লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: বন-বাদাড়ে, ঝোপে-ঝাড়ে জন্মায়, বাজারে দেখলে পাশ কাটিয়ে চলে যান…! অথচ এই ফল খেলেই বুড়ো হবেন না, যৌবন হবে লোহার মতো Gallery June 17, 2024 Bangla Digital Desk অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন কিংবা অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাসের কারণে পুরুষদের মধ্যে বাড়ছে বন্ধ্যাত্ব৷ তাই যদি শুক্রাণুর সংখ্যা কমতে থাকে, তা কিন্তু বেশ চিন্তার। তবে অনেকেই জানেন না, বাজারে থাকা অতি সহজলভ্য এক উপাদান কিন্তু এক্ষেত্রে কাজ দেবে ম্যাজিকের মতো৷ বনে বাদাড়ে হয়ে থাকে ডুমুর। খেতে একটু কষা। কিন্তু ভাল করে রান্না করলে ডুমুরের তরকারি মন্দ লাগে না। এটি খেলে পুরুষদের প্রজনন ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। তাদের শুক্রাণুর সংখ্যা বাড়ে। ভিটামিন এবং খনিজ সমৃদ্ধ এই ফল বা সবজি বন্ধ্যাত্ব এড়াতে পারে সহজেই। অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপুর ডুমুর ফ্রি র্যাডিক্যালের বিরুদ্ধে প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। এটি আমাদের ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করে রক্তে শর্করার ধরে রাখতেও বিশেষ উপকারী। পিরিয়ডের সময় যদি মহিলাদের অতিরিক্ত রক্তক্ষরণ হয়, তাহলে মহিলারা ডুমুরের গাছের পাতার নির্যাস ব্যবহার করতে পারেন। এর ফলও খেতে পারেন। এটি পিরিয়ডের সময় রক্ত সঞ্চালন স্বাভাবিক করতে সাহায্য করবে। ডুমুর পাতায় প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার পাওয়া যায়, যা পরিপাকতন্ত্রের স্বাস্থ্য ভাল রাখে। ওজন কমাতে চাইলে ডুমুর পাতার চা খেতে পারেন। এতে ফাইবার পাওয়া যায়, যা ওজন কমাতেও সাহায্য করে। ডুমুর পাতার চা ডায়াবেটিস রোগীদের জন্যও খুবই উপকারী। এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। ডুমুর পাতা অ্যান্টি-এজিং গুণে পরিপূর্ণ। এটি ত্বকে বলিরেখা কমাতে সাহায্য করে। অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ হওয়ায় এটি মুখে ব্রণর দাগ এবং যে কোনওরকম দাগ কমাতে সাহায্য করে। পেটের জন্য অত্যন্ত ভাল, পেট খারাপ হলে ডুমুর ভাল হিসাবে কাজ করে ৷ কোষ্ঠ কাঠিন্যতে ব্যাপক পরিমাণে সাহায্য করে ৷ ডুমুরে ভিটামিন এ,ই, সি প্রচুর পরিমাণে থাকে যা ত্বকের জন্য অত্যন্ত ভাল ৷ উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে পটাশিয়াম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কারও যদি উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকে তাহলে ডুমুর ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত। এই খাবার খেলে ব্লাড প্রেসারের লেভেল স্বাভাবিক থাকে। ডুমুর ফল শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে
লাইফস্টাইল Health Tips: সঠিক পরিমাপ… কোন বয়সে ক’টা রুটি খাওয়া উচিত? এর কম-বেশি হলেই উল্টে যাবে হিসাব… Gallery June 14, 2024 Bangla Digital Desk একটি আটার রুটিতে ক্যালরি ৭০ থেকে ৮০। পাশাপাশি ডায়েটরি ফাইবার, ভিটামিন বি এবং মিনারেল প্রচুর পরিমাণে আছে। রুটির পুষ্টিগুণ অত্যন্ত জরুরি সুস্থতার জন্য। রাতের খাবার বা জলখাবারের জন্য আদর্শ হল রুটি। পুষ্টিবিদরাও পরামর্শ দেন রুটি খাওয়ার। জোয়ারের আটা থেকে তৈরি রুটিতে ক্যালরি ৫০ থেকে ৬০। গ্লাটেনমুক্ত জোয়ারের আটায় ফাইবার বেশি। এই রুটিতে গ্লাইসেমিক ইনডেক্সও কম। গ্লাটেন সেন্সিটিভিটি যাঁদের আছে, তাঁরা ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবং ক্যালরি ইনটেক কমাতে জোয়ারের রুটি খাওয়া প্রয়োজনীয়। কিন্তু আপনি কি জানেন কোন বয়সে কটা রুটি খাওয়া উচিত? পুষ্টিবিদরা জানিয়েছেন, পুরুষদের তিনটি, মহিলাদের দুটি করে রুটি খাওয়া উটিত। রুটি খেলে রক্ত চাপ নিয়ন্ত্রণ হয়, হার্ট অ্যাটাক, স্ট্রোকের আশঙ্কা কমে। তবে ময়দার রুটি না খাওয়াই ভাল। লিভারের জন্য খুবই ক্ষতিকারক হল ময়দা। ময়দার রুটি, পাউরুটি, লুচি, পরোটা কিংবা রোল, চাউমিন যত কম খাবেন, তত-ই ভাল।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: ঘুমনোর সময়ে গা ঘেমে যাচ্ছে? শরীরে বাসা বাঁধতে পারে মারণ রোগ… সতর্ক না হলে শেষরক্ষা হবে না Gallery June 10, 2024 Bangla Digital Desk হঠাৎ ঘুমনোর সময়ে গা ঘামে ভিজে যায়। অথবা যতই ফুল স্পিডে পাখা চালিয়ে ঘুমোন, মাঝ রাতে গলা ঘাড় বুক ঘেমে একসা। এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন? গোপনে কোনও রোগ বাসা বাঁধছে না তো? জেনে নিন এই উপসর্গ কোন কোন রোগের ইঙ্গিত দেয়। হাইপোগ্লাইসেমিয়া বা সুগার মাত্রা হঠাৎ যদি কমতে থাকে তাহলে এই উপসর্গ দেখা দিতে পারে। মনে রাখবেন, ঘাম হওয়া ভাল। কিন্তু হাইপারথায়রডিসমের অন্যতম লক্ষণ রাতে ঘুমের মধ্যে ঘাম হওয়া। অ্যাংজাইটি বা উদ্বেগে ভোগার অন্যতম লক্ষণ এটি। প্রথমেই সাবধান হোন। এর চিকিৎসার জন্য চিকিৎসক আপনাকে অ্যান্টি অ্যাংজাইটি ওষুধ দিতে পারে। শরীরে কোনও ইনফেকশন হয়ে আছে। কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না। বিশেষত টিবি বা এইচআইভি-তে এই উপসর্গ দেখা যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টি বায়োটিক খেতে পারেন। শরীরে কোনও ইনফেকশন হয়ে আছে। কিন্তু আপনি হয়তো জানেন না। বিশেষত টিবি বা এইচআইভি-তে এই উপসর্গ দেখা যায়। চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে অ্যান্টি বায়োটিক খেতে পারেন। শরীরে ক্যানসার বাসা বাঁধলেও এই সমস্যা দেখা দিতে পারে। মূলত লিউকোমিয়া ও লিম্ফোমার উপসর্গ এটি। তাই দেরি না করে চিকিৎসকের কাছে যান। অথবা ক্যানসারের পরে যদি কেমোথেরাপি চলে তখন এই সমস্যা হয়।
লাইফস্টাইল Black Food to Reduce Weight: এই কালো খাবারগুলি খেলেই হু হু করে কমবে ওজন! জানুন রোগা হওয়ার ‘ব্ল্যাক ম্যাজিক’ Gallery June 3, 2024 Bangla Digital Desk পুষ্টিকর খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে খেয়ে মেটাবলিজম রেট বৃদ্ধি এবং অবাঞ্ছিত মেদ ঝরিয়ে ফেলা রোগা হওয়ার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট, ফাইবার ও অন্যান্য পুষ্টিগুণে ভরা কিছু কালো খাবার ডায়েটে রাখতেই হবে। বলছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল। পুষ্টিগুণের আধার কালো বিনসে প্রোটিন, ফাইবার বেশি। ফ্যাট নামমাত্র। এই প্রোটিন মাসল গঠন করতে সাহায্য করে। ক্যালরি খরচ করতে সাহায্য করে। কালো বিনস দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভরতি রাখে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে। ধীরে ধীরে হজম হয় বলে রক্তে শর্করার মাত্রা বাড়তে দেয় না। কালো চালে প্রচুর অ্যান্টি অক্সিড্যান্ট আছে। ইনফ্লেম্যাশন কমিয়ে ওজন হ্রাসে সাহায্য করে ফাইবারে ভরা এই চাল। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম থাকা এই শস্য। ওজন কমাতে কালোজাম অবশ্যই খান। এতে ফাইবার কম। হজমে সাহায্য করে। দীর্ঘ ক্ষণ পেটে থাকে এই খাবার। অক্সিডেটিভ স্ট্রেস, ইনফ্লেম্যাশন কমাবে এর অ্যান্টিঅক্সিড্যান্ট। ছোট্ট চিয়াবীজ গুণের আধার। ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ফাইবার, প্রোটিন-সহ অন্যান্য উপকারিতা আছে এই বীজে। মেটাবলিজম বাড়িয়ে এই দানা বাড়তি ওজন কমিয়ে রোগা হতে সাহায্য করে।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: যৌবন হবে চাঙ্গা, আয়ু বাড়তে পারে ১০০ বছর! এই জাদুমন্ত্রেই পালাবে রোগভোগ, চাবুকের মতো শরীর ফিট Gallery May 26, 2024 Bangla Digital Desk দীর্ঘ জীবন বাঁচতে কে না চায়। এমন কিছু লোক আছে তারা চায় তাদের বয়স ১০০ বছরের বেশি হোক। তবে একশ বছর বাঁচার স্বপ্ন দেখতে হলে জীবনধারায় অনেক পরিবর্তন আনতে হবে। আজকাল বেশিরভাগ লোকের জীবনযাত্রা এবং খাদ্যাভ্যাস এমন হয়ে গেছে যে ৩৫-৪০ বছর বয়সে তারা স্থূলতা, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, উচ্চ রক্তচাপ, উচ্চ কোলেস্টেরল ইত্যাদি জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে৷ তাই সুস্থ ও দীর্ঘ জীবনযাপনের জন্য, আপনাকে আপনার জীবনযাত্রার খারাপ অভ্যাস ত্যাগ করতে হবে এবং ভাল অভ্যাসগুলি গ্রহণ করতে হবে৷ সুস্থ এবং দীর্ঘ জীবনযাপনের জন্য সবার আগে আপনাকে খাদ্যের উন্নতি করতে হবে। সবার আগে সুষম খাদ্য খেতে হবে, যার মধ্যে থাকবে সবুজ শাক-সবজি, চর্বিহীন প্রোটিন, ফলমূল, শস্য ইত্যাদি। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার জন্য এগুলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই সমস্ত খাদ্য উপাদান শরীরে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়, যার কারণে চুল, ত্বক, চোখ, সমস্ত অঙ্গ, পরিপাকতন্ত্র, রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা সুস্থ থাকে। এছাড়াও প্রচুর জল খান, চিনি ও নুন কম খান। যতটা পারবেন রেড মিট কম খান। জাঙ্ক ফুড, তেল জাতীয় খাবার এবং মশলাযুক্ত খাবার কম খান। আপনি যদি শারীরিকভাবে সক্রিয় না হন, তাহলে আপনার শরীর, জয়েন্ট, হাড়, পেশী সবই দুর্বল হতে শুরু করবে। ৩৫-৪০ বছর বয়সে শারীরিকভাবে দুর্বল হয়ে পড়বেন। আপনার হাড়ের সমস্যা শুরু হবে। এমন পরিস্থিতিতে আপনার শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ব্যায়াম করুন। তবে এর জন্য আপনার জিমে যাওয়ার দরকার নেই। বাড়িতেই অ্যারোবিক ব্যায়াম করুন। যেমন হাঁটা, সাইকেল চালানো,সাঁতার কাটা, হাইকিং, নাচ, দৌঁড় ইত্যাদি। শারীরিকভাবে সক্রিয় থাকা ভীষণ জরুরি। আপনার ওজন বাড়বে না। পেশী ও হাড় মজবুত থাকবে। আমেরিকান হার্ট অ্যাসোসিয়েশনের মতে, আপনি যদি প্রতিদিন কমপক্ষে ১০,০০০ পা হাঁটেন, তাহলে হৃদরোগের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ কমে যেতে পারে। এছাড়াও, এটি করার মাধ্যমে রক্তচাপ, কোলেস্টেরল ইত্যাদি কমানো যায়। রক্ত সঞ্চালন উন্নত হয়, যা হার্টকে সুস্থ রাখে। আপনি যদি চেইন স্মোকার হন বা দিনে ৫-১০টি সিগারেট খান,তবে এই অভ্যাসটি আপনার আয়ু কমিয়ে দিতে পারে। ধূমপান শুধুমাত্র আপনার ফুসফুস এবং হৃদপিন্ডকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে না বরং আপনার আয়ুও কমিয়ে দেবে। আপনি যদি সুস্থ ও দীর্ঘ জীবনযাপন করতে চান তাহলে আপনার ধূমপান অবশ্যই ত্যাগ করা উচিত। ধূমপান বার্ধক্য প্রক্রিয়াকেও ত্বরান্বিত করে। এ কারণে ত্বকে দ্রুত বার্ধক্যের ছাপ পড়ে। দীর্ঘ জীবন পেতে চাইলে ধূমপান ত্যাগ করুন।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle Tips: ঘন ঘন ঢেকুর তোলেন নাকি? সাবধান! এটাই হতে পারে বড়সড় মারণ রোগের লক্ষণ… Gallery May 18, 2024 Bangla Digital Desk খাবার খেলে যে ঢেকুর উঠবে এটা তো খুব সাধারণ একটা বিষয়। এতে আবার অবাক হওয়ার কী আছে। এমনিতে ঢেকুর তোলা মোটেও অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু বার বার সবার সামনে ঢেকুর তুললে একটু অস্বস্তি তো হয়ই। জাঙ্ক ফুড খেতে কে না ভালবাসে! বাইরে বেরোলেই রাস্তার ধারে থাকা ফুচকা, মোমো, রোল, চাউমিনের স্টল যেন টানতে থাকে। সন্ধ্যাবেলায় এই সব স্টলে থাকে উপচে পড়া ভিড়। জাঙ্ক ফুড খেলে আবার ঢেকুর তোলার পরিমাণ আরও একটু বেড়ে যায়। অনবরত ঢেকুর হতে পারে মারণরোগের লক্ষণ! সম্প্রতি এমন ঘটনায় চাঞ্চল্য তৈরি হয়েছে। ফ্লোরিডার এক মহিলার কিছুতেই ঢেকুর থামছিল না। অবশেষে চিকিৎসকের কাছে গিয়েই অবাক হন মহিলা। জানা যায় তিনি কোলন ক্যানসারের শিকার। একই রকম ঘটনা ঘটেছে আরও এক মহিলার ক্ষেত্রে! photo source collected যদিও ঢেকুরের সঙ্গে কোলন ক্যানসারের সম্পর্ক নেই। তবে কোলন ক্যানসার শরীরে বাসা বাঁধলে পরিপাক ক্রিয়ায় গোলমাল হয়। গ্যাস হয়, সেই থেকেই ঘন ঘন ঢেকুর ওঠে। তাই সাবধান করছেন ডাক্তাররা। photo source collected এছাড়াও সারাক্ষণ বমি বমি ভাব, গা গুলিয়ে ওঠা, ওজন কমে যাওয়াও কোলন ক্যানসারের উপসর্গ হতে পারে। তাই এই উপসর্গ থাকলে আগে ডাক্তার দেখান! photo source collected তবে শুধু কোলন ক্যানসার নয়, পেটের নানা অসুখ হলেও খাবার ঠিক মতো হজম হয় না। সে ক্ষেত্রেও হতে পারে এই ঘন ঘন ঢেকুর! photo source collected তবে স্বাভাবিকের থেকে যদি বেশি ঢেকুর ওঠে বা কিছু খেলেই ঢেকুর উঠলে ঘরোয়য়া টোটকা না মেনে অবশ্যই একবার চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত!photo source collected কী করে বুঝবেন আপনার কোলন ক্যানসার হয়েছে কিনা! তার জন্য জানতে হবে কয়েকটি সহজ উপসর্গ, যা আপনার শরীরে আছে কিনা! যদি এর একটিও আপনি বুঝতে পারেন তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিন! photo source collected খাওয়াদাওয়ায় অনিয়ম, শারীরিক কসরত না করা, বাড়তি ওজন, ঘরে বানানো খাবারের পরিবর্তে প্রক্রিয়াজাত খাবারদাবার খাওয়া ও অতিরিক্ত মানসিক চাপ— এ সব কারণে অল্প বয়স থেকেই কোলন ক্যানসার হানা দিচ্ছে মানুষের শরীরে। photo source collected প্রতিবেদনটি সাধরণ জ্ঞানের উপর ভিত্তি করে লেখা। বিশদ জানতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: স্নান করতে করতে শাওয়ারের নীচেই মূত্রত্যাগ? বড় বিপদ হতে পারে… আজই সতর্ক হন Gallery May 10, 2024 Bangla Digital Desk স্নানের সময় মূত্রত্যাগের বদ অভ্যাস কিন্তু অনেকেরই আছে৷ তবে চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, মহিলা এবং পুরুষ- উভয়ের জন্যই এটি ক্ষতিকর৷ সারা দুনিয়ায় মহিলারা পুরুষদের থেকে বেশি স্নান করে। দুনিয়ায় ৬৩ শতাংশ মহিলা রোজ স্নান করে। ৫৮ শতাংশ পুরুষ রোজ স্নান করে। স্নানের সময় প্রস্রাব করা মহিলাদের জন্য বেশি ক্ষতিকর। মেয়েরা যখন দাঁড়িয়ে প্রস্রাব করেন মূত্রাশয় সম্পূর্ণ খালি করতে হয় না। আপনার যদি ইউটিআই থাকে তাহলে এই স্নানের সঙ্গে মূত্রত্য়াগের অভ্যাস ছাড়তে হবে। কারণ এতে প্রস্রাবের জীবাণু অন্যকে ইউটিআই-তে আক্রান্ত করতে পারে৷ স্নানের সময় আপনি শাওয়ারের নীচে প্রস্রাব করেন তাহলে স্নানের স্থানটি নোংরা হবে। এইভাবে মূত্রত্যাগের ফলে পুরুষদের প্রস্টেট গ্ল্যান্ডে সমস্যা হতে পারে৷ তাই পুরুষ-নারী নির্বিশেষে অতি অবশ্যই এই অভ্যাস ত্যাগ করা উচিত৷ পরে কিন্তু এ থেকে বড় সমস্যা হতে পারে৷ Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: ভয়ানক বললেও কম! আপনার পাতে থাকা এই মাছ হতে পারে হাঁপানি, গাঁটে যন্ত্রণা, এমনকী ক্যানসারের কারণ Gallery May 5, 2024 Bangla Digital Desk তেলাপিয়া মাছ বেশ জনপ্রিয় নিঃসন্দেহে। এই মাছ দামেও বেশ সস্তা। আর সেই কারণে বাজার থেকে অনেকেই বাড়িতে এই মাছ নিয়ে আসেন। তবে জানেন কী, এই মাছে রয়েছে ক্ষতিকারক ফ্যাট। যা শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায়। এছাড়া চিকিৎসকদের মতে, হাঁপানি বা আরথ্রাইটিস রোগ থাকলেও তেলাপিয়া মাছ না খাওয়াই কাম্য। তেলাপিয়া মাছ বাঁচিয়ে রাখতে নানা ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। এই মাছ খেলে, সেই সব উপাদান শরীরে যায়। তা থেকে নানা ধরনের অসুখ হতে পারে। তেলাপিয়া চাষ করতে ডায়োক্সিন নামের এক রাসায়নিক ব্যবহার করা হয়। এতে শরীরের নানা ক্ষতি হতে পারে। সম্প্রতি একটি খবর সামনে এসেছে। যেখানে বলা হয়েছে তেলাপিয়া মাছ খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েন এক মহিলা। ওই মহিলার এক বান্ধবী দাবি করেন, আধকাঁচা মাছ খেয়েছিলেন তিনি। সান জোসের একটি স্থানীয় বাজার থেকে তেলাপিয়া মাছ কিনেছিলেন লরা। তেলাপিয়া মাছ রান্না করে খাওয়ার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই তাঁর হাত-পা অবশ হয়ে যায়। ৪০ বছর বয়সী ওই মহিলাকে তড়িঘড়ি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। (Disclaimer: এই প্রতিবেদনটি কেবলমাত্র সাধারণ তথ্যের জন্য, তাই বিস্তারিত জানতে হলে সর্বদা বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।)
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle: গন্ধে নাক সিঁটকোন? ‘এই’ ফল খেলে কিন্তু বুড়ো হবেন না আপনি! সুগারে একটু সাবধান… গরমে দেদার বিকোচ্ছে May 2, 2024 Bangla Digital Desk কাঁঠালে পটাশিয়ামের পরিমাণ প্রচুর ৷ ফলে মরসুমি এই ফলে হৃদযন্ত্র ভাল থাকে ৷ বিঘ্নিত হয় না রক্ত সংবহন পদ্ধতিও ৷ শরীরে অকালবার্ধক্য বা জরার ছাপকেও ঠেকিয়ে রাখে কাঁঠাল ৷ পরিমিত পরিমাণে খেলে কাঁঠাল পরিপাক ক্রিয়ায় সাহায্য করে ৷ কারণ অন্যান্য ফলের মতো কাঁঠালও ফাইবারসমৃদ্ধ ৷ এর বীজ অ্যানিমিয়া প্রতিরোধে সাহায্য করে।মেয়েদের মধ্যে অনেকেই অ্যানিমিয়ায় আক্রান্ত৷ কাঁঠালের বীজে আয়রন আছে৷ আয়রন দেহে লোহিত কণিকার মাত্রা বাড়ায়৷ কাঁঠালের বীজে কার্বোহাইড্রেট থাকায় এটি শক্তি বাড়ায়৷ উপরন্তু, এগুলিতে বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন রয়েছে, যা খাদ্যকে শক্তিতে রূপান্তরিত করতে এবং স্বাস্থ্যকর বিপাককে সমর্থন করতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কাঁঠালে রয়েছে অ্যান্টিডায়াবেটিক প্রভাব যা রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করতে পারে। অবশ্য এঁচোড় কিংবা কাঁঠাল খাওয়ার ক্ষেত্রে কয়েকটি সতর্কতাও মেনে চলার কথা বললেন ডায়াটেশিয়ান৷ ‘‘ডায়াবেটিক লোকেদের এঁচোড় খাওয়ার সময়েও কিছু বিধিনিষেধ মনে রাখা উচিত৷ কাঁচা খেলেও হাফ কাপ অর্থাৎ মোটামুটিভাবে ৭৫ গ্রাম প্রতিদিন খাওয়া যেতে পারে৷ এই পরিমাণ কাঁঠালে থাকা ফাইবার শরীরের জন্য আদর্শ৷’’কাঁচা কাঁঠাল খাওয়া ডায়াবেটিস রোগীদের পক্ষে ভাল হলেও বেশি খাওয়া মোটেই ভাল নয়৷
লাইফস্টাইল Healthy Lifestyle Tips: বাজারে দেখলে নাক সিঁটকোন? গ্রাম-বাংলার পাঁচ টাকার এই শাকেই ভেলকি দেখাবে যৌবন… পালাবে গাঁটে ব্যথা, ইউরিক অ্যাসিড Gallery April 26, 2024 Bangla Digital Desk শাক খাওয়া যে কতটা উপকার তা তো আর আলাদা করে বলাক কিছু নেই। বাঙালি রান্নাঘরে শাকের কোনও কমতিও নেই। ডিমে, বেতো, পালং শাক, কলমি শাক, লাল শাক, পুঁই শাক, কচু শাক, সর্ষে শাক, পাট শাক হরেক শাকের হরেক স্বাদ, হরেক গুণ। তবে এটা অনেকেই জানেন না যে বাজারে এমন এক সস্তার শাক রয়েছে যা যৌবন ধরে রাখতে সাহায্য করে। এর নাম পাট শাক। এটি আয়রনের একটি ভাল উৎস, যা রক্তাল্পতা প্রতিরোধে সাহায্য করে। পাট শাকে থাকা ভিটামিন C মানব দেহের ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি ত্বকের ক্ষতিকর ফ্রি র্যাডিকেলের বিরুদ্ধে লড়াই করে ত্বকের তারুণ্যকে ধরে রাখতে ব্যাপক সহায়তা করে। পাট শাকের মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন A পাওয়া যায়। যা দৃষ্টি শক্তি উন্নত রাখতে দারুন ভূমিকা গ্রহণ করে থাকে। জেনে রাখা ভাল ইউরিক অ্যাসিডও নিয়ন্ত্রণ করে পাটশাক। ভারতে বিহার ও বাংলা-সহ পাহাড়ি এলাকায় পাট শাক প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। পাকস্থলী সংক্রান্ত অনেক মারাত্মক রোগ সারানো ছাড়াও ইউরিক অ্যাসিড কমিয়ে গাউট এবং আর্থ্রাইটিসের সমস্যাও কমায় এই শাকটি। পাটশাকের নিয়মিত খেলে জয়েন্টে ব্যথা এবং ফোলা থেকেও মুক্তি দেয়। পটুয়া বা পাটশাক হল এমন সবজি যাতে উপস্থিত পুষ্টি উপাদান বিপাক প্রক্রিয়াকে উন্নত করে। প্রোটিন হজম করতে সাহায্য করে। এর সঙ্গে এটি শরীরে উপস্থিত পিউরিনগুলিকে নষ্ট করতে সহায়তা করে। কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যার জন্য পাটশাক খুই উপকারী৷ সর্দিকাশিতেও পাট শাক খেলে উপকার হয়৷