লাইফস্টাইল Best Medicine For Headache: মাথাব্যথা হলেই ঘনঘন প্যারাসিটামল খাচ্ছেন! শরীরে কী হচ্ছে জানেন? আদৌ কি খাওয়া ভাল না খারাপ! জেনে নিন চিকিৎসকের থেকে Gallery July 25, 2024 Bangla Digital Desk আজকের যুগে মাথাব্যথার সমস্যা খুবই সাধারণ একটি বিষয়। সব বয়সের মানুষই মাথাব্যথার সমস্যায় ভোগেন। মাথাব্যথার অনেক কারণ রয়েছে এবং এটি অনেক রোগের ইঙ্গিতও করে। অনেক ধরনের মাথাব্যথা আছে এবং সব রোগীকে তাদের অবস্থা অনুযায়ী ওষুধ খেতে হয়। মাথাব্যথা হলেই বেশিরভাগ লোকই অ্যাসপিরিন বা প্যারাসিটামল ট্যাবলেট খান, এতেও কিছুক্ষণের জন্য আরাম পাওয়া যায়। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, মাথাব্যথা হলে প্যারাসিটামল খাওয়া কতটা সঠিক? এ ছাড়া মাথাব্যথার সেরা ওষুধ কী হতে পারে? জেনে নিন ডাক্তারের কাছ থেকে৷ নতুন দিল্লির স্যার গঙ্গা রাম হাসপাতালের প্রিভেন্টিভ হেলথ অ্যান্ড ওয়েলনেস ডিপার্টমেন্টের ডিরেক্টর ডা. সোনিয়া রাওয়াত বলেন যে মাথা ব্যাথা হলে প্যারাসিটামল, আইবুপ্রোফেন বা অ্যাসপিরিন খেতে পারেন। এই তিনটিই নন-স্টেরয়েডাল অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি ড্রাগ এবং তাদের বিভিন্ন প্রক্রিয়া রয়েছে। এই ওষুধগুলিকে ভাল ব্যথানাশক হিসাবে বিবেচনা করা হয় এবং সেই কারণেই এই ওষুধগুলি গ্রহণ করলে মাথা ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। মানসিক চাপের কারণে মাথাব্যথা হলেই আপনি নিজে থেকে এই ওষুধগুলি খেতে পারেন। সোনিয়া রাওয়াত বলেছেন, যে বেশিরভাগ লোককে মাথাব্যথার ক্ষেত্রে প্যারাসিটামল খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়, কারণ এটি জ্বর এবং শরীরের ব্যথা থেকেও মুক্তি দেয়। এই ওষুধটি অন্য দুটি ওষুধের তুলনায় পাকস্থলীর জন্য নিরাপদ বলে মনে করা হয়। যদি একজন ব্যক্তির ঘনঘন মাথাব্যথা হয় এবং অবস্থা গুরুতর হয়ে ওঠে, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব একজন ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করা উচিত। হঠাৎ প্রচণ্ড মাথাব্যথা, বিভ্রান্তি, শরীরের কোনও অংশে ঝাঁকুনি, জ্বর, বমি বা ঝাপসা দৃষ্টির ক্ষেত্রে স্ব-চিকিৎসা করা উচিত নয় এবং বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে, যারা উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস, সংক্রমণ বা অন্যান্য গুরুতর রোগে ভুগছেন তাদের মাথাব্যথার ক্ষেত্রে পাল্টা ওষুধ গ্রহণ করা এড়িয়ে চলা উচিত। এই ধরনের ব্যক্তিদের সবসময় ডাক্তারের পরামর্শের পরে ওষুধ খাওয়া উচিত। প্রতিটি রোগীর অবস্থা এবং শরীরের ধরন আলাদা, যার কারণে ডাক্তার তাকে পরীক্ষা করার পরেই ওষুধ দেন। মাথাব্যথাকে হালকাভাবে নেওয়া উচিত নয় এবং যদি সমস্যাটি গুরুতর হয় তবে আপনার নিজের পরীক্ষা করা উচিত। অনেক সময় মাথাব্যথা গুরুতর রোগের লক্ষণ এবং এতে অকাল মৃত্যুর ঝুঁকিও বাড়িয়ে দিতে পারে।
লাইফস্টাইল Headache from Back: ঘাড়ের পিছন থেকে মাথা ব্যথা? চোখের চারপাশে ব্যথাও হয়? ‘সার্ভিকোজেনিক হেডেক’ নিয়ে ডাক্তারের পরামর্শ জানুন Gallery June 30, 2024 Bangla Digital Desk মাথা ব্যথাকে খুব হালকা ভাবে নেওয়া মোটেও ভাল কথা নয়। ‘সার্ভিকোজেনিক হেডেক’ নানা ভাবে শারীরিক সমস্যা তৈরি করতে পারে। কী এই রোগ, কী লক্ষণ, চিকিৎসাই বা কেমন জেনে নেওয়া যাক বেঙ্গালুরুর ফোর্টিস হাসপাতালের ট্রমা অ্যান্ড অর্থপেডিক বিভাগে প্রধান চিকিৎসক সাই কৃষ্ণ বি নায়ডুর কাছ থেকে। সার্ভিকোজেনিক হেডেক কী? ঘাড়ের পিছন দিয়ে যে কোনও একদিক থেকে এই ব্যথা উঠতে থাকে। মাইগ্রেনের সঙ্গে এই ব্যথাকে গুলিয়ে ফেললে চলবে না। কেন হয়? সাধারণত অজানা কারণে এই রোগ হয়। তবে ঘাড়ে বা মেরুদণ্ডে কোনও রকম আঘাত, আর্থ্রাইটিস, দীর্ঘক্ষণ ল্যাপটপ বা ডেস্কটপে কাজ করা থেকে এই ব্যথা হতে পারে। কাঁধ থেকেও ব্যথা ছড়াতে পারে। আইটি প্রফেশনাল, হেয়ার স্টাইলিস্ট, শল্যচিকিৎসক যাঁদের পেশায় দীর্ঘক্ষণ মাথা নিচু করে কাজ করতে হয়, তাঁদের এই সমস্যা বেশি হতে পারে। উপসর্গ কী? সাধারণত মাথা নাড়ালেই ঘাড়ে, মাথায় ব্যথা হতে পারে, মাথা ঘোরা, বমি বমি ভাব, চোখের চারপাশে ব্যথা হতে পারে।এছাড়া, মাথা বা ঘাড়ের একপাশে ব্যথা ওঠা-নামা করে। একটানা ব্যথা হতে পারে। হাঁচি বা কাশি হলে বা জোরে শ্বাস নিলেও মাথায় ব্যথা হতে পারে। ঘাড় শক্ত হয়ে যেতে পারে। সিএইচ বা মাইগ্রেনের থেকে আলাদা হলেও কিছু উপসর্গে মিল রয়েছে, যেমন— মাথা ঘোরা, বমি ভাব, ঘাড়ে ব্যথা, উজ্জ্বল আলো বা জোরে আওয়াজে মাথা ঘোরা, ঝাপসা দৃষ্টি প্রতিরোধের উপায়— শারীরিক ভঙ্গী সংশোধন করতে হবে। গাড়ি চালানোর সময় বেল্ট পরতে হবে। ঘাড়ের পেশি শক্তিশালী করার ব্যায়াম করা যেতে পারে। রোগ চেনার উপায়— বিশেষজ্ঞের পরামর্শ ছাড়া এই রোগ চেনা মুশকিল। স্ক্যান বা অন্য পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায়। এটা খুব জরুরি। চিকিৎসা পদ্ধতি— রোগ নির্ণয়ের পর চিকিৎসকের পরামর্শ মতো ফিজিক্যাল বা ফিজিওথেরাপি প্রয়োজন। প্রথমেই রোগ সারিয়ে ফেলা গেলে ভাল। না হলে টিইএনএস মেশিন প্রয়োগ করতে হতে পারে। ঘাড়ে ইঞ্জেকশনও দিতে হতে পারে। বাড়িতে SNAG (sustained natural apohyseal glide) ব্যথা নিরাময়ে কাজ দিতে পারে। তবে ফিজিও থেরাপিস্টই এই কাজ করতে পারেন। পেশি শিথিল করার ওষুধও খাওয়া যেতে পারে চিকিৎসকের পরামর্শ মতো। ভাল ঘুম, যোগাভ্যাস, হাইড্রোথেরাপি ভাল ফল দিতে পারে। মানসিক চাপ ও উদ্বেগের প্রভাব— সরাসরি মানসিক উদ্বেগ থেকেই এই ব্যথা না হলেও অনিদ্রা, ধূমপান, মদ্যপান পরিস্থিতি খারাপ করতে পারে।
লাইফস্টাইল Morning Headache: মাথার তালুতে মনে হচ্ছে কেউ যেন ভারী কিছু দিয়ে মারছে? মাথাব্যথা অবহেলা করবেন না এই এক কারণে! Gallery May 19, 2024 Bangla Digital Desk ঘুম থেকে উঠেই মাথা ছিঁড়ে যাচ্ছে? মাথা যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ঘুমের ওষুধ খেয়ে ঘুমোতে চেষ্টা করলেও, পরের দিন ঘুম ভাঙছে সেই মাথা যন্ত্রণা নিয়েই। ঘুম থেকে উঠেও কি ব্যথা কমানোর ওষুধের উপর ভরসা রাখতে হবে? (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।) বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মাথা যন্ত্রণা হওয়ার পিছনে অনেক কারণ থাকতে পারে। অনেক সময় এই মাথাব্যথা বা যন্ত্রণা আবার অন্য কোনও রোগের লক্ষণও হতে পারে। বছরে এক দু’বার ঠান্ডা লাগা, রোদ লাগা বা গ্যাসের থেকে মাথা যন্ত্রণা হলে চিন্তার বিশেষ কোনও কারণ নেই। অনেক সময় জল খাওয়া কম হলেও মাথা যন্ত্রণা হতে পারে। তবে নিয়মিত মাথা যন্ত্রণা হতে থাকলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। মূলত ঘুমের ঘাটতির কারণেই এ ধরনের মাথাব্যথার সমস্যা বেশি হয় বলে জানাচ্ছেন চিকিৎসকরা। অনেকেই আছেন, রাতে ঠিক সময়ে শুয়ে পড়লেও ঠিক ভাবে ঘুম হয় না। দিনের পর দিন এমন চলতে থাকলে সকালে উঠে মাথাব্যথায় ভোগা নিয়ম হয়ে দাঁড়ায়। আর কী কী কারণ হতে পারে এ ধরনের মাথা ব্যথার? অনেক সময়ই কাজের চাপ বা উদ্বেগের জন্য মাথা যন্ত্রণা হতেই পারে। চোখের সমস্যা থাকলে মাথা ব্যথা হয়। সাইনাসের জন্য মাথা ব্যথা হতে পারে। অতিরিক্ত গরম বা ঠান্ডা লাগার কারণে যন্ত্রণা হতে পারে। মাথার ভিতর টিউমার জাতীয় কিছু থাকলেও মাথা যন্ত্রণা হতে পারে। ঘুম থেকে ওঠা মাত্র নিয়মিত এমন ব্যথা হতে থাকলে কী করা যেতে পারে? অনেকেই কাজের চিন্তায় সকালে উঠেই একটি মাথাব্যথার ওষুধ খেয়ে নেন। কিন্তু এই সমস্যা যদি নিত্য দিন লেগেই থাকে তবে অত ওষুধ খাওয়া ঠিক নয়। সেক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতেই হবে। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
দক্ষিণ ২৪ পরগনা, লাইফস্টাইল Headache Problem: আচমকা মাথাব্যথায় ছিঁড়ে যায়? এই ১ টোটকায় নিমেষেই হবেন চাঙ্গা! রইল ডাক্তারের টিপস Gallery May 15, 2024 Bangla Digital Desk এই গরমে মাথার যন্ত্রণা বেশিরভাগ মানুষের একটা কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। যার কারণ বাইরে যেভাবে সূর্যের তাপ যার কারণে যে কোন দরকারে প্রায়ই মানুষকে কাজের তাগিদে বা অন্য কোনও প্রয়োজনে ঘর থেকে বাইরে বের হতে হচ্ছে। আরেকটু বাইরে বের হলে রোদের মধ্যে ঘেমে স্নান হয়ে যাচ্ছে। তারপরেই মাথাতে ঘাম বসে মাথা ভারী হয়ে যাচ্ছে আর মাথা যন্ত্রণা করছে। কোনও কাজ করতে ভাল লাগছে না। তাই এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে ঘরোয়া উপায়ের মুক্তি পেতে পারেন। তাহলে আপনাকে কী করতে হবে? ঘরোয়া উপায়ের পাশাপাশি এই টোটকাতে বিশিষ্ট চিকিৎসক চন্দ্রশেখর হালদার তিনিও জানাচ্ছেন। সকালে বেরোনোর আগে যে কোনও কাজে। টিফিন খাওয়ার পর এই মাথাব্যথা দূর করতে গেলে লাল চায়ের মধ্যে আদা লবঙ্গ মিশিয়ে খান। এতে আপনার শরীরে অনেকটাই উপকারে আসবে তার পাশাপাশি এই প্রচণ্ড রোদে মাথার যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে। তাই লাল চায়ের মধ্যে আদা লবঙ্গ মিশিয়ে খাওয়া মাথার যন্ত্রণা জন্য অনেকটাই উপকার আছে। এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে গেলে অনেকেই বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রণার ওষুধ খাচ্ছেন এতে আপনার শরীরের অনেকটাই ক্ষতি ডেকে আনছে। আপনার হয়তো ওই পরিস্থিতিতে মাথার যন্ত্রণা কমে যাচ্ছে। কিন্তু আপনার শরীরে জটিলতা আরও অনেকটাই বেড়ে যাচ্ছে এই ধরনের যন্ত্রণার ওষুধ খাওয়ার জন্য। তাই খুব বেশি যন্ত্রণা হলে এই গরমে আপনি আপনার চিকিৎসকের পরামর্শ নেবেন। (সুমন সাহা)
লাইফস্টাইল Migraine Pain Problem: আচমকা ব্যথায় মাথা ঘুরছে? আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়াতে পারে এই ব্যথা, অবশ্যই জানুন Gallery April 17, 2024 Bangla Digital Desk মাইগ্রেন একটি মারাত্মক সমস্যা। মাইগ্রেনের যন্ত্রণা শুরু হয়ে গেলে আর সহ্য করা দায় হয়ে পড়ে। কীভাবে মাথা যন্ত্রণা নিয়ন্ত্রণে রাখবেন তা বুঝে উঠতে পারেন না অনেকেই। তীব্র আলো বা উগ্র গন্ধ অসহ্য লাগে। এক্ষেত্রে জেনে নেওয়া যাক কীভাবে মাইগ্রেনের যন্ত্রণা থেকে আরাম মিলবে। আগে বোঝা যেত মাথা ব্যথা বা মাইগ্রেন হলে ঘাড় ব্যথা হয়। প্রথমবারের মতো, গবেষকরা এই উভয় সমস্যার একটি কারণ আবিষ্কার করেছেন, অর্থাৎ ঘাড়ের পেশির জ্বালা করা। আসলে, মাইগ্রেন এমন একটি সমস্যা যা সাধারণত নিরাময় করা খুব কঠিন। প্রথমবারের মতো, গবেষকরা দাবি করেছেন যে এই সমস্যা হয় ঘাড়ের পেশির কারণে। মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেনের সমস্যার কারণ একটাই৷ নতুন একটি গবেষণায় এই তথ্যটি সামনে এসেছে৷ অনেকে এই সমস্যায় ভোগেন৷ অনেক সময় বুঝতে পারেন না কোন কারণে মাথাব্যথা ও মাইগ্রেন হচ্ছে৷ তবে এই গবেষণায় অনেকের উপকার হবে৷ কেন হয় এই ব্যথা? ঘাড়ের পেশিতে জ্বালা বা ফুলে যাওয়ায় মাথাব্যথা ও মাইগ্রেনের সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়। মাথায় খুব ব্যথা হলে তা ঘাড় পর্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে৷ যখন ঘাড় ফুলে যায়, তখন এটি সংযোগকারী টিস্যুর মাধ্যমে মাথাব্যথা হয়। মাথাব্যথা এবং ঘাড়ের ব্যথায় ভুগছেন এমন ব্যক্তিদের উপর গবেষকরা বেশ কয়েকদিন ধরে এমআরআই করার সময় এটি জানা গিয়েছে। ২০ থেকে ৩১ বছর বয়সী ৫০ জন মহিলার উপর এই গবেষণা চলে৷ এর মধ্যে ১৬ জন মহিলার মাথাব্যথা ছিল এবং ১২ জনের মাথাব্যথার সঙ্গে মাইগ্রেনও ছিল। তাদের এমআরআই করা হলে দেখা যায় তাদের ঘাড়ের পেশি প্রদাহের কারণে প্রসারিত হয়েছে। ২টি পেশি সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত হয়েছিল। জার্মানির ইউনিভার্সিটি হসপিটাল উলম এবং ইউনিভার্সিটি হসপিটাল রেখট ডাঃ নিকো সোলম্যান ব্যাখ্যা করেছেন যে এর অর্থ হল যে যদি মাথাব্যথা বা মাইগ্রেন থাকে তবে ঘাড়ের পেশিগুলির সংকোচন সংশোধন করে মাথাব্যথা লক্ষ্য করা যেতে পারে। যদিও এই বিষয়ে আরও গবেষণা করা দরকার, কাঁধ বা ঘাড়ে ম্যাসাজও কাঁধ ফোলার কমতে পারে। ডঃ নিকো সোলম্যান আরও বলেছেন যে ঘাড়ের পেশিতে যত বেশি টান পড়বে, একজন ব্যক্তি তত বেশি মাথাব্যথা এবং মাইগ্রেন অনুভব করবেন। অর্থাৎ প্রদাহ সরাসরি মাইগ্রেন এবং মাথাব্যথার সঙ্গে সম্পর্কিত। তিনি বলেন, এমআরআই পরিষ্কারভাবে দেখায় যে মাথাব্যথার কারণে কাঁধে ব্যথা হয় না, তবে কাঁধের পেশিতে প্রদাহ হলে মাথাব্যথা হয়। সকালে আদা দেওয়া চা পান করুন। এই চা স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। আদা দেওয়া চা মাথার যন্ত্রণায় ভীষণ উপকারী ও মাইগ্রেনের যন্ত্রণায় দারুণ উপকার দেবে এই চা। অতিরিক্ত ঠান্ডা জল বা অতিরিক্ত গরম জল পান করবেন না। এতে মাইগ্রেনের ব্যথা ভীষণ ভাবে বেড়ে যায়। এর ফলে মাথার ব্যথা কমে যায়। ঠান্ডা বা গরম জল মাথা ব্যথা বেড়ে যাওয়া আশঙ্কা বেড়ে যায়। ঘুম না হলে মাইগ্রেন বাড়ে। ঘুমের ঘাটতি থেকে গেলে মাথা যন্ত্রণা বাড়তে পারে। তাই দিনে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা অবশ্যই ঘুমাতে হবে। এতে মাইগ্রেনের সমস্যা নিয়ন্ত্রণা আনা যাবে। এ ছাড়া তীব্র রোদ এড়িয়ে চলুন। রোদে বেরোলে অবশ্যই সানগ্লাস পরে বেড়াতে হবে যাতে প্রবল মাথা যন্ত্রণা না দেখা দেয়।বেশিরভাগ মানুষই তাঁদের ঘুমকে প্রাধান্য দেন না। এমতাবস্থায় তাঁর ঘুমানোর বা উঠার কোনও নির্দিষ্ট সময় নেই এবং তাঁরা দিনে ৬-৭ ঘণ্টা পর্যাপ্ত ঘুম হচ্ছে কি না সেদিকে মনোযোগ দেয় না। ঘুমের অভাব স্থূলতা-সহ অনেক গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যা সৃষ্টি করে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার ঘুমানো খুব জরুরি।