Tag Archives: Gaza Israel War

Israel-Palestine War: ‘সেফ জোন’ খান ইউনিসেও ইজরায়েলের হামলা, গাজায় ফের আশ্রয়চ্যুত ১ লক্ষ ৮০ হাজার জন

গাজা: গাজা থেকে আরও প্রায় ১লক্ষ ৮০ হাজার বাসিন্দা ঠাঁই হারা হয়েছে৷ ইজরায়েল সরকার গাজার দক্ষিণসীমা খান ইউনিস থেকেও দূরে সরে যেতে বলেছে৷ তাঁদের আল-মাওয়াসির দিকে সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে৷

প্রসঙ্গত, ন মাস ধরে যুদ্ধতে গাজার বিস্তীর্ণ অঞ্চলকে জোড়পূর্বক ফাঁকা করে দেওয়া হয়েছে৷ তুলনামূলক ‘খান ইউনিস’ অঞ্চলকে নিরাপদ মনে করা হচ্ছিল৷

আরও পড়ুন: গাজার ‘সেফ জোনে’ বোমাবর্ষণ ইজরায়েল সেনার, নিহত প্রায় ৯২ জন

কিন্তু ইজরায়েল সূত্রে খবর, এখান থেকে সম্প্রতি পাঁচজন ইজরায়েলি বন্দির দেহ পাওয়া গিয়েছে৷ এর পর থেকে এই অঞ্চলেও যুদ্ধের তীব্রতা বেড়েছে৷

ইজরায়েলি সেনার পক্ষ থেকে দাবি করা হয়েছে, এখনও পর্যন্ত তাঁরা ওই অঞ্চলে প্রায় ১০০ জন হামাসের জঙ্গিকে মারতে সক্ষম হয়েছে৷ সেন্ট্রাল গাজার একটা স্কুলে ইজরায়েলি বিমান হানায় প্রায় ৩০ জনের মৃত্যু হয়েছিল, এর মধ্যে অনেকে শিশুও রয়েছে৷

ইজরায়েলি সেনা নিজেই খান ইউনিসের কয়েকটা জায়গাকে ‘নিরাপদ স্থান’ বলে ঘোষণা করেছিল৷ এবার তাঁরা একটা বিবৃতিতে জানিয়েছে, ওই স্থানেও তাঁরা হামলা চালাবে৷

আরও পড়ুন: গাজায় শিশু মৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক, যুদ্ধ শেষ হওয়া উচিত! নেতনিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর বললেন কমলা হ্যারিস

ইজরায়েলের প্রশাসনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ‘‘আমরা ওখানকার স্থানীয় সাধারণ মানুষকে আগাম সতর্ক করতে চাইছি৷ ওই অঞ্চল নিরাপদ অঞ্চল ছিল৷ কিন্তু হামাস ওই জায়গা সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের জন্য ব্যবহার করছে৷ তাই আমরা ওখানে হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করব৷ ওখানকার সাধারণ মানুষদের আগে থেকেই যুদ্ধস্থান ছেড়ে যাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে৷’’

রাষ্ট্রপুঞ্জের সূত্রে জানা যাচ্ছে এর ফলে চারদিনে গাজার দক্ষিণে প্রায় ১ লক্ষ আশি হাজার বাসিন্দা ঠাঁই হারা হয়েছে৷ এমনিতেই শরণার্থী শিবির গুলো অপুষ্টি, চিকিৎসার অভাবে ধুঁকছে৷ সেখানে কেবল চলছে প্রাণটুকু বাঁচানোর নিরন্তন লড়াই৷ এবার ‘নিরাপদ স্থান গাজার দক্ষিণও আর নিরাপদ রইল না৷

গাজার স্বাস্থমন্ত্রকের হিসেব অনুযায়ী, গাজায় ইজরায়েলি হামলায় এখনও পর্যন্ত ৩৯,১৭৫ জন বাসিন্দার মৃত্যু হয়েছে

Trump Slams Rivals: ‘‘অযোগ্য প্রশাসন দেশ চালাচ্ছে’’, নেতানুয়াহুকে পাশে বসিয়ে কমলা হ্যরিসকে তীব্র সমালোচনা ট্রাম্পের

ওয়াশিংটন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের মরসুমে মার্কিন কংগ্রেসে বক্তৃতা দিলেন ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু৷ সেখানে তিনি উষ্ণ আহ্বান পেয়েছেন৷ আর গত কাল, শুক্রবার ফ্লোরিডায় ডোনাল্ড ট্রাম্প দেখা করলেন নেতানিয়াহুর সঙ্গে৷ সেখানে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন পুনরায় মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে মধ্যপ্রাচ্যের শান্তির জন্য তিনি ও তাঁর সরকার কাজ করবেন৷

ট্রাম্পকে নেতানিয়াহুর পাশে বসে তিনি মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট হ্যারিসের তীব্র সমালোচনা করেন৷ সেখানে তিনি কমলা হ্যারিসকে বাইডেনের থেকেও খারাপ প্রশাসক হিসেবে উল্লেখ করেন৷

আরও পড়ুন:গাজার উপর ইজরায়েলের আগ্রাসনকে বর্বরতার আখ্যা, পশ্চিমি দেশগুলোর সমালোচনায় প্রিয়াঙ্কা গান্ধি ভাঢরা

এই সময় ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রীকে পাশে বসিয়ে ট্রাম্প বলেন, ‘‘দুঃখের বিষয়ে অযোগ্য লোকেরা আমাদের দেশ চালনা করছেন৷ আমাদের দল জিতে গেলে আমরা মধ্য এশিয়ার সমস্যা দ্রুত সমাধান করার চেষ্টা করব৷

আরও পড়ুন:গাজায় শিশু মৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক, যুদ্ধ শেষ হওয়া উচিত! নেতনিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর বললেন কমলা হ্যারিস

তিনি প্রচারঅভিযানের পর, এক বৈঠকে বিবৃতি দিয়ে বলেন, ‘‘আমাদের সরকার ক্ষমতকায় এলে মধ্যপ্রাচ্যে শান্তি পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকব৷’’ কয়েকদিন ধরেই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে বেশ কয়েকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ইহুদি বিরোধী কার্যকলাপ প্রকাশ পেয়েছে৷ তাও বন্ধ করবেন বলে কথা দিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প৷

প্রসঙ্গত, গাজার উপর ঘটে চলা নৃশংসতাকে, শিশু মৃত্যুর ঘটনাকে ‘আর মানবেন না’ বলে মন্তব্য করেন, কমলা হ্যারিস৷ গাজার সঙ্গে ইজরায়েলের শান্তি চুক্তি প্রতিষ্ঠার সপক্ষেও কথা বলেন হ্যারিস৷

এখন নেতানিয়াহুর মার্কিন সফর ও সে দেশের নির্বাচনের ফলাফলের উপর গাজা-ইজরায়েলের যুদ্ধ আদৌ নতুন কোনও মোড় নেয় কি না তাই দেখার৷

Gaza Suffering: গাজায় শিশু মৃত্যুর ঘটনা হৃদয়বিদারক, যুদ্ধ শেষ হওয়া উচিত! নেতনিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর বললেন কমলা হ্যারিস

ওয়াশিংটন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এবং ইজরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু বৃহস্পতিবার ওয়াশিংটনে হামাসের হাতে বন্দি থাকা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাসিন্দাদের মুক্তি প্রসঙ্গে বৈঠক করেন৷ সেখানে হামাস ও ইজরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে।

হোয়াইট হাউসে প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সঙ্গে বৈঠকের পর তিনি মন্তব্য করেছেন, আমরা যেমন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বন্দিদের মুক্তি নিয়ে ভাবছি, তেমনই গাজায় ঘটে চলা সংঘর্ষ বন্ধ করাও আমাদের লক্ষ্য৷

আরও পড়ুন: চিনকে আটকাতে ইসলামাবাদকে আর্থিক সাহায্য করতে চায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, বাজেটে বরাদ্দ হতে পারে প্রায় ১০০০ মিলিয়ন ডলার


তিনি আরও বলেন, ‘‘আমি হামাসের হাতে বন্দি থাকা পরিবারের সঙ্গে একাধিকবার দেখা করেছি৷ আশ্বাস দিয়েছি তাঁরা একা নয়৷ আমি সব সময় তাঁদের পাশে আছি৷ আমি এবং আমাদের প্রেসিডেন্ট জন বাইডেন, আমরা সব রকম চেষ্টা করছি ওদের কোনওভাবে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে আসার৷’’

আরও পড়ুন: গাজার ‘সেফ জোনে’ বোমাবর্ষণ ইজরায়েল সেনার, নিহত প্রায় ৯২ জন

এরই সঙ্গে তিনি গাজার নিরীহ মানুষদের সম্বন্ধে চিন্তা ব্যক্ত করলেন৷ সেখানে ইজরায়েল-হামাসের যুদ্ধে সেখানকার মৃত শিশুদের হৃদয়বিদারক দৃশ্য তাঁকে কষ্ট দিয়েছে, ‘‘ওখানের অবস্থা খুবই হৃদয়বিদারক৷ ওখানে প্রচুর নিরীহ ব্যক্তি মারা যাচ্ছে৷ প্রায় ২ মিলিয়নের মতো মানুষ ওখানে খাবার জলের অভাবে কষ্ট পাচ্ছেন৷

তিনি আরও বলেন, যে কোনও ধরনের ঘৃণা, হিংসাকে পশ্রয় দেওয়া উচিত নয়৷ আমাদের উচিত গাজায় শান্তি ফেরানোর উপরও নজর দেওয়া৷ আমি যে কোনও ধরনের হিংসা ও ঘৃণার বিরুদ্ধে৷

Israel-Palestine War:গাজার ‘সেফ জোনে’ বোমাবর্ষণ ইজরায়েল সেনার, নিহত প্রায় ৯২ জন

গাজা: গাজা ভূখন্ডে ইজরায়েলি হামলা নিয়ে সারা পৃথিবী জুড়ে নিন্দিত হয়েছে৷ এমনকি বন্ধু রাষ্ট্র আমেরিকাও যে রাফাতে ইজরায়েলের আক্রমণে খুব একটা যে খুশি নয়,তাও বিভিন্ন বিবৃতিতে বোঝা যাচ্ছে৷ কিন্তু ইজরায়েলের তরফ থেকে আক্রমণ থামানোর কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না৷ তাঁর মধ্যেই ১৪ জুলাই দক্ষিণ গাজা ভূখন্ডে ইজরায়েল আবার হামলা চালায়

যদিও ইজরায়েলি শীর্ষকর্তা থেকে জানানো হয়েছে, খান ইউনিস তথা মোহাম্মদ দেইফই ছিল এই হামলার মূল লক্ষ ছিল৷ মনে করা হয়, ইনিই ছিলেন ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের উপর হামাস হামলার অন্যতম প্রধান স্থপতি৷

আরও পড়ুন:  শনিবার ভূখণ্ডে ইজরায়েলের হানায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৭০, এসেছে শিশু মৃত্যুর খবরও, আহত বহু, বিশ্ব জুড়ে আবারও শুরু হয়েছে নিন্দার ঝড়

এই হামলায় দক্ষিণ ইজরায়েলে প্রায় ১২০০ লোক নিহত হয়েছিল৷ এরপর থেকেই ইজরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের সূত্রপাত হয়। তারপর থেকেই ইজরায়েল গাজার উপর লাগাতার হামলা চালায়৷ শিশু মৃত্যুর ঘটনা ক্রমাগত সামনে আসায় ইজরায়েলের বন্ধু দেশ আমেরিকাও নিন্দিত করেছে৷ শুধু তাই নয় এই নিয়ে ইজরায়েলকে সচেতনও করেছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র৷

আরও পড়ুন: ছুরির আঘাতে জার্মানিতে নিজের বিলাসবহুল প্রাসাদে মৃত রোলস রয়েসের প্রাক্তন ডিজাইনার ইয়ান ক্যামেরন

কিন্তু অনেকেই মনে করছেন আল মাওআসি অঞ্চলে ইজরায়েল যে বোমাবর্ষণ করেছিল সেই বোমা গুলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি  হয়েছিল৷ এই নিয়ে ইতিমধ্যেই আরও এক প্রস্তর নিন্দার ঝড় উঠতে শুরু হয়েছে৷ যদিও বোমগুলো নিশ্চিত ভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেরই কি না, তা এখনও নিশ্চয় করে বলা যাচ্ছে না৷

‘সেফ জোন’ বলে চিহ্ণিত অঞ্চলেই ইজরায়েল এই হামলা করেছে৷ সেখানকার স্বাস্থ্যমন্ত্রক সূত্রে খবর, এই বোমাবর্ষণে প্রায় ৯২ জন নিহত হন৷ আহতের সংখ্যা তিনশোরও বেশি৷

গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রনালয়ের সূ্ত্র অনুযায়ী, ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইজরায়েলের আক্রমণে এখনও পর্যন্ত প্রায় গাজায় ৩৮,৩০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন৷ আহতের সংখ্যা প্রায় ৮৮,০০০ এরও বেশি৷ গাজা ভূখন্ডে প্রায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ বাস করতেন৷ এই আগ্রাসনের ফলে তাঁদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশেরও বেশি মানুষকে তাঁদের ঘর-বাড়ি ছেড়ে অস্থায়ী তাবুতে আশ্রয় নিতে হয়েছে৷

Israel-Palestine War: শনিবার ভূখণ্ডে ইজরায়েলের হানায় নিহতের সংখ্যা প্রায় ৭০, এসেছে শিশু মৃত্যুর খবরও, আহত বহু, বিশ্ব জুড়ে আবারও শুরু হয়েছে নিন্দার ঝড়

গাজা: গাজা ভূখন্ডে ইজরায়েলি হামলা নিয়ে সারা পৃথিবী জুড়ে নিন্দিত হয়েছে৷ এমনকি বন্ধু রাষ্ট্র আমেরিকাও যে রাফাতে ইসরায়েলের আক্রমণে খুব একটা যে খুশি নয়,তাও বিভিন্ন বিবৃতিতে বোঝা যাচ্ছে৷ কিন্তু ইজরায়েলের তরফ থেকে আক্রমণ থামানোর কোনও লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না৷

এই প্রেক্ষাপটে শনিবার দক্ষিণ গাজা ভূখন্ডে ইজরায়েল আবার হামলা চালায়৷ গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে, এই হামলায় প্রায় ৭১ জন মানুষ নিহত হয়েছে৷ তার মধ্যে অনেক শিশুও রয়েছে৷ আহতের সংখ্যাও অনেক৷

আরও পড়ুন:মোদি-পুতিনের সাক্ষাৎ, প্রধানমন্ত্রীর রাশিয়া সফরে কোন কোন সুবিধা পাচ্ছে ভারত?

যদিও ইজরায়েলি শীর্ষকর্তা থেকে জানানো হয়েছে, খান ইউনিস তথা মোহাম্মদ দেইফই ছিল এই হামলার মূল লক্ষ ছিল৷ মনে করা হয়, ইনিই ছিলেন ৭ অক্টোবর ইজরায়েলের উপর হামাস হামলার অন্যতম প্রধান স্থপতি৷ এই হামলায় দক্ষিণ ইজরায়েলে প্রায় ১২০০ লোক নিহত হয়েছিল৷ এরপর থেকেই ইজরায়েল ও হামাসের যুদ্ধের সূত্রপাত হয়।

ইজরায়েলের এক কর্তা জানিয়েছেন, হামাসের আরও একজন শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব মারফত জানা যাচ্ছে, রাফা সালামাও এই হামলাযর লক্ষ্যবস্তু ছিলেন৷ তবে দুজনকে হত্যা করা সম্ভব হয়েছে কি না সেই বিষয়ে ইজরায়েলের তরফ থেকে এখনও কিছু জানানো হয়নি৷

আরও পড়ুন: মস্কো সফরে মোদি পেলেন সর্বোচ্চ বেসরকারি সম্মান, তালিকায় আছে আরও অনেক কিছু

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, এই হামলায় অন্তত ২৮৯ জন আহত হয়েছে৷ তাঁদের অনেককে নিকটবর্তী নাসের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। হাসপাতালে, অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের সাংবাদিকরা 40 টিরও বেশি মৃতদেহ দেখেছেন এবং তাঁদের মধ্যে অনেক প্রত্যক্ষদর্শীরাই হামলার বর্ণনা দিয়েছেন৷

ক্রমাগত ইজরায়েলি হামলায় প্রায় কয়েক হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়ে নিরাপত্তার সন্ধানে উপকূলীয় অঞ্চলে পালিয়ে গেছে৷ তাঁদের মধ্যে বেশিরভাগ জনই অস্থায়ী তাঁবুতে আশ্রয় নিয়েছেন।

গাজার স্বাস্থ্যমন্ত্রনালয়ের সূ্ত্র অনুযায়ী, ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইজরায়েলের আক্রমণে এখনও পর্যন্ত প্রায় গাজায় ৩৮,৩০০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন৷ আহতের সংখ্যা প্রায় ৮৮,০০০ এরও বেশি৷ গাজা ভূখন্ডে প্রায় ২.৩ মিলিয়ন মানুষ বাস করতেন৷ এই আগ্রাসনের ফলে তাঁদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশেরও বেশি মানুষকে তাঁদের ঘর-বাড়ি ছেড়ে অস্থায়ী তাবুতে আশ্রয় নিতে হয়েছে৷ সঙ্গে নানা ধরনের রোগ ও ব্যাপক ক্ষুধা তাঁদের গ্রাস করে নিচ্ছে৷