দেশ, পাঁচমিশালি, ব্যবসা-বাণিজ্য INR: ৫, ১০, ২০, ৫০…! প্রতিটা টাকার নোটে এই ‘ধাতব সুতো’ থাকে কেন জানেন? আসল না নকল? গোলকধাঁধায়! Gallery March 28, 2024 Bangla Digital Desk প্রতিটি টাকার নোটের ভিতরেই আমরা একটি রুপালি থ্রেড দেখে থাকি। ভারতীয় রুপি হোক বা আমেরিকার ডলার, যে কোনও কারেন্সির নোটগুলি যখন আমরা হাতে নিয়ে দেখি, তখন এই থ্রেডটি অবশ্যই দৃশ্যমান হয়। নোটটি আসল না নকল, তার অন্যতম প্রামাণ্য হিসেবেও এই থ্রেডটি কাজ করে বলে জানা যায়। কিন্তু আপনি কি জানেন কেন এই মেটালিক স্ট্রিপ বা ভাঙা সুতোর মতো লাইনটি কারেন্সি নোটে ব্যবহার করা শুরু হয়েছিল এবং কীভাবে এটি নোটের কাগজের ভিতরে ঢোকানো হয়? আপনারা সবাই নিশ্চয়ই মুদ্রিত নোটের মধ্যে বিশেষ এই থ্রেডটি প্রায়ই দেখেছেন। বস্তুত এই থ্রেডটি একটি বিশেষ উপায়ে তৈরি করা হয় এবং একটি বিশেষ উপায়ে নোটগুলির মধ্যেও ঢোকানো হয়। সাধারণত যেকোনও নোটের সত্যতা যাচাইয়ের ক্ষেত্রেও এটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই থ্রেডটি হল একটি ধাতব থ্রেড। নিরাপত্তার মান হিসেবেই এর অনুশীলন শুরু হয় প্রথম। আপনি যদি দেখেন, ৫০০ এবং ১০০ টাকার নোটের ভিতরে উজ্জ্বল ধাতব থ্রেডে কোডগুলি খোদাই করা আছে তার অর্থ নোটটি নিরাপদ। আসলে, নোটগুলির মধ্যে ধাতব সুতো দেওয়ার ধারণাটি ১৮৪৮ সালে ইংল্যান্ডে প্রথম চালু হয়েছিল। তবে এটি প্রায় ১০০ বছর পরে কার্যকর হয়েছিল। এই পদক্ষেপ করা হয়েছিল যাতে জাল নোট ছাপানো ঠেকানো যায়। নোটগুলির মধ্যে বিশেষ থ্রেড ঢোকানোর সেই দিনের আজ ৭৫ বছর পূর্ণ হয়েছে। “দ্য ইন্টারন্যাশনাল ব্যাঙ্ক নোট সোসাইটি” অর্থাৎ আইবিএনএস-এর মতে, বিশ্বে প্রথম ব্যাঙ্ক নোটগুলির মধ্যে একটি ধাতব স্ট্রিপ রাখার কাজটি “ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড” ১৯৪৮ সালে প্রথম শুরু করেছিল। নোটটি যখন আলোতে ধরা হয়, তখন এর মাঝখানে একটি কালো রেখা দেখা যায়। সেই সময় এটি বিশ্বাস করা হয়েছিল যে, অপরাধীরা জাল নোট তৈরি করলেও, তারা ধাতব সুতো তৈরি করতে পারবে না। যদিও পরবর্তীকালে নোট জালকারীরা নোটের ভিতরে একটি সাধারণ কালো রেখা এঁকে মানুষকে বোকা বানিয়েছে। ১৯৮৪ সালে, ব্যাঙ্ক অফ ইংল্যান্ড ২০ পাউন্ডের একটি নোটে প্রথম পরীক্ষামূলক ভাবে একটি ভাঙা ধাতব সুতো ঢুকিয়েছিল, অর্থাৎ নোটের ভিতরে এই ধাতব থ্রেডটি অনেকগুলি লম্বা টুকরোকে সংযুক্ত করছে বলে মনে হয়েছিল। তখন বিশ্বাস করা হতো অপরাধীরা তা কিছুতেই ভাঙতে পারবে না। কিন্তু নকলকারীরা অচিরেই সুপার গ্লু দিয়ে অ্যালুমিনিয়ামের স্ট্রিপ ব্যবহার শুরু করে। বেশিরভাগ নোট গ্রহণকারীদের পক্ষে যা অনেকসময় শনাক্ত করা কঠিন ছিল। তবে নকলকারীদের এড়াতে নিরাপত্তার থ্রেড তৈরির ক্ষেত্রে সরকারও হাল ছাড়েনি। এরপর এমন একটি ব্যবস্থা তৈরি করা হয় যাতে ধাতুর পরিবর্তে প্লাস্টিকের স্ট্রিপ ব্যবহার করা হয়। ১৯৯০ সালে, অনেক দেশের সরকারের সঙ্গে যুক্ত কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কগুলি নোটগুলিতে সুরক্ষা কোড হিসাবে প্লাস্টিকের থ্রেড ব্যবহার করে। এছাড়াও কিছু মুদ্রিত শব্দ ওই থ্রেডে ব্যবহার করা শুরু করে। যা এখনও পর্যন্ত কপি করা যায়নি। ২০০০ সালের অক্টোবরে, ভারতের রিজার্ভ ব্যাঙ্ক দ্বারা জারি করা ১০০০ টাকার নোটে একটি থ্রেড ব্যবহার করা হয়েছিল যাতে হিন্দিতে ভারত, ১০০০ এবং আরবিআই লেখা ছিল। সবই উল্টো করে লেখা। অনুরূপ নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্য ৫০০ এবং ১০০ টাকার নোটেও ব্যবহার করা হয়েছে। ৫, ১০, ২০ এবং ৫০ টাকার নোটেও একই ধরনের পঠনযোগ্য স্ট্রিপ ব্যবহার করা হয়। এই থ্রেডটি গান্ধিজির প্রতিকৃতির বাঁ দিকে করা হয়েছিল। আগে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক যে ধাতব স্ট্রিপ ব্যবহার করত তা প্লেন ছিল, তাতে কিছুই লেখা থাকত না৷ সাধারণত ব্যাঙ্কগুলি যে ধাতব স্ট্রিপ ব্যবহার করে তা খুব পাতলা হয়, এটি সাধারণত অ্যালুমিনিয়াম বা প্লাস্টিকের হয়৷ কিছু বড় নোটে এই স্ট্রিপটিও রূপালী। যদিও ভারতীয় কারেন্সি নোটে ধাতব স্ট্রিপ ব্যবহার শুরু হয়েছিল বেশ দেরিতে। কিন্তু আপনি যখন আমাদের দেশের মুদ্রার নোটগুলিতে এই ধাতব স্ট্রিপটি দেখতে পাবেন তখন এটি দুটি রঙে দেখা যাবে। এটি ছোট নোটগুলিতে সোনালি চকচকে থাকে যেখানে ৫০০ টাকার নোটের ভাঙ্গা স্ট্রিপটি সবুজ রঙের হয়। তবে কিছু দেশের নোটে এই স্ট্রিপের রঙও লাল। ভারতীয় বড় নোটে ব্যবহৃত ধাতব স্ট্রিপটি রূপার তৈরি। এই ধাতব স্ট্রিপ একটি বিশেষ কৌশল ব্যবহার করে নোটের ভিতরে দেওয়া হয়। তাই আপনি যখন আলোতে ওই বিশেষ স্ট্রিপের দিকে তাকান, আপনি এই স্ট্রিপগুলি জ্বলজ্বল করতে দেখতে পাবেন। সাধারণত, বিশ্বের মাত্র কয়েকটি কোম্পানি এই ধরনের ধাতব স্ট্রিপ উত্পাদন করে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে ভারত তার মুদ্রার জন্য বাইরে থেকে এই স্ট্রিপ আমদানি করে।
পাঁচমিশালি Knowledge Story: জানেন, ভারতে প্রথম কত টাকার নোট ছাপা হয়? ৫০০, হাজার কিন্তু নয়, তাহলে? চমকে যাবেন Gallery March 20, 2024 Bangla Digital Desk দেশের কারেন্সি জারি করার দায়িত্ব রিজার্ভ ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার (Reserve Bank Of India)-র উপর ন্যস্ত রয়েছে। সংবিধানের ধারা ২২ অনুসারে ভারতে নোট জারি করার অধিকার রিজার্ভ ব্যাংকের কাছে রয়েছে। ধারা ২৫-এ উল্লেখ রয়েছে যে নোটের ডিজাইন স্বরূপ কী হবে। রিজার্ভ ব্যাংক এবং কেন্দ্রীয় বোর্ড এর অনুশংসার ওপর বিচার করে তারপরে কেন্দ্রীয় সরকারের অনুমোদন নিতে হবে। স্বাধীনতার পর ২ বছর বাদে ভারত নিজের প্রথম নোট জারি করে। রিজার্ভ ব্যাংক অনুসারে স্বাধীন ভারতের প্রথম নোট ১ টাকার ছিল। এটি ১৯৪৯ সালের ঘটনা। নোটের ওয়াটারমার্ক উইন্ডোতে কিং জর্জের ছবির জায়গায় সারনাথের অশোক স্তম্ভের লায়ন ক্যাপিটালকে প্রতীক হিসেবে জারি করা হয়। ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি সবচেয়ে উচ্চমূল্যের নোট ১০ হাজার টাকার ছিল। এটি ১৯৩৮ সালে জারি করা হয়েছিল। এরপর ১৯৪৬ সালে এটিই রিজার্ভ ব্যাংক ফেরত নিয়ে নেয়। ১৯৫৪ সালে দ্বিতীয়বার ১০ হাজার টাকার নোট জারি করা হয়। এরপর ১৯৭৮ সালের রিজার্ভ ব্যাংক এই নোট ফেরত নিয়ে নেয়। রিজার্ভ ব্যাংক দ্বারা জারি ব্যাংক নোটের ভাষা প্যানেলে ১৫ টি ভাষা দেখা যায়। এছাড়া নোটের কেন্দ্রে প্রমুখ রূপে হিন্দি এবং ব্যাংক নোট এর পেছনে ইংরেজিতে লেখা থাকে। নোটের ভ্যালু ১৫ টি ভারতীয় ভাষায় লেখা রয়েছে। ৮ নভেম্বর ২০১৬ তে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ঘোষণার পর ৫০০ এবং ১০০০ টাকার নোট বাতিল করে দেওয়া হয়। এর জায়গায় রিজার্ভ ব্যাংক ৫০০ এবং ২০০০ টাকার নোট জারি করেছিল। রিজার্ভ ব্যাংকের দাবি ছিল যে ২০০০ টাকার নোট ওই নোটের ভ্যালু খুব দ্রুত রিপ্লেস করে দেবে। যদিও রিজার্ভ ব্যাংক জানিয়েছিল যে ৩১ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত ৩.৬২ লাখ কোটি টাকা ভ্যালু দু হাজারের নোট সার্কুলেশনে ছিল। এই মোট নোটের circulation এর কেবল ১০.৮% অংশ ছিল। দেশের ২০০০ টাকার নোট সবচেয়ে বেশি ২০১৭-১৮ সময়ে বাজারে ছিল। এই সময় বাজারে ২ হাজার টাকার ৩৩ হাজার ৬৩০ লক্ষ নোট চলছিল। এর মোট ভ্যালু ৬.৭২ লাখ কোটি টাকা ছিল।
পাঁচমিশালি Currency Rate: ডলারের থেকেও শক্তিশালী, টাকার দাম নামমাত্র! বিশ্বের সবচেয়ে দামি মুদ্রা কোন দেশের জানেন? Gallery March 5, 2024 Bangla Digital Desk বাণিজ্যিক কর্মকাণ্ড এবং অর্থনৈতিক লেনদেনে সাবলীলতার দরুন মুদ্রা বিশ্ব অর্থনীতির একটি অপরিহার্য উপাদান। স্বভাবতই সবগুলো মুদ্রার মূল্যমান এক পাল্লায় পরিমাপ করা হয় না। এমনকী কিছু কিছু মুদ্রা অন্যগুলোকে ছাড়িয়ে আশ্চর্যজনক উচ্চতায় উঠে আসে। এই আকাশচুম্বী তারতম্যের কারণ কী! বর্তমান বিশ্বের সব থেকে দামি মুদ্রাই বা কোনটি জানেন? কুয়েতি দিনার: আমেরিকার এক ডলার ভারতীয় মুদ্রায় আজকের দিনে ৮২.৯৩ টাকা। এক ইউরোর মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ৮৯.৯৫ টাকা এবং সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে পাউন্ড। বৃহস্পতিবার এক পাউন্ডের বিনিময় মূল্য ভারতীয় মুদ্রায় প্রায় ১০৫ টাকা! কিন্তু জানেন কি অধিক প্রচলিত বিদেশি মুদ্রার থেকেও অনেক বেশি দামি কোন দেশের মুদ্রা? বর্তমানে বিশ্বের সবচেয়ে দামি মুদ্রা হল কুয়েতের দিনার। এই প্রতিবেদন লেখার সময় এক দিনারের মূল্য ভারতীয় মুদ্রার প্রায় ২৬৯.৫৭ টাকা। বিশ্ব জুড়ে সবচেয়ে বেশি প্রচলিত মুদ্রা আমেরিকার ডলার। কিন্তু সেই ডলারের থেকেও কয়েক গুণ দামি এই দিনার। অবাক করা বিষয় হল, কুয়েতই এক সময় ভারতের টাকায় নির্ভরশীল ছিল। তখন আলাদা করে কুয়েতি দিনার ছিল না। ভারতীয় টাকাতেই সে দেশে যাবতীয় আদানপ্রদান চলত! পরবর্তীকালে ভারত সরকার অনুমোদিত গাল্ফ রুপি চালু হয়েছিল কুয়েতে। তারও অনেক পর কুয়েতি দিনার চালু হয়। বাহারিনি দিনার: বাহারিনি দিনারের মুদ্রার দামও কিন্তু অনেক বেশি। বাহারিন একটি ছোট দেশ হলেও এটি বিশ্বের দ্বিতীয় শক্তিশালী মুদ্রা। মূলত তেল রফতানি করেই বাহারিন মুদ্রার দিক থেকে এত শক্তিশালী। দিনারের মুদ্রার কোড হল BHD। বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মুদ্রা হওয়ার কারণে বাহারিন সারা বিশ্বের লোকেদের কাছেই অন্যতম গন্তব্য। টাকার নিরিখে এক কুয়েতি দিনারের দাম প্রায় ২২০.১০ টাকা। ওমানি রিয়াল: ওমানি রিয়াল দেশের এক্সচেঞ্জে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মুদ্রা। ১৯৪০ সাল থেকে ওমান এই মুদ্রার ব্যবহার শুরু করে। তার আগে এই দেশের মুদ্রা ছিল রুপি। আর সেই কারণেই দেশের এক্সচেঞ্জে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয়। টাকার নিরিখে এক ওমানি রিয়ালের দাম প্রায় ২১৫.৪২ টাকা। জর্দানিয়ান দিনার: জর্দানের কারেন্সি হল জর্দানিয়ান দিনার। এই দেশ কিন্তু তেল রফতানিতে খুব বেশি নির্ভর করে না। টাকার নিরিখে এক জর্দানিয়ান দিনারের দাম প্রায় ১১৬.৯৬ টাকা। ব্রিটিশ পাউন্ড: পাউন্ড স্টার্লিং (£) বা GBP গ্রেট ব্রিটেনের মুদ্রা। এটি জার্সি, গার্নসি, আইল অফ ম্যান, দক্ষিণ জর্জিয়া এবং দক্ষিণ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ, ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক টেরিটরি এবং ত্রিস্তান দা কুনহারের সরকারি মুদ্রা। এটি একটি অন্যতম প্রাচীনতম মুদ্রা। বর্তমানে এক GBP -এর দাম প্রায় ১০৫.০৯ টাকা।
পাঁচমিশালি 500 টাকার ‘এই’ নোট থাকলে পাবেন ২ লাখ টাকা, আছে নাকি আপনার কাছে? দেখুন তো Gallery February 29, 2024 Bangla Digital Desk অনেকে পুরনো, দুর্লভ নোট এবং কয়েন সংগ্রহ করতে পছন্দ করেন। ‘786’ সিরিজের নোটগুলিকেও খুব দুর্লভ বলে মনে করা হয়। অনেকেই এই নোট খুব সাবধানে রাখেন। আপনিও যদি এই ধরনের নোট রাখতে ভালবাসেন তা হলে আপনিও কয়েক মিনিটের মধ্যে ঘরে বসে লাখপতি হয়ে যেতে পারেন। এই নোটগুলো অনেক ওয়েবসাইটে লাখ লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এখন এমন একটি নোট ইবেতে ২ লাখ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই নোট সম্পর্কে। সাধারণত প্রত্যেকের কাছে 500 টাকার নোট থাকে। তাহলে এটি আপনাকে অল্প সময়ের মধ্যে লাখপতি করে তুলতে পারে। আপনার 500 টাকার নোটে ‘786’ সিরিজ আছে কি না চেক করুন। অনলাইনে ‘৭৮৬’ সিরিজের নোট কেনার প্রতিযোগিতা চলছে। এই নোট থাকলে আপনি ২ লাখ টাকা পর্যন্ত পেতে পারেন। বর্তমানে 786 সিরিজের 500 টাকার নোট https://www.ebay.com/-এ USD 2,499.00-এ বিক্রি হচ্ছে৷ তার মানে আপনি মাত্র একটি 786 নোট দিয়ে ২ লাখ টাকার বেশি আয় করতে পারবেন। এমন নয় যে শুধুমাত্র ইবেতে 786 সিরিজের ৫০০ টাকার নোট বিক্রি হচ্ছে! আপনি এই ওয়েবসাইটে পুরনো কয়েন এবং নোটও চাইলে বিক্রি করতে পারেন। তাছাড়া, আপনি coinbazzar.com, QuikrBazaar-এর মতো ওয়েবসাইটে এই ধরনের নোট বিক্রি করতে পারেন। ইবেতে পুরানো নোট বা কয়েন বিক্রি করতে চাইলে আপনাকে প্রথমে www.ebay.com-এ যেতে হবে। এর পরে আপনাকে বিক্রেতা হিসাবে রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। আপনাকে আপনার নোটের একটি পরিষ্কার ছবি তুলতে হবে এবং সেটি ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। eBay তে বিভাগ অনুযায়ী কয়েন বিক্রি করার বিকল্প রয়েছে। আপনি যদি একজন ভারতীয় হন, তাহলে আপনার কয়েন এবং কাগজের অর্থের বিভাগ নির্বাচন করতে হবে। কেউ আপনার তালিকাভুক্ত নোট কিনতে চাইলে সে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করবে।
ব্যবসা-বাণিজ্য Rs.10 Note: রাজা করে দেবে ‘এই’ ১০ টাকার নোট! বাড়ি বসেই পেয়ে যাবেন লাখ লাখ টাকা! কী ভাবে? জানুন ‘সঠিক’ নিয়ম Gallery December 7, 2023 Bangla Digital Desk করোনা পরবর্তী অধ্যায়ে একদিকে যেমন বহু মানুষ কাজ হারিয়েছেন তেমনই আবার নতুন করে আয়ের দিশা খুঁজে পেয়েছেন অনেকে। অনেকেরই জানা না থাকলেও কিছু কিছু ক্ষেত্রে কিন্তু একেবারে বিনা পরিশ্রমে বা নামমাত্র পরিশ্রমেই বড় অংকের টাকা রোজগার করা সম্ভব। যেমন আমরা অনেকেই কিন্তু জানি না বুড়ো হাতির মতোই পুরোনো টাকার নোটও কিন্তু লাখটাকা। খুঁজে দেখুন তো আপনার পার্সে কি কোনও পুরনো ১০ টাকার নোট আছে? তাহলে সময় থাকতে সেটি যত্ন করে গুছিয়ে রাখুন। এর বিনিময়ে কিন্তু আপনি সহজেই কয়েক লক্ষ টাকা রোজগার করতে পারেন। বিশ্বের বাজারে এই মুহূর্তে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেখানে আপনি সহজ পদ্ধতিতে নোট বিক্রি করে কোটি কোটি টাকা রোজগার করতে পারেন। শুনতে অবিশ্বাস্য লাগলেও এই নোট বিক্রি করে আপনি সহজেই ৪ লক্ষ টাকা পেতে পারেন এবং এটা আপনার কাছে একটা সোনার ডিম পাড়া হাঁসের মত উপহার হয়ে উঠতে পারে। যদি আপনি এই সুযোগটা মিস করেন তাহলে আপনি কিন্তু শেষে গিয়ে আফসোস করবেন, কারণ এরকম সুযোগ বারবার কিন্তু আসে না। আন্তর্জাতিক বাজারে এমন অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলি পুরনো ১০ টাকার নোটের বিনিময়ে প্রচুর আয়ের অপশন এখন আপনাকে দিচ্ছে। তবে, সাধারণ নোট বিক্রি করে আপনি এই টাকা পাবেন না। আপনার নোট কিন্তু হতে হবে একেবারে স্পেশাল। নোটটিতে ৭৮৬ ক্রমিক সংখ্যাটি লেখা থাকতে হবে। শুধু তাই নয়, এই নোটে কিন্তু মহাত্মা গান্ধীর ছবি সামনের দিকে ছাপানো থাকতে হবে। যদি আপনার নোট এই উভয় শর্ত পূরণ করে তাহলে আপনি চাইলে মোটা টাকা রোজগার করতে পারবেন। ক্রমিক নম্বর ৭৮৬ কোনও কোনও সমাজে অত্যন্ত সৌভাগ্যবান এবং পবিত্র বলে বিবেচিত হয়। বাড়িতে সুখ ও সমৃদ্ধি বজায় রাখতে মানুষ এই নোট কিনতে পছন্দ করে। যদি আপনার কাছে এরকম তিনটি নোট থাকে তবে আপনি সেগুলি ১২ লাখ টাকায় বিক্রি করতে পারেন, তাহলে আপনি কিন্তু একটা বিশাল লাভ পেয়ে যাবেন। আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে এই টাকার নোট বিক্রি করতে পারেন, যা হবে একটি সুবর্ণ সুযোগ। এর জন্য আপনাকে প্রথমে Quikr ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রার করতে হবে। এরপর আপনাকে নিজের নোটের ছবি তুলে সেটাকে কিন্তু বিজ্ঞাপনের আকারে Quikr ওয়েবসাইটে দিতে হবে। এর পরে গ্রাহকরা ব্যক্তিগতভাবে আপনার সাথে যোগাযোগ করবে। আপনাকে শুধু বাড়িতে বসে ক্রেতার সঙ্গে টাকা নিয়ে দর করতে হবে। তাহলেই দেখবেন, আপনার সৌভাগ্য ঠেকায় কে!