চিয়া সিড শরীর থেকে টক্সিন বের করে দিতে সাহায্য করে। এমনকি মেটাবলিক সিস্টেমকে উন্নত করার মাধ্যমে এটি ওজন কমাতে সহায়তা করে। ফলে ডায়েটে প্রত্যহ রাখা যেতেই পারে। সুস্মিতা গোস্বামীব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে চিয়া সিডের জুরি মেলা ভার। এতে শর্করার মাত্রা অনেকটাই কমবে। সুগার নিয়ন্ত্রণে থাকবে। যে সকল ব্যক্তি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত তাদের চিয়া সিড খেলে উপকার মিলবে। সুস্মিতা গোস্বামীপ্রচুর পরিমাণে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় চিয়া সিড রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে আরও শক্তিশালী করতে সাহায্য করে।এটি শরীরের শক্তি ও কর্মক্ষমতা বাড়ায়। সুস্মিতা গোস্বামীত্বকের জন্যও চিয়া সিড খুব উপকারী। এটি খেলে ত্বক উজ্জ্বল হয়, সেই সঙ্গে মুখে দাগ-ছোপের সৃষ্টি হয় না। চিয়া সিডে রয়েছে ফফরাস, ফাইবার। তাই গোঁড়া থেকে চুল মজবুত রাখতে সক্ষম এই চিয়া সিড। সুস্মিতা গোস্বামীচিয়া সিড প্রচুর পুষ্টিগুণ রয়েছে, রয়েছে ফাইবারও। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে সহায়ক। এটি খেলে পরিপাকতন্ত্রকে ভাল রাখে। সুস্মিতা গোস্বামীচিয়া সিড ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিডের একটি ভাল উৎস, যা নিম্ন রক্তচাপ এবং হৃদরোগের ঝুঁকি হ্রাস সহ হৃদরোগের উন্নতির সঙ্গে যুক্ত। সুস্মিতা গোস্বামী
ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাচ্ছেন প্রায় সকলে। নানা রকম পুষ্টিগুণের জন্য ক্রমশই এই সিডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ‘সালিভা হিসপানিকা’ নামক উদ্ভিদ থেকে এই সিড পাওয়া যায়। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে প্রায় সকলের পাতেই থাকে এই বীজ।কেক বা পুডিং-এর করার ক্ষেত্রেও চিয়া বীজ ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই সিড দুধ অথবা জলে ভিজিয়ে খেলেই বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। চিয়া সিড ওজন কমায় ঠিকই, কিন্তু এর অতিরিক্ত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও।বেশি চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ফাইবার হজমপ্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। কষ্ঠকাঠিন্য হয় বহু সময়।চিয়া সিড খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। যাঁদের তিল বা সর্ষের বীজে অ্যালার্জি থাকলে তাঁদের চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।চিয়া সিডে ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। এই উপাদান রক্ত পাতলা করে। শরীরের পক্ষে যা ভাল। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে।চিয়া সিড ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া সিড কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই সিড থেকে দূরে থাকাই ভাল।চিয়া সিড জল শোষণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া সিডের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল খাবার বা জল পান করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পেটে বাড়তি মেদ জমেছে? কিছুতেই কমছে না? যোগা, ব্যায়াম সবেতেই ফল পাচ্ছেন না! তাহলে জেনে নিন সহজ একটা উপায়! মাত্র সাতদিনে পেটের মেদ দূর হবে! পাতলা ছিপছিপে কোমর পাবেন! photo source collectedসকালে খালি পেটে হালকা গরম জলে লেবুর রস আমরা অনেকেই খাই! কেউ কেউ তাতে মধু যোগ করি! কিন্তু দিনের পর দিন খেয়েও লাভ হচ্ছে না! photo source collectedমেদ কমার নাম নেই! আসলে আপনি একটা ছোট্ট ভুল করে ফেলছেন! শুধু লেবুর জলে মেদ কমাতে হলে অনেক সময় লাগবে! সেই সঙ্গে নিয়মিত ব্যায়াম করতেই হবে! photo source collectedকিন্তু এমন একটি সহজ টোটকা আছে যা ব্যায়াম ছাড়াই সাত দিনে পেটের মেদ কমাবে! photo source collectedহালকা গরম জলে লেবু তো দেবেনই, সেই সঙ্গে দিতে হবে এক চামচ চিয়া সিড! এই চিয়া সিড এক ঝটকায় সব মেদ কমাবে! চিয়া সিড ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার ও অন্যান্য পুষ্টিতে ভরপুর! photo source collectedপ্রোটিন ও ফাইবারে ভরপুর লেবু ও চিয়ার জল খিদে কমাতে এবং ওজনকে নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। বাড়তি মেদ সহজে কমায়! বিশেষ করে পেটের! photo source collectedলেবু ও চিয়ার জলে থাকা ভিটামিন সি, দেহে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এটি অক্সিডেটিভ স্ট্রেস কমায়! ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়ায়! চুল ভাল করে! photo source collectedলেবু ও চিয়ার জল প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট রয়েছে। যা ক্লান্তি দূর করে! গরমে শরীরকে সতেজ রাখে! হজম শক্তি বাড়াবে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা দূর করবে! photo source collectedরোজ রাতে এক গ্লাস জলে এক চামচ চিয়া সিড ভিজিয়ে রাখুন। সকালে এই জল হালকা গরম করে, একটা পাতিলেবু মিশিয়ে খালি পেটে খান! উপকার দেখলে চমকে যাবেন! photo source collected
অনেকেই ওজন কমানোর জন্য চিয়া বীজ খান। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই বীজ নিঃসন্দেহে উপকারী। ওজন-ও কমায়। কিন্তু বেশি চিয়া বীজ খেলে কী কী ক্ষতি হয়? অথবা, আপনার যদি ব্লাড সুগার বা হাই-ব্লাড প্রেশার থাকে, তবে কি চিয়া বীজ খাবেন?হজমের সমস্যা– চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। দেখা দেয় হজমের সমস্যা।রক্ত পাতলা করে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ যা রক্ত পাতলা করে। যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে হাই ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের জন্য বেশি চিয়া বীজ একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয়। রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ফাইবার যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া বীজ কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই বীজ মোটেই খাবেন না।অনেকের-ই চিয়া বীজে অ্যালার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে পেট খারাপ হয়। গায়ে চুলকানি, ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।কতটা চিয়া বীজ খেলে কোন-ও ক্ষতি হয় না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরুতে প্রতিদিন ২৮ গ্রাম চিয়া বীজ খান। হয় সারারাত জলে বা দুধে ভিজিয়ে খান। সম্ভব না হলে, অন্তত ৫-১০ মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখুন।