Tag Archives: GST
54th GST Council Meeting: স্বাস্থ্যবিমার প্রিমিয়ামে জিএসটি কমানোয় জিওএম গঠন, ক্যানসারের ওষুধ আর ‘নমকিন’-এর কর কমল
নয়াদিল্লি: সোমবার ছিল জিএসটি কাউন্সিলের ৫৪তম বৈঠক, বৈঠকের সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন। দিল্লির সুষমা স্বরাজ ভবনে সকাল ১১টা থেকে বৈঠক শুরু হয়। বৈঠকের পর সাংবাদিক বৈঠকে গৃহীত সিদ্ধান্তের কথা জানান অর্থমন্ত্রী। কী কী সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে?
স্বাস্থ্যবিমার উপর জিএসটি-র হার কমানোর বিষয়ে একটি নতুন জিওএম গঠন করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, অক্টোবরের শেষে সেই রিপোর্ট জমা দিতে হবে। নভেম্বরের বৈঠকে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।
নির্মলা সীতারমণ জানিয়েছেন, কাউন্সিল সিদ্ধান্ত নিয়েছে ক্যানসারের ওষুধের উপর কর ৫ থেকে ১২ শতাংশ পর্যন্ত কম করা হবে।
একাধিক ‘নমকিন’ বা মুখোরোচক খাবারের উপর জিএসটি কমানো হবে ১২ থেকে ১৮ শতাংশ।
কেন্দ্র ও রাজ্য আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত সমস্ত বেসরকারি, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আসা যে-কোনও তহবিল জিএসটি-তে ছাড় পাবে।
জিএসটি কাউন্সিল আলোচনা করে, স্বাস্থ্য বীমা শুধুমাত্র সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য চালু হবে কী না।
গাড়ির সিটের উপর জিএসটি বাড়ল ১৮ থেকে ২৮ শতাংশ।
ক্যাসিনো, অনলাইন গেমিং-এর ট্যাক্সের স্ট্যাটাস রিপোর্ট জিএসটি কাউন্সিলে জমা দিতে হবে।
ইভি চার্জিং স্টেশনের উপর করের বিষয়টি জিএসটি কাউন্সিল ফের খতিয়ে দেখবে।
রেভেনিউ সেক্রেটারি জানান, অনলাইন পেমেন্টের মাধ্যমে ট্যাক্স দিলে ছাড় দেওয়া হবে কীনা,সেই বিষয়ে কাউন্সিল কোন-ও আলোচনা করেনি
শীঘ্রই স্বেচ্ছাসেবী ভিত্তিতে B2C e-ইনভয়েসিং শুরু হবে
কেন্দ্র বা রাজ্যের আইন দ্বারা প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলি বা যারা আয়কর থেকে জিএসটি পায় তাদের ছাড় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে জিএসটি কাউন্সিল।
কেন্দ্র, রাজ্য সরকারের প্রতিষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে গবেষণার জন্য প্রদত্ত তহবিল এবং যাঁরা আয়কর-এ ছাড় পেয়েছেন, তাঁদের জিএসটি দিতে হবে না।
GST Council Meeting: সোমবার থেকেই দাম কমতে পারে অনেক জিনিসের! আজই নেওয়া হবে বড় সিদ্ধান্ত
Mamata Banerjee: বিমায় GST প্রত্য়াহারের দাবিতে কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর
কলকাতা: কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর। নির্মলা সীতারমনকে চিঠি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। স্বাস্থ্য বীমায় ১৮ % জিএসটির প্রতিবাদে চিঠি মুখ্যমন্ত্রীর। জীবন বীমাতেও ১৮ % জিএসটির প্রতিবাদ মুখ্যমন্ত্রীর। চড়া হারে জিএসটিতে চাপ বাড়বে জনগণের দাবি মুখ্যমন্ত্রীর। ১৮% জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি মুখ্যমন্ত্রীর।
Mamata On GST: গড়করির পর মমতা! বিমার কিস্তিতে জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি! কেন্দ্রকে বড় হুঁশিয়ারি তৃণমূল নেত্রীর
কলকাতা: কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণমন্ত্রী নীতীন গড়করির পর এবার জিএসটি নিয়ে সোচ্চার হলেন তৃণমূল নেত্রী। জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্য বিমার ক্ষেত্রে প্রিমিয়াম থেকে জিএসটি প্রত্যাহারের দাবি জানালেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এক্স হ্যান্ডেলে একটি পোস্ট দিয়ে মমতা এই দাবি জানিয়েছেন।
তাঁর পোস্টে মমতা লেখেন, “ভারত সরকারের কাছে আমাদের দাবি, মানুষের স্বাস্থ্যের প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে জীবন বীমা এবং চিকিৎসা সংক্রান্ত বীমার প্রিমিয়াম থেকে GST প্রত্যাহার করা হোক। এই জিএসটি জনগণের মৌলিক প্রয়োজনীয় চাহিদা পূর্ণ করার পথে বিরূপ প্রভাব তৈরি করছে।” ভারত সরকার এই জনবিরোধী জিএসটি প্রত্যাহার না করলে আমরা রাজপথে নামতে বাধ্য হব বলেও হুঁশিয়ারি দেন মমতা।
Our demand to Government of India is to roll back GST from life insurance and medical insurance premium on grounds of people’s health imperatives.
This GST is bad because it adversely affects the people’s ability to take care of their basic vital needs.
If Government of India…
— Mamata Banerjee (@MamataOfficial) August 1, 2024
প্রসঙ্গত, সম্প্রতি অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণের ঘোষণা করা জিএসটি কাঠামোয় অসন্তোষ প্রকাশ করেন খোদ কেন্দ্রীয় সড়ক ও পরিবহণমন্ত্রী নীতীন গড়করি। সটান কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীকে চিঠি লিখে তিনি দাবি জানান, জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্য বিমা থেকে জিএসটি প্রত্যাহার করা উচিত।
উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে গোটা দেশে জিএসটি (GST) চালু করে মোদি সরকার। যেভাবে জিএসটি চালু করা হয়েছে, তার বিরোধিতায় ইতিমধ্যেই বার বার সরব হয়েছে বিরোধীরা। জিএসটির সরলীকরণের দাবিও তোলা হয়েছে কংগ্রেসের তরফে। জিএসটি নিয়ে গড়করির চিঠির রেশ কাটতে না কাটতেই সরব হলেন তৃণমূল নেত্রী। বর্তমান কর কাঠামোয় জীবন বিমা এবং স্বাস্থ্য বিমার প্রিমিয়ামে ১৮ শতাংশ জিএসটি দিতে হয়। তা প্রত্যাহারের দাবি জানিয়ে এবার মমতার সাফ কথা, দাবি না মানা হলে প্রয়োজনে রাজপথে নামবেন তাঁরা।
২২ জুন GST কাউন্সিলের সভা, নেওয়া হতে পারে এই ৬ বড় সিদ্ধান্ত
নয়াদিল্লি: ২২ জুন দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হতে চলেছে জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক। বেশ কিছু বড় সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে শোনা যাচ্ছে। ধারে ও ভারে এই বৈঠক অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। তাছাড়া নতুন সরকার গঠনের পর রাজ্যগুলির সঙ্গে কেন্দ্রের এটাই প্রথম বৈঠক। সিএনবিসি আওয়াজ-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাজেটের আগে এই বৈঠক্র জিএসটি সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
২২ জুনের বৈঠকে কী হতে চলেছে? রাজ্যের অর্থমন্ত্রীদের নিয়ে বৈঠকে বসবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। বৈঠকে ৬টি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে। সেই বিষয়গুলির উপর চোখ বুলিয়ে নেওয়া যাক একনজরে।
আরও পড়ুন: জুনের শেষে হাজার হাজার সেভিংস অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে দেবে PNB, আপনার অ্যাকাউন্ট আছে?
প্রথম সিদ্ধান্ত: সিএনবিসি আওয়াজ-এ প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যবসায়ীদের জন্য কমপ্লায়েন্স সহজ করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে। এই নিয়ে রাজ্যগুলির মতামত নেবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী।
দ্বিতীয় সিদ্ধান্ত: সূত্রের খবর অনুযায়ী, ইনভার্টেড ডিউটি স্ট্রাকচার নিয়ে একাধিক সমস্যা দেখা যাচ্ছে। সেই সমস্যাগুলি দূর করে ঐক্যমতে পৌঁছনোর চেষ্টা করবেন কেন্দ্র এবং রাজ্যের অর্থমন্ত্রীরা।
তৃতীয় সিদ্ধান্ত: ডিপার্টমেন্ট ফর প্রোমোশন অফ ইন্ডাস্ট্রি অ্যান্ড ইন্টারনাল ট্রেড বা ডিপিআইআইটি অর্থ মন্ত্রকের কাছে ১৪টি আইটেমের একটি তালিকা পাঠিয়েছে। সেই নিয়েও সিদ্ধান্ত নেওয়া হতে পারে।
আরও পড়ুন: পাঁচ বছরে ২০ লাখ টাকা জমাতে চান? কত টাকার SIP করতে হবে ? দেখুন
চতুর্থ সিদ্ধান্ত: টেক্সটাইল, লেদার ও ইঞ্জিনিয়ারিং পণ্যে শুল্ক কাঠামোয় সমস্যা রয়েছে। এছাড়া ফার্মা খাতে শুল্ক কাঠামোর সমস্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা। এছাড়া সার খাতেও ইনভার্টেড ডিউটি স্ট্রাকচারের সমস্যা নিয়ে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। ইনপুটগুলিতে ১৮ শতাংশ জিএসটি এবং ফাইনাল প্রোডাক্টের উপর ৫ শতাংশ জিএসটি দিতে হয়। ইনপুটে কম আর ফাইনাল প্রোডাক্টে বেশি জিএসটির কারণে ব্যবসায়ীদের রিফান্ড আটকে যায়।
পঞ্চম সিদ্ধান্ত: এছাড়া ক্রেতা ও সরবরাহকারীর মধ্যে ইনপুট ট্যাক্স ক্রেডিট বিরোধ নিষ্পত্তির দিকে নজর দেওয়া হবে। বর্তমানে, সরবরাহকারী জিএসটি না দিলে ক্রেতার আইটিসি আটকে থাকে।
ষষ্ঠ সিদ্ধান্ত: অনলাইন গেমিংয়ের হার পর্যালোচনার বিষয়েও আলোচনা হতে পারে। গত বছরের অক্টোবরে এর উপর২৮ শতাংশ জিএসটি-র সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল। এছাড়া বলা হয়েছিল যে ৬ মাসের মধ্যে রেট পর্যালোচনা করা হবে।
GST Record: ৭,২৯৩ কোটি টাকা! জিএসটি আদায়ে রেকর্ড করল রাজ্য, ডবল ইঞ্জিন রাজ্যগুলিকে পিছনে ফেলে এপ্রিলে সেরা বাংলা
কলকাতা: রাজ্যে পণ্য পরিষেবা কর বা জিএসটি আদায়ের হার নতুন রেকর্ড স্পর্শ করেছে। যা গত বছরের তুলনায় ১৩ শতাংশ বেশি। এপ্রিল মাসে রাজ্য থেকে জিএসটি আদায় হয়েছে ৭,২৯৩ কোটি টাকা। গত বছরের এপ্রিলে এই অঙ্ক ছিল ৬,৪৪৭ কোটি টাকা। এক মাসের জিএসটি আদায়ের ক্ষেত্রে যা নতুন রেকর্ড। রাজ্যে অর্থ দফতর সূত্রে এই খবর জানা গিয়েছে। মানুষের হাতে যথেষ্ট নগদের জোগান নিশ্চিত হওয়া ও ক্রয়ক্ষমতা বাড়ার ফলেই জিসটি আদায়ের হারে এই লক্ষণীয় বৃদ্ধি বলেই মনে করা হচ্ছে।
এপ্রিল মাসে রেকর্ড জিএসটি আদায় হয়েছে দেশ জুড়ে। তবে কর আদায়ের হারে বিজেপিশাসিত ডাবল ইঞ্জিন রাজ্যগুলোকে অনেকটাই পিছনে ফেলে দিয়েছে পশ্চিমবঙ্গ। প্রশাসনিক মহলের ব্যাখ্যা, রাজ্য প্রকল্পগুলির হাত ধরে মানুষের হাতে যথেষ্ট নগদের জোগান নিশ্চিত হয়েছে, যা মানুষের ক্রয়ক্ষমতা অনেকটাই বাড়াতে সাহায্য করেছে। এই সমস্ত পদক্ষেপের ফলেই রাজ্যে জিএসটি আদায় বেড়েছে।
গত বছরের এপ্রিলের সঙ্গে এবারের জিএসটি আদায় তুলনা করলে পশ্চিমবঙ্গের চেয়ে অনেক কম বৃদ্ধি হয়েছে মধ্যপ্রদেশ-সহ একাধিক ডবল ইঞ্জিন রাজ্যে। মধ্যপ্রদেশে জিএসটি আদায় বেড়েছে ১১ শতাংশ। গুজরাত ও মহারাষ্ট্রেও জিএসটি বেড়েছে ১৩ শতাংশ। ঝাড়খণ্ডে জিএসটি বেড়েছে মাত্র ৩ শতাংশ। কেরল ও কর্ণাটকে ৯ শতাংশ করে বেড়েছে পণ্য ও পরিষেবা কর। তামিলনাড়ু ও তেলেঙ্গানায় কর আদায় বেড়েছে যথাক্রমে মাত্র ৬ ও ১১ শতাংশ হারে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমাসে দেশের জিএসটি আদায় সর্বকালের মধ্যে বেশি হয়েছে।
GST Raid: ইডি-সিবিআই নয়, অভিযান অন্য সরকারি দফতরের! জেরার মুখে অসুস্থ ব্যবসায়ী
পশ্চিম বর্ধমান: হঠাৎ এজেন্সির অভিযানে অসুস্থ হয়ে পড়লেন ব্যবসায়ী। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমত তোলপাড় কুলটির নিয়ামতপুর বাজার এলাকা। তবে পরিচিত ইডি বা সিবিআইয়ের অভিযান নয়, জিএসটি আধিকারিকদের অভিযান ঘিরে এমনই চাঞ্চল্য ছড়াল।
আরও পড়ুন: ঝুঁকির পারাপারের দিন শেষ হতে চলেছে
জিএসটি আধিকারিকদের অভিযানে অসুস্থ হয়ে পড়েন কুলটির ব্যবসায়ী দীপক বালোটিয়া। এই ঘটনায় তাঁর পরিবার জিএসটি আধিকারিকদের দিকে আঙুল তুলেছে। অভিযোগ, পরিবারের সদস্যদের কাকুতি মিনতিতে কান দিতে চাননি সরকারি আধিকারিকরা। নিয়ামতপুর বাজারে ওই ব্যবসায়ীর ইলেকট্রনিক্সের দোকান আছে। এদিন সেখানেই হানা দেন দুর্গাপুর-আসানসোল জিএসটি সার্কেলের আধিকারিকরা।
ব্যবসায়ীর পরিবারের সদস্যরা জানিয়েছেন, এদিন জিএসটি আধিকারিকরা যখন জিজ্ঞাসাবাদ করছিলেন তখনই অসুস্থ হয়ে পড়েন দীপক বালোটিয়া। আধিকারিকদের অনুরোধ করা সত্ত্বেও তাঁরা জিজ্ঞাসাবাদ চালিয়ে যান বলে ওই ব্যবসায়ীর পরিবারের দাবি। তিনি হৃদরোগে ভুগছেন বলে জানা গিয়েছে। সেইসঙ্গে ডায়াবেটিস আছে।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
পরিবারের দাবি, জিএসটি আধিকারিকদের অভিযান এবং প্রশ্নের মুখে পড়ে তিনি ভীত হয়ে পড়েছিলেন বলে পরিবারের দাবি। পরে অবশ্য তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে রীতিমত তোলপাড় পড়ে গিয়েছে নিয়ামতপুর বাজার এলাকায়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেন, তাঁরা সমস্ত নিয়ম মেনে ব্যবসা চালান। তবুও অযথা হেনস্তা করার জন্য এমন অভিযান চালানো হয়েছে। এই ঘটনার পর স্থানীয় ব্যবসায়ী এবং এলাকাবাসী জিএসটি আধিকারিক ও তাঁদের গাড়ি ঘিরে বিক্ষোভ দেখান। অন্যদিকে অসুস্থ ব্যবসায়ীর পরিবার থানায় জিএসটি আধিকারিকদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে।
নয়ন ঘোষ