Tag Archives: Passport

Travel: হাতে ভারতীয় পাসপোর্ট থাকলেই হল…! এই ১০ দেশে পুজোয় বিনা ভিসায় ঘুরে নিন, কোন কোন জায়গা জানুন

*বিশ্বে ভারতের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় পর্যটকরাও সুবিধা পাচ্ছেন। এখন ভারতীয় পাসপোর্টধারীরা ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারে এমন দেশের সংখ্যা ৫৭ থেকে বেড়ে ৬২ হয়েছে। সামনেই দুর্গাপুজো, এরকমই কিছু বাজেটফ্রেন্ডলি দেশকে আপনি ভ্রমণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
*বিশ্বে ভারতের প্রভাব বেড়ে যাওয়ায় পর্যটকরাও সুবিধা পাচ্ছেন। এখন ভারতীয় পাসপোর্টধারীরা ভিসামুক্ত ভ্রমণ করতে পারে এমন দেশের সংখ্যা ৫৭ থেকে বেড়ে ৬২ হয়েছে। সামনেই দুর্গাপুজো, এরকমই কিছু বাজেটফ্রেন্ডলি দেশকে আপনি ভ্রমণ তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
*বিশ্বের নতুন নতুন জায়গা দেখার শখ বহু মানুষের। যদি ভারতীয় পাসপোর্ট থাকে তবে স্বাচ্ছন্দ্যে কিছু দেশে যেতে পারবেন। বিশ্বব্যাপী ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের কারণে অনেক দেশ ভারতীয় ভ্রমণকারীদের সহজেই স্বাগত জানাচ্ছে।
*বিশ্বের নতুন নতুন জায়গা দেখার শখ বহু মানুষের। যদি ভারতীয় পাসপোর্ট থাকে তবে স্বাচ্ছন্দ্যে কিছু দেশে যেতে পারবেন। বিশ্বব্যাপী ভারতের ক্রমবর্ধমান প্রভাবের কারণে অনেক দেশ ভারতীয় ভ্রমণকারীদের সহজেই স্বাগত জানাচ্ছে।
*হেনলি পাসপোর্ট সূচকে বিশ্বের ৮২ তম স্থানে রয়েছে ভারত। যা আগের বছরের চেয়ে ২ পয়েন্ট কম। তবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের ভিসামুক্ত ভ্রমণকারী দেশের সংখ্যা ৫৭ থেকে বেড়ে ৬২ হয়েছে।
*হেনলি পাসপোর্ট সূচকে বিশ্বের ৮২ তম স্থানে রয়েছে ভারত। যা আগের বছরের চেয়ে ২ পয়েন্ট কম। তবে ২০২৪ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ভারতীয় পাসপোর্টধারীদের ভিসামুক্ত ভ্রমণকারী দেশের সংখ্যা ৫৭ থেকে বেড়ে ৬২ হয়েছে।
*ভারতীয় পর্যটকরা এখন ভিসা ছাড়াই ১০টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। এই তালিকায় কোন কোন দেশগুলি রয়েছে, যা আপনি আপনার বাজেট বান্ধব ভ্রমণ পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
*ভারতীয় পর্যটকরা এখন ভিসা ছাড়াই ১০টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। এই তালিকায় কোন কোন দেশগুলি রয়েছে, যা আপনি আপনার বাজেট বান্ধব ভ্রমণ পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করতে পারেন।
*প্রথমত, বিখ্যাত ভ্রমণ গন্তব্য- থাইল্যান্ড। ভিসাটি ৩০ দিনের জন্য বিনামূল্যে (১১ নভেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত)। এখানে বেড়াতে আসা লোকেরা সমুদ্রসৈকত, সংস্কৃতি এবং সুস্বাদু খাবার উপভোগ করতে পারে।
*প্রথমত, বিখ্যাত ভ্রমণ গন্তব্য- থাইল্যান্ড। ভিসাটি ৩০ দিনের জন্য বিনামূল্যে (১১ নভেম্বর, ২০২৪ পর্যন্ত)। এখানে বেড়াতে আসা লোকেরা সমুদ্রসৈকত, সংস্কৃতি এবং সুস্বাদু খাবার উপভোগ করতে পারে।
*শ্রীলঙ্কার ভিসাও ৬ মাসের জন্য (১ অক্টোবর, ২০২৪ থেকে) ভারতীয় পর্যটকদের জন্য বিনামূল্যে। তাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুন্দর দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত সুন্দর দ্বীপগুলি এখানে এসে অন্বেষণ করা যেতে পারে।
*শ্রীলঙ্কার ভিসাও ৬ মাসের জন্য (১ অক্টোবর, ২০২৪ থেকে) ভারতীয় পর্যটকদের জন্য বিনামূল্যে। তাদের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি এবং সুন্দর দৃশ্যের জন্য বিখ্যাত সুন্দর দ্বীপগুলি এখানে এসে অন্বেষণ করা যেতে পারে।
*ভুটান ভ্রমণের জন্য ১৪ দিনের ফ্রি ভিসা। এখানে হিমালয়ের নির্মল প্রাকৃতিক দৃশ্য, মহিমান্বিত মঠ এবং সমৃদ্ধ আধ্যাত্মিক সংস্কৃতি উপভোগ করা যায়।
*ভুটান ভ্রমণের জন্য ১৪ দিনের ফ্রি ভিসা। এখানে হিমালয়ের নির্মল প্রাকৃতিক দৃশ্য, মহিমান্বিত মঠ এবং সমৃদ্ধ আধ্যাত্মিক সংস্কৃতি উপভোগ করা যায়।
*নেপাল যেতে ভিসা লাগে না। এটি মাউন্ট এভারেস্ট দ্বারা বেষ্টিত একটি দেশ, যা দুঃসাহসিক ভ্রমণের জন্য পরিচিত। এখানকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও কম নয়।
*নেপাল যেতে ভিসা লাগে না। এটি মাউন্ট এভারেস্ট দ্বারা বেষ্টিত একটি দেশ, যা দুঃসাহসিক ভ্রমণের জন্য পরিচিত। এখানকার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যও কম নয়।
*মরিশাস ভ্রমণের জন্য আপনি ৯০ দিনের জন্য ফ্রি ভিসা পেতে পারেন। এখানে আপনি বিলাসবহুল রিসর্টে থাকতে পারেন এবং সুন্দর সৈকত ঘুরে দেখতে পারেন। পাশাপাশি সুস্বাদু দেশীয় খাবারও উপভোগ করা যেতে পারে।
*মরিশাস ভ্রমণের জন্য আপনি ৯০ দিনের জন্য ফ্রি ভিসা পেতে পারেন। এখানে আপনি বিলাসবহুল রিসর্টে থাকতে পারেন এবং সুন্দর সৈকত ঘুরে দেখতে পারেন। পাশাপাশি সুস্বাদু দেশীয় খাবারও উপভোগ করা যেতে পারে।
*এল সালভাদর ১৮০ দিনের ভিসা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সুন্দর সমুদ্র সৈকতের জন্য পরিচিত এল সালভাদর ঘুরে আসতে পারেন। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, বিশ্বে মোট ৬টি দেশ রয়েছে, যেগুলোতে মোট ১৯৪টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে বেড়ানো যায়।
*এল সালভাদর ১৮০ দিনের ভিসা দেয়। এমন পরিস্থিতিতে ইতিহাস, সংস্কৃতি ও সুন্দর সমুদ্র সৈকতের জন্য পরিচিত এল সালভাদর ঘুরে আসতে পারেন। আপনি জেনে অবাক হবেন যে, বিশ্বে মোট ৬টি দেশ রয়েছে, যেগুলোতে মোট ১৯৪টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরে বেড়ানো যায়।

Visa Free Countries For Indians: পাসপোর্ট র‍্যাঙ্ক তালিকায় ৮২ নম্বরে ভারত, কোন ৫৮টি দেশে ‘ভিসা ফ্রি’ ভ্রমণের সুযোগ ভারতীয়দের? জেনে নিন

ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে ২০২৪ সালের পাসপোর্ট র‍্যাঙ্কিং। ২২৭ দেশের মধ্যে ভারতীয় পাসপোর্ট জায়গা পেয়েছে ৮২ নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ৫৮টি দেশে ঘুরতে পারবেন ভারতীয় পর্যটকরা। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্টের দেওয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই র‍্যাঙ্কিং করেছে হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স (Henley Passport Index)।
ইতিমধ্যেই সামনে এসেছে ২০২৪ সালের পাসপোর্ট র‍্যাঙ্কিং। ২২৭ দেশের মধ্যে ভারতীয় পাসপোর্ট জায়গা পেয়েছে ৮২ নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ৫৮টি দেশে ঘুরতে পারবেন ভারতীয় পর্যটকরা। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্টের দেওয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই র‍্যাঙ্কিং করেছে হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স (Henley Passport Index)।
র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের। স্বাভাবিকভাবে তারাই রয়েছে এক নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ১৯৫টি দেশে প্রবেশের অনুমতি পাচ্ছেন সিঙ্গাপুরের নাগরিকরা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, স্পেন এবং জাপান। ১৯২টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি রয়েছে এই দেশগুলির নাগরিকদের।
র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের। স্বাভাবিকভাবে তারাই রয়েছে এক নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ১৯৫টি দেশে প্রবেশের অনুমতি পাচ্ছেন সিঙ্গাপুরের নাগরিকরা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, স্পেন এবং জাপান। ১৯২টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি রয়েছে এই দেশগুলির নাগরিকদের।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সুইডেন। ১৯১টি দেশে ভিসা মুক্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছেন এই দেশের নাগরিকরা। নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, ডেনমার্কের সঙ্গে চতুর্থ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়া এবং পতুর্গাল যুগ্মভাবে রয়েছে পঞ্চম স্থানে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নেমে গিয়েছে অষ্টম স্থানে। ১৮৬টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরতে পারবেন মার্কিন মুলুকের অধিবাসীরা।
তৃতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সুইডেন। ১৯১টি দেশে ভিসা মুক্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছেন এই দেশের নাগরিকরা। নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, ডেনমার্কের সঙ্গে চতুর্থ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়া এবং পতুর্গাল যুগ্মভাবে রয়েছে পঞ্চম স্থানে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নেমে গিয়েছে অষ্টম স্থানে। ১৮৬টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরতে পারবেন মার্কিন মুলুকের অধিবাসীরা।
ভারতের পাসপোর্ট রয়েছে ৮২ নম্বরে। ভারতীয় নাগরিকরা ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডের মতো জনপ্রিয় গন্তব্য-সহ ৫৮টি দেশে  ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন। প্রতিবেশী পাকিস্তান র‍্যাঙ্কিং তালিকায় ১০০ নম্বরে জায়গা পেয়েছে। ৩৩টি দেশে বিনা ভিসায় ঘুরতে পারবেন পাকিস্তানিরা। তালিকায় সবার শেষে রয়েছে আফগানিস্তান। এই দেশের নাগরিকরা ২৬টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি পেয়েছেন।
ভারতের পাসপোর্ট রয়েছে ৮২ নম্বরে। ভারতীয় নাগরিকরা ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডের মতো জনপ্রিয় গন্তব্য-সহ ৫৮টি দেশে ভিসা ছাড়া ভ্রমণ করতে পারবেন। প্রতিবেশী পাকিস্তান র‍্যাঙ্কিং তালিকায় ১০০ নম্বরে জায়গা পেয়েছে। ৩৩টি দেশে বিনা ভিসায় ঘুরতে পারবেন পাকিস্তানিরা। তালিকায় সবার শেষে রয়েছে আফগানিস্তান। এই দেশের নাগরিকরা ২৬টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি পেয়েছেন।
ভারতীয়রা যে ৫৮টি দেশে ভিসা ‘ফ্রি’-র সুবিধা পাচ্ছেন ৷ সেই দেশগুলি হল - অঙ্গোলা, বার্বেডোজ, ভূটান, বলিভিয়া, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, কেপ ভার্দে আইল্যান্ডস, কোমোরো আইল্যান্ডস, কুক আইল্যান্ডস, জিবুটি (Djibouti), ডমিনিকা, ইথিওপিয়া, ফিজি, গ্রেনেডা, গিনি-বিসাউ, হাইতি, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, জামাইকা, জর্ডন, কাজাখস্তান, কেনিয়া, কিরিবাটি, লাওস, ম্যাকাও, ম্যাডাগাস্কার, মালয়েশিয়া, মলদ্বীপ, মার্শাল আইল্যান্ডস, মরিটানিয়া, মরিশিয়াস, মাইক্রোনেশিয়া, মন্টেসেরাট, মোজাম্বিক, মায়ানমার, নেপাল, নিউ, পালাউ আইল্যান্ডস, কাতার, রুয়ান্ডা, সামোয়া, সেনেগাল, সেশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, শ্রীলঙ্কা, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনেডাইন্স, তাঞ্জানিয়া, থাইল্যান্ড, টিমোর-লেস্তে, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোব্যাগো, তিউনিশিয়া, টুভালু, ভানুয়াটু, জিম্বাবোয়ে
ভারতীয়রা যে ৫৮টি দেশে ভিসা ‘ফ্রি’-র সুবিধা পাচ্ছেন ৷ সেই দেশগুলি হল – অঙ্গোলা, বার্বেডোজ, ভূটান, বলিভিয়া, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ডস, বুরুন্ডি, কম্বোডিয়া, কেপ ভার্দে আইল্যান্ডস, কোমোরো আইল্যান্ডস, কুক আইল্যান্ডস, জিবুটি (Djibouti), ডমিনিকা, ইথিওপিয়া, ফিজি, গ্রেনেডা, গিনি-বিসাউ, হাইতি, ইন্দোনেশিয়া, ইরান, জামাইকা, জর্ডন, কাজাখস্তান, কেনিয়া, কিরিবাটি, লাওস, ম্যাকাও, ম্যাডাগাস্কার, মালয়েশিয়া, মলদ্বীপ, মার্শাল আইল্যান্ডস, মরিটানিয়া, মরিশিয়াস, মাইক্রোনেশিয়া, মন্টেসেরাট, মোজাম্বিক, মায়ানমার, নেপাল, নিউ, পালাউ আইল্যান্ডস, কাতার, রুয়ান্ডা, সামোয়া, সেনেগাল, সেশেলস, সিয়েরা লিওন, সোমালিয়া, শ্রীলঙ্কা, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস, সেন্ট লুসিয়া, সেন্ট ভিনসেন্ট অ্যান্ড দ্য গ্রেনেডাইন্স, তাঞ্জানিয়া, থাইল্যান্ড, টিমোর-লেস্তে, ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোব্যাগো, তিউনিশিয়া, টুভালু, ভানুয়াটু, জিম্বাবোয়ে

বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট কোন দেশের জানেন? সামনে এল র‍্যাঙ্কিং, ভারত কত নম্বরে দেখুন

কলকাতা: অবশেষে সামনে এল ২০২৪ সালের পাসপোর্ট র‍্যাঙ্কিং। ২২৭ দেশের মধ্যে ভারতীয় পাসপোর্ট জায়গা পেয়েছে ৮২ নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ৫৮টি দেশে ঘুরতে পারবেন ভারতীয় পর্যটকরা। ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্টের দেওয়া তথ্যের উপর ভিত্তি করে এই র‍্যাঙ্কিং করেছে হেনলি পাসপোর্ট ইনডেক্স।

র‍্যাঙ্কিং অনুযায়ী, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্ট সিঙ্গাপুরের। স্বাভাবিকভাবে তারাই রয়েছে এক নম্বরে। ভিসা ছাড়াই ১৯৫টি দেশে প্রবেশের অনুমতি পাচ্ছেন সিঙ্গাপুরের নাগরিকরা। দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে ফ্রান্স, ইতালি, জার্মানি, স্পেন এবং জাপান। ১৯২টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি রয়েছে এই দেশগুলির নাগরিকদের।

তৃতীয় স্থানে রয়েছে অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া এবং সুইডেন। ১৯১টি দেশে ভিসা মুক্ত প্রবেশাধিকার পেয়েছেন এই দেশের নাগরিকরা। নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, বেলজিয়াম, ডেনমার্কের সঙ্গে চতুর্থ স্থানে জায়গা করে নিয়েছে ইংল্যান্ড। অস্ট্রেলিয়া এবং পতুর্গাল যুগ্মভাবে রয়েছে পঞ্চম স্থানে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নেমে গিয়েছে অষ্টম স্থানে। ১৮৬টি দেশে ভিসা ছাড়াই ঘুরতে পারবেন মার্কিন মুলুকের অধিবাসীরা।

ভারতের পাসপোর্ট রয়েছে ৮২ নম্বরে। ভারতীয় নাগরিকরা ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ডের মতো জনপ্রিয় গন্তব্য সহ ভিসা ছাড়া ৫৮টি দেশে ভ্রমণ করতে পারবেন। প্রতিবেশী পাকিস্তান র‍্যাঙ্কিং তালিকায় ১০০ নম্বরে জায়গা পেয়েছে। ৩৩টি দেশে বিনা ভিসায় ঘুরতে পারবেন পাকিস্তানিরা। তালিকায় সবার শেষে রয়েছে আফগানিস্তান। এই দেশের নাগরিকরা ২৬টি দেশে ভিসা ছাড়া প্রবেশের অনুমতি পেয়েছেন।

২০২৪ সালের সবচেয়ে শক্তিশালী পাসপোর্টের তালিকা: প্রথম স্থানে, সিঙ্গাপুর (ভিসা ছাড়া ১৯৫ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

দ্বিতীয় স্থানে, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, জাপান, স্পেন (ভিসা ছাড়া ১৯২ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

তৃতীয় স্থানে, অস্ট্রিয়া, ফিনল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, লুক্সেমবার্গ, নেদারল্যান্ডস, দক্ষিণ কোরিয়া, সুইডেন (ভিসা ছাড়া ১৯১ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

চতুর্থ স্থানে, বেলজিয়াম, ডেনমার্ক, নিউজিল্যান্ড, নরওয়ে, সুইজারল্যান্ড, যুক্তরাজ্য (ভিসা ছাড়া ১৯০ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

পঞ্চম স্থানে, অস্ট্রেলিয়া, পর্তুগাল (ভিসা ছাড়া ১৮৯ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

ষষ্ঠ স্থানে, গ্রিস, পোল্যান্ড (ভিসা ছাড়া ১৮৮ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

সপ্তম স্থানে, কানাডা, চেকিয়া, হাঙ্গেরি, মাল্টা (ভিসা ছাড়া ১৮৭ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

অষ্টম স্থানে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (ভিসা ছাড়া ১৮৬ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

নবম স্থানে, এস্তোনিয়া, লিথুয়ানিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরশাহি (ভিসা ছাড়া ১৮৫ দেশে প্রবেশের অনুমতি)

দশম স্থানে, আইসল্যান্ড, লাটভিয়া, স্লোভাকিয়া, স্লোভেনিয়া (ভিসা ছাড়া ১৮৪ দেশে প্রবেশের অনুমতি)।

Visa-Passport Support Online: ভিসা-পাসফোর্টের জন্য পুলিশ ক্লিয়ারেন্স পাওয়া হয়ে গেল আরও সহজ, ৭২ ঘণ্টার মধ্যেই রিপোর্ট, জানুন পদ্ধতি

কলকাতা: প্রবাসে চাকরি বা পড়াশোনার সুযোগ পেলেও দিনের পর দিন পাসফোর্ট – ভিসার বা ইমিগ্রেশনের জন্য ঘুরতে হয়। তাই এবারে জনসাধারণের কথা মাথায় রেখে বিশেষ উদ্যোগ রাজ্য পুলিশের সিআইডির। বিভিন্ন ক্ষেত্রে পুলিশ  ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট (পিসিসি) জমা দিতে হয়। সেই কাজ এবার থেকে ঘরে ল্যাপটপ বা ডেস্ক টপে বসেই করা যাবে। এই রাজ্যে যে কোনও জেলায় বসে আপনি করতে পারবেন পিসিসি-র আবেদনের কাজ। রাজ্য পুলিশের সিআইডির  উদ্যোগে শুক্রবার থেকে চালু হল নতুন পিসিসি পোর্টাল। লিঙ্ক – https://pcc.wb.gov. in.

এই পোর্টালে গিয়ে সাধারণ মানুষ যে কোনও জায়গায় বসে কয়েক মিনিটের মধ্যে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেটের জন্য আবেদন করতে পারবেন।‌ এই পরিষেবার জন্য ৩০০ টাকা ফি দিতে হবে, যা ফর্ম পূরণের সময় অনলাইনেই দেওয়া যাবে। আবেদন মঞ্জুর হলে সাত দিনের মধ্যে পিসিসি পেয়ে যাবেন আবেদনকারী। পোর্টাল থেকেই সেই সার্টিফিকেট ডাউনলোড করা যাবে।

এদিন ভবানী ভবনে এক সাংবাদিক সম্মেলন করে একথা জানালেন সিআইডি এডিজি রাজশেখরণ, আইজি (ট্রাফিক) সুকেশ জৈন। এছাড়া, ছিলেন এডিজি (হেড কোয়ার্টার) অজয় কুমার এবং এডিজি (দক্ষিণবঙ্গ) সুপ্রতিম সরকার।

আরও পড়ুন: এখন তো আয়ত্তের মধ্যে, কিন্তু বাড়ছে কি সরষের তেলের দাম? কী বলছে বাজার!

তাঁরা জানান, আগামী এক থেকে দুই সপ্তাহের মধ্যে ভাড়াটেদের নথিপত্র যাচাইয়ের জন্য ‘টেন্যান্ট ভেরিফিকেশন পোর্টাল’ চালু করা হবে। উল্লেখ্য, এতদিন পর্যন্ত শুধুমাত্র কলকাতা ও বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটের জন্যই পিসিসি পোর্টাল ছিল। এবার থেকে গোটা রাজ্যজুড়ে পোর্টালটি চালু হয়ে গেল। রাজ্য পুলিশের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট থেকেও কোনও ব্যক্তি পিসিসি পোর্টালের লিঙ্ক পেয়ে যাবেন যে কেউ।

কীভাবে  আবেদন করবেন? পুলিশ কর্তারা জানান, আবেদনকারীকে প্রথমে পোর্টালে ঢুকে ‘অ্যাপ্লাই ফর পিসিসি’-তে ক্লিক করতে হবে। তারপর নিজের ফোন নম্বর দিয়ে চার ডিজিটের ওটিপি যাচাই করাতে হবে। ওটিপি দিলে এপ্লিকেশন পেজ আসবে। এরপর একটি নতুন ড্যাশবোর্ড খুলবে। সেখানে একটি ফর্ম দেখা যাবে। ভিসা বা এমপ্লয়মেন্ট কিসের জন্য পিসিসি আবেদন সেটা জানাতে হবে। আপনার বিরুদ্ধে কোনও ক্রিমিনাল রেকর্ড বা ট্র্যাফিক আইন লঙ্ঘনের রেকর্ড আছে কি না, তা-ও এই সাইটে জানতে চাইবে ও তা দেখা যাবে।

আরও পড়ুন: সায়ন্তিকা-রেয়াতের পরে সদ্য জয়ী চার বিধায়কের শপথ ঘিরেও ধোঁয়াশা, ফের শুরু চিঠির যুদ্ধ

ওই ফর্ম পূরণের শুরুতেই আবেদনকারীর আধার কার্ডের নম্বর দিতে হবে।  তাহলে স্বয়ংক্রিয়ভাবেই ফর্মটির অর্ধেকের বেশি শূন্যস্থান পূরণ হয়ে যাবে। বাকিটুকু নিজেকেই পূরণ করে, অনলাইনে ফি জমা করে ‘সাবমিট’ বাটনে ক্লিক করলেই হবে।

এরপর সেই আবেদন স্থানীয় থানা এবং ডিসি অথবা এসপি দফতরে পৌঁছে যাবে। সেখান থেকে আবেদনপত্র যাচাইয়ের পর মঞ্জুর হলে আবেদনকারীর ফোনে মেসেজ যাবে। তারপর তিনি ওই পোর্টাল থেকে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট ডাউনলোড করতে পারবেন। কোনও কারণে আবেদনপত্র খারিজ হলে সেটিও পোর্টালেই দেখা যাবে। ফলে এবারে থেকে হন্যে হয়ে দিনের পর দিন না ঘুরেও অতি সহজে পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট পাওয়া যাবে অনলাইনেই।

অনলাইনে পাসপোর্ট স্ক্যামের বাড়বাড়ন্ত, এই টিপস মাথায় রাখলেই থাকবেন নিরাপদ

কলকাতা: ডিজিটাল যুগ। ঘরে বসে অনলাইনেই চলছে সব কাজ। সময় বাঁচছে। হয়রানি কমেছে। সঙ্গে বাড়ছে প্রতারণার সুযোগ। যেমন অনলাইনে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যায়। কিন্তু যথেষ্ট ঝুঁকি সাপেক্ষ। প্রতিদিন অনলাইন পাসপোর্ট কেলেঙ্কারির ঘটনা সামনে আসছে। আর্থিক ক্ষতি তো হচ্ছেই, চুরি হয়ে যাচ্ছে পরিচয়ও।

অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদনের ক্ষেত্রে কী কী ঝুঁকি রয়েছে সে সম্পর্কে সচেতন হতে হবে। কী ধরণের প্রতারণা হতে পারে এবং প্রতারণার হাত থেকে বাঁচতে কী কী ব্যবস্থা নেওয়া যায়, জানা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এর সঙ্গে জানতে হবে ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রেখে অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদনের পদ্ধতি।

আরও পড়ুন- ফোনে ভুলবশত কোনও নম্বর মুছে ফেলেছেন? ফিরে পাবেন কীভাবে, জেনে নিন

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, শুধুমাত্র সরকারি ওয়েবসাইট থেকেই অনলাইনে পাসপোর্টের আবেদন করা উচিত। সরকারি ওয়েবসাইট নিরাপদ। ব্যক্তিগত তথ্যও সুরক্ষিত থাকে।

ভারতে পাসপোর্ট পরিষেবার জন্য অনুমোদিত প্ল্যাটফর্ম হল www.passportindia.gov.in। অন্য কোনও ওয়েবসাইট ব্যবহারে ঝুঁকি রয়েছে। খুব ভাল করে ইউজার লিঙ্ক দেখতে হবে। ব্রাউজারের অ্যাড্রেস বারে প্যাডলক আইকন আছে কি না নিশ্চিত করতে হবে তাও।

mPassport Seva অ্যাপে খুব সহজে পাসপোর্টের জন্য আবেদন করা যায়। আবেদনকারী গুগল প্লে স্টোর এবং অ্যাপলের অ্যাপ স্টোরের মতো বিশ্বস্ত জায়গা থেকে ইনস্টল করতে পারেন।

কীভাবে আবেদন করতে হবে তার ধাপে ধাপে নির্দেশিকা দেওয়া রয়েছে অ্যাপে। ফলে ফর্ম পূরণ থেকে জমা দেওয়া পর্যন্ত পুরো প্রক্রিয়াটাই সহজ হয়ে যায়। এছাড়া অ্যাপয়েন্টমেন্ট শিডিউলিং এবং স্ট্যাটাস ট্র্যাকিংয়ের মতো ফিচারও রয়েছে এতে।

আরও পড়ুন- জলের দরে স্বপ্নের আইফোন! খুচরো টাকায় কিনে নিন iPhone 14Plus, অনলাইন বিরাট অফার

পাসপোর্ট পরিষেবা অফারের দাবি করে একাধিক ভুয়ো ওয়েবসাইট। দেখলে নিখুঁত মনে হবে। কিন্তু ব্যক্তিগত তথ্য এবং টাকা হাতিয়ে নেওয়ার জন্যই এগুলি তৈরি করা হয়েছে। যেমন https://www.indiapassport.org এবং https://www.passport-india.in৷ এই প্রতারণার ফাঁদে পা দিলেই সর্বনাশ। অবিলম্বে পেমেন্ট বা অতিরিক্ত ব্যক্তিগত তথ্য জিজ্ঞেস করে যে সব ওয়েবসাইট, তাদের থেকেও সতর্ক থাকতে হবে।

পাসপোর্টের জন্য আবেদন করার সময় ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষিত রাখতে হবে। এর জন্য খেয়াল রাখতে হবে, অ্যাকাউন্টের পাসওয়ার্ড যেন শক্তিশালী হয়। পাশাপাশি ২ ফ্যাক্টর অথেন্টিকেশন করাতে হবে। সন্দেহজনক কিছু হচ্ছে কি না দেখার জন্য নিয়মিত মেল এবং ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট দেখতে হবে। সঙ্গে ব্যবহার করতে হবে লেটেস্ট সফটওয়্যার।

Passport Digilocker: পাসপোর্ট বানানো এখন সেকেন্ডের কাজ, ‘নথি ছাড়াই হবে সব’, কেবল মোবাইলে থাকতে হবে এই অ্যাপ

পাসপোর্ট বানানো নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। সময় খরচ, দৌড়াদৌড়ির দিন শেষ। এখন ঘরে বসে খুব সহজে পাসপোর্ট বানানো যাবে। এর জন্য আলাদা করে কিছু করতেও হবে না। শুধু স্মার্টফোনে থাকতে হবে একটা অ্যাপ। তার মাধ্যমেই যে কেউ পাসপোর্টের জন্য নথিপত্র জমা দিতে পারবেন।
পাসপোর্ট বানানো নিয়ে আর চিন্তা করতে হবে না। সময় খরচ, দৌড়াদৌড়ির দিন শেষ। এখন ঘরে বসে খুব সহজে পাসপোর্ট বানানো যাবে। এর জন্য আলাদা করে কিছু করতেও হবে না। শুধু স্মার্টফোনে থাকতে হবে একটা অ্যাপ। তার মাধ্যমেই যে কেউ পাসপোর্টের জন্য নথিপত্র জমা দিতে পারবেন।
Digilocker-এই মুশকিল আসান: এই কাজে সাহায্য করবে Digilocker অ্যাপ। অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় যদি কেউ দরকারি নথিপত্র নিয়ে যেতে ভুলে যান, তাহলে চিন্তা করার দরকার নেই। এই অ্যাপ পাশে দাঁড়াব।
Digilocker-এই মুশকিল আসান: এই কাজে সাহায্য করবে Digilocker অ্যাপ। অ্যাপয়েন্টমেন্টের সময় যদি কেউ দরকারি নথিপত্র নিয়ে যেতে ভুলে যান, তাহলে চিন্তা করার দরকার নেই। এই অ্যাপ পাশে দাঁড়াব।
এই অ্যাপেই সমস্ত নথি যাচাই করে নিতে পারবেন আবেদনকারী। এখানে বলে রাখা ভাল, Digilocker সরকারি প্ল্যাটফর্ম, নথি যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
এই অ্যাপেই সমস্ত নথি যাচাই করে নিতে পারবেন আবেদনকারী। এখানে বলে রাখা ভাল, Digilocker সরকারি প্ল্যাটফর্ম, নথি যাচাইয়ের জন্য ব্যবহৃত হয়।
DigiLocker হল ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তৈরি ডিজিটাল ওয়ালেট পরিষেবা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা নিরাপদে ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট এবং মার্কশিটের মতো সরকারী নথি সংরক্ষণ এবং অ্যাক্সেস করতে পারেন। অনলাইন আবেদন জমা দেওয়ার জন্য ডিজিলকারের মাধ্যমে আধার নথি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে মন্ত্রক।
DigiLocker হল ইলেকট্রনিক্স এবং তথ্য প্রযুক্তি মন্ত্রকের তৈরি ডিজিটাল ওয়ালেট পরিষেবা। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা নিরাপদে ড্রাইভিং লাইসেন্স, গাড়ির রেজিস্ট্রেশন সার্টিফিকেট এবং মার্কশিটের মতো সরকারী নথি সংরক্ষণ এবং অ্যাক্সেস করতে পারেন। অনলাইন আবেদন জমা দেওয়ার জন্য ডিজিলকারের মাধ্যমে আধার নথি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছে মন্ত্রক।
বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, পাসপোর্ট আবেদনকারীরা তাঁদের নথিপত্র DigiLocker-এ আপলোড করে রাখলে আবেদন প্রক্রিয়া চলাকালীন আসল কপি আনতে হবে না। পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়ায় সময় বাঁচাতেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।
বিদেশমন্ত্রক জানিয়েছে, পাসপোর্ট আবেদনকারীরা তাঁদের নথিপত্র DigiLocker-এ আপলোড করে রাখলে আবেদন প্রক্রিয়া চলাকালীন আসল কপি আনতে হবে না। পাসপোর্ট আবেদন প্রক্রিয়ায় সময় বাঁচাতেই এই পদক্ষেপ করা হয়েছে।
নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে গেলে প্রথমে DigiLocker ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। এটি সরকারি প্ল্যাটফর্ম। নথিপত্র আপলোড হয়ে গেলে, আবেদনকারীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.passportindia.gov.in-এর মাধ্যমে অনলাইনে তাঁদের পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে পারবেন।
নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে গেলে প্রথমে DigiLocker ব্যবহার করে প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করতে হবে। এটি সরকারি প্ল্যাটফর্ম। নথিপত্র আপলোড হয়ে গেলে, আবেদনকারীরা অফিসিয়াল ওয়েবসাইট www.passportindia.gov.in-এর মাধ্যমে অনলাইনে তাঁদের পাসপোর্টের আবেদন জমা দিতে পারবেন।
কীভাবে ভেরিফিকেশন করবেন আবেদনকারী: পাসপোর্ট অফিসে বসেই DigiLocker অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন আবেদনকারী। প্রথমে ফোনে ওটিপি আসে। তারপর নথিপত্র যাচাই করা হয়।
কীভাবে ভেরিফিকেশন করবেন আবেদনকারী: পাসপোর্ট অফিসে বসেই DigiLocker অ্যাপ ব্যবহার করতে পারবেন আবেদনকারী। প্রথমে ফোনে ওটিপি আসে। তারপর নথিপত্র যাচাই করা হয়।
পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে: এখন প্রশ্ন হল পাসপোর্ট তৈরি করতে কত দিন লাগতে পারে? যাচাইকরণ এবং নথি জমা দেওয়ার পরে, ১৫ দিন থেকে ১ মাস সময় লাগে। এরপর আবেদনকারীর বাড়িতে পাসপোর্ট পৌঁছে যাবে। তবে সময় কমবেশি হতে পারে। সাধারণ পাসপোর্টের ফি ১৫০০ টাকা। তবে, বেশি পৃষ্ঠা চাইলে ২ হাজার টাকা দিতে হবে।
পাসপোর্ট করতে কত দিন লাগে: এখন প্রশ্ন হল পাসপোর্ট তৈরি করতে কত দিন লাগতে পারে? যাচাইকরণ এবং নথি জমা দেওয়ার পরে, ১৫ দিন থেকে ১ মাস সময় লাগে। এরপর আবেদনকারীর বাড়িতে পাসপোর্ট পৌঁছে যাবে। তবে সময় কমবেশি হতে পারে। সাধারণ পাসপোর্টের ফি ১৫০০ টাকা। তবে, বেশি পৃষ্ঠা চাইলে ২ হাজার টাকা দিতে হবে।

Passport-Visa: বিরাট ক্ষমতা! বিশ্বের কোথাও যেতে পাসপোর্ট-ভিসা কিচ্ছু লাগে না এই ৩ জনের! জানেন তাঁরা কারা? ৯৯% মানুষই ভুল উত্তর দিয়েছেন

*বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়েছে ১০২ বছর। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, সকলকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে কূটনৈতিক পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। তবে বিশ্বে এমন তিনজন রয়েছেন, যাঁদের কোথাও কখনও কোনও দেশে যেতে হলে পাসপোর্ট বা ভিসার প্রয়োজন হয় না।
*বিশ্বে পাসপোর্ট ব্যবস্থা চালু হয়েছে ১০২ বছর। রাষ্ট্রপতি থেকে প্রধানমন্ত্রী, সকলকেই এক দেশ থেকে অন্য দেশে গেলে কূটনৈতিক পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। তবে বিশ্বে এমন তিনজন রয়েছেন, যাঁদের কোথাও কখনও কোনও দেশে যেতে হলে পাসপোর্ট বা ভিসার প্রয়োজন হয় না।
*তারা এই তিনজনের কেউ বিদেশে যান, তখন কেউ তাঁদের পাসপোর্টের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে না। তা সত্ত্বেও তাঁদের পূর্ণ সম্মান দেওয়া হয়। আগে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় কাগজপত্র লাগবে এমন কোনও চুক্তি না থাকলেও, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে প্রতিটি দেশই পাসপোর্টের গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে।
*তারা এই তিনজনের কেউ বিদেশে যান, তখন কেউ তাঁদের পাসপোর্টের বিষয়ে জিজ্ঞাসা করে না। তা সত্ত্বেও তাঁদের পূর্ণ সম্মান দেওয়া হয়। আগে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় কাগজপত্র লাগবে এমন কোনও চুক্তি না থাকলেও, প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে প্রতিটি দেশই পাসপোর্টের গুরুত্ব বুঝতে শুরু করে।
*১৯২০ সালে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
*১৯২০ সালে হঠাৎ করেই সবকিছু বদলে যায়। অবৈধ অভিবাসীদের দেশে প্রবেশ ঠেকাতে বিশ্বজুড়ে পাসপোর্টের মতো ব্যবস্থা গড়ে তোলার উদ্যোগ নেয় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
*এখন পাসপোর্ট এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় ভ্রমণকারী ব্যক্তির অফিসিয়াল পরিচয়পত্র হয়ে উঠেছে। পাসপোর্টে থাকে নাম, ঠিকানা, বয়স, ছবি, নাগরিকত্ব ও স্বাক্ষর। তিনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেই ব্যক্তির পরিচয় জানার এটি একটি সহজ উপায় হয়ে ওঠে। এখন সব দেশই ই-পাসপোর্ট ইস্যু করে।
*এখন পাসপোর্ট এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় ভ্রমণকারী ব্যক্তির অফিসিয়াল পরিচয়পত্র হয়ে উঠেছে। পাসপোর্টে থাকে নাম, ঠিকানা, বয়স, ছবি, নাগরিকত্ব ও স্বাক্ষর। তিনি যে দেশে যাচ্ছেন, সেই ব্যক্তির পরিচয় জানার এটি একটি সহজ উপায় হয়ে ওঠে। এখন সব দেশই ই-পাসপোর্ট ইস্যু করে।
*তবে এখনও এমন ৩ জন বিশেষ মানুষ রয়েছেন, যাদের পৃথিবীর কোথাও ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় না। এই তিনজন বিশেষ ব্যক্তি হলেন ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানী। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে এই সুবিধা ছিল প্রয়াত রানি এলিজাবেথের কাছে।
*তবে এখনও এমন ৩ জন বিশেষ মানুষ রয়েছেন, যাদের পৃথিবীর কোথাও ভ্রমণের জন্য পাসপোর্টের প্রয়োজন হয় না। এই তিনজন বিশেষ ব্যক্তি হলেন ব্রিটেনের রাজা, জাপানের রাজা এবং রানী। চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার আগে এই সুবিধা ছিল প্রয়াত রানি এলিজাবেথের কাছে।
*এলিজাবেথ যখন রানী ছিলেন, তখন তাঁর বিশেষ সুবিধা ছিল, কিন্তু তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছিল। ব্রিটেনে, প্রথম সম্মান রাজ সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তিকে দেওয়া হয়, কিন্তু রানির স্বামীকে সর্বদা রাজপুত্র বলা হত।
*এলিজাবেথ যখন রানী ছিলেন, তখন তাঁর বিশেষ সুবিধা ছিল, কিন্তু তার স্বামী প্রিন্স ফিলিপের কূটনৈতিক পাসপোর্ট ছিল। ব্রিটেনে, প্রথম সম্মান রাজ সিংহাসনে উপবিষ্ট ব্যক্তিকে দেওয়া হয়, কিন্তু রানির স্বামীকে সর্বদা রাজপুত্র বলা হত।
*চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার পরপরই তাঁর সচিব দেশের পররাষ্ট্র দফতরের মাধ্যমে সব দেশে একটি বার্তা পাঠান। রাজা চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রধান, তাই তাকে পূর্ণ সম্মানের সঙ্গে যে কোনও জায়গায় যেতে দেওয়া উচিত। এ সময় যেন কোনও বাধা না থাকে।
*চার্লস ব্রিটেনের রাজা হওয়ার পরপরই তাঁর সচিব দেশের পররাষ্ট্র দফতরের মাধ্যমে সব দেশে একটি বার্তা পাঠান। রাজা চার্লস ব্রিটিশ রাজপরিবারের প্রধান, তাই তাকে পূর্ণ সম্মানের সঙ্গে যে কোনও জায়গায় যেতে দেওয়া উচিত। এ সময় যেন কোনও বাধা না থাকে।
*ব্রিটিশ রাজার এই অধিকার আছে, কিন্তু তার স্ত্রীর নেই। অন্য দেশে যাওয়ার সময় তাঁদের কনস্যুলার পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। একইভাবে রাজপরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদেরও কূটনৈতিক পাসপোর্ট রাখার অধিকার রয়েছে। এ ধরনের পাসপোর্ট তাঁদের বিশেষ সম্মান দেয়।
*ব্রিটিশ রাজার এই অধিকার আছে, কিন্তু তার স্ত্রীর নেই। অন্য দেশে যাওয়ার সময় তাঁদের কনস্যুলার পাসপোর্ট সঙ্গে রাখতে হয়। একইভাবে রাজপরিবারের গুরুত্বপূর্ণ সদস্যদেরও কূটনৈতিক পাসপোর্ট রাখার অধিকার রয়েছে। এ ধরনের পাসপোর্ট তাঁদের বিশেষ সম্মান দেয়।
*কেন এবং কীভাবে জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞী এই সুবিধা পেয়েছিলেন? জাপানের বর্তমান সম্রাট হলেন নারুহিতো। তাঁর স্ত্রী মাসাকো ওওয়াতা জাপানের সম্রাজ্ঞী ছিলেন। তাঁর বাবা আকিহিতো পদত্যাগ করার পর তিনি এই পদ গ্রহণ করেন।
*কেন এবং কীভাবে জাপানের সম্রাট এবং সম্রাজ্ঞী এই সুবিধা পেয়েছিলেন? জাপানের বর্তমান সম্রাট হলেন নারুহিতো। তাঁর স্ত্রী মাসাকো ওওয়াতা জাপানের সম্রাজ্ঞী ছিলেন। তাঁর বাবা আকিহিতো পদত্যাগ করার পর তিনি এই পদ গ্রহণ করেন।
*যতদিন তাঁর বাবা জাপানের সম্রাট ছিলেন, ততদিন তাঁর এবং স্ত্রীর পাসপোর্ট রাখার প্রয়োজন ছিল না। ৮৮ বছর বয়সী আকিহিতো ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাপানের সম্রাট ছিলেন, পরে তিনি অবসরের সিদ্ধান্ত নেন। এ অবস্থায় এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণের সময় তাদের কনস্যুলার পাসপোর্ট বহন করতে হয়।
*যতদিন তাঁর বাবা জাপানের সম্রাট ছিলেন, ততদিন তাঁর এবং স্ত্রীর পাসপোর্ট রাখার প্রয়োজন ছিল না। ৮৮ বছর বয়সী আকিহিতো ২০১৯ সাল পর্যন্ত জাপানের সম্রাট ছিলেন, পরে তিনি অবসরের সিদ্ধান্ত নেন। এ অবস্থায় এখন থেকে বিদেশ ভ্রমণের সময় তাদের কনস্যুলার পাসপোর্ট বহন করতে হয়।
*জাপানের সরকারি নথিপত্রে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে তাদের সম্রাট ও সম্রাজ্ঞীর জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থা চালু করে বিদেশ মন্ত্রক। জাপানের বিদেশ মন্ত্রক এবং ব্রিটেনের রাজার সচিবালয় এই তিনজনের বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশকে আগাম তথ্য জানায়।
*জাপানের সরকারি নথিপত্রে দেখা যায়, ১৯৭১ সালে তাদের সম্রাট ও সম্রাজ্ঞীর জন্য এই বিশেষ ব্যবস্থা চালু করে বিদেশ মন্ত্রক। জাপানের বিদেশ মন্ত্রক এবং ব্রিটেনের রাজার সচিবালয় এই তিনজনের বিদেশে যাওয়ার ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশকে আগাম তথ্য জানায়।
*বিশ্বের সব প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট বহন করতে হয়। তাদের পাসপোর্ট কাউন্সিলর পাসপোর্ট। এই নেতাদের সুরক্ষা চেক এবং অন্যান্য পদ্ধতি থেকেও ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভারতে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়।
*বিশ্বের সব প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্টকে এক দেশ থেকে অন্য দেশে ভ্রমণের সময় পাসপোর্ট বহন করতে হয়। তাদের পাসপোর্ট কাউন্সিলর পাসপোর্ট। এই নেতাদের সুরক্ষা চেক এবং অন্যান্য পদ্ধতি থেকেও ছাড় দেওয়া হয়েছে। ভারতে প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি ও উপরাষ্ট্রপতিকে এই মর্যাদা দেওয়া হয়।

Passport Name Address Change Online: অনলাইনে পাসপোর্টের নাম এবং ঠিকানা পরিবর্তন করবেন কীভাবে? জেনে নিন ধাপে ধাপে, খুব সহজ নিয়ম

কলকাতা: পাসপোর্ট একটি গুরুত্বপূর্ণ নথি যা পরিচয়ের প্রমাণ হিসাবে কাজ করে, বিশেষ করে আন্তর্জাতিক ভ্রমণের সময়। বর্তমান ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য পাসপোর্ট আপডেট করা এবং একই সঙ্গে, ভুল বানান বা বিবাহের কারণে পরিবর্তিত উপাধি মতো যে কোনও কিছু সংশোধন করার ক্ষেত্রে এই নিয়মগুলি মেনে চলতে হবে।

ভারতীয় পাসপোর্টে বিশদ আপডেট করার প্রক্রিয়াটি ভারতের বিদেশ মন্ত্রকের অধীনে পাসপোর্ট সেবা সিস্টেম দ্বারা বর্ণিত নিয়ম অনুসারে করা হয়। ভুল বানান সংশোধন করতে বা পদবি পরিবর্তন করতে, বা পাসপোর্টে ঠিকানা আপডেট করতে, একজন ব্যক্তিকে পাসপোর্ট পুনরায় ইস্যু করার জন্য আবেদন করতে হবে। অনলাইনে ভারতীয় পাসপোর্টে নাম এবং ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য যে ধাপগুলি মেনে চলতে হবে তা দেওয়া হল।

আরও পড়ুন: অবিশ্বাস্য! অ্যাপ ক্যাবের রাইড শেষে বিল এল ৭,৬৬,০০,০০০ টাকা, যাত্রীর অবস্থা কী তারপর জানেন?

অনলাইনে ভারতীয় পাসপোর্টে নাম এবং ঠিকানা কীভাবে পরিবর্তন করবেন:

পাসপোর্টে নাম পরিবর্তন করতে বা যাঁরা ভুল বানান সংশোধন করতে চান বা তাঁদের পদবি আপডেট করতে চান তাঁদের পাসপোর্ট পুনরায় ইস্যু করার জন্য আবেদন করতে হবে

স্টেপ ১: অফিসিয়াল পাসপোর্ট সেবা ওয়েবসাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে ‘Register Now’ অপশন নির্বাচন করতে হবে

স্টেপ ২: রেজিস্ট্রার করা আইডি ব্যবহার করে লগ ইন করতে হবে এবং ‘Apply for Fresh Passport/Reissue of Passport’ বিকল্পটি বেছে নিতে হবে।

স্টেপ ৩: প্রয়োজনীয় বিবরণ সহ আবেদনপত্রটি পূরণ করতে হবে

স্টেপ ৪: মনোনীত ফি প্রদান করতে হবে এবং নিকটতম আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস (আরপিও) বা পাসপোর্ট সেবা কেন্দ্রে একটি অ্যাপয়েন্টমেন্ট নির্ধারণ করতে হবে।

স্টেপ ৫: ফর্মটি পূরণ করার পরে আবেদনের রসিদটি প্রিন্ট করতে হবে, এর মধ্যে ব্যক্তির আবেদনের রেফারেন্স নম্বর রয়েছে।

স্টেপ ৬: নির্ধারিত তারিখে, যাচাইকরণের জন্য আসল নথি সহ নিকটস্থ পাসপোর্ট অফিসে যেতে হবে।

আরও পড়ুন: আর কয়েক ঘণ্টার অপেক্ষা, গরমের দাবদাহ থেকে মুক্তি দিতে ধেয়ে আসছে দমকা হাওয়া! বৃষ্টি নামবে এই জেলাগুলিতে

বিকল্প ভাবে, ব্যক্তি একটি ই-ফর্ম ডাউনলোড করতে পারেন, তারপর এটি পূরণ করে ফাইলটি সংরক্ষণ করতে পারেন। উল্লিখিত পদক্ষেপগুলি অনুসরণ করে পাসপোর্ট অফিসে অ্যাপয়েন্টমেন্ট বুক করতে XML ফাইলটি আপলোড করতে হবে।

নাম পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় নথি

বিয়ের পর:

• বিবাহের শংসাপত্র (মূল কপি এবং ফটোকপি)

• স্বামী/স্ত্রীর পাসপোর্টের সেলফ-অ্যাটাস্টেট করা ফটোকপি

• বর্তমান ঠিকানার প্রমাণপত্র

• ইসিআর/নন-ইসিআর সহ প্রথম এবং শেষ দুই পৃষ্ঠার সেলফ-অ্যাটাস্টেট করা ফটোকপি সহ পুরনো পাসপোর্ট

• পুরানো পাসপোর্টে ভ্যালিডিটি এক্সটেনশন পৃষ্ঠা এবং অবজারভেশন পৃষ্ঠার ফটোকপি

বিবাহ বিচ্ছেদের পর:

• বিবাহবিচ্ছেদের সার্টিফিকেট

• একটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপারের হলফনামা

পুনর্বিবাহের পর:

• পূর্ববর্তী স্বামীর কাছ থেকে বিবাহ বিচ্ছেদের প্রমাণ বা তার ডেথ সার্টিফিকেট

• স্বামীর পাসপোর্ট কপি (যদি থাকে)

• বিবাহের শংসাপত্রের একটি সেলফ-অ্যাটাস্টেট করা কপি

আরও পড়ুন: হাতে লম্বা ছুটি? ঘুরে আসুন এই ৫ জায়গা থেকে, আজীবন স্মৃতি হয়ে থাকবে

অন্যান্য পরিস্থিতিতে:

• একটি নন-জুডিশিয়াল স্ট্যাম্প পেপারে হলফনামা

নাম পরিবর্তন সংক্রান্ত দুটি পত্রিকায় বিজ্ঞাপন

ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি কী কী?

পাসপোর্টে ঠিকানা পরিবর্তন করার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলির একটি তালিকা এখানে রইল:

• আসল পাসপোর্ট

• অনলাইন আবেদনের কপি

• পেমেন্টের রসিদ বা চালানের কপি

• বর্তমান ঠিকানার প্রমাণ (যেমন, আধার কার্ড, ইউটিলিটি বিল, ভোটার আইডি কার্ড)

• পাসপোর্ট ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের দ্বারা অব্জারভেশন পৃষ্ঠায় একটি সেলফ-অ্যাটাস্টেট করা কপি

• স্ত্রীর পাসপোর্ট (যদি আবেদনকারীর বর্তমান ঠিকানা স্ত্রীর পাসপোর্ট ঠিকানার সঙ্গে মিলে যায়)

অনুগ্রহ করে মনে রাখতে হবে যে, প্রতিটি পরিস্থিতিতে পাসপোর্টে নাম এবং ঠিকানা পরিবর্তন প্রক্রিয়া সমর্থন করার জন্য নির্দিষ্ট ডকুমেন্টেশন প্রয়োজন। নির্দিষ্ট কারণে ভারতীয় পাসপোর্ট পুনরায় ইস্যু করার জন্য প্রয়োজনীয় নথি জানতে অফিসিয়াল ওয়েবসাইটটিও দেখতে পারেন।

ভারতীয় পাসপোর্টে নাম এবং ঠিকানা পরিবর্তন করা বাধ্যতামূলক না হলেও, সঠিক তথ্য নিশ্চিত করতে নাগরিকদের তথ্য আপডেট করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Travel News: আমেরিকার ভিসা মিলছে না কিছুতেই? এই ভুলগুলো করছেন কি না দেখুন

আমেরিকা যাওয়ার ইচ্ছা অনেক দিনের। কিন্তু ভিসা মিলছে না কিছুতেই। বারবার বাতিল হয়ে যাচ্ছে। ব্যাপারটা কী? আমেরিকার ভিসা পাওয়ার প্রক্রিয়াটা দীর্ঘ। ছোটখাটো জিনিসেও কড়া নজর রাখতে হয়। একটু এদিক ওদিক হলেই নামঞ্জুর হয়ে যাবে। কী করতে হবে?

অসম্পূর্ণ বা ভুল আবেদন: আমেরিকার ভিসার আবেদনপ্ত্রে কোনও ভুল হলে চলবে না। এড়িয়ে যাওয়া যাবে না কিছুই। ভিসা ফর্মের প্রতিটা প্রশ্ন বুঝে যথাযথ এবং সঠিক তথ্য প্রদান করা গুরুত্বপূর্ণ।

অপর্যাপ্ত নথি: প্রতিটা ভিসা বিভাগের জন্য নির্দিষ্ট নথিপত্র লাগে। সেই অনুযায়ী নথি জমা না দিলে ভিসার আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে। মার্কিন দূতাবাসের দেওয়া চেকলিস্ট ভাল করে দেখা উচিত।

ভুল বা জালিয়াতি: ভিসা আবেদনে ভুল তথ্য দেওয়া বা ভুলভাবে উপস্থাপন করা গুরুতর অপরাধ। এর মধ্যে নথি জাল করা, চাকরি সংক্রান্ত ভুল তথ্য দেওয়া ইত্যাদি রয়েছে। এমনটা হলে ভিসা তো মিলবেই না, উল্টে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হতে পারে।

ইন্টারভিউতে প্রস্তুতির অভাব: ভিসার জন্য মার্কিন কনস্যুলেট বা দূতাবাসে ইন্টারভিউয়ের আয়োজন করা হয়। আবেদনকারীকে আমেরিকা যাওয়ার উদ্দেশ্য, ভিসার প্রয়োজনীয়তা এবং ভ্রমণ পরিকল্পনা সম্পর্কে স্বচ্ছভাবে জানাতে হয়। এর জন্য প্রস্তুতি নেওয়া উচিত। কোনও প্রশ্নের উত্তর দিতে না পারলে বা ভিসা অফিসারের মনে সন্দেহ হলে আবেদন বাতিল হয়ে যেতে পারে।

আর্থিক নথিপ্ত্র: ট্যুরিস্ট ভিসা বা অন্য কিছু বিভাগে আর্থিক নথিপত্র দেখাতে হয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকার সময় প্রয়োজনীয় খরচ মেটানোর মতো টাকাপয়সা আছে কি না। এর মধ্যে ব্যাঙ্ক স্টেটমেন্ট, আয়কর রিটার্ন এবং অন্যান্য নথি লাগে।

দেশের প্রতি ভালবাসা: স্বদেশের প্রতি কতটা টান রয়েছে, তাও দেখেন ভিসা অফিসাররা। সোজা কথায়, আমেরিকা গিয়ে থেকে যাবে না কি দেশে ফিরে আসবে, অর্থাৎ সম্ভাবনা কতটা, সেটাই দেখা হয়।

ভ্রমণ পরিকল্পনা সম্পর্কে ভুল তথ্য: আবেদনকারীকে ভ্রমণ পরিকল্পনার খুঁটিনাটি জানাতে হয়। আমেরিকার থাকার সময়কাল, উদ্দেশ্য, থাকার জায়গা সবকিছু। আবেদনকারীর তথ্য কোনও অসঙ্গতি বা অস্পষ্টতা থাকলে ভিসা বাতিল হয়ে যেতে পারে।