Tag Archives: Girl Child

Girls Education Campaign:: মেয়েদের শিক্ষিত করে তোলার কোনও বিকল্প নেই, দেশ জুড়ে সচেতনতা অভিযান শুরু করছে CRY

কলকাতা: শিক্ষাই ভবিষ‍্যতে দেশকে উন্নত করে তোলার সবচেয়ে বড় হাতিয়ার। শিক্ষিত সমাজের অগ্রগতি নিশ্চিত। বিশেষত মেয়েদের শিক্ষিত করে তোলার আরও বেশি জরুরি। মেয়েদের শিক্ষার প্রসারে তাই এবার উদ্যোগী হচ্ছে চাইল্ড রাইটস অ্যান্ড ইউ বা ক্রাই (CRY)। তাদের বক্তব্য, মেয়েদের স্কুলশিক্ষা সম্পূর্ণ হলে তবেই দেশের উন্নতি। এবার দেশজুড়ে সচেতনতা অভিযান শুরু করতে চলেছে এই সংস্থা।

শিশুদের আবশ্যিক ও অবৈতনিক শিক্ষার অধিকার আইন (রাইট টু এডুকেশন অ্যাক্ট) ২০০৯ সালে প্রণীত হয়। ছয় থেকে ১৪ বছর বয়সি শিশুদের বাধ্যতামূলক শিক্ষার আওতায় আনা হবে। গত দেড় দশকে সেই লক্ষ্যে অনেকটাই অগ্রসর হয়েছে সেই প্রক্রিয়া। ২০২০ সালে প্রণীত জাতীয় শিক্ষানীতির ঘোষণায়, বাধ্যতামূলক শিক্ষার অধিকারকে ১৮ বছর বয়ঃসীমা পর্যন্ত সম্প্রসারণের কথাও বলা হয়েছে।

কিন্তু, সরকারি তথ্যই বলছে, শিক্ষার অধিকার আইন কার্যকর হওয়ার ১৫ বছর পূর্তিতেও দেশের সব শিশুর কাছে, বিশেষত মেয়েদের মধ্যে, শিক্ষার অধিকার পৌঁছে দেওয়া যায়নি। গত কয়েক বছরে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার অনেকটা বাড়লেও মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে মেয়েদের স্কুলছুটের চিত্রটি উৎসাহব্যঞ্জক নয়। ইউনিফায়েড ডিস্ট্রিক্ট ইনফর্মেশন সিস্টেম ফর এডুকেশন-এর (ইউডাইস প্লাস) ২১-২২ সালের তথ্য অনুসারে দেশের প্রতি পাঁচজন মেয়ের মধ্যে মাত্রই তিনজন উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পৌঁছয়।

আরও পড়ুন: আপনার বাড়ির টিভিও কি দেওয়ালে লাগানো? তলে তলে বারোটা বাজছে না তো? এখনই সাবধান হন, ছোট্ট ভুলে খোয়াবেন হাজার হাজার টাকা

বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে, শিশু অধিকার নিয়ে কাজ করা দেশের অন্যতম প্রধান স্বেচ্ছাসেবী সংস্থা ক্রাই – চাইল্ড রাইট্স অ্যান্ড ইউ জাতীয় স্তরে একটি ক্যাম্পেন শুরু করার কথা ঘোষণা করেছে। ক্রাই-এর তরফে জানানো হয়েছে, ২৪ জুন দেশের ২০টি রাজ্যে ‘পুরি পড়াই, দেশ কি ভালাই’ (Poori Padhai, Desh Ki Bhalai) নামে এই জনসচেতনতা অভিযান শুরু হবে। চলবে ১৫ অগস্ট পর্যন্ত। দেশের প্রতিটি মেয়ে যাতে অন্তত উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত স্কুলশিক্ষা সম্পূর্ণ করতে পারে, সে বিষয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা ও উদ্যোগ গড়ে তোলাই এই অভিযানের লক্ষ্য। মেয়েদের স্কুলশিক্ষা সম্পুর্ণ হলে তা তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের পক্ষে, এবং দেশের সামগ্রিক উন্নতির পক্ষে কতটা সহায়ক হতে পারে, মানুষকে তা বোঝাতেই এই কর্মসূচির পরিকল্পনা করা হয়েছে। একই সঙ্গে, ক্রাই তার সহযোগী সংস্থাগুলিকে নিয়ে রাজ্যে-রাজ্যে মেয়েদের স্কুলে ভর্তি করার কাজও চালিয়ে যাবে। চলবে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ ও স্থানীয় প্রশাসনের পদাধিকারীদের উদ্যোগী করে তোলার কাজও।

এই অভিযানের তাৎপর্য ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ক্রাই-এর সিইও তথা কর্ণধার পূজা মারওয়াহা জানান, “মেয়েদের ভবিষ্যৎ গড়ে তোলাই হোক বা দেশের ভবিষ্যৎ- মেয়েদের স্কুলশিক্ষা সম্পূর্ণ করার মাধ্যমেই তা বাস্তবায়িত হতে পারে। এর জন্য দরকার জরুরি ভিত্তিতে উদ্যোগ নেওয়া, মেয়েদের স্কুলে ভর্তির হার বাড়ানোর পাশাপাশি খেয়াল রাখা যাতে তারা কোনও কারণে স্কুলছুট হয়ে না-যায়, এবং অন্তত উচ্চ মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত শিক্ষা সম্পূর্ণ করতে পারে। এর জন্য চাই মেয়েদের শিক্ষায় নীতিগত অগ্রাধিকার, যথাযথ অর্থের সংস্থান, সুনির্দিষ্ট কর্মসূচির ভিত্তিতে উদ্যোগী হওয়া এবং সর্বোপরি দেশের প্রতিটি মানুষের মধ্যে সচেতনতা গড়ে তোলা।” এই সচেতনতা গড়ে তোলার লক্ষ্যে সমাজের সকল স্তরের মানুষ ক্রাই-এর এই অভিযানের প্রতি সমর্থনের হাত বাড়িয়ে দেবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

আরও পড়ুন: বর্ষা এলেও অধরা বৃষ্টি! ঝমঝম করে মুষলধারে বৃষ্টি নামবে কবে? দক্ষিণবঙ্গবাসীর প্রতীক্ষার অবসান হবে এইদিন, জানিয়ে দিল হাওয়া অফিস

মেয়েদের স্কুলশিক্ষা সম্পূর্ণ হলে তা কীভাবে সমাজকে সামগ্রিক উন্নতির পথে এগিয়ে দিতে পারে, তা ব্যাখ্যা করতে গিয়ে ক্রাই-এর পূর্বাঞ্চলীয় শাখার অধিকর্তা তৃণা চক্রবর্তী জানান, “মেয়েদের স্কুলশিক্ষায় শিক্ষিত করে তুলতে পারলে দীর্ঘমেয়াদি ভিত্তিতে তা দারিদ্র দূরীকরণে সহায়ক হতে পারে। মেয়েরা ভবিষ্যতে পেশাগত ক্ষেত্রে প্রবেশ করলে তারা একদিকে যেমন পরিবারের অর্থনৈতিক উন্নতির অংশীদার হয়ে উঠতে পারেন, তেমনই তাদের পরবর্তী প্রজন্মও অনেক বেশি সুস্থ, সক্ষম ও শিক্ষিত জীবনের নিশ্চয়তা পেতে পারে। সেই দিক থেকে দেখলে, ক্রাই-এর এই অভিযান বস্তুত এক সুন্দরতর ভবিষ্যতের লক্ষ্যে নিশ্চিততর পদক্ষেপ।”

Welcoming Girl Child: কন্যাসন্তান জন্মানোয় আনন্দের হাট, গাড়ি সাজিয়ে, বাজনা বাজিয়ে বাড়িতে আনা হল সদ্যোজাতকে

সৌভিক রায় বীরভূম:  গাড়ি সাজিয়ে এবং সঙ্গে বাজনা বাজিয়ে সদ্যোজাত কন্যাসন্তানকে বাড়ি নিয়ে এলেন বীরভূমের মহম্মদবাজার ব্লকের ধুতুরা পঞ্চায়েতের জয়পুর গ্রামের বাসিন্দা প্রিয়নাথ মাহারা। তাঁর স্ত্রী সিউড়ির একটি বেসরকারি নার্সিংহোমে এক কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছেন। সেদিনেই সিউড়ি থেকে গাড়ি সাজিয়ে এবং বাজনা বাজিয়ে তাঁদের কন্যাসন্তানকে বাড়িতে নিয়ে আসেন তিনি।

পরিবার সূত্রে দাবি, কন্যা এবং পুত্রের মধ্যে কোনও ভেদাভেদ নেই।মূলত এই বার্তা দেওয়ার জন্য এমন আয়োজন। যদিও এই বিষয়ে স্থানীয় বাসিন্দারা জানাচ্ছেন এখনও পুত্র ও কন্যাসন্তানের মধ্যে ভেদাভেদ লক্ষ করা যায়। আর এর বিরুদ্ধে সচেতনতা গড়ে তুলতে এরকম উদ্যোগ। বেলুন দিয়ে গাড়ি সাজিয়ে নিজের সদ্যোজাত মেয়েকে নিয়ে আসেন প্রিয়নাথ।

আরও পড়ুন : এই নীল ফুল ও এই সাদা ফল নিবেদন করুন ব্রহ্মচারী বাবা লোকনাথের পুজোয়, তাঁর আশীর্বাদে ভরে থাকবে আপনার জীবন

বীরভূমের জয়পুর বাসস্ট্যান্ড থেকে গাড়ির সঙ্গে বাজনা বাজানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল।শিশুর ঠাকুরদা সদানন্দ মহারা বলেন, “আমাদের নজরে এসেছে এই এলাকায় এখনও কন্যাসন্তান জন্ম নিলে পরিবার খুশি হতে পারছে না। তাই গাড়ি সাজিয়ে এবং বাজনা বাজিয়ে নিজের নাতনিকে বাড়ি নিয়ে এসেছি।”

এ বিষয়ে প্রিয়নাথ জানাচ্ছেন ‘‘আমাদের পরিবারে এই প্রথম কন্যাসন্তানের জন্ম হয়েছে। তাকে আমরা মা লক্ষ্মী হিসেবে বরণ করেছি। কোনওদিন সামনাসামনি মা লক্ষ্মীকে দেখিনি তবে নিজের মেয়েকে দেখেছি মা লক্ষ্মীরূপে।’’ অন্যদিকে মেয়ের মা অর্পিতা জানাচ্ছেন ‘‘অনেক সময় বাড়িতে পুত্রসন্তান জন্মালে যে আনন্দ দেখা যায়, সেই আনন্দ কন্যাসন্তান জন্মালে দেখা যায় না। তবে আমাদের বাড়িতে কিন্তু কন্যাসন্তানের জন্ম হওয়াতে  আনন্দের হাট বসেছে।’’

Sukanya Samriddhi Yojana: অ্যাকাউন্ট ‘ফ্রিজ’ হয়ে যাবে..! দিতে হবে ‘ফাইন’…! সুকন্যা সমৃদ্ধিতে ‘এই’ তারিখের মধ্যেই করুন ‘জরুরি’ কাজ! নইলে চরম হেনস্থা

কেন্দ্রের মোদি সরকার দেশের মেয়েদের স্বাবলম্বী করার জন্য চালু করেছে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা (SSY) । ইতিমধ্যেই অন্যতম জনপ্রিয় প্রকল্প হয়ে উঠেছে এই যোজনা।
কেন্দ্রের মোদি সরকার দেশের মেয়েদের স্বাবলম্বী করার জন্য চালু করেছে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা (SSY) । ইতিমধ্যেই অন্যতম জনপ্রিয় প্রকল্প হয়ে উঠেছে এই যোজনা।
আপনি যদি আপনার কন্যার উন্নত ভবিষ্যতের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অধীনে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন, তাহলে কিন্তু এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সতর্ক হোন। বিশেষ একটি সময়সীমা মিস করছেন না তো আপনি?
আপনি যদি আপনার কন্যার উন্নত ভবিষ্যতের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অধীনে একটি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট খুলে থাকেন, তাহলে কিন্তু এই প্রতিবেদনটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সতর্ক হোন। বিশেষ একটি সময়সীমা মিস করছেন না তো আপনি?
আপনি যদি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সাথে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সময়মতো না করেন তবে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হবে।
আপনি যদি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সাথে সম্পর্কিত একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ সময়মতো না করেন তবে আপনার অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করে দেওয়া হবে।
সম্প্রতি সংসদে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার প্রশংসা করতে গিয়ে বলেন, "আগে যখনই কোনও কন্যার জন্ম হত, তখন আলোচনা হত যে আমরা কী ভাবে তার খরচ বহন করব, কীভাবে তাকে শিক্ষিত করব, তার ভবিষ্যত জীবন সম্পর্কে হত এমন ধরনের আলোচনা হত, যেন মেয়েটি পরিবারের বোঝা। কিন্তু আজ যখন একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়, তখন জিজ্ঞাসা করা হয় 'সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে কি না।"
সম্প্রতি সংসদে, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার প্রশংসা করতে গিয়ে বলেন, “আগে যখনই কোনও কন্যার জন্ম হত, তখন আলোচনা হত যে আমরা কী ভাবে তার খরচ বহন করব, কীভাবে তাকে শিক্ষিত করব, তার ভবিষ্যত জীবন সম্পর্কে হত এমন ধরনের আলোচনা হত, যেন মেয়েটি পরিবারের বোঝা। কিন্তু আজ যখন একটি কন্যা সন্তানের জন্ম হয়, তখন জিজ্ঞাসা করা হয় ‘সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে কি না।”
প্রধানমন্ত্রী মোদির এই বক্তব্যই ইঙ্গিত দেয় সরকারের এই প্রকল্পের গুরুত্ব এবং সাফল্যের। আপনিও নিশ্চই ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের সুফল পেয়েছেন। সবই ভাল কিন্তু জানেন কী আপনার একটি ছোট ভুল আপনাকে এই বিশেষ সুবিধা থেকে সরিয়ে দিতে পারে? আসুন বিস্তারিতভাবে পুরো বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।
প্রধানমন্ত্রী মোদির এই বক্তব্যই ইঙ্গিত দেয় সরকারের এই প্রকল্পের গুরুত্ব এবং সাফল্যের। আপনিও নিশ্চই ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের সুফল পেয়েছেন। সবই ভাল কিন্তু জানেন কী আপনার একটি ছোট ভুল আপনাকে এই বিশেষ সুবিধা থেকে সরিয়ে দিতে পারে? আসুন বিস্তারিতভাবে পুরো বিষয়টি জেনে নেওয়া যাক।
SSY অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হবে যদি...সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রাখতে, এটিতে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় রাখা প্রয়োজন। আপনি যদি ৩১ মার্চ, ২০২৪ এর মধ্যে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় না রাখেন, তাহলে অ্যাকাউন্টটি ফ্রিজ করা হতে পারে।
SSY অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হবে যদি…
সুকন্যা সমৃদ্ধি অ্যাকাউন্ট সক্রিয় রাখতে, এটিতে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় রাখা প্রয়োজন। আপনি যদি ৩১ মার্চ, ২০২৪ এর মধ্যে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় না রাখেন, তাহলে অ্যাকাউন্টটি ফ্রিজ করা হতে পারে।
সরকারের তরফে বলা হয়েছে যে আপনার কাছে ৩১ মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত ন্যূনতম পরিমাণ জমা করার জন্য সময় আছে এবং এই সময় কয়েক সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এর পরে অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করা হবে।
সরকারের তরফে বলা হয়েছে যে আপনার কাছে ৩১ মার্চ, ২০২৪ পর্যন্ত ন্যূনতম পরিমাণ জমা করার জন্য সময় আছে এবং এই সময় কয়েক সপ্তাহের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে। এর পরে অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় করা হবে।
অতএব, দ্রুত করুন এই কাজটি। দেখে নিন আপনার অ্যাকাউন্টটিতে ন্যূনতম পরিমাণ অর্থ আছে কি না। যদি না হয়, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দিন।
অতএব, দ্রুত করুন এই কাজটি। দেখে নিন আপনার অ্যাকাউন্টটিতে ন্যূনতম পরিমাণ অর্থ আছে কি না। যদি না হয়, তাহলে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এই অ্যাকাউন্টে টাকা জমা দিন।
এছাড়াও জেনে রাখুন যে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্ট পুনরায় সক্রিয় করার জন্য, আপনাকে কিন্তু জরিমানা দিতে হবে। ১ জানুয়ারি থেকে, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সুদ ০.২০% বেড়েছে।
এছাড়াও জেনে রাখুন যে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার অ্যাকাউন্ট পুনরায় সক্রিয় করার জন্য, আপনাকে কিন্তু জরিমানা দিতে হবে। ১ জানুয়ারি থেকে, ২০২৩-২৪ আর্থিক বছরের চতুর্থ ত্রৈমাসিকের জন্য সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সুদ ০.২০% বেড়েছে।
এখন আপনি এই স্কিমে বিনিয়োগের জন্য বার্ষিক ৮.২০% সুদ পাবেন। এত সুবিধা পাওয়ার পরে আপনি নিশ্চই এই সুবিধাগুলি হাতছাড়া করতে চাইবেন না। অতএব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ন্যূনতম পরিমাণের লক্ষ্য পূরণ করুন।
এখন আপনি এই স্কিমে বিনিয়োগের জন্য বার্ষিক ৮.২০% সুদ পাবেন। এত সুবিধা পাওয়ার পরে আপনি নিশ্চই এই সুবিধাগুলি হাতছাড়া করতে চাইবেন না। অতএব, যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ন্যূনতম পরিমাণের লক্ষ্য পূরণ করুন।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি, সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় আপনাকে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় রাখতে হবে মাত্র ২৫০ টাকা। যে কোনও একটি আর্থিক বছরে মাত্র ২৫০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
প্রসঙ্গত জানিয়ে রাখি, সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় আপনাকে ন্যূনতম ব্যালেন্স বজায় রাখতে হবে মাত্র ২৫০ টাকা। যে কোনও একটি আর্থিক বছরে মাত্র ২৫০ টাকা বিনিয়োগ করতে হবে।
অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে, অ্যাকাউন্টটি আবার সক্রিয় করতে, আপনাকে প্রতি আর্থিক বছরে ৫০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। এতে আপনি সর্বোচ্চ ১.৫০ লক্ষ টাকা জমা করতে পারবেন।
অ্যাকাউন্টটি নিষ্ক্রিয় হয়ে গেলে, অ্যাকাউন্টটি আবার সক্রিয় করতে, আপনাকে প্রতি আর্থিক বছরে ৫০ টাকা জরিমানা দিতে হবে। এতে আপনি সর্বোচ্চ ১.৫০ লক্ষ টাকা জমা করতে পারবেন।
EEE: অর্থাৎ সম্পূর্ণ করমুক্ত স্কিমআরও জেনে নিন, যখন আপনার মেয়ে ১৮ বছর বয়সি হবে, তখন আপনি চাইলে মোট জমা করা টাকার ৫০ শতাংশ তুলতে পারবেন যা আপনি মেয়ের পড়াশোনার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এই স্কিমটি সম্পূর্ণ করমুক্ত।
EEE: অর্থাৎ সম্পূর্ণ করমুক্ত স্কিম
আরও জেনে নিন, যখন আপনার মেয়ে ১৮ বছর বয়সি হবে, তখন আপনি চাইলে মোট জমা করা টাকার ৫০ শতাংশ তুলতে পারবেন যা আপনি মেয়ের পড়াশোনার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এই স্কিমটি সম্পূর্ণ করমুক্ত।
অর্থাৎ, তিনটি ভিন্ন স্তরে অর্থাৎ EEE এ ছাড় পাওয়া যায়। প্রথম ছাড়। আয়কর আইনের ধারা 80C-এর অধীনে, ১.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক বিনিয়োগে ছাড়, দ্বিতীয় ছাড়, এতে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর কোনও কর দিতে হবে না আপনাকে। আর তৃতীয় ছাড় হল, মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত পরিমাণও হবে সম্পূর্ণ করমুক্ত।
অর্থাৎ, তিনটি ভিন্ন স্তরে অর্থাৎ EEE এ ছাড় পাওয়া যায়। প্রথম ছাড়। আয়কর আইনের ধারা 80C-এর অধীনে, ১.৫০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বার্ষিক বিনিয়োগে ছাড়, দ্বিতীয় ছাড়, এতে প্রাপ্ত রিটার্নের উপর কোনও কর দিতে হবে না আপনাকে। আর তৃতীয় ছাড় হল, মেয়াদপূর্তিতে প্রাপ্ত পরিমাণও হবে সম্পূর্ণ করমুক্ত।

Girl Child: সে কী সে কী আনন্দ, বাড়িতে এল বিশেষ মেহমান, আয়োজন এলাহি, রইল আনন্দমাখা ভিডিও

পশ্চিম বর্ধমান : চারিদিকে বিশাল আয়োজন। সুসজ্জিত গাড়ির সামনে বাজছে বাজনা। রাস্তা দিয়ে যাঁরা যাচ্ছেন তাঁদের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে মিষ্টি। অনেকেই প্রথমে বুঝতে পারেননি এত উৎসব উল্লাসের কারণটা ঠিক কি? আসল কারণ দারুণ৷  তিন প্রজন্ম পরে বাড়িতে জন্ম নিয়েছে কন্যা সন্তান। সেই খুশিতে মেতে উঠেছেন কাঁকসার মন্ডল পরিবারের সমস্ত সদস্যরা। বাড়ির লক্ষ্মীকে স্বাগত জানাতে এই বিশাল আয়োজন।

কাঁকসার ধানতোর গ্রাম। সেখানেই মণ্ডল পরিবারের বসবাস। এই মণ্ডল পরিবারে তিন প্রজন্ম ধরে কোনও কন্যা সন্তান জন্ম নেয়নি। পরিবারের পূর্বপুরুষ স্বর্গীয় সুকুমার কুমার মণ্ডল। তিনি ছিলেন তাঁর বাবার একমাত্র সন্তান। সুকুমার বাবুর তিন পুত্র সন্তান রয়েছে।  তাঁদের সন্তান থাকলেও কোনও কন্যা সন্তান জন্ম নেয়নি। অবশেষে সুকুমার বাবুর ছোট সন্তান অর্থাৎ কাজল মন্ডলের ছেলের কন্যা সন্তান হল। ফলে তিন প্রজন্ম পরে বাড়িতে জন্ম নিয়েছে কন্যা সন্তান।

আরও পড়ুন – Healthy Lifestyle: মুঠো মুঠো বাদাম খেয়ে বিপদ ডেকে আনবেন না, হিতে বিপরীত হয়ে হবে বড় সর্বনাশ

সদ্যজাত কন্যা সন্তানের এক ঠাকুমা শ্যামলী মণ্ডল বলছেন, ‘‘পৌষ মাস চলছে। তার মধ্যেই জন্ম নিয়েছে কন্যা সন্তান। অর্থাৎ বাড়িতে লক্ষ্মী এসেছে। বাড়ির লক্ষ্মীকে ধুমধাম করে বাড়িতে নিয়ে আসার জন্যই এই বিশাল আয়োজন করা হয়েছিল।’’  খুশিতে তাঁরা মেতে উঠেছেন। পরিবারের সকলেই এই কন্যা সন্তানের আগমনে ভীষণভাবে খুশি। তাই সুন্দর করে গাড়ি সাজিয়ে, বাজনা বাজিয়ে কন্যা সন্তানকে বাড়ি আনা হয়েছে। বাড়িতে লক্ষ্মীর আগমন হয়েছে। তাই রাস্তায় সবার হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে মিষ্টি।

মণ্ডল পরিবারের এই কর্মকাণ্ড সকলের নজর কেড়েছে। বাড়িতে কন্যা সন্তান হওয়ার জন্য যেভাবে তাঁরা খুশি হয়েছেন, তাতে সমাজ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ‘‘মানুষের মধ্যে ধীরে ধীরে ধ্যান-ধারণা বদলাচ্ছে। এতদিন অনেকেই কন্যা সন্তান চাইতেন না। কিন্তু মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে পারছেন ছেলে-মেয়ে উভয়ই সমান।’’ যেমন এই মণ্ডল পরিবার নিজেদের বাড়িতে দীর্ঘদিন বাদে কন্যা সন্তান আসায় সকলেই ভীষণ খুশি। বাড়ির নতুন সদস্য এইভাবে স্বাগত জানাতে দেখে রীতিমতো বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েছেন সদ্যজাতের বাবা-মা’ও।

Nayan Ghosh