Tag Archives: Cyber Scam

Cyber Scam: মোবাইল পরিষেবা বন্ধের ভয় দেখিয়ে ফোন? সাইবার প্রতারণা রুখতে নির্দেশিকা জারি TRAI-এর

দিনে দিনে বেড়েই চলেছে স্ক্যাম কলের উপদ্রব। আর তা ঠেকানোর জন্যই একটি নির্দেশিকা জারি করেছে টেলিকম রেগুলেটরি অথরিটি অফ ইন্ডিয়া (TRAI)। আসলে এই স্ক্যামার বা প্রতারকরা হামেশাই ফোন করে নিজেদের TRAI অথবা অন্যান্য কর্তৃপক্ষস্থানীয় সংস্থার সদস্য বলে পরিচয় দিয়ে ব্যবহারকারীদের থেকে তাঁদের ব্যক্তিগত তথ্য বার করার চেষ্টা করছে। বিলিং সংক্রান্ত সমস্যা, কেওয়াইসি আপডেট অথবা মোবাইল পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে রীতিমতো ফাঁদ পেতেই এই ঘটনা ঘটাচ্ছে প্রতারকরা।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবার একটি নির্দেশিকা জারি করেছে TRAI। সেখানে তারা স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে, মোবাইল পরিষেবা বিচ্ছিন্ন কিংবা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে কখনওই গ্রাহকদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে না সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান। মোবাইল পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে দাবি করে কোনও রকম কল, মেসেজ কিংবা ই-মেল এলে সেটিকে সম্ভাব্য প্রতারণার চেষ্টা বলেই বিবেচনা করতে হবে। বিলিং, কেওয়াইসি সংক্রান্ত ত্রুটির মতো সমস্যার কারণে মোবাইল নম্বরের পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করার দায়িত্ব একমাত্র বর্তায় টেলিকম পরিষেবা প্রদানকারীর উপরেই।

প্রতারণা থেকে বাঁচতে

সতর্ক থাকতে হবে:
কোনও কল, মেসেজ কিংবা নোটিস TRAI থেকে পাঠানো হয়েছে দাবি করলেও তা বিশ্বাস করা চলবে না। বিশেষ করে ব্যক্তিগত তথ্য চাইলে কিংবা পরিষেবা বিচ্ছিন্ন করার ভয় দেখালেও তাতে কান দেওয়া চলবে না। বরং সতর্ক হতে হবে।

সন্দেহ হলে তা যাচাই করতে হবে:
সন্দেহ উদ্রেককারী কিছু এলে তা নিরসন করার জন্য সরাসরি টেলিকম প্রোভাইডারের অফিসিয়াল কাস্টমার চ্যানেলের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে।

Chakshu পরিষেবার ব্যবহার:
প্রতারণামূলক কার্যকলাপের বিষয়ে অভিযোগ জানানোর জন্য ব্যবহার করতে হবে টেলিকমিউনিকেশন বিভাগের সঞ্চার সাথী প্ল্যাটফর্মের Chakshu সার্ভিস।

সক্রিয় থাকা আবশ্যক:
সম্ভাব্য প্রতারণামূলক কার্যকলাপের বিষয়ে সমস্ত তথ্য জানার চেষ্টা করতে হবে। সেই সঙ্গে নিজের ব্যক্তিগত তথ্যও সুরক্ষিত রাখা আবশ্যক।

অভিযোগ জানাতে:
সাইবার অপরাধের বিষয়ে অভিযোগ জানানোর জন্য অফিসিয়াল সাইবারক্রাইমের হেল্পলাইন নম্বরে (১৯৩০) যোগাযোগ করা যেতে পারে। কিংবা https://cybercrime.gov.in/ এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমেও অভিযোগ দায়ের করা সম্ভব।

Cyber Scam: সাবধান! বিদ্যুৎ ভবনের নাম করে ফোন! OTP ছাড়াই অ্যাকাউন্ট খালি

সাবধান না হলেই অ্যাকাউন্ট খালি। OTP ছাড়াই ধাপে ধাপে ৬ লক্ষ টাকা গায়েব হল এক উপভোক্তার অ্যাকাউন্ট থেকে।

Digital Security: ATM ব্যবহার করেন? সব টাকা চলে যাবে না তো? এখনই সাবধান হয়ে যান, রইল টিপস

ডিজিটাল লেনদেন যত বেড়েছে, ততই বেড়েছে এটিএম কার্ডের গুরুত্ব। আর একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিত্যনতুন ধরনের ফাঁদ পেতেছে প্রতারকরা। এমন অবস্থায় কী ভাবে সুরক্ষিত রাখবেন আপনার এটিএম কার্ড? কী করবেন? কী করবেন না? জেনে রাখুন।
ডিজিটাল লেনদেন যত বেড়েছে, ততই বেড়েছে এটিএম কার্ডের গুরুত্ব। আর একই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে নিত্যনতুন ধরনের ফাঁদ পেতেছে প্রতারকরা। এমন অবস্থায় কী ভাবে সুরক্ষিত রাখবেন আপনার এটিএম কার্ড? কী করবেন? কী করবেন না? জেনে রাখুন।
সাইবার বিশেষজ্ঞ অচিন্ত্য ধারা বলছেন, সবার প্রথমেই আপনার এটিএম কার্ডের ট্রানজ্যাকশন অ্যালার্ট অন করে রাখুন। অর্থাৎ আপনার এটিএম থেকে কোনও ভাবে টাকা তোলা হলেই সেই সংক্রান্ত মেসেজ যেন আপনার কাছে সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছয়।
সাইবার বিশেষজ্ঞ অচিন্ত্য ধারা বলছেন, সবার প্রথমেই আপনার এটিএম কার্ডের ট্রানজ্যাকশন অ্যালার্ট অন করে রাখুন। অর্থাৎ আপনার এটিএম থেকে কোনও ভাবে টাকা তোলা হলেই সেই সংক্রান্ত মেসেজ যেন আপনার কাছে সঙ্গে সঙ্গে পৌঁছয়।
তিনি বলছেন, আমাদের বিভিন্ন কাজের কারণে পাবলিক কম্পিউটার বা পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হয়। সেই সময় কোনওভাবেই যেকোনও পেমেন্টের জন্য এটিএমের তথ্য দিতে না করছেন তিনি। এর ফলে এটিএমের তথ্য চুরি যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। আপনার অর্থহানির আশঙ্কাও বাড়ে।
তিনি বলছেন, আমাদের বিভিন্ন কাজের কারণে পাবলিক কম্পিউটার বা পাবলিক ওয়াইফাই ব্যবহার করতে হয়। সেই সময় কোনওভাবেই যেকোনও পেমেন্টের জন্য এটিএমের তথ্য দিতে না করছেন তিনি। এর ফলে এটিএমের তথ্য চুরি যাওয়ার আশঙ্কা বেড়ে যায়। আপনার অর্থহানির আশঙ্কাও বাড়ে।
অচিন্ত্য বাবু জানিয়েছেন, এমন অনেকেই রয়েছেন যারা এটিএম ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। তখন অচেনা অনেকের সাহায্য নিতে চান। এক্ষেত্রে প্রতারকরা আপনাকে টার্গেট করতে পারে। তাই প্রয়োজন হলে এটিএমরক্ষীর সাহায্য চান অথবা ব্যাঙ্কে যান। কিন্তু অপরিচিত কারও সাহায্য সহজে নিতে যাবেন না।
অচিন্ত্য বাবু জানিয়েছেন, এমন অনেকেই রয়েছেন যারা এটিএম ব্যবহার করতে গিয়ে সমস্যায় পড়েন। তখন অচেনা অনেকের সাহায্য নিতে চান। এক্ষেত্রে প্রতারকরা আপনাকে টার্গেট করতে পারে। তাই প্রয়োজন হলে এটিএমরক্ষীর সাহায্য চান অথবা ব্যাঙ্কে যান। কিন্তু অপরিচিত কারও সাহায্য সহজে নিতে যাবেন না।
এছাড়াও তিনি বলছেন, টাকা তোলার বা জমা করার সময় আপনাকে সুরক্ষিত এটিএম খুঁজে নিতে হবে। যাতে করে সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা, নিরাপত্তারক্ষী ইত্যাদি থাকে। পাশাপাশি সেই এটিএম যেন একদম ফাঁকা জায়গায় না হয়। নয়তো যে কোনও সময় আপনার হাত থেকে টাকা ছোঁ মেরে নিয়ে যেতে পারে কেউ।
এছাড়াও তিনি বলছেন, টাকা তোলার বা জমা করার সময় আপনাকে সুরক্ষিত এটিএম খুঁজে নিতে হবে। যাতে করে সেখানে সিসিটিভি ক্যামেরা, নিরাপত্তারক্ষী ইত্যাদি থাকে। পাশাপাশি সেই এটিএম যেন একদম ফাঁকা জায়গায় না হয়। নয়তো যে কোনও সময় আপনার হাত থেকে টাকা ছোঁ মেরে নিয়ে যেতে পারে কেউ।

Digital Arrest: ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ কী জানেন? সরকার যা বলছে জেনে নিলে থাকবেন সুরক্ষিত, নাহলে বড়সড় বিপদ

কলকাতা: অনলাইন বা ডিজিটাল অ্যারেস্ট নতুন একটি স্ক্যাম। এক্ষেত্রে সাধারণত স্ক্যামাররা ভিক্টিমদের কল করে এবং তাদের বলে যে তারা অবৈধ পণ্য, ওষুধ, জাল পাসপোর্ট বা অন্য কোনও নিষিদ্ধ আইটেমের লেনদেনের সঙ্গে জড়িত। কিছু ক্ষেত্রে, অপরাধীরা টার্গেটের আত্মীয় বা বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ করে এবং তাদের বলে যে ভিক্টিম একটি অপরাধ বা দুর্ঘটনায় জড়িত ছিল এবং বর্তমানে তাদের হেফাজতে রয়েছে।

অপরাধীরা সত্যতা বোঝাতে পুলিশকর্মীদের ছবি বা পরিচয় ব্যবহার করে। এরপর স্ক্যামাররা মূলত ‘সমঝোতা’র মাধ্যমে কেস ডিসমিস করার জন্য নির্দিষ্ট পরিমাণ অর্থ চায়। যদি অর্থ না দেওয়া হয় তাহলে কী কী ফল হতে পারে সেই নিয়েও বিস্তারিত তথ্য দেওয়া হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে, ভুক্তভোগীদের “ডিজিটালি অ্যারেস্ট”ও করা হয় এবং তাদের দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত স্কাইপ বা অন্যান্য ভিডিও কনফারেন্সিং প্ল্যাটফর্মে স্ক্যামাররা কাছে ভিজিবল বা দৃশ্যমান থাকতে বাধ্য করা হয়।

স্ক্যামের কার্যপ্রণালী:

এই সাইবার ক্রাইম পদ্ধতির মোডাস অপারেন্ডি হল যে, প্রতারকরা আইন প্রয়োগকারী কর্মকর্তা যেমন পুলিশ, এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট, সিবিআই বা অন্যান্য সিকিউরিটি এজেন্সির পরিচয় বহন করে।

সাইবার স্ক্যামাররা শিকারকে এই বিশ্বাসে প্রতারিত করে যে তাকে ‘ডিজিটাল গ্রেপ্তারের’ অধীনে রাখা হয়েছে এবং যদি তারা প্রতারকদের বিপুল পরিমাণ অর্থ প্রদান না করে তবে তার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।

আরও পড়ুন: Jio Fiber ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন আনলিমিটেড OTT প্ল্যান; ১৫টিরও বেশি প্রিমিয়াম ওটিটির জন্য বাড়তি খরচ নেই

সাইবার স্ক্যামাররা প্রায়ই ভিক্টিমদের সেলফ-কোয়ারান্টিনে থাকতে বাধ্য করে এই বিশ্বাসে যে, তাদের ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ করা হয়েছে এবং টাকা না দিলে তারা বাড়ি থেকে বেরোতে পারবে না।

এর জন্য সরকারের নতুন সতর্কবার্তা ‘ডিজিটাল অ্যারেস্ট’ প্রকাশ পেয়েছে। এতে বলা হয়েছে যে, পরিচিতদের মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে। কোনও সন্দেহজনক কল পেলে নাগরিকরা তৎক্ষণাৎ সাইবার ক্রাইম হেল্পলাইন নম্বর ১৯৩০ বা www.cybercrime.gov.in এই ওয়েবসাইটে গিয়ে জানাতে পারেন।

এই স্ক্যাম থেকে বাঁচার একমাত্র উপায় হল নিজেদের সতর্ক রাখা এবং অপরকেও সচেতন রাখা।

Call Forwarding Service Block: স্ক্যাম রোধে কল ফরওয়ার্ডিং পরিষেবা স্থগিত করার সিদ্ধান্ত! জারি সার্কুলার, জানুন বিশদে

ভারত সরকার কল ফরওয়ার্ডিং স্ক্যামের সমস্যা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত এবং এটি দেশের লক্ষ লক্ষ ফোন ব্যবহারকারীদের জন্য অস্থায়ীভাবে বৈশিষ্ট্যটি স্থগিত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। টেলিকমিউনিকেশন বিভাগ (DoT) মার্চ মাসে একটি সার্কুলার জারি করেছে, যা টেলিকম কোম্পানিগুলিকে USSD-ভিত্তিক ফরোয়ার্ড পরিষেবাকে সমর্থন করা বন্ধ করার পরোয়ানা দেয়, যা এই স্ক্যামারদের প্রধান লক্ষ্য হয়ে উঠেছে।

টেলিকম সংস্থা উপলব্ধি করেছে যে বৈশিষ্ট্যটিকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া একটি বিশাল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। কারণ স্ক্যামাররা প্রযুক্তির অপব্যবহার করে জালিয়াতি এবং লোকের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট থেকে অর্থ চুরি করছে। কল ফরওয়ার্ডিং বেশিরভাগই একটি দরকারি বৈশিষ্ট্য যা লোকেদের তাদের প্রাথমিক নম্বর ব্যস্ত থাকলে, পৌঁছানো যায় না বা কোনও উত্তর না দিলে তাদের কলগুলিকে অন্য নম্বরে ফরওয়ার্ড করতে দেয়। কিন্তু এই বৈশিষ্ট্য একটি ক্ষতিকারক হয়ে উঠেছে, যা স্পষ্টভাবে কিছু নিয়ন্ত্রক পদক্ষেপের জন্য প্রয়োজনীয় করে তুলেছে।

USSD-ভিত্তিক কল ফরওয়ার্ডিং পরিষেবা –

DoT সার্কুলার উল্লেখ করেছে যে এই পরিষেবাটি ১৫ এপ্রিল, ২০২৪ থেকে দেশে বন্ধ হয়ে যাবে এবং যাঁরা তাঁদের ফোন নম্বরের জন্য বৈশিষ্ট্যটি ব্যবহার করছেন তাঁদের কল ফরওয়ার্ড করার জন্য অন্যান্য পদ্ধতি ব্যবহার করতে হবে। কারণ USSD-কেন্দ্রিক বৈশিষ্ট্যটি কাজ করবে না।

অনেকেই হয়তো জানেন, USSD কোডগুলি আলফা-সংখ্যার পাশাপাশি হ্যাশ (#) এবং স্টার (*) এর মতো বিশেষ অক্ষর দিয়ে তৈরি। যা ফোনে ব্যবহার করা হয় টেলকো-সম্পর্কিত বিবরণ অ্যাক্সেস করতে। কিছু ক্ষেত্রে UPI পেমেন্ট করতে।

স্ক্যামটি মূলত শুরু হয় যখন প্রতারক ব্যবহারকারীকে ইন্টারনেট প্রদানকারী বা টেলিকম অপারেটর (যা Airtel, Jio বা Vi হতে পারে) ছদ্মবেশে একটি কল করে। এরপর তারা বলবে সেই মোবাইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে বা সেই সিম কার্ডে কিছু সমস্যা আছে। এতে যে কেউ আতঙ্কিত হতে পারে এবং প্রতারকরা তাদের গোপন তথ্য শেয়ার করার জন্য এই পথ ব্যবহার করে। আক্রমণকারীরা সেই নম্বরের জন্য কল ফরওয়ার্ড সক্রিয় করতে ইউএসএসডি নম্বর *৪০১# কোড ডায়াল করতে বলবে, যা প্রতারককে সেই ফোন কল, ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট বা UPI লেনদেনের জন্য OTP-এর মতো ব্যক্তিগত বিবরণ ধারণ করে এমন SMS অ্যাক্সেস করতে দেয়।

আরও পড়ুন: মহিলা পুলিশ অফিসার হয়ে স্ক্যামারদের পর্দাফাঁস! ইন্টারনেটে মহিলার কীর্তিতে বইছে প্রশংসার বন্যা

আরও পড়ুন: মেপে মেপে AC চালিয়েও বিল বাড়ছে হুহু করে! এসির রিমোটে বড়সড় গণ্ডগোল পাকিয়ে রেখেছেন? ৯৯% মানুষই ভুল করে পস্তাচ্ছেন

যদি তারা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট অ্যাক্সেস করতে ও এই বিবরণগুলি ব্যবহার করতে সক্ষম হয়, তাহলে তারা এটি যাচাই করে টাকা তুলতে পারবে। যেহেতু তাদের সঠিক চ্যানেলের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর ফোন নম্বরে অ্যাক্সেস রয়েছে। তাই ব্যবহারকারী নিজেদের অ্যাকাউন্টে সন্দেহজনক কার্যকলাপ সম্পর্কে একটি সতর্কতাও পাবেন না।

এই ক্ষেত্রে ব্যবহারকারীরা USSD কোড *#২১# ব্যবহার করতে পারেন। যা জানতে সাহায্য করে যে নিজেদের কল বা এমনকি ফোন নম্বরটি অন্য কোনও নম্বরে ফরোয়ার্ড করা হয়েছে কি না। ইদানীং ব্যাপক হারে কল-ফরোয়ার্ড স্ক্যাম এড়াতে এটি জানা অপরিহার্য। এইসব স্ক্যামের শিকার হওয়া এড়ানোর সর্বোত্তম উপায় হল নিজেদের টেলিকম গ্রাহক পরিষেবা থেকে দাবি করা কলগুলির উত্তর না দেওয়া। কারণ তাদের কখনও প্রয়োজন হয় না ব্যবহারকারীর বিশদ জানতে চাওয়া।