Tag Archives: Cholesterol Control Tips

Cholesterol Problem: আপনি কি উচ্চ কোলেস্টেরলের রোগী? এই একটা খাবার কিছুতেই দাঁতে কাটবেন না! সুস্থ থাকতে জেনে রাখুন

উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। আমরা যা খাই তা শরীরে প্রভাব ফেলে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরকে সুস্থ রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
উচ্চ কোলেস্টেরলের সমস্যা দিনদিন বেড়েই চলেছে। আমরা যা খাই তা শরীরে প্রভাব ফেলে এবং উচ্চ কোলেস্টেরলের ঝুঁকি বাড়ায়। শরীরকে সুস্থ রাখতে সুষম খাদ্য গ্রহণ করা প্রয়োজন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে এবং অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও কমায়। সুস্থতার জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমরা খাদ্য এবং পানীয় শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়৷ ফলে ভাল খাবার খেলে আমাদের শরীর ভাল থাকবে এবং ভুল বা অস্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের জন্য ঠিক ততটাই ক্ষতিকর৷
পুষ্টিকর উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য কোলেস্টেরলের মাত্রা কমাতে পারে এবং অন্যান্য রোগের ঝুঁকিও কমায়। সুস্থতার জন্য ভাল খাদ্যাভ্যাস খুবই জরুরি। আমরা খাদ্য এবং পানীয় শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়৷ ফলে ভাল খাবার খেলে আমাদের শরীর ভাল থাকবে এবং ভুল বা অস্বাস্থ্যকর খাবার শরীরের জন্য ঠিক ততটাই ক্ষতিকর৷
ভুল খাদ্যাভ্যাস অনেক বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বর্তমান সময়ে বেশ কয়েকটি রোগ আমাদের জীবনে খারাপ প্রভাব ডেকে আনছে৷ যেমন ডায়বেটিস, বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা৷
ভুল খাদ্যাভ্যাস অনেক বিপজ্জনক রোগের ঝুঁকি বাড়ায়। বর্তমান সময়ে বেশ কয়েকটি রোগ আমাদের জীবনে খারাপ প্রভাব ডেকে আনছে৷ যেমন ডায়বেটিস, বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা৷
এই রোগগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর একটি বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবার। স্যাচুরেটেড ফ্যাট, অতিরিক্ত নতুন এবং মাত্রাতিরিক্ত চিনির মতো অনেক কিছু খাওয়ার ফলে রক্তের ধমনীতে কোলেস্টেরল জমাতে দেয়। অনেক সময় তা মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়ায়। কোলেস্টেরল রোগীদের কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত, যাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি আটকানো যায়।
এই রোগগুলি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং এর একটি বড় কারণ অস্বাস্থ্যকর খাবার। স্যাচুরেটেড ফ্যাট, অতিরিক্ত নতুন এবং মাত্রাতিরিক্ত চিনির মতো অনেক কিছু খাওয়ার ফলে রক্তের ধমনীতে কোলেস্টেরল জমাতে দেয়। অনেক সময় তা মৃত্যুর কারণও হয়ে দাঁড়ায়। কোলেস্টেরল রোগীদের কিছু খাবার সম্পূর্ণ এড়িয়ে চলা উচিত, যাতে কোলেস্টেরলের মাত্রা বৃদ্ধি আটকানো যায়।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, হাই কোলেস্টেরল রোগীদের একেবারেই রেড মিট খাওয়া উচিত নয়। যেমন খাসির মাংস বা ল্যাম্ব৷ এটি খেলে কোলেস্টেরল রকেট গতিতে বেড়ে রক্তের ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করে। রেড মিটে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
হার্ভার্ড হেলথ রিপোর্ট অনুযায়ী, হাই কোলেস্টেরল রোগীদের একেবারেই রেড মিট খাওয়া উচিত নয়। যেমন খাসির মাংস বা ল্যাম্ব৷ এটি খেলে কোলেস্টেরল রকেট গতিতে বেড়ে রক্তের ধমনীতে বাধা সৃষ্টি করে। রেড মিটে প্রচুর পরিমাণে স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে, যা খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়িয়ে দিতে পারে।
লাল মাংসকে ইউরিক অ্যাসিডের জন্যও বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোলেস্টেরল বা ইউরিক অ্যাসিডে আক্রান্ত হন, তাহলে অবিলম্বে রেড মিট খাওয়া ভুলে যান৷ এই ধরনের রোগীদের সব ধরনের আমিষ জাতীয় খাবারও খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।
লাল মাংসকে ইউরিক অ্যাসিডের জন্যও বিপজ্জনক বলে মনে করা হয়। আপনি যদি কোলেস্টেরল বা ইউরিক অ্যাসিডে আক্রান্ত হন, তাহলে অবিলম্বে রেড মিট খাওয়া ভুলে যান৷ এই ধরনের রোগীদের সব ধরনের আমিষ জাতীয় খাবারও খাওয়া কমিয়ে দেওয়া উচিত।
ভাজা খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। শিঙাড়া, চপ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আসলে, ভাজার সময় এই খাবারগুলির শক্তির ঘনত্ব এবং ক্যালোরির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
ভাজা খাবার খেলেও কোলেস্টেরলের মাত্রা দ্রুত বেড়ে যায়। শিঙাড়া, চপ জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। আসলে, ভাজার সময় এই খাবারগুলির শক্তির ঘনত্ব এবং ক্যালোরির সংখ্যা বৃদ্ধি পায়। এতে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
প্রসেসড ফুড খাওয়াও ক্ষতিকর। বেশি কুকিজ, কেক এবং পেস্ট্রিতে প্রচুর পরিমাণে মাখন থাকে, তাতে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়ে। ফলে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, কোল্ডড্রিঙ্কস, সোডা এবং খুব বেশি মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়। এরফলেও কোলেস্টেরলও দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
প্রসেসড ফুড খাওয়াও ক্ষতিকর। বেশি কুকিজ, কেক এবং পেস্ট্রিতে প্রচুর পরিমাণে মাখন থাকে, তাতে কোলেস্টেরলের সমস্যা বাড়ে। ফলে এগুলো এড়িয়ে চলা উচিত। শুধু তাই নয়, কোল্ডড্রিঙ্কস, সোডা এবং খুব বেশি মিষ্টি খাওয়া উচিত নয়। এরফলেও কোলেস্টেরলও দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে। ব(Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Health Benefits of Mustard Oil: ভেজালের ভয়ে সরষের তেল ছেড়েছেন? বড় ক্ষতি করছেন নিজের! গুণের খনি এই তেল!কোলেস্টেরল থেকে ক‍্যানসার থাকে কন্ট্রোলে

বাজারে প্রতিটা জিনিসের সঙ্গে প্রত্যেকটি জিনিসের দামের ও চাহিদার ওঠা পড়া সব সময় চলে। তবে, সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু জিনিসের ব্যবহার উল্লেখ্য ভাবে পরিবর্তন হচ্ছে।
বাজারে প্রতিটা জিনিসের সঙ্গে প্রত্যেকটি জিনিসের দামের ও চাহিদার ওঠা পড়া সব সময় চলে। তবে, সময়ের বিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে বেশ কিছু জিনিসের ব্যবহার উল্লেখ্য ভাবে পরিবর্তন হচ্ছে।
ভোজ্য তেলের ব্যবসায়ীদের দাবি সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে প্রায় একই রয়েছে। কারণ হিসাবে তাঁদের দাবি, প্রথমত সরিষার তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার জন্য মানুষ তেলের ব্যবহার কমিয়েছে। তার সঙ্গে মানুষ তরি-তরকারি রান্না কমিয়েছে। যে কারণে সরিষার তেলের বাজারে নাকি মন্দা নেমেছে। 
ভোজ্য তেলের ব্যবসায়ীদের দাবি সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে প্রায় একই রয়েছে। কারণ হিসাবে তাঁদের দাবি, প্রথমত সরিষার তেলের দাম বেড়ে যাওয়ার জন্য মানুষ তেলের ব্যবহার কমিয়েছে। তার সঙ্গে মানুষ তরি-তরকারি রান্না কমিয়েছে। যে কারণে সরিষার তেলের বাজারে নাকি মন্দা নেমেছে।
বর্তমানে খুচরা বাজারে সরিষার তেলের দাম প্রতি কেজি ১৪০ টাকার আশেপাশে। পাইকারি বাজারে সরষের তেলের দাম ১২০-১২৫ টাকা কেজি। কলকাতা পোস্তা বাজারে সরষের তেলের মার্চেন্ট সুশান্ত চীনের কথায়, ' সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে একই রয়েছে। মানুষ সরষের তেল একটু কম খাচ্ছে। কারণ নাগরিকেরা এখন অনেকটাই স্বাস্থ্য সচেতন।
বর্তমানে খুচরা বাজারে সরিষার তেলের দাম প্রতি কেজি ১৪০ টাকার আশেপাশে। পাইকারি বাজারে সরষের তেলের দাম ১২০-১২৫ টাকা কেজি। কলকাতা পোস্তা বাজারে সরষের তেলের মার্চেন্ট সুশান্ত চীনের কথায়, ‘ সরষের তেলের দাম তিন মাস ধরে একই রয়েছে। মানুষ সরষের তেল একটু কম খাচ্ছে। কারণ নাগরিকেরা এখন অনেকটাই স্বাস্থ্য সচেতন।
তিনি বলেন, ‘এছাড়াও পরিবার গুলোতে সবজি খাওয়ার প্রবণতা কমেছে। যার ফলে সরষের তেলের খরচে লাগাম টেনেছে পরিবার গুলো। চাহিদা কমার ফলে সরষের তেলের দাম প্রায় একই থাকছে।'  সামনে পাকা আমের মরশুম আসছে। পাকা আমের মরশুমে অন্যান্য সবজির চাহিদাও অনেকটা কমে যায়। সে ক্ষেত্রেও সরষের তেলের দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।
তিনি বলেন, ‘এছাড়াও পরিবার গুলোতে সবজি খাওয়ার প্রবণতা কমেছে। যার ফলে সরষের তেলের খরচে লাগাম টেনেছে পরিবার গুলো। চাহিদা কমার ফলে সরষের তেলের দাম প্রায় একই থাকছে।’  সামনে পাকা আমের মরশুম আসছে। পাকা আমের মরশুমে অন্যান্য সবজির চাহিদাও অনেকটা কমে যায়। সে ক্ষেত্রেও সরষের তেলের দাম বাড়ার সম্ভাবনা নেই।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাঁটি সরষের তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও সরষের তেলের পুষ্টিগুণ ভিটামিন, খনিজ সমস্ত কিছু স্বাস্থ্যের পক্ষে অপরিহার্য। এই তেলে 'গ্লুকোসিনেলেট' নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাঁটি সরষের তেল শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। যা হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনা কমিয়ে দেয়। এছাড়াও সরষের তেলের পুষ্টিগুণ ভিটামিন, খনিজ সমস্ত কিছু স্বাস্থ্যের পক্ষে অপরিহার্য। এই তেলে ‘গ্লুকোসিনেলেট’ নামক এক ধরনের উপাদান থাকে। যা ক্যানসারের বিরুদ্ধে কাজ করে।
শরীরে ক্যানসারজনিত টিউমারের বৃদ্ধির প্রতিরোধে সাহায্য করে।   এত কিছু পরেও ভেজাল সরিষার তেলের ভয়ে প্রচুর মানুষ সরষের তেল খাওয়া কমিয়েছে বা বাদ দিয়েছে। বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কাণ্ডকারখানার জন্য মানুষ সরছে সরষের তেল থেকে। প্রাকৃতিক উপায়ে সরষের তেলের উপকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। যার ফলে ওষুধ নির্ভর হয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।  
শরীরে ক্যানসারজনিত টিউমারের বৃদ্ধির প্রতিরোধে সাহায্য করে।   এত কিছু পরেও ভেজাল সরিষার তেলের ভয়ে প্রচুর মানুষ সরষের তেল খাওয়া কমিয়েছে বা বাদ দিয়েছে। বেশ কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কাণ্ডকারখানার জন্য মানুষ সরছে সরষের তেল থেকে। প্রাকৃতিক উপায়ে সরষের তেলের উপকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। যার ফলে ওষুধ নির্ভর হয়ে যেতে হচ্ছে সবাইকে।