Tag Archives: healthy lifestyle tips

Blood Sugar Control: ক্যালসিয়ামের খনি…! শিকড় থেকে উপড়ে আনে ব্লাডসুগার, ফ্রিতে মেলে ধন্বন্তরি এই পাতা

আমাদের চারপাশের প্রকৃতির ভাণ্ডারে লুকিয়ে রয়েছে এমন অনেক উপাদান যার সঠিক ব্যবহার জানা থাকলে আমরা সারাজীবন নিজেদের সুস্থ রাখতে পারি। এই জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল কারি পাতা।
আমাদের চারপাশের প্রকৃতির ভাণ্ডারে লুকিয়ে রয়েছে এমন অনেক উপাদান যার সঠিক ব্যবহার জানা থাকলে আমরা সারাজীবন নিজেদের সুস্থ রাখতে পারি। এই জিনিসগুলির মধ্যে একটি হল কারি পাতা।
কারি পাতা সকালের অসুস্থতায় সহায়তা করে: কারি পাতা গর্ভবতী মহিলাদের তাদের প্রথম ত্রৈমাসিকে সকালের অসুস্থতা উপশমে সাহায্য করে। এটি এমন একটি ভেষজ যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।
কারি পাতা সকালের অসুস্থতায় সহায়তা করে: কারি পাতা গর্ভবতী মহিলাদের তাদের প্রথম ত্রৈমাসিকে সকালের অসুস্থতা উপশমে সাহায্য করে। এটি এমন একটি ভেষজ যা অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ।
কারি পাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে: শরীরের ইনসুলিন কার্যকলাপকে প্রভাবিত করে কারি পাতা৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. রাঘবেন্দ্র চৌধুরী জানান, কারি পাতা ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। এই পাতা খেলে যেকোনও মানুষ নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি ব্যবহার করে সুস্থ থাকতে পারেন।
কারি পাতা ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে: শরীরের ইনসুলিন কার্যকলাপকে প্রভাবিত করে কারি পাতা৷ রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করে। আয়ুর্বেদ চিকিৎসক ডা. রাঘবেন্দ্র চৌধুরী জানান, কারি পাতা ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্টের ভাণ্ডার। এই পাতা খেলে যেকোনও মানুষ নিজেকে সুস্থ রাখতে পারেন। ডায়াবেটিস রোগীরাও এটি ব্যবহার করে সুস্থ থাকতে পারেন।
দক্ষিণ ভারতের বেশির ভাগ রান্নায় কারি পাতা ব্যবহার করা হয়। ইদানীং উত্তর ভারতেও এই পাতার ব্যবহার শুরু হয়েছে।
দক্ষিণ ভারতের বেশির ভাগ রান্নায় কারি পাতা ব্যবহার করা হয়। ইদানীং উত্তর ভারতেও এই পাতার ব্যবহার শুরু হয়েছে।
যে কোনও রান্নায় কারি পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া, একেবারে সরাসরি কারি পাতা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
যে কোনও রান্নায় কারি পাতা ব্যবহার করা যেতে পারে। তাছাড়া, একেবারে সরাসরি কারি পাতা চিবিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষ প্রতিদিন ১০টি পাতা খেতে পারেন। এর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে সকাল ও সন্ধেয় ব্যবহার করা যেতে পারে। 
একজন পূর্ণ বয়স্ক মানুষ প্রতিদিন ১০টি পাতা খেতে পারেন। এর সঙ্গে লেবুর রস মিশিয়ে সকাল ও সন্ধেয় ব্যবহার করা যেতে পারে।
কারিপাতা নিয়মিত খেলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। রক্ত শুদ্ধ ও পাতলা থাকে। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে অনেক রকম রোগের ঝুঁকি কমে যায়।
কারিপাতা নিয়মিত খেলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে। রক্ত শুদ্ধ ও পাতলা থাকে। রক্তচাপও নিয়ন্ত্রণে থাকে। ফলে অনেক রকম রোগের ঝুঁকি কমে যায়।

Blood Sugar Tips: দাম নামমাত্র… বছরে একবার মেলে! সর্বরোগহরা এই শাক শরীর থেকে নির্মূল করে সুগার, প্রেশার, কোলেস্টেরল… জব্দ করে বদহজম, একেবারে ‘অমৃত’

শীতকালে আমরা নানা ধরনের শাক-সবজি খেতে অভ্যস্ত। কিন্তু আজ আমরা এমন একটি সবজির কথা বলব যা শুধুমাত্র ঠান্ডার মরশুমেই পাওয়া যায়। এই বিশেষ শাকটির বিশেষত্বের কথা যদি বলি, তবে এটি শরীরের নানা রোগে অমৃতের মতো কার্যকর।
শীতকালে আমরা নানা ধরনের শাক-সবজি খেতে অভ্যস্ত। কিন্তু আজ আমরা এমন একটি সবজির কথা বলব যা শুধুমাত্র ঠান্ডার মরশুমেই পাওয়া যায়। এই বিশেষ শাকটির বিশেষত্বের কথা যদি বলি, তবে এটি শরীরের নানা রোগে অমৃতের মতো কার্যকর।
হ্যাঁ, আমরা বলছি ছোলার শাকের কথা। এর স্বাদ যেমন বিস্ময়কর তেমনই এর নানা গুণও রয়েছে। তবে এর শুধু একটি নয় অনেক উপকারিতা রয়েছে। এই শাকে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।
হ্যাঁ, আমরা বলছি ছোলার শাকের কথা। এর স্বাদ যেমন বিস্ময়কর তেমনই এর নানা গুণও রয়েছে। তবে এর শুধু একটি নয় অনেক উপকারিতা রয়েছে। এই শাকে রয়েছে নানান পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীরের বিভিন্ন সমস্যার সঙ্গে মোকাবিলা করতে সাহায্য করে।
নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের ইনচার্জ মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদব আমাদের জানিয়েছেন যে, এই শাক শরীরের অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে খুবই উপকারী। এই শাক শুধুমাত্র ঠান্ডার মরশুমেই পাওয়া যায়।
নগর বালিয়ার সরকারি আয়ুর্বেদিক হাসপাতালের ইনচার্জ মেডিক্যাল অফিসার ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদব আমাদের জানিয়েছেন যে, এই শাক শরীরের অনেক রোগ থেকে মুক্তি দিতে খুবই উপকারী। এই শাক শুধুমাত্র ঠান্ডার মরশুমেই পাওয়া যায়।
পুষ্টিগুণে ভরপুর এই শাক শরীরকে সুস্থ রাখতে কাজ করে। এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাই এই শাককে রোগীদের জন্য অমৃত মনে করা হয়।
পুষ্টিগুণে ভরপুর এই শাক শরীরকে সুস্থ রাখতে কাজ করে। এর আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তাই এই শাককে রোগীদের জন্য অমৃত মনে করা হয়।
ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদব আরও জানিয়েছেন যে, আমাদের প্রকৃতি বিভিন্ন ঋতুর জন্য যে জিনিস তৈরি করেছে অবশ্যই সেই ঋতু অনুযায়ী সেরা ফসল। তাই ডাক্তাররা বারে বারে সিজনাল ফল বা শাক-সবজি খাওয়ার কথা বলেন। বিশেষ করে এই ঠান্ডায় বাজারে উপলব্ধ ছোলার শাক শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
ডা. সুভাষ চন্দ্র যাদব আরও জানিয়েছেন যে, আমাদের প্রকৃতি বিভিন্ন ঋতুর জন্য যে জিনিস তৈরি করেছে অবশ্যই সেই ঋতু অনুযায়ী সেরা ফসল। তাই ডাক্তাররা বারে বারে সিজনাল ফল বা শাক-সবজি খাওয়ার কথা বলেন। বিশেষ করে এই ঠান্ডায় বাজারে উপলব্ধ ছোলার শাক শরীরের জন্য খুবই উপকারী।
প্রথমত, এটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং একইসঙ্গে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। তাই এটি যাঁদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাঁদের জন্য খুবই উপকারী।
প্রথমত, এটি পুষ্টিগুণে সমৃদ্ধ এবং একইসঙ্গে এতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়। তাই এটি যাঁদের হজমের সমস্যা রয়েছে তাঁদের জন্য খুবই উপকারী।
পুষ্টিগুণে ভরপুর হওয়ায় এটি আমাদের শরীরকেও সুস্থ রাখে। সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে এই সবুজ শাকের কোনও জবাব নেই। এছাড়াও এটি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি মেলে, কোলেস্টেরল কমে, দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
পুষ্টিগুণে ভরপুর হওয়ায় এটি আমাদের শরীরকেও সুস্থ রাখে। সুগার ও কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে এই সবুজ শাকের কোনও জবাব নেই। এছাড়াও এটি খেলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে থাকে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে, কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি মেলে, কোলেস্টেরল কমে, দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে এবং ওজন কমাতেও সাহায্য করে।
এটি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ, যা স্বাদের পাশাপাশি আমাদের সুস্বাস্থ্যও বজায় রাখতেও সাহায্য করে।
এটি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, আয়রন, ক্যালসিয়াম এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ, যা স্বাদের পাশাপাশি আমাদের সুস্বাস্থ্যও বজায় রাখতেও সাহায্য করে।

 

 

 

 

 

 

 

সর্দি-কাশি ধারেকাছে ঘেঁষবে না, ত্বকের সমস্যাও ছু মন্তর! ওষুধের মতো কাজ করবে এই গাছের ছাল

আয়ুর্বেদে গাছের পাতা, শিকড়, ছাল-বাকল, ফুল, ফল, আঠা ইত্যাদি ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর এই তালিকায় রয়েছে খয়ের গাছও। আসলে এই গাছে রয়েছে শীতল প্রভাব।
আয়ুর্বেদে গাছের পাতা, শিকড়, ছাল-বাকল, ফুল, ফল, আঠা ইত্যাদি ঘরোয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে থাকে। আর এই তালিকায় রয়েছে খয়ের গাছও। আসলে এই গাছে রয়েছে শীতল প্রভাব।
ফলে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য এই গাছ দারুণ উপযোগী। এখানেই শেষ নয়, খয়ের গাছ আমাদের ত্বকের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।
ফলে শরীর ঠান্ডা রাখার জন্য এই গাছ দারুণ উপযোগী। এখানেই শেষ নয়, খয়ের গাছ আমাদের ত্বকের জন্যও অত্যন্ত উপকারী।
প্রাক্তন আয়ুর্বেদিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশুতোষ পন্ত Local18-কে বলেন যে, কাশি এবং সর্দির মতো সমস্যা উপশম করার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে খয়ের গাছের ছাল।
প্রাক্তন আয়ুর্বেদিক মেডিকেল অফিসার ডা. আশুতোষ পন্ত Local18-কে বলেন যে, কাশি এবং সর্দির মতো সমস্যা উপশম করার ক্ষেত্রে সাহায্য করতে পারে খয়ের গাছের ছাল।
আসলে এই গাছের ছাল বা বাকল গুঁড়ো করে নিয়ে তা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কাশির সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়।
আসলে এই গাছের ছাল বা বাকল গুঁড়ো করে নিয়ে তা চিনির সঙ্গে মিশিয়ে খেলে কাশির সমস্যায় আরাম পাওয়া যায়।
ডা. পন্ত আরও বলেন, খয়ের গাছের পাতায় এমন কিছু উপাদান পাওয়া যায়, যা ফোলা ভাব ও লালচে ভাব দূর করতে সহায়ক। আর মুখের ভিতরে শীতলতা প্রদান করতেও সাহায্য করে এই ভেষজ উপাদান।
ডা. পন্ত আরও বলেন, খয়ের গাছের পাতায় এমন কিছু উপাদান পাওয়া যায়, যা ফোলা ভাব ও লালচে ভাব দূর করতে সহায়ক। আর মুখের ভিতরে শীতলতা প্রদান করতেও সাহায্য করে এই ভেষজ উপাদান।
ফলে যাঁরা ঘন ঘন মুখের আলসারে ভোগেন, তাঁদের সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এটি একটি ভাল বিকল্প হতে পারে।
ফলে যাঁরা ঘন ঘন মুখের আলসারে ভোগেন, তাঁদের সেই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য এটি একটি ভাল বিকল্প হতে পারে।
ডা. পন্ত বলেন, চর্মজনিত রোগ সারানোর জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক উপাদান খয়ের ব্যবহৃত হয়ে আসছে। খয়ের ব্যবহার করলে নানা ধরনের ত্বকের সংক্রমণ, অ্যালার্জি, প্রদাহ এবং ফোলা ভাবের মতো একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
ডা. পন্ত বলেন, চর্মজনিত রোগ সারানোর জন্য প্রাচীনকাল থেকেই আয়ুর্বেদিক উপাদান খয়ের ব্যবহৃত হয়ে আসছে। খয়ের ব্যবহার করলে নানা ধরনের ত্বকের সংক্রমণ, অ্যালার্জি, প্রদাহ এবং ফোলা ভাবের মতো একাধিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে।
এর পাশাপাশি ফোঁড়া, দাদ এবং চুলকানির মতো সমস্যা হলে সেই স্থানে লাগাতে হবে খয়েরের পেস্ট। এতে সমস্যা নিমেষে দূর হবে। ডা. পন্ত আরও বলেন যে, খয়েরের মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা আমাদের শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
এর পাশাপাশি ফোঁড়া, দাদ এবং চুলকানির মতো সমস্যা হলে সেই স্থানে লাগাতে হবে খয়েরের পেস্ট। এতে সমস্যা নিমেষে দূর হবে। ডা. পন্ত আরও বলেন যে, খয়েরের মধ্যে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল এবং অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য রয়েছে। যা আমাদের শরীরকে সংক্রমণের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।
সেই সঙ্গে রোগের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়ক হয়ে ওঠে। কোনও ক্ষতস্থানের উপর খয়ের গাছের ছাল বেটে নিয়ে লাগালে ক্ষতস্থান দ্রুত সেরে যাবে এবং সংক্রমণের ঝুঁকিও অনেকাংশে দূর হবে।
সেই সঙ্গে রোগের বিরুদ্ধেও প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সহায়ক হয়ে ওঠে। কোনও ক্ষতস্থানের উপর খয়ের গাছের ছাল বেটে নিয়ে লাগালে ক্ষতস্থান দ্রুত সেরে যাবে এবং সংক্রমণের ঝুঁকিও অনেকাংশে দূর হবে।

Healthy Lifestyle Tips: একটানা খুকখুকে কাশি কিংবা জটিল প্রস্রাবের রোগ? ‘এই’ গাছের পাতায় লুকিয়ে বাঁচার মহামন্ত্র

আয়ুর্বেদে এমন অনেক ওষুধ রয়েছে যা সাধারণত গাছপালার শিকড়বাকড় থেকে তৈরি করা হয়। আর আমাদের দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা পাওয়া যায়। এই ওষুধগুলি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
আয়ুর্বেদে এমন অনেক ওষুধ রয়েছে যা সাধারণত গাছপালার শিকড়বাকড় থেকে তৈরি করা হয়। আর আমাদের দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা পাওয়া যায়। এই ওষুধগুলি আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে সাহায্য করে।
মার্শম্যালো গাছ এমনই একটি অলৌকিক আয়ুর্বেদিক ওষুধ যার ব্যবহারে শরীর আশ্চর্যজনক উপকারিতা পায়। এমনকি এটি শরীরের সবচেয়ে গুরুতর পেটের সমস্যা নিরাময়েও অত্যন্ত সহায়ক।
মার্শম্যালো গাছ এমনই একটি অলৌকিক আয়ুর্বেদিক ওষুধ যার ব্যবহারে শরীর আশ্চর্যজনক উপকারিতা পায়। এমনকি এটি শরীরের সবচেয়ে গুরুতর পেটের সমস্যা নিরাময়েও অত্যন্ত সহায়ক।
আজ আমরা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদের কাছ থেকে জেনে নেব মার্শম্যালো গাছের উপকারিতা কী এবং কেমন ভাবে তা ব্যবহার করতে হয়।
আজ আমরা আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদের কাছ থেকে জেনে নেব মার্শম্যালো গাছের উপকারিতা কী এবং কেমন ভাবে তা ব্যবহার করতে হয়।
এটি শরীরের বিভিন্ন রোগের প্রতিকার করার পাশাপাশি আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলতেও সমান সহায়ক। এটি প্রস্রাবের রোগ সারাতেও অত্যন্ত সহায়ক।
এটি শরীরের বিভিন্ন রোগের প্রতিকার করার পাশাপাশি আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল করে তুলতেও সমান সহায়ক। এটি প্রস্রাবের রোগ সারাতেও অত্যন্ত সহায়ক।
এর ব্যবহারে খুব দ্রুত আমাদের শরীরে আশ্চর্যজনক উপকার পাওয়া যায়। এটি ব্যবহার করাও খুব সহজ। এটি অনেকে চা হিসাবেও ব্যবহার করে থাকেন।
এর ব্যবহারে খুব দ্রুত আমাদের শরীরে আশ্চর্যজনক উপকার পাওয়া যায়। এটি ব্যবহার করাও খুব সহজ। এটি অনেকে চা হিসাবেও ব্যবহার করে থাকেন।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদ জানান, মার্শম্যালো খুব ভাল আয়ুর্বেদিক ওষুধ। এর মূল ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি আলসারের মতো গুরুতর সমস্যা নিরাময়েও সহায়ক।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক ডা. সরফরাজ আহমেদ জানান, মার্শম্যালো খুব ভাল আয়ুর্বেদিক ওষুধ। এর মূল ব্যাপক ভাবে ব্যবহৃত হয়। এটি আলসারের মতো গুরুতর সমস্যা নিরাময়েও সহায়ক।
এটি ডায়রিয়া এবং অন্যান্য পরিস্থিতিতেও দারুণ কাজ করে। এর ব্যবহারে প্রস্রাবের সমস্ত রোগ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। এটি ত্বক সম্পর্কিত সমস্যাগুলি দ্রুত নিরাময় করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
এটি ডায়রিয়া এবং অন্যান্য পরিস্থিতিতেও দারুণ কাজ করে। এর ব্যবহারে প্রস্রাবের সমস্ত রোগ থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যায়। এটি ত্বক সম্পর্কিত সমস্যাগুলি দ্রুত নিরাময় করে এবং ত্বককে উজ্জ্বল করে তোলে।
এটি শরীরের অভ্যন্তরীন এবং বাহ্যিক উভয় সমস্যাতেই কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এই গাছের পাতা ও শিকড়ও সহজেই ব্যবহার করা যায়।
এটি শরীরের অভ্যন্তরীন এবং বাহ্যিক উভয় সমস্যাতেই কার্যকর প্রমাণিত হয়েছে। এই গাছের পাতা ও শিকড়ও সহজেই ব্যবহার করা যায়।
অনেকেই এটি পাউডার আকারে ব্যবহার করে থাকেন, আবার অনেকে এটি চায়ে যোগ করেও ব্যবহার করেন। এর পেস্ট বানিয়ে শরীরেও লাগানো যেতে পারে।ডা. সরফরাজ আহমেদ জানান, এই ওষুধটি সহজলভ্য এবং সহজেই ব্যবহার করে আমরা শরীরে আশ্চর্যজনক উপকার পেতে পারি।
অনেকেই এটি পাউডার আকারে ব্যবহার করে থাকেন, আবার অনেকে এটি চায়ে যোগ করেও ব্যবহার করেন। এর পেস্ট বানিয়ে শরীরেও লাগানো যেতে পারে।ডা. সরফরাজ আহমেদ জানান, এই ওষুধটি সহজলভ্য এবং সহজেই ব্যবহার করে আমরা শরীরে আশ্চর্যজনক উপকার পেতে পারি।

 

তবে এটি শুধুমাত্র একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানেই ব্যবহার করা উচিত। যে কেউ এটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা মনে করেন যে, ডায়াবেটিস রোগী এবং গর্ভবতী মহিলাদের এটি ব্যবহার না করাই ভাল।
তবে এটি শুধুমাত্র একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের তত্ত্বাবধানেই ব্যবহার করা উচিত। যে কেউ এটি ব্যবহার করতে পারেন। তবে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা মনে করেন যে, ডায়াবেটিস রোগী এবং গর্ভবতী মহিলাদের এটি ব্যবহার না করাই ভাল।

Sugar Control tips: এক ফলের ১০০ গুণ, বলা হয় ‘মহৌষধি’… ২৩% ঝুঁকি কমায় ডায়বেটিসের, একমাসে কমে ওজন! নাম জানেন?

বর্তমান যুগে মানুষের দুটি ভয়ঙ্কর সমস্যা ডায়বেটিস এবং স্থূলতা। আর এই দুয়েই কাজ করতে পারে একটি ফল। নাম তার নাশপাতি।
বর্তমান যুগে মানুষের দুটি ভয়ঙ্কর সমস্যা ডায়বেটিস এবং স্থূলতা। আর এই দুয়েই কাজ করতে পারে একটি ফল। নাম তার নাশপাতি।
খেতে সুস্বাদু পুষ্টিগুণে ঠাসা এই ফলের উপকারিতার কথা শুনলে অবাক হবেন।
খেতে সুস্বাদু পুষ্টিগুণে ঠাসা এই ফলের উপকারিতার কথা শুনলে অবাক হবেন।
সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নাশপাতি। তবে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এবং ওজন কমাতে এর কার্যকরীতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না।  দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধেও নাশপাতি অত্যন্ত উপকারী।
সুস্বাদু এবং পুষ্টিগুণ সমৃদ্ধ নাশপাতি। তবে ডায়াবেটিস প্রতিরোধে এবং ওজন কমাতে এর কার্যকরীতা সম্পর্কে অনেকেই জানেন না। দীর্ঘস্থায়ী রোগ প্রতিরোধেও নাশপাতি অত্যন্ত উপকারী।
বহু গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে নাশপাতি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাশপাতি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম সহ পুষ্টিতে ভরপুর।
বহু গবেষণা থেকে জানা গিয়েছে যে নাশপাতি স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাশপাতি প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, পটাসিয়াম সহ পুষ্টিতে ভরপুর।
রসাল, মিষ্টি স্বাদের নাশপাতিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার আছে। এই ফাইবার হজমে সাহায্য করে। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। ওজন বশে থাকে।
রসাল, মিষ্টি স্বাদের নাশপাতিতে প্রচুর ডায়েটরি ফাইবার আছে। এই ফাইবার হজমে সাহায্য করে। ব্লাড সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে। ওজন বশে থাকে।
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাশপাতি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উৎস।  এই ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের অবশ্যই নাশপাতি খাওয়া উচিত।
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাশপাতি অ্যান্টিঅক্সিডেন্টের একটি ভাল উৎস। এই ফল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম তাদের অবশ্যই নাশপাতি খাওয়া উচিত।
একটি নাশপাতিতে প্রায় ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে, যা  দৈনিক চাহিদার ২১ শতাংশ।
একটি নাশপাতিতে প্রায় ৬ গ্রাম ফাইবার থাকে, যা দৈনিক চাহিদার ২১ শতাংশ।
নাশপাতি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা অন্ত্র ভাল রাখে। এই ফলটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। নাশপাতির খোসায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই এই ফলটির খোসা না খাওয়াই ভাল।
নাশপাতি পেকটিন সমৃদ্ধ, যা অন্ত্র ভাল রাখে। এই ফলটি কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। নাশপাতির খোসায় পর্যাপ্ত পরিমাণে ফাইবার থাকে, তাই এই ফলটির খোসা না খাওয়াই ভাল।
নাশপাতি খাওয়া ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।  একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন  নাশপাতির মতো অ্যান্থোসায়ানিন সমৃদ্ধ ফল খাওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ২৩% কমাতে পারে।
নাশপাতি খাওয়া ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন নাশপাতির মতো অ্যান্থোসায়ানিন সমৃদ্ধ ফল খাওয়া টাইপ ২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি ২৩% কমাতে পারে।
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাসপাতি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে এই ফল। নাশপাতিতে থাকা প্রোসায়ানিডিন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা হার্টের ক্ষমতা বাড়ায়।  নাশপাতির খোসায় রয়েছে কোয়ারসেটিন নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা প্রদাহ কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে পারে৷
হেলথলাইনের রিপোর্ট অনুযায়ী, নাসপাতি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণেও সাহায্য করে। হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতেও সাহায্য করে এই ফল। নাশপাতিতে থাকা প্রোসায়ানিডিন একটি শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা হার্টের ক্ষমতা বাড়ায়। নাশপাতির খোসায় রয়েছে কোয়ারসেটিন নামক একটি গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা প্রদাহ কমিয়ে হৃদযন্ত্র ভাল রাখতে পারে৷
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন একটি নাশপাতি খাওয়া  হৃদরোগের ঝুঁকি ৬ থেকে ৭শতাংশ কমাতে পারে৷
একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে প্রতিদিন একটি নাশপাতি খাওয়া হৃদরোগের ঝুঁকি ৬ থেকে ৭শতাংশ কমাতে পারে৷
২০০৮ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে মহিলারা ১০ সপ্তাহের জন্য তাদের স্বাভাবিক খাবারের তালিকায় প্রতিদিন তিনটি নাশপাতি অন্তর্ভুক্ত করেছেন তাদের গড় ১ কেজি করে ওজন হ্রাস পেয়েছে।
২০০৮ সালের একটি গবেষণায় দেখা গিয়েছে যে মহিলারা ১০ সপ্তাহের জন্য তাদের স্বাভাবিক খাবারের তালিকায় প্রতিদিন তিনটি নাশপাতি অন্তর্ভুক্ত করেছেন তাদের গড় ১ কেজি করে ওজন হ্রাস পেয়েছে।

Healthy Lifestyle Tips: ফ্রি-তে দিলেও খাবেন না…! এই একটি মাছ আপনার শরীরকে ঝাঁঝরা করে দেবে… চরম ক্ষতিকর, নাম জানেন?

মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পাওয়া কঠিন। মাছ-মাংসের কোনওকিছুই ফেলা যায় না।
মাছ খেতে পছন্দ করেন না এমন বাঙালি পাওয়া কঠিন। মাছ-মাংসের কোনওকিছুই ফেলা যায় না।
কথাতেই আছে মাছেভাতে বাঙালি। তবে এমন কিছু মাছ রয়েছে যেগুলি কিন্তু মারাত্মক ক্ষতিকর।
কথাতেই আছে মাছেভাতে বাঙালি। তবে এমন কিছু মাছ রয়েছে যেগুলি কিন্তু মারাত্মক ক্ষতিকর।
অনলাইন স্বাস্থ্য-কোচিং প্ল্যাটফর্ম নিউট্রিসেন্সের তালিকাভুক্ত পুষ্টিবিদ এবং বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ান, ওয়ালেরিয়াসবলেন, "যদিও মাছের নিয়মিত সেবন অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করতে পারে, তবে এটি রাখাও জরুরি যে কিছু কিছু মাছের পারদ বেশি হতে পারে এবং কিছু উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য উদ্বেগ রয়েছে যা সম্ভাব্যভাবে এর সঙ্গে জড়িত"।
অনলাইন স্বাস্থ্য-কোচিং প্ল্যাটফর্ম নিউট্রিসেন্সের তালিকাভুক্ত পুষ্টিবিদ এবং বিশিষ্ট ডায়েটিশিয়ান, ওয়ালেরিয়াসবলেন, “যদিও মাছের নিয়মিত সেবন অনেক স্বাস্থ্য সুবিধা প্রদান করতে পারে, তবে এটি রাখাও জরুরি যে কিছু কিছু মাছের পারদ বেশি হতে পারে এবং কিছু উল্লেখযোগ্য স্বাস্থ্য উদ্বেগ রয়েছে যা সম্ভাব্যভাবে এর সঙ্গে জড়িত”।
কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
কেউ বলে হাইব্রিড মাগুর, কেউ বলে থাই মাগুর। চেহারাটা মাগুর মাছের মতো হলে কী হবে লম্বায় ৩ ফুট থেকে ৫ ফুট পর্যন্ত হয়। ওজনে বেশ কয়েক কেজি। গবেষকরা বলে থাকেন, এটি ক্যাটফিশ গোত্রের মাছ।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
বিজ্ঞানসম্মতভাবে এই মাছের নাম ‘ Clarias Gariepinus ‘। এই মাছ তাদের কৃত্রিম শ্বাসযন্ত্রের মাধ্যমে অনেকক্ষণ বেঁচে থাকতে পারে। এমনকি মাটির ওপরে ঘোরা ফেরা করতে পারে। এই মাছকে অনেকে রাক্ষুসে মাগুর মাছও বলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
২০০২ সালে ভারতে থাই মাগুরের চাষ রীতিমতো আইন করে বন্ধ করে দেয় কেন্দ্রীয় সরকার। ন্যাশনাল ‘গ্রীন ট্রাইব্যুনালের’ নির্দেশে বন্ধ করা হয় এই মাছের চাষ। কারণ হিসাবে বলা হয়, প্রচন্ড পরিমাণে পরিবেশ দূষণ হচ্ছিল। এছাড়াও থাই মাগুর এতটাই পরিমাণে বড় হয়, যার ফলে পুকুরের ৭০% অন্য মাছ খেয়ে ফেলে।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
যা প্রাকৃতিক ভারসাম্য রক্ষার ক্ষেত্রে সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল। অভিযোগ, সবথেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়াচ্ছিল যাঁরা মাছ চাষ করেন, তাঁরা বিভিন্ন জায়গা থেকে পচা মাংস এই মাগুর মাছের খাবার হিসেবে দিচ্ছিলেন। যার ফলে জলে প্রচন্ড পরিমাণে দূষণ তৈরি হচ্ছিল। এই কারণেই ‘পরিবেশ আদালত থাই মাগুর চাষ করা বন্ধ করার নির্দেশ দেয়।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
গবেষকরা জানাচ্ছেন, ভাই মাগুর মাছ প্রচণ্ড পরিমাণে কারসিনোজেনিক। যার ফলে, এই মাগুর মাছ খেলে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা সব থেকে বেশি থাকছে। এছাড়াও মাছের ফ্যাট থেকে আরম্ভ করে সমস্ত কিছু মানবদেহে অতিরিক্ত সমস্যা তৈরি করার সম্ভাবনা থাকে। যেখানে ভারতবর্ষে থাই মাগুর চাষ করা কিংবা বিক্রি করা একেবারে নিষিদ্ধ। সেখানে শহর কলকাতা থেকে আরম্ভ করে বিভিন্ন বাজারে থাই মাগুর বিক্রি হচ্ছে।
পাঁকালমাছ জলে প্রাপ্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং ফার্মের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বড় হয়। তাই মাছটি পুরোপুরি দূষিত বলে মনে করা হয়। এতে পারদের পরিমাণ মানব দেহের জন্য সহনীয় মাত্রায় থাকে না।
পাঁকালমাছ জলে প্রাপ্ত ইন্ডাস্ট্রিয়াল এবং ফার্মের বর্জ্য পদার্থ খেয়ে বড় হয়। তাই মাছটি পুরোপুরি দূষিত বলে মনে করা হয়। এতে পারদের পরিমাণ মানব দেহের জন্য সহনীয় মাত্রায় থাকে না।

Healthy Lifestyle: পুষ্টির অমৃত ভাণ্ডার…! বর্ষায় রোজ খেলেই শরীর ফিট, যৌবন থাকবে আজীবন অটুট! ছুঁতে পারবে না রোগভোগ

বর্ষাকলে রোগের প্রকোপ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কখনও সর্দি আবার কখনও ভাইরাল জ্বরে মানুষ প্রতিদিনই আক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু, এমন পরিস্থিতিতে আয়ুর্বেদ একটি ফলকে আশীর্বাদ বলে মনে করে।
বর্ষাকলে রোগের প্রকোপ দ্বিগুণ বেড়ে যায়। কখনও সর্দি আবার কখনও ভাইরাল জ্বরে মানুষ প্রতিদিনই আক্রান্ত হচ্ছে। কিন্তু, এমন পরিস্থিতিতে আয়ুর্বেদ একটি ফলকে আশীর্বাদ বলে মনে করে।
 আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অনিল রাই বলেছেন, ডুমুর খাওয়া বর্ষাকালে শরীরের জন্য বিশেষ  উপকারী৷ এতে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসক অনিল রাই বলেছেন, ডুমুর খাওয়া বর্ষাকালে শরীরের জন্য বিশেষ উপকারী৷ এতে রয়েছে আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন।
ডুমুরের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান শরীরে শক্তি ও পুষ্টি যোগায়। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ডুমুর খেলে শরীর গরম থাকে, যা মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
ডুমুরের মধ্যে থাকা পুষ্টিকর উপাদান শরীরে শক্তি ও পুষ্টি যোগায়। এছাড়াও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ডুমুর খেলে শরীর গরম থাকে, যা মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করবে।
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। হৃদরোগের জন্যও ভীষণ উপকারী ডুমুর৷
ডুমুরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রকে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। হৃদরোগের জন্যও ভীষণ উপকারী ডুমুর৷
ডা. রাইয়ের মতে, ডুমুরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ উপাদান শরীরকে সংক্রমণ এবং মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করতে সহায়ক। ডুমুর খাওয়া ত্বকের জন্যও উপকারী। এটি ত্বককে হাইড্রেটিং এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
ডা. রাইয়ের মতে, ডুমুরে উপস্থিত অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং খনিজ উপাদান শরীরকে সংক্রমণ এবং মরশুমি রোগ থেকে রক্ষা করতে সহায়ক। ডুমুর খাওয়া ত্বকের জন্যও উপকারী। এটি ত্বককে হাইড্রেটিং এবং উজ্জ্বল করতে সাহায্য করে।
ডুমুর খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এতে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে৷ যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। প্রতিদিন সকালের জল খাবারে বা রাতে ঘুমানোর আগে ডুমুর খেতে পারেন। এটি সরাসরি বা গরম জলে ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
ডুমুর খাওয়া হার্টের স্বাস্থ্যের জন্যও উপকারী। এতে উপস্থিত ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে৷ যার ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি কমে। প্রতিদিন সকালের জল খাবারে বা রাতে ঘুমানোর আগে ডুমুর খেতে পারেন। এটি সরাসরি বা গরম জলে ভিজিয়ে খাওয়া যেতে পারে।
বর্ষার মরশুমে নিয়মিত ডুমুর খাওয়া শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়ক হবে। ডুমুর দুধে ভিজিয়েও খেতে পারেন। এর থেকেও অনেক শক্তি পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
বর্ষার মরশুমে নিয়মিত ডুমুর খাওয়া শরীরকে শক্তিশালী ও সুস্থ রাখতে সহায়ক হবে। ডুমুর দুধে ভিজিয়েও খেতে পারেন। এর থেকেও অনেক শক্তি পাবেন। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)

General Knowledge Story: কেউ কিছু বললেই কেঁদে ফেলেন? অল্প কথায় চোখ ভিজে যায়? তাহলে জানুন আপনি ঠিক কেমন মানুষ

কান্না আর পাঁচটা আবেগের প্রতিক্রিয়ার মতোই একটি প্রতিক্রিয়া। চোখে জল আসাকে দুর্বলতাকে মনে করা হলেও, হাসির মতোই স্বাভাবিক মানুষের চোখে জল। বরং কাঁদলেই মন হালকা থাকে।  সেই সঙ্গে মানুষের মধ্যে নতুন করে বাঁচার ইচ্ছে জন্মায়। কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে!
কান্না আর পাঁচটা আবেগের প্রতিক্রিয়ার মতোই একটি প্রতিক্রিয়া। চোখে জল আসাকে দুর্বলতাকে মনে করা হলেও, হাসির মতোই স্বাভাবিক মানুষের চোখে জল। বরং কাঁদলেই মন হালকা থাকে। সেই সঙ্গে মানুষের মধ্যে নতুন করে বাঁচার ইচ্ছে জন্মায়। কাজের প্রতি আগ্রহ বাড়ে!
সমস্ত যন্ত্রণা মনে পুষে রাখলে শরীরেই জমে নানা রোগ। কেউ কেউ আছে যাঁরা একটু বেশিই কাঁদেন। তবে এঁদের মধ্যে কিছু গুণও রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী?
সমস্ত যন্ত্রণা মনে পুষে রাখলে শরীরেই জমে নানা রোগ। কেউ কেউ আছে যাঁরা একটু বেশিই কাঁদেন। তবে এঁদের মধ্যে কিছু গুণও রয়েছে। জেনে নেওয়া যাক সেগুলি কী কী?
এঁদের ইমোশনাল কোশেন্ট তুলনামূলক বেশি হয়। কারণ এরা সহজেই নিজের ভিতরে কী চলছে তা প্রকাশ করতে পারে। প্রয়োজনে যেমন না বলতে পারেন, তেমনই আবার দরকারে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়।
এঁদের ইমোশনাল কোশেন্ট তুলনামূলক বেশি হয়। কারণ এরা সহজেই নিজের ভিতরে কী চলছে তা প্রকাশ করতে পারে। প্রয়োজনে যেমন না বলতে পারেন, তেমনই আবার দরকারে অন্যের পাশে সহানুভূতির হাত বাড়িয়ে দেয়।
এরা বন্ধু হিসেবেও ভাল হয়। বন্ধুত্বে আবেগটাই আসল। নিজের মনের ভাব বোঝাতে এরা সক্ষম। প্রয়োজনে চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে। আবার হাসিতেও বন্ধুকে ভরিয়ে রাখে।
এরা বন্ধু হিসেবেও ভাল হয়। বন্ধুত্বে আবেগটাই আসল। নিজের মনের ভাব বোঝাতে এরা সক্ষম। প্রয়োজনে চোখ থেকে জল বেরিয়ে আসে। আবার হাসিতেও বন্ধুকে ভরিয়ে রাখে।
কান্নাকে অনেকেই দুর্বলতা মনে করেন। সমাজ কী ভাবে বিষয়টাকে দেখবে এই ভেবে অনেকেই কাঁদেন না। কান্না আসলেও চোয়াল শক্ত করে চেপে রাখেন। কিন্তু যাঁরা কেঁদে ফেলেন সহজেই তাঁরা এসবের তোয়াক্কা করেন না। ভয় না পেয়ে নিজের আবেগকেই তাঁরা প্রাধান্য দেন।
কান্নাকে অনেকেই দুর্বলতা মনে করেন। সমাজ কী ভাবে বিষয়টাকে দেখবে এই ভেবে অনেকেই কাঁদেন না। কান্না আসলেও চোয়াল শক্ত করে চেপে রাখেন। কিন্তু যাঁরা কেঁদে ফেলেন সহজেই তাঁরা এসবের তোয়াক্কা করেন না। ভয় না পেয়ে নিজের আবেগকেই তাঁরা প্রাধান্য দেন।
সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সবসময়ে হাসিখুশি থাকা যেন নিয়মের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। কারও যে সত্যিই দুঃখ হতে পারে তা যেন মেনে নিতেই রাজি নয় সমাজ। কিন্তু মানুষের বৈশিষ্ট্যর মধ্যেই পড়ে দুঃখ পাওয়া বা কেঁদে ফেলা। বিশেষ করে কোনও পুরুষের চোখে জল দেখলে সমাজ যেন রে রে করে ওঠে। তবে যারা হাসির মতোই মনে দুঃখ এলেও চোখে জল এনে তা প্রকাশ করেন তারা সমাজের এই ট্যাবুগুলির তোয়াক্কা করেন না।
সোশ্যাল মিডিয়ার যুগে সবসময়ে হাসিখুশি থাকা যেন নিয়মের পর্যায়ে চলে গিয়েছে। কারও যে সত্যিই দুঃখ হতে পারে তা যেন মেনে নিতেই রাজি নয় সমাজ। কিন্তু মানুষের বৈশিষ্ট্যর মধ্যেই পড়ে দুঃখ পাওয়া বা কেঁদে ফেলা। বিশেষ করে কোনও পুরুষের চোখে জল দেখলে সমাজ যেন রে রে করে ওঠে। তবে যারা হাসির মতোই মনে দুঃখ এলেও চোখে জল এনে তা প্রকাশ করেন তারা সমাজের এই ট্যাবুগুলির তোয়াক্কা করেন না।
যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।
যাঁরা অল্পেতেই কেঁদে ফেলেন, তাঁদের জীবন থেকে স্ট্রেস অনেকটাই কমে যায়। কান্নার মাধ্যমেই স্ট্রেস কমতে থাকে। বরং না কেঁদে কষ্ট চেপে রাখলেই অন্যান্য অসুখ বাসা বাঁধতে থাকে।
দাবিত্যাগ: এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। তথ্য বা বিশ্বাস বাস্তবায়নের আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
দাবিত্যাগ: এখানে প্রদত্ত তথ্য শুধুমাত্র অনুমান এবং তথ্যের উপর ভিত্তি করে। তথ্য বা বিশ্বাস বাস্তবায়নের আগে সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।

Health Tips: হিমোগ্লোবিন কম? রক্তাল্পতা? এই সুস্বাদু খাবার পাতে রাখলেই কাজ হবে জাদুর মতো… হাতেনাতে প্রমাণ

বর্তমান সময়ে বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে রক্তাল্পতার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করার জন্য একাধিক ঘরোয়া টোটকা কিংবা ভেষজ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করার জন্য খাওয়া যেতে পারে মুনাক্কার নির্যাস। যা নিমেষে এই সমস্যা নিরাময় করে। এছাড়াও এটি দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে।
বর্তমান সময়ে বেশির ভাগ মানুষের মধ্যে রক্তাল্পতার সমস্যা দেখা দিচ্ছে। রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করার জন্য একাধিক ঘরোয়া টোটকা কিংবা ভেষজ ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে রক্তাল্পতার সমস্যা দূর করার জন্য খাওয়া যেতে পারে মুনাক্কার নির্যাস। যা নিমেষে এই সমস্যা নিরাময় করে। এছাড়াও এটি দেহের শক্তি বৃদ্ধি করে।

 

আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ শিবকুমার পাণ্ডে লোকাল ১৮-কে বলেন, আয়ুর্বেদিক গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, মুনাক্কার নির্যাসের মধ্যে রক্ত ​​উৎপাদনকারী উপাদান রয়েছে। কিন্তু কী এই মুনাক্কা। আসলে বড় আঙুর শুকিয়ে নেওয়া হলে তাকে মুনাক্কা বলা হয়।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ শিবকুমার পাণ্ডে লোকাল ১৮-কে বলেন, আয়ুর্বেদিক গ্রন্থে বলা হয়েছে যে, মুনাক্কার নির্যাসের মধ্যে রক্ত ​​উৎপাদনকারী উপাদান রয়েছে। কিন্তু কী এই মুনাক্কা। আসলে বড় আঙুর শুকিয়ে নেওয়া হলে তাকে মুনাক্কা বলা হয়।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ শিবকুমার পাণ্ডে বলেন, প্রতিদিন আধ গ্লাস জলে ১৫ গ্রাম মুনাক্কার নির্যাস মিশিয়ে খেলে রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা দূর হয়। সেই সঙ্গে শরীরে রক্ত ​​তৈরি হয়। মুনাক্কার নির্যাস শরীরের সকল প্রকার ব্যাধি দূর করে। চরম ক্লান্তিতে মুনাক্কা সেবন করলে ক্লান্তিবোধও দূর হয়।
আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ শিবকুমার পাণ্ডে বলেন, প্রতিদিন আধ গ্লাস জলে ১৫ গ্রাম মুনাক্কার নির্যাস মিশিয়ে খেলে রক্তশূন্যতার মতো সমস্যা দূর হয়। সেই সঙ্গে শরীরে রক্ত ​​তৈরি হয়। মুনাক্কার নির্যাস শরীরের সকল প্রকার ব্যাধি দূর করে। চরম ক্লান্তিতে মুনাক্কা সেবন করলে ক্লান্তিবোধও দূর হয়।
শিবকুমার পাণ্ডে আরও বলেন, এর নির্যাস প্রস্তুত করা খুবই কঠিন। আয়ুর্বেদের প্রতি তাঁর বিশেষ আগ্রহ থাকায় তিনি নিজেই এটি প্রস্তুত করেন। আর মুনাক্কা প্রতি কেজি ৪০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। অর্থাৎ মাত্র ২০০ গ্রাম মুনাক্কার দাম ৮০০ টাকা।
শিবকুমার পাণ্ডে আরও বলেন, এর নির্যাস প্রস্তুত করা খুবই কঠিন। আয়ুর্বেদের প্রতি তাঁর বিশেষ আগ্রহ থাকায় তিনি নিজেই এটি প্রস্তুত করেন। আর মুনাক্কা প্রতি কেজি ৪০০০ টাকা দরে বিক্রি হয়। অর্থাৎ মাত্র ২০০ গ্রাম মুনাক্কার দাম ৮০০ টাকা।
যাঁরা মুনাক্কা কিনতে চাইবেন, তাঁরা সরাসরি কল করে এটি অর্ডার করতে পারেন। পলামৌ জেলার জেলা সদর মেদিনীনগরে এসেও মুনাক্কা কেনা যেতে পারে। এর জন্য 8789101495 নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে। কারণ এটি ক্যুরিয়ারের মাধ্যমে দেশের যে কোনও প্রান্তে ডেলিভারি করা যাবে।
যাঁরা মুনাক্কা কিনতে চাইবেন, তাঁরা সরাসরি কল করে এটি অর্ডার করতে পারেন। পলামৌ জেলার জেলা সদর মেদিনীনগরে এসেও মুনাক্কা কেনা যেতে পারে। এর জন্য 8789101495 নম্বরে যোগাযোগ করা যেতে পারে। কারণ এটি ক্যুরিয়ারের মাধ্যমে দেশের যে কোনও প্রান্তে ডেলিভারি করা যাবে।

Face Skin Protection: ব্রণর সমস্যায় নাজেহাল হয়ে পড়ছেন? বাড়িতে থাকা ‘এই’ গাছের পাতাতেই হবে কামাল

রাস্তার ধুলো-ময়লা, যানবাহনের ধোঁয়া, বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম ধুলো এমন ভাবে ত্বকে চেপে বসে। ত্বকের পরতে পরতে জমে যায় এবং কালো দাগ-ছোপ তৈরি করে। হাজারো চেষ্টা করেও দূর হতে চায় না।
রাস্তার ধুলো-ময়লা, যানবাহনের ধোঁয়া, বাতাসে ভাসমান সূক্ষ্ম ধুলো ত্বকে চেপে বসে। ত্বকের পরতে পরতে জমে যায় এবং কালো দাগ-ছোপ তৈরি করে। হাজারো চেষ্টা করেও দূর হতে চায় না।
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শুভ্রোজ্যোতি রায় জানান, যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়ায় ‘নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড’ থাকে। এটা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। ত্বকে এই রাসায়নিক জমলেই ক্ষতি হয়।
চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক শুভ্রোজ্যোতি রায় জানান, যানবাহন ও কলকারখানার ধোঁয়ায় ‘নাইট্রোজেন ডাইঅক্সাইড’ থাকে। এটা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। ত্বকে এই রাসায়নিক জমলেই ক্ষতি হয়।
তুলসির পাতা ভেজানো জল ত্বকের ‘টক্সিন’ বার করে দিতে পারে। বাইরে থেকে ফিরে, তুলসি ভেজানো জলে মুখ ধুলে দূষিত পদার্থগুলি বেরিয়ে যায় সহজেই। আমলকিও ত্বক পরিষ্কার করতে পারে।
তুলসির পাতা ভেজানো জল ত্বকের ‘টক্সিন’ বার করে দিতে পারে। বাইরে থেকে ফিরে, তুলসি ভেজানো জলে মুখ ধুলে দূষিত পদার্থগুলি বেরিয়ে যায় সহজেই। আমলকিও ত্বক পরিষ্কার করতে পারে।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের জন্য ভাল নয়। ত্বকের ক্যানসারের কারণও কিন্তু অতিবেগুনি রশ্মির অত্যধিক প্রভাব। সে জন্যই ত্বককে বাঁচাতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতেই হবে রোদে বেরোনোর সময়।
সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মি ত্বকের জন্য ভাল নয়। ত্বকের ক্যানসারের কারণও কিন্তু অতিবেগুনি রশ্মির অত্যধিক প্রভাব। সে জন্যই ত্বককে বাঁচাতে সানস্ক্রিন ব্যবহার করতেই হবে রোদে বেরোনোর সময়।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে দু’দিন অন্তর ‘এক্সফোলিয়েট’ বা ‘স্ক্রাব’ করা খুব ও প্রয়োজন। বাড়িতেই ঘরোয়া উপায়ে ‘স্ক্রাব’ বানিয়ে নিন। এবং দুদিন অন্তর অন্তর ব্যবহার করুন ত্বক পরিষ্কার হয়ে উঠবে।
ত্বকের স্বাস্থ্য ভাল রাখতে দু’দিন অন্তর ‘এক্সফোলিয়েট’ বা ‘স্ক্রাব’ করা খুব ও প্রয়োজন। বাড়িতেই ঘরোয়া উপায়ে ‘স্ক্রাব’ বানিয়ে নিন। এবং দুদিন অন্তর অন্তর ব্যবহার করুন ত্বক পরিষ্কার হয়ে উঠবে।
ঘুমোনোর আগে ফেসপ্যাক লাগিয়ে নিতে পারেন। যে হেতু ত্বক সারা রাত বিশ্রাম পায়, তাই ফেসপ্যাক লাগালে তার ফলও ভাল পাওয়া যায়। ত্বক তৈলাক্ত না শুষ্ক সেটা বুঝে প্যাক লাগাতে হবে।
ঘুমোনোর আগে ফেসপ্যাক লাগিয়ে নিতে পারেন। যে হেতু ত্বক সারা রাত বিশ্রাম পায়, তাই ফেসপ্যাক লাগালে তার ফলও ভাল পাওয়া যায়। ত্বক তৈলাক্ত না শুষ্ক সেটা বুঝে প্যাক লাগাতে হবে।
উগ্র গন্ধ নেই এবং প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এমন ময়েশ্চারাইজ়ার ব্যবহার করুন। ব্রণর সমস্যা থাকলে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড থাকতে হবে এবং ত্বক খুব শুষ্ক হলে প্রো-ভিটামিন বি থাকা প্রয়োজন।
উগ্র গন্ধ নেই এবং প্রাকৃতিক উপাদানে তৈরি এমন ময়েশ্চারাইজ়ার ব্যবহার করুন। ব্রণর সমস্যা থাকলে স্যালিসাইলিক অ্যাসিড থাকতে হবে এবং ত্বক খুব শুষ্ক হলে প্রো-ভিটামিন বি থাকা প্রয়োজন।