Tag Archives: Doctors Protest

RG Kar murder case: আর জি করের গেটের সামনে ধুন্ধুমার! পুলিশের সঙ্গে ধস্তাধস্তি বিক্ষোভকারীদের, বিপাকে রোগীরা

কলকাতা:  রাজনীতির জায়গা নেই। “পলিটিকাল পার্টি গো ব্যাক” ‌স্লোগান দিয়ে গেট আটকে বিক্ষোভ আর জি করের ডাক্তারি পড়ুয়াদের। তুমুল বচসা এবং তর্কাতর্কিতে উত্তপ্ত মেডিক্যাল কলেজ চত্বর। পুলিশদের রুখে দিলেন পড়ুয়ারা। সব মিলিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা আর জি করের সামনে।বিক্ষোভকারীদের মধ্যে ৪ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাঁদের মুক্তির দাবিতেও আর এক দফা বিক্ষোভ শুরু হয়েছে।

বিক্ষোভের ছবি শহরের অন্যান্য মেডিক্যাল কলেজ থেকে শুরু করে জেলার হাসপাতালগুলিতেও। এনআরএসের ডাক্তারি পড়ুয়ারা গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চান। ঘটনার সিবিআই তদন্ত চেয়ে মৌলালি মোড়ে অবস্থান বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। ৪৮ ঘন্টার জন্য কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন এনআরএস-এর ডাক্তারি পড়ুয়ারা। আপাতত জরুরি বিভাগ ছাড়া কোন পরিষেবা মিলবে না। আগামী সোমবারের মধ্যে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি এবং ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার দাবি না মানা হয় তাহলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনে নামার ডাক দিলেন এনআরএস ডাক্তারি পড়ুয়ারা।

অন্যদিকে, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা সম্পূর্ণ বন্ধ। নবীন চিকিৎসকরা রোগী দেখা বন্ধ করেজরুরি বিভাগের সামনে জমায়েত হয়েছেন। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে সমস্ত অপারেশন বন্ধ ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজেও।

আরও পড়ুন- স্বাদ বাড়ি বসেই! এই ভাবে বানিয়ে ফেলুন চিকেন রেজালা, হাত চাটবেন

শুধু শহর কলকাতায় নয়, জেলার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালেও শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।  বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে শুরু করে বাঁকুড়া সম্মেলনী সর্বত্র দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদের আঁচ।

ডাক্তারি ছাত্রীকে হাসপাতালের বিশ্রামকক্ষে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ পরিবারের। ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দেহে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সঞ্জয় রায় নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। তবে সেই ব্যক্তিই খুন করেছে কিনা তা এখনও প্রমাণিত নয়। তদন্তের খাতিরে আরও অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

Doctors Protest at Bardhaman Medical college: আর জি করের আঁচ বর্ধমান মেডিক্যালে! ডাক্তারির ছাত্রীকে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় নিরাপত্তার দাবি জেলাতেও

বর্ধমান: আর জি কর হাসপাতালে ঘটনার জের, নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করল বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। এ ব্যাপারে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের পক্ষ থেকে একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।সেখানে হাসপাতালে নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত সকলকে আরও বেশি সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

বর্ধমান মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ শনিবার দুপুরে একটি নির্দেশ জারি করেছেন। তাতে তিনি বলেন, আর জি কর হাসপাতালে ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করা হচ্ছে। ওই নির্দেশে হাসপাতালে পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জের নাম ও ফোন নাম্বার দিয়ে দেওয়া হয়েছে। নিরাপত্তা সংক্রান্ত কোনও সমস্যা দেখা দিলে তৎক্ষণাৎ পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ এর সঙ্গে যোগাযোগ করার কথা বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সুপার স্পেশালিটি উইং হাসপাতালের নিরাপত্তার সঙ্গে জড়িত প্রত্যেককে আরও বেশি সতর্ক থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

আর জি কর হাসপাতালে কর্তব্যরত ডাক্তারের মৃত্যুর ঘটনার প্রতিবাদে শনিবার সকাল থেকেই বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কর্মবিরতি শুরু করেছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সকাল থেকেই জরুরি বিভাগের সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে অবস্থান বিক্ষোভ করছেন তাঁরা। তাঁদের এই কর্মবিরতির জেরে অচলাবস্থা শুরু হয়েছে হাসপাতাল জুড়ে। এমার্জেন্সি বিভাগ ছাড়া কোনো বিভাগেই পরিষেবা দিচ্ছেন না জুনিয়র ডাক্তাররা। ফলে চরম সমস্যার মধ্যে পড়েছেন রোগীরা। এই অবস্থায় কি করণীয় তা ভেবে উঠতে পারছেন না অনেকেই।

জুনিয়র ডাক্তাররা দাবি তোলেন, বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও নিরাপত্তার যথেষ্ট ঘাটতি রয়েছে। অবিলম্বে সে দিকে নজর দেওয়া হোক। বাড়ানো হোক নিরাপত্তা রক্ষী, সি সি ক্যামেরার সংখ্যা। এছাড়াও ডাক্তারদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করতে পরিকাঠামোগত কি কি উন্নয়ন প্রয়োজন সেদিকে নজর দিক বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। পড়ুয়াদের এই দাবি শোনার পরেই নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তি জারি করেন বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ।

আরও পড়ুন- খোসা ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায় ডিম? ‘এইগুলো’ করুন, নরম ডিমও গোটা হাতে পাবেন 

Doctors Protest: অন্ধকারে ডুবে থাকে অনেক এলাকা, নিরাপত্তার দাবিতে কর্মবিরতি বর্ধমান মেডিকেলে

কলকাতা: সন্ধে নামলেই বর্ধমান মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল চত্বরের বিভিন্ন অংশে চাপ চাপ অন্ধকার। এই অবস্থায় নিরাপত্তার অভাব বোধ করছেন জুনিয়ার ডাক্তারদের অধিকাংশই। তাই অবিলম্বে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার দাবিতে শনিবার সকাল থেকেই অবস্থান-বিক্ষোভে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তাররা।

তাঁরা বলছেন, বর্ধমান মেডিকেল কলেজ, জুনিয়র ডাক্তারদের আবাসন এবং হাসপাতাল রয়েছে একটা বড় এলাকা জুড়ে। সেই চত্বরের অনেক এলাকায় সন্ধের পর অন্ধকারে ডুবে থাকে। পর্যাপ্ত সংখ্যায় সিসিটিভি ক্যামেরাও নেই। তাই নিরাপত্তা পরিকাঠামো জোরদার করার দাবিতে কর্মবিরতি শুরু করেছেন বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তাররা।
বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে জুনিয়র ডাক্তাররা শনিবার সকাল থেকেই কর্মবিরতি শুরু করেছেন। আর জি করের ঘটনার প্রতিবাদে, ওই ঘটনায় দোষীদের অবিলম্বে গ্রেফতার ও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে কর্মবিরতিতে  সামিল হয়েছেন জুনিয়র ডাক্তাররা। সেই সঙ্গে নিজেদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করারও দাবি জানাচ্ছেন তাঁরা।

প্ল্যাকার্ড হাতে চলছে স্লোগান, অবস্থান বিক্ষোভ। বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরিষেবার বেশিরভাগটাই সামাল দেন জুনিয়ার ডাক্তাররা। তারা অবস্থান বিক্ষোভ ও কর্ম বিরতিতে শামিল হওয়ায় অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে বর্ধমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে।

হাসপাতালের আউটডোর থেকে শুরু করে  প্রসূতি বিভাগ সহ বিভিন্ন ওয়ার্ডে সেভাবে পরিষেবা মিলছে না বলে জানিয়েছেন রোগি ও তাদের আত্মীয়রা। তাদের আন্দোলনের জেরে পরিষেবা ব্যাহত হওয়ার কথা স্বীকার করে নিয়েছেন জুনিয়ার ডাক্তাররা। তবে তাদের দাবি, এমারজেন্সি পরিষেবা কর্মবিরতির বাইরে রয়েছে। সেখানে যথাযথ পরিষেবা দেওয়া হচ্ছে।
আন্দোলনে অংশ নেওয়া জুনিয়র ডাক্তারদের অভিযোগ মাঝেমধ্যেই রোগীর আত্মীয়দের হাতে হেনস্থা হতে হয়। সাম্প্রতিক অতীতে এমন ঘটনা অনেক ঘটেছে। হাসপাতালে সিসিটিভি থাকলেও তার অনেকগুলি অকেজো হয়ে গিয়েছে। সেই সব সিসিটিভি ক্যামেরা সচল করার পাশাপাশি নতুন করে আরো সিসিটিভি লাগানো হোক। বাড়ানো হোক নিরাপত্তা কর্মী। অন্ধকারে ডুবে থাকে যেসব এলাকা সেখানে আলোর ব্যবস্থা করা হোক।

আরও পড়ুন- খোসা ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায় ডিম? ‘এইগুলো’ করুন, নরম ডিমও গোটা হাতে পাবেন

R G Kar murder:বন্ধ অস্ত্রোপচার, থমকে আউডোর! আর জি কর কাণ্ডের প্রতিবাদে বিক্ষোভে চিকিৎসকরা

কলকাতা: আরজি কর হাসপাতালে তরুণী ডাক্তারি পড়ুয়াকে নির্যাতন করে খুনের ঘটনায় উত্তাল রাজ্য। সেই আঁচ এবার শহরের বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজে। কোথাও বন্ধ হল চিকিৎসা পরিষেবা, কোথাও অপারেশন। শাস্তির দাবি ও নিজেদের নিরাপত্তার দাবি তুলে আরজি কর হাসপাতালে সরব নার্সিং পড়ুয়ারা। আরজি কর থেকে শ্যামবাজার পর্যন্ত মিছিল করে বিচার চাইলেন তাঁরা।

অন্যদিকে, ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আউটডোর পরিষেবা সম্পূর্ণ বন্ধ। নবীন চিকিৎসকরা রোগী দেখা বন্ধ করেজরুরি বিভাগের সামনে জমায়েত হয়েছেন। আরজি করের ঘটনার প্রতিবাদে সমস্ত অপারেশন বন্ধ ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজেও।

শুধু শহর কলকাতায় নয়, জেলার বিভিন্ন মেডিক্যাল কলেজ এবং হাসপাতালেও শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।  বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ থেকে শুরু করে বাঁকুড়া সম্মেলনী সর্বত্র দেখা যাচ্ছে প্রতিবাদের আঁচ।

ডাক্তারি ছাত্রীকে হাসপাতালের বিশ্রামকক্ষে ধর্ষণ করে খুন করা হয়েছে, এমনই অভিযোগ পরিবারের। ঘটনায় অভিযুক্ত সন্দেহে ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই সঞ্জয় রায় নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে কলকাতা পুলিশ। তবে সেই ব্যক্তিই খুন করেছে কিনা তা এখনও প্রমাণিত নয়। তদন্তের খাতিরে আরও অনেককেই জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিশ।

জানা গিয়েছে, ধৃত সঞ্জয় রায় হাসপাতালের কেউ নয়৷ যদিও বহিরাগত ওই ব্যক্তির হাসপাতালে অবাধ যাতায়াত ছিল৷ গতকাল রাতে তাকে আটক করে লালবাজারে নিয়ে যায় কলকাতা পুলিশ৷ এর পর জিজ্ঞাসাবাদে নিজের দোষ স্বীকার করে নেয় অভিযুক্ত৷ তার পরই তাকে গ্রেফতার করা হয়৷ আজই অভিযুক্তকে আদালতে তোলা হবে৷

কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর, একটি হেডফোনের তারের সূত্র ধরেই অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ৷ যদিও এই তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়াকে নির্যাতন করে খুনের ঘটনায় আর কেউ যুক্ত কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়৷

গতকাল সকালে আরজি কর হাসপাতালের চার তলায় সেমিনার রুম থেকে ওই তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়ার অর্ধনগ্ন দেহ উদ্ধার হয়৷ উত্তর চব্বিশ পরগণাপ সোদপুরের বাসিন্দা ওই ডাক্তারি পড়ুয়া আর জি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের চেস্ট ডিপার্টমেন্টের পোস্ট গ্রাজুয়েটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী ছিলেন। ওই চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ করে খুনের অভিযোগ ওঠে৷ এই ঘটনায় রাজ্য রাজনীতিও উত্তপ্ত হয়ে ওঠে৷ রাতে ময়নাতদন্তের রিপোর্টেও ওই ছাত্রীকে যৌন নির্যাতন করে নৃশংস ভাবে হত্যার প্রমাণ পাওয়া যায়৷

খোসা ছাড়াতে গেলেই ভেঙে যায় ডিম? ‘এইগুলো’ করুন, নরম ডিমও গোটা হাতে পাবেন

Doctors Protest: রোগীর মৃত্যুতে শাস্তি বেড়ে পাঁচ বছরের জেল! আন্দোলনে চিকিৎসকরা

বীরভূম: নতুন আইনের প্রতিবাদে রামপুরহাট গভর্নমেন্ট মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক এবং ছাত্ররা আন্দোলনের নামলেন। এদিন সকলে মিলে একত্রিত হয়ে একটি র‍্যালি করেন। তাঁদের দাবি, কিছুদিন আগে জাতীয় চিকিৎসক দিবসের দিন কেন্দ্রীয় সরকার ন্যায় সংহিতা আইন অনুযায়ী চালু করেছে। সেই আইনের আইপিসি-র ৩০৪এ ধারা নিয়েই যাবতীয় বিবাদ।

পুরনো আইনে ছিল, অস্ত্রোপচার বা সার্জারির সময় যদি কোন‌ও রোগীর মৃত্যু হত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে পরিজনরা যদি অভিযোগ দায়ের করতেন তবে সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে তদন্ত করত স্টেট মেডিকেল কাউন্সিল(SMC)। তদন্তের পর কোনও চিকিৎসক দোষী সাব্যস্ত হলে শাস্তি পেতেন। আগে শাস্তি দেওয়া হত ২ বছরের জেল অথবা জরিমানা। কিন্তু নতুন আইনে বলা হয়েছে, কোনও রোগীর চিকিৎসা চলাকালীন মৃত্যু ঘটলে সংশ্লিষ্ট চিকিৎসকের বিরুদ্ধে কড়া পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে। সেই চিকিৎসককে নিজেদের হেফাজতে নিয়ে তদন্ত করার পর যদি তিনি দোষী প্রমাণিত হন তাহলে পাঁচ বছর এবং তার সঙ্গে জরিমানা দিতে হবে।

আরও পড়ুন: দুর্গার ১০৮ রূপের এক রূপ দেবী বর্গভীমা! বিপত্তারিণী পুজোয় তাঁর মন্দিরে উপচে পড়া ভিড়

এরই প্রতিবাদে এদিন রামপুরহাট হাসপাতালে চিকিৎসক এবং ছাত্ররা মিলে একটি ধিক্কার মিছিল করেন। সহকারী অধ্যাপক, রামপুরহাট সরকারি মেডিকেল কলেজের পেনাল অ্যান্ড এথিক্স কমিটির সদস্য, পশ্চিমবঙ্গ মেডিকেল কাউন্সিলের ডাঃ স্বরূপ সাহা জানান নতুন যে আইন নিয়ে আসা হয়েছে আইন অতীব আশ্চর্যজনক। তাঁর ব্যাখ্যা, কোনও চিকিৎসক ইচ্ছে করে কোনও রোগীকে মেরে ফেলতে চান না। তবে অনেক সময় না চাইতেও রোগীর মৃত্যু হয়। সেই জন্য এত বড় শাস্তি কাম্য নয়। আর তারই প্রতিবাদে এই বিক্ষোভ দেখান চিকিৎসক এবং ছাত্ররা। তবে এইআন্দোলনের কারণে চিকিৎসা পরিষেবা বন্ধ হয়নি বলে জানা গিয়েছে।

সৌভিক রায়