Tag Archives: Bengali Food

Best Bengali Food: সারা বিশ্বের সেরা খাবারগুলির মধ্যে জায়গা পেল বাংলার ‘এই’ পদ! ভারতের মোট ৯টি জনপ্রিয় রান্নার নাম তালিকায়

ঐতিহ্যবাহী স্বাদ পেতে তাই যেতেই হবে শহরের এই পাঁচতারায়
ঐতিহ্যবাহী স্বাদ পেতে তাই যেতেই হবে শহরের এই পাঁচতারায়
একাধিক তালিকায় ভারতীয় খাবার এবং ভারতীয় পানীয়ের নাম উঠেছে একাধিক বার। বিশ্বব্যাপী সুস্বাদু খাবারের সাম্প্রতিক তুলনার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর কেড়েছে ‘বিশ্বের সেরা স্টিউ’-এর তালিকা।
একাধিক তালিকায় ভারতীয় খাবার এবং ভারতীয় পানীয়ের নাম উঠেছে একাধিক বার। বিশ্বব্যাপী সুস্বাদু খাবারের সাম্প্রতিক তুলনার মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়ায় নজর কেড়েছে ‘বিশ্বের সেরা স্টিউ’-এর তালিকা।
চলতি বছর এপ্রিলের র‌্যাঙ্কিংয়ের উপর ভিত্তি করে এই তালিকায় ৯টি ভারতীয় খাবার রয়েছে। এই দেশ থেকেই সর্বাধিক সংখ্যক খাবারের নাম রয়েছে এই তালিকায়।
চলতি বছর এপ্রিলের র‌্যাঙ্কিংয়ের উপর ভিত্তি করে এই তালিকায় ৯টি ভারতীয় খাবার রয়েছে। এই দেশ থেকেই সর্বাধিক সংখ্যক খাবারের নাম রয়েছে এই তালিকায়।
‘টেস্ট অ্যাটলাস’-এর ‘স্ট্যুস’ শিরোনামের অধীনে বিস্তৃত খাবার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ভারতের জনপ্রিয় খাবার, কিমা সেরা ১০-এ ৬ নং স্থানে রয়েছে।
‘টেস্ট অ্যাটলাস’-এর ‘স্ট্যুস’ শিরোনামের অধীনে বিস্তৃত খাবার নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। ভারতের জনপ্রিয় খাবার, কিমা সেরা ১০-এ ৬ নং স্থানে রয়েছে।
বাংলার জনপ্রিয় খাবার চিংড়ি মাছের মালাই কারি ১৮ নং স্থানে এবং কোরমা ২২ নং স্থান অধিকার করেছে। এর পরে ২৬ নং স্থানে ভিন্ডালু, ৩০-এ ডাল তড়কা, ৩২-এ শাক পনির, ৩৪-এ শাহি পনির এবং ৩৮ নং স্থানে রয়েছে মিসাল।
বাংলার জনপ্রিয় খাবার চিংড়ি মাছের মালাই কারি ১৮ নং স্থানে এবং কোরমা ২২ নং স্থান অধিকার করেছে। এর পরে ২৬ নং স্থানে ভিন্ডালু, ৩০-এ ডাল তড়কা, ৩২-এ শাক পনির, ৩৪-এ শাহি পনির এবং ৩৮ নং স্থানে রয়েছে মিসাল।
তালিকার শেষে ভারতীয় ডাল (সবরকমের)-কে রাখা হয়েছে। এটা মজার যে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার- উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম- এই তালিকায় স্থান পেয়েছে।
তালিকার শেষে ভারতীয় ডাল (সবরকমের)-কে রাখা হয়েছে। এটা মজার যে ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলের খাবার- উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব এবং পশ্চিম- এই তালিকায় স্থান পেয়েছে।
বিশ্বের সেরা স্টু-এর তালিকার একদম শীর্ষে রয়েছে থাই ফানাং কারি। থাইল্যান্ডের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার এটি। তালিকায় বাকি কোন কোন খাবার রয়েছে, তা এই ছবি থেকে দেখে নিতে পারেন।
বিশ্বের সেরা স্টু-এর তালিকার একদম শীর্ষে রয়েছে থাই ফানাং কারি। থাইল্যান্ডের অত্যন্ত জনপ্রিয় খাবার এটি। তালিকায় বাকি কোন কোন খাবার রয়েছে, তা এই ছবি থেকে দেখে নিতে পারেন।

Super Food: ধান ছেড়ে ‘সুপার ফুড’ কাউনের চাষ, ভাগ্য খুলে গিয়েছে কৃষকদের

উত্তর দিনাজপুর: সুপার ফুড কাউনের পরীক্ষামূলকভাবে চাষ করা হচ্ছে উত্তর দিনাজপুরে। ধান, গমের থেকেও ভীষণ লাভজনক কাউন চাষ। তাই ধান, গম ছেড়ে এখানকার কৃষকরা কাউন চাষে ঝুঁকছেন।

উত্তর দিনাজপুর জেলায় পরীক্ষামূলকভাবে শুরু হয়েছে কাউনের চাষ। পুষ্টিকর দানা জাতীয় খাদ্যশস্য হচ্ছে কাউন। এই কাউন দিয়ে বিভিন্ন সুস্বাদু খাবার যেমন পিঠে, পায়েস, বিস্কুট সহ অনেক সুস্বাদু পদ তৈরি করা যায়। তাই দানা জাতীয় ফসল হিসেবে কাউন ভীষণ জনপ্রিয়। কৃষকরা জানান, এই কাউন চাষে খুব একটা সেচের প্রয়োজন হয় না। এছাড়া অল্প যত্ন নিলেই ভাল ফলন হয়। অন্যান্য ফসলের তুলনায় কাউন চাষের জমিতে খুব একটা সারের প্রয়োজন হয় না। প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজে এই দানা জাতীয় শস্য চাষ করা যায়।

আর‌ও পড়ুন: বিশ্ব হাসি দিবসে শিল্পীর অবাক করা সৃষ্টি! হাতে ওটা কী জানেন?

কৃষিবিদ অবেন দেবশর্মা জানান, ঘন জীবামৃত তৈরি করে এই কাউন চাষ করা হয়। এই ঘন জীবমৃত বানাতে প্রয়োজন হয় গোবর, গুড়, বেসন, গোমূত্র। এই সার কাউনের জমিতে প্রয়োগ করলে দারুন ফলন পাওয়া যায়। প্রাকৃতিক উপায়ে খুব সহজে কাউনের চাষ করে ভালো ফলন হওয়ায় দিন দিন জনপ্রিয়তা বাড়ছে কাউনের। এই কাউনের বীজ বপনের উপযোগী সময় হল অগ্রহায়ণ থেকে মাঘ মাস। প্রায় সব ধরনের মাটিতে কাউনের চাষ করা যায়। এছাড়া দেশের চাহিদা মেটানোর পর অতিরিক্ত বিদেশে রফতানি করাও সম্ভব। কাউনের চাল বাংলার বাজারে ৯০ থেকে ১০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়।

পিয়া গুপ্তা

Fermented Fish: শুঁটকি সিদল’ও প্যাকেটজাত! বাড়িতে বসেই ওপার বাংলার স্বাদে ডুব

নিজস্ব প্রতিবেদন: শুঁটকি মাছের কথা শুনলেই আজও বহু ঘটি পরিবারের সদস্যরা চোখ-মুখ কুঁচকে ওঠেন। আবার যারা শুঁটকির স্বাদ পরখ করে দেখেছেন তাঁদের কাছে এটা লা জবাব। আর যারা সিদলের স্বাদ একবার চোখে দেখেছেন তাঁরা বোধহয় জীবনে অমৃতের স্বাদ পেয়ে গিয়েছেন। মলা, পুঁটি, টাকি ইত্যাদি মাছের শুঁটকির সঙ্গে কচু বা মানকচুর ডাঁটা মিশিয়ে সিদল তৈরি করা হয়। গরম গরম ভাতের সঙ্গে সিদল, আহা যেন স্বর্গ সুখ! বাংলাদেশের পাশাপাশি উত্তর-পূর্ব ভারতের অসম, ত্রিপুরা ও মেঘালয়ের একাংশে সিদলের ব্যাপক প্রচলন আছে। পশ্চিমবঙ্গেও বহু মানুষ সিদল খেতে পছন্দ করলেও তা সহজে এখানে পাওয়া যায় না। তবে তাঁদের জন্য এবার মুশকিল আসান। চাইলেই এবার বাড়িতে নিয়ে আসতে পারবেন প্যাকেটজাত সিদল।

আর‌ও পড়ুন: ঘুরতে গিয়ে বাঘ দেখার নিশ্চয়তা চান? ট্যুর প্ল্যানে থাকুক কাজিরাঙা

আজকের প্রজন্মে বাঙাল পরিবার গুলিতে শীতল তৈরির উপায় বা পদ্ধতি অনেকেরই অজানা কিন্তু খেতে বহু মানুষ পছন্দ করে। তাছাড়া আজকাল বহু ঘটি পরিবারের সদস্যরাও সিদলের স্বাদে মজেছেন। তাদের সকলের জন্য এবং মুশকিল আসান হয়ে দেখা দিয়েছে অসমের সুদর্শন এথনিক ফুড সোসাইটি। তারা ভারত সরকারের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রকের অধীনস্থ দ্য ইনস্টিটিউট অফ অ্যাডভান্স স্টাডি ইন সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির (আইএএস‌এসটি) করিমগঞ্জ শাখার সাহায্যে শুঁটকি সিদল প্রক্রিয়াকরণের মাধ্যমে প্যাকেটজাত করে বাজারে বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে।

আর‌ও পড়ুন: ‘গাছতলার বিহু’ দেখেছেন? অসমের মাত্র দুটি জেলায় জোড়ায় জোড়ায় দেখা যায়

অনলাইনের মাধ্যমে সহজেই এই বিশেষ প্যাকেটজাত সিদল যে কেউ কিনতে পারবেন। অধ্যাপক মুজিবুর রহমান ও মলয় জয়রাজ ভট্টাচার্যের উদ্যোগে এই প্রকল্প শুরু হয়েছে। যাতে অন্য কেউ এই সিদল তৈরির ফর্মুলা নকল করতে না পারে তার জন্য ইতিমধ্যেই জিও ট্যাগ করা হয়েছে। আপাতত অসমের মধ্যে এই প্যাকেটজাত সিদল পাওয়া যাবে। তবে আগামী দিনে চাহিদা বাড়লে ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও পাওয়া যেতে পারে।

Fish Egg: হোটেলে ভাতের পাতে রোজ মাছের ডিমের বড়া চাই! নিজের অজান্তে শরীরে বিষ ঢোকাচ্ছেন না তো

:  আমাদের রাজ্যে প্রচুর মানুষ রয়েছেন,যারা প্রায়ই হোটেলে খাবার খান।বরাবরই বাঙালি 'মাছের ডিমের বড়ার' খুব ভক্ত। তাই হোটেলগুলিতে গেলে সামনেই মাছের ডিমের বড়া সাজানো থাকে। তাও আবার আগে গেলে আগে পাওয়ার মতই অবস্থা। অল্প টাকাতে মাছের স্বাদ মাছের ডিমের বড়াতে স্বাদের চাহিদা মেটায় সবাই। Photo - Collected
:  আমাদের রাজ্যে প্রচুর মানুষ রয়েছেন,যারা প্রায়ই হোটেলে খাবার খান।বরাবরই বাঙালি ‘মাছের ডিমের বড়ার’ খুব ভক্ত। তাই হোটেলগুলিতে গেলে সামনেই মাছের ডিমের বড়া সাজানো থাকে। তাও আবার আগে গেলে আগে পাওয়ার মতই অবস্থা। অল্প টাকাতে মাছের স্বাদ মাছের ডিমের বড়াতে স্বাদের চাহিদা মেটায় সবাই। Photo – Collected
সত্যি কি আদৌ মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন আপনারা?  কলকাতা এবং সল্টলেকের হোটেলগুলিতে মাছের ডিমের বড়া বিক্রি করছে।কিন্তু এত ডিম আসছে কোথা থেকে?
সত্যি কি আদৌ মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন আপনারা?  কলকাতা এবং সল্টলেকের হোটেলগুলিতে মাছের ডিমের বড়া বিক্রি করছে।কিন্তু এত ডিম আসছে কোথা থেকে?
খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেল, ওই মাছের ডিমের বড়ার পিছনে বড় রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। বেশ কিছু দোকানদার সকাল সকাল মাছের ডিমের বড়া তৈরি করবার জন্য বেসনের সঙ্গে সমস্ত কিছু মিলিয়ে নেয়। যা সম্পূর্ণ নকল পদ্ধতিতে তৈরি হয়।   বাজার থেকে আনা মাছের ডিমের সঙ্গে রামদানা কিম্বা ভুট্টা গুঁড়ো বাজার থেকে কিনে এনে মেশায়। তার সঙ্গে বেসন দেওয়া হয়। এবার মাছের গন্ধ ওয়ালা এক ধরনের সিরাপ পাওয়া যায় বাজারে।সেই সিরাপ মিশিয়ে দেয় ওগুলোর সঙ্গে। 
খোঁজখবর নিয়ে দেখা গেল, ওই মাছের ডিমের বড়ার পিছনে বড় রহস্য লুকিয়ে রয়েছে। বেশ কিছু দোকানদার সকাল সকাল মাছের ডিমের বড়া তৈরি করবার জন্য বেসনের সঙ্গে সমস্ত কিছু মিলিয়ে নেয়। যা সম্পূর্ণ নকল পদ্ধতিতে তৈরি হয়।   বাজার থেকে আনা মাছের ডিমের সঙ্গে রামদানা কিম্বা ভুট্টা গুঁড়ো বাজার থেকে কিনে এনে মেশায়। তার সঙ্গে বেসন দেওয়া হয়। এবার মাছের গন্ধ ওয়ালা এক ধরনের সিরাপ পাওয়া যায় বাজারে।সেই সিরাপ মিশিয়ে দেয় ওগুলোর সঙ্গে।
কিছুক্ষণ রাখলেই সম্পূর্ণ উপকরণটাই তাজা মাছের আঁশটে গন্ধ সৃষ্টি করে।যখন কেউ গিয়ে মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন, তখন কেউই বুঝতে পারেন না যে,ওটা নকল মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন! মানে প্রতারিত হচ্ছেন। Photo - Collected
কিছুক্ষণ রাখলেই সম্পূর্ণ উপকরণটাই তাজা মাছের আঁশটে গন্ধ সৃষ্টি করে।যখন কেউ গিয়ে মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন, তখন কেউই বুঝতে পারেন না যে,ওটা নকল মাছের ডিমের বড়া খাচ্ছেন! মানে প্রতারিত হচ্ছেন। Photo – Collected
 এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডঃ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, '‘প্রথমত ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন। তারপর ওই ডিম থেকে, যে খাদ্যগুণ পাওয়ার কথা ছিল, তিনি সেটা পেলেন না। তার ওপর মাছের যে গন্ধওয়ালা সিরাপ দেওয়া হয়,সেটি কৃত্রিম।সেটি এক কেজি পরিমাণে কত PPM মেশাতে হয়? সেটা ওই দোকানদাররা জানেন না। যার ফলে স্বাস্থ্যের দিকে ক্ষতিগ্রস্ত হন ওই মাছের ডিম যারা খাচ্ছেন।'’ Photo - Collected
এই বিষয়ে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক গবেষক ডঃ প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস বলেন, ‘‘প্রথমত ক্রেতারা প্রতারিত হচ্ছেন। তারপর ওই ডিম থেকে, যে খাদ্যগুণ পাওয়ার কথা ছিল, তিনি সেটা পেলেন না। তার ওপর মাছের যে গন্ধওয়ালা সিরাপ দেওয়া হয়,সেটি কৃত্রিম।সেটি এক কেজি পরিমাণে কত PPM মেশাতে হয়? সেটা ওই দোকানদাররা জানেন না। যার ফলে স্বাস্থ্যের দিকে ক্ষতিগ্রস্ত হন ওই মাছের ডিম যারা খাচ্ছেন।’’ Photo – Collected
শহর কলকাতায় সুযোগ পেলেই খাবারের মধ্যে নানা অসাধু পদ্ধতিতে বানিয়ে নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চালায় ব্যবসায়ীদের একাংশ। শহরে আসা ৭০ শতাংশ মানুষ এই ধরণের হোটেলে থেকে  খাবার খান। পাশাপাশি এই সব হোটেলের খাবারের গুণমান পরীক্ষা-নিরীক্ষা,সেই রকম ভাবে চলে না বলে দাবি করেন  হোটেলে খেতে আসা মানুষজনেরা। Photo - Collected
শহর কলকাতায় সুযোগ পেলেই খাবারের মধ্যে নানা অসাধু পদ্ধতিতে বানিয়ে নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষা চালায় ব্যবসায়ীদের একাংশ। শহরে আসা ৭০ শতাংশ মানুষ এই ধরণের হোটেলে থেকে  খাবার খান। পাশাপাশি এই সব হোটেলের খাবারের গুণমান পরীক্ষা-নিরীক্ষা,সেই রকম ভাবে চলে না বলে দাবি করেন  হোটেলে খেতে আসা মানুষজনেরা। Photo – Collected

Poila Baishakh Special: সাবেকিয়ানার সঙ্গে হাল ফ্যাশনের স্বাদের জোড়, পয়লা বৈশাখে শহর মজছে ফিউশন ফুডের অনন্য স্বাদবাহারে

নতুন জামা, নতুন জুতো। সকাল সকাল মন্দিরে পুজো। হাল খাতায় স্বস্তিকা এঁকে বাঙালির বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। আর দুপুরে ভূরিভোজ। রকমারি পদ। কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখের রুটিন এটাই।
নতুন জামা, নতুন জুতো। সকাল সকাল মন্দিরে পুজো। হাল খাতায় স্বস্তিকা এঁকে বাঙালির বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী। আর দুপুরে ভূরিভোজ। রকমারি পদ। কবজি ডুবিয়ে খাওয়াদাওয়া। পয়লা বৈশাখের রুটিন এটাই।
তবে, ধ্রুপদী সব পদ ছেড়ে পয়লা বৈশাখের পাতে ইদানীং ফিউশন ফুডেরই রমরমা। তরুণ প্রজন্মের পছন্দ। ট্র্যাডিশনাল আর আধুনিকতার যুগলবন্দি। তাছাড়া পয়লা বৈশাখের সঙ্গে ধর্মের চেয়ে বাঙালিয়ানার যোগ বেশি। পাতেও তারই প্রভাব।
তবে, ধ্রুপদী সব পদ ছেড়ে পয়লা বৈশাখের পাতে ইদানীং ফিউশন ফুডেরই রমরমা। তরুণ প্রজন্মের পছন্দ। ট্র্যাডিশনাল আর আধুনিকতার যুগলবন্দি। তাছাড়া পয়লা বৈশাখের সঙ্গে ধর্মের চেয়ে বাঙালিয়ানার যোগ বেশি। পাতেও তারই প্রভাব।
নতুন বছরের প্রথম দিনে খাবারের ডালি সাজিয়ে হাজির হয়েছে ‘ওয়্যারহাউস ক্যাফে’ (Warehouse Cafe)। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ফিউশন খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন। যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
নতুন বছরের প্রথম দিনে খাবারের ডালি সাজিয়ে হাজির হয়েছে ‘ওয়্যারহাউস ক্যাফে’ (Warehouse Cafe)। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ফিউশন খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন। যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
বাহারি মেনু। এ বলে আমায় দেখ ও বলে আমায়। থাকছে গন্ধরাজ মালাই ফিশ টিক্কা। ভেটকি মাছের বড় বড় পিস, দই, মালাই, গন্ধরাজে ম্যারিনেট করে ক্লে ওভেনে রান্না। এরপর ফ্রেশ কোরিয়েন্ডার চিলি চিকেন টিক্কা। ধনে পাতা আর লঙ্কার ম্যারিনেটে চোবানো মুরগির মাংস। দেখলেই জিভে জল। কলকাতা স্টাইলের ভেটকি কবিরাজি, দার্জিলিং স্টাইলের পর্ক মোমো। পকচয় র‍্যাপড স্টিমড সরষে ভেটকি। সরষেতে ম্যারিনেট করা ভেটকি পকচয় দিয়ে মুড়ে ভাপানো হয়েছে।
বাহারি মেনু। এ বলে আমায় দেখ ও বলে আমায়। থাকছে গন্ধরাজ মালাই ফিশ টিক্কা। ভেটকি মাছের বড় বড় পিস, দই, মালাই, গন্ধরাজে ম্যারিনেট করে ক্লে ওভেনে রান্না। এরপর ফ্রেশ কোরিয়েন্ডার চিলি চিকেন টিক্কা। ধনে পাতা আর লঙ্কার ম্যারিনেটে চোবানো মুরগির মাংস। দেখলেই জিভে জল। কলকাতা স্টাইলের ভেটকি কবিরাজি, দার্জিলিং স্টাইলের পর্ক মোমো। পকচয় র‍্যাপড স্টিমড সরষে ভেটকি। সরষেতে ম্যারিনেট করা ভেটকি পকচয় দিয়ে মুড়ে ভাপানো হয়েছে।
নিরামিষ পদও রয়েছে। আম আর কাসুন্দিতে ম্যারিনেট করা পনির, আম কাসুন্দি পনির টিক্কা, পুলড জ্যাকফ্রুট ট্যাকোস এবং ম্যাঙ্গো কোকোনাট ট্রেসলিচিস। পাশাপাশি ভুনা মাটন স্প্রিং রোল, চিংড়ির মালাইকারি এবং বাসন্তী পোলাওয়ের সঙ্গে কষা মাংস।
নিরামিষ পদও রয়েছে। আম আর কাসুন্দিতে ম্যারিনেট করা পনির, আম কাসুন্দি পনির টিক্কা, পুলড জ্যাকফ্রুট ট্যাকোস এবং ম্যাঙ্গো কোকোনাট ট্রেসলিচিস। পাশাপাশি ভুনা মাটন স্প্রিং রোল, চিংড়ির মালাইকারি এবং বাসন্তী পোলাওয়ের সঙ্গে কষা মাংস।
বনিতা আর অমিতেরই লর্ড অফ দ্য ড্রিঙ্কস-এও (Lord Of The Drinks) পয়লা বৈশাখের জমকালো আয়োজন থাকছে। তাদের মেনুতে থাকছে ‘আম কাসুন্দি পনির টিক্কা’, ইলিশ মাছ ভাজা, ট্যাংরা স্টাইল গার্লিক চিলি কার্ব, দার্জিলিং পর্ক পট স্টিকার্স সঙ্গে স্পাইসি পিনাট ডিপ, পোহা ক্রাস্টেড চিকেন সঙ্গে র ম্যাঙ্গো চিলি সালসা, পকচয় র‍্যাপড গন্ধরাজ স্টিমড চিকেন, কলকাতা ঘুগনি ট্যাকোস, ভেটকি পাতুরি, ডাব চিংড়ি, কষা মাংস সঙ্গে বাসন্তী পোলাও। শেষ পাতে মিষ্টিমুখেও চমক- থাকছে রসমালাই ক্রিম ব্রুলে।
বনিতা আর অমিতেরই লর্ড অফ দ্য ড্রিঙ্কস-এও (Lord Of The Drinks) পয়লা বৈশাখের জমকালো আয়োজন থাকছে। তাদের মেনুতে থাকছে ‘আম কাসুন্দি পনির টিক্কা’, ইলিশ মাছ ভাজা, ট্যাংরা স্টাইল গার্লিক চিলি কার্ব, দার্জিলিং পর্ক পট স্টিকার্স সঙ্গে স্পাইসি পিনাট ডিপ, পোহা ক্রাস্টেড চিকেন সঙ্গে র ম্যাঙ্গো চিলি সালসা, পকচয় র‍্যাপড গন্ধরাজ স্টিমড চিকেন, কলকাতা ঘুগনি ট্যাকোস, ভেটকি পাতুরি, ডাব চিংড়ি, কষা মাংস সঙ্গে বাসন্তী পোলাও। শেষ পাতে মিষ্টিমুখেও চমক- থাকছে রসমালাই ক্রিম ব্রুলে।
এবারের পয়লা বৈশাখ যে অন্যরকম হবেই, তা আর না বললেও চলে!
এবারের পয়লা বৈশাখ যে অন্যরকম হবেই, তা আর না বললেও চলে!

Naba Barsha Food: নববর্ষ নতুন সাজে সকলে আমন্ত্রণ জানাচ্ছে ভূতের রাজা!

গন্ধরাজ ঘোল। টকডাল। শুক্তো। পোস্ত। এই গরমে কী খাবেন সেটা ভূতের রাজার ওপর ছেড়ে দিন। এখন থেকে খাদ্য রসিক মানুষদের জন্য ভূতের রাজা তার বর দিতে চলে এসেছে হাতিবাগানে।
গন্ধরাজ ঘোল। টকডাল। শুক্তো। পোস্ত। এই গরমে কী খাবেন সেটা ভূতের রাজার ওপর ছেড়ে দিন। এখন থেকে খাদ্য রসিক মানুষদের জন্য ভূতের রাজা তার বর দিতে চলে এসেছে হাতিবাগানে।
গত ৭ই এপ্রিল, রবিবার মধ্যাহ্নভোজনের মাধ্যমে এগারো নম্বর আউটলেট উদ্বোধন হয় নটী বিনোদিনী সরণীতে ঠিক স্টার থিয়েটারের পাশের গলি। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন ভোজনরসিক অম্বরিশ ভট্টাচার্য, মীর আফসার আলি, অভিনেত্রী অলিভিয়া সরকার, পায়েল সরকার, রূপসা মুখোপাধ্যায়, গায়ক ও উপস্থাপক সুমন মৈত্র
গত ৭ই এপ্রিল, রবিবার মধ্যাহ্নভোজনের মাধ্যমে এগারো নম্বর আউটলেট উদ্বোধন হয় নটী বিনোদিনী সরণীতে ঠিক স্টার থিয়েটারের পাশের গলি। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন ভোজনরসিক অম্বরিশ ভট্টাচার্য, মীর আফসার আলি, অভিনেত্রী অলিভিয়া সরকার, পায়েল সরকার, রূপসা মুখোপাধ্যায়, গায়ক ও উপস্থাপক সুমন মৈত্র
এছাড়া টলি জগতের আরও একাংশ উপস্থিত ছিলেন ভূতের রাজা দিল বরের নতুন আউলেট খোলার অনুষ্ঠানে৷ পয়লা বৈশাখের আগে এভাবে নতুন যাত্রা শুরু করে দিল কলকাতার এই রেস্তোরাঁ৷
এছাড়া টলি জগতের আরও একাংশ উপস্থিত ছিলেন ভূতের রাজা দিল বরের নতুন আউলেট খোলার অনুষ্ঠানে৷ পয়লা বৈশাখের আগে এভাবে নতুন যাত্রা শুরু করে দিল কলকাতার এই রেস্তোরাঁ৷
ভূতের রাজার রাজা (মালিক) রাজীব বাবু বলেন, “আবহাওয়া আর ভোটের পারদ যখন আপনাকে অস্বস্তিতে ফেলছে। তখন আপনার জন্য ভূতের রাজা গন্ধরাজ ঘোল, টকডাল, শুক্তো ও পোস্ত দিয়ে স্বস্তি দেবে।”
ভূতের রাজার রাজা (মালিক) রাজীব বাবু বলেন, “আবহাওয়া আর ভোটের পারদ যখন আপনাকে অস্বস্তিতে ফেলছে। তখন আপনার জন্য ভূতের রাজা গন্ধরাজ ঘোল, টকডাল, শুক্তো ও পোস্ত দিয়ে স্বস্তি দেবে।”
এছাড়াও শুন্ডী রাজার থালি, হীরক রাজার থালি, হল্লা রাজার থালি, গুপীর থালি , বাঘার থালি পাবেন ভূতের রাজায় পা দিলে। বৈশাখের প্রাক্কাল থেকেই ভূতের রাজার নতুন বর বৈশাখী থালিও পাবেন এই আউটলেটে।
এছাড়াও শুন্ডী রাজার থালি, হীরক রাজার থালি, হল্লা রাজার থালি, গুপীর থালি , বাঘার থালি পাবেন ভূতের রাজায় পা দিলে। বৈশাখের প্রাক্কাল থেকেই ভূতের রাজার নতুন বর বৈশাখী থালিও পাবেন এই আউটলেটে।

Bangaleshi Food: ৩৪৯ টাকায় ১৬ টি পদ, বাংলায় বসে বরিশালের স্বাদ!

দুই বাংলার মেলবন্ধনে আঙুল চাটবে বাঁকুড়ার বাঙালি। নাম "এক বৈশাখে" থালি।
দুই বাংলার মেলবন্ধনে আঙুল চাটবে বাঁকুড়ার বাঙালি। নাম “এক বৈশাখে” থালি।
মাত্র ৩৪৯ টাকায় ১৬ টি পদ। পয়লা বৈশাখে কব্জি ডুবিয়ে খান বাঙালি পদ।
মাত্র ৩৪৯ টাকায় ১৬ টি পদ। পয়লা বৈশাখে কব্জি ডুবিয়ে খান বাঙালি পদ।
বরিশালের কাতলা কোর্মা থেকে কলকাতার "মিত্র ক্যাফের" স্পেশাল ভেটকি। এক চুটকিতে দুই বাংলা আপনার পাতে।
বরিশালের কাতলা কোর্মা থেকে কলকাতার “মিত্র ক্যাফের” স্পেশাল ভেটকি। এক চুটকিতে দুই বাংলা আপনার পাতে।
শুরুতেই থাকছে শরীর ঠাণ্ডা করা ঘোলের সরবত এবং অবশেষে থাকছে রসগোল্লা ও পায়েস।
শুরুতেই থাকছে শরীর ঠাণ্ডা করা ঘোলের সরবত এবং অবশেষে থাকছে রসগোল্লা ও পায়েস।
কলকাতা থেকে আসবেন একাধিক শেফ, এবং তৈরি করবেন আপনার স্বপ্নের এই পয়লা বৈশাখ স্পেশাল থালি। বাঁকুড়ার হোটেল প্রিয়দর্শিনীতে মাত্র ৩৪৯ টাকার বিনিময়ে থাকছে এই থালি।
কলকাতা থেকে আসবেন একাধিক শেফ, এবং তৈরি করবেন আপনার স্বপ্নের এই পয়লা বৈশাখ স্পেশাল থালি। বাঁকুড়ার হোটেল প্রিয়দর্শিনীতে মাত্র ৩৪৯ টাকার বিনিময়ে থাকছে এই থালি।

Poila Baisakh Special: শহরের সেরা ‘Tiramisu’ কি এখানেই? এবারের পয়লা বৈশাখের খানাপিনা হোক ইতালীয় স্বাদে জমজমাট

হাতে আর এক সপ্তাহও নেই। আগামী ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ রবিবার হইহই করে উদযাপিত হবে পয়লা বৈশাখ। আর বাঙালিদের নববর্ষ মানেই তো জমিয়ে এলাহি ভূরিভোজ! আসলে বাঙালিদের কোনও উৎসবই খাওয়াদাওয়া ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না! তবে এবারের পয়লা বৈশাখটা অবশ্য কলকাতাবাসীর জন্য একটু অন্যরকম হতে চলেছে। কিন্তু কেন? আসলে বাঙালিদের এই উৎসবে লাগতে চলেছে বিদেশি ছোঁয়া। অর্থাৎ খাঁটি বাঙালিয়ানার সঙ্গে হতে চলেছে ইতালীয় খাবারের এক জমাটি মেলবন্ধন। আর তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ‘ভেনেতো’ (Veneto Kitchen & Bar)। এমনিতে পয়লা বৈশাখে বাঙালি খাবারই খেয়ে থাকেন অনেকে, তবে একটু অন্য রকম খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে এই রেস্তোরাঁটিতে!
হাতে আর এক সপ্তাহও নেই। আগামী ১৪ এপ্রিল অর্থাৎ রবিবার হইহই করে উদযাপিত হবে পয়লা বৈশাখ। আর বাঙালিদের নববর্ষ মানেই তো জমিয়ে এলাহি ভূরিভোজ! আসলে বাঙালিদের কোনও উৎসবই খাওয়াদাওয়া ছাড়া সম্পূর্ণ হয় না! তবে এবারের পয়লা বৈশাখটা অবশ্য কলকাতাবাসীর জন্য একটু অন্যরকম হতে চলেছে। কিন্তু কেন? আসলে বাঙালিদের এই উৎসবে লাগতে চলেছে বিদেশি ছোঁয়া। অর্থাৎ খাঁটি বাঙালিয়ানার সঙ্গে হতে চলেছে ইতালীয় খাবারের এক জমাটি মেলবন্ধন। আর তার জন্য উদ্যোগ নিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ‘ভেনেতো’ (Veneto Kitchen & Bar)। এমনিতে পয়লা বৈশাখে বাঙালি খাবারই খেয়ে থাকেন অনেকে, তবে একটু অন্য রকম খেতে চাইলে ঢুঁ মারতেই হবে এই রেস্তোরাঁটিতে!
আসলে ইউরোপীয় দেশ ইতালির সঙ্গে খাবারের একটা ওতপ্রোত যোগ রয়েছে। ফলে ইতালীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে একাধিক ধরন। আর এই রেস্তোরাঁর নামকরণ করা হয়েছে ইতালির এক জায়গার নামে। ‘ভেনেতো’ আসলে ইতালির উত্তর-পূর্ব অংশের এক অঞ্চল। যেখানে বসবাস করেন প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ। এই অঞ্চল ভীষণই আকর্ষণীয়। তবে এখানকার খাবারও স্বাদে অতুলনীয়। তাই খাঁটি ইতালীয় খাবার চেখে দেখতে চাইলে এখানে আসতেই হবে। তিন ধরনের ডাইনিংয়ের প্রচলন রয়েছে এই শহরে। যথা - ‘রিস্তোর‌্যান্ত্রে’, ‘ট্র্যাটোরিয়া’ এবং ‘অস্টেরিয়া’।
আসলে ইউরোপীয় দেশ ইতালির সঙ্গে খাবারের একটা ওতপ্রোত যোগ রয়েছে। ফলে ইতালীয় খাবারের মধ্যে রয়েছে একাধিক ধরন। আর এই রেস্তোরাঁর নামকরণ করা হয়েছে ইতালির এক জায়গার নামে। ‘ভেনেতো’ আসলে ইতালির উত্তর-পূর্ব অংশের এক অঞ্চল। যেখানে বসবাস করেন প্রায় পঞ্চাশ লক্ষ মানুষ। এই অঞ্চল ভীষণই আকর্ষণীয়। তবে এখানকার খাবারও স্বাদে অতুলনীয়। তাই খাঁটি ইতালীয় খাবার চেখে দেখতে চাইলে এখানে আসতেই হবে। তিন ধরনের ডাইনিংয়ের প্রচলন রয়েছে এই শহরে। যথা – ‘রিস্তোর‍্যান্ত্রে’, ‘ট্র্যাটোরিয়া’ এবং ‘অস্টেরিয়া’।
ভেনেশিয়ার রাস্তা থেকেই মূলত এসেছে ভেনেতো রেস্তোরাঁর ভাবনা। বলা ভাল, আধুনিক সময়ের ট্র্যাটোরিয়ার কথা মাথায় রেখেই সাজানো হয়েছে রেস্তোরাঁটিকে। আর সবথেকে বড় কথা হল, কলকাতার ইতালিয়ান রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে নবতম সংযোজন এটি। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকছে রেস্তোরাঁটি। ১০৮৮ বর্গফুট জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভেনেটোয় রয়েছে ৫৬ জন অতিথির বসার বন্দোবস্ত। আর এখানে দু’জনের খানাপিনার খরচ পড়বে মাত্র ১৫০০ টাকা।
ভেনেশিয়ার রাস্তা থেকেই মূলত এসেছে ভেনেতো রেস্তোরাঁর ভাবনা। বলা ভাল, আধুনিক সময়ের ট্র্যাটোরিয়ার কথা মাথায় রেখেই সাজানো হয়েছে রেস্তোরাঁটিকে। আর সবথেকে বড় কথা হল, কলকাতার ইতালিয়ান রেস্তোরাঁগুলির মধ্যে নবতম সংযোজন এটি। সাউথ সিটি মলের (South City Mall) চতুর্থ ফ্লোরের এই রেস্তোরাঁয় এলে মিলবে উষ্ণ অভ্যর্থনা এবং দারুণ পরিবেশ। দুপুর ১২টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত খোলা থাকছে রেস্তোরাঁটি। ১০৮৮ বর্গফুট জায়গা জুড়ে ছড়িয়ে থাকা ভেনেটোয় রয়েছে ৫৬ জন অতিথির বসার বন্দোবস্ত। আর এখানে দু’জনের খানাপিনার খরচ পড়বে মাত্র ১৫০০ টাকা।
রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ইতালীয় খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন, যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
রেস্তোরাঁর প্রতিষ্ঠাতা এবং মালিক বনিতা বাজোরিয়া (Vanita Bajoria) ও অমিত বাজোরিয়া (Amit Bajoria) আসলে ইতালীয় খানাপিনার অভিজ্ঞতার স্বাদ কলকাতায় আনতে চেয়েছেন, যা শহরবাসীকে মুগ্ধ করবে। এমনিতে স্বামী-স্ত্রীর এই জুটি খাদ্য এবং পানীয়র সেক্টরে সফল ভাবে ব্যবসা করছেন।
আর এবার বাঙালিদের উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ভেনেটো এনেছে পয়লা বৈশাখের বিশেষ মেন্যু। একবার সেই মেন্যুর দিকে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। উৎসবের বিশেষ মেন্যুতে থাকছে গ্যাত্তাফিন (ফ্রায়েড র‌্যাভিওলি), ফরম্যাজিও ক্রক্ক্যান্তে, ক্রিমি স্যুইট হার্ট, জার্ক চিকেন উইঙ্গস, উড ফায়ার ল্যাম্ব ফ্যাহিটা, পোয়ো দি ফ্রিতো, ফাঙ্গি গর্গনজোলা পিৎজা, ভ্যালেন্টিনো পোয়ো পিৎজা এবং গ্যাম্বেরো ফ্রিত্তো।
আর এবার বাঙালিদের উৎসবে আলাদা মাত্রা যোগ করতে ভেনেটো এনেছে পয়লা বৈশাখের বিশেষ মেন্যু। একবার সেই মেন্যুর দিকে চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক। উৎসবের বিশেষ মেন্যুতে থাকছে গ্যাত্তাফিন (ফ্রায়েড র‌্যাভিওলি), ফরম্যাজিও ক্রক্ক্যান্তে, ক্রিমি স্যুইট হার্ট, জার্ক চিকেন উইঙ্গস, উড ফায়ার ল্যাম্ব ফ্যাহিটা, পোয়ো দি ফ্রিতো, ফাঙ্গি গর্গনজোলা পিৎজা, ভ্যালেন্টিনো পোয়ো পিৎজা এবং গ্যাম্বেরো ফ্রিত্তো।
এ তো না হয় গেল খাবারের মেন্যু! আর খাবারের সঙ্গে পানীয় না হলে কি চলে? ফলে সেই মেন্যুতেও রয়েছে চমক। কীরকম? ড্রিঙ্কস মেন্যুতে থাকবে কাফির লাইম মার্গারিটা, ফ্রেশ ম্যাঙ্গো অথবা ওয়াটার মেলন মার্টিনি, আম সূত্র, পোমেগ্রেনেট ডায়কিরি, কিউকাম্বার বেসিল মোহিতো, অ্যাপেরল স্প্রিৎজ, থাই বেসিল সাংরিয়া, ভেনেতো স্পেশ্যাল পিনা কোলাডা, ফ্রেশ ওয়াটারমেলন মিমোসা, ফ্রেশ অ্যান্ড ফ্রুটি রেড ওয়াইন সাংরিয়া, সিরোক মিউলেল, জিন বেসিল স্ম্যাশ এবং হুইস্কিস লাভার্স।
এ তো না হয় গেল খাবারের মেন্যু! আর খাবারের সঙ্গে পানীয় না হলে কি চলে? ফলে সেই মেন্যুতেও রয়েছে চমক। কীরকম? ড্রিঙ্কস মেন্যুতে থাকবে কাফির লাইম মার্গারিটা, ফ্রেশ ম্যাঙ্গো অথবা ওয়াটার মেলন মার্টিনি, আম সূত্র, পোমেগ্রেনেট ডায়কিরি, কিউকাম্বার বেসিল মোহিতো, অ্যাপেরল স্প্রিৎজ, থাই বেসিল সাংরিয়া, ভেনেতো স্পেশ্যাল পিনা কোলাডা, ফ্রেশ ওয়াটারমেলন মিমোসা, ফ্রেশ অ্যান্ড ফ্রুটি রেড ওয়াইন সাংরিয়া, সিরোক মিউলেল, জিন বেসিল স্ম্যাশ এবং হুইস্কিস লাভার্স।
পয়লা বৈশাখের জমজমাটি মেন্যুর বাইরে এখানে এলে চেখে দেখতেই হবে ‘তিরামিসু’ অথবা ‘ডাবল চকোলেট ব্রাউনি’। আসলে শেষ পাতে মিষ্টিমুখ না হলে খাওয়াদাওয়ার মজাটাই তো মাটি হয়ে যায়! তাই সেক্ষেত্রে মন ভরাবে ক্লাসিক ইতালিয়ান মিষ্টি তিরামিসু। আর এই তিরামিসু বানাতে কোনওরকম অ্যালকোহলের ব্যবহারও করা হয় না ৷
পয়লা বৈশাখের জমজমাটি মেন্যুর বাইরে এখানে এলে চেখে দেখতেই হবে ‘তিরামিসু’ অথবা ‘ডাবল চকোলেট ব্রাউনি’। আসলে শেষ পাতে মিষ্টিমুখ না হলে খাওয়াদাওয়ার মজাটাই তো মাটি হয়ে যায়! তাই সেক্ষেত্রে মন ভরাবে ক্লাসিক ইতালিয়ান মিষ্টি তিরামিসু। আর এই তিরামিসু বানাতে কোনওরকম অ্যালকোহলের ব্যবহারও করা হয় না ৷
Veneto Poila Baisakh Special Food Menu
Veneto Poila Baisakh Special Food Menu
Veneto Poila Baisakh Special Drinks Menu
Veneto Poila Baisakh Special Drinks Menu

Poila Baisakh Special: নববর্ষে খাঁটি বাঙালিয়ানার সঙ্গে মিশতে চলেছে দক্ষিণ ভারতীয় মেজাজ; উৎসবের বিশেষ থালি সাজিয়েছে জনপ্রিয় এই রেস্তোরাঁ

কলকাতা: সামনেই পয়লা বৈশাখ। আর দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বৈশাখের আগমন উদযাপিত হবে। বাংলায় ধুমধাম করে পালিত হবে পয়লা বৈশাখ। আর অন্যদিকে দক্ষিণ ভারত জুড়ে উদযাপিত হবে ‘ভিশু বৈশাখী’ (Vishu Baisakhi) । ফলে দেশের দুই প্রান্তের উৎসবের কথা মাথায় রেখে বিশেষ মেন্যু সাজিয়েছে দক্ষিণ কলকাতার জনপ্রিয় রেস্তোরাঁ ট্যামারিন্ড (Tamarind)।

সংস্কৃতিগত এই ফিউশনের বিষয়টার উপর গুরুত্ব দিয়ে বৈচিত্র্যের মধ্যে ঐক্যের বার্তা ছড়িয়ে দেওয়ার বিষয়টাকে স্বাগত জানাচ্ছে এই রেস্তোরাঁ। যার ফলে অতিথি-অভ্যাগতরা বিশেষ থালিতে একইসঙ্গে পেতে চলেছেন পয়লা বৈশাখ এবং ভিশু বৈশাখীর স্বাদ।

আরও পড়ুন– ঢাকাই পোড়া মাংস থেকে নলেন গুড় চিজ কেক প্ল্যাটার; জমে উঠতে চলেছে পয়লা বৈশাখের বিশেষ ভূরিভোজ!

অর্থাৎ দুই জায়গার উৎসবের মেজাজকে ধরে রাখার জন্য বিশেষ থালিতে ঘটানো হচ্ছে খাঁটি বাঙালি খাবার এবং দক্ষিণ ভারতীয় খাবারের মেলবন্ধন। শুধু তা-ই নয়, ভেজ এবং নন ভেজ- সব রকম স্বাদ আস্বাদন করতে পারবেন অতিথিরা।

প্রথমেই দেখে নেওয়া যাক ভেজ বা নিরামিষ থালিতে কী কী থাকতে চলেছে! প্রথমেই থাকবে ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক। ডাবের জলের মধ্যে লেবুর রস এবং মধু মিশিয়ে তৈরি হবে এই পানীয়। স্টার্টারের মধ্যে থাকতে চলেছে ‘হরা ভরা কাবাব’ (২ পিস), ‘মকাই মালাই শিক’। এরপর মেন কোর্সে ভাতের মধ্যে থাকবে কাজু পোলাও/ কোরিয়েন্ডার রাইস/ লেমন রাইস। ডালের মধ্যে থাকবে কালি ডাল/ আমাবত ডাল/ টোম্যাটো পাপ্পু। ভেজ কারির মধ্যে থাকতে চলেছে ছানার কোফতা, মালাবার পনির, ভেজ স্ট্যু এবং বেনারসি আলুর দম ৷

রুটিজাতীয় খাবারও থাকছে। সেই বিকল্পগুলি হল স্টাফড কুলচা (১ পিস)/ আপ্পাম/ মালাবার পরাঠা। এর পাশাপাশি থাকবে কাঁচা আমের চাটনি + ফ্রায়েড পাঁপড় + গ্রিন স্যালাড। আর মিষ্টির পাতেও থাকবে চমক। মালপোয়া উইথ রাবড়ি আর ম্যাঙ্গো আইসক্রিম থাকবে মিষ্টিমুখে। স্পেশ্যাল এই ভেজ থালির জন্য খরচ পড়বে জনপ্রতি ৫ শতাংশ জিএসটি-সহ ৬৯৯ টাকা।

আমিষ বা নন-ভেজ মেন্যুতেও প্রথমে থাকবে ওয়েলকাম ড্রিঙ্ক। স্টার্টারে থাকতে চলেছে তাওয়া ফিশ-ভেটকি (২ পিস) ও চিকেন মালাই কাবাব (২ পিস)। এরপর মেন কোর্সে ভাতের মধ্যে থাকবে কাজু পোলাও/ কোরিয়েন্ডার রাইস/ লেমন রাইস। ডালের মধ্যে থাকবে ‘আমাবত ডাল’ ৷ এছাড়া থাকছে ‘মালাবার পনির’, ‘প্রন সিগড়ি ভেলা কোর্মা’ ৷

Gautam Purkayastha, Owner Tamarind
Gautam Purkayastha, Owner Tamarind

এখানেই শেষ নয়, মাটনের বিকল্পগুলির মধ্যে অন্যতম হল ভুনা গোশত/ মাটন স্ট্যু (২ পিস)/ ভেইনচিনা মামসাম। রুটিজাতীয় খাবারের বিকল্পগুলি হল স্টাফড কুলচা (১ পিস)/ আপ্পাম/ মালাবার পরাঠা। সেই সঙ্গে থাকতে চলেছে কাঁচা আমের চাটনি + ফ্রায়েড পাঁপড় + গ্রিন স্যালাড। আর ভেজ মেন্যুর মতোই মিষ্টিমুখ হবে মালপোয়া উইথ রাবড়ি আর ম্যাঙ্গো আইসক্রিম দিয়ে। স্পেশ্যাল এই নন-ভেজ থালির জন্য খরচ হবে জনপ্রতি ৫ শতাংশ জিএসটি-সহ ৮৫০ টাকা।

Summer Fish Market: গরম পড়তেই মাছের বাজারে বদল, ইলিশ-ভেটকি ছেড়ে চারা পোনা-শিঙি’তে মজেছে বাঙালি

পশ্চিম বর্ধমান: খাতায়-কলমে গ্রীষ্মকাল আসার আগেই হাঁসফাঁস অবস্থা দক্ষিণবঙ্গের। তাপমাত্রা বাড়ছে হু হু করে। এমন অবস্থায় সকাল সকাল সবজি বাজারে গিয়েও শান্তি পাচ্ছেন না অনেকেই। পাওয়া যাচ্ছে না পছন্দসই সবজি। মাছ-ভাত প্রিয় বাঙালি তাই ব্যাগ হাতে ছুটছে মাছ বাজারের দিকে। কিন্তু মাছের বাজারে ছবিটা এখন ঠিক কেমন? কী ধরনের মাছ এখন পাওয়া যাচ্ছে? ক্রেতাদের কাছে কোন মাছের চাহিদা বেশি? সব কিছুই আপনাদের সামনে তুলে ধরা হল এই প্রতিবেদনে।

গরমে বেশিরভাগ পরিবারেই বেশি মসলাযুক্ত খাবার খাওয়া হয়না। মাছের পদও যাতে কম মসলাযুক্ত হয় তেমনটাই চাইছেন সবাই। মাছের পাতলা ঝোল খেয়ে শরীর সুস্থ রাখার দিকেই সবার মনোযোগ। এমন অবস্থায় ক্রেতারা চাইছেন ছোট মাছ বাড়ি নিয়ে যেতে। চারা পোনা অথবা মৌরলার মত মাছের চাহিদাই এখন ক্রেতাদের কাছে সব থেকে বেশি। বাজারে গিয়ে তাঁরা প্রথমে এই সমস্ত ছোট মাছের খোঁজ করছেন। তবে যথারীতি পিছিয়ে নেই রুই, কাতলাও। কাটা পোনাও অনেকে কিনে নিয়ে যাচ্ছেন ঝোল খাবেন বলে।

আর‌ও পড়ুন: গাড়ি চালাতে চালাতে ঘুমে চোখ লেগে গিয়েছিল, তারপর‌ই চিরনিদ্রায় চালক!

বিক্রেতারাও ক্রেতাদের এই চাহিদা সম্বন্ধে ওয়াকিবহাল। তাঁরা জানালেন, গরম পড়তেই বাজারে ছোট মাছের চাহিদা বেড়েছে। এদিকে যোগান ভাল থাকলেও মাছের চাহিদা সার্বিকভাবে কমেছে। ফলে মাছের দাম এখন সকলের সাধ্যের মধ্যেই আছে।স্বাভাবিকভাবেই চারাপোনা, মৌরোলা, পাবদা, রুই, কাতলার মত মাছের বিক্রি বেশি হচ্ছে। তাছাড়াও মাগুর মাছের চাহিদা রয়েছে অনেকটাই। অন্যদিকে বাজারে সামুদ্রিক মাছের সেই অর্থে দেখা পাওয়া যাচ্ছে না।

আর‌ও পড়ুন: ভোট আসতেই স্কুলের মারাত্মক ক্ষতি! ইভিএম ভর্তি কন্টেনার ঢুকতে গিয়ে ভাঙল তোরণ

তবে এইসবের বাইরে গিয়ে তীব্র গরমের কারণে মাছ ব্যবসায়ীরা কিছুটা সমস্যায় পড়ছেন। সমস্যা হচ্ছে মাছ সংরক্ষণ নিয়ে। বিক্রেতারা বলছেন, মাছ সংরক্ষণ করতে গুরুত্বপূর্ণ হল বরফ। কিন্তু তীব্র তাপমাত্রার কারণে বরফ তাড়াতাড়ি গলে জল হয়ে যাচ্ছে। ফলে অনেক সময়ই মাছ নষ্ট হয়ে যাচ্ছে। ফলে তাঁরা বেশিক্ষণ মাছ সংরক্ষণ করতে পারছেন না। যে কারণে তাঁরা চাইছেন, যত সকাল সকাল সম্ভব মাছ বিক্রি হয়ে যাক।

নয়ন ঘোষ