Tag Archives: Chia Seeds

Chia Seeds in Monsoon: চিয়া সিডসের সঙ্গে এটাও প্রচুর খাচ্ছেন তো? নয়তো চোখে জল আসবে কোষ্ঠকাঠিন্যে! এখনই জানুন

গ্রীষ্মের তীব্র গরম থেকে মুক্তি দেয় বর্ষাঋতু৷ কিন্তু এই মরশুমে একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ তার মধ্যে অন্যতম পেটের গণ্ডগোল বা বদহজম৷ রেহাই পেতে অনেকেই চিয়া সিডস খাওয়া বাড়িয়ে দেন৷ কিন্তু অনেক সময়েই এতে হিতে বিপরীত হয়৷
গ্রীষ্মের তীব্র গরম থেকে মুক্তি দেয় বর্ষাঋতু৷ কিন্তু এই মরশুমে একাধিক শারীরিক সমস্যা দেখা দেয়৷ তার মধ্যে অন্যতম পেটের গণ্ডগোল বা বদহজম৷ রেহাই পেতে অনেকেই চিয়া সিডস খাওয়া বাড়িয়ে দেন৷ কিন্তু অনেক সময়েই এতে হিতে বিপরীত হয়৷

 

চিয়া সিডস বা চিয়াদানা বেশি খেলে বাড়তে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা৷ কীভাবে এই বীজ খেলে উপকার পাওয়া যাবে, আবার কোষ্ঠকাঠিন্যও হবে না, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ ডক্টর পূরবী ভাট৷
চিয়া সিডস বা চিয়াদানা বেশি খেলে বাড়তে পারে কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা৷ কীভাবে এই বীজ খেলে উপকার পাওয়া যাবে, আবার কোষ্ঠকাঠিন্যও হবে না, সে বিষয়ে বলেছেন পুষ্টিবিদ ডক্টর পূরবী ভাট৷

 

 চিয়া সিডসে প্রচুর ফাইবার আছে৷ প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়াদানায় আছে ৪০ গ্রাম ফাইবার৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কথা নয় সাধারণত৷ কিন্তু পর্যাপ্ত জলপান না করলে সমস্যা দেখা দেবেন৷
চিয়া সিডসে প্রচুর ফাইবার আছে৷ প্রতি ১০০ গ্রাম চিয়াদানায় আছে ৪০ গ্রাম ফাইবার৷ তাই কোষ্ঠকাঠিন্য হওয়ার কথা নয় সাধারণত৷ কিন্তু পর্যাপ্ত জলপান না করলে সমস্যা দেখা দেবেন৷

 

সবজা দানার মতো চিয়াদানাও শরীর থেকে অতিরিক্ত জলশোষণ করে নেয়৷ তাই বেশি জল পান না করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে৷
সবজা দানার মতো চিয়াদানাও শরীর থেকে অতিরিক্ত জলশোষণ করে নেয়৷ তাই বেশি জল পান না করলে কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দিতে পারে৷
চিয়াদানায় বহু পুষ্টিগুণ থাকলেও জলীয় অংশ কম৷ তাই ডায়েটে এই বীজ রাখলে প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নয়তো কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগতে পারেন৷
চিয়াদানায় বহু পুষ্টিগুণ থাকলেও জলীয় অংশ কম৷ তাই ডায়েটে এই বীজ রাখলে প্রচুর জলপান করতে হবে৷ নয়তো কোষ্ঠকাঠিন্যে ভুগতে পারেন৷

 

 জলে মিশিয়ে, স্মুদি বানিয়ে, শেক তৈরি করে বা স্যুপে দিয়েও খেতে পারেন চিয়া সিডস৷ সঙ্গে প্রচুর জলপান করুন৷ তাহলে এই ডায়েট ফুডের সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাবেন৷ আবার কোষ্ঠকাঠিন্যও হবে না৷
জলে মিশিয়ে, স্মুদি বানিয়ে, শেক তৈরি করে বা স্যুপে দিয়েও খেতে পারেন চিয়া সিডস৷ সঙ্গে প্রচুর জলপান করুন৷ তাহলে এই ডায়েট ফুডের সেরা স্বাস্থ্যগুণ পাবেন৷ আবার কোষ্ঠকাঠিন্যও হবে না৷

Chia Seeds Side Effects: দ্রুত ওজন কমাতে চিয়া সিড খাচ্ছেন! হতে পারে মারণ রোগ! কারা একেবারেই খাবেন না? জানুন

বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ব্যক্তি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। তবে ছোট্ট দেখতে এই বীজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে।
বর্তমান সময়ে অধিকাংশ ব্যক্তি ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে চিয়া সিড খেয়ে থাকেন। তবে ছোট্ট দেখতে এই বীজের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার, প্রোটিন এবং স্বাস্থ্যকর ফ্যাট রয়েছে।
পরিমাণ বুঝে চিয়া সিড না খেলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করতে পারে। ২ চামচ চিয়া সিডের মধ্যে প্রায় ১৩৮ ক্যালোরি পাওয়া যায়। ফল দিনে এক থেকে দেড় চামচ চিয়া সিডের বেশি খাওয়া উচিত নয়।
পরিমাণ বুঝে চিয়া সিড না খেলে ওজন কমার বদলে বাড়তে শুরু করতে পারে। ২ চামচ চিয়া সিডের মধ্যে প্রায় ১৩৮ ক্যালোরি পাওয়া যায়। ফল দিনে এক থেকে দেড় চামচ চিয়া সিডের বেশি খাওয়া উচিত নয়।
তবে একটা কথা জেনে রাখা ভাল। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য চিয়া সিড কাজে লাগলেও। চিয়া সিড কিন্তু সকলের জন্য নয়। যাঁদের এই বীজ খেয়ে শরীরের সমস্যা দেখা দিচ্ছে তাঁরা এড়িয়ে চলুন।
তবে একটা কথা জেনে রাখা ভাল। ওজন নিয়ন্ত্রণের জন্য চিয়া সিড কাজে লাগলেও। চিয়া সিড কিন্তু সকলের জন্য নয়। যাঁদের এই বীজ খেয়ে শরীরের সমস্যা দেখা দিচ্ছে তাঁরা এড়িয়ে চলুন।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, যদি কোন ব্যক্তির প্রেশার থাকে। এছাড়া পেটের গণ্ডগোল লেগেই থাকে। তাঁদের চিয়া সিড খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এক্ষেত্রে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।
অভিজ্ঞ পুষ্টিবিদ দিব্যা নাজ জানান, যদি কোন ব্যক্তির প্রেশার থাকে। এছাড়া পেটের গণ্ডগোল লেগেই থাকে। তাঁদের চিয়া সিড খাওয়া একেবারেই উচিত নয়। এক্ষেত্রে সমস্যা আরও বাড়তে পারে।
চিয়া সিডের মধ্যে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই উপাদান প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে অনেকটাই। তাই মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়া উচিত নয়।
চিয়া সিডের মধ্যে আলফা-লিনোলেনিক অ্যাসিড নামের ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে। এই উপাদান প্রস্টেট ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়িয়ে তোলে অনেকটাই। তাই মাত্রাতিরিক্ত চিয়া সিড খাওয়া উচিত নয়।
যদি কোনও ব্যক্তির অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। তবে সেক্ষেত্রে চিয়া সিড না খাওয়াই ভাল। চিয়া সিড খেলে অনেক সময় ডায়ারিয়া, বমি, চুলকানির মতো প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে।
যদি কোনও ব্যক্তির অ্যালার্জির সমস্যা থাকে। তবে সেক্ষেত্রে চিয়া সিড না খাওয়াই ভাল। চিয়া সিড খেলে অনেক সময় ডায়ারিয়া, বমি, চুলকানির মতো প্রতিক্রিয়া দেখা যেতে পারে।
চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তকে পাতলা করে দেয়। দেহের কোনও অংশ কেটে গেলে রক্তপাত তখন থামতে চায় না। নিম্ন রক্তচাপের রোগীদের এই চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
চিয়া সিডে থাকা ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড রক্তকে পাতলা করে দেয়। দেহের কোনও অংশ কেটে গেলে রক্তপাত তখন থামতে চায় না। নিম্ন রক্তচাপের রোগীদের এই চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
দ্রুত ওজন কমানোর জন্য বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল হতে পারে। চিয়া সিডের উচ্চ ফাইবার পেটের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। বদহজম, গ্যাস, পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দেবে এক্ষেত্রে।
দ্রুত ওজন কমানোর জন্য বেশি পরিমাণে চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল হতে পারে। চিয়া সিডের উচ্চ ফাইবার পেটের সমস্যা বাড়িয়ে তুলতে পারে। বদহজম, গ্যাস, পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দেবে এক্ষেত্রে।

Health Tips: যৌবন চাঙ্গা শরীর ফিট! ছোট্ট এই দানা ডায়াবেটিসে ধন্বন্তরি! এক চুমুকেই মোমের মতো গলবে মেদ, গরমে থাকবেন ‘সুপারকুল’!

গরম এতটাই তীব্র হচ্ছে যে দিন দিন দেশের অনেক রাজ্যে তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি রাজধানী দিল্লিতে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড বেয়েছে। আগামী কয়েকদিনও প্রচণ্ড গরম থেকে স্বস্তির কোনও লক্ষণ নেই।
গরম এতটাই তীব্র হচ্ছে যে দিন দিন দেশের অনেক রাজ্যে তাপমাত্রা ৪৭ ডিগ্রি ছাড়িয়ে গেছে। শুধু তাই নয়, সম্প্রতি রাজধানী দিল্লিতে ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড বেয়েছে। আগামী কয়েকদিনও প্রচণ্ড গরম থেকে স্বস্তির কোনও লক্ষণ নেই।
গরমের মরশুমে নিজেকে সুস্থ রাখা সবচেয়ে জরুরি৷ আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. ডিক্সা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি বলেছেন যে এই গরমে হাইড্রেটিং এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মরশুমি ফল খাওয়া উচিত।
গরমের মরশুমে নিজেকে সুস্থ রাখা সবচেয়ে জরুরি৷ আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. ডিক্সা ভাবসার তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি বলেছেন যে এই গরমে হাইড্রেটিং এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ মরশুমি ফল খাওয়া উচিত।
আপনি যদি গ্রীষ্মে নিজেকে সুস্থ এবং ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই তুলসী এবং চিয়া বীজ খেতে হবে। এই দুটি বীজেরই ওজন কমানোর বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলি ক্ষুধা হ্রাস করে, যার ফলে আপনাকে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বাধা দেয়।
আপনি যদি গ্রীষ্মে নিজেকে সুস্থ এবং ভিতর থেকে ঠান্ডা রাখতে চান তবে আপনাকে অবশ্যই তুলসী এবং চিয়া বীজ খেতে হবে। এই দুটি বীজেরই ওজন কমানোর বৈশিষ্ট্য রয়েছে। এগুলি ক্ষুধা হ্রাস করে, যার ফলে আপনাকে অতিরিক্ত খাওয়া থেকে বাধা দেয়।
চিয়া এবং তুলসীর বীজ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। এমন অবস্থায় ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।
চিয়া এবং তুলসীর বীজ রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণ করে। এমন অবস্থায় ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতে পারেন।
এগুলো নিয়মিত খেলে আপনি দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে নিরাপদ থাকতে পারবেন। চিয়া সিড খেলে অ্যাসিডিটি এবং বুকজ্বালা কমে যায়।
এগুলো নিয়মিত খেলে আপনি দীর্ঘস্থায়ী কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে নিরাপদ থাকতে পারবেন। চিয়া সিড খেলে অ্যাসিডিটি এবং বুকজ্বালা কমে যায়।
ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমায়। অতিরিক্ত রক্তপাত হলেও মহিলারা এগুলো খেতে পারেন। এটি ত্বক ও চুলের জন্য ভাল। এই দুটি বীজই মূত্রবর্ধক।গরমে প্রতিদিন এই বীজ খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে।
ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমায়। অতিরিক্ত রক্তপাত হলেও মহিলারা এগুলো খেতে পারেন। এটি ত্বক ও চুলের জন্য ভাল। এই দুটি বীজই মূত্রবর্ধক।গরমে প্রতিদিন এই বীজ খেলে শরীর ঠান্ডা থাকবে।
এই বীজের অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু লোকের অতিরিক্ত সেবনে এটি ক্ষতি হতে পারে। শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের এই বীজ অত্যধিক না খাওয়াই ভাল। এই বীজগুলো জলে ঠিকমতো না ভিজলে গলায় আটকে যেতে পারে।
এই বীজের অনেক উপকারিতা থাকলেও কিছু লোকের অতিরিক্ত সেবনে এটি ক্ষতি হতে পারে। শিশু এবং গর্ভবতী মহিলাদের এই বীজ অত্যধিক না খাওয়াই ভাল। এই বীজগুলো জলে ঠিকমতো না ভিজলে গলায় আটকে যেতে পারে।
গর্ভবতী মহিলারা এই বীজ খেলে শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যেতে পারে। আপনি যদি এই বীজগুলি আপনার ডায়েটে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খান। (Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷)
গর্ভবতী মহিলারা এই বীজ খেলে শরীরে ইস্ট্রোজেনের মাত্রা কমে যেতে পারে। আপনি যদি এই বীজগুলি আপনার ডায়েটে রাখতে চান তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই খান। (Disclamer: এই মতামত News18বাংলার নিজস্ব মত নয়৷ প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতেই এই প্রতিবেদন৷ সঠিক ফল পেতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন৷)

Chia Seeds Side Effects: ব্রেকফ্রাস্ট-লাঞ্চ-ডিনার সবেই চিয়া সিড খাচ্ছেন! অজান্তেই মারণ রোগ ডাকছেন না তো? জানুন

ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাচ্ছেন প্রায় সকলে। নানা রকম পুষ্টিগুণের জন্য ক্রমশই এই সিডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ‘সালিভা হিসপানিকা’ নামক উদ্ভিদ থেকে এই সিড পাওয়া যায়। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে প্রায় সকলের পাতেই থাকে এই বীজ।
ওজন কমানোর জন্য বর্তমানে চিয়া সিড খাচ্ছেন প্রায় সকলে। নানা রকম পুষ্টিগুণের জন্য ক্রমশই এই সিডের জনপ্রিয়তা বাড়ছে। ‘সালিভা হিসপানিকা’ নামক উদ্ভিদ থেকে এই সিড পাওয়া যায়। ওজন কমাতে সাহায্য করে বলে প্রায় সকলের পাতেই থাকে এই বীজ।
কেক বা পুডিং-এর করার ক্ষেত্রেও চিয়া বীজ ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই সিড দুধ অথবা জলে ভিজিয়ে খেলেই বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। চিয়া সিড ওজন কমায় ঠিকই, কিন্তু এর অতিরিক্ত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও।
কেক বা পুডিং-এর করার ক্ষেত্রেও চিয়া বীজ ব্যবহার করা হয়। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই সিড দুধ অথবা জলে ভিজিয়ে খেলেই বাড়তি উপকারিতা পাওয়া যায়। চিয়া সিড ওজন কমায় ঠিকই, কিন্তু এর অতিরিক্ত ব্যবহারে দেখা দিতে পারে নানা সমস্যাও।
বেশি চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ফাইবার হজমপ্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। কষ্ঠকাঠিন‍্য হয় বহু সময়।
বেশি চিয়া সিড খেলে হজমের গোলমাল দেখা দিতে পারে। চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত ফাইবার হজমপ্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে। কষ্ঠকাঠিন‍্য হয় বহু সময়।
চিয়া সিড খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। যাঁদের তিল বা সর্ষের বীজে অ্যালার্জি থাকলে তাঁদের চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
চিয়া সিড খেলে অ্যালার্জির সমস্যা হতে পারে। চিয়া সিড খেলে আমবাত, ত্বকে ফুসকুড়ি, চোখ বা গলা চুলকানি, শ্বাসকষ্টের মতো সমস্যা হতে পারে। যাঁদের তিল বা সর্ষের বীজে অ্যালার্জি থাকলে তাঁদের চিয়া সিড এড়িয়ে চলাই ভাল।
চিয়া সিডে ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। এই উপাদান রক্ত পাতলা করে। শরীরের পক্ষে যা ভাল। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে।
চিয়া সিডে ওমেগা ৩ রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। এই উপাদান রক্ত পাতলা করে। শরীরের পক্ষে যা ভাল। কিন্তু যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে উচ্চ রক্তচাপের ওষুধ খাচ্ছেন, সে ক্ষেত্রে কিন্তু সমস্যা হতে পারে। তেমন ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে।
চিয়া সিড ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া সিড কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই সিড থেকে দূরে থাকাই ভাল।
চিয়া সিড ফাইবার রয়েছে ভরপুর পরিমাণে। ফাইবার রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া সিড কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই সিড থেকে দূরে থাকাই ভাল।
চিয়া সিড জল শোষণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া সিডের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল খাবার বা জল পান করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
চিয়া সিড জল শোষণে সাহায্য করে। অতিরিক্ত পরিমাণে চিয়া সিড খেলে আপনার ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হতে পারে। তাই চিয়া সিডের সঙ্গে পর্যাপ্ত পরিমাণ তরল খাবার বা জল পান করতে হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Weight Loss Tips: ম্যাজিক! এক গ্লাস জলে ১ চামচ এই দানা! ঝড়ের বেগে কমবে ওজন! রোগা হওয়ার পর চিনতে পারবেন না নিজেকেই

ইদানীং চিয়া শিডস বা চিয়াদানা স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতে৷ আমাদের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে এই দানা৷ প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই বীজকে বলা হয় পাওয়ার হাউস৷
ইদানীং চিয়া শিডস বা চিয়াদানা স্বাস্থ্যকর খাবারের তালিকায় প্রথম সারিতে৷ আমাদের সার্বিক সুস্থতা বজায় রাখে এই দানা৷ প্রোটিন ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা এই বীজকে বলা হয় পাওয়ার হাউস৷

 

স্যালাড, স্মুদি, মিল্কশেক, আইসক্রিম, ব্রেকফাস্ট-সহ নানা ডায়েটে রাখতে পারেন চিয়াদানা৷ তবে সেরা পুষ্টিমূল্য পাওয়া যায় জলে ভেজানো অবস্থায় চিয়াদানা খেলেই৷ সাহায্য করবে ওজন কমাতে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷
স্যালাড, স্মুদি, মিল্কশেক, আইসক্রিম, ব্রেকফাস্ট-সহ নানা ডায়েটে রাখতে পারেন চিয়াদানা৷ তবে সেরা পুষ্টিমূল্য পাওয়া যায় জলে ভেজানো অবস্থায় চিয়াদানা খেলেই৷ সাহায্য করবে ওজন কমাতে৷ বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল৷

 

চিয়াদানায় প্রোটিন প্রচুর৷ ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাসও দূর হয়৷ মেটাবলিজম রেটও বাড়িয়ে তোলে৷
চিয়াদানায় প্রোটিন প্রচুর৷ ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরা থাকে৷ ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ অতিরিক্ত খাওয়ার অভ্যাসও দূর হয়৷ মেটাবলিজম রেটও বাড়িয়ে তোলে৷

 

চিয়াদানার ফাইবার সাহায্য করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে৷ সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্যও৷ হজমে সাহায্য করে চিয়াদানার উপকারিতা৷
চিয়াদানার ফাইবার সাহায্য করে ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করতে৷ সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্যও৷ হজমে সাহায্য করে চিয়াদানার উপকারিতা৷

 

চিয়াদানার পুষ্টিগুণ ক্যালোরি খরচ করতে সাহায্য করে৷ যে কোনও খাবার থেকে কর্মশক্তি সর্বোচ্চ আরোহণ করে এই বীজ৷
চিয়াদানার পুষ্টিগুণ ক্যালোরি খরচ করতে সাহায্য করে৷ যে কোনও খাবার থেকে কর্মশক্তি সর্বোচ্চ আরোহণ করে এই বীজ৷

 

চিয়াদানায় আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস এবং ফোলেট৷
চিয়াদানায় আছে প্রচুর ভিটামিন, মিনারেলস, আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন বি, ম্যাঙ্গানিজ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস এবং ফোলেট৷

 

Chia Seeds: ওজন কমাতে চিয়া সিড খাচ্ছেন? হজমের সমস্যায় পড়বেন না তো? ব্লাড সুগার এবং প্রেশারের রোগীদের কি এই বীজ খাওয়া উচিত? পড়ুন

অনেকেই ওজন কমানোর জন্য চিয়া বীজ খান। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই বীজ নিঃসন্দেহে উপকারী। ওজন-ও কমায়। কিন্তু বেশি চিয়া বীজ খেলে কী কী ক্ষতি হয়? অথবা, আপনার যদি ব্লাড সুগার বা হাই-ব্লাড প্রেশার থাকে, তবে কি চিয়া বীজ খাবেন? আপনার যদি হজমের সমস্যা থাকে, তহলেও কি এই বীজ খাবেন? যা বলছে বিশেষজ্ঞরা
অনেকেই ওজন কমানোর জন্য চিয়া বীজ খান। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ এই বীজ নিঃসন্দেহে উপকারী। ওজন-ও কমায়। কিন্তু বেশি চিয়া বীজ খেলে কী কী ক্ষতি হয়? অথবা, আপনার যদি ব্লাড সুগার বা হাই-ব্লাড প্রেশার থাকে, তবে কি চিয়া বীজ খাবেন? আপনার যদি হজমের সমস্যা থাকে, তহলেও কি এই বীজ খাবেন? যা বলছে বিশেষজ্ঞরা
হজমের সমস্যা– চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। দেখা দেয় হজমের সমস্যা।
হজমের সমস্যা– চিয়া বীজে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। পেটের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে ফাইবার উপকারী। কিন্তু বেশি খেলে সমস্যা হতে পারে। দেখা দেয় হজমের সমস্যা।
রক্ত পাতলা করে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ যা রক্ত পাতলা করে। যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে হাই ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের জন্য বেশি চিয়া বীজ একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয়।
রক্ত পাতলা করে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ওমেগা ৩ যা রক্ত পাতলা করে। যাঁরা দীর্ঘ দিন ধরে হাই ব্লাড প্রেশারের ওষুধ খাচ্ছেন, তাঁদের জন্য বেশি চিয়া বীজ একেবারেই খাওয়া উচিৎ নয়।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ফাইবার যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া বীজ কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই বীজ মোটেই খাবেন না।
রক্তে শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয়– চিয়া বীজে রয়েছে ফাইবার যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। তাতে ডায়াবিটিসের ঝুঁকি কমে। কিন্তু শর্করার মাত্রা অতিরিক্ত পরিমাণে কমে যাওয়া একেবারেই ঠিক নয়। আবার ডায়াবিটিস রোগীদের জন্যেও চিয়া বীজ কিন্তু ক্ষতিকর। ইনসুলিন নিলে এই বীজ মোটেই খাবেন না।
অনেকের-ই চিয়া বীজে অ্যালার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে পেট খারাপ হয়। গায়ে চুলকানি, ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
অনেকের-ই চিয়া বীজে অ্যালার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে পেট খারাপ হয়। গায়ে চুলকানি, ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
অনেকের-ই চিয়া বীজে অ্যালার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে পেট খারাপ হয়। গায়ে চুলকানি, ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
অনেকের-ই চিয়া বীজে অ্যালার্জি হতে পারে। সেক্ষেত্রে পেট খারাপ হয়। গায়ে চুলকানি, ফুলে যাওয়ার মত সমস্যা দেখা দেয়।
কতটা চিয়া বীজ খেলে কোন-ও ক্ষতি হয় না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরুতে প্রতিদিন ২৮ গ্রাম চিয়া বীজ খান। হয় সারারাত জলে বা দুধে ভিজিয়ে খান। সম্ভব না হলে, অন্তত ৫-১০ মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখুন।
কতটা চিয়া বীজ খেলে কোন-ও ক্ষতি হয় না? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুরুতে প্রতিদিন ২৮ গ্রাম চিয়া বীজ খান। হয় সারারাত জলে বা দুধে ভিজিয়ে খান। সম্ভব না হলে, অন্তত ৫-১০ মিনিট জলে ভিজিয়ে রাখুন।

Health Tips: হার্টের রোগের ঝুঁকি কমায়, নিয়ন্ত্রণে রাখে কোলেস্টেরল-বাড়তি ওজন, রোজ সকালে এই বীজ মাস্ট

*চিয়া বীজকে অনেকেই তিল বা তিসির সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেন। দেখতে ছোট ছোট সাদা, ধূসর, বাদামি ও কালো রঙের এই বীজ আসলে জন্মায় মেক্সিতোতে। এই চিয়া বীজ পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩, প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে যা হার্টের জন্য ভাল, রয়েছে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। ওজন কমাতে বা রক্তে সুগারের সমস্যায়ও খেতে পারেন চিয়া বীজ।
*চিয়া বীজকে অনেকেই তিল বা তিসির সঙ্গে মিলিয়ে ফেলেন। দেখতে ছোট ছোট সাদা, ধূসর, বাদামি ও কালো রঙের এই বীজ আসলে জন্মায় মেক্সিতোতে। এই চিয়া বীজ পুষ্টিগুণে ভরপুর। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা-৩, প্রোটিন ও ফাইবার রয়েছে যা হার্টের জন্য ভাল, রয়েছে আয়রন এবং ক্যালসিয়াম। ওজন কমাতে বা রক্তে সুগারের সমস্যায়ও খেতে পারেন চিয়া বীজ।
*চিকিৎসক ডাঃ আলাহিম সেখ জানান, ওজন ঝরাতে ডায়েটে বিভিন্ন রকম বীজের সঙ্গে চিয়া বীজ রাখতে বলেন পুষ্টিবিদরা। দেখতে অনেকটা তুলসী বীজের মতো এই চিয়া কিন্তু শুধু মেদ ঝরাতেই সাহায্য করে না। এছাড়াও চিয়ার অনেক গুণ রয়েছে।
*চিকিৎসক ডাঃ আলাহিম সেখ জানান, ওজন ঝরাতে ডায়েটে বিভিন্ন রকম বীজের সঙ্গে চিয়া বীজ রাখতে বলেন পুষ্টিবিদরা। দেখতে অনেকটা তুলসী বীজের মতো এই চিয়া কিন্তু শুধু মেদ ঝরাতেই সাহায্য করে না। এছাড়াও চিয়ার অনেক গুণ রয়েছে।
*দিনের যে কোনও সময় খাওয়া যায় চিয়া সিড। কিছুটা পরিমাণ বীজ নিয়ে প্রথমে জলের মধ্যে আধঘণ্টার মতো ভিজিয়ে রাখুন। আধঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে সেটা ফুলে একটু জেলির মতো আকার নেবে। তখন সেই জল পান করতে পারেন।
*দিনের যে কোনও সময় খাওয়া যায় চিয়া সিড। কিছুটা পরিমাণ বীজ নিয়ে প্রথমে জলের মধ্যে আধঘণ্টার মতো ভিজিয়ে রাখুন। আধঘণ্টা ভিজিয়ে রাখলে সেটা ফুলে একটু জেলির মতো আকার নেবে। তখন সেই জল পান করতে পারেন।
*তবে শুধু জলে খেতে ইচ্ছা না করতে শরবত বা স্মুদির মধ্যেও চিয়া বীজ খাওয়া যায়। শুকনো চিয়া বীজও স্যালাড বা ওটসের উপর ছড়িয়েও খেতে পারেন। তবে গলায় আটকে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। তাই শরবত বা জলের মধ্যে মিশিয়ে খাওয়াই ভাল।
*তবে শুধু জলে খেতে ইচ্ছা না করতে শরবত বা স্মুদির মধ্যেও চিয়া বীজ খাওয়া যায়। শুকনো চিয়া বীজও স্যালাড বা ওটসের উপর ছড়িয়েও খেতে পারেন। তবে গলায় আটকে যাওয়ার একটা সম্ভাবনা থাকে। তাই শরবত বা জলের মধ্যে মিশিয়ে খাওয়াই ভাল।
*চিয়া বীজ রীতিমতো খাবারের মতো। অর্থাৎ এটি খেলে পেট ভরতি থাকে। শুধু তাই নয়, সকালে উঠে ব্রেকফাস্টের সময় এটি খেলে পেট ভরতি হওয়ার কারণে অন্য খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগবে না। শুধু তাই নয়, এর মধ্যে থাকা উপকারী উপাদানগুলিও শরীরের পক্ষে ভাল। তাই অনায়েসে চিয়া বীজ যে কোনও সময়েই সঠিক আহার হয়ে উঠতে পারে।
*চিয়া বীজ রীতিমতো খাবারের মতো। অর্থাৎ এটি খেলে পেট ভরতি থাকে। শুধু তাই নয়, সকালে উঠে ব্রেকফাস্টের সময় এটি খেলে পেট ভরতি হওয়ার কারণে অন্য খাবার খাওয়ার ইচ্ছে জাগবে না। শুধু তাই নয়, এর মধ্যে থাকা উপকারী উপাদানগুলিও শরীরের পক্ষে ভাল। তাই অনায়েসে চিয়া বীজ যে কোনও সময়েই সঠিক আহার হয়ে উঠতে পারে।
*চিয়া বীজের প্রায় অর্ধেকটা জুড়েই রয়েছে ফাইবার, যা অন্ত্রের জন্য ভাল। অন্ত্রের সঙ্গে যেহেতু বিপাকক্রিয়ার যোগ রয়েছে তাই শারীরবৃত্তীয় অনেক কর্মকাণ্ডই স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে চিয়া।
*চিয়া বীজের প্রায় অর্ধেকটা জুড়েই রয়েছে ফাইবার, যা অন্ত্রের জন্য ভাল। অন্ত্রের সঙ্গে যেহেতু বিপাকক্রিয়ার যোগ রয়েছে তাই শারীরবৃত্তীয় অনেক কর্মকাণ্ডই স্বাভাবিক রাখতে সাহায্য করে চিয়া।
*চিয়া বীজ ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। জলে ভেজার পর এই চিয়া বীজগুলি বেশ ভারী হয়ে যায়। তাই অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকে। বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখে এই বীজ। তাই অতিরিক্ত ক্যালোরি শরীরে যাওয়ার ভয়ও থাকে না।
*চিয়া বীজ ওজন ঝরাতে সাহায্য করে। জলে ভেজার পর এই চিয়া বীজগুলি বেশ ভারী হয়ে যায়। তাই অনেকক্ষণ পর্যন্ত পেট ভর্তি থাকে। বার বার খাবার খাওয়ার প্রবণতা অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে রাখে এই বীজ। তাই অতিরিক্ত ক্যালোরি শরীরে যাওয়ার ভয়ও থাকে না।
*চিয়া বীজ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ করে। খাওয়ার পর রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই চিয়া বীজ রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবিটিসে ভুগছেন যাঁরা, তাঁদের জন্য চিয়া বীজ খুবই উপকারী।
*চিয়া বীজ ডায়াবিটিস নিয়ন্ত্রণ করে। খাওয়ার পর রক্তে শর্করার পরিমাণ বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক। তবে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গিয়েছে, এই চিয়া বীজ রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। তাই ডায়াবিটিসে ভুগছেন যাঁরা, তাঁদের জন্য চিয়া বীজ খুবই উপকারী।
*এই বীজে হাড় মজবুত করে। ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফসফরাসের গুণে ভরপুর চিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে। দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার সহ্য হয় না যাঁদের, তাঁরা হাড়ের যত্ন নিতে চিয়া বীজের উপর ভরসা রাখতেই পারেন।
*এই বীজে হাড় মজবুত করে। ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম এবং ফসফরাসের গুণে ভরপুর চিয়া বীজ হাড়ের স্বাস্থ্য ভাল রাখতেও সাহায্য করে। দুধ বা দুগ্ধজাত খাবার সহ্য হয় না যাঁদের, তাঁরা হাড়ের যত্ন নিতে চিয়া বীজের উপর ভরসা রাখতেই পারেন।

Belly Fat Control Tips: তলপেটের মেদ গলবেই! শুধু জলে আদার সঙ্গে এই দানা মিশিয়ে খান…কমবে ওজন

বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ শুধু সৌন্দর্যের চাবিকাঠি নয়। বরং নীরোগ থাকারও ঠিকানা। কারণ তলপেটে মেদ থাকলে ব্লাড সুগার, হৃদরোগ, পিসিওএস এবং ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায়।
বেলি ফ্যাট বা তলপেটের মেদ শুধু সৌন্দর্যের চাবিকাঠি নয়। বরং নীরোগ থাকারও ঠিকানা। কারণ তলপেটে মেদ থাকলে ব্লাড সুগার, হৃদরোগ, পিসিওএস এবং ফ্যাটি লিভারের আশঙ্কা বেড়ে যায়।

 

তলপেটের অবাঞ্ছিত মেদ দূর করার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, সামঞ্জস্যপূর্ণ ডায়েট, শরীরচর্চার পাশাপাশি পুষ্টিকর পানীয় ডায়েটে থাকাও দরকার। বলছেন পু্ষ্টিবিদ নিধি শর্মা।
তলপেটের অবাঞ্ছিত মেদ দূর করার জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন, সামঞ্জস্যপূর্ণ ডায়েট, শরীরচর্চার পাশাপাশি পুষ্টিকর পানীয় ডায়েটে থাকাও দরকার। বলছেন পু্ষ্টিবিদ নিধি শর্মা।

 

তলপেটের জেদি মেদ দূর করার জন্য একাধিক পানীয় প্রচলিত। সেগুলির মধ্যে অন্যতম জিঞ্জার শিয়া ওয়াটার। সার্বিক রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে তোলে এই পানীয়।
তলপেটের জেদি মেদ দূর করার জন্য একাধিক পানীয় প্রচলিত। সেগুলির মধ্যে অন্যতম জিঞ্জার শিয়া ওয়াটার। সার্বিক রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে তোলে এই পানীয়।

 

ওজন কমানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায় এই পানীয়। ইনফ্লেম্যাশন ও অস্বস্তি কমায়। আদার থার্মোজেনিক প্রভাব ও শিয়া সিডের ফাইবার উপাদান হজমে সাহায্য করে। ব্যালেন্সড ডায়েট ও ওজন হ্রাসের জন্য প্রয়োজনীয় এই পানীয়।
ওজন কমানোর জন্য প্রাকৃতিক উপায় এই পানীয়। ইনফ্লেম্যাশন ও অস্বস্তি কমায়। আদার থার্মোজেনিক প্রভাব ও শিয়া সিডের ফাইবার উপাদান হজমে সাহায্য করে। ব্যালেন্সড ডায়েট ও ওজন হ্রাসের জন্য প্রয়োজনীয় এই পানীয়।

 

হজমে সাহায্য করে এমন উ‍ৎসেচকের যোগান বাড়িয়ে তোলে আদা৷ পরিপাক ভাল হওয়ায় গ্যাসে পেট ফেঁপে যাওয়া, অস্বস্তি কমিয়ে দেয়৷
হজমে সাহায্য করে এমন উ‍ৎসেচকের যোগান বাড়িয়ে তোলে আদা৷ পরিপাক ভাল হওয়ায় গ্যাসে পেট ফেঁপে যাওয়া, অস্বস্তি কমিয়ে দেয়৷

 

আদার থার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্য শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে তোলে৷ দিনভর ক্যালরি খরচ করায়৷ স্বাস্থ্যকর ডায়েট ও নিয়মিত শরীরচর্চার পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন এই পানীয়৷
আদার থার্মোজেনিক বৈশিষ্ট্য শরীরের মেটাবলিক রেট বাড়িয়ে তোলে৷ দিনভর ক্যালরি খরচ করায়৷ স্বাস্থ্যকর ডায়েট ও নিয়মিত শরীরচর্চার পাশাপাশি ডায়েটে রাখুন এই পানীয়৷

 

শিয়া সিড ও আদা খিদে নিয়ন্ত্রণ করে৷ পেটে দীর্ঘ ক্ষণ থাকে৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ বেলি ফ্যাট কমে যায়৷
শিয়া সিড ও আদা খিদে নিয়ন্ত্রণ করে৷ পেটে দীর্ঘ ক্ষণ থাকে৷ ফলে ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে৷ বেলি ফ্যাট কমে যায়৷

 

শিয়া সিডসে সল্যুবল ফাইবার বেশি৷ ফলে সার্বিক ক্যালোরি ইনটেক কমায়৷ তাছাড়া আদা ও শিয়া সিড ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে৷
শিয়া সিডসে সল্যুবল ফাইবার বেশি৷ ফলে সার্বিক ক্যালোরি ইনটেক কমায়৷ তাছাড়া আদা ও শিয়া সিড ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে৷

 

একটা গ্লাসে বা জারে শিয়া সিড, কুচনো আদা মেশান জলে৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ ৩০ থেকে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন৷ তার পর থকথকে মিশ্রণ পান করুন৷
একটা গ্লাসে বা জারে শিয়া সিড, কুচনো আদা মেশান জলে৷ ভাল করে মিশিয়ে নিন৷ ৩০ থেকে ৪০ মিনিট অপেক্ষা করুন৷ তার পর থকথকে মিশ্রণ পান করুন৷

 

সবথেকে ভাল হবে যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করা যায়৷ ইচ্ছে হলে হার্বাল টি মিশিয়ে নিতে পারেন৷
সবথেকে ভাল হবে যদি সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে পান করা যায়৷ ইচ্ছে হলে হার্বাল টি মিশিয়ে নিতে পারেন৷

 

এই পানীয় ডায়েটে থাকলে বেশি করে জলপান করুন৷ শরীরকে হাইড্রেটেড রাখুন৷ ডাক্তারের পরামর্শ নিন অবশ্যই৷ সঙ্গে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও শরীরচর্চা অত্যন্ত জরুরি৷
এই পানীয় ডায়েটে থাকলে বেশি করে জলপান করুন৷ শরীরকে হাইড্রেটেড রাখুন৷ ডাক্তারের পরামর্শ নিন অবশ্যই৷ সঙ্গে স্বাস্থ্যকর জীবনযাপন ও শরীরচর্চা অত্যন্ত জরুরি৷

Easy Weight Loss Tips: ‘এই’ পানীয়তেই হবে ম্যাজিক! হুড়হুড়িয়ে কমবে ওজন! কখন খাবেন? জানুন বিশেষজ্ঞের মত

ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণে সমস্যায় পড়ছেন? অথবা অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে বিরক্ত ? এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সকলেরই ইচ্ছা থাকে ঝটপট নিজেদের ওজন কমিয়ে ছিমছিমে একটা গঠন পেতে।
ওজন বেড়ে যাওয়ার কারণে সমস্যায় পড়ছেন? অথবা অতিরিক্ত ওজন হওয়ার কারণে বিরক্ত ? এমন মানুষের সংখ্যা নেহাত কম নয়। সকলেরই ইচ্ছা থাকে ঝটপট নিজেদের ওজন কমিয়ে ছিমছিমে একটা গঠন পেতে।

 

তাই যারা এরকম চাইছেন তাদের জন্য থাকবে একটা স্পেশাল ড্রিংক বানানোর টিপস। যে পানীয়টি পান করলেই ম্যাজিকের মত কমিয়ে ফেলতে পারবেন ওজন। তবে
তাই যারা এরকম চাইছেন তাদের জন্য থাকবে একটা স্পেশাল ড্রিংক বানানোর টিপস। যে পানীয়টি পান করলেই ম্যাজিকের মত কমিয়ে ফেলতে পারবেন ওজন। তবে
এই স্পেশাল ড্রিংক কীভাবে তৈরি করতে হবে, এবং সেটা পান করলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যাবে , এছাড়াও তৈরি করতে কী কী উপকরণ লাগবে সম্পূর্ণ বিষয়ে দেখুন কি বলছেন ডা: মিলটন বিশ্বাস।
এই স্পেশাল ড্রিংক কীভাবে তৈরি করতে হবে, এবং সেটা পান করলে কী কী উপকারিতা পাওয়া যাবে , এছাড়াও তৈরি করতে কী কী উপকরণ লাগবে সম্পূর্ণ বিষয়ে দেখুন কি বলছেন ডা: মিলটন বিশ্বাস।
ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, যারা খুবই দ্রুত ওজন কমাতে চাইছেন তাঁদের পক্ষে চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবথেকে কার্যকরী এবং এক্সিলেন্ট সুপার ফুড হল চিয়া সিড।
ড: মিলটন বিশ্বাস বলছেন, যারা খুবই দ্রুত ওজন কমাতে চাইছেন তাঁদের পক্ষে চিয়া সিড খাওয়া যেতে পারে। ওজন কমানোর ক্ষেত্রে সবথেকে কার্যকরী এবং এক্সিলেন্ট সুপার ফুড হল চিয়া সিড।
তবে, খুবই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য কীভাবে তৈরি করতে হবে চিয়া সিডের পানীয় । আগের দিন রাতের বেলা ২ টেবিল চামচ চিয়া সিড , একটা পরিস্কার পাত্রে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
তবে, খুবই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য কীভাবে তৈরি করতে হবে চিয়া সিডের পানীয় । আগের দিন রাতের বেলা ২ টেবিল চামচ চিয়া সিড , একটা পরিস্কার পাত্রে জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে।
এবং পরের দিন সকালবেলায় এক গ্লাস পরিষ্কার জলে , এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং দুই টেবিল চামচ চিয়া সিড ভালোভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে ওজন কমানোর এই সুপার ড্রিংক।
এবং পরের দিন সকালবেলায় এক গ্লাস পরিষ্কার জলে , এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস এবং দুই টেবিল চামচ চিয়া সিড ভালোভাবে মিশিয়ে নিলেই তৈরি হয়ে যাবে ওজন কমানোর এই সুপার ড্রিংক।
তবে, প্রতিদিন সকালবেলায় জলখাবার খাওয়ার আধঘন্টা আগে এই পানীয়টি পান করতে হবে । এতে শরীরে সারা দিনের যে ফাইবারের দরকার হয় তার চল্লিশ শতাংশই পূরণ হয়ে যাবে।
তবে, প্রতিদিন সকালবেলায় জলখাবার খাওয়ার আধঘন্টা আগে এই পানীয়টি পান করতে হবে । এতে শরীরে সারা দিনের যে ফাইবারের দরকার হয় তার চল্লিশ শতাংশই পূরণ হয়ে যাবে।
চিয়া সিড প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে বয়সের যে ছাপ সেটা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। অর্থাৎ চিয়া সিড আমাদের বডিতে থাকা যে ডেথ সেলগুলো রয়েছে , সেটাকে রিমুভ করে ত্বককে অনেক বেশি গ্ল্যামারাস ও উজ্জ্বল করে দেয় ।
চিয়া সিড প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ হওয়ার কারণে বয়সের যে ছাপ সেটা অনেকটাই কমিয়ে দেয়। অর্থাৎ চিয়া সিড আমাদের বডিতে থাকা যে ডেথ সেলগুলো রয়েছে , সেটাকে রিমুভ করে ত্বককে অনেক বেশি গ্ল্যামারাস ও উজ্জ্বল করে দেয় ।
এছাড়াও চিয়া সিড হার্ট ও ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এবং প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকার কারণে এটি শরীরের হাড় মজবুত করতেও সাহায্য করে।
এছাড়াও চিয়া সিড হার্ট ও ডায়াবেটিকস রোগীদের জন্য খুবই উপকারী। এবং প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম থাকার কারণে এটি শরীরের হাড় মজবুত করতেও সাহায্য করে।
তাই যদি নিয়মিত এই চিয়া সিডের পানীয়টি পান করা যায়। তাহলে ওজন কমার পাশাপাশি যে স্কিনটোন রয়েছে সেটাও অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে যাবে । অর্থাৎ বয়সের যে ছাপ সেটা আর বোঝা যাবে না । তাই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য পান করা যেতে পারে এই পানীয়।
তাই যদি নিয়মিত এই চিয়া সিডের পানীয়টি পান করা যায়। তাহলে ওজন কমার পাশাপাশি যে স্কিনটোন রয়েছে সেটাও অনেক বেশি উজ্জ্বল হয়ে যাবে । অর্থাৎ বয়সের যে ছাপ সেটা আর বোঝা যাবে না । তাই দ্রুত ওজন কমানোর জন্য পান করা যেতে পারে এই পানীয়।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী