Tag Archives: Fingerprint

Fingerprint E-Bike: ফিঙ্গারপ্রিন্টে চালু হবে ই-বাইক! তৈরি করে চমকে দিল পাথরপ্রতিমার ছেলে

দক্ষিণ ২৪ পরগনা: এবার পরিবেশবান্ধব ই-বাইক তৈরি করে তাক লাগাল পাথরপ্রতিমার এক আইটিআই কলেজ ছাত্র। ওই ছাত্রের নাম রেজাউল করিম মোল্লা। বাইকটি ফ্রিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে অন হবে। ফলে বাইক চুরির চেষ্টা সহজেই রোখা যাবে‌।

পাথরপ্রতিমার গঞ্জের বাজার আইটিআই কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের প্রজেক্ট প্রদর্শনীতে এই ই-বাইকটি সকলের সামনে প্রদর্শিত হয়েছে। এই বাইকের গতিবেগ ঘণ্টায় ১১০ কিলোমিটার। এই বাইকে লিথিয়াম-ফসফেট ব্যাটারি ব্যবহার করা হয়েছে। খুবই হালকা এবং পরিবেশ-বান্ধব এই বাইকটি চার্জ হবে দ্রুত। মোবাইলের মাধ্যমে এই বাইকটিকে পরিচালনা করা যাবে। জিপিএসের মাধ্যমে বাড়িতে বসেই জানা যাবে বাইকটি কোথায় কোন স্থানে আছে।

আর‌ও পড়ুন: আবারও মানবিক ভূমিকায় পুলিশ, রক্ষা পেল প্রাণ

নিজের কলেজের ছাত্রের এই উদ্ভাবনী চিন্তায় খুশি আইটিআই কলেজের অধ্যক্ষ অয়ন দত্ত। তিনি জানিয়েছেন, তাঁদের কলেজের ছাত্রের এই উদ্ভাবনী ভাবনা নজর কেড়েছে অনেকের। এই বাইকটি পরিবেশবান্ধব বাইক তৈরি হওয়ায় ভবিষ্যতে এই বাইকের চাহিদা হতে পারে বাজারে এমন মনে করছেন তিনি। পাথরপ্রতিমার প্রত্যন্ত এলাকার ছাত্রের এই সাফল্যে খুশি স্থানীয় বাসিন্দারাও। তার তৈরি এই নতুন বাইক দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে অনেকেই এসেছিলেন। নতুন এই বাইক তৈরি করে আপতত এলাকার হিরোতে পরিণত হয়েছেন তিনি।

নবাব মল্লিক

Malda News: ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়েও দেওয়া হত না রেশন! মালদহে ডিলারের এক লক্ষ টাকা জরিমানা।

সেবক দেবশর্মা, মালদহ- ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে স্লিপ দিলেও দেওয়া হতো না রেশন সামগ্রী। দীর্ঘ দুই থেকে তিন মাস ধরে চলছিল এই বেনিয়ম। রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে বিডিও-র কাছে ডেপুটেশন দেন এলাকাবাসী। এরপরেই তদন্তের ভিত্তিতে রেশন ডিলারের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ। এক লক্ষ টাকা জরিমানা। প্রশাসনিক তৎপরতায় খুশি উপভোক্তারা। যদিও বকেয়া দুইমাসের রেশন সামগ্রী এখনও  মেলেনি। দ্রুত বকেয়া রেশন সামগ্রীও পেয়ে যাবেন উপভোক্তারা আশ্বাস প্রশাসনের।

আরও পড়ুনঃ ‘ফ্রি-তে’ সেরে যাবে ডায়াবেটিস! সকাল-বিকেলের এই ছোট্ট কাজেই কাহিল হবে ব্লাডসুগার

মালদহের হরিশ্চন্দ্রপুর- ১ নম্বর ব্লকের বরুই গ্রাম পঞ্চায়েতের বিষণপুর এলাকার রেশন ডিলার শ্যামানন্দ সিংহ। ওই এলাকার উপভোক্তাদের অভিযোগ ছিল, তিনি দুই মাস ধরে ফিঙ্গারপ্রিন্ট নিয়ে নিচ্ছেন। নিয়ে স্লিপ দিয়ে দিচ্ছেন। কিন্তু, রেশন সামগ্রী দিচ্ছেন না। দুয়ারে রেশন প্রকল্পও সঠিকভাবে রূপায়িত হচ্ছে না। বারবার বলার পরেও কোন সুরাহা হয়নি। এরপরেই হরিশ্চন্দ্রপুর-১ নম্বর ব্লকের সমষ্টি উন্নয়ন আধিকারিক সৌমেন মন্ডলের কাছে গণ ডেপুটেশন দেন উপভোক্তারা।  এরপরেই বিডিও- র নির্দেশে তদন্তে নামে খাদ্য দফতর। এলাকায় গিয়ে উপভোক্তাদের অভিযোগ শোনেন তদন্তকারীরা। এরপরেই প্রথমের শোকজ এরপর ব্যক্তিগত শুনানি এবং শেষে উত্তর সন্তোষজনক না হওয়ায় ডিলারের বিরুদ্ধে আর্থিক জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হল। এক লক্ষ টাকা জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে অভিযুক্ত রেশন ডিলার শ্যামানন্দ সিংহকে।

উল্লেখ্য, এর আগেও একবার দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় ৫০ হাজার টাকা জরিমানার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। সেই জরিমানা মেটালেও দুর্নীতি বন্ধ হয়নি বলে প্রশাসনিক তদন্তে উঠে এসেছে। এদিকে, ওই রেশন দোকানের উপভোক্তাদের বর্তমানে অন্য দোকান থেকে মালপত্র নেওয়ার ব্যবস্থা করেছে প্রশাসন। এই মুহূর্তে অন্য ডিলারের কাছ থেকে নিয়ম মেনেই পাচ্ছেন রেশন সামগ্রী। কিন্তু, বকেয়া দুই মাসের সামগ্রী এখনও পাননি। প্রশাসনের পদক্ষেপে খুশি হলেও উপভোক্তাদের দাবি, তাঁদের অধিকারের বকেয়া সামগ্রী দ্রুত দিতে হবে। বকেয়া সামগ্রী উপভোক্তারা দ্রুত পেয়ে যাবেন আশ্বাস দিয়েছেন বিডিও।