Tag Archives: General Knowledge Story

Passport-Visa: বিরাট ক্ষমতা! বিশ্বের কোথাও যেতে পাসপোর্ট-ভিসা কিচ্ছু লাগে না এই ৩ জনের! জানেন তাঁরা কারা? ৯৯% মানুষই ভুল উত্তর দিয়েছেন

*বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়েছে ১০২ বছর। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, সকলকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে কূটনৈতিক পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। তবে বিশ্বে এমন তিনজন রয়েছেন, যাঁদের কোথাও কখনও কোনও দেশে যেতে হলে পাসপোর্ট বা ভিসার প্রয়োজন হয় না।
*বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়েছে ১০২ বছর। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, সকলকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে কূটনৈতিক পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। তবে বিশ্বে এমন তিনজন রয়েছেন, যাঁদের কোথাও কখনও কোনও দেশে যেতে হলে পাসপোর্ট বা ভিসার প্রয়োজন হয় না।
*তারা এই তিনজনের কেউ বিদেশে যান, তখন কেউ তাঁদের পাসপোর্টের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে না। তা সত্ত্বেও তাঁদের পূর্ণ সম্মান দেওয়া হয়। আগে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় কাগজপত্র লাগবে এমন কোনও চুক্তি না থাকলেও, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে প্রতিটি দেশই পাসপোর্টের গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে।
*তারা এই তিনজনের কেউ বিদেশে যান, তখন কেউ তাঁদের পাসপোর্টের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে না। তা সত্ত্বেও তাঁদের পূর্ণ সম্মান দেওয়া হয়। আগে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় কাগজপত্র লাগবে এমন কোনও চুক্তি না থাকলেও, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে প্রতিটি দেশই পাসপোর্টের গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে।
*১৯২০ সালে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
*১৯২০ সালে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
*এখন পাসপোর্ট এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় ভ্রমণকারী ব্যক্তির অফিসিয়াল পরিচয়পত্র হয়ে উঠেছে। পাসপোর্টে থাকে নাম, ঠিকানা, বয়স, ছবি, নাগরিকত্ব ও স্বাক্ষর। তিনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেই ব্যক্তির পরিচয় জানার এটি একটি সহজ উপায় হয়ে ওঠে। এখন সব দেশই ই-পাসপোর্ট ইস্যু করে।
*এখন পাসপোর্ট এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় ভ্রমণকারী ব্যক্তির অফিসিয়াল পরিচয়পত্র হয়ে উঠেছে। পাসপোর্টে থাকে নাম, ঠিকানা, বয়স, ছবি, নাগরিকত্ব ও স্বাক্ষর। তিনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেই ব্যক্তির পরিচয় জানার এটি একটি সহজ উপায় হয়ে ওঠে। এখন সব দেশই ই-পাসপোর্ট ইস্যু করে।
*তবে এখনও এমন ৩ জন বিশেষ মানুষ রয়েছেন, যাদের পৃথিবীর কোথাও ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় না। এই তিনজন বিশেষ ব্যক্তি হলেন ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানী। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে এই সুবিধা ছিল প্রয়াত রানি এলিজাবেথের কাছে।
*তবে এখনও এমন ৩ জন বিশেষ মানুষ রয়েছেন, যাদের পৃথিবীর কোথাও ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় না। এই তিনজন বিশেষ ব্যক্তি হলেন ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানী। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে এই সুবিধা ছিল প্রয়াত রানি এলিজাবেথের কাছে।
*এলিজাবেথ যখন রানী ছিলেন, তখন তাঁর বিশেষ সুবিধা ছিল, কিন্তু তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছিল। ব্রিটেনে, প্রথম সম্মান রাজ সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তিকে দেওয়া হয়, কিন্তু রানির স্বামীকে সর্বদা রাজপুত্র বলা হত।
*এলিজাবেথ যখন রানী ছিলেন, তখন তাঁর বিশেষ সুবিধা ছিল, কিন্তু তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছিল। ব্রিটেনে, প্রথম সম্মান রাজ সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তিকে দেওয়া হয়, কিন্তু রানির স্বামীকে সর্বদা রাজপুত্র বলা হত।
*চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার পরপরই তাঁর সচিব দেশের পররাষ্ট্র দফতরের মাধ্যমে সব দেশে একটি বার্তা পাঠান। রাজা চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রধান, তাই তাকে পূর্ণ সম্মানের সঙ্গে যে কোনও জায়গায় যেতে দেওয়া উচিত। এ সময় যেন কোনও বাধা না থাকে।
*চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার পরপরই তাঁর সচিব দেশের পররাষ্ট্র দফতরের মাধ্যমে সব দেশে একটি বার্তা পাঠান। রাজা চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রধান, তাই তাকে পূর্ণ সম্মানের সঙ্গে যে কোনও জায়গায় যেতে দেওয়া উচিত। এ সময় যেন কোনও বাধা না থাকে।
*ব্রিটিশ রাজার এই অধিকার আছে, কিন্তু তার স্ত্রীর নেই। অন্য দেশে যাওয়ার সময় তাঁদের কনস্যুলার পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। একইভাবে রাজপরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদেরও কূটনৈতিক পাসপোর্ট রাখার অধিকার রয়েছে। এ ধরনের পাসপোর্ট তাঁদের বিশেষ সম্মান দেয়।
*ব্রিটিশ রাজার এই অধিকার আছে, কিন্তু তার স্ত্রীর নেই। অন্য দেশে যাওয়ার সময় তাঁদের কনস্যুলার পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। একইভাবে রাজপরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদেরও কূটনৈতিক পাসপোর্ট রাখার অধিকার রয়েছে। এ ধরনের পাসপোর্ট তাঁদের বিশেষ সম্মান দেয়।
*কেন এবং কীভাবে জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞী এই সুবিধা পেয়েছিলেন? জাপানের বর্তমান সম্রাট হলেন নারুহিতো। তাঁর স্ত্রী মাসাকো ওওয়াতা জাপানের সম্রাজ্ঞী ছিলেন। তাঁর বাবা আকিহিতো পদত্যাগ করার পর তিনি এই পদ গ্রহণ করেন।
*কেন এবং কীভাবে জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞী এই সুবিধা পেয়েছিলেন? জাপানের বর্তমান সম্রাট হলেন নারুহিতো। তাঁর স্ত্রী মাসাকো ওওয়াতা জাপানের সম্রাজ্ঞী ছিলেন। তাঁর বাবা আকিহিতো পদত্যাগ করার পর তিনি এই পদ গ্রহণ করেন।
*যতদিন তাঁর বাবা জাপানের সম্রাট ছিলেন, ততদিন তাঁর এবং স্ত্রীর পাসপোর্ট রাখার প্রয়োজন ছিল না। ৮৮ বছর বয়সী আকিহিতো ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাপানের সম্রাট ছিলেন, পরে তিনি অবসরের সিদ্ধান্ত নেন। এ অবস্থায় এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণের সময় তাদের কনস্যুলার পাসপোর্ট বহন করতে হয়।
*যতদিন তাঁর বাবা জাপানের সম্রাট ছিলেন, ততদিন তাঁর এবং স্ত্রীর পাসপোর্ট রাখার প্রয়োজন ছিল না। ৮৮ বছর বয়সী আকিহিতো ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাপানের সম্রাট ছিলেন, পরে তিনি অবসরের সিদ্ধান্ত নেন। এ অবস্থায় এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণের সময় তাদের কনস্যুলার পাসপোর্ট বহন করতে হয়।
*জাপানের সরকারি নথিপত্রে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে তাদের সম্রাট ও সম্রাজ্ঞীর জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থা চালু করে বিদেশ মন্ত্রক। জাপানের বিদেশ মন্ত্রক এবং ব্রিটেনের রাজার সচিবালয় এই তিনজনের বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশকে আগাম তথ্য জানায়।
*জাপানের সরকারি নথিপত্রে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে তাদের সম্রাট ও সম্রাজ্ঞীর জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থা চালু করে বিদেশ মন্ত্রক। জাপানের বিদেশ মন্ত্রক এবং ব্রিটেনের রাজার সচিবালয় এই তিনজনের বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশকে আগাম তথ্য জানায়।
*বিশ্বের সব প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট বহন করতে হয়। তাদের পাসপোর্ট কাউন্সিলর পাসপোর্ট। এই নেতাদের সুরক্ষা চেক এবং অন্যান্য পদ্ধতি থেকেও ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভারতে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়।
*বিশ্বের সব প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট বহন করতে হয়। তাদের পাসপোর্ট কাউন্সিলর পাসপোর্ট। এই নেতাদের সুরক্ষা চেক এবং অন্যান্য পদ্ধতি থেকেও ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভারতে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়।

Knowledge Story: বলুন তো, পৃথিবীর কোন দেশে প্রায় ১০০ বছর একটি শিশুরও জন্ম হয়নি! কী এমন কারণ? জানলে চমকে যাবেন

ড্রিম সিটি- অর্থাৎ স্বপ্নের শহর, যা নিয়ে সকলেরই ভীষণই কৌতুহল থাকে৷ আপনি যখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে জানবেন, তখন আপনি এমন অনেক তথ্য পাবেন যা শুনলে প্রচন্ড অবাকও হয়ে যেতে পারেন। আপনি কি জানেন, হল গত ৯৫ বছরে কোনও দেশে কোনও শিশুর জন্ম হয়নি। শুধু তাই নয়, এখানে কেউ স্থায়ী নাগরিকত্ব পায় না, সেখানে বসবাসকারী সবাই অস্থায়ী নাগরিকত্ব পায়। এমন একটি শহর কিন্তু অনেকেরই স্বপ্নের শহর৷
ড্রিম সিটি- অর্থাৎ স্বপ্নের শহর, যা নিয়ে সকলেরই ভীষণই কৌতুহল থাকে৷ আপনি যখন বিশ্বের বিভিন্ন দেশ সম্পর্কে জানবেন, তখন আপনি এমন অনেক তথ্য পাবেন যা শুনলে প্রচন্ড অবাকও হয়ে যেতে পারেন। আপনি কি জানেন, হল গত ৯৫ বছরে কোনও দেশে কোনও শিশুর জন্ম হয়নি। শুধু তাই নয়, এখানে কেউ স্থায়ী নাগরিকত্ব পায় না, সেখানে বসবাসকারী সবাই অস্থায়ী নাগরিকত্ব পায়। এমন একটি শহর কিন্তু অনেকেরই স্বপ্নের শহর৷
এই পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের রহস্যময় জিনিস বিদ্যমান। এখানে এমন একটি দেশ রয়েছে যা তার খুব অদ্ভুত তথ্যের জন্য পরিচিত। এটি রোমান ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্মের সমস্ত ধর্মীয় নেতাদের বাড়ি এবং পোপ দ্বারা শাসিত হয়। এতদসত্ত্বেও এদেশের কিছু বিষয় বিস্ময়কর। এ সম্পর্কে জানলে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন।
এই পৃথিবীতে বিভিন্ন ধরনের রহস্যময় জিনিস বিদ্যমান। এখানে এমন একটি দেশ রয়েছে যা তার খুব অদ্ভুত তথ্যের জন্য পরিচিত। এটি রোমান ক্যাথলিক খ্রিস্টান ধর্মের সমস্ত ধর্মীয় নেতাদের বাড়ি এবং পোপ দ্বারা শাসিত হয়। এতদসত্ত্বেও এদেশের কিছু বিষয় বিস্ময়কর। এ সম্পর্কে জানলে আপনি হতবাক হয়ে যাবেন।
এদেশে একটি শিশুও জন্মায়নি। এই দেশটি গঠিত হয়েছিল ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ সালে। আশ্চর্যের বিষয় হল, ৯৫ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানে একটিও সন্তানের জন্ম হয়নি। এর পেছনের কারণ আরও অবাক করার মতো।
এদেশে একটি শিশুও জন্মায়নি। এই দেশটি গঠিত হয়েছিল ১১ ফেব্রুয়ারি ১৯২৯ সালে। আশ্চর্যের বিষয় হল, ৯৫ বছর পেরিয়ে গেলেও এখানে একটিও সন্তানের জন্ম হয়নি। এর পেছনের কারণ আরও অবাক করার মতো।
অতি-পরিচিত এই দেশের নাম ভ্যাটিকান সিটি। এটি বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে পরিচিত। এটা বিশ্বাস করা হয় যে বিশ্বের সমস্ত ক্যাথলিক গির্জা এবং ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের শিকড় এখান থেকেই। ক্যাথলিক চার্চ এবং এর পুরোহিত এবং বিশ্বের প্রধান ধর্মীয় নেতারা এখান থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়।
অতি-পরিচিত এই দেশের নাম ভ্যাটিকান সিটি। এটি বিশ্বের ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে পরিচিত। এটা বিশ্বাস করা হয় যে বিশ্বের সমস্ত ক্যাথলিক গির্জা এবং ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের শিকড় এখান থেকেই। ক্যাথলিক চার্চ এবং এর পুরোহিত এবং বিশ্বের প্রধান ধর্মীয় নেতারা এখান থেকে নিয়ন্ত্রিত হয়।
বলা হয় যে ভ্যাটিকান সিটিতে একটি হাসপাতাল না খোলার সিদ্ধান্তটি তার ছোট আকার এবং আশেপাশের এলাকায় মানসম্পন্ন চিকিৎসা সুবিধার নৈকট্যের কারণে হয়েছিল। ভ্যাটিকান সিটির আয়তন মাত্র ১১৮ একর। সমস্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য রোমের ক্লিনিক এবং হাসপাতালে যেতে হবে। এখানে ডেলিভারি রুম না থাকায় কেউ সন্তান জন্ম দিতে পারে না।
বলা হয় যে ভ্যাটিকান সিটিতে একটি হাসপাতাল না খোলার সিদ্ধান্তটি তার ছোট আকার এবং আশেপাশের এলাকায় মানসম্পন্ন চিকিৎসা সুবিধার নৈকট্যের কারণে হয়েছিল। ভ্যাটিকান সিটির আয়তন মাত্র ১১৮ একর। সমস্ত রোগীদের চিকিৎসার জন্য রোমের ক্লিনিক এবং হাসপাতালে যেতে হবে। এখানে ডেলিভারি রুম না থাকায় কেউ সন্তান জন্ম দিতে পারে না।
ভ্যাটিকান পোপ এবং তাঁর প্রাসাদের নিরাপত্তায় সুইস আর্মি থেকে প্রায় ১৩০ জনকে নিয়ে গঠিত। তাঁদের বয়স ৩০ বছরেরও কম। ভ্যাটিকান সিটিতে গণপরিবহনেরও অভাব রয়েছে। পণ্য পরিবহনের জন্য শুধুমাত্র ৩০০ মিটার দীর্ঘ রেলপথ ব্যবহার করা হয়।
ভ্যাটিকান পোপ এবং তাঁর প্রাসাদের নিরাপত্তায় সুইস আর্মি থেকে প্রায় ১৩০ জনকে নিয়ে গঠিত। তাঁদের বয়স ৩০ বছরেরও কম। ভ্যাটিকান সিটিতে গণপরিবহনেরও অভাব রয়েছে। পণ্য পরিবহনের জন্য শুধুমাত্র ৩০০ মিটার দীর্ঘ রেলপথ ব্যবহার করা হয়।
এখানে স্বাভাবিক প্রসব হয় না বা হতে দেওয়া হয় না। এখানে যখন কোনও নারী গর্ভবতী হয় এবং প্রসবের তারিখ কাছাকাছি চলে আসে, তখন এখানকার নিয়ম অনুযায়ী সন্তান প্রসব না করা পর্যন্ত তাকে এখান থেকে চলে যেতে হবে। এই নিয়ম খুবই কঠোর। ভ্যাটিকান সিটিতে ৯৫ বছরে একটিও শিশুর জন্ম হয়নি। এখানে কোনও হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়নি। হাসপাতাল নির্মাণের জন্য একাধিকবার অনুরোধ করা হলেও প্রতিবারই তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। এখানে কেউ গুরুতর অসুস্থ হলে বা কোনও নারী গর্ভবতী হলে তাকে রোমের কোনও হাসপাতালে পাঠানো হয় বা তাকে তার দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।
এখানে স্বাভাবিক প্রসব হয় না বা হতে দেওয়া হয় না। এখানে যখন কোনও নারী গর্ভবতী হয় এবং প্রসবের তারিখ কাছাকাছি চলে আসে, তখন এখানকার নিয়ম অনুযায়ী সন্তান প্রসব না করা পর্যন্ত তাকে এখান থেকে চলে যেতে হবে। এই নিয়ম খুবই কঠোর। ভ্যাটিকান সিটিতে ৯৫ বছরে একটিও শিশুর জন্ম হয়নি। এখানে কোনও হাসপাতাল নির্মাণ করা হয়নি। হাসপাতাল নির্মাণের জন্য একাধিকবার অনুরোধ করা হলেও প্রতিবারই তা প্রত্যাখ্যান করা হয়েছে। এখানে কেউ গুরুতর অসুস্থ হলে বা কোনও নারী গর্ভবতী হলে তাকে রোমের কোনও হাসপাতালে পাঠানো হয় বা তাকে তার দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।
এর আইনি কারণও রয়েছে। ভ্যাটিকান সিটিতে কেউ স্থায়ী নাগরিকত্ব পায় না, এখানে বসবাসকারী সমস্ত মানুষ শুধুমাত্র তাদের মেয়াদকালের জন্য এখানে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা অস্থায়ী নাগরিকত্ব পাবে। এ কারণে এখানে এমন শিশুর জন্ম হয় না যারা ভবিষ্যতে স্থায়ী নাগরিকত্ব পেতে পারে।
এর আইনি কারণও রয়েছে। ভ্যাটিকান সিটিতে কেউ স্থায়ী নাগরিকত্ব পায় না, এখানে বসবাসকারী সমস্ত মানুষ শুধুমাত্র তাদের মেয়াদকালের জন্য এখানে থাকবে, ততক্ষণ পর্যন্ত তারা অস্থায়ী নাগরিকত্ব পাবে। এ কারণে এখানে এমন শিশুর জন্ম হয় না যারা ভবিষ্যতে স্থায়ী নাগরিকত্ব পেতে পারে।
বলা হয়ে থাকে যে ভ্যাটিকানের বাসিন্দারা প্রচুর মদ পান করেন। ভ্যাটিকানের গড় বাসিন্দা প্রতি বছর একটি আশ্চর্যজনক ৭৪ লিটার ওয়াইন পান করে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের অনেক কারণ রয়েছে। শহরের একমাত্র সুপার মার্কেটে মদ প্রায় করমুক্ত পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে এর ব্যবহারও বেশি।
বলা হয়ে থাকে যে ভ্যাটিকানের বাসিন্দারা প্রচুর মদ পান করেন। ভ্যাটিকানের গড় বাসিন্দা প্রতি বছর একটি আশ্চর্যজনক ৭৪ লিটার ওয়াইন পান করে। অতিরিক্ত অ্যালকোহল সেবনের অনেক কারণ রয়েছে। শহরের একমাত্র সুপার মার্কেটে মদ প্রায় করমুক্ত পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে এর ব্যবহারও বেশি।
রোমান ক্যাথলিক ধর্মের সঙ্গে যুক্ত সিনিয়র পাদ্রী সহ ভ্যাটিকানে মাত্র ৮০০-৯০০ লোক বাস করে। ভ্যাটিকান সিটিতে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেলস্টেশনও রয়েছে। স্টেশনটিতে ৩০০ মিটার লম্বা দুটি ট্র্যাক রয়েছে এবং সিটা ভ্যাটিকানো নামে একটি স্টেশন এবং রেলওয়ে স্টেশনগুলি পোপ পিয়াস একাদশের শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল। এটি শুধুমাত্র পণ্য বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
রোমান ক্যাথলিক ধর্মের সঙ্গে যুক্ত সিনিয়র পাদ্রী সহ ভ্যাটিকানে মাত্র ৮০০-৯০০ লোক বাস করে। ভ্যাটিকান সিটিতে বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেলস্টেশনও রয়েছে। স্টেশনটিতে ৩০০ মিটার লম্বা দুটি ট্র্যাক রয়েছে এবং সিটা ভ্যাটিকানো নামে একটি স্টেশন এবং রেলওয়ে স্টেশনগুলি পোপ পিয়াস একাদশের শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল। এটি শুধুমাত্র পণ্য বহনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
ভ্যাটিকান সিটি মাত্র ০.৪৪ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ভ্যাটিকান সিটি অবশ্যই একটি সার্বভৌম দেশ, তবে এটি ইতালির মধ্যে একটি ছোট অঞ্চল। এদেশে পোপের পবিত্র সরকার চলে। এটি সারা বিশ্বের রোমান ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের দ্বারা সম্মানিত। ভ্যাটিকান সিটিই একমাত্র দেশ যেখানে কোনও কারাগার নেই, যদিও সেখানে কিছু প্রাক-বিচার আটক সেল রয়েছে। দণ্ডিত এবং কারাগারে দণ্ডিত ব্যক্তিদের ল্যাটারান চুক্তি অনুসারে ইতালীয় কারাগারে রাখা হয়। কারাদণ্ডের খরচ ভ্যাটিকান সরকার বহন করে।
ভ্যাটিকান সিটি মাত্র ০.৪৪ বর্গ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ভ্যাটিকান সিটি অবশ্যই একটি সার্বভৌম দেশ, তবে এটি ইতালির মধ্যে একটি ছোট অঞ্চল। এদেশে পোপের পবিত্র সরকার চলে। এটি সারা বিশ্বের রোমান ক্যাথলিক খ্রিস্টানদের দ্বারা সম্মানিত। ভ্যাটিকান সিটিই একমাত্র দেশ যেখানে কোনও কারাগার নেই, যদিও সেখানে কিছু প্রাক-বিচার আটক সেল রয়েছে। দণ্ডিত এবং কারাগারে দণ্ডিত ব্যক্তিদের ল্যাটারান চুক্তি অনুসারে ইতালীয় কারাগারে রাখা হয়। কারাদণ্ডের খরচ ভ্যাটিকান সরকার বহন করে।

Knowledge Story: ঘনিয়ে আসছে সময়…! পৃথিবী ধ্বংসের দিন কি দোড়গোড়ায়? ভয়ঙ্কর বিপর্যয় নিয়ে যা বললেন বিজ্ঞানীরা…

পৃথিবীতে বিপর্যয় সম্পর্কে বিভিন্ন দাবি করা হয়। কখন এক হাজার বছর পর আবার কখনও এক লাখ বছর পর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। কিন্তু এর আসলসত্য কি?
পৃথিবীতে বিপর্যয় সম্পর্কে বিভিন্ন দাবি করা হয়। কখন এক হাজার বছর পর আবার কখনও এক লাখ বছর পর ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়। কিন্তু এর আসলসত্য কি?
বিজ্ঞানীরা এই সম্পর্কে কি মনে করেন? পৃথিবীর ধ্বংসের তারিখ কি সত্যিই ঘনিয়ে আসছে? পৃথিবীতে প্রলয় কিভাবে আসবে? আসুন জেনে নিন সঠিক তথ্য৷
বিজ্ঞানীরা এই সম্পর্কে কি মনে করেন? পৃথিবীর ধ্বংসের তারিখ কি সত্যিই ঘনিয়ে আসছে? পৃথিবীতে প্রলয় কিভাবে আসবে? আসুন জেনে নিন সঠিক তথ্য৷
নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,পৃথিবীর শেষ সম্ভবত সূর্যের কারণেই হবে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে এখন থেকে প্রায় এক বিলিয়ন বছর পরে এমন পরিস্থিতি ঘটবে।
নেচার জিওসায়েন্সে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে,পৃথিবীর শেষ সম্ভবত সূর্যের কারণেই হবে। বিজ্ঞানীরা অনুমান করেছেন যে এখন থেকে প্রায় এক বিলিয়ন বছর পরে এমন পরিস্থিতি ঘটবে।
কারণ সূর্যের বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে বাষ্পীভূত করবে। সব অক্সিজেন শুষে নেবে। এর ফলে প্রাণীদের অক্সিজেন পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং সবাই মারা যাবে। পৃথিবী শুধু একটি অনুর্বর শিলা প্রদর্শিত হবে।
কারণ সূর্যের বিকিরণ পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলকে বাষ্পীভূত করবে। সব অক্সিজেন শুষে নেবে। এর ফলে প্রাণীদের অক্সিজেন পাওয়া বন্ধ হয়ে যাবে এবং সবাই মারা যাবে। পৃথিবী শুধু একটি অনুর্বর শিলা প্রদর্শিত হবে।
গবেষকদের মতে, সূর্য থেকে নির্গত বিকিরণ আগামী সময়ে বায়ুমণ্ডল থেকে অক্সিজেন দূর করতে শুরু করবে। এর পরে, পৃথিবীতে কার্বনের ধোঁয়া দ্রুত বাড়তে শুরু করবে, যার কারণে মানুষ, প্রাণী এমনকি গাছপালাও আর থাকবে না। সাগরের জল শুকিয়ে যাবে।
গবেষকদের মতে, সূর্য থেকে নির্গত বিকিরণ আগামী সময়ে বায়ুমণ্ডল থেকে অক্সিজেন দূর করতে শুরু করবে। এর পরে, পৃথিবীতে কার্বনের ধোঁয়া দ্রুত বাড়তে শুরু করবে, যার কারণে মানুষ, প্রাণী এমনকি গাছপালাও আর থাকবে না। সাগরের জল শুকিয়ে যাবে।
প্রথমত, পৃথিবী দ্রুত উত্তপ্ত হবে এবং বায়ুমণ্ডলে কার্বনেট-সিলিকেটের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। ফলে এমন এক সময় আসবে যখন বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হবে।এর ফলে পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা৷
প্রথমত, পৃথিবী দ্রুত উত্তপ্ত হবে এবং বায়ুমণ্ডলে কার্বনেট-সিলিকেটের পরিমাণ দ্রুত বৃদ্ধি পাবে। ফলে এমন এক সময় আসবে যখন বিপর্যয়ের পরিস্থিতি তৈরি হবে।এর ফলে পৃথিবী ধ্বংস হবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা৷
এরপর পৃথিবী খুব দ্রুত শীতল হতে শুরু করবে। হিমবাহ গলে যাবে এবং সমগ্র পৃথিবী জলে তলিয়ে যাবে। মাত্র কয়েকটা জায়গা থাকবে যেখানে জল থাকবে না। হাজার বছর পর পৃথিবী বরফের বল হতে শুরু করবে। তখন পৃথিবীর চারপাশে শুধু তুষার থাকবে।
এরপর পৃথিবী খুব দ্রুত শীতল হতে শুরু করবে। হিমবাহ গলে যাবে এবং সমগ্র পৃথিবী জলে তলিয়ে যাবে। মাত্র কয়েকটা জায়গা থাকবে যেখানে জল থাকবে না। হাজার বছর পর পৃথিবী বরফের বল হতে শুরু করবে। তখন পৃথিবীর চারপাশে শুধু তুষার থাকবে।
 সমুদ্র এবং ভূমি একে অপরের সঙ্গে মিশে যেতে দেখা যাবে। এ থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে সূর্য মাধ্যাকর্ষণ এবং শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস, একদিন পৃথিবী ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আমাদের পৃথিবীকে গ্রাস করবে। তবে বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে এখনই অযথা ভয় পেতে বারণ করছেন৷
সমুদ্র এবং ভূমি একে অপরের সঙ্গে মিশে যেতে দেখা যাবে। এ থেকে আপনি বুঝতে পারবেন যে সূর্য মাধ্যাকর্ষণ এবং শক্তির একটি অপরিহার্য উৎস, একদিন পৃথিবী ধ্বংসের কারণ হয়ে উঠবে। এভাবেই ধীরে ধীরে আমাদের পৃথিবীকে গ্রাস করবে। তবে বিজ্ঞানীরা এই নিয়ে এখনই অযথা ভয় পেতে বারণ করছেন৷

Knowledge Story: নিমেষেই মেরে ফেলে বহু মানুষকে! বলুন তো, সবচেয়ে ‘বিপজ্জনক’ প্রাণী কোনটি? ৯৯% মানুষ উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম!

বেশিরভাগ মানুষই কোনও না কোনও প্রাণীকে ভয় পায়। কেউ কেউ সাপ দেখে কেঁপে ওঠে, আবার কেউ কেউ খাঁচার ভিতরে থাকা সিংহ দেখেও ভয় পায়। এমনকি অনেকে আবার আরশোলা এবং টিকটিকিকেও ভয় পান। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী কোনটি? যা বেশিরভাগ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়।
বেশিরভাগ মানুষই কোনও না কোনও প্রাণীকে ভয় পায়। কেউ কেউ সাপ দেখে কেঁপে ওঠে, আবার কেউ কেউ খাঁচার ভিতরে থাকা সিংহ দেখেও ভয় পায়। এমনকি অনেকে আবার আরশোলা এবং টিকটিকিকেও ভয় পান। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী কোনটি? যা বেশিরভাগ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়।
আপনি যদি সাপ, বিছা বা সিংহ ভাবছেন, তাহলে একেবারেই না। এর নাম জানলে আপনিও অবাক হবেন। আমাদের বাড়ির আশেপাশে থাকা এই প্রাণীটি বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষকে শিকার করে।
আপনি যদি সাপ, বিছা বা সিংহ ভাবছেন, তাহলে একেবারেই না। এর নাম জানলে আপনিও অবাক হবেন। আমাদের বাড়ির আশেপাশে থাকা এই প্রাণীটি বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষকে শিকার করে।
বিবিসি সায়েন্স ফোকাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি হিসেব অনুযায়ী পৃথিবীতে মোট ১.২ মিলিয়ন প্রজাতি রয়েছে। কিন্তু আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী কোনটি? যা সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে, তাহলে হয়তো আপনার উত্তর হতে পারে সাপ,বিছা, সিংহ, কুমির বা হাঙর।
বিবিসি সায়েন্স ফোকাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি হিসেব অনুযায়ী পৃথিবীতে মোট ১.২ মিলিয়ন প্রজাতি রয়েছে। কিন্তু আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী কোনটি? যা সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে, তাহলে হয়তো আপনার উত্তর হতে পারে সাপ,বিছা, সিংহ, কুমির বা হাঙর।
 কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে হাঙ্গর প্রতি বছর মাত্র ৭০ জন মানুষকে হত্যা করে। কিন্তু এমন একটি প্রাণী রয়েছে যা প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে।
কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে হাঙ্গর প্রতি বছর মাত্র ৭০ জন মানুষকে হত্যা করে। কিন্তু এমন একটি প্রাণী রয়েছে যা প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে।
মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী৷ মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে প্রাণঘাতি প্রাণী, যা ম্যালেরিয়ার মতো রোগ ছড়ায় এবং প্রতি বছর ৭২৫,০০০ মানুষকে হত্যা করে। এই ক্ষুদ্রতম আকারের প্রাণীটির সারা বিশ্বে ৩,০০০ টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, এনসেফালাইটিস, এলিফ্যান্টিয়াসিস, হলুদ জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস এবং জিকা ভাইরাসের মতো রোগ স্ত্রী মশার কামড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী৷ মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে প্রাণঘাতি প্রাণী, যা ম্যালেরিয়ার মতো রোগ ছড়ায় এবং প্রতি বছর ৭২৫,০০০ মানুষকে হত্যা করে। এই ক্ষুদ্রতম আকারের প্রাণীটির সারা বিশ্বে ৩,০০০ টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, এনসেফালাইটিস, এলিফ্যান্টিয়াসিস, হলুদ জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস এবং জিকা ভাইরাসের মতো রোগ স্ত্রী মশার কামড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা তাদের কবলে রয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে, আফ্রিকার দেশগুলোতে এদের প্রকোপ অনেক বেশি। আর বিশ্বে মশার কামড়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু এখানেই ঘটে। বিশ্বের ৯৬ শতাংশ মৃত্যু আফ্রিকান অঞ্চলে মশার কারণে ঘটে।
অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা তাদের কবলে রয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে, আফ্রিকার দেশগুলোতে এদের প্রকোপ অনেক বেশি। আর বিশ্বে মশার কামড়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু এখানেই ঘটে। বিশ্বের ৯৬ শতাংশ মৃত্যু আফ্রিকান অঞ্চলে মশার কারণে ঘটে।
মশারা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা এবং আমরা যে CO2 ত্যাগ করি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাদের সংক্রমণ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশারি ব্যবহার করা। ঘরে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে থাকুন। বাড়ির আশেপাশে জল জমতে দেবেন না। বিশেষ করে গরম ও বৃষ্টির দিনে এদের প্রকোপ আরও বেশি থাকে।
মশারা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা এবং আমরা যে CO2 ত্যাগ করি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাদের সংক্রমণ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশারি ব্যবহার করা। ঘরে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে থাকুন। বাড়ির আশেপাশে জল জমতে দেবেন না। বিশেষ করে গরম ও বৃষ্টির দিনে এদের প্রকোপ আরও বেশি থাকে।

Knowledge Story: সময় কি ফুরিয়ে আসছে…! পৃথিবীতে জীবন আর কতদিন? কবে শেষ হচ্ছে? ভয়ঙ্কর তথ্য ফাঁস বিজ্ঞানীদের

উন্নয়নের অন্ধ দৌড়ে সারা বিশ্ব প্রতিদিনই নতুন নতুন আবিষ্কারে ব্যস্ত। কিন্তু, এর মাধ্যমে আমরা জলবায়ুর অনেক ক্ষতি করছি। জলবায়ুর ক্ষতির কারণে পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রাণী ও উদ্ভিদ-সহ মানুষের স্বাস্থ্য এবং আমাদের গ্রহের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
উন্নয়নের অন্ধ দৌড়ে সারা বিশ্ব প্রতিদিনই নতুন নতুন আবিষ্কারে ব্যস্ত। কিন্তু, এর মাধ্যমে আমরা জলবায়ুর অনেক ক্ষতি করছি। জলবায়ুর ক্ষতির কারণে পৃথিবীতে বসবাসকারী প্রাণী ও উদ্ভিদ-সহ মানুষের স্বাস্থ্য এবং আমাদের গ্রহের নিরাপত্তা হুমকির সম্মুখীন হচ্ছে।
 বিজ্ঞানীদের মতে, আমরা পৃথিবীর নিরাপত্তার ৭টি সীমা অতিক্রম করেছি। বর্তমানে আমরা জলবায়ুর 8টি নিরাপদ সীমার সর্বশেষে বসবাস করছি। তাই, প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য পূরণের জন্য বিশ্বের দেশগুলো দ্রুত একসঙ্গে কাজ শুরু করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, আমরা পৃথিবীর নিরাপত্তার ৭টি সীমা অতিক্রম করেছি। বর্তমানে আমরা জলবায়ুর 8টি নিরাপদ সীমার সর্বশেষে বসবাস করছি। তাই, প্যারিস চুক্তির লক্ষ্য পূরণের জন্য বিশ্বের দেশগুলো দ্রুত একসঙ্গে কাজ শুরু করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে মোট ৮টি প্রাকৃতিক সুরক্ষা স্তর রয়েছে। এই স্তরটি কেবল মানুষ এবং পৃথিবীতে বসবাসকারী সমস্ত প্রাণী এবং গাছপালাকে সুরক্ষা দেয় না বরং তাদের সুস্থও রাখে।
বিজ্ঞানীদের মতে, পৃথিবীতে মোট ৮টি প্রাকৃতিক সুরক্ষা স্তর রয়েছে। এই স্তরটি কেবল মানুষ এবং পৃথিবীতে বসবাসকারী সমস্ত প্রাণী এবং গাছপালাকে সুরক্ষা দেয় না বরং তাদের সুস্থও রাখে।
নেচার জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণাটি সারা বিশ্বের ৪০ জনেরও বেশি বিজ্ঞানীর একটি দল করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আমাদের গ্রহ এখন আর মানুষের বসবাসের উপযোগী নয়। গবেষকদের মতে, মানুষ পৃথিবীকে নিরাপদ রাখার প্রতিটি সীমা অতিক্রম করেছে। বর্তমান পরিস্থিতি দেখে বিজ্ঞানীরা মানুষের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
নেচার জার্নালে প্রকাশিত এই গবেষণাটি সারা বিশ্বের ৪০ জনেরও বেশি বিজ্ঞানীর একটি দল করেছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, আমাদের গ্রহ এখন আর মানুষের বসবাসের উপযোগী নয়। গবেষকদের মতে, মানুষ পৃথিবীকে নিরাপদ রাখার প্রতিটি সীমা অতিক্রম করেছে। বর্তমান পরিস্থিতি দেখে বিজ্ঞানীরা মানুষের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
গবেষণার ফলাফল খুবই উদ্বেগজনক৷ যা পৃথিবী এবং এখানে বসবাসকারী প্রতিটি জীব প্রজাতির নিরাপত্তা প্রদান করে, তা হলে আমাদের এবং আমাদের গ্রহের কী হবে তা কল্পনা করা কঠিন নয়। নিবন্ধে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা বলছেন যে জলবায়ু 1-C সীমা অতিক্রম করেছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যে পরিবর্তিত জলবায়ুতে অসুরক্ষিত হয়ে পড়েছে। পটসডাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট রিসার্চের অধ্যাপক জোহান রকস্ট্রোমের মতে, আমাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
গবেষণার ফলাফল খুবই উদ্বেগজনক৷ যা পৃথিবী এবং এখানে বসবাসকারী প্রতিটি জীব প্রজাতির নিরাপত্তা প্রদান করে, তা হলে আমাদের এবং আমাদের গ্রহের কী হবে তা কল্পনা করা কঠিন নয়। নিবন্ধে বলা হয়েছে, বিজ্ঞানীরা বলছেন যে জলবায়ু 1-C সীমা অতিক্রম করেছে। লক্ষ লক্ষ মানুষ ইতিমধ্যে পরিবর্তিত জলবায়ুতে অসুরক্ষিত হয়ে পড়েছে। পটসডাম ইনস্টিটিউট ফর ক্লাইমেট ইমপ্যাক্ট রিসার্চের অধ্যাপক জোহান রকস্ট্রোমের মতে, আমাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষার ফলাফল অত্যন্ত উদ্বেগজনক হয়ে উঠেছে।
জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলি ২০১৫ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে সম্মত হয়েছে। এছাড়া বিশ্বের ৩০ শতাংশ স্থল, সমুদ্র ও মিষ্টি জলের এলাকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়েও সম্মত হয়েছে।
জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলি ২০১৫ সালের মধ্যে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করতে সম্মত হয়েছে। এছাড়া বিশ্বের ৩০ শতাংশ স্থল, সমুদ্র ও মিষ্টি জলের এলাকার জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়েও সম্মত হয়েছে।
আর্থ কমিশনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারছি না। বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে পৃথিবীর প্রতিটি পরিবর্তন সংগঠিত করার সময় এসেছে। আমরা ভারসাম্য রক্ষা করে কিছু সময়ের জন্য বিপদ এড়াতে পারি।
আর্থ কমিশনের বিজ্ঞানীরা বলছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমরা আমাদের নির্ধারিত লক্ষ্য পূরণ করতে পারছি না। বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে পৃথিবীর প্রতিটি পরিবর্তন সংগঠিত করার সময় এসেছে। আমরা ভারসাম্য রক্ষা করে কিছু সময়ের জন্য বিপদ এড়াতে পারি।

Knowledge Story: সাপের কান আছে? আদৌ কি বীণ বা বাঁশির শব্দে নাচে সাপ? এর পিছনে রয়েছে এক অদ্ভুত বিষয়

পৃথিবীর সব দেশেই কম বেশি সাপ থাকে। আর সাপকে ভয় পায় না এমন মানুষও খুব কমই আছে।
পৃথিবীর সব দেশেই কম বেশি সাপ থাকে। আর সাপকে ভয় পায় না এমন মানুষও খুব কমই আছে।
একমাত্র অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের নিউজিল্যান্ড সাপমুক্ত দেশ হিসেবে পরিচিত। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই দেশটি সাপমুক্ত।
একমাত্র অস্ট্রেলিয়া মহাদেশের নিউজিল্যান্ড সাপমুক্ত দেশ হিসেবে পরিচিত। ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই বিশ্ব ক্রিকেটের অন্যতম সেরা এই দেশটি সাপমুক্ত।
মানুষ বা বেশির ভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর মাথার দুই পাশে দুটি কান রয়েছে। কিন্তু সাপের সে ধরনের কোনো কান নেই। তা হলে সাপ শোনে কীভাবে?
মানুষ বা বেশির ভাগ স্তন্যপায়ী প্রাণীর মাথার দুই পাশে দুটি কান রয়েছে। কিন্তু সাপের সে ধরনের কোনো কান নেই। তা হলে সাপ শোনে কীভাবে?
অনেকেই মনে করেন সাপেরা বাঁশির সুরের আওয়াজে নাচে। তবে সাপের কিন্তু শ্রবণ ক্ষমতাই নেই। সাপ শুধু কম্পাঙ্ক অনুভব করতে পারে।
অনেকেই মনে করেন সাপেরা বাঁশির সুরের আওয়াজে নাচে। তবে সাপের কিন্তু শ্রবণ ক্ষমতাই নেই। সাপ শুধু কম্পাঙ্ক অনুভব করতে পারে।
সাপের মুখের ভিতর সূক্ষ্ম এক জোড়া হাড় থাকে। এই হাড় সাপের নীচের চোয়ালের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কানের সংযোগ করে।
সাপের মুখের ভিতর সূক্ষ্ম এক জোড়া হাড় থাকে। এই হাড় সাপের নীচের চোয়ালের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কানের সংযোগ করে।
আবার এক প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী অনেকসময় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে, সাপ তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন বস্তুর নাড়াচাড়া অনুসরণ করে। তাই সাপুড়ের লম্বা বীণা বা বাঁশি সাপের খুব কাছে নাড়াচাড়া করা হলে সাপ ঐ বস্তুটির নাড়াচাড়া অনুসরণ করতে থাকে।
আবার এক প্রচলিত ধারণা অনুযায়ী অনেকসময় সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে, সাপ তার জন্য হুমকি হতে পারে এমন বস্তুর নাড়াচাড়া অনুসরণ করে। তাই সাপুড়ের লম্বা বীণা বা বাঁশি সাপের খুব কাছে নাড়াচাড়া করা হলে সাপ ঐ বস্তুটির নাড়াচাড়া অনুসরণ করতে থাকে।

General Knowledge Story: বলুন তো লোকাল ট্রেনের টিকিটের মেয়াদ কতক্ষণ থাকে? উত্তরটা কিন্তু অনেকেরই অজানা

সব থেকে কম খরচে বেশি দূর যেতে একমাত্র ভরসা লোকাল ট্রেন। মাত্র দশ টাকায় যাতায়াত করা যায় বহুদূর। মফঃস্বল থেকে পৌঁছে যাওয়া যায় মেট্রো সিটিতে। টিকিট পাঁচ টাকা থেকেও শুরু হয়।
সব থেকে কম খরচে বেশি দূর যেতে একমাত্র ভরসা লোকাল ট্রেন। মাত্র দশ টাকায় যাতায়াত করা যায় বহুদূর। মফঃস্বল থেকে পৌঁছে যাওয়া যায় মেট্রো সিটিতে। টিকিট পাঁচ টাকা থেকেও শুরু হয়।
লোকাল ট্রেনের উপর বহু মানুষ নির্ভরশীল। শুধু যাতায়াত না। এই ট্রেনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে জীবন-জীবিকা। শিয়ালদহ, হাওড়া স্টেশনে প্রতিদিন লাখ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন।
লোকাল ট্রেনের উপর বহু মানুষ নির্ভরশীল। শুধু যাতায়াত না। এই ট্রেনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে জীবন-জীবিকা। শিয়ালদহ, হাওড়া স্টেশনে প্রতিদিন লাখ লাখ যাত্রী যাতায়াত করেন।
যাঁরা নিত্যযাত্রী তাঁরা মানথলি টিকিট কেটে নেয়। তবে বেশিরভাগ কিন্তু দৈনিক টিকিট কাটে। অনেকের মধ্যেই একটা প্রশ্ন রয়েছে, লোকাল ট্রেনের টিকিটের মেয়াদ কতক্ষণ থাকে। অর্থাৎ কোনও দূরত্বের জন্য টিকিট কাটলে সেই টিকিট কি সারাদিন যাতায়াত করা যায়?
যাঁরা নিত্যযাত্রী তাঁরা মানথলি টিকিট কেটে নেয়। তবে বেশিরভাগ কিন্তু দৈনিক টিকিট কাটে। অনেকের মধ্যেই একটা প্রশ্ন রয়েছে, লোকাল ট্রেনের টিকিটের মেয়াদ কতক্ষণ থাকে। অর্থাৎ কোনও দূরত্বের জন্য টিকিট কাটলে সেই টিকিট কি সারাদিন যাতায়াত করা যায়?
লোকাল ট্রেনের টিকিটে দাম এবং টিকিট কাটার তারিখ লেখা থাকে। সেই সঙ্গে কোন স্টেশন পর্যন্ত টিকিট কেটেছেন সেটাও উল্লেখ থাকে।
লোকাল ট্রেনের টিকিটে দাম এবং টিকিট কাটার তারিখ লেখা থাকে। সেই সঙ্গে কোন স্টেশন পর্যন্ত টিকিট কেটেছেন সেটাও উল্লেখ থাকে।
 সেখানে উল্লেখ থাকে আরেকটি লাইন। সেটি হল- টিকিট কাটার ১ ঘণ্টার মধ্যেই আপনাকে যাত্রা শুরু করতে হবে।
সেখানে উল্লেখ থাকে আরেকটি লাইন। সেটি হল- টিকিট কাটার ১ ঘণ্টার মধ্যেই আপনাকে যাত্রা শুরু করতে হবে।
সকাল ৯টায় আপনি টিকিট কাটলে আপনাকে ১০টার মধ্যে যাত্রা শুরু করতে হবে। সেটা বর্ধমান থেকে হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে বারুইপুর যে কোনও ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
সকাল ৯টায় আপনি টিকিট কাটলে আপনাকে ১০টার মধ্যে যাত্রা শুরু করতে হবে। সেটা বর্ধমান থেকে হাওড়া বা শিয়ালদা থেকে বারুইপুর যে কোনও ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।

Knowledge Story: সময় এসে গেছে…! ভয়ঙ্কর বিধ্বংসী প্রলয়! কবে ধ্বংস হবে পৃথিবী? হাড়হিম করা তথ্য বিজ্ঞানীদের

সময় এসে গেছে৷ ধেয়ে আসছে ভয়ঙ্কর প্রলয়৷ বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ গবেষণার পর চমকে যাওয়া তথ্য শেয়ার করলেন, যা শুনলে হাড়হিম হবে সকলের৷  কোন দিন পুরো পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে যেদিন একটি মানুষ বা প্রাণী পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। এমনকি গাছপালাও ধ্বংস হয়ে যাবে। চারিদিকে বিধ্বংসী দৃশ্য দেখা যাবে।
সময় এসে গেছে৷ ধেয়ে আসছে ভয়ঙ্কর প্রলয়৷ বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ গবেষণার পর চমকে যাওয়া তথ্য শেয়ার করলেন, যা শুনলে হাড়হিম হবে সকলের৷ কোন দিন পুরো পৃথিবী শেষ হয়ে যাবে যেদিন একটি মানুষ বা প্রাণী পৃথিবীতে বেঁচে থাকবে না। এমনকি গাছপালাও ধ্বংস হয়ে যাবে। চারিদিকে বিধ্বংসী দৃশ্য দেখা যাবে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা কম্পিউটার সিমুলেশন প্রযুক্তির মাধ্যমে এই গবেষণা পরিচালনা করেন।পৃথিবীর পরিস্থিতি যদি আজকের মতোই থাকে, তাহলে কবে ঘটবে সর্বনাশ। ফলাফল ছিল হতবাক৷ এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে এখন থেকে ২৫০ মিলিয়ন বছর পর পৃথিবীতে একটি বিপর্যয় ঘটতে পারে।
ডেইলি মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়, ব্রিস্টল ইউনিভার্সিটির বিজ্ঞানীরা কম্পিউটার সিমুলেশন প্রযুক্তির মাধ্যমে এই গবেষণা পরিচালনা করেন।পৃথিবীর পরিস্থিতি যদি আজকের মতোই থাকে, তাহলে কবে ঘটবে সর্বনাশ। ফলাফল ছিল হতবাক৷ এটি প্রকাশিত হয়েছিল যে এখন থেকে ২৫০ মিলিয়ন বছর পর পৃথিবীতে একটি বিপর্যয় ঘটতে পারে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, তখন মানুষ এবং সব জীবন্ত প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা সেই সময় পৃথিবীর তাপমাত্রা ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাবে। এই তাপমাত্রায় কোনও জীবের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়বে। সমস্ত স্তন্যপায়ী প্রাণী ধ্বংস হয়ে যাবে। এটাও দাবি করা হয় যে আমরা যে গতিতে কার্বন নিঃসরণ করছি তার কারণে এই সময়টা তাড়াতাড়ি আসতে পারে। এটা সম্ভব যে ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে ধ্বংস হতে পারে। ডাইনোসর বিলুপ্তির পর এটাই হবে প্রথম গণবিলুপ্তি।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, তখন মানুষ এবং সব জীবন্ত প্রাণী বিলুপ্ত হয়ে যাবে বলে বিজ্ঞানীদের ধারণা সেই সময় পৃথিবীর তাপমাত্রা ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাবে। এই তাপমাত্রায় কোনও জীবের পক্ষে বেঁচে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়বে। সমস্ত স্তন্যপায়ী প্রাণী ধ্বংস হয়ে যাবে। এটাও দাবি করা হয় যে আমরা যে গতিতে কার্বন নিঃসরণ করছি তার কারণে এই সময়টা তাড়াতাড়ি আসতে পারে। এটা সম্ভব যে ৬৬ মিলিয়ন বছর আগে ধ্বংস হতে পারে। ডাইনোসর বিলুপ্তির পর এটাই হবে প্রথম গণবিলুপ্তি।
গবেষক দলের প্রধান ড. আলেকজান্ডার ফার্নসওয়ার্থ বলেন, সে সময় পৃথিবীতে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বর্তমানের তুলনায় দ্বিগুণ হতে পারে । এই কারণে, ব্যক্তি ঘাম দিয়ে শরীরের তাপ অপসারণ করতে সক্ষম হবে না। শরীর দ্রুত গরম হবে এবং সে মারা যাবে। তারপর পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশ একত্রিত হয়ে একটি সুপারমহাদেশ তৈরি করবে, যা প্যাঞ্জিয়া আল্টিমা নামে পরিচিত হবে। পৃথিবী ডোনাট আকৃতির হয়ে উঠবে এবং মাঝখানে একটি মহাসাগর থাকবে।
গবেষক দলের প্রধান ড. আলেকজান্ডার ফার্নসওয়ার্থ বলেন, সে সময় পৃথিবীতে কার্বন ডাই অক্সাইডের মাত্রা বর্তমানের তুলনায় দ্বিগুণ হতে পারে । এই কারণে, ব্যক্তি ঘাম দিয়ে শরীরের তাপ অপসারণ করতে সক্ষম হবে না। শরীর দ্রুত গরম হবে এবং সে মারা যাবে। তারপর পৃথিবীর সমস্ত মহাদেশ একত্রিত হয়ে একটি সুপারমহাদেশ তৈরি করবে, যা প্যাঞ্জিয়া আল্টিমা নামে পরিচিত হবে। পৃথিবী ডোনাট আকৃতির হয়ে উঠবে এবং মাঝখানে একটি মহাসাগর থাকবে।
বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, তখন পৃথিবী প্রথমে গরম হবে, তারপর শুকিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে। ক্রমাগত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হবে। পৃথিবীর বেশিরভাগ অংশই এর লাভা দিয়ে ঢেকে যাবে। এটি বিপুল পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করবে। মানুষের শ্বাস নিতে কষ্ট হবে। খাদ্যের সকল উৎস ধ্বংস হয়ে যাবে। তবে এই সময় আসতে এখনও অনেক সময় বাকি। তাই এখন থেকেই ভয় পেতে বারণ করছেন বিজ্ঞানীরা৷
বিজ্ঞানীরা আরও জানিয়েছেন, তখন পৃথিবী প্রথমে গরম হবে, তারপর শুকিয়ে যাবে এবং শেষ পর্যন্ত বসবাসের অযোগ্য হয়ে পড়বে। ক্রমাগত আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত হবে। পৃথিবীর বেশিরভাগ অংশই এর লাভা দিয়ে ঢেকে যাবে। এটি বিপুল পরিমাণ কার্বন ডাই অক্সাইড নির্গত করবে। মানুষের শ্বাস নিতে কষ্ট হবে। খাদ্যের সকল উৎস ধ্বংস হয়ে যাবে। তবে এই সময় আসতে এখনও অনেক সময় বাকি। তাই এখন থেকেই ভয় পেতে বারণ করছেন বিজ্ঞানীরা৷
আমাদের কাউকেই  এই সব দৃশ্য দেখতে হবে না৷  বিজ্ঞানীরা বলছেন  ভয় পাবেন না৷ এত তাড়াতাড়ি কিছু হবে না। এর জন্য এখনও অনেক সময় বাকি।
আমাদের কাউকেই এই সব দৃশ্য দেখতে হবে না৷ বিজ্ঞানীরা বলছেন ভয় পাবেন না৷ এত তাড়াতাড়ি কিছু হবে না। এর জন্য এখনও অনেক সময় বাকি।

Knowledge Story: শকুন কতক্ষণে একটি মৃতদেহ ‘সাফ’ করতে পারে? কতদূর থেকে দেখতে পায়? চমকে দেওয়া তথ্য

*শকুন কতক্ষণে একটি মৃতদেহ পরিষ্কার করে দিতে পারে। তাদের চোখ এত তীক্ষ্ণ যে বহু মাইল দূর থেকেও দেহ কোথাও পড়ে থাকলে দেখতে পায়। লাইভ সায়েন্সের মতে, এক ঝাঁক গ্রিফন শকুন ৪০-৫০ মিনিটের মধ্যে মানুষের দেহ পরিষ্কার করে দিতে পারে। 
*শকুন কতক্ষণে একটি মৃতদেহ পরিষ্কার করে দিতে পারে। তাদের চোখ এত তীক্ষ্ণ যে বহু মাইল দূর থেকেও দেহ কোথাও পড়ে থাকলে দেখতে পায়। লাইভ সায়েন্সের মতে, এক ঝাঁক গ্রিফন শকুন ৪০-৫০ মিনিটের মধ্যে মানুষের দেহ পরিষ্কার করে দিতে পারে।
*তবে কিছু বিজ্ঞানের সাইট বলছে, ২০টি শকুনের একটি পাল ৩০ মিনিটেরও কম সময়ে শুধু হাড়গোড় রেখে একটি মৃতদেহ শরীর পরিষ্কার করে দিতে পারে। গার্ডিয়ান পত্রিকা তথ্য অনুযায়ী, শকুন কারও শরীর থেকে মাংস খুবলে নিতে পারে। এ কাজে তাদের সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা।
*তবে কিছু বিজ্ঞানের সাইট বলছে, ২০টি শকুনের একটি পাল ৩০ মিনিটেরও কম সময়ে শুধু হাড়গোড় রেখে একটি মৃতদেহ শরীর পরিষ্কার করে দিতে পারে। গার্ডিয়ান পত্রিকা তথ্য অনুযায়ী, শকুন কারও শরীর থেকে মাংস খুবলে নিতে পারে। এ কাজে তাদের সময় লাগবে মাত্র এক ঘণ্টা।
*জানেন কি, আকাশে ওড়ার সময়ও শকুনের চোখ থাকে শিকারের দিকে? তাদের দৃষ্টিশক্তি মানুষের চেয়ে ৮ গুণ ভাল এবং তারা চারগুণ বেশি দূর পর্যন্ত দেখতে পারে। তারা চার মাইল দূর থেকে তিন ফুট লম্বা একটি লাশ দেখতে পায়।
*জানেন কি, আকাশে ওড়ার সময়ও শকুনের চোখ থাকে শিকারের দিকে? তাদের দৃষ্টিশক্তি মানুষের চেয়ে ৮ গুণ ভাল এবং তারা চারগুণ বেশি দূর পর্যন্ত দেখতে পারে। তারা চার মাইল দূর থেকে তিন ফুট লম্বা একটি লাশ দেখতে পায়।
*শকুন যখন উড়ে বেড়ায়, তখন বিস্তৃত অঞ্চলটি আরও ভাল করে দেখতে পায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন ব্যক্তি একটি উঁচু বিল্ডিংয়ের উপরে দাঁড়িয়ে থাকেন। পাঁচ মাইল দূরে পরিষ্কার আবহাওয়াতেও অনেক দূর দেখতে পারেন। আকাশে উড়তে থাকা ঈগল বা শকুন কত স্পষ্ট দেখতে পায় জেনে নিন।
*শকুন যখন উড়ে বেড়ায়, তখন বিস্তৃত অঞ্চলটি আরও ভাল করে দেখতে পায়। উদাহরণস্বরূপ, যদি একজন ব্যক্তি একটি উঁচু বিল্ডিংয়ের উপরে দাঁড়িয়ে থাকেন। পাঁচ মাইল দূরে পরিষ্কার আবহাওয়াতেও অনেক দূর দেখতে পারেন। আকাশে উড়তে থাকা ঈগল বা শকুন কত স্পষ্ট দেখতে পায় জেনে নিন।
*ঈগলের দৃষ্টি সাধারণত সব পাখির দৃষ্টিশক্তির থেকে বেশি বলে বিবেচিত হয়। ঈগলের চোখ প্রায় মানুষের চোখের সমান আকারের। দেখার ক্ষেত্রটি ৩৪০°। এদের চোখ প্রায় ০৪ মেগাপিক্সেল হলেও তার রেজেলিউশন অসাধারণ। 
*ঈগলের দৃষ্টি সাধারণত সব পাখির দৃষ্টিশক্তির থেকে বেশি বলে বিবেচিত হয়। ঈগলের চোখ প্রায় মানুষের চোখের সমান আকারের। দেখার ক্ষেত্রটি ৩৪০°। এদের চোখ প্রায় ০৪ মেগাপিক্সেল হলেও তার রেজেলিউশন অসাধারণ।
*শকুন নিজেদের খুব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখে। 'শকুন' নামে পরিচিত ২৩ প্রজাতির পাখি সারা বিশ্বে পাওয়া যায়। দল বেঁধে যখন আকাশে ওড়ে ঈগল সেই দলকে কেটলি বলা হয়।
*শকুন নিজেদের খুব পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখে। ‘শকুন’ নামে পরিচিত ২৩ প্রজাতির পাখি সারা বিশ্বে পাওয়া যায়। দল বেঁধে যখন আকাশে ওড়ে ঈগল সেই দলকে কেটলি বলা হয়।
*শকুনের ঘ্রাণ নেওয়ার ক্ষমতা কুকুরের চেয়েও ভাল। খাদ্যের সন্ধানে এই ক্ষমতা শকুনদের জন্য বড় সুবিধা। শকুনের পাকস্থলীতে প্রায় শূন্য পিএইচ। খুব অ্যাসিডিক অ্যাসিড থাকে, যা রোগ ছড়িয়ে পড়তে বাধা দেয়। খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে বাধা দেয়।
*শকুনের ঘ্রাণ নেওয়ার ক্ষমতা কুকুরের চেয়েও ভাল। খাদ্যের সন্ধানে এই ক্ষমতা শকুনদের জন্য বড় সুবিধা। শকুনের পাকস্থলীতে প্রায় শূন্য পিএইচ। খুব অ্যাসিডিক অ্যাসিড থাকে, যা রোগ ছড়িয়ে পড়তে বাধা দেয়। খাদ্যে বিষক্রিয়ায় আক্রান্ত হতে বাধা দেয়।
*শকুনকে প্রকৃতির 'ক্লিনিং টিম' বলে মনে করা হয়, এ জন্য তাদের প্রকৃতির সাফাইকর্মী বলা হয়। কারণ তারা যেখানেই মৃতদেহ দেখে সেটা পরিষ্কার করে। শকুন দীর্ঘজীবী পাখিগুলির মধ্যে একটি, কখনও কখনও ৭০ বছরেরও বেশি বয়স পর্যন্ত বাঁচে।
*শকুনকে প্রকৃতির ‘ক্লিনিং টিম’ বলে মনে করা হয়, এ জন্য তাদের প্রকৃতির সাফাইকর্মী বলা হয়। কারণ তারা যেখানেই মৃতদেহ দেখে সেটা পরিষ্কার করে। শকুন দীর্ঘজীবী পাখিগুলির মধ্যে একটি, কখনও কখনও ৭০ বছরেরও বেশি বয়স পর্যন্ত বাঁচে।

Fridge VS Refrigerator: বলুন তো, ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কি? ৯০% মানুষেরই আসল উত্তরটা অজানা, আপনি জানেন?

গরমকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খাওয়ার প্রবণতা অনেকগুণ বেড়ে যায়৷ এবং ফ্রিজেও ঠান্ডা জল রাখা শুরু হয়ে যায়৷ তবে শুধু ঠান্ডা জল নয়, বরং নষ্ট হওয়া ঠেকাতে  বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রীও রাখা হয় ফ্রিজে।
গরমকাল আসার সঙ্গে সঙ্গে ঠান্ডা জল খাওয়ার প্রবণতা অনেকগুণ বেড়ে যায়৷ এবং ফ্রিজেও ঠান্ডা জল রাখা শুরু হয়ে যায়৷ তবে শুধু ঠান্ডা জল নয়, বরং নষ্ট হওয়া ঠেকাতে বিভিন্ন খাদ্য সামগ্রীও রাখা হয় ফ্রিজে।
আমাদের জীবনে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা ছাড়া আমরা একমুহূর্ত চলতে পারি না। এর মধ্যে একটি জিনিস হল রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ।
আমাদের জীবনে এমন অনেক জিনিস রয়েছে যা ছাড়া আমরা একমুহূর্ত চলতে পারি না। এর মধ্যে একটি জিনিস হল রেফ্রিজারেটর বা ফ্রিজ।
বর্তমানে রেফ্রিজারেটর প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে এবং সকলেই তা নিজের নিজের প্রয়োজন  মতো ব্যবহার করে। সাধারণত লোকেরা চলতি কথায় এটিকে ফ্রিজ বলে৷
বর্তমানে রেফ্রিজারেটর প্রতিটি বাড়িতেই রয়েছে এবং সকলেই তা নিজের নিজের প্রয়োজন মতো ব্যবহার করে। সাধারণত লোকেরা চলতি কথায় এটিকে ফ্রিজ বলে৷
তবে ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে জানেন? রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে কী বলে জানেন?  ৯০ শতাংশ মানুষই জানেন না আসল উত্তর৷
তবে ফ্রিজ ও রেফ্রিজারেটরের মধ্যে কি পার্থক্য রয়েছে জানেন? রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে কী বলে জানেন? ৯০ শতাংশ মানুষই জানেন না আসল উত্তর৷
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে একজন ব্যবহারকারী একই প্রশ্ন করেছেন। তার কৌতূহল মেটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন উত্তর দিয়েছেন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম Quora-তে একজন ব্যবহারকারী একই প্রশ্ন করেছেন। তার কৌতূহল মেটানোর জন্য অনেকেই বিভিন্ন উত্তর দিয়েছেন।
রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে রেফ্রিজারেটর বলে। হিন্দি ভাষায় আবার  রেফ্রিজারেটরকে রেফ্রিজারেন্ট বলা হয়। কিছু লোক আবার এটিকে কুল্যান্টও বলেছে।
রেফ্রিজারেটরকে হিন্দিতে রেফ্রিজারেটর বলে। হিন্দি ভাষায় আবার রেফ্রিজারেটরকে রেফ্রিজারেন্ট বলা হয়। কিছু লোক আবার এটিকে কুল্যান্টও বলেছে।
ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কী জানেন৷ রেফ্রিজারেটর এমন একটি যন্ত্র যা জলকে বরফে পরিণত করে। যেখানে ফ্রিজ একটি তাপমাত্রায় দীর্ঘ সময়ের জন্য জিনিসগুলিকে নিরাপদ রাখে। যদিও মানুষ সাধারণত ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের জন্য একই শব্দ ব্যবহার করে।
ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের মধ্যে পার্থক্য কী জানেন৷ রেফ্রিজারেটর এমন একটি যন্ত্র যা জলকে বরফে পরিণত করে। যেখানে ফ্রিজ একটি তাপমাত্রায় দীর্ঘ সময়ের জন্য জিনিসগুলিকে নিরাপদ রাখে। যদিও মানুষ সাধারণত ফ্রিজ এবং রেফ্রিজারেটরের জন্য একই শব্দ ব্যবহার করে।