আসবে। তাই জেনে নিন ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতেই বিল বেশি আসবে না কম?
বিদ্যুৎ ব্যবহার বা ইলেকট্রিক কনজিউমের উপরই কিন্তু নির্ভর করে আপনার ইলেকট্রিক বিল কতটা আসবে। তাই জেনে নিন ১-এ পাখা চালালে বিদ্যুতেই বিল বেশি আসবে না কম?
গ্রীষ্মে এমনিতেই বিদ্যুৎ বেশি খরচ হয়। কিন্তু এই গরমের সময়ই যদি ঘরে লাগানো বৈদ্যুতিন সামগ্রী একটু যত্ন সহকারে চালানো যায়, তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হতেই পারে। এমন মানুষ এদেশে বিরল নন, যাঁরা খরচের ভয়ে খুব কম তাপমাত্রায় এসি চালান না। কিছু কিছু বাড়িতে পাখাও চলে খুব ঢিমে গতিতে। মনে করা হয়, রেগুলেটর নিচের দিকে থাকলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
গ্রীষ্মে এমনিতেই বিদ্যুৎ বেশি খরচ হয়। কিন্তু এই গরমের সময়ই যদি ঘরে লাগানো বৈদ্যুতিন সামগ্রী একটু যত্ন সহকারে চালানো যায়, তাহলে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হতেই পারে। এমন মানুষ এদেশে বিরল নন, যাঁরা খরচের ভয়ে খুব কম তাপমাত্রায় এসি চালান না। কিছু কিছু বাড়িতে পাখাও চলে খুব ঢিমে গতিতে। মনে করা হয়, রেগুলেটর নিচের দিকে থাকলে বিদ্যুৎ খরচ কম হবে।
কিন্তু সত্যিই কি তাই? পাখা যত জোরে ঘুরবে, তত শক্তি খরচ বেশি হবে, একথা সত্যি। আর সেই খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ছোট্ট রেগুলেটরটি। ফলে বলা যেতেই পারে যে পাখার গতির বিদ্যুৎ খরচ কমাতে বা বাড়াতে পারে। কিন্তু, এমন অনেক রেগুলেটর রয়েছে যা বিদ্যুৎ খরচের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। এগুলো শুধুমাত্র পাখার গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
কিন্তু সত্যিই কি তাই? পাখা যত জোরে ঘুরবে, তত শক্তি খরচ বেশি হবে, একথা সত্যি। আর সেই খরচ নিয়ন্ত্রণ করতে পারে ছোট্ট রেগুলেটরটি। ফলে বলা যেতেই পারে যে পাখার গতির বিদ্যুৎ খরচ কমাতে বা বাড়াতে পারে। কিন্তু, এমন অনেক রেগুলেটর রয়েছে যা বিদ্যুৎ খরচের উপর কোনও প্রভাব ফেলে না। এগুলো শুধুমাত্র পাখার গতি নিয়ন্ত্রণ করে।
ভোল্টেজ কমানোয় সহায়ক রেগুলেটর: সাধারণত যে রেগুলেটরগুলো ব্যবহার করা হয়, তারা পাখা চলার সময় পাখায় কম ভোল্টেজ পাঠাতে এবং তার গতি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। কারণ এই নিয়ন্ত্রক একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।
ভোল্টেজ কমানোয় সহায়ক রেগুলেটর: সাধারণত যে রেগুলেটরগুলো ব্যবহার করা হয়, তারা পাখা চলার সময় পাখায় কম ভোল্টেজ পাঠাতে এবং তার গতি কমাতে সাহায্য করে। কিন্তু এভাবে বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় না। কারণ এই নিয়ন্ত্রক একটি প্রতিরোধক হিসাবে কাজ করে।
পাখার গতি হ্রাস পেলেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় বলা যায় না। আগে এভাবেই রেগুলেটর ব্যবহার করা হত। কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে রেগুলেটরের মানও বদলেছে। আধুনিক রেগুলেটর কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
পাখার গতি হ্রাস পেলেই বিদ্যুৎ সাশ্রয় হয় বলা যায় না। আগে এভাবেই রেগুলেটর ব্যবহার করা হত। কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গে রেগুলেটরের মানও বদলেছে। আধুনিক রেগুলেটর কিন্তু বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটরে বিদ্যুৎ সাশ্রয় সম্ভব: ইলেকট্রনিক রেগুলেটর এখন বেশি ব্যবহৃত হয় এবং মনে করা হয় যে এগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
ইলেকট্রনিক রেগুলেটরে বিদ্যুৎ সাশ্রয় সম্ভব: ইলেকট্রনিক রেগুলেটর এখন বেশি ব্যবহৃত হয় এবং মনে করা হয় যে এগুলো বিদ্যুৎ সাশ্রয় করতে পারে।
পারে। পাখার সর্বোচ্চ গতি এবং তার সর্বনিম্ন গতির মধ্যে শক্তির পার্থক্য করা সম্ভব এধরনের রেগুলেটর ব্যবহার করে। ফলে বেশ খানিকটা অর্থ সঞ্চয়ও করে ফেলা যায়।
পারে। পাখার সর্বোচ্চ গতি এবং তার সর্বনিম্ন গতির মধ্যে শক্তির পার্থক্য করা সম্ভব এধরনের রেগুলেটর ব্যবহার করে। ফলে বেশ খানিকটা অর্থ সঞ্চয়ও করে ফেলা যায়।

Clean Ceiling Fan: সিলিং ফ‍্যান পরিষ্কার করুন এইভাবে, মিনিটে হবে ঝকঝকে! ধুলো থেকে বাঁচবে আপনার মাথা এবং ঘর

আসতে আসতে বিদায় নিচ্ছে শীত। ফের একটু একটু করে ভাসতে শুরু করেছে ঘাম। এবার বাড়ির সিলিং ফ‍্যান গুলোর ‘শীতঘুম’ কাটিয়ে জেগে ওঠার পালা। তবে ফ‍্যান ঘোরাবার আগে মাথাব‍্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ‍্যানের গায়ে লেগে থাকা একপ্রস্থ ধুলো। অনেকখানি উঁচুতে থাকা ফ‍্যান পরিষ্কার করা মহাঝক্কির ব‍্যাপার।
আসতে আসতে বিদায় নিচ্ছে শীত। ফের একটু একটু করে ভাসতে শুরু করেছে ঘাম। এবার বাড়ির সিলিং ফ‍্যান গুলোর ‘শীতঘুম’ কাটিয়ে জেগে ওঠার পালা। তবে ফ‍্যান ঘোরাবার আগে মাথাব‍্যথা হয়ে দাঁড়িয়েছে ফ‍্যানের গায়ে লেগে থাকা একপ্রস্থ ধুলো। অনেকখানি উঁচুতে থাকা ফ‍্যান পরিষ্কার করা মহাঝক্কির ব‍্যাপার।
সিলিং ফ‍্যান পরিষ্কার করা অনেকের কাছেই বেশ কঠিন কাজ। পুরো শীত জুড়ে বন্ধ থাকায় মোটা ধুলো জমে যায় ফ‍্যানে। আপনিও যদি এমনটাই ভেবে মাথায় দিয়ে থাকেন, তবে এই প্রতিবেদন আপনারই জন‍্য। খুব সহজেই কীভাবে পরিষ্কার করা যায় সিলিং ফ‍্যান? জেনে নিন সহজ উপায়
সিলিং ফ‍্যান পরিষ্কার করা অনেকের কাছেই বেশ কঠিন কাজ। পুরো শীত জুড়ে বন্ধ থাকায় মোটা ধুলো জমে যায় ফ‍্যানে। আপনিও যদি এমনটাই ভেবে মাথায় দিয়ে থাকেন, তবে এই প্রতিবেদন আপনারই জন‍্য। খুব সহজেই কীভাবে পরিষ্কার করা যায় সিলিং ফ‍্যান? জেনে নিন সহজ উপায়
পুরনো বালিশের ঢাকনা: সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করতে বালিশের ঢাকনা ব‍্যবহার করতে পারেন। বালিশের ঢাকনা দিয়ে খুব সহজেই ফ‍্যান পরিষ্কার করা যায়। বালিশের ঢাকনা ফ‍্যানে পরিয়ে দিন। এবার ভাল করে ঘষে দিলেই সহজে পরিষ্কার হবে ফ‍্যান।
পুরনো বালিশের ঢাকনা: সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করতে বালিশের ঢাকনা ব‍্যবহার করতে পারেন। বালিশের ঢাকনা দিয়ে খুব সহজেই ফ‍্যান পরিষ্কার করা যায়। বালিশের ঢাকনা ফ‍্যানে পরিয়ে দিন। এবার ভাল করে ঘষে দিলেই সহজে পরিষ্কার হবে ফ‍্যান।
ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যে: অনেকেই সোফা, কার্পেটের মতো জিনিস ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করেন। তবে, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে ফ‍্যানও খুব ভালভাবে পরিষ্কার করা যায়। এ জন্য চেয়ার বা স্টুলে দাঁড়িয়ে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যে ফ্যান পরিষ্কার করুন। এতে করে নিমেষেই সব ময়লা চলে যাবে এবং আপনার ফ্যান একদম ঝকঝকে দেখাবে।
ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যে: অনেকেই সোফা, কার্পেটের মতো জিনিস ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে পরিষ্কার করেন। তবে, ভ্যাকুয়াম ক্লিনার দিয়ে ফ‍্যানও খুব ভালভাবে পরিষ্কার করা যায়। এ জন্য চেয়ার বা স্টুলে দাঁড়িয়ে ভ্যাকুয়াম ক্লিনারের সাহায্যে ফ্যান পরিষ্কার করুন। এতে করে নিমেষেই সব ময়লা চলে যাবে এবং আপনার ফ্যান একদম ঝকঝকে দেখাবে।
মোজা ব্যবহার করুন: বাড়িতে অনেক পুরনো মোজা রয়েছে। এগুলি ব্যবহার করে সহজেই ফ্যান পরিষ্কার করতে পারেন। এ জন্য ফুল সাইজের সুতির মোজা অর্থাত্‍ একটু লম্লা ধরণের মোজা ব‍্যবহার করুন।
মোজা ব্যবহার করুন: বাড়িতে অনেক পুরনো মোজা রয়েছে। এগুলি ব্যবহার করে সহজেই ফ্যান পরিষ্কার করতে পারেন। এ জন্য ফুল সাইজের সুতির মোজা অর্থাত্‍ একটু লম্লা ধরণের মোজা ব‍্যবহার করুন।
মোজা জলে ভিজিয়ে নিচড়ে নিন। তারপর সেই মোজা দিয়ে ফ্যানের ব্লেড ঢেকে দিন। এবার মোজার যে প্রান্ত বাইরের দিকে রয়েছে সেটি ধরে টানুন। ব‍্যাস মুহূর্তেই চকচকে হয়ে উঠবে ফ‍্যান।
মোজা জলে ভিজিয়ে নিচড়ে নিন। তারপর সেই মোজা দিয়ে ফ্যানের ব্লেড ঢেকে দিন। এবার মোজার যে প্রান্ত বাইরের দিকে রয়েছে সেটি ধরে টানুন। ব‍্যাস মুহূর্তেই চকচকে হয়ে উঠবে ফ‍্যান।
কবওয়েব ব্রাশ: কবওয়েব ব্রাশ বা জালের মতো মাথাওয়ালা ঝুল ঝাড়ার ব্রাশ দিয়েও সহজেই ফ‍্যান পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য পাখার ব্লেডে কাবওয়েব ব্রাশ লাগিয়ে সোয়াইপ করুন। এতে ফ্যানের ওপর জমে থাকা ধুলোবালি দ্রুত দূর হয়ে যাবে এবং আপনার ফ্যান সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।

কবওয়েব ব্রাশ: কবওয়েব ব্রাশ বা জালের মতো মাথাওয়ালা ঝুল ঝাড়ার ব্রাশ দিয়েও সহজেই ফ‍্যান পরিষ্কার করতে পারেন। এর জন্য পাখার ব্লেডে কাবওয়েব ব্রাশ লাগিয়ে সোয়াইপ করুন। এতে ফ্যানের ওপর জমে থাকা ধুলোবালি দ্রুত দূর হয়ে যাবে এবং আপনার ফ্যান সম্পূর্ণ পরিষ্কার হয়ে যাবে।
এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন: সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করতে হলে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমত, বিদ্যুৎ বন্ধ করুন, যাতে বৈদ্যুতিক শক না খেতে হয়। এর পরে, মাথা এবং মুখ একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং তারপরেই ফ্যান পরিষ্কার করুন। এর ফলে ধুলোবালি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে সক্ষম হবেন।
এই বিষয়গুলো মাথায় রাখুন: সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করতে হলে কিছু বিষয় মাথায় রাখা জরুরি। প্রথমত, বিদ্যুৎ বন্ধ করুন, যাতে বৈদ্যুতিক শক না খেতে হয়। এর পরে, মাথা এবং মুখ একটি কাপড় দিয়ে ঢেকে রাখুন এবং তারপরেই ফ্যান পরিষ্কার করুন। এর ফলে ধুলোবালি থেকে নিজেকে সুরক্ষিত রাখতে সক্ষম হবেন।Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন

লাগবে না মই-চেয়ার, একটি প্লাস্টিক বোতলেই পরিষ্কার হবে নোংরা সিলিং ফ্যান, কীভাবে? জানুন বিস্তারিত

কলকাতা: বাড়ির সিলিং ফ্যান পরিষ্কার করা নিয়ে সব বাড়িতেই কম বেশি সমস্যা হয়ে থাকে। কারণ হাতের নাগালে ফ্যান না থাকায় নয় মই, নয় টুল-চেয়ারের দরকার পরে। তারপরও ঠিক করে নাগাল পাওয়া যায় না। ফলে সঠিক ভাবে ফ্যান পরিষ্কারও করা যায় না। যার ফলে ফ্যানের শো যেমন নষ্ট হয়, তেমন দীর্ঘ দিন ময়লা জমলে হাওয়ার গতিও কমে যায়।

তবে এই প্রতিবেদনে এমন একটি পদ্ধতির কথা বলা হয়েছে যেটা দিয়ে দিয়ে খুব সহজেই চকচকে পরিষ্কার করা যাবে সিলিং ফ্যান। আর তার জন্য লাগবে কেবল একটি মাত্র প্লাস্টিকের বোতল। কী জেনে অবাক হলেন? ভাবছেন কী করে একটি প্লাস্টিক বোতল দিয়ে ফ্যান পরিষ্কার করা সম্ভব? অবাক হলেও সত্যি। তাহলে চলুন জানা যাক কীভাবে প্লাস্টিক বোতল দিয়ে ফ্যান পরিষ্কার করা যায়।

প্রথমে একটি বড় সাইজের প্লাস্টিক বোতল নিতে হবে। তার পেটের দিকে উপর নীচ করে তিন আঙুল মাপ নিয়ে ডিজাইন করতে হবে। এবার সেই মাপ নেওয়া অংশ দুই দিক থেকে কেটে বাদ দিয়ে দিতে হবে। ছোট একটি প্লাস্টিকের খালি বোতল নিয়ে কেটে শুধু মুখের দিকটি কেটে বড় বোতলটির মধ্যে কায়দা করে ঢুকাতে হবে। তারপর দুটি সুতির কাপড় বোতলের কাটা জায়গায় ঘুড়িয়ে লাগিয়ে দিতে হবে এবং দড়ি দিয়ে শক্ত করে বেঁধে দিতে হবে। পুরো বিষয়টি বোঝার জন্য একটি ভিডিও প্রতিবেদনে দেওয়া হল।

এরপর ছোট বোতলটির ছিপি খুলে সেই জায়গায় লাগাতে হবে পর্দার স্ট্যান্ড বা লাঠি। যা সকলের বাড়িতেই পাওয়া যায়। তৈরি আপনার ফ্যান পরিষ্কারের হাতে বানানো জিনিস। এবার লাঠিটিকে ধরে ফ্যানের একটি করে ব্লেড বোতলের কাটা জায়গা দিয়ে প্রবেশ করাতে হবে। আর উপর নীচে কাপড় থাকায় লাঠিটিকে কয়েক বার ব্লেডের এপার থেকে ওপার আপ-ডাউন করলেই দেখবেন ফ্যানের ময়লা সব উঠে যাচ্ছে।

আরও পড়ুনঃ Lifetyle: মেয়েদের কী শুঁকলে ‘উত্তেজনা’ কমে যায় পুরুষদের? গবেষণায় চমকে দেওয়া রিপোর্ট

এভাবে ফ্যানের প্রতিটি ব্লেড পরিষ্কার করে নিন। আর শেষে মাঝের অংশটি বোতলের উপর দিকে যে কাপড় থাকবে তা দিয়ে পরিষ্কার করে নিতে পারবেন। এভাবে সহজেই না মই, না টুল-চেয়ার লাগবে, সহজে আপনি নিজেই ঘরের ফ্যান পরিষ্কার করে নিতে পারবেন।

Ceiling Fan Caution: সিলিং ফ্যান কেনার সময় মানতে হবে এই নিয়ম, নইলে এবার বড় শাস্তি! জানালেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী

নয়াদিল্লি: দেশের প্রতিটি বাড়িতে সিলিং ফ্যান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম। শীতের কয়েক মাস কাটলেই ফের ঘরে ঘরে সিলিং ফ্যান কেনার হিড়িক শুরু হবে। ২০২৪-এর ফেব্রুয়ারির পর থেকেই ফের শুরু হবে ফ্যান কেনার পালা। এ নিয়েই এবার সতর্ক করলেন কেন্দ্রীয় বাণিজ্য মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল।

এবারে আসন্ন গরমের মরশুমে সিলিং ফ্যান কিনতে যাওয়ার আগে গ্রাহকদের অবশ্যই কয়েকটি বিষয়ের দিকে নজর রাখতে হবে। কেন্দ্রীয় মন্ত্রী পীযূষ গোয়েল সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম X- এ একটি ভিডিও পোস্ট করে গ্রাহকদের সিলিং ফ্যান কেনার সময় সতর্ক থাকার পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, সিলিং ফ্যানের নিয়মগুলোতে একটি বড় পরিবর্তন করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: কোন বয়সে কোন ক্লাসে ভর্তি? স্কুলে ভর্তির বয়সসীমা নিয়ে বড় খবর দিল শিক্ষা দফতর

গ্রাহকদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেই সিলিং ফ্যান সংক্রান্ত নিয়মগুলো কঠোর করা হয়েছে। ক্রেতা সুরক্ষা মন্ত্রক সমস্ত ফ্যান উৎপাদনকারী সংস্থাগুলোকে কোয়ালিটি কন্ট্রোল অর্ডার জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। সেই বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট ভাবে বলা হয়েছে, সমস্ত সিলিং ফ্যানে undefined ISI মার্ক থাকা বাধ্যতামূলক।

আরও পড়ুন: ‘সেই দিনটা…’, অনুপমের প্রাক্তন স্ত্রী আজ থেকে পরমের ঘরণী! প্রেমের শুরুটা লুকিয়ে ‘সেই’ দিনে

2024 -এর ফেব্রুয়ারি মাসের পর থেকে দেশে বিআইএস চিহ্ন ছাড়া সিলিং ফ্যান বিক্রি, গোডাউনে রাখা বা আমদানি করা যাবে না। চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসেই এই বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে। এই নির্দেশিকা না মানলে কঠোর শাস্তির মুখে পড়বেন বিক্রেতারা, সেকথাও জানিয়েছেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন

https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F