Tag Archives: dehydration

Dehydration Problem: ডিহাইড্রেশনে মৃত্যু হয়! শুধু জল খেলেই মারণরোগ থেকে রেহাই মেলে? খেতে হবে এই ফলটিও, জানুন

তীব্র গরমে ঘন ঘন জল খেলেও তৃষ্ণা মিটবে না, শরীর পড়বে ডিহাইড্রেশনে। সঙ্গে কমতে থাকবে শরীরে প্রয়োজনীয় লবণ এবং মিনারেলের পরিমাণও, যার দরুণ দেখা দেবে অপরিসীম ক্লান্তি, আচ্ছন্ন একটা ভাব।
তীব্র গরমে ঘন ঘন জল খেলেও তৃষ্ণা মিটবে না, শরীর পড়বে ডিহাইড্রেশনে। সঙ্গে কমতে থাকবে শরীরে প্রয়োজনীয় লবণ এবং মিনারেলের পরিমাণও, যার দরুণ দেখা দেবে অপরিসীম ক্লান্তি, আচ্ছন্ন একটা ভাব।
একমাত্র প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়াই গরমের এই সমস্যার সমাধান নয়, দরকার পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবারও। মরশুমি ফল এই ব্যাপারে আমাদের কাজে আসতে পারে। যেমন, ফলসার কথাই ধরা যাক। দেখতে ছোট হলে কী হবে, পুষ্টিগুণে যে কোনও ফলকে টেক্কা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে ফলসার।
একমাত্র প্রচুর পরিমাণে জল খাওয়াই গরমের এই সমস্যার সমাধান নয়, দরকার পুষ্টিগুণ সম্পন্ন খাবারও। মরশুমি ফল এই ব্যাপারে আমাদের কাজে আসতে পারে। যেমন, ফলসার কথাই ধরা যাক। দেখতে ছোট হলে কী হবে, পুষ্টিগুণে যে কোনও ফলকে টেক্কা দেওয়ার ক্ষমতা রয়েছে ফলসার।
আসলে, ফলসায় প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক। এছাড়াও এতে উপস্থিত ভিটামিন ও মিনারেল ত্বককে রক্ষা করতে এবং শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
আসলে, ফলসায় প্রচুর পরিমাণে জল থাকে, যা গরমে শরীরকে হাইড্রেটেড রাখতে সহায়ক। এছাড়াও এতে উপস্থিত ভিটামিন ও মিনারেল ত্বককে রক্ষা করতে এবং শরীরে শক্তির মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করে।
লখনউ সরকারি আয়ুর্বেদিক কলেজের অধ্যক্ষ ও ডিন অধ্যাপক মাখন লাল এই প্রসঙ্গে বলেছেন যে ফলসা দেখতে ছোট এবং গোলাকার হলেও এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এটি খাওয়া হয়। ফলসা থেকে তৈরি শরবত গরম থেকে মুক্তি দেয় এবং এটি শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রেখে জলশূন্যতা রোধ করে। কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন এ, সি, বি১, বি২, বি৩-এর মতো পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।

লখনউ সরকারি আয়ুর্বেদিক কলেজের অধ্যক্ষ ও ডিন অধ্যাপক মাখন লাল এই প্রসঙ্গে বলেছেন যে ফলসা দেখতে ছোট এবং গোলাকার হলেও এর অনেক স্বাস্থ্য উপকারিতা রয়েছে। বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে এটি খাওয়া হয়। ফলসা থেকে তৈরি শরবত গরম থেকে মুক্তি দেয় এবং এটি শরীরকে ভেতর থেকে ঠান্ডা রেখে জলশূন্যতা রোধ করে। কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, আয়রন, ফসফরাস, সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ভিটামিন এ, সি, বি১, বি২, বি৩-এর মতো পুষ্টি উপাদান এতে পাওয়া যায়।
ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা নিয়ন্ত্রণ করে-- ফলসায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় তা রক্ত ​​চলাচলকে মসৃণ রাখে। এতে আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার সম্ভাবনা কমে যায়। ক্লান্তি ও মাথা ঘোরার মতো সমস্যাতেও ফলসা খাওয়া উপকারী। ফলসাতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম উপাদান রক্তের প্রবাহে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ক্লোরাইডের মাত্রাকে ভারসাম্যপূর্ণ করে, যার ফলে স্নায়ু এবং পেশির কার্যকলাপ উন্নত হয়।
ইলেকট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা নিয়ন্ত্রণ করে– ফলসায় প্রচুর পরিমাণে আয়রন থাকায় তা রক্ত ​​চলাচলকে মসৃণ রাখে। এতে আয়রনের ঘাটতিজনিত রক্তশূন্যতার সম্ভাবনা কমে যায়। ক্লান্তি ও মাথা ঘোরার মতো সমস্যাতেও ফলসা খাওয়া উপকারী। ফলসাতে প্রচুর পরিমাণে সোডিয়াম উপাদান রক্তের প্রবাহে সোডিয়াম, পটাসিয়াম এবং ক্লোরাইডের মাত্রাকে ভারসাম্যপূর্ণ করে, যার ফলে স্নায়ু এবং পেশির কার্যকলাপ উন্নত হয়।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী-- এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি জয়েন্টের ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো পরিস্থিতিতে উপশম দেয়। এছাড়া ফলসার মধ্যে রয়েছে পলিফেনল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং লো-গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, যা খাবার খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।
ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী– এতে উপস্থিত অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্যগুলি জয়েন্টের ব্যথা এবং আর্থ্রাইটিস এবং অস্টিওপোরোসিসের মতো পরিস্থিতিতে উপশম দেয়। এছাড়া ফলসার মধ্যে রয়েছে পলিফেনল অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং লো-গ্লাইসেমিক ইনডেক্স, যা খাবার খাওয়ার পর রক্তে শর্করার মাত্রা হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়া কমাতে সাহায্য করে। ফলে, এটি ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য বিশেষ উপকারী।

Healthy Foods in Heatwave: চলছে লু, তীব্র গরম! অফিসে টিফিন কিনে খান? বাইরে গিয়ে এই ধরনের খাবারে একদম হাত দেবেন না, নাহলেই ঝুঁকি! কী বলছেন ডাক্তার

উত্তর দিনাজপুর: গ্রীষ্মের প্রচণ্ড দাবদাহে নাজেহাল সাধারণ মানুষ। এই সময় শরীর থেকে অতিরিক্ত জল ঘাম হয়ে বের হয়। এদের শরীরে সোডিয়াম ও পটাশিয়ামের ভারসাম্য নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে শরীরে অস্বস্তি, ক্লান্তির মতো একাধিক উপসর্গ দেখা দেয়। তাই শরীর হাইড্রেটেড রাখতে এই সময় কোনও ধরনের খাবার খাবেন জেনে নিন।

ডাক্তার চিন্ময় দেবগুপ্ত জানান, অত্যধিক তাপ দেহের জন্য ক্ষতিকর। এটি একাগ্রতার অভাব ঘটায়, অবসাদগ্রস্ত করে তোলে, ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায় ও নানা শারীরিক জটিলতা তৈরি করে। আমাদের জীবনযাপন ও খাদ্যাভ্যাসে কিছু পরিবর্তন আনলে এই অসহনীয় গরম আবহাওয়ায়ও অনেকটা সতেজ থাকা সম্ভব। এ সময়ে খাবারদাবার বুঝে শুনে খাওয়া উচিত।

আরও পড়ুন: সোমবারই আবহাওয়ায় বদল! উত্তর-পশ্চিম ভারতে পশ্চিমী ঝঞ্ঝার প্রবেশ, বাংলা-সহ একাধিক রাজ্যে স্বস্তির বৃষ্টি

গ্রীষ্মের সময় শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে হলে অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, লাল মাংস, তেলেভাজা খাবার, বাইরের ফাস্ট ফুড বা অন্যান্য অস্বাস্থ্যকর খাবারের পরিবর্তে শাক-সবজি, ফলমূল খাদ্যতালিকায় প্রাধান্য দিতে হবে। এছাড়া খুব বেশি পরিমাণে জল খেতে হবে। শসা-পুদিনা শরীর ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে, এছাড়া টক দইও এ গরমে শরীরের জন্য ভীষণ উপকারী।

এছাড়া এই সময় আপনি খাবারে প্রতিদিন ছাতুর ঘোল ও বিট রুটের শরবত রাখতে পারেন। গরমে ঘামের মাধ্যমে শরীর থেকে প্রচুর লবণ ও জল বের হয়ে যায়। সে জন্য গ্রীষ্মের এই গরমে প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন লিটার জল পান করতে হবে। পাশাপাশি পান করতে পারেন ওআরএস, লেবু জল বা কচি ডাবের জল।

গরমের প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় শহরের বিভিন্ন জায়গায় লেবুর শরবত, বিভিন্ন ফলের শরবত বিক্রি করতে দেখা যায়। সেগুলো একেবারে বর্জন করে চলতে হবে। কারণ সেগুলো নানা শারীরিক জটিলতা তৈরি করতে পারে।

পিয়া গুপ্তা

Symptoms of Dehydration: ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে জল পান করুন, গরমে ডিহাইড্রেশন মৃত্যু পর্যন্ত ডাকতে পারে! সাবধান

গ্রীষ্মকালে ডিহাইড্রেশন খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এর কয়েকটা সাধারণ কারণের মধ্যে অন্যতম হল গরমে আমাদের ঘাম বেশি হয়। আর সেই কারণে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়। আর এভাবেই গরমে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। তবে সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হল, গরমে ডিহাইড্রেশন কিন্তু মৃত্যু পর্যন্ত ডাকতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
গ্রীষ্মকালে ডিহাইড্রেশন খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এর কয়েকটা সাধারণ কারণের মধ্যে অন্যতম হল গরমে আমাদের ঘাম বেশি হয়। আর সেই কারণে আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে জল বেরিয়ে যায়। আর এভাবেই গরমে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। তবে সবচেয়ে আশঙ্কার বিষয় হল, গরমে ডিহাইড্রেশন কিন্তু মৃত্যু পর্যন্ত ডাকতে পারে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সম্প্রতি জিরোডাহ-এর সিইও নীতিন কামাথ জানান তাঁর মাইল্ড স্ট্রোক হয়েছিল। ছয় সপ্তাহ অর্থাৎ দেড়মাস আগে তাঁর স্ট্রোক হয়। এই নিয়ে তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে লেখেন, সম্প্রতি তাঁর বাবার মৃত্যু হয়েছে। এর পর থেকে ঘুম ঠিকমতো হত না, বেশি কাজ করতেন, এমনকি শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে গিয়েছিল। এসবের জেরেই তাঁর স্ট্রোক হয় দেড় মাস আগে। কিন্তু শরীরে জলের অভাবে কি স্ট্রোক হতে পারে?
সম্প্রতি জিরোডাহ-এর সিইও নীতিন কামাথ জানান তাঁর মাইল্ড স্ট্রোক হয়েছিল। ছয় সপ্তাহ অর্থাৎ দেড়মাস আগে তাঁর স্ট্রোক হয়। এই নিয়ে তাঁর এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট করেন তিনি। সেখানে লেখেন, সম্প্রতি তাঁর বাবার মৃত্যু হয়েছে। এর পর থেকে ঘুম ঠিকমতো হত না, বেশি কাজ করতেন, এমনকি শরীর ডিহাইড্রেটেড হয়ে গিয়েছিল। এসবের জেরেই তাঁর স্ট্রোক হয় দেড় মাস আগে। কিন্তু শরীরে জলের অভাবে কি স্ট্রোক হতে পারে?
স্ট্রোকের মধ্যে ইসকেমিক স্ট্রোকের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। হৃৎপিন্ড থেকে রক্ত সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মস্তিষ্কে যাওয়ার ধমনীতে কোনও বাধা থাকলে রক্ত পরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে রক্ত মস্তিষ্কে যেতে পারে না। মস্তিষ্কের কোশগুলি অক্সিজেন পায় না। এর ফলে একজন ব্যক্তির প্যারালাইসিস হয়ে যায়। একেই স্ট্রোক বলা হয়।
স্ট্রোকের মধ্যে ইসকেমিক স্ট্রোকের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। হৃৎপিন্ড থেকে রক্ত সারা শরীরে ছড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মস্তিষ্কে যাওয়ার ধমনীতে কোনও বাধা থাকলে রক্ত পরিবহন বন্ধ হয়ে যায়। যার ফলে রক্ত মস্তিষ্কে যেতে পারে না। মস্তিষ্কের কোশগুলি অক্সিজেন পায় না। এর ফলে একজন ব্যক্তির প্যারালাইসিস হয়ে যায়। একেই স্ট্রোক বলা হয়।
‘জলের অপর নাম জীবন’ কথাটা তো সকলেই জানি, মানি কজন। অনেকেই আছেন যারা একেবারেই জল পান করতে চান না। বিশেষ করে দীর্ঘ সময় এসি অফিস-ঘরে থাকার ফলে জলের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত কম হয়। বার্ধক্যকে দূরে রাখা নিয়ে প্রতিদিন হচ্ছে নানা ধরণের গবেষণা। Lancet-এর এক নতুন গবেষণা অনুসারে ডিহাইড্রেশনের ফলে শরীরে বয়সের ছাপ জলদি পড়ে।
‘জলের অপর নাম জীবন’ কথাটা তো সকলেই জানি, মানি কজন। অনেকেই আছেন যারা একেবারেই জল পান করতে চান না। বিশেষ করে দীর্ঘ সময় এসি অফিস-ঘরে থাকার ফলে জলের প্রয়োজনীয়তা অনুভূত কম হয়। বার্ধক্যকে দূরে রাখা নিয়ে প্রতিদিন হচ্ছে নানা ধরণের গবেষণা। Lancet-এর এক নতুন গবেষণা অনুসারে ডিহাইড্রেশনের ফলে শরীরে বয়সের ছাপ জলদি পড়ে।
এমনকী, জলদি মৃত্যুও কড়া নাড়তে পারে। সঙ্গে যারা রোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করেন তাঁরা অনেক বেশি দিন বাঁচেন ও তরতাজা থাকেন। এমনকী হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যাও তাঁদের অনেক কম হয়।
এমনকী, জলদি মৃত্যুও কড়া নাড়তে পারে। সঙ্গে যারা রোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করেন তাঁরা অনেক বেশি দিন বাঁচেন ও তরতাজা থাকেন। এমনকী হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যাও তাঁদের অনেক কম হয়।
ডিহাইড্রেশনের শুষ্কতায় চামড়া শুকিয়ে যায়। চোখ ও নাকও শুকোয় একইসঙ্গে। জল না খাওয়ার কারণে অনেক সময় শরীরও ভিতর থেকে শুকিয়ে যায়। নাক থেকে রক্তপাত হতে দেখা যায়। এটি খুবই মারাত্মক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
ডিহাইড্রেশনের শুষ্কতায় চামড়া শুকিয়ে যায়। চোখ ও নাকও শুকোয় একইসঙ্গে। জল না খাওয়ার কারণে অনেক সময় শরীরও ভিতর থেকে শুকিয়ে যায়। নাক থেকে রক্তপাত হতে দেখা যায়। এটি খুবই মারাত্মক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, আমাদের শরীরের ৩০ শতাংশ ফ্লুইড এবং বাকি ৭০ শতাংশ অস্থি ও মজ্জা নিয়ে গঠিত। এই কারণেই বিশেষজ্ঞরা জলকে জীবনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। মানুষ খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে তবে জল ছাড়া খুবই চাপের।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, আমাদের শরীরের ৩০ শতাংশ ফ্লুইড এবং বাকি ৭০ শতাংশ অস্থি ও মজ্জা নিয়ে গঠিত। এই কারণেই বিশেষজ্ঞরা জলকে জীবনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। মানুষ খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে তবে জল ছাড়া খুবই চাপের।
শরীরে জল কমে গেলে ব্রেনের উপরেও প্রভাব পড়ে। মস্তিষ্কের মধ্যে থাকা রক্তনালিগুলি সংকুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলে রক্তের প্রবাহ বাধা পায়। যার ফলে মস্তিষ্কের বেশ কিছু অংশে অক্সিজেন কমে যায়। যা স্ট্রোকের বড় কারণ। এই দিক থেকেও ডিহাইড্রেশন প্রভাব ফেলতে পারে শরীরে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শরীরে জল কমে গেলে ব্রেনের উপরেও প্রভাব পড়ে। মস্তিষ্কের মধ্যে থাকা রক্তনালিগুলি সংকুচিত হয়ে পড়ে। এর ফলে রক্তের প্রবাহ বাধা পায়। যার ফলে মস্তিষ্কের বেশ কিছু অংশে অক্সিজেন কমে যায়। যা স্ট্রোকের বড় কারণ। এই দিক থেকেও ডিহাইড্রেশন প্রভাব ফেলতে পারে শরীরে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর ১ গ্লাস হালকা গরম জল পান করুন।
সতর্কতা
সকালে ১ গ্লাসের বেশি গরম জল খাবেন না।

Symptoms of Dehydration: গরম পড়তেই প্রস্রাবের রং গাঢ় হলুদ, জটিল রোগে আক্রান্ত হননি তো? এই লক্ষণগুলি অবহেলা করলেই সর্বনাশ! জানুন কী বলছেন চিকিৎসক?

গরম পড়তে না পড়তেই শরীরে নানা সমস্যা শুরু হয়৷ বিশেষ করে গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন। যদিও ডিহাইড্রেশন একটি সাধারণ সমস্যা, তবে তা কিন্তু উপেক্ষা করা ঠিক নয়৷ তাহলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। শরীরে জলের অভাবে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এটি প্রধানত গরম কালে বেশি হয়৷ বয়স্ক মানুষ, শিশু এবং কিশোরদের এই ঋতুতে খুব সতর্ক হওয়া উচিত, কারণ তারা বেশি সংবেদনশীল।
গরম পড়তে না পড়তেই শরীরে নানা সমস্যা শুরু হয়৷ বিশেষ করে গরমে ডিহাইড্রেশনের সমস্যায় অনেকেই ভুগে থাকেন। যদিও ডিহাইড্রেশন একটি সাধারণ সমস্যা, তবে তা কিন্তু উপেক্ষা করা ঠিক নয়৷ তাহলে মারাত্মক সমস্যা হতে পারে। শরীরে জলের অভাবে নানা সমস্যা দেখা দেয়। এটি প্রধানত গরম কালে বেশি হয়৷ বয়স্ক মানুষ, শিশু এবং কিশোরদের এই ঋতুতে খুব সতর্ক হওয়া উচিত, কারণ তারা বেশি সংবেদনশীল।
শরীরে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হয়েছে তা কোন উপসর্গ ও লক্ষণ দেখে বুঝবেন৷ পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখার্জি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এই সম্পর্কিত একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি ডিহাইড্রেশনের অনেক লক্ষণের কথা জানিয়েছেন।
শরীরে ডিহাইড্রেশনের সমস্যা হয়েছে তা কোন উপসর্গ ও লক্ষণ দেখে বুঝবেন৷ পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখার্জি তার ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে এই সম্পর্কিত একটি পোস্ট শেয়ার করেছেন, যেখানে তিনি ডিহাইড্রেশনের অনেক লক্ষণের কথা জানিয়েছেন।
পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখার্জির মতে , ডিহাইড্রেশন এমন একটি অবস্থা যখন আপনার শরীরে আপনি যে জল খাচ্ছেন তার চেয়ে বেশি জলের অভাব হয়। এটি শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে এবং শরীরের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে। এই অবস্থায় আপনার শরীরে অনেক ধরনের উপসর্গ দেখা যেতে পারে। যা এড়িয়ে গেলে চরম ক্ষতি হতে পারে৷
পুষ্টিবিদ অঞ্জলি মুখার্জির মতে , ডিহাইড্রেশন এমন একটি অবস্থা যখন আপনার শরীরে আপনি যে জল খাচ্ছেন তার চেয়ে বেশি জলের অভাব হয়। এটি শরীরে ইলেক্ট্রোলাইট ভারসাম্যহীনতা সৃষ্টি করে এবং শরীরের কার্যকারিতাকে প্রভাবিত করে। এই অবস্থায় আপনার শরীরে অনেক ধরনের উপসর্গ দেখা যেতে পারে। যা এড়িয়ে গেলে চরম ক্ষতি হতে পারে৷
পেশীর ক্র্যাম্প- শরীরে যখন জলের অভাব হয়, তখন পেশীর ক্র্যাম্প, ব্যথা এই ধরনের সমস্যা অনুভব করতে পারবেন। এমন অবস্থায় সারাদিন জল পান করা খুবই জরুরি।
পেশীর ক্র্যাম্প- শরীরে যখন জলের অভাব হয়, তখন পেশীর ক্র্যাম্প, ব্যথা এই ধরনের সমস্যা অনুভব করতে পারবেন। এমন অবস্থায় সারাদিন জল পান করা খুবই জরুরি।
ঠোঁট, মুখ এবং ত্বকের শুষ্কতা- গ্রীষ্মকালে কম জল খেলে শরীরে জলের ঘাটতি হয়, যার কারণে আপনার ঠোঁট, ত্বক এবং মুখ শুষ্ক হয়। ঠোঁট কালো ও খসখসে হতে শুরু করে। ত্বক শুষ্ক ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে।
ঠোঁট, মুখ এবং ত্বকের শুষ্কতা- গ্রীষ্মকালে কম জল খেলে শরীরে জলের ঘাটতি হয়, যার কারণে আপনার ঠোঁট, ত্বক এবং মুখ শুষ্ক হয়। ঠোঁট কালো ও খসখসে হতে শুরু করে। ত্বক শুষ্ক ও প্রাণহীন হয়ে পড়ে।
মাথাব্যথা- আপনি যদি ডিহাইড্রেশনে ভুগে থাকেন তবে আপনার মাথাব্যথার সমস্যা শুরু হতে পারে। যদি এটি অব্যাহত থাকে তবে আপনার এটি উপেক্ষা করা উচিত নয়। অনেক সময় গরমে প্রখর রোদে বাইরে হাঁটলেও মাথা ব্যথা হয়।
মাথাব্যথা- আপনি যদি ডিহাইড্রেশনে ভুগে থাকেন তবে আপনার মাথাব্যথার সমস্যা শুরু হতে পারে। যদি এটি অব্যাহত থাকে তবে আপনার এটি উপেক্ষা করা উচিত নয়। অনেক সময় গরমে প্রখর রোদে বাইরে হাঁটলেও মাথা ব্যথা হয়।
কোষ্ঠকাঠিন্য- বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই বলে থাকেন যে কম জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে৷ যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি ডেকে আনে৷
কোষ্ঠকাঠিন্য- বিশেষজ্ঞরা প্রায়ই বলে থাকেন যে কম জল খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য হতে পারে৷ যা শরীরের জন্য বড় ক্ষতি ডেকে আনে৷
প্রস্রাবের রং- পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেলে  প্রস্রাবের রং স্বাভাবিক থাকে যেমন সাদা বা খুব হালকা হলুদ। কিন্তু শরীরে জলের অভাব হলে প্রস্রাবের রং গাঢ় হলদেটে হয়ে যায়৷
প্রস্রাবের রং- পর্যাপ্ত পরিমাণ জল খেলে প্রস্রাবের রং স্বাভাবিক থাকে যেমন সাদা বা খুব হালকা হলুদ। কিন্তু শরীরে জলের অভাব হলে প্রস্রাবের রং গাঢ় হলদেটে হয়ে যায়৷
তৃষ্ণার্ত বোধ- বারবার জল পিপাসা অনুভব করলে, এগুলোও ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ। এই পরিস্থিতিতে, আপনাকে সারাদিনে  অন্তত ৩-৪ লিটার জল খেতে হবে।
তৃষ্ণার্ত বোধ- বারবার জল পিপাসা অনুভব করলে, এগুলোও ডিহাইড্রেশনের লক্ষণ। এই পরিস্থিতিতে, আপনাকে সারাদিনে অন্তত ৩-৪ লিটার জল খেতে হবে।

Winter Dehydration: ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে জল পান করুন, শীতে শরীরে ডিহাইড্রেশন মৃত্যু পর্যন্ত ডাকতে পারে! সাবধান

শীতকালে ডিহাইড্রেশন খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এর কয়েকটা সাধারণ কারণের মধ্যে অন্যতম হল শীতকালে আমাদের ঘাম কম হয়। আর সেই কারণে আমাদের জলের তেষ্টাও পায় তুলনামূলক কম। আর এভাবেই শীতকালে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। আমাদের অনেকেরই মনে হতে থাকে, ঘাম হয়নি মানেই শরীরে জলের ঘাটতি নিশ্চয়ই হচ্ছে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শীতকালে ডিহাইড্রেশন খুব স্বাভাবিক ঘটনা। এর কয়েকটা সাধারণ কারণের মধ্যে অন্যতম হল শীতকালে আমাদের ঘাম কম হয়। আর সেই কারণে আমাদের জলের তেষ্টাও পায় তুলনামূলক কম। আর এভাবেই শীতকালে শরীরে জলের ঘাটতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। আমাদের অনেকেরই মনে হতে থাকে, ঘাম হয়নি মানেই শরীরে জলের ঘাটতি নিশ্চয়ই হচ্ছে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
‘জলের অপর নাম জীবন’ কথাটা তো সকলেই জানি, মানি কজন। অনেকেই আছেন যারা একেবারেই জল পান করতে চান না। বিশেষ করে এই শীতে। বার্ধক্যকে দূরে রাখা নিয়ে প্রতিদিন হচ্ছে নানা ধরণের গবেষণা। Lancet-এর এক নতুন গবেষণা অনুসারে ডিহাইড্রেশনের ফলে শরীরে বয়সের ছাপ জলদি পড়ে।
‘জলের অপর নাম জীবন’ কথাটা তো সকলেই জানি, মানি কজন। অনেকেই আছেন যারা একেবারেই জল পান করতে চান না। বিশেষ করে এই শীতে। বার্ধক্যকে দূরে রাখা নিয়ে প্রতিদিন হচ্ছে নানা ধরণের গবেষণা। Lancet-এর এক নতুন গবেষণা অনুসারে ডিহাইড্রেশনের ফলে শরীরে বয়সের ছাপ জলদি পড়ে।
এমনকী, জলদি মৃত্যুও কড়া নাড়তে পারে। সঙ্গে যারা রোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করেন তাঁরা অনেক বেশি দিন বাঁচেন ও তরতাজা থাকেন। এমনকী হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যাও তাঁদের অনেক কম হয়।
এমনকী, জলদি মৃত্যুও কড়া নাড়তে পারে। সঙ্গে যারা রোজ পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করেন তাঁরা অনেক বেশি দিন বাঁচেন ও তরতাজা থাকেন। এমনকী হার্ট বা ফুসফুসের সমস্যাও তাঁদের অনেক কম হয়।
শীতের শুষ্কতায় চামড়া শুকিয়ে যায়। চোখ ও নাকও শুকোয় একইসঙ্গে। জল না খাওয়ার কারণে অনেক সময় শরীরও ভিতর থেকে শুকিয়ে যায়। নাক থেকে রক্তপাত হতে দেখা যায়। এটি খুবই মারাত্মক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
শীতের শুষ্কতায় চামড়া শুকিয়ে যায়। চোখ ও নাকও শুকোয় একইসঙ্গে। জল না খাওয়ার কারণে অনেক সময় শরীরও ভিতর থেকে শুকিয়ে যায়। নাক থেকে রক্তপাত হতে দেখা যায়। এটি খুবই মারাত্মক বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, আমাদের শরীরের ৩০ শতাংশ ফ্লুইড এবং বাকি ৭০ শতাংশ অস্থি ও মজ্জা নিয়ে গঠিত। এই কারণেই বিশেষজ্ঞরা জলকে জীবনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। মানুষ খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে তবে জল ছাড়া খুবই চাপের।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে, আমাদের শরীরের ৩০ শতাংশ ফ্লুইড এবং বাকি ৭০ শতাংশ অস্থি ও মজ্জা নিয়ে গঠিত। এই কারণেই বিশেষজ্ঞরা জলকে জীবনের সঙ্গে তুলনা করেছেন। মানুষ খাবার ছাড়া বাঁচতে পারে তবে জল ছাড়া খুবই চাপের।
শীতে কী ভাবে বুঝবেন যে শরীরে জলের অভাব হয়েছে? প্রথমেই যা হয় তা হল ঠোঁট ফাটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হাত-পায়ের চামড়া শুষ্ক হয়ে যেতে থাকে। অনেকের শীতে পায়ের তলায় চামড়া বেশি শুকিয়ে যায়। আর তাই পায়ের তলায় চামড়া শুকিয়ে গেলেই বুঝতে হবে যে শরীরে জলশূন্যতা হয়েছে।
শীতে কী ভাবে বুঝবেন যে শরীরে জলের অভাব হয়েছে? প্রথমেই যা হয় তা হল ঠোঁট ফাটতে শুরু করে। সেই সঙ্গে হাত-পায়ের চামড়া শুষ্ক হয়ে যেতে থাকে। অনেকের শীতে পায়ের তলায় চামড়া বেশি শুকিয়ে যায়। আর তাই পায়ের তলায় চামড়া শুকিয়ে গেলেই বুঝতে হবে যে শরীরে জলশূন্যতা হয়েছে।
জল সহ অন্যান্য ফ্লুইডও খেতে হবে। যাতে কোনওভাবেই জলের ঘাটতি না হয়। শীতকালে ডিহাইড্রেশন থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেন। ব্যায়াম করলে তার আগে ও পরে আরও বেশি পরিমাণ জল খান। শুধুমাত্র জল খেলেই হবে না। একইসঙ্গে যে সব ফল ও সবজিতে শরীরে জলের ঘাটতি মেটে, সেই ধরনের ফল ও সবজিও আপনাকে খেতে হবে।
জল সহ অন্যান্য ফ্লুইডও খেতে হবে। যাতে কোনওভাবেই জলের ঘাটতি না হয়। শীতকালে ডিহাইড্রেশন থেকে নিজেকে বাঁচাতে পারেন। ব্যায়াম করলে তার আগে ও পরে আরও বেশি পরিমাণ জল খান। শুধুমাত্র জল খেলেই হবে না। একইসঙ্গে যে সব ফল ও সবজিতে শরীরে জলের ঘাটতি মেটে, সেই ধরনের ফল ও সবজিও আপনাকে খেতে হবে।
শীতে যদি আপনার ঠান্ডা জল খেতে কষ্ট হয়, তাহলে গরম চা, ভেষজ চা বা গরম কফিও আপনি খেতে পারেন। বা জল হালকা গরম করে ফ্লাস্কে রেখে দিন। সেই জলই বারবার খান। এতে আপনার শরীরে জলের ঘাটতিও হবে না। আপনাকে ঠান্ডা জলও খেতে হবে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
শীতে যদি আপনার ঠান্ডা জল খেতে কষ্ট হয়, তাহলে গরম চা, ভেষজ চা বা গরম কফিও আপনি খেতে পারেন। বা জল হালকা গরম করে ফ্লাস্কে রেখে দিন। সেই জলই বারবার খান। এতে আপনার শরীরে জলের ঘাটতিও হবে না। আপনাকে ঠান্ডা জলও খেতে হবে না। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)