Tag Archives: healthy lifestyle tips

Healthy Lifestyle: দু’ বার ভাবুন… ভুল করেও ফ্রিজে রাখবেন না এই পাঁচ সবজি…! বিপদ থেকে কেউ বাঁচাতে পারবে না

বর্তমানে, প্রতিটি বাড়িতেই ফ্রিজ(Fridge) আছে। কারণ এখন মানুষের জীবনযাত্রার ধরন অনেক বদলে গিয়েছে।
বর্তমানে, প্রতিটি বাড়িতেই ফ্রিজ(Fridge) আছে। কারণ এখন মানুষের জীবনযাত্রার ধরন অনেক বদলে গিয়েছে।
অনেক বাড়িতেই সারা বছর ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। এটি একটি গৃহস্থালি সরঞ্জাম যা শুধুমাত্র গ্রীষ্মে নয়, শীতকালেও প্রয়োজনীয়। শীতকালেও, অতিরিক্ত খাবারের জিনিস ফ্রিজে রাখা হয় যাতে সেগুলি নষ্ট না হয়।
অনেক বাড়িতেই সারা বছর ফ্রিজ ব্যবহার করা হয়। এটি একটি গৃহস্থালি সরঞ্জাম যা শুধুমাত্র গ্রীষ্মে নয়, শীতকালেও প্রয়োজনীয়। শীতকালেও, অতিরিক্ত খাবারের জিনিস ফ্রিজে রাখা হয় যাতে সেগুলি নষ্ট না হয়।
তবে, এমন কিছু সবজি আছে যেগুলি কখনওই ফ্রিজে রাখা উচিত না।
তবে, এমন কিছু সবজি আছে যেগুলি কখনওই ফ্রিজে রাখা উচিত না।
টম্যাটো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ এতে ভিটামিন সি আছে প্রচুর পরিমাণে৷ নিয়মিত খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড কমে যায়৷ তবে  এটি ফ্রিজে রাখবেন না। টম্যোটো ফ্রিজে রাখলে এর স্বাদ ও গঠন নষ্ট হয়ে যায়। ঠান্ডা তাপমাত্রার কারণে কোষগুলি ভেঙে যায়, ফলে তা শক্ত এবং স্বাদহীন হয়ে ওঠে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলিও ধ্বংস হতে পারে।
টম্যাটো স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী৷ এতে ভিটামিন সি আছে প্রচুর পরিমাণে৷ নিয়মিত খেলে শরীরে ইউরিক অ্যাসিড কমে যায়৷ তবে এটি ফ্রিজে রাখবেন না। টম্যোটো ফ্রিজে রাখলে এর স্বাদ ও গঠন নষ্ট হয়ে যায়। ঠান্ডা তাপমাত্রার কারণে কোষগুলি ভেঙে যায়, ফলে তা শক্ত এবং স্বাদহীন হয়ে ওঠে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টগুলিও ধ্বংস হতে পারে।
আলু রেফ্রিজারেটরে রাখলে এর স্টার্চ চিনিতে পরিণত হয়, যা এর স্বাদ মিষ্টি এবং এর গঠনকে দানাদার করে তোলে। এতে শুধু স্বাদেই প্রভাব পড়ে না, আলুর পুষ্টিগুণও কমে যায়।
আলু রেফ্রিজারেটরে রাখলে এর স্টার্চ চিনিতে পরিণত হয়, যা এর স্বাদ মিষ্টি এবং এর গঠনকে দানাদার করে তোলে। এতে শুধু স্বাদেই প্রভাব পড়ে না, আলুর পুষ্টিগুণও কমে যায়।
পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলে তা তাড়াতাড়ি নরম হয়ে পচে যায়। রসুন রাখলে এর সুগন্ধ ও গন্ধ নষ্ট হয় এবং এটি দ্রুত অঙ্কুরিত হয়।
পেঁয়াজ ফ্রিজে রাখলে তা তাড়াতাড়ি নরম হয়ে পচে যায়। রসুন রাখলে এর সুগন্ধ ও গন্ধ নষ্ট হয় এবং এটি দ্রুত অঙ্কুরিত হয়।
ফ্রিজে শসা রাখলে এর ত্বকে জল জমে যায়, যার কারণে তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। ঠান্ডা তাপমাত্রা শসার টেক্সচার নরম করে, যার ফলে এটি তার সতেজতা হারায়।
ফ্রিজে শসা রাখলে এর ত্বকে জল জমে যায়, যার কারণে তা দ্রুত নষ্ট হয়ে যায়। ঠান্ডা তাপমাত্রা শসার টেক্সচার নরম করে, যার ফলে এটি তার সতেজতা হারায়।
Disclaimer: এই সংবাদে দেওয়া ওষুধ/ওষুধ এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথোপকথনের উপর ভিত্তি করে লেখা। এটি সাধারণ তথ্য, ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই সিদ্ধান্ত নিন। নিউজ১৮ বাংলা  কোনও ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।
Disclaimer: এই সংবাদে দেওয়া ওষুধ/ওষুধ এবং স্বাস্থ্য সম্পর্কিত পরামর্শ বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথোপকথনের উপর ভিত্তি করে লেখা। এটি সাধারণ তথ্য, ব্যক্তিগত পরামর্শ নয়। তাই চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়েই সিদ্ধান্ত নিন। নিউজ১৮ বাংলা কোনও ক্ষতির জন্য দায়ী থাকবে না।

Healthy Lifestyle: পুরুষরা সাবধান…! যৌবনের সব শক্তি চুষে নেবে ‘এই’ ৫ জিনিস, আজই ছাড়ুন…, না হলে মুহূর্তেই শরীর ঝাঁঝরা!

মানবদেহে এখন পর্যন্ত ৫০টিরও বেশি হরমোন শনাক্ত করা হয়েছে। টেস্টোস্টেরন এই ধরনের হরমোনগুলির মধ্যে একটি।  এই হরমোন পেশী, হাড় এবং যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য বলে মনে করা হয়। এটি পুরুষদের শক্তি ও শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। পুরুষদের মধ্যে এই হরমোনের ঘাটতি তাদের যৌন এবং সাধারণ স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
মানবদেহে এখন পর্যন্ত ৫০টিরও বেশি হরমোন শনাক্ত করা হয়েছে। টেস্টোস্টেরন এই ধরনের হরমোনগুলির মধ্যে একটি। এই হরমোন পেশী, হাড় এবং যৌন স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য বলে মনে করা হয়। এটি পুরুষদের শক্তি ও শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে কাজ করে। পুরুষদের মধ্যে এই হরমোনের ঘাটতি তাদের যৌন এবং সাধারণ স্বাস্থ্যের উপর মারাত্মক প্রভাব ফেলতে পারে।
টেস্টোস্টেরন হরমোন কম হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, তবে এর মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তার মধ্যে অন্যতম। এই পরিস্থিতিতে, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা এবং ক্ষতিকারক জিনিস না খাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে  টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতির লক্ষণগুলি কী কী? কোন জিনিস খেলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়?
টেস্টোস্টেরন হরমোন কম হওয়ার অনেক কারণ থাকতে পারে, তবে এর মধ্যে অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস তার মধ্যে অন্যতম। এই পরিস্থিতিতে, স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করা এবং ক্ষতিকারক জিনিস না খাওয়া সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এখন প্রশ্ন হচ্ছে টেস্টোস্টেরন হরমোনের ঘাটতির লক্ষণগুলি কী কী? কোন জিনিস খেলে টেস্টোস্টেরন হরমোনের মাত্রা কমে যায়?
পুরুষের বিকাশের জন্য টেস্টোস্টেরন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোন শুক্রাণু উৎপাদন, যৌন ইচ্ছা, উত্তেজনা এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া হাড় ও দুর্বল পেশী মজবুত করার জন্যও এটি প্রয়োজনীয়।
পুরুষের বিকাশের জন্য টেস্টোস্টেরন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই হরমোন শুক্রাণু উৎপাদন, যৌন ইচ্ছা, উত্তেজনা এবং কর্মক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে। এছাড়া হাড় ও দুর্বল পেশী মজবুত করার জন্যও এটি প্রয়োজনীয়।
শরীরে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি হলে অনেক উপসর্গ দেখা দিতে পারে৷ যেমন যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া, সারাক্ষণ ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করা, বয়সের আগে হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া, কম বয়সে চুল পাকা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
শরীরে টেস্টোস্টেরনের ঘাটতি হলে অনেক উপসর্গ দেখা দিতে পারে৷ যেমন যৌন ইচ্ছা কমে যাওয়া, সারাক্ষণ ক্লান্ত ও দুর্বল বোধ করা, বয়সের আগে হাড় দুর্বল হয়ে যাওয়া, কম বয়সে চুল পাকা হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।
ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিক নয়ডার ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা, বলেছেন, যে এমন জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত যাতে উচ্চ পরিমাণে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। ভুট্টা এবং সয়াবিন তেল এই জাতীয় জিনিসগুলির অন্তর্ভুক্ত। এই জিনিসগুলি টেস্টোস্টেরনের মাত্রার উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
ডায়েট ফর ডিলাইট ক্লিনিক নয়ডার ক্লিনিক্যাল ডায়েটিশিয়ান খুশবু শর্মা, বলেছেন, যে এমন জিনিস খাওয়া এড়িয়ে চলা উচিত যাতে উচ্চ পরিমাণে পলিআনস্যাচুরেটেড ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে। ভুট্টা এবং সয়াবিন তেল এই জাতীয় জিনিসগুলির অন্তর্ভুক্ত। এই জিনিসগুলি টেস্টোস্টেরনের মাত্রার উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
অতিরিক্ত পরিমাণে পাউরুটি, পেস্ট্রি এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। এছাড়া অতিরিক্ত বেকড খাবার ক্রমাগত খেলে মাংসপেশি কমে যায় এবং শরীরে চর্বি বাড়ে।
অতিরিক্ত পরিমাণে পাউরুটি, পেস্ট্রি এবং মিষ্টি জাতীয় খাবার খেলে শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। এছাড়া অতিরিক্ত বেকড খাবার ক্রমাগত খেলে মাংসপেশি কমে যায় এবং শরীরে চর্বি বাড়ে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সয়া জাতীয় খাবার খেলে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। এই পরিস্থিতিতে, শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে টফু এবং সয়া প্রোটিনের মতো জিনিসগুলি গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।
বিশেষজ্ঞদের মতে, সয়া জাতীয় খাবার খেলে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়। এই পরিস্থিতিতে, শুধুমাত্র সীমিত পরিমাণে টফু এবং সয়া প্রোটিনের মতো জিনিসগুলি গ্রহণ করা গুরুত্বপূর্ণ।

 

অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ আপনার হাইপোথ্যালামাস এবং পিটুইটারি গ্রন্থির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে টেস্টোস্টেরন নিঃসরণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। একটি গবেষণা অনুসারে, অ্যালকোহল পান করার মাত্র ৩০ মিনিট পরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল গ্রহণ আপনার হাইপোথ্যালামাস এবং পিটুইটারি গ্রন্থির উপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে টেস্টোস্টেরন নিঃসরণকে বাধাগ্রস্ত করতে পারে। একটি গবেষণা অনুসারে, অ্যালকোহল পান করার মাত্র ৩০ মিনিট পরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা হ্রাস পেতে পারে।
এছাড়া, আপনি যদি সারাদিনে কোনও ধরনের শারীরিক পরিশ্রম না করেন, এর পাশাপাশি আপনার জীবনযাত্রাও খুব খারাপ হয়, তাহলে এটি টেস্টোস্টেরনের মাত্রার ওপরও খারাপ প্রভাব ফেলে।
এছাড়া, আপনি যদি সারাদিনে কোনও ধরনের শারীরিক পরিশ্রম না করেন, এর পাশাপাশি আপনার জীবনযাত্রাও খুব খারাপ হয়, তাহলে এটি টেস্টোস্টেরনের মাত্রার ওপরও খারাপ প্রভাব ফেলে।
অতিরিক্ত চিনি খেলে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এছাড়া অতিরিক্ত লবণ খেলেও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়।
অতিরিক্ত চিনি খেলে ইনসুলিনের মাত্রা বেড়ে যায়, যা শরীরে টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমাতে পারে। এমন পরিস্থিতিতে অতিরিক্ত চিনি খাওয়া এড়িয়ে চলুন। এছাড়া অতিরিক্ত লবণ খেলেও টেস্টোস্টেরনের মাত্রা কমে যায়।

Healthy Lifestyle Tips: ‘মাত্র’ দশ টাকা আঁটি…! ‘এই’ শাককে যমের মতো ভয় পায় পেটের অসুখ… ওজন কমাতে চাইলেও কাজ দেবে কিন্তু

এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান কম। হেলেঞ্চা শাক এমনই একটি নাম। এই শাকটিকে ইংরেজিতে Buffalo Spinach বলা হয় এবং এর বোটানিকাল নাম Enydra fluctuans. হেলেঞ্চা শাকে সর্বাধিক ফাইবার রয়েছে, যার কারণে এটি পাকস্থলীর জন্য একটি ওষুধের চেয়ে কম নয়। এর পাশাপাশি এতে অনেক ধরনের যৌগ রয়েছে যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই সবুজ শাক বহু শতাব্দী ধরে মানুষ খেয়ে আসছেন।
এমন কিছু জিনিস রয়েছে, যেগুলি সম্পর্কে মানুষের জ্ঞান কম। হেলেঞ্চা শাক এমনই একটি নাম। এই শাকটিকে ইংরেজিতে Buffalo Spinach বলা হয় এবং এর বোটানিকাল নাম Enydra fluctuans. হেলেঞ্চা শাকে সর্বাধিক ফাইবার রয়েছে, যার কারণে এটি পাকস্থলীর জন্য একটি ওষুধের চেয়ে কম নয়। এর পাশাপাশি এতে অনেক ধরনের যৌগ রয়েছে যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে। এই সবুজ শাক বহু শতাব্দী ধরে মানুষ খেয়ে আসছেন।
এর স্বাদ কিছুটা তেতো হলেও এর অনেক ওষধি গুণ রয়েছে। হেলেঞ্চা শাক খেলে হজমশক্তির উন্নতি হয়। এটি কয়েকদিন সেবন করলে পেট সংক্রান্ত নানা ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। হেলেঞ্চা শাকেসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যার কারণে এটি পাকস্থলীতে ভাল ব্যাকটেরিয়া বাড়ায় এবং এই ব্যাকটেরিয়া পেটের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে। এতে পেটের ময়লা পরিষ্কার হয়।
এর স্বাদ কিছুটা তেতো হলেও এর অনেক ওষধি গুণ রয়েছে। হেলেঞ্চা শাক খেলে হজমশক্তির উন্নতি হয়। এটি কয়েকদিন সেবন করলে পেট সংক্রান্ত নানা ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন। হেলেঞ্চা শাকেসবজিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকে যার কারণে এটি পাকস্থলীতে ভাল ব্যাকটেরিয়া বাড়ায় এবং এই ব্যাকটেরিয়া পেটের ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে। এতে পেটের ময়লা পরিষ্কার হয়।
হেলেঞ্চা শাক পেটের সমস্যা যেমন অ্যাসিডিটি, বুকজ্বালা, প্রদাহ এবং বদহজমের জন্য খুবই উপকারী। এসব ছাড়াও হেলেঞ্চা শাকে উপস্থিত যৌগ শরীরের পেশি শিথিল করতে সাহায্য করে যার ফলে শরীর অনেক স্বস্তি অনুভব করে। হেলেঞ্চা শাকে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা পেটের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং ডায়রিয়ার ঝুঁকি কমায়। হেলেঞ্চা শাক আল্জ্হেইমার রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। হেলেঞ্চা খেলে ভাল ঘুম হয়। হেলেঞ্চা ওজন কমায়, চুলকানি সারায়।
হেলেঞ্চা শাক পেটের সমস্যা যেমন অ্যাসিডিটি, বুকজ্বালা, প্রদাহ এবং বদহজমের জন্য খুবই উপকারী। এসব ছাড়াও হেলেঞ্চা শাকে উপস্থিত যৌগ শরীরের পেশি শিথিল করতে সাহায্য করে যার ফলে শরীর অনেক স্বস্তি অনুভব করে। হেলেঞ্চা শাকে অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা পেটের সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং ডায়রিয়ার ঝুঁকি কমায়। হেলেঞ্চা শাক আল্জ্হেইমার রোগের ঝুঁকিও কমাতে পারে। হেলেঞ্চা খেলে ভাল ঘুম হয়। হেলেঞ্চা ওজন কমায়, চুলকানি সারায়।
হিঞ্চে বা হেলেঞ্চা শাকের বহু উপকারিতা। নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ও বাড়ে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, হাঁপানি, ডায়রিয়া ও স্নায়ু রোগের ভেষজ চিকিৎসায় এর জুড়ি মেলা ভার
হিঞ্চে বা হেলেঞ্চা শাকের বহু উপকারিতা। নিয়মিত খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ ও বাড়ে। পাশাপাশি কোষ্ঠকাঠিন্য, হাঁপানি, ডায়রিয়া ও স্নায়ু রোগের ভেষজ চিকিৎসায় এর জুড়ি মেলা ভার
এই হিঞ্চে শাক তেঁতো পদের গলা পার হওয়া কি চাট্টিখানি ব্যাপার?হিঞ্চে-আলু সেদ্ধ মাখা, শাকের সঙ্গে লেজুড় উচ্ছে আর লাউ দিয়ে হড়হড়ে বিউলির ডাল
এই হিঞ্চে শাক তেঁতো পদের গলা পার হওয়া কি চাট্টিখানি ব্যাপার?হিঞ্চে-আলু সেদ্ধ মাখা, শাকের সঙ্গে লেজুড় উচ্ছে আর লাউ দিয়ে হড়হড়ে বিউলির ডাল
দুপুরের পাতে হিঞ্চের সেই সব পদের বিভীষিকার মোকাবিলায় কত বার যে চোখের-জলে-নাকের-জলে হতে হয়েছে, তার হিসেব নেই
দুপুরের পাতে হিঞ্চের সেই সব পদের বিভীষিকার মোকাবিলায় কত বার যে চোখের-জলে-নাকের-জলে হতে হয়েছে, তার হিসেব নেই
কিন্তু এখন এই হিঞ্চে শাক দিয়ে তৈরি হচ্ছে চপ বা পকোড়া। যা শহর অঞ্চলে তুলনায় প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে ব্যাপক হারে হিঞ্চে চপের চাহিদা বেশি
কিন্তু এখন এই হিঞ্চে শাক দিয়ে তৈরি হচ্ছে চপ বা পকোড়া। যা শহর অঞ্চলে তুলনায় প্রত্যন্ত গ্রাম অঞ্চলে ব্যাপক হারে হিঞ্চে চপের চাহিদা বেশি
এই পকোড়া বানাতে হেলেঞ্চা শাক ছাড়াও লাগে ময়দা, চালের গুঁড়ো, আদা বাটা, হলুদ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো ও লঙ্কার গুঁড়ো
এই পকোড়া বানাতে হেলেঞ্চা শাক ছাড়াও লাগে ময়দা, চালের গুঁড়ো, আদা বাটা, হলুদ গুঁড়ো, জিরে গুঁড়ো ও লঙ্কার গুঁড়ো
অল্প তেঁতো স্বাদের এই মুচমুচে পকোরায় বিস্বাদ হেলেঞ্চা হয়ে ওঠে লোভনীয়। বর্ষার দিনে পিঁয়াজি বেগুনি ফেলে খেতে হবে হিঞ্চে পকোড়া
অল্প তেঁতো স্বাদের এই মুচমুচে পকোরায় বিস্বাদ হেলেঞ্চা হয়ে ওঠে লোভনীয়। বর্ষার দিনে পিঁয়াজি বেগুনি ফেলে খেতে হবে হিঞ্চে পকোড়া
বিশেষজ্ঞ সুজিত সরকার জানাচ্ছেন, লিভার দুর্বল হলে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দেয়। ১০০ গ্রাম হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক ছোট করে কেটে, ১৫০ মিলিলিটার জলে পরিমাণ মতো নুন মিশিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। জল ফুটে এক কাপ পরিমাণ হলে পাত্রটি আঁচ থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। ঠাণ্ডা হলে ভাত খাবার আগে চার-ছয় ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে খেলে লিভার সবল হয়।
বিশেষজ্ঞ সুজিত সরকার জানাচ্ছেন, লিভার দুর্বল হলে শরীরে নানা ধরনের রোগ দেখা দেয়। ১০০ গ্রাম হেলেঞ্চা বা হিঞ্চা শাক ছোট করে কেটে, ১৫০ মিলিলিটার জলে পরিমাণ মতো নুন মিশিয়ে সিদ্ধ করতে হবে। জল ফুটে এক কাপ পরিমাণ হলে পাত্রটি আঁচ থেকে নামিয়ে ফেলতে হবে। ঠাণ্ডা হলে ভাত খাবার আগে চার-ছয় ফোঁটা সরষের তেল মিশিয়ে খেলে লিভার সবল হয়।
DISCLAIMER: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
DISCLAIMER: শুধুমাত্র আপনাদের সচেতনতার উদ্দেশ্যেই এই প্রতিবেদনটি লেখা হয়েছে। আমরা এই লেখায় সাধারণ জ্ঞান ও দৈনন্দিন জীবনের কিছু সাধারণ তথ্য শেয়ার করেছি মাত্র। আপনি যদি কোথাও আপনার স্বাস্থ্য, জীবন ও বিজ্ঞানের যোগ সম্পর্কিত কিছু পড়েন তবে তা গ্রহণ করার আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

বয়সের চাকা ঘুরবে উল্টোদিকে… এই ফল খেলে আপনি থাকবেন ‘চিরযুবক’! ভিটামিনের ওষুধ আর লাগবে না

ফলের উপকারিতা যে ঠিক কতটা এবং তা কোন কোন ক্ষেত্রে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
ফলের উপকারিতা যে ঠিক কতটা এবং তা কোন কোন ক্ষেত্রে, সেটা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।
আজন্মকাল ধরে মানুষ খুঁজে আসছেন যৌবন ধরে রাখার উপায়। আর তার উপায়ও রয়েছে ফলেই।
আজন্মকাল ধরে মানুষ খুঁজে আসছেন যৌবন ধরে রাখার উপায়। আর তার উপায়ও রয়েছে ফলেই।
এক একরকম ফলে আছে এক একরকম গুণ। যা যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। বার্ধক্য এড়ায়। জমতে দেয় না মেদ।
এক একরকম ফলে আছে এক একরকম গুণ। যা যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। বার্ধক্য এড়ায়। জমতে দেয় না মেদ।
দৈনিক এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খেতে পারেন একটি করে আমলকি কিংবা রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন আমলকির পাউডার । এই সামান্য আমলকি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি ৷ তাহলে এবার জেনে নিন আমলকি খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা ৷ আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি শুধুমাত্র চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুল বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। আমলকি চুলের খুসকির সমস্যাও দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।
দৈনিক এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খেতে পারেন একটি করে আমলকি কিংবা রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন আমলকির পাউডার । এই সামান্য আমলকি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি ৷ তাহলে এবার জেনে নিন আমলকি খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা ৷ আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি শুধুমাত্র চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুল বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। আমলকি চুলের খুসকির সমস্যাও দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।
 স্ট্রবেরি- এই ফলে কম পরিমাণে কার্ব রয়েছে ৷ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ৷ USDA অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম স্ট্রবেরিতে রয়এছে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে ৷ এর জেরে সহজেই কমানো যেতে পারে ওজন ৷

স্ট্রবেরি- এই ফলে কম পরিমাণে কার্ব রয়েছে ৷ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ৷ USDA অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম স্ট্রবেরিতে রয়এছে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে ৷ এর জেরে সহজেই কমানো যেতে পারে ওজন ৷
তরমুজ- ওজন কমানোর জন্য তরমুজের কোনও বিকল্প হয় না ৷ এতে অত্যন্ত কম মাত্রায় ক্যালারি রয়েছে ৷ USDA অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম তরমুজে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে ৷
তরমুজ- ওজন কমানোর জন্য তরমুজের কোনও বিকল্প হয় না ৷ এতে অত্যন্ত কম মাত্রায় ক্যালারি রয়েছে ৷ USDA অনুযায়ী, ১০০ গ্রাম তরমুজে ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট থাকে ৷
 ব্ল্যাকবেরি- মেদ কমাতে অত্যন্ত উপকারি ৷ তবে খেয়াল রাখতে হবে অন্য কোনও কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যাবে না ৷ ১০০ গ্রাম ব্ল্যাকবেরিতে রয়েছে মাত্র ১০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৷

ব্ল্যাকবেরি- মেদ কমাতে অত্যন্ত উপকারি ৷ তবে খেয়াল রাখতে হবে অন্য কোনও কিছুর সঙ্গে মিশিয়ে খাওয়া যাবে না ৷ ১০০ গ্রাম ব্ল্যাকবেরিতে রয়েছে মাত্র ১০ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৷
 আঙুর: ১০০ গ্রাম আঙুরে মাত্র ১০ গ্রাম কার্ব রয়েছে ৷ পাশাপাশি এর গ্লাইকেমিক ইনডেক্সও কমই হয় ৷ ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত উপকারি ৷

আঙুর: ১০০ গ্রাম আঙুরে মাত্র ১০ গ্রাম কার্ব রয়েছে ৷ পাশাপাশি এর গ্লাইকেমিক ইনডেক্সও কমই হয় ৷ ওজন কমানোর জন্য অত্যন্ত উপকারি ৷
খরমুজ: ১০০ গ্রাম খরমুজে রয়েছে মাত্র ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৷
খরমুজ: ১০০ গ্রাম খরমুজে রয়েছে মাত্র ৮ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ৷
প্রতিদিন নিয়ম করে দুই কোঁয়া রসুন খেলেই আপনার যৌনজীবন হবে দীর্ঘস্থায়ী৷
প্রতিদিন নিয়ম করে দুই কোঁয়া রসুন খেলেই আপনার যৌনজীবন হবে দীর্ঘস্থায়ী৷
এছাড়াও আপনার যৌবন ধরে রাখতে পারে আমলকি। দৈনিক এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খেতে পারেন একটি করে আমলকি কিংবা রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন আমলকির পাউডার । এই সামান্য আমলকি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি ৷ তাহলে এবার জেনে নিন আমলকি খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা ৷ আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি শুধুমাত্র চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুল বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। আমলকি চুলের খুসকির সমস্যাও দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।
এছাড়াও আপনার যৌবন ধরে রাখতে পারে আমলকি। দৈনিক এক গাদা ভিটামিন ট্যাবলেট না খেয়ে খেতে পারেন একটি করে আমলকি কিংবা রান্নায় ব্যবহার করতে পারেন আমলকির পাউডার । এই সামান্য আমলকি আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারি ৷ তাহলে এবার জেনে নিন আমলকি খাওয়ার বেশ কিছু উপকারিতা ৷ আমলকি চুলের টনিক হিসেবে কাজ করে এবং চুলের পরিচর্যার ক্ষেত্রে এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি শুধুমাত্র চুলের গোড়া মজবুত করে তা নয়, এটি চুল বৃদ্ধিতেও সাহায্য করে। আমলকি চুলের খুসকির সমস্যাও দূর করে ও পাকা চুল প্রতিরোধ করে।
(সতর্কীকরণ: প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
(সতর্কীকরণ: প্রতিবেদনটি সাধারণ তথ্যের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

Healthy lifestyle বয়স চল্লিশ ছুঁইছুঁই এই কাজগুলো করছেন না তো? তা হলেই কিন্তু মারাত্মক ক্ষতি

এখন প্রতিদিনকার তাড়াহুড়োর জীবনে অনেকেই শরীরচর্চা একেবারে জীবন থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছে৷ অনেকেরই ঘুমে হানা দিয়েছে অনিদ্রাজনিত রোগ৷ কিন্তু এই অভ্যেসগুলোই একটা সময়ের পর মারাত্মক হয়ে দেখা যায়৷
এখন প্রতিদিনকার তাড়াহুড়োর জীবনে অনেকেই শরীরচর্চা একেবারে জীবন থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছে৷ অনেকেরই ঘুমে হানা দিয়েছে অনিদ্রাজনিত রোগ৷ কিন্তু এই অভ্যেসগুলোই একটা সময়ের পর মারাত্মক হয়ে দেখা যায়৷
বিশেষ করে ৪০ থেকে ৫০ বছরে আমাদের শরীরের অনেক অঙ্গ প্রতঙ্গ ক্ষয় হতে শুরু করে৷ বিপাক প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে শুরু করে৷ তাই এতদিন যা করে এসেছেন, সেই অভ্যেসে যে একটু লাগাম টানতেই হবে৷ এই নিয়েই কথা বললেন দিল্লির হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সোনায়া রাওয়াত৷
বিশেষ করে ৪০ থেকে ৫০ বছরে আমাদের শরীরের অনেক অঙ্গ প্রতঙ্গ ক্ষয় হতে শুরু করে৷ বিপাক প্রক্রিয়ায় সমস্যা হতে শুরু করে৷ তাই এতদিন যা করে এসেছেন, সেই অভ্যেসে যে একটু লাগাম টানতেই হবে৷ এই নিয়েই কথা বললেন দিল্লির হাসপাতালের চিকিৎসক ডাঃ সোনায়া রাওয়াত৷
অনেকেই অ্যালকোহল পান করেন৷ বিশেষ করে ছুটির দিনে, অবসরে একটু আধটু পানীয় চলেই থাকে৷ কিন্তু চল্লিশ বছর পার হওয়ার পর এই অভ্যেসে একটু রাশ টানুন৷ এর ফলে লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভার, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো সমস্যা হতে পারে৷ শুধু অ্যালকোহল নয়, ধূমপান, তামাক যে কোনও ধরনের নেশাই মারাত্মক ক্ষতিকর৷
অনেকেই অ্যালকোহল পান করেন৷ বিশেষ করে ছুটির দিনে, অবসরে একটু আধটু পানীয় চলেই থাকে৷ কিন্তু চল্লিশ বছর পার হওয়ার পর এই অভ্যেসে একটু রাশ টানুন৷ এর ফলে লিভার সিরোসিস, ফ্যাটি লিভার, অ্যাসিড রিফ্লাক্সের মতো সমস্যা হতে পারে৷ শুধু অ্যালকোহল নয়, ধূমপান, তামাক যে কোনও ধরনের নেশাই মারাত্মক ক্ষতিকর৷
জাঙ্ক ফুড বা অতিরিক্ত সুগার কোনও বয়সেই ঠিক নয়৷ কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মেটাবলিজ়ম হারও কমে যায়, তাই এই ধরনের খাবারে স্থূলতা বাড়ে৷ এইসব খাাবারে তখন হৃদরোগের সমস্যাও বৃদ্ধি পায়৷
জাঙ্ক ফুড বা অতিরিক্ত সুগার কোনও বয়সেই ঠিক নয়৷ কিন্তু বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে মেটাবলিজ়ম হারও কমে যায়, তাই এই ধরনের খাবারে স্থূলতা বাড়ে৷ এইসব খাাবারে তখন হৃদরোগের সমস্যাও বৃদ্ধি পায়৷
অনেকেই শরীরচর্চা একেবারেই করে না৷ এর ফলে বিপাক ক্রিয়া কমে যায়৷ওজন বৃদ্ধি করে, শরীরে ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়৷ তাই চেষ্টা করুন অল্প সময়ের জন্য হলেও নিয়মিত শরীর চর্চা করুন৷
অনেকেই শরীরচর্চা একেবারেই করে না৷ এর ফলে বিপাক ক্রিয়া কমে যায়৷ওজন বৃদ্ধি করে, শরীরে ফিটনেস নষ্ট হয়ে যায়৷ তাই চেষ্টা করুন অল্প সময়ের জন্য হলেও নিয়মিত শরীর চর্চা করুন৷
মানুষের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই মানসিক চাপ কমানো উচিত৷ এই সময় চেষ্টা করুন যত কম মানসিক চাপ নেওয়া যায়৷ অতিরিক্ত চাপের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়৷এর ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দূর্বল হয়ে যেতে পারে৷
মানুষের বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে অবশ্যই মানসিক চাপ কমানো উচিত৷ এই সময় চেষ্টা করুন যত কম মানসিক চাপ নেওয়া যায়৷ অতিরিক্ত চাপের ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়৷এর ফলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও দূর্বল হয়ে যেতে পারে৷

Healthy Lifestyle: একটি চামচ… গন্ধ আর রং বদলে গেলেই ভয়ঙ্কর রোগের ইঙ্গিত! ফুসফুস, কিডনি ঠিক আছে তো?

শরীরের কোনও অসুস্থতা দেখা দিলে আমরা চিকিৎসকের কাছে যাই। তবুও একটা সময়ের পরে কিছু উপসর্গ না থাকলেও চেক আপ করা প্রয়োজন। কিন্তু জানেন কি বাড়িতে বসে সহজেই একটি পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি ইঙ্গিত পেয়ে যাবেন আপনার শরীর কেমন আছে।
শরীরের কোনও অসুস্থতা দেখা দিলে আমরা চিকিৎসকের কাছে যাই। তবুও একটা সময়ের পরে কিছু উপসর্গ না থাকলেও চেক আপ করা প্রয়োজন। কিন্তু জানেন কি বাড়িতে বসে সহজেই একটি পরীক্ষার মাধ্যমে আপনি ইঙ্গিত পেয়ে যাবেন আপনার শরীর কেমন আছে।
এর জন্য বিশেষ কিছু যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। শুধু দরকার একটা মাত্র চামচ। একটা চামচই বলে দিতে পারে আপনার শরীর কেমন যাচ্ছে। ভিতরে কোনও সমস্যা হচ্ছে কি না।
এর জন্য বিশেষ কিছু যন্ত্রপাতির প্রয়োজন নেই। শুধু দরকার একটা মাত্র চামচ। একটা চামচই বলে দিতে পারে আপনার শরীর কেমন যাচ্ছে। ভিতরে কোনও সমস্যা হচ্ছে কি না।
মাত্র এক মিনিটেই একটা চামচ দিয়ে এই পরীক্ষা সম্ভব। বুঝে যাওয়া যায় কোনও শারীরিক সমস্যা আছে কি না। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এই পরীক্ষা করুন। এমনকি জল পান করার আগে এই পরীক্ষা করতে হবে। কী করবেন এবার জেনে নেওয়া যাক-
মাত্র এক মিনিটেই একটা চামচ দিয়ে এই পরীক্ষা সম্ভব। বুঝে যাওয়া যায় কোনও শারীরিক সমস্যা আছে কি না। তবে সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে এই পরীক্ষা করুন। এমনকি জল পান করার আগে এই পরীক্ষা করতে হবে। কী করবেন এবার জেনে নেওয়া যাক-
একটা চামচ নিয়ে সেটি পুরো জিভের উপরে ঘসে নিন। চামচটি যাতে আপনার লালা লেগে ভিজে যায় সেটা দেখবেন।
একটা চামচ নিয়ে সেটি পুরো জিভের উপরে ঘসে নিন। চামচটি যাতে আপনার লালা লেগে ভিজে যায় সেটা দেখবেন।
এবার সেই চামচটি একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে সূর্যের আলোতে রাখুন। এক মিনিট হয়ে গেলে প্যাকেট থেকে বের করুন চামচ।
এবার সেই চামচটি একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে ভরে সূর্যের আলোতে রাখুন। এক মিনিট হয়ে গেলে প্যাকেট থেকে বের করুন চামচ।
চামচটি থেকে যদি কোনও দুর্গন্ধ বা দাগ লেগে না থাকে, বুঝবেন আপনি ভিতর থেকে সুস্থ আছেন।
চামচটি থেকে যদি কোনও দুর্গন্ধ বা দাগ লেগে না থাকে, বুঝবেন আপনি ভিতর থেকে সুস্থ আছেন।
দুর্গন্ধ বেরোলে বুঝবেন ফুসফুসে সমস্যা আছে। যদি অ্যামোনিয়ার মতো গন্ধ বেরোয় বুঝবেন নিশ্চয়ই কিডনিতে সমস্যা আছে।
দুর্গন্ধ বেরোলে বুঝবেন ফুসফুসে সমস্যা আছে। যদি অ্যামোনিয়ার মতো গন্ধ বেরোয় বুঝবেন নিশ্চয়ই কিডনিতে সমস্যা আছে।
যদি দেখেন পচা ফলের মতো গন্ধ বেরোচ্ছে বুঝবেন ডায়াবিটিস হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
যদি দেখেন পচা ফলের মতো গন্ধ বেরোচ্ছে বুঝবেন ডায়াবিটিস হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
চামচের উপর সাদা রঙের আস্তরণ পড়লে বুঝবেন শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে। পার্পল রঙের আস্তরণ থাকলে বুঝবেন ব্রঙ্কাইটিস বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকতে পারে।
চামচের উপর সাদা রঙের আস্তরণ পড়লে বুঝবেন শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা আছে। পার্পল রঙের আস্তরণ থাকলে বুঝবেন ব্রঙ্কাইটিস বা হাই কোলেস্টেরলের সমস্যা থাকতে পারে।
যদি হলুদ আস্তরণ পড়ে তা হলে বুঝতে হবে নিশ্চয়ই থায়রয়েড গ্ল্যান্ডের সমস্যা হচ্ছে। কমলা আস্তরণ পড়লে সাবধান হোন। বুঝবেন কিডনির সমস্যার ইঙ্গিত দিচ্ছে।
গবেষণা ও সমীক্ষা থেকে দেখা যায়, পুরুষদের থেকে মহিলারা এই রোগে বেশি আক্রান্ত হন। থাইরয়েড হল শ্বাসনালীর সামনের দিকে অবস্থিত একটি গ্রন্থি। এই গ্রন্থি বা গ্ল্যান্ড থেকে নিঃসৃত হরমোন শরীরে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।
সতর্কীকরণ- প্রতিবেদনটি সাধারণ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
সতর্কীকরণ- প্রতিবেদনটি সাধারণ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Weight Loss Tips: ‘মাত্র’ একটা কোঁয়া, তাতেই কাজ হবে বলে বলে…! ওজন কমাতে সুপারফুড, পুরুষদের ধন্বন্তরি

এখন সবারই একটা টার্গেট। আর সেটা হল ওজন কমানো। সেক্ষেত্রে শশার জুড়ি মেলা ভার। দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারে স্য়ালাড হিসাবে শসা খান। এটি শুধু আপনার পেটই ভরাবে না, ওজনও কমাবে।
এখন সবারই একটা টার্গেট। আর সেটা হল ওজন কমানো। সেক্ষেত্রে শশার জুড়ি মেলা ভার। দুপুরের খাবার এবং রাতের খাবারে স্য়ালাড হিসাবে শসা খান। এটি শুধু আপনার পেটই ভরাবে না, ওজনও কমাবে।
তবে এরও কিছু নিয়ম আছে। কোনও খাবারের সঙ্গে স্যালাড না খাওয়াই ভাল। ব্রেকফাস্ট আর লাঞ্চের মধ্যে যে সময়টা থাকে ওই সময়টা স্যালাড খাওয়ার উপযুক্ত সময়।
তবে এরও কিছু নিয়ম আছে। কোনও খাবারের সঙ্গে স্যালাড না খাওয়াই ভাল। ব্রেকফাস্ট আর লাঞ্চের মধ্যে যে সময়টা থাকে ওই সময়টা স্যালাড খাওয়ার উপযুক্ত সময়।
রাতের খাবারের জন্য সেরা বিকল্প হল ভেজ সালাড। যাতে রাখতে হবে সবুজ শাক-সবজি। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেখানে যেন একটু রসুনও থাকে। তাহলে কিন্তু মোমের মতো গলবে মেদ।
রাতের খাবারের জন্য সেরা বিকল্প হল ভেজ সালাড। যাতে রাখতে হবে সবুজ শাক-সবজি। তবে খেয়াল রাখতে হবে সেখানে যেন একটু রসুনও থাকে। তাহলে কিন্তু মোমের মতো গলবে মেদ।
ডা. ভি কে পান্ডে বলেন রাতের খাবারের জন্য সেরা বিকল্প হল ভেজ সালাড। যাতে রাখতে হবে সবুজ শাক-সবজি। তবে খেয়াল রাখতে হবে শাক বা সবজি যেন কাঁচা না হয়। বরং হালকা করে রান্না করে নিতে হবে। এতে হলুদ এবং লবণও ব্যবহার করা যেতে পারে।
রসুনে আছে ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদান। যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।
রসুনে আছে ভিটামিন, মিনারেলস, অ্যান্টি-অক্সিড্যান্টের মতো উপাদান। যা ওজন কমাতে সহায়তা করে।
রসুনের গুণ বলে শেষ করা যাবে না! রান্নায় স্বাদ বাড়ায়, শরীর ভাল রাখে। পুষ্টিবিদরাও শরীর ভাল রাখতে রোজ এক কোয়া কাঁচা রসুন খেতে বলেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও রসুনের জুড়ি মেলা ভার।
রসুনের গুণ বলে শেষ করা যাবে না! রান্নায় স্বাদ বাড়ায়, শরীর ভাল রাখে। পুষ্টিবিদরাও শরীর ভাল রাখতে রোজ এক কোয়া কাঁচা রসুন খেতে বলেন। ওজন কমানোর ক্ষেত্রেও রসুনের জুড়ি মেলা ভার।
রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি১ এবং বি৬। তাই মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়, যা আমাদের স্নায়ু শান্ত করে, ঘুমও অনেক বেশি গাঢ় হয়।
রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি১ এবং বি৬। তাই মেলাটোনিন হরমোনের ক্ষরণ বেশি হয়, যা আমাদের স্নায়ু শান্ত করে, ঘুমও অনেক বেশি গাঢ় হয়।
রসুনে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, ভিটামিন বি ৬, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়ামে ভরপুর ৷ ইউএসের জাতীয় লাইব্রেরি অফ মেডিসিনে প্রকাশিত একটি রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খেলে অতি সহজেই সর্দিকাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৬৩ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
রসুনে প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পাবে, ভিটামিন বি ৬, ম্যাঙ্গানিজ, সেলেনিয়ামে ভরপুর ৷ ইউএসের জাতীয় লাইব্রেরি অফ মেডিসিনে প্রকাশিত একটি রিসার্চে জানতে পারা গিয়েছে প্রতিদিন এক কোয়া রসুন খেলে অতি সহজেই সর্দিকাশি থেকে মুক্তি পাওয়া যায় ৬৩ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ম্যাক্রোবায়োটিক পুষ্টিবিদ এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, শিল্পা অরোরা এনডি-র মতে, সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন আপনার লিপিড প্রোফাইলের জন্যও উপকারী। তাঁর কথায়, "উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে রসুন। পাশাপাশি তিনি যোগ করেন, রসুন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক যা খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নিতে অন্ত্রকে শক্তিশালী করে তোলে আবার এই রসুনই আপনাকে মেটাবলিজম ভাল করে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।'
ম্যাক্রোবায়োটিক পুষ্টিবিদ এবং স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ, শিল্পা অরোরা এনডি-র মতে, সকালে খালি পেটে কাঁচা রসুন আপনার লিপিড প্রোফাইলের জন্যও উপকারী। তাঁর কথায়, “উচ্চ রক্তচাপ এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করে রসুন। পাশাপাশি তিনি যোগ করেন, রসুন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক যা খাদ্য থেকে পুষ্টি শুষে নিতে অন্ত্রকে শক্তিশালী করে তোলে আবার এই রসুনই আপনাকে মেটাবলিজম ভাল করে ওজন কমাতে সাহায্য করবে।’
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
অস্বীকৃতি: আমাদের এই প্রতিবেদনটি শুধুমাত্র তথ্য প্রদানের জন্য। এই সংক্রান্ত আরও তথ্যের জন্য এবং সিদ্ধান্ত গ্রহণের আগে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ বা আপনার ব্যক্তিগত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

Urine Infection: আচমকাই প্রস্রাবের রং ঘোলাটে? ‘কারণ’ আছে! আজই বাদ দিন ‘এই’ পাঁচ খাবার, একদিনও অবহেলা নয়

আমরা আদৌ ভাল খাবার খাচ্ছি কি না, তা বুঝব কীভাবে? এটা বোঝার একটি ভাল উপায় রয়েছে। আর সেটা হল – প্রস্রাবের দিকে লক্ষ্য রাখা। আসলে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের মিনারেলের পরিমাণ দেহে বাড়লে প্রস্রাবের রঙ, গন্ধ এবং ধরনের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে।
আমরা আদৌ ভাল খাবার খাচ্ছি কি না, তা বুঝব কীভাবে? এটা বোঝার একটি ভাল উপায় রয়েছে। আর সেটা হল – প্রস্রাবের দিকে লক্ষ্য রাখা। আসলে কিছু নির্দিষ্ট খাবারের মিনারেলের পরিমাণ দেহে বাড়লে প্রস্রাবের রঙ, গন্ধ এবং ধরনের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে।
প্রস্রাবের সবথেকে সাধারণ অস্বাভাবিকতা হল তা অনেক সময় ঘোলাটে হয়ে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটা হতে পারে ডিহাইড্রেশন, মূত্রনালির সংক্রমণ, পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্টেটে কিংবা মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথে প্রদাহ, যৌনবাহিত সংক্রমণ, কিডনিতে পাথর, ডায়েটের সমস্যা প্রভৃতি কারণে। এই সমস্যা প্রতিরোধ করার জন্য খাদ্য সংক্রান্ত জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়।
প্রস্রাবের সবথেকে সাধারণ অস্বাভাবিকতা হল তা অনেক সময় ঘোলাটে হয়ে যায়। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এটা হতে পারে ডিহাইড্রেশন, মূত্রনালির সংক্রমণ, পুরুষদের ক্ষেত্রে প্রস্টেটে কিংবা মহিলাদের ক্ষেত্রে যোনিপথে প্রদাহ, যৌনবাহিত সংক্রমণ, কিডনিতে পাথর, ডায়েটের সমস্যা প্রভৃতি কারণে। এই সমস্যা প্রতিরোধ করার জন্য খাদ্য সংক্রান্ত জ্ঞান থাকা বাঞ্ছনীয়।
তার পরেও সমস্যা সমাধান না হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এই প্রসঙ্গে আলোচনা করছেন বেঙ্গালুরুর রিচমন্ড রোডের ফর্টিস হাসপাতালের ওবেস্টেট্রিকস এবং ইউরো গাইনিকোলজির সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. রুবিনা শাহানওয়াজ জেড।
তার পরেও সমস্যা সমাধান না হলে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া উচিত। এই প্রসঙ্গে আলোচনা করছেন বেঙ্গালুরুর রিচমন্ড রোডের ফর্টিস হাসপাতালের ওবেস্টেট্রিকস এবং ইউরো গাইনিকোলজির সিনিয়র কনসালট্যান্ট ডা. রুবিনা শাহানওয়াজ জেড।
প্রক্রিয়াজাত চিপস, ক্যানে সংরক্ষিত খাবার এবং কিওর্ড মিটে লবণ বা নুনের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি হয়। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খাওয়া ও অপর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করার কারণে ডিহাইড্রেশন এবং ঘোলাটে প্রস্রাবের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
প্রক্রিয়াজাত চিপস, ক্যানে সংরক্ষিত খাবার এবং কিওর্ড মিটে লবণ বা নুনের পরিমাণ অত্যন্ত বেশি হয়। অতিরিক্ত লবণযুক্ত খাবার খাওয়া ও অপর্যাপ্ত পরিমাণ জল পান করার কারণে ডিহাইড্রেশন এবং ঘোলাটে প্রস্রাবের মতো সমস্যা দেখা দিতে পারে।
প্রতিটি প্যাকেটজাত খাদ্য সামগ্রীতেই আজকাল এই উপকরণটি যোগ করা হয়। বিশেষ করে মিষ্টি সোডা কিংবা মিষ্টি খাবারে এই উপাদান থাকবেই। আর অতিরিক্ত পরিমাণে এই উপাদান শরীরে প্রবেশ করলে ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণের পরিমাণ বাড়ে। ফলে প্রস্রাবও হয় ঘোলাটে।
প্রতিটি প্যাকেটজাত খাদ্য সামগ্রীতেই আজকাল এই উপকরণটি যোগ করা হয়। বিশেষ করে মিষ্টি সোডা কিংবা মিষ্টি খাবারে এই উপাদান থাকবেই। আর অতিরিক্ত পরিমাণে এই উপাদান শরীরে প্রবেশ করলে ইউরিক অ্যাসিড নিঃসরণের পরিমাণ বাড়ে। ফলে প্রস্রাবও হয় ঘোলাটে।
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে ফসফরাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে প্রস্রাবও ঘোলাটে হয়ে যায়। আর কিডনির রোগে আক্রান্ত থাকলে তো কথাই নেই! সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়ে।
দুধ এবং দুগ্ধজাত খাবার অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে ফসফরাসের পরিমাণ বৃদ্ধি পায়। সেই সঙ্গে প্রস্রাবও ঘোলাটে হয়ে যায়। আর কিডনির রোগে আক্রান্ত থাকলে তো কথাই নেই! সমস্যা উত্তরোত্তর বাড়ে।
রেড মিট এবং পোলট্রিজাত মাংস অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে ফসফরাসের নিঃসরণও বৃদ্ধি পায়। যা অতিরিক্ত লবণের সঙ্গে মিশে প্রক্রিয়াজাত মাংসের রূপ নেয়। এতে প্রস্রাব আরও ঘোলাটে হতে শুরু করে।
রেড মিট এবং পোলট্রিজাত মাংস অতিরিক্ত পরিমাণে খেলে শরীরে ফসফরাসের নিঃসরণও বৃদ্ধি পায়। যা অতিরিক্ত লবণের সঙ্গে মিশে প্রক্রিয়াজাত মাংসের রূপ নেয়। এতে প্রস্রাব আরও ঘোলাটে হতে শুরু করে।
সার্ডিন-সহ কিছু নির্দিষ্ট ধরনের সামুদ্রিক মাছে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন থাকে। যা বিপাকের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়। ফলে প্রস্রাবের রঙে অস্বাভাবিকতা দেখা যায়।
সার্ডিন-সহ কিছু নির্দিষ্ট ধরনের সামুদ্রিক মাছে উচ্চ পরিমাণে পিউরিন থাকে। যা বিপাকের মাধ্যমে ইউরিক অ্যাসিডে পরিণত হয়। ফলে প্রস্রাবের রঙে অস্বাভাবিকতা দেখা যায়।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। ফলে প্রস্রাবের রঙের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে।
অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করলে ডিহাইড্রেশন হতে পারে। ফলে প্রস্রাবের রঙের ক্ষেত্রে পরিবর্তন আসে।
অতিরিক্ত কফি, চা খেতে ভাল লাগে? এমনটা হলে বিপদ! কারণ কফি, ব্ল্যাক এবং গ্রিন টি-র মধ্যে থাকে ক্যাফিন। যা ডিহাইড্রেশনের জন্য দায়ী। এতে প্রস্রাব ঘোলাটে হয়ে যেতে পারে।
অতিরিক্ত কফি, চা খেতে ভাল লাগে? এমনটা হলে বিপদ! কারণ কফি, ব্ল্যাক এবং গ্রিন টি-র মধ্যে থাকে ক্যাফিন। যা ডিহাইড্রেশনের জন্য দায়ী। এতে প্রস্রাব ঘোলাটে হয়ে যেতে পারে।

Healthy Lifestyle: বুড়ো বয়সেও ‘যৌবন’ চাঙ্গা…! বার্ধক্যকে বলুন ‘বাই বাই’, খালি পেটে ‘এই’ ভাবে খেলেই মিরাকেল, কমবে কেজি কেজি ওজনও!

প্রত্যেকেই নিজেকে তরুণ এবং সুন্দর দেখতে চায়। কিন্তু, বার্ধক্য ঠেকানো কারও ক্ষমতায় নেই। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে-এর প্রভাব আমাদের ত্বকে দেখা দিতে থাকে। তারপরে এমন একটি সময় আসে যখন বলিরেখা, ত্বক ঝুলে যায় এবং বার্ধক্যের মতো অনুভূতি দেখা দিতে শুরু করে।
প্রত্যেকেই নিজেকে তরুণ এবং সুন্দর দেখতে চায়। কিন্তু, বার্ধক্য ঠেকানো কারও ক্ষমতায় নেই। তাই বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে-এর প্রভাব আমাদের ত্বকে দেখা দিতে থাকে। তারপরে এমন একটি সময় আসে যখন বলিরেখা, ত্বক ঝুলে যায় এবং বার্ধক্যের মতো অনুভূতি দেখা দিতে শুরু করে।
যাইহোক, এটা সত্যি যে আমরা বার্ধক্য বন্ধ করতে পারি না, তবে আমরা অবশ্যই একটি ভাল জীবনধারা এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে বার্ধক্য প্রক্রিয়াটিকে ধীর করতে পারি। এর জন্য মানুষ অনেক দামি জিনিস খায় কিন্তু অনেক সময় অকার্যকর প্রমাণিত হয়।
যাইহোক, এটা সত্যি যে আমরা বার্ধক্য বন্ধ করতে পারি না, তবে আমরা অবশ্যই একটি ভাল জীবনধারা এবং স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের মাধ্যমে বার্ধক্য প্রক্রিয়াটিকে ধীর করতে পারি। এর জন্য মানুষ অনেক দামি জিনিস খায় কিন্তু অনেক সময় অকার্যকর প্রমাণিত হয়।
এহেন সমস্যার মুশকিল আসান হল পেঁপে, এটিখেলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে রাতারাতি । ফ্যামিলি ডায়েট ক্লিনিকের ক্লিনিকাল ডায়েটিশিয়ান শ্রদ্ধা শ্রীবাস্তব এই ফল খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিশদে জানিয়েছেন।
এহেন সমস্যার মুশকিল আসান হল পেঁপে, এটিখেলে আপনার সমস্যার সমাধান হবে রাতারাতি । ফ্যামিলি ডায়েট ক্লিনিকের ক্লিনিকাল ডায়েটিশিয়ান শ্রদ্ধা শ্রীবাস্তব এই ফল খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কে বিশদে জানিয়েছেন।
 ডায়েটিশিয়ান শ্রদ্ধা শ্রীবাস্তবের মতে, পেঁপে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আসলে, পেঁপে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং মিনারেল শুধু শরীরকে সুস্থ রাখে না, মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
ডায়েটিশিয়ান শ্রদ্ধা শ্রীবাস্তবের মতে, পেঁপে খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী। আসলে, পেঁপে অ্যান্টি-এজিং বৈশিষ্ট্যের জন্য পরিচিত। এতে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন এবং মিনারেল শুধু শরীরকে সুস্থ রাখে না, মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
পেঁপেতে রয়েছে অনেক পুষ্টি যা ত্বককে উজ্জ্বল করে। পেঁপে শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলির দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতির সঙ্গে লড়াই করার এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করার ক্ষমতা রাখে।
পেঁপেতে রয়েছে অনেক পুষ্টি যা ত্বককে উজ্জ্বল করে। পেঁপে শরীরের ক্ষতিকারক ফ্রি র‌্যাডিকেলগুলির দ্বারা সৃষ্ট ক্ষতির সঙ্গে লড়াই করার এবং বার্ধক্য প্রক্রিয়াকে ধীর করার ক্ষমতা রাখে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, পেঁপের মধ্যে প্যাপেইন নামক একটি এনজাইম থাকে। এই এনজাইম কোলাজেন প্রচার করে, যা বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ত্বকের আর্দ্রতাও বাড়তে পারে।
ডায়েটিশিয়ানদের মতে, পেঁপের মধ্যে প্যাপেইন নামক একটি এনজাইম থাকে। এই এনজাইম কোলাজেন প্রচার করে, যা বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া ত্বকের আর্দ্রতাও বাড়তে পারে।
পেঁপে ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায়, যা আপনার মুখে আশ্চর্যজনক উজ্জ্বলতা এনে দেয় এবং আপনাকে সুন্দর দেখায়। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে পেঁপে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করে, যা বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।
পেঁপে ত্বককে ভেতর থেকে পুষ্টি জোগায়, যা আপনার মুখে আশ্চর্যজনক উজ্জ্বলতা এনে দেয় এবং আপনাকে সুন্দর দেখায়। আসুন আমরা আপনাকে বলি যে পেঁপে ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা উন্নত করে, যা বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে।
 পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ, যা দৃষ্টিশক্তির জন্যও খুবই উপকারী। ভিটামিন -এ রাতকানা নিরাময় করে। পেঁপে ফল খাওয়ার সঠিক সময় সকালের নাস্তায় বা সন্ধ্যায় খেতে পারেন। আপনি যে কোনও সময়ে এটি খেতে পারেন। নিয়মিত ব্রেকফাস্টে পেঁপে খেলে ওজনও কমে হুড়মুড়িয়ে৷
পেঁপে ভিটামিন এ সমৃদ্ধ, যা দৃষ্টিশক্তির জন্যও খুবই উপকারী। ভিটামিন -এ রাতকানা নিরাময় করে। পেঁপে ফল খাওয়ার সঠিক সময় সকালের নাস্তায় বা সন্ধ্যায় খেতে পারেন। আপনি যে কোনও সময়ে এটি খেতে পারেন। নিয়মিত ব্রেকফাস্টে পেঁপে খেলে ওজনও কমে হুড়মুড়িয়ে৷

Health Tips: মাছ ছাড়া মুখে ভাত রোচে না! কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত জানেন তো? মুখে তোলার আগে পড়ে নিন

কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছ না হলে বাঙালির মন ভরে না। ভাজা, ঝাল, ঝোল, চচ্চড়ি, মুড়ি ঘণ্ট- বাঙালির সঙ্গ মাছ কোনওদিন ছাড়েনি।
কথাতেই আছে মাছে-ভাতে বাঙালি। মাছ না হলে বাঙালির মন ভরে না। ভাজা, ঝাল, ঝোল, চচ্চড়ি, মুড়ি ঘণ্ট- বাঙালির সঙ্গ মাছ কোনওদিন ছাড়েনি।
পুকুর নদীর মাছ রুই, কাতলা, মৃগেল, শিঙি হোক কিংবা সামুদ্রিক মাছ পমফ্রেট, পাবদা। সবার প্রিয় ইলিশ-চিংড়ি তো আছেই তালিকায়। ভোলা-ভেটকিও বাঙালির প্রিয়।
পুকুর নদীর মাছ রুই, কাতলা, মৃগেল, শিঙি হোক কিংবা সামুদ্রিক মাছ পমফ্রেট, পাবদা। সবার প্রিয় ইলিশ-চিংড়ি তো আছেই তালিকায়। ভোলা-ভেটকিও বাঙালির প্রিয়।
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম।
স্বাস্থ্যের জন্য মাছ খুব উপকারী। এতে রয়েছে ফার্স্ট ক্লাস প্রোটিন, যা শরীরে খুব সহজে গৃহীত হয়। পাশাপাশি মাছে আছে ফসফরাস, ক্যালশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে-সমস্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড বেশি, অর্থাৎ সামুদ্রিক তৈলাক্ত মাছ, সেগুলি কোলেস্টেরল রোগীদের জন্য উপাদেয়। যেমন স্যামন, সারডিন, টুনা।
তবে অনেকেই জানেন না কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত। তৈলাক্ত মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন শরীরের জন্য উপকারী।
তবে অনেকেই জানেন না কোন মাছ কতদিন খাওয়া উচিত। তৈলাক্ত মাছে থাকা ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, প্রোটিন শরীরের জন্য উপকারী।
তবে এটাও ঠিক পাকা মাছ খাওয়া কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
তবে এটাও ঠিক পাকা মাছ খাওয়া কিন্তু শরীরের পক্ষে ক্ষতিকর।
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে। এই মাছ সপ্তাহে দুদিন পাতে রাখতে পারেন।
স্যামন মাছে উপস্থিত ওমেগা-3 ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের কোলেস্টেরল কমাতে সাহায্য করে। এছাড়াও এটি ধমনী ও শিরাকে নমনীয় রাখে। নিয়মিত স্যামন মাছ খেলে এটি কার্ডিওভাসকুলার টিস্যুর ক্ষতি ও মেরামত কমাতেও সহায়ক। এটি হার্টকে সুস্থ রাখে। এই মাছ সপ্তাহে দুদিন পাতে রাখতে পারেন।
ছোট মাছ আপনি রোজ খেতে পারেন। এটি চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
ছোট মাছ আপনি রোজ খেতে পারেন। এটি চোখের সমস্যা দূরীকরণে সাহায্য করে। চোখের সমস্ত অসুবিধাগুলোর সঙ্গে লড়াই করতে পারে। চোখ সুস্থ ও সতেজ সুন্দর দেখায় সবসময়ে।
৬০ পেরন বয়স্করা সপ্তাহে দু-দিন বা তার বেশিদিন মাছ খান। এতে দৃষ্টিশক্তি ভাল হবে। ভুলে যাওয়ার অসুখ থেকে মুক্তি পাবেন।
৬০ পেরন বয়স্করা সপ্তাহে দু-দিন বা তার বেশিদিন মাছ খান। এতে দৃষ্টিশক্তি ভাল হবে। ভুলে যাওয়ার অসুখ থেকে মুক্তি পাবেন।