Tag Archives: Mosquitoes

Knowledge Story: নিমেষেই মেরে ফেলে বহু মানুষকে! বলুন তো, সবচেয়ে ‘বিপজ্জনক’ প্রাণী কোনটি? ৯৯% মানুষ উত্তর দিতে গিয়ে হিমশিম!

বেশিরভাগ মানুষই কোনও না কোনও প্রাণীকে ভয় পায়। কেউ কেউ সাপ দেখে কেঁপে ওঠে, আবার কেউ কেউ খাঁচার ভিতরে থাকা সিংহ দেখেও ভয় পায়। এমনকি অনেকে আবার আরশোলা এবং টিকটিকিকেও ভয় পান। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী কোনটি? যা বেশিরভাগ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়।
বেশিরভাগ মানুষই কোনও না কোনও প্রাণীকে ভয় পায়। কেউ কেউ সাপ দেখে কেঁপে ওঠে, আবার কেউ কেউ খাঁচার ভিতরে থাকা সিংহ দেখেও ভয় পায়। এমনকি অনেকে আবার আরশোলা এবং টিকটিকিকেও ভয় পান। কিন্তু আপনি কি জানেন পৃথিবীর সবচেয়ে প্রাণঘাতী প্রাণী কোনটি? যা বেশিরভাগ মানুষের প্রাণ কেড়ে নেয়।
আপনি যদি সাপ, বিছা বা সিংহ ভাবছেন, তাহলে একেবারেই না। এর নাম জানলে আপনিও অবাক হবেন। আমাদের বাড়ির আশেপাশে থাকা এই প্রাণীটি বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষকে শিকার করে।
আপনি যদি সাপ, বিছা বা সিংহ ভাবছেন, তাহলে একেবারেই না। এর নাম জানলে আপনিও অবাক হবেন। আমাদের বাড়ির আশেপাশে থাকা এই প্রাণীটি বিশ্বের বেশিরভাগ মানুষকে শিকার করে।
বিবিসি সায়েন্স ফোকাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি হিসেব অনুযায়ী পৃথিবীতে মোট ১.২ মিলিয়ন প্রজাতি রয়েছে। কিন্তু আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী কোনটি? যা সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে, তাহলে হয়তো আপনার উত্তর হতে পারে সাপ,বিছা, সিংহ, কুমির বা হাঙর।
বিবিসি সায়েন্স ফোকাসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, একটি হিসেব অনুযায়ী পৃথিবীতে মোট ১.২ মিলিয়ন প্রজাতি রয়েছে। কিন্তু আপনাকে যদি প্রশ্ন করা হয় মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী কোনটি? যা সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে, তাহলে হয়তো আপনার উত্তর হতে পারে সাপ,বিছা, সিংহ, কুমির বা হাঙর।
 কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে হাঙ্গর প্রতি বছর মাত্র ৭০ জন মানুষকে হত্যা করে। কিন্তু এমন একটি প্রাণী রয়েছে যা প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে।
কিন্তু আপনি জেনে অবাক হবেন যে হাঙ্গর প্রতি বছর মাত্র ৭০ জন মানুষকে হত্যা করে। কিন্তু এমন একটি প্রাণী রয়েছে যা প্রতি বছর সবচেয়ে বেশি মানুষকে হত্যা করে।
মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী৷ মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে প্রাণঘাতি প্রাণী, যা ম্যালেরিয়ার মতো রোগ ছড়ায় এবং প্রতি বছর ৭২৫,০০০ মানুষকে হত্যা করে। এই ক্ষুদ্রতম আকারের প্রাণীটির সারা বিশ্বে ৩,০০০ টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, এনসেফালাইটিস, এলিফ্যান্টিয়াসিস, হলুদ জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস এবং জিকা ভাইরাসের মতো রোগ স্ত্রী মশার কামড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে বিপজ্জনক প্রাণী৷ মশা মানুষের জন্য সবচেয়ে প্রাণঘাতি প্রাণী, যা ম্যালেরিয়ার মতো রোগ ছড়ায় এবং প্রতি বছর ৭২৫,০০০ মানুষকে হত্যা করে। এই ক্ষুদ্রতম আকারের প্রাণীটির সারা বিশ্বে ৩,০০০ টিরও বেশি প্রজাতি রয়েছে। ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়া, এনসেফালাইটিস, এলিফ্যান্টিয়াসিস, হলুদ জ্বর, ডেঙ্গু জ্বর, ওয়েস্ট নাইল ভাইরাস এবং জিকা ভাইরাসের মতো রোগ স্ত্রী মশার কামড়ে ছড়িয়ে পড়ে।
অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা তাদের কবলে রয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে, আফ্রিকার দেশগুলোতে এদের প্রকোপ অনেক বেশি। আর বিশ্বে মশার কামড়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু এখানেই ঘটে। বিশ্বের ৯৬ শতাংশ মৃত্যু আফ্রিকান অঞ্চলে মশার কারণে ঘটে।
অর্ধেকেরও বেশি জনসংখ্যা তাদের কবলে রয়েছে৷ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে, আফ্রিকার দেশগুলোতে এদের প্রকোপ অনেক বেশি। আর বিশ্বে মশার কামড়ে সবচেয়ে বেশি মৃত্যু এখানেই ঘটে। বিশ্বের ৯৬ শতাংশ মৃত্যু আফ্রিকান অঞ্চলে মশার কারণে ঘটে।
মশারা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা এবং আমরা যে CO2 ত্যাগ করি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাদের সংক্রমণ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশারি ব্যবহার করা। ঘরে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে থাকুন। বাড়ির আশেপাশে জল জমতে দেবেন না। বিশেষ করে গরম ও বৃষ্টির দিনে এদের প্রকোপ আরও বেশি থাকে।
মশারা আমাদের শরীরের তাপমাত্রা এবং আমরা যে CO2 ত্যাগ করি তার প্রতি আকৃষ্ট হয়। তাদের সংক্রমণ প্রতিরোধের সর্বোত্তম উপায় হল মশারি ব্যবহার করা। ঘরে জীবাণুনাশক স্প্রে করতে থাকুন। বাড়ির আশেপাশে জল জমতে দেবেন না। বিশেষ করে গরম ও বৃষ্টির দিনে এদের প্রকোপ আরও বেশি থাকে।

Mosquito Liquid Vaporizer Machine: রাতে মশা মারার লিক্যুইডেটর মেশিন টানা চালিয়ে রাখেন? এতে কতটা বিদ্যুৎ খরচ হয় জানেন?

মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ বাড়িতেই ইলেকট্রিক লিকুইড ভেপোরাইজার মেশিন ব্যবহার করা হয়। অনেকেই অল আউট বা গুড নাইটের মতো মশা তাড়ানোর মেশিন ব্যবহার করেন।
মশার উপদ্রব থেকে বাঁচতে বেশিরভাগ বাড়িতেই ইলেকট্রিক লিকুইড ভেপোরাইজার মেশিন ব্যবহার করা হয়। অনেকেই অল আউট বা গুড নাইটের মতো মশা তাড়ানোর মেশিন ব্যবহার করেন।
এই মেশিনগুলির সাহায্যে আপনি মশাদের কামড় থেকে বাঁচতে পারবেন। সারা রাত শান্তিতে ঘুমানোর জন্য অনেকেই এই মেশিন ব্যবহার করেন। তবে অনেকে আবার ভাবেন, এই মেশিন সারা রাত চালিয়ে রাখলে কতটা বিদ্যুৎ খরচ হয়!
এই মেশিনগুলির সাহায্যে আপনি মশাদের কামড় থেকে বাঁচতে পারবেন। সারা রাত শান্তিতে ঘুমানোর জন্য অনেকেই এই মেশিন ব্যবহার করেন। তবে অনেকে আবার ভাবেন, এই মেশিন সারা রাত চালিয়ে রাখলে কতটা বিদ্যুৎ খরচ হয়!
মশার কামড় থেকে বাঁচতে আপনি যে মেশিনটি ব্যবহার করেন তা কতটা বিদ্যুৎ খরচ করে সেটা সহজেই জানা যায়। সাধারণত, এই মেশিন কত বিদ্যুৎ খরচ করে তা নির্ভর করে আপনি কীভাবে এবং কতক্ষণ ব্যবহার করেন তার উপর।
মশার কামড় থেকে বাঁচতে আপনি যে মেশিনটি ব্যবহার করেন তা কতটা বিদ্যুৎ খরচ করে সেটা সহজেই জানা যায়। সাধারণত, এই মেশিন কত বিদ্যুৎ খরচ করে তা নির্ভর করে আপনি কীভাবে এবং কতক্ষণ ব্যবহার করেন তার উপর।
উল্লেখ্য, বেশিরভাগ মশা তাড়ানোর মেশিন এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে ন্যূনতম বিদ্যুৎ খরচ হয়। সাধারণত মশা মারার যন্ত্র ৫ থেকে ৭ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
উল্লেখ্য, বেশিরভাগ মশা তাড়ানোর মেশিন এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে ন্যূনতম বিদ্যুৎ খরচ হয়। সাধারণত মশা মারার যন্ত্র ৫ থেকে ৭ ওয়াট শক্তি খরচ করে।
অর্থাৎ, এটি একটি নাইট বাল্বের মতো একই পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ করে। তবে এলইডি চালু হওয়ার পর এখন নাইট বাল্ব আগের তুলনায় কম ওয়াটের হয়।
অর্থাৎ, এটি একটি নাইট বাল্বের মতো একই পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ করে। তবে এলইডি চালু হওয়ার পর এখন নাইট বাল্ব আগের তুলনায় কম ওয়াটের হয়।
আমরা যদি পুরো মাসের হিসেব করি তা হলে মশা মারার মেশিন খুব কম বিদ্যুৎ খরচ করে। এই মেশিনের জন্য বিদ্যুৎ বিল খুব বেশি বাড়বে না। এই মেশিন প্রায় ১০ ঘণ্টা একটানা ব্যবহার করলে হাফ ইউনিট বিদ্যুত খরচ হয়।
আমরা যদি পুরো মাসের হিসেব করি তা হলে মশা মারার মেশিন খুব কম বিদ্যুৎ খরচ করে। এই মেশিনের জন্য বিদ্যুৎ বিল খুব বেশি বাড়বে না। এই মেশিন প্রায় ১০ ঘণ্টা একটানা ব্যবহার করলে হাফ ইউনিট বিদ্যুত খরচ হয়।
এই মেশিন হিটারের মতো কাজ করে। এতে যে তরল থাকে সেটিই মশাদের তাড়ায়। এই মেশিন এবং তরলের মধ্যে একটি লাইনার কাজ করে। মেশিনের সেই লাইনাল উত্তপ্ত হয়ে রিফিলে তাকা তরল পুরো ঘরে ছড়িয়ে দেয়।
এই মেশিন হিটারের মতো কাজ করে। এতে যে তরল থাকে সেটিই মশাদের তাড়ায়। এই মেশিন এবং তরলের মধ্যে একটি লাইনার কাজ করে। মেশিনের সেই লাইনাল উত্তপ্ত হয়ে রিফিলে তাকা তরল পুরো ঘরে ছড়িয়ে দেয়।

Mosquito Electric Racket: মশা মারতে ইলেকট্রিক র‍্যাকেট জনপ্রিয়, জানেন এতে কতটা বিদ্যুৎ থাকে? শক লাগার কোনও ভয় থাকে কি?

গরমে-বর্ষায় মশার উপদ্রব বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আর মশার উপদ্রব বাড়লেই বাড়বে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া। মশার হাত থেকে রেহাই পেতে আমরা নানা রকম রাসায়নিক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সেসব রাসায়নিক আবার মানুষের শরীরের পক্ষেও ক্ষতিকারক। তাই সব থেকে ভাল উপায় হতে পারে মশারি টাঙিয়ে ঘুমোনো। কিন্তু যে সময় জেগে থাকা দরকার, তখন কী করা যায়!
গরমে-বর্ষায় মশার উপদ্রব বাড়ার সম্ভাবনা থাকে। আর মশার উপদ্রব বাড়লেই বাড়বে ডেঙ্গি, ম্যালেরিয়া। মশার হাত থেকে রেহাই পেতে আমরা নানা রকম রাসায়নিক ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু সেসব রাসায়নিক আবার মানুষের শরীরের পক্ষেও ক্ষতিকারক। তাই সব থেকে ভাল উপায় হতে পারে মশারি টাঙিয়ে ঘুমোনো। কিন্তু যে সময় জেগে থাকা দরকার, তখন কী করা যায়!
সেজন্যই বাজারে পাওয়া যায় মশা মারার র‍্যাকেট বা ব্যাট। এগুলি ব্যাটারি চালিত। একবার চার্জ দিলে বেশ কিছু সময় এটি মশা মারতে পারে। কিন্তু কী ভাবে মশা নিধন করে এটি! আসলে এর মধ্যে তড়িৎ পরিবাহিত হয়, যা মশার সংস্পর্শে এলেই মশা মরে যায়।
সেজন্যই বাজারে পাওয়া যায় মশা মারার র‍্যাকেট বা ব্যাট। এগুলি ব্যাটারি চালিত। একবার চার্জ দিলে বেশ কিছু সময় এটি মশা মারতে পারে। কিন্তু কী ভাবে মশা নিধন করে এটি! আসলে এর মধ্যে তড়িৎ পরিবাহিত হয়, যা মশার সংস্পর্শে এলেই মশা মরে যায়।
কিন্তু প্রশ্ন হল এই ব্যাটে ঠিক কতটা পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হতে পারে? তাতে কি মানুষের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে? কোনও শিশু এতে হাত দিয়ে ফেললে কী হতে পারে?
কিন্তু প্রশ্ন হল এই ব্যাটে ঠিক কতটা পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হতে পারে? তাতে কি মানুষের ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে? কোনও শিশু এতে হাত দিয়ে ফেললে কী হতে পারে?
এই ধরনের ব্যাটগুলি থেকে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হয় তা খুব কম মাত্রার হলেও জোরদার ধাক্কা দিতে পারে। এই আঘাতেই মশা মারা যায়। এটিতে ৫০০ থেকে ৩০০০ ভোল্ট প্রবাহিত হতে পারে।
এই ধরনের ব্যাটগুলি থেকে যে পরিমাণ তড়িৎ প্রবাহিত হয় তা খুব কম মাত্রার হলেও জোরদার ধাক্কা দিতে পারে। এই আঘাতেই মশা মারা যায়। এটিতে ৫০০ থেকে ৩০০০ ভোল্ট প্রবাহিত হতে পারে।
তবে বিদ্যুৎ প্রবাহ খুব কম, মাত্র কয়েক মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার। এত কম তড়িৎ তরঙ্গ মানুষের ক্ষতি করতে পারে না। তবে যদি এটি খালি হাতে স্পর্শ করা হয় তবে সামান্য ঝটকা লাগতে পারে।
তবে বিদ্যুৎ প্রবাহ খুব কম, মাত্র কয়েক মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার। এত কম তড়িৎ তরঙ্গ মানুষের ক্ষতি করতে পারে না। তবে যদি এটি খালি হাতে স্পর্শ করা হয় তবে সামান্য ঝটকা লাগতে পারে।
এই গ্যাজেট থেকে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তা শুধুমাত্র মশা বা মাছির মতো ছোট কীটকে মেরে ফেলে। তবে এটি ছোট শিশুদের থেকে দূরে রাখাই ভাল। এ সংক্রান্ত সতর্কবার্তাও দেওয়া থাকে ওই ব্যাটে।
এই গ্যাজেট থেকে যে পরিমাণ বিদ্যুৎ প্রবাহিত হয় তা শুধুমাত্র মশা বা মাছির মতো ছোট কীটকে মেরে ফেলে। তবে এটি ছোট শিশুদের থেকে দূরে রাখাই ভাল। এ সংক্রান্ত সতর্কবার্তাও দেওয়া থাকে ওই ব্যাটে।
আসলে, এধরনের ব্যাটে হাই ভোল্টেজ জেনারেটর সার্কিট ইনস্টল করা থাকে। বলা ভাল এটিই ব্যাটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই সার্কিটের কাজই হল ডায়রেক্ট কারেন্ট (ডিসি) ভোল্টেজকে হাই ভোল্টেজ এসি-তে রূপান্তর করা। এই রূপান্তেরর সময় এটি ২০০-৩০০ ভোল্টেজ শক তৈরি করে।
আসলে, এধরনের ব্যাটে হাই ভোল্টেজ জেনারেটর সার্কিট ইনস্টল করা থাকে। বলা ভাল এটিই ব্যাটের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এই সার্কিটের কাজই হল ডায়রেক্ট কারেন্ট (ডিসি) ভোল্টেজকে হাই ভোল্টেজ এসি-তে রূপান্তর করা। এই রূপান্তেরর সময় এটি ২০০-৩০০ ভোল্টেজ শক তৈরি করে।
অ্যাম্পিয়ার এবং মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার উভয়ই বিদ্যুৎ প্রবাহের একক, তবে তাদের মাত্রা আলাদা। অ্যাম্পিয়ারকে A দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারকে µA দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ মাত্রার বিদ্যুৎ পরিমাপের জন্য অ্যাম্পিয়ার লেখা। ছোট বৈদ্যুতিন যন্ত্রগুলি জন্য মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারে কাজ করে।
অ্যাম্পিয়ার এবং মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ার উভয়ই বিদ্যুৎ প্রবাহের একক, তবে তাদের মাত্রা আলাদা। অ্যাম্পিয়ারকে A দ্বারা চিহ্নিত করা হয়, মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারকে µA দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। উচ্চ মাত্রার বিদ্যুৎ পরিমাপের জন্য অ্যাম্পিয়ার লেখা। ছোট বৈদ্যুতিন যন্ত্রগুলি জন্য মাইক্রোঅ্যাম্পিয়ারে কাজ করে।

How to Get Rid of Mosquitoes: কয়েল, রাসায়ানিক অতীত! বাড়িতে থাকবে না একটিও মশা! হেঁশেলের এই ৭ উপাদানই আসল ওষুধ

বাড়িতে মশার উপদ্রব সাধারণ। মশা মারার জন্য কয়েল বা স্প্রে ব্যবহার করা হয়। রাসায়নিক দ্রব্যের বারবার ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরোয়া প্রতিকার গ্রহণ করে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গুর মতো রোগ ছড়ায় এমন মশা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। বিস্তারিত জেনে নিন।
বাড়িতে মশার উপদ্রব সাধারণ। মশা মারার জন্য কয়েল বা স্প্রে ব্যবহার করা হয়। রাসায়নিক দ্রব্যের বারবার ব্যবহার স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। ঘরোয়া প্রতিকার গ্রহণ করে ম্যালেরিয়া এবং ডেঙ্গুর মতো রোগ ছড়ায় এমন মশা থেকেও মুক্তি পেতে পারেন। বিস্তারিত জেনে নিন।
মশা তাড়াতেও নিম পাতা উপকারী। এর জন্য একটি মাটির পাত্র নিন। তাতে শুকনো নিম পাতা দিন। এতে কিছু কর্পূর, লবঙ্গ এবং তমাল পাতা মিশিয়ে সন্ধ্যায় ঘরে পুড়িয়ে দিন। ঘরের জানলা-দরজা কিছুক্ষণ বন্ধ রাখুন। ঘর থেকে মশা পালাবে।
মশা তাড়াতেও নিম পাতা উপকারী। এর জন্য একটি মাটির পাত্র নিন। তাতে শুকনো নিম পাতা দিন। এতে কিছু কর্পূর, লবঙ্গ এবং তমাল পাতা মিশিয়ে সন্ধ্যায় ঘরে পুড়িয়ে দিন। ঘরের জানলা-দরজা কিছুক্ষণ বন্ধ রাখুন। ঘর থেকে মশা পালাবে।
একটি স্প্রে বোতলে অর্ধেক জল এবং অর্ধেক আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এখন এটি আপনার কাপড় এবং শরীরে স্প্রে করুন। একটি মশাও আপনার ধারে কাছে আসবে না।
একটি স্প্রে বোতলে অর্ধেক জল এবং অর্ধেক আপেল সাইডার ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এখন এটি আপনার কাপড় এবং শরীরে স্প্রে করুন। একটি মশাও আপনার ধারে কাছে আসবে না।
ঘর থেকে মশা তাড়াতেও রসুন উপকারী। এজন্য প্রথমে রসুন সিদ্ধ করে তারপর পেস্ট তৈরি করে জলে মিশিয়ে নিন। জলটি একটি স্প্রে বোতলে ভরে বাড়ির সেই স্থানে স্প্রে করুন, যেখানে মশা বসে।
ঘর থেকে মশা তাড়াতেও রসুন উপকারী। এজন্য প্রথমে রসুন সিদ্ধ করে তারপর পেস্ট তৈরি করে জলে মিশিয়ে নিন। জলটি একটি স্প্রে বোতলে ভরে বাড়ির সেই স্থানে স্প্রে করুন, যেখানে মশা বসে।
লেবু ঘর থেকে মশা দূরে রাখতে কার্যকর। লেবু টুকরো করে কেটে তাতে লবঙ্গ রাখুন। লেবুটি বাড়ির সেই জায়গায় রাখুন, যেখানে মশা সবচেয়ে বেশি আসে। আর একটিও মশা থাকবে না।
লেবু ঘর থেকে মশা দূরে রাখতে কার্যকর। লেবু টুকরো করে কেটে তাতে লবঙ্গ রাখুন। লেবুটি বাড়ির সেই জায়গায় রাখুন, যেখানে মশা সবচেয়ে বেশি আসে। আর একটিও মশা থাকবে না।
তুলসী আয়ুর্বেদিক গুণে পরিপূর্ণ এবং মশা তাড়াতেও কার্যকর। শুকনো এবং ঝরে পড়া তুলসী পাতা সংগ্রহ করে সন্ধ্যায় ঘরে পুড়িয়ে ফেলুন। ধোঁয়ার কারণে মশা পালিয়ে যাবে।
তুলসী আয়ুর্বেদিক গুণে পরিপূর্ণ এবং মশা তাড়াতেও কার্যকর। শুকনো এবং ঝরে পড়া তুলসী পাতা সংগ্রহ করে সন্ধ্যায় ঘরে পুড়িয়ে ফেলুন। ধোঁয়ার কারণে মশা পালিয়ে যাবে।
কফি পাউডারের সাহায্যেও মশা দূরে রাখতে পারেন। বাড়ির চারপাশে জল জমে থাকলে, তাতে কফির গুঁড়ো ছিটিয়ে দিলে মশার লার্ভা বার হবে না। এবং নতুন মশার জন্ম হয় না।
কফি পাউডারের সাহায্যেও মশা দূরে রাখতে পারেন। বাড়ির চারপাশে জল জমে থাকলে, তাতে কফির গুঁড়ো ছিটিয়ে দিলে মশার লার্ভা বার হবে না। এবং নতুন মশার জন্ম হয় না।
ইউক্যালিপটাস তেলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে আপনার শরীরে এই মিশ্রণটি লাগান। এর গন্ধে মশা আশেপাশে আসবে না।
ইউক্যালিপটাস তেলে কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে আপনার শরীরে এই মিশ্রণটি লাগান। এর গন্ধে মশা আশেপাশে আসবে না।

দামি দামি কয়েল-মেশিন ছাড়ুন…! সস্তার ‘এই’ Magic মশারিতেই জব্দ মশা! দূর দূর করুন ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়াকে!

একদিকে বাড়ছে গরম। অন্যদিকে মশার উৎপাত। দুপুর হতে না হতেই ছেঁকে ধরছে মশা। বিকেল আর সন্ধেবেলা তো বলাই বাহুল্য। বারোটা বাজছে রাতের ঘুমেরও। আর দেশে ক্রমবর্ধমান গরমের সঙ্গে সঙ্গে এইজন্যই বাড়ছে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার ঝুঁকিও।
একদিকে বাড়ছে গরম। অন্যদিকে মশার উৎপাত। দুপুর হতে না হতেই ছেঁকে ধরছে মশা। বিকেল আর সন্ধেবেলা তো বলাই বাহুল্য। বারোটা বাজছে রাতের ঘুমেরও। আর দেশে ক্রমবর্ধমান গরমের সঙ্গে সঙ্গে এইজন্যই বাড়ছে ডেঙ্গু-ম্যালেরিয়ার ঝুঁকিও।
যতই মশা তাড়ানোর মেশিন বা কয়েল ব্যবহার করা হোক না কেন, যে হারে বেড়েছে মশার উপদ্রব তাতে মশার হাত থেকে সুরক্ষা পেতে মশারি ব্যবহার করা খুবই জরুরি। কারণ মশারি বিছানা পুরোপুরি ঢেকে রাখে এবং মশাকে ভিতরে আসতে বাধা দেয়।
যতই মশা তাড়ানোর মেশিন বা কয়েল ব্যবহার করা হোক না কেন, যে হারে বেড়েছে মশার উপদ্রব তাতে মশার হাত থেকে সুরক্ষা পেতে মশারি ব্যবহার করা খুবই জরুরি। কারণ মশারি বিছানা পুরোপুরি ঢেকে রাখে এবং মশাকে ভিতরে আসতে বাধা দেয়।
কিন্তু কোন মশারি আপনার জন্য আদর্শ হবে? নিজের জন্য সঠিক এবং ডিজাইনার নেট বেছে নিতে চাইলে, আপনি এই তালিকায় চোখ রাখতে পারেন। এই মুহূর্তে বাজারের অন্যতম ৫ সেরা মসকুইটো নেটগুলির মধ্যে একটি বেছে নিতে পারেন চটজলদি।
কিন্তু কোন মশারি আপনার জন্য আদর্শ হবে? নিজের জন্য সঠিক এবং ডিজাইনার নেট বেছে নিতে চাইলে, আপনি এই তালিকায় চোখ রাখতে পারেন। এই মুহূর্তে বাজারের অন্যতম ৫ সেরা মসকুইটো নেটগুলির মধ্যে একটি বেছে নিতে পারেন চটজলদি।
এখানে এমন কিছু চমৎকার মশারি দেওয়া হল যেগুলি সহজেই ভাঁজ করে রাখা যায়। আবার এই মশারিগুলি রাতে আপনাকে মশার হাত থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেয়। কিন্তু কোন মশারি হবে আদর্শ? তা বুঝতে চাইলে এখনই একনজরে দেখে নিন শীর্ষ ব্যবহারকারীর রেটিং পাওয়া এবং বেস্টসেলার মশার নেটগুলি।
এখানে এমন কিছু চমৎকার মশারি দেওয়া হল যেগুলি সহজেই ভাঁজ করে রাখা যায়। আবার এই মশারিগুলি রাতে আপনাকে মশার হাত থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা দেয়। কিন্তু কোন মশারি হবে আদর্শ? তা বুঝতে চাইলে এখনই একনজরে দেখে নিন শীর্ষ ব্যবহারকারীর রেটিং পাওয়া এবং বেস্টসেলার মশার নেটগুলি।
এই নেট সিঙ্গেল বেড থেকে ডাবল বেডের জন্যও উপযুক্ত। এগুলি ব্যবহার করে আপনি মশার হাত থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা পেতে পারেন। এগুলি বাড়িতেও পরিষ্কার করা যেতে পারে কারণ এর ফ্যাব্রিক খুবই টেকসই হয়।
এই নেট সিঙ্গেল বেড থেকে ডাবল বেডের জন্যও উপযুক্ত। এগুলি ব্যবহার করে আপনি মশার হাত থেকে সম্পূর্ণ সুরক্ষা পেতে পারেন। এগুলি বাড়িতেও পরিষ্কার করা যেতে পারে কারণ এর ফ্যাব্রিক খুবই টেকসই হয়।
Odomos Mosquitonet ডাবল বেড:এই Odomos Mosquito Net মানুষ খুব পছন্দ করেছে, ব্যবহারকারীরা এটিকে ৪.৫ স্টার রেটিং দিয়েছেন। এটি তৈরিতে 30 জিএসএম ফ্যাব্রিক ব্যবহার করা হয়েছে।
Odomos Mosquitonet ডাবল বেড:
এই Odomos Mosquito Net মানুষ খুব পছন্দ করেছে, ব্যবহারকারীরা এটিকে ৪.৫ স্টার রেটিং দিয়েছেন। এটি তৈরিতে 30 জিএসএম ফ্যাব্রিক ব্যবহার করা হয়েছে।
এই Odomos Mosquito Net ভাঁজ করা যায় এবং কোনও প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই বিছানায় রাখা যায়। এটি সম্পূর্ণ নিরাপত্তার জন্য একটি চেইন দিয়ে বন্ধ করার ব্যবস্থাও রয়েছে। আপনি সহজেই এটি ভাঁজ করে একটি ছোট ব্যাগে রাখতে পারেন। Odomos Mosquito Net ডাবল বেডের দাম: ১,০৫০ টাকা।
এই Odomos Mosquito Net ভাঁজ করা যায় এবং কোনও প্রকার সাপোর্ট ছাড়াই বিছানায় রাখা যায়। এটি সম্পূর্ণ নিরাপত্তার জন্য একটি চেইন দিয়ে বন্ধ করার ব্যবস্থাও রয়েছে। আপনি সহজেই এটি ভাঁজ করে একটি ছোট ব্যাগে রাখতে পারেন। Odomos Mosquito Net ডাবল বেডের দাম: ১,০৫০ টাকা।
ক্লাসিক নেট ডাবল বেডএটি একটি ৩০ জিএসএম শক্তিশালী মশারি। ক্রেতারা ইতিমধ্যেই এটি খুব পছন্দ করছেন। এটি তৈরিতে স্টিলের তার ব্যবহার করা হয়েছে। এই মশারি ডাবল বেডে ব্যবহার করা যায়।
ক্লাসিক নেট ডাবল বেড
এটি একটি ৩০ জিএসএম শক্তিশালী মশারি। ক্রেতারা ইতিমধ্যেই এটি খুব পছন্দ করছেন। এটি তৈরিতে স্টিলের তার ব্যবহার করা হয়েছে। এই মশারি ডাবল বেডে ব্যবহার করা যায়।
এই মশারিগুলির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৬.৫ ফুট এবং উচ্চতা ৪.৭ ফুট। আপনি এটি সহজেই ধুয়ে ফেলতে পারেন। এটি অতিরিক্ত শক্তিশালী একইসঙ্গে এই মশারিগুলিতে ডবল সেলাই দেওয়া আছে। ক্লাসিক মসকুইটো নেট ডাবল বেডের দাম: ৮৯৯ টাকা।
এই মশারিগুলির দৈর্ঘ্য ও প্রস্থ ৬.৫ ফুট এবং উচ্চতা ৪.৭ ফুট। আপনি এটি সহজেই ধুয়ে ফেলতে পারেন। এটি অতিরিক্ত শক্তিশালী একইসঙ্গে এই মশারিগুলিতে ডবল সেলাই দেওয়া আছে। ক্লাসিক মসকুইটো নেট ডাবল বেডের দাম: ৮৯৯ টাকা।
ট্রাই-অ্যাক্টিভ মসকুইটো নেট ডাবল বেড:এই ডাবল বেড মশারিতে নেটটি কিং সাইজের হয় যা একটি খুব শক্তিশালী এবং টেকসই মশারি। বিছানার জন্য এই মশারিটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
ট্রাই-অ্যাক্টিভ মসকুইটো নেট ডাবল বেড:
এই ডাবল বেড মশারিতে নেটটি কিং সাইজের হয় যা একটি খুব শক্তিশালী এবং টেকসই মশারি। বিছানার জন্য এই মশারিটি দীর্ঘদিন ব্যবহার করা যেতে পারে।
এছাড়া এটি সহজেই ভাঁজ করে সংরক্ষণ করা যায়। এই মশারির ভিতরে আপনি পকেটও পাবেন, যাতে আপনি আপনার মোবাইল, চশমা ইত্যাদি রাখতে পারেন। ট্রাই-অ্যাক্টিভ মসকিউটো নেট ডাবল বেডের দাম: ৮৪৯ টাকা।
এছাড়া এটি সহজেই ভাঁজ করে সংরক্ষণ করা যায়। এই মশারির ভিতরে আপনি পকেটও পাবেন, যাতে আপনি আপনার মোবাইল, চশমা ইত্যাদি রাখতে পারেন। ট্রাই-অ্যাক্টিভ মসকিউটো নেট ডাবল বেডের দাম: ৮৪৯ টাকা।
IBLAY মশারিএই মশারিটির নীচে একটি তুলোর বর্ডার দেওয়া আছে। বিছানার জন্য এই মশারির নেটের ফ্যাব্রিক মূলত পলিকটন এবং এটি একটি অত্যন্ত প্রিমিয়াম মানের মশারি।
IBLAY মশারি
এই মশারিটির নীচে একটি তুলোর বর্ডার দেওয়া আছে। বিছানার জন্য এই মশারির নেটের ফ্যাব্রিক মূলত পলিকটন এবং এটি একটি অত্যন্ত প্রিমিয়াম মানের মশারি।
এই XL সাইজের মশারি আপনার বিছানায় সহজেই ফিট হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে আপনি মশা ও মাছি থেকে মুক্তি পাবেন এবং নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন। আপনি এটি ধুতেও পারেন। IBLAY মশারির দাম: ৫৭০ টাকা।
এই XL সাইজের মশারি আপনার বিছানায় সহজেই ফিট হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে আপনি মশা ও মাছি থেকে মুক্তি পাবেন এবং নিশ্চিন্তে ঘুমোতে পারবেন। আপনি এটি ধুতেও পারেন। IBLAY মশারির দাম: ৫৭০ টাকা।
অস্বীকৃতি: এখানে দেওয়া দামগুলি অ্যামাজনের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং পরিবর্তন সাপেক্ষ। কেনার আগে নিজে ভাল করে দেখে নেওয়াই কাম্য।
অস্বীকৃতি: এখানে দেওয়া দামগুলি অ্যামাজনের সঙ্গে সম্পর্কিত এবং পরিবর্তন সাপেক্ষ। কেনার আগে নিজে ভাল করে দেখে নেওয়াই কাম্য।

Mosquito Repellent Tips: কয়েল, মেশিন, স্প্রে ছাড়ুন…! এই ‘ছোট্ট’ কাজটি করলে একটাও মশা থাকবে না! আজই ট্রাই করুন দুর্ধর্ষ ফর্মুলা

গরম পড়তে না পড়তেই মশার উপদ্রবে স্থির থাকা যাচ্ছে না। আজকাল এক মিনিটের জন্যও ঘরের দরজা খুললে একসঙ্গে অনেক মশা ঘরে ঢুকে এসে কামড়াতে শুরু করে। এমনকি মশা তাড়ানোর ব্র্যান্ডেড মেশিন কয়েল দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না উপদ্রব।
গরম পড়তে না পড়তেই মশার উপদ্রবে স্থির থাকা যাচ্ছে না। আজকাল এক মিনিটের জন্যও ঘরের দরজা খুললে একসঙ্গে অনেক মশা ঘরে ঢুকে এসে কামড়াতে শুরু করে। এমনকি মশা তাড়ানোর ব্র্যান্ডেড মেশিন কয়েল দিয়েও ঠেকানো যাচ্ছে না উপদ্রব।
এই পরিস্তিতিতে ঘরোয়া প্রতিকার মশা তাড়াতে দুর্দান্ত কার্যকর হতে পারে। এই পদ্ধতিতে স্প্রে, মশার কয়েল ছাড়াও মশা তাড়ানো যায়। ঘরোয় উপায়ে মশা তাড়ানোয় কোনও ক্ষতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও থাকে না। আসুন মশা তাড়ানোর সেই ঘরোয়া উপায়গুলি জেনে নেই।
এই পরিস্তিতিতে ঘরোয়া প্রতিকার মশা তাড়াতে দুর্দান্ত কার্যকর হতে পারে। এই পদ্ধতিতে স্প্রে, মশার কয়েল ছাড়াও মশা তাড়ানো যায়। ঘরোয় উপায়ে মশা তাড়ানোয় কোনও ক্ষতিকর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াও থাকে না। আসুন মশা তাড়ানোর সেই ঘরোয়া উপায়গুলি জেনে নেই।
কর্পূর: কর্পূরের গন্ধ মশা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। আপনি যে কোনও ওষুধের দোকানে বা মুদির দোকান থেকেও কর্পূরের ট্যাবলেট কিংবা গুঁড়ো কিনে আনতে পারেন। একটি কর্পূরের টুকরো একটি ছোট পাত্রতে রেখে সেটি জল দিয়ে ভর্তি করুন।
কর্পূর: কর্পূরের গন্ধ মশা একেবারেই সহ্য করতে পারে না। আপনি যে কোনও ওষুধের দোকানে বা মুদির দোকান থেকেও কর্পূরের ট্যাবলেট কিংবা গুঁড়ো কিনে আনতে পারেন। একটি কর্পূরের টুকরো একটি ছোট পাত্রতে রেখে সেটি জল দিয়ে ভর্তি করুন।
কর্পূর জল: এর পর এটি ঘরের কোণে রেখে দিন। অল্প সময়ের মধ্যেই ঘর থেকে মশা গায়েব হয়ে যাবে। দু’দিন পর পাত্রের জল পরিবর্তন করুন। পাত্রে রাখা আগের জল ফেলে দেবেন না। এই জল ঘর মোছার কাজে ব্যবহার করলে ঘরে পিঁপড়ের উপদ্রব থেকেও মুক্তি পাবেন।
কর্পূর জল: এর পর এটি ঘরের কোণে রেখে দিন। অল্প সময়ের মধ্যেই ঘর থেকে মশা গায়েব হয়ে যাবে। দু’দিন পর পাত্রের জল পরিবর্তন করুন। পাত্রে রাখা আগের জল ফেলে দেবেন না। এই জল ঘর মোছার কাজে ব্যবহার করলে ঘরে পিঁপড়ের উপদ্রব থেকেও মুক্তি পাবেন।
লেবু ও লবঙ্গ: একটি লেবু দুই টুকরো করে কেটে নিন। এর পর কাটা লেবুর ভেতরের অংশে বেশ কয়েকটা করে লবঙ্গ গেঁথে দিন।
লেবু ও লবঙ্গ: একটি লেবু দুই টুকরো করে কেটে নিন। এর পর কাটা লেবুর ভেতরের অংশে বেশ কয়েকটা করে লবঙ্গ গেঁথে দিন।
লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা গেঁথে শুধুমাত্র মাথার দিকের অংশ বাইরে রেখে লবঙ্গ গেঁথে দিন। এর পর লেবুর টুকরাগুলো একটি প্লেটে রেখে ঘরের কোণায় রেখে দিন। ব্যস, এতেই বেশ কয়েকটা দিন মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
লেবুর মধ্যে লবঙ্গের পুরোটা গেঁথে শুধুমাত্র মাথার দিকের অংশ বাইরে রেখে লবঙ্গ গেঁথে দিন। এর পর লেবুর টুকরাগুলো একটি প্লেটে রেখে ঘরের কোণায় রেখে দিন। ব্যস, এতেই বেশ কয়েকটা দিন মশার উপদ্রব থেকে মুক্তি পেতে পারেন।
বাড়ি থেকে মশা তাড়ানোর জন্য আরও অনেক প্রতিকার কার্যকর হতে পারে। যেমন রসুনের গন্ধ মশা মারতে দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে। এজন্য রসুন সিদ্ধ করে গুঁড়ো করে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন। এই মিশ্রণ ঘরে ছিটিয়ে দিলে মশা পালিয়ে যায়।
বাড়ি থেকে মশা তাড়ানোর জন্য আরও অনেক প্রতিকার কার্যকর হতে পারে। যেমন রসুনের গন্ধ মশা মারতে দুর্দান্ত কার্যকরী হতে পারে। এজন্য রসুন সিদ্ধ করে গুঁড়ো করে একটি স্প্রে বোতলে ভরে নিন। এই মিশ্রণ ঘরে ছিটিয়ে দিলে মশা পালিয়ে যায়।
তুলসী গাছের কাছেও মশা ঘুরে বেড়ায় না। এমন পরিস্থিতিতে মশা তাড়াতে তুলসী গাছ লাগাতে পারেন অথবা শুকনো তুলসী পাতা জ্বালিয়েও মশা তাড়াতে পারেন।
তুলসী গাছের কাছেও মশা ঘুরে বেড়ায় না। এমন পরিস্থিতিতে মশা তাড়াতে তুলসী গাছ লাগাতে পারেন অথবা শুকনো তুলসী পাতা জ্বালিয়েও মশা তাড়াতে পারেন।
এই পদ্ধতিতে মশা ঘরের ধারেকাছে ঘেঁষবে না। আপনি চাইলে লেবুতে লবঙ্গ গেঁথে জানালার গ্রিলেও রাখতে পারেন। এতেও মশার ঘরে ঢোকার পথ বন্ধ হবে।
এই পদ্ধতিতে মশা ঘরের ধারেকাছে ঘেঁষবে না। আপনি চাইলে লেবুতে লবঙ্গ গেঁথে জানালার গ্রিলেও রাখতে পারেন। এতেও মশার ঘরে ঢোকার পথ বন্ধ হবে।

Home Remedies for Mosquitoes:মশার উপদ্রব বেড়েছে? ধূপ-কয়েল-স্প্রে নয়, ভরসা রাখুন এই সহজ ঘরোয়া উপায়ে, মশা বাড়ির ধারেকাছে ঘেঁষবে না

বাড়িতে মশার উপদ্রব বেড়েছে? মশার ধূপ, ওষুধ, কয়েল, স্প্রে...নানা উপায় চেষ্টা করেই কাজ হয়নি? চিন্তা করবেন না! ভরসা রাখুন ঘরোয়া উপায়ে। মাথায় রাখবেন, বাজারচলতি এই সব দ্রব্যে বিষাক্ত কীটনাশক থাকে। পাশাপাশি, বন্ধ ঘরে মশার ধূপ বা লিক্যুইড ওষুধ দীর্ঘক্ষণ জ্বালানো ঠিক নয়, বিশেষ করে যদি ঘরে কোনও বাচ্চা থাকে। কাজেই এই ঘরোয়া প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মশা তাড়ান--
বাড়িতে মশার উপদ্রব বেড়েছে? মশার ধূপ, ওষুধ, কয়েল, স্প্রে…নানা উপায় চেষ্টা করেই কাজ হয়নি? চিন্তা করবেন না! ভরসা রাখুন ঘরোয়া উপায়ে। মাথায় রাখবেন, বাজারচলতি এই সব দ্রব্যে বিষাক্ত কীটনাশক থাকে। পাশাপাশি, বন্ধ ঘরে মশার ধূপ বা লিক্যুইড ওষুধ দীর্ঘক্ষণ জ্বালানো ঠিক নয়, বিশেষ করে যদি ঘরে কোনও বাচ্চা থাকে। কাজেই এই ঘরোয়া প্রাকৃতিক পদ্ধতিতে মশা তাড়ান–
কর্পূর-- কয়েক টুকরো কর্পূর গুঁড়ো করে যে-কোন-ও তেলের সঙ্গে মিশিয়ে প্রদীপ জ্বালান। কর্পূরের গন্ধে ঘর-বাড়িতে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়বে, পাশাপাশি মশাও আসবে না।
কর্পূর– কয়েক টুকরো কর্পূর গুঁড়ো করে যে-কোন-ও তেলের সঙ্গে মিশিয়ে প্রদীপ জ্বালান। কর্পূরের গন্ধে ঘর-বাড়িতে সুগন্ধ ছড়িয়ে পড়বে, পাশাপাশি মশাও আসবে না।
তুলসী-- বাড়ির দরজা-জানলায় কিছু তুলসী পাতা ছড়িয়ে রাখুন। মশা তুলসীর গন্ধ সহ্য করতে পারে না। বাড়িতে ঢুকবে ন।
তুলসী– বাড়ির দরজা-জানলায় কিছু তুলসী পাতা ছড়িয়ে রাখুন। মশা তুলসীর গন্ধ সহ্য করতে পারে না। বাড়িতে ঢুকবে ন।
রসুন-- রসুনের ঝাঁঝালো গন্ধ মশার যম। কয়েক কোয়া রসুন থেঁতো করে জলে মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে নিন। এরপর ঘরের কোণায় কোণায়, খাট-টেবিল-চেয়ারের তলায় স্প্রে করুন। মশা বাড়ির ধারেকাছে ঘেঁষবে না।
রসুন– রসুনের ঝাঁঝালো গন্ধ মশার যম। কয়েক কোয়া রসুন থেঁতো করে জলে মিশিয়ে স্প্রে বোতলে ভরে নিন। এরপর ঘরের কোণায় কোণায়, খাট-টেবিল-চেয়ারের তলায় স্প্রে করুন। মশা বাড়ির ধারেকাছে ঘেঁষবে না।
নীম তেল-- শুধু মশা নয়, যে-কোনও পোকা-মাকর-ই নীম তেলের গন্ধে পালায়। আপনি নীম তেল গায়ে মেখেও থাকতে পারেন, বা নীম তেল কোন-ও প্রদীপ বা ইনফিউসারে জ্বালাতে পারেন।
নীম তেল– শুধু মশা নয়, যে-কোনও পোকা-মাকর-ই নীম তেলের গন্ধে পালায়। আপনি নীম তেল গায়ে মেখেও থাকতে পারেন, বা নীম তেল কোন-ও প্রদীপ বা ইনফিউসারে জ্বালাতে পারেন।
লেবু ও লবঙ্গ-- লেবুর তীব্র গন্ধ মশারদের না-পসন্দ। সঙ্গে লবঙ্গ মিশলে তো কথাই নেই। এক টুকরো লেবুতে কয়েকটা লবঙ্গ গুঁজে বাড়ির কোণায়-কোণায় রেখে দিন।
লেবু ও লবঙ্গ– লেবুর তীব্র গন্ধ মশারদের না-পসন্দ। সঙ্গে লবঙ্গ মিশলে তো কথাই নেই। এক টুকরো লেবুতে কয়েকটা লবঙ্গ গুঁজে বাড়ির কোণায়-কোণায় রেখে দিন।
ইউক্যালিপটাস তেল-- প্রচুর মশা তাড়ানোর স্প্রে’র মূল উপাদান লেমন ইউক্যালিপটাস তেল। আমেরিকার সিডিসি এটিকে মশার তাড়ানোর উপায় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই এসেনশিয়ালন অয়েল লাগালে অনেকক্ষণ মশা দূরে থাকবে।
ইউক্যালিপটাস তেল– প্রচুর মশা তাড়ানোর স্প্রে’র মূল উপাদান লেমন ইউক্যালিপটাস তেল। আমেরিকার সিডিসি এটিকে মশার তাড়ানোর উপায় হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এই এসেনশিয়ালন অয়েল লাগালে অনেকক্ষণ মশা দূরে থাকবে।
পিপারমিন্ট তেল-- অনেকেই মশা তাড়াতে ঘরের কোণে পিপারমেন্ট অয়েলযুক্ত সুগন্ধি মোম জ্বালান।  মশার কামড় থেকে বাঁচতে এই এসেনশিয়াল অয়েল আপনি গায়েও মাখতে পারেন। তবে সরাসরি পিপারমেন্ট অয়েলে গায়ে লাগালে র‌্যাশ বেরোতে পারে। তাই নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে লাগান।
পিপারমিন্ট তেল– অনেকেই মশা তাড়াতে ঘরের কোণে পিপারমেন্ট অয়েলযুক্ত সুগন্ধি মোম জ্বালান। মশার কামড় থেকে বাঁচতে এই এসেনশিয়াল অয়েল আপনি গায়েও মাখতে পারেন। তবে সরাসরি পিপারমেন্ট অয়েলে গায়ে লাগালে র‌্যাশ বেরোতে পারে। তাই নারকেল তেল বা অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে লাগান।
টি-ট্রি অয়েল-- এই এসেনশিয়াল অয়েল সরাসরি ত্বকে মেখে নিন, মশা ধারে-কাছে ঘেঁষবে না।

টি-ট্রি অয়েল– এই এসেনশিয়াল অয়েল সরাসরি ত্বকে মেখে নিন, মশা ধারে-কাছে ঘেঁষবে না।
বিশেষ কিছু গাছ-- সিট্রোনেলা, মেরিগোল্ড, ক্যাটনিপ, পিপামিন্ট ও তুলসীর মত গাছ বাড়িতে রাখতে মশা আসে না।
বিশেষ কিছু গাছ– সিট্রোনেলা, মেরিগোল্ড, ক্যাটনিপ, পিপামিন্ট ও তুলসীর মত গাছ বাড়িতে রাখতে মশা আসে না।

Mosquito Repellent Plants: বিনামূল্যে মশা তাড়ান! বাড়িতে রাখুন এই ৫টি ভেষজ উদ্ভিদ, ভুলেও ঢুকবে না মশা, বলছেন বিশেষজ্ঞ

মশার জ্বালায় জর্জরিত বাঁকুড়া জেলা। ডেঙ্গির প্রকোপও প্রতি বছরের মতো এ বছরও জোরালো ছিল। তবে জানেন কি আপনার বাড়িতে যদি সহজলভ্য চারটি-পাঁচটি ভেষজ গাছ রাখেন, তাহলে অনায়েসেই দূর হবে মশা। গাছের সুগন্ধে ভরে উঠবে গোটা ঘর। (রিপোর্টার- নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
মশার জ্বালায় জর্জরিত বাঁকুড়া জেলা। ডেঙ্গির প্রকোপও প্রতি বছরের মতো এ বছরও জোরালো ছিল। তবে জানেন কি আপনার বাড়িতে যদি সহজলভ্য চারটি-পাঁচটি ভেষজ গাছ রাখেন, তাহলে অনায়েসেই দূর হবে মশা। গাছের সুগন্ধে ভরে উঠবে গোটা ঘর। (রিপোর্টার- নীলাঞ্জন বন্দ্যোপাধ্যায়)
ভাবছেন কোথায় পাবেন এই গাছগুলি? আর কতই বা দাম? চিন্তার কিছু নেই, একদম বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন এই মশা তাড়ানোর ভেষজ গাছ। ডেঙ্গু রোধ করতে বাঁকুড়া জেলা আয়ূষ শাখার উদ্যোগে একটি ভেষজ গাছের ছাদ বাগান রয়েছে, যার নাম আয়ূষ ভেষজ উদ্যান।
ভাবছেন কোথায় পাবেন এই গাছগুলি? আর কতই বা দাম? চিন্তার কিছু নেই, একদম বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন এই মশা তাড়ানোর ভেষজ গাছ। ডেঙ্গু রোধ করতে বাঁকুড়া জেলা আয়ূষ শাখার উদ্যোগে একটি ভেষজ গাছের ছাদ বাগান রয়েছে, যার নাম আয়ূষ ভেষজ উদ্যান।
যেখানে প্রায় ৭০টিরও বেশি ভেষজ উদ্ভিদ টবে বসানো আছে। প্রত্যেকটি গাছই আমাদের চারপাশে সহজলভ্য। এই গাছগুলির মধ্যে লেমন গ্রাস, সিট্রেনেলা, মিন্ট, জোয়ান এবং নিশিন্ধা। এই ভেষজ উদ্ভিদগুলি বাড়িতে রাখলেই পালিয়ে যাবে মশা। ডেঙ্গি থাকবে দূরে।
যেখানে প্রায় ৭০টিরও বেশি ভেষজ উদ্ভিদ টবে বসানো আছে। প্রত্যেকটি গাছই আমাদের চারপাশে সহজলভ্য। এই গাছগুলির মধ্যে লেমন গ্রাস, সিট্রেনেলা, মিন্ট, জোয়ান এবং নিশিন্ধা। এই ভেষজ উদ্ভিদগুলি বাড়িতে রাখলেই পালিয়ে যাবে মশা। ডেঙ্গি থাকবে দূরে।
বাঁকুড়ার গৃহস্থরা যাতে খুব সহজে সহজলভ্য এই গাছগুলিকে চিনতে পারেন এবং উদ্ভিদগুলির ভেষজ গুণ বুঝে যথার্থ ব্যবহার করতে পারেন সেই কারণেই আয়ূষ শাখার এই উদ্যোগ। কেমিক্যাল ঘটিত মশা তাড়ানোর ধূপ কিংবা তরল ব্যবহার করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
বাঁকুড়ার গৃহস্থরা যাতে খুব সহজে সহজলভ্য এই গাছগুলিকে চিনতে পারেন এবং উদ্ভিদগুলির ভেষজ গুণ বুঝে যথার্থ ব্যবহার করতে পারেন সেই কারণেই আয়ূষ শাখার এই উদ্যোগ। কেমিক্যাল ঘটিত মশা তাড়ানোর ধূপ কিংবা তরল ব্যবহার করলে স্বাস্থ্যের ক্ষতি হতে পারে।
তবে লেমন গ্রাস, সিট্রোনেলা, মিন্ট, জোয়ান এবং নিশিন্ধা শুধুমাত্র ঘরে রেখে দিলেই দূর হবে মশা। বাঁকুড়া জেলার ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল অফিসার আয়ূষ, ডক্টর পার্থসারথি রায় জানান, এই গাছগুলিকে ব্যবহার করে পরবর্তীকালে মশা মারার ধূপ বানানো যেতে পারে। জৈব ধুপ ব্যবহার করলে শরীরের ক্ষতি হবে না।
তবে লেমন গ্রাস, সিট্রোনেলা, মিন্ট, জোয়ান এবং নিশিন্ধা শুধুমাত্র ঘরে রেখে দিলেই দূর হবে মশা। বাঁকুড়া জেলার ডিস্ট্রিক্ট মেডিক্যাল অফিসার আয়ূষ, ডক্টর পার্থসারথি রায় জানান, এই গাছগুলিকে ব্যবহার করে পরবর্তীকালে মশা মারার ধূপ বানানো যেতে পারে। জৈব ধুপ ব্যবহার করলে শরীরের ক্ষতি হবে না।
ভেষজ উদ্ভিদ বণ্টন কর্মসূচির মাধ্যমে বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন ভেষজ গাছ। আয়ূষ শাখাতে এসে আবেদন করলেই, আপনার প্রয়োজনের ভেষজ গাছ পেতে খুব একটা অসুবিধা হবে না, এমনটাই জানান ডঃ পার্থ সারথি রায়।
ভেষজ উদ্ভিদ বণ্টন কর্মসূচির মাধ্যমে বিনামূল্যে পেয়ে যাবেন ভেষজ গাছ। আয়ূষ শাখাতে এসে আবেদন করলেই, আপনার প্রয়োজনের ভেষজ গাছ পেতে খুব একটা অসুবিধা হবে না, এমনটাই জানান ডঃ পার্থ সারথি রায়।
প্রতিটি ভেষজ উদ্ভিদের ভেষজ গুণ আলাদা। ভেষজ গুণগুলি জেনে এবং বুঝে উদ্ভিদের সঠিক ব্যবহার করলে সাধারণ রোগ জ্বালা খুব সহজেই নিরাময় করা সম্ভব এবং সাশ্রয়ও হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
প্রতিটি ভেষজ উদ্ভিদের ভেষজ গুণ আলাদা। ভেষজ গুণগুলি জেনে এবং বুঝে উদ্ভিদের সঠিক ব্যবহার করলে সাধারণ রোগ জ্বালা খুব সহজেই নিরাময় করা সম্ভব এবং সাশ্রয়ও হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

Homecare: এক মিনিটে পালাবে মশা! এই ঘরোয়া টোটকা জানেন? অবাক হবেন

মশা তাড়ানোর সহজ উপায় শুধু তাই নয়, মশা তাড়ানোর পাশাপাশি বাড়ির সুগন্ধ ভরিয়ে ফেলুন শুধুমাত্র কয়েকটি ঘরোয়া নিত্য প্রয়োজনীয় কয়েকটা জিনিস ব্যবহার করে।
মশা তাড়ানোর সহজ উপায় শুধু তাই নয়, মশা তাড়ানোর পাশাপাশি বাড়ির সুগন্ধ ভরিয়ে ফেলুন শুধুমাত্র কয়েকটি ঘরোয়া নিত্য প্রয়োজনীয় কয়েকটা জিনিস ব্যবহার করে।
শীত পড়তে শুরু করেছে আর এই শীতে সন্ধ্যা হতেই মশাদের বাড়বাড়ন্ত। এমন সময় আমরা মশার হাত থেকে মুক্তি পেতে ভরসা করে থাকি, রেপেলেন্ট, কয়েল বা স্প্রের ওপর।
শীত পড়তে শুরু করেছে আর এই শীতে সন্ধ্যা হতেই মশাদের বাড়বাড়ন্ত। এমন সময় আমরা মশার হাত থেকে মুক্তি পেতে ভরসা করে থাকি, রেপেলেন্ট, কয়েল বা স্প্রের ওপর।
আর তাই এই ধরনের মশার কয়েল বা লিকুইড থেকে একটু ঘরোয়া পদ্ধতিতে চেষ্টা করলেই এক নিমিষে তাড়াতে পারেন মশা।
আর তাই এই ধরনের মশার কয়েল বা লিকুইড থেকে একটু ঘরোয়া পদ্ধতিতে চেষ্টা করলেই এক নিমিষে তাড়াতে পারেন মশা।
প্রথমে আমাদের নিতে হবে কয়েকটি কর্পূর এর সঙ্গে রান্নাঘর থেকে নিতে হবে কয়েকটা তেজপাতা । আর এর সঙ্গে নিত্য প্রয়োজনীয় একটুখানি ঘি।
প্রথমে আমাদের নিতে হবে কয়েকটি কর্পূর এর সঙ্গে রান্নাঘর থেকে নিতে হবে কয়েকটা তেজপাতা । আর এর সঙ্গে নিত্য প্রয়োজনীয় একটুখানি ঘি।
তারপর সেই তেজপাতাতে ঘি টা মাখিয়ে নিতে হবে এবং কর্পূর গুলো ভালো করে গুঁড়ো করতে হবে এরপর একটি মাটির যেকোনো পাত্র বা পূজোর ব্যবহারের ধুনুচি নিলেও হবে।
তারপর সেই তেজপাতাতে ঘি টা মাখিয়ে নিতে হবে এবং কর্পূর গুলো ভালো করে গুঁড়ো করতে হবে এরপর একটি মাটির যেকোনো পাত্র বা পূজোর ব্যবহারের ধুনুচি নিলেও হবে।
এরপর ঘি লাগানো তেজপাতা এবং সেগুলি নিয়ে ওই মাটির পাত্রে বা ধুনুচিতে রেখে আগুন জ্বালিয়ে দিতে হবে তারপর তারপর তার উপরে ওই কর্পূর গুলি দিয়ে দিতে হবে এবং বেশ কিছুক্ষণ চলার পর ওই সুন্দর পবিত্র গন্ধেতে বাড়ি থেকে এক নিমিষে চলে যাবে মশা।
এরপর ঘি লাগানো তেজপাতা এবং সেগুলি নিয়ে ওই মাটির পাত্রে বা ধুনুচিতে রেখে আগুন জ্বালিয়ে দিতে হবে তারপর তারপর তার উপরে ওই কর্পূর গুলি দিয়ে দিতে হবে এবং বেশ কিছুক্ষণ চলার পর ওই সুন্দর পবিত্র গন্ধেতে বাড়ি থেকে এক নিমিষে চলে যাবে মশা।