Tag Archives: Crab

Knowledge Story: বলুন তো, কোন প্রাণীর রক্তের দাম সবচেয়ে বেশি? ৯৯% মানুষই উত্তর দিতে গিয়ে ডাহা ফেল! চমকে দেবে উত্তর, গ্যারান্টি…!

পৃথিবীতে এমন অনেক প্রাণী আছে যাদের সম্পর্কে মানুষের কাছে তথ্য অনেক কম আছে। কিন্তু অনেক সময় মানুষের জীবন এই প্রাণীর উপর নির্ভর করে। এমন একটি প্রাণী আছে যার রক্ত ​​এই পৃথিবীতে সবচেয়ে দামি। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন৷
পৃথিবীতে এমন অনেক প্রাণী আছে যাদের সম্পর্কে মানুষের কাছে তথ্য অনেক কম আছে। কিন্তু অনেক সময় মানুষের জীবন এই প্রাণীর উপর নির্ভর করে। এমন একটি প্রাণী আছে যার রক্ত ​​এই পৃথিবীতে সবচেয়ে দামি। কিন্তু বেশিরভাগ মানুষই এই প্রশ্নের উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম খাচ্ছেন৷
এটি এমন একটি প্রাণী, যার ১ লিটার রক্তের দামে একটি গাড়ি আপনি কিনে নিতে পারবেন! শুনলে অবাক হলেও এঠাই সত্যি৷ এই প্রাণীটির রক্ত ​​এতটাই দামী যে এটি সংরক্ষণ করা হয় এবং চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।
এটি এমন একটি প্রাণী, যার ১ লিটার রক্তের দামে একটি গাড়ি আপনি কিনে নিতে পারবেন! শুনলে অবাক হলেও এঠাই সত্যি৷ এই প্রাণীটির রক্ত ​​এতটাই দামী যে এটি সংরক্ষণ করা হয় এবং চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা হয়।
ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম এবং মেরিল্যান্ড ওয়েবসাইট অনুসারে, হর্সশু কাঁকড়া একটি ৪৫০ মিলিয়ন বছর বয়সী প্রাণী যা ডাইনোসরের চেয়েও পুরনো বলে মনে করা হয়। এই কাঁকড়াগুলি (বিশ্বের সবচেয়ে দামি কাঁকড়া) দেখতে অন্যান্য কাঁকড়ার মতো। তাদের খোলস আছে এবং শরীরের একটি লেজও রয়েছে। এই কাঁকড়ার রক্ত ​​নীল। এই নীল রঙটি তাদের রক্তে উপস্থিত হেমোসায়ানিনের কারণে হয়।
ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম এবং মেরিল্যান্ড ওয়েবসাইট অনুসারে, হর্সশু কাঁকড়া একটি ৪৫০ মিলিয়ন বছর বয়সী প্রাণী যা ডাইনোসরের চেয়েও পুরনো বলে মনে করা হয়। এই কাঁকড়াগুলি (বিশ্বের সবচেয়ে দামি কাঁকড়া) দেখতে অন্যান্য কাঁকড়ার মতো। তাদের খোলস আছে এবং শরীরের একটি লেজও রয়েছে। এই কাঁকড়ার রক্ত ​​নীল। এই নীল রঙটি তাদের রক্তে উপস্থিত হেমোসায়ানিনের কারণে হয়।
এই রক্তকে নীল সোনাও বলা হয়। স্টাডি ডটকম ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এই কাঁকড়ার ১ লিটার রক্তের দাম ১৫ হাজার ডলার অর্থাৎ প্রায় ১২ লাখ টাকা। অর্থাৎ এর মাধ্যমে আপনি সহজেই একটি গাড়ি কিনতে পারবেন।
এই রক্তকে নীল সোনাও বলা হয়। স্টাডি ডটকম ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, এই কাঁকড়ার ১ লিটার রক্তের দাম ১৫ হাজার ডলার অর্থাৎ প্রায় ১২ লাখ টাকা। অর্থাৎ এর মাধ্যমে আপনি সহজেই একটি গাড়ি কিনতে পারবেন।
অনেকেরই প্রশ্ন হল এই প্রাণীর রক্তের এত দাম কেন? আসলে এই রক্তের ঔষধিগুণ অনেক বেশি। মেরিল্যান্ড ওয়েবসাইট অনুসারে, এই জীবের রক্তে একটি প্রোটিন রয়েছে যার নাম লিমুলাস অ্যামিবোসাইট লাইসেট (এলএএল)। এটি ড্রাগ এবং মেডিক্যাল ডিভাইস নির্মাতারা তাদের পণ্য পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করে।
অনেকেরই প্রশ্ন হল এই প্রাণীর রক্তের এত দাম কেন? আসলে এই রক্তের ঔষধিগুণ অনেক বেশি। মেরিল্যান্ড ওয়েবসাইট অনুসারে, এই জীবের রক্তে একটি প্রোটিন রয়েছে যার নাম লিমুলাস অ্যামিবোসাইট লাইসেট (এলএএল)। এটি ড্রাগ এবং মেডিক্যাল ডিভাইস নির্মাতারা তাদের পণ্য পরীক্ষার জন্য ব্যবহার করে।
তারা তাদের পণ্যগুলিতে এন্ডোটক্সিনের উপস্থিতি পরীক্ষা করতে এই রক্ত ​​ব্যবহার করে। এই ব্যাকটেরিয়া পদার্থ মানুষের মধ্যে জ্বর সৃষ্টি করতে পারে এবং মানুষের জন্য মারাত্মকও হতে পারে। ফাইন ডাইনিং লাভার্স ওয়েবসাইট অনুসারে, এই প্রাণীগুলি আমেরিকার আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলে পাওয়া যায়। এই প্রাণীদের রক্তক্ষরণ প্রক্রিয়ার পরে ১০ থেকে ৩০ শতাংশ কাঁকড়া আর বেঁচে থাকে না।
তারা তাদের পণ্যগুলিতে এন্ডোটক্সিনের উপস্থিতি পরীক্ষা করতে এই রক্ত ​​ব্যবহার করে। এই ব্যাকটেরিয়া পদার্থ মানুষের মধ্যে জ্বর সৃষ্টি করতে পারে এবং মানুষের জন্য মারাত্মকও হতে পারে। ফাইন ডাইনিং লাভার্স ওয়েবসাইট অনুসারে, এই প্রাণীগুলি আমেরিকার আটলান্টিক মহাসাগরের উপকূলে পাওয়া যায়। এই প্রাণীদের রক্তক্ষরণ প্রক্রিয়ার পরে ১০ থেকে ৩০ শতাংশ কাঁকড়া আর বেঁচে থাকে না।

Crab Demand: কাঁকড়ায় মজে মন, সমুদ্র সৈকতের সীমানা ছাড়িয়ে জেলার বাজারেও চাহিদা তুঙ্গে

পশ্চিম বর্ধমান: কাঁকড়ার স্বাদ নিতে এখন আর আপনাকে দিঘা অথবা মন্দারমনি যেতে হবে না। ঘরের কাছেই কাঁকড়ার স্বাদ পাওয়ার সুবর্ণ সুযোগ। কারণ জেলার বাজারে পাওয়া যাচ্ছে কাঁকড়া। ক্রেতাদের কাছে কাঁকড়ার চাহিদা বাড়ছে ব্যাপকভাবে। যদিও চাহিদা অনুযায়ী প্রতিদিন যোগান পাওয়া যাচ্ছে না। কিন্তু জেলার ছোট-বড় একাধিক বাজারে পাওয়া যাচ্ছে সামুদ্রিক কাঁকড়া।

এই বিষয়ে মাছ বিক্রেতারা বলছেন, কাঁকড়া অনেকেই পছন্দ করেন। কিন্তু সমুদ্র সৈকত এলাকা ছাড়া সেইভাবে এতদিন কাঁকড়া পাওয়া যেত না। কিন্তু এখন কাঁকড়া পশ্চিম বর্ধমান জেলার বাজারে বাজারে পৌঁছে যাচ্ছে। বড় বড় আকারের সামুদ্রিক কাঁকড়া দেখে পছন্দ হচ্ছে ক্রেতাদের। যে কারণে মাছ কিনতে এসে অনেকেই কাঁকড়া নিয়ে বাড়ি ফিরছেন। বাড়িতে জমিয়ে রান্না হচ্ছে কাঁকড়া। স্বাদ ভাল হওয়ার দরুন চাহিদা বাড়ছে হু হু করে।

আরও পড়ুন: ফালাকাটা পুরসভা এলাকায় এখনও চলে নৌকা

কিন্তু কেমন দামে কাঁকড়া পাওয়া যাচ্ছে? বিক্রেতারা বলছেন, জেলার বাজারে সামুদ্রিক কাঁকড়ার চাহিদা যেমন রয়েছে তেমন দামও থাকছে সাধ্যের মধ্যে। জীবিত অবস্থায় যে সমস্ত কাঁকড়াগুলি থাকছে সেগুলি ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। তবে কাঁকড়া জীবিত না থাকলে দাম কিছুটা কম পড়ছে।

তবে বিক্রেতারা জানাচ্ছেন, বর্তমানে জেলার বাজারে কাঁকড়ার চাহিদা আগের তুলন অনেকটা বেড়েছে ঠিকই, কিন্তু জোগান এখনও কম রয়েছে। ফলে অনেক সময় ক্রেতারা খুঁজলেও বাজারে কাঁকড়া আসছে না। কিন্তু যখন বাজারে কাঁকড়া থাকছে, তখন অনেকেই মাছের বদলে কাঁকড়া কিনে বাড়ি ফিরছেন। অন্যদিকে, চলতি বছরে এই সময় ইলিশ, পমফ্রেটের মত মাছের দামও খানিকটা বেশি বলে তাঁরা জানিয়েছেন।

নয়ন ঘোষ

South 24 Parganas News: ইলিশের বদলে আসছে টন টন সামুদ্রিক কাঁকড়া, দাম মাত্র ৫০ টাকা

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: শুরু হয়েছে মাছ ধরার মরশুম। মৎস্যজীবীরা গভীর সমুদ্রে পারি দিয়েছিলেন মূলত ইলিশ ধরার আশায়। কিন্তু এবার প্রথম থেকেই জালে কম পরিমাণে ইলিশ এসেছে। তবে ইলিশের বদলে জালে এসেছে টন টন সামুদ্রিক কাঁকড়া। ফলে বাজার ভরে উঠেছে কাঁকড়ায়। এই কাঁকড়ার দাম খুব একটা বেশি নয়। ফলে সাধরণ মানুষজন নিশ্চিন্তে কিনতে পারছেন কাঁকড়া।

আরও পড়ুনঃ এ কী কাণ্ড! বাসের ভিতরে হচ্ছেটা কী? ছাতা খুলে কেন বসছেন যাত্রীরা, জানলে চমকে যাবেন, ভাইরাল ভিডিও

এ নিয়ে সাউথ সুন্দরবন ফিশারম্যান ফিশ ওয়ার্কার ইউনিয়নের সম্পাদক হারাধন ময়রা জানিয়েছেন, এই সময় ট্রলি ফিশিং-এ সামুদ্রিক কাঁকড়ার দেখা মিলছে। বঙ্গোপসাগরের মোহানায় সুন্দরবনের যে কাঁকড়া তার স্বাদ অতুলনীয়। সেই কাঁকড়া বিদেশে পাঠানো হয়। এই কাঁকড়া খাঁড়ি এলাকাতে বেশি পাওয়া যায়।

তবে, যে কাঁকড়া এখন আসছে এটা গভীর সমুদ্র থেকে আসছে। এই কাঁকড়া বিদেশে না পাঠনো হলেও। এই কাঁকড়া স্থানীয় বাজারে ভাল বিক্রি হয়। দাম সবসময় ওঠানামা করে। ১৫ টাকা থেকে ৫০ টাকা প্রতি কিলোতে বিক্রি হয় এই কাঁকড়া। বর্তমানে ট্রলারগুলি ফেরার পর ইলিশের দেখা না মিললেও। এই কাঁকড়া আসছে বিপুল পরিমাণে। আর যার জেরে কিছুটা হলেও খুশি উপকূলের মৎস্যজীবীরা।

নবাব মল্লিক