Tag Archives: Horror

Horror: ভারতের এই বিচে রাতে যায় না কেউ, গেলেও নাকি ফেরে না! কী আছে এখানে? কোথায় এই বিচ? চমকে যাবেন শুনে

ভারতে ভূতুড়ে জায়গা হিসাবে ভানগড় দুর্গ বা কুলধারা গ্রামের নাম করেন অনেকেই। কিন্তু এদেশে এক ভূতুড়ে সমুদ্রসৈকতও রয়েছে, তা জানেন কি? যেখানে সূর্য ডুবলে আজও কেউ ধারেকাছে ঘেঁষে না ওই সৈকতের।
ভারতে ভূতুড়ে জায়গা হিসাবে ভানগড় দুর্গ বা কুলধারা গ্রামের নাম করেন অনেকেই। কিন্তু এদেশে এক ভূতুড়ে সমুদ্রসৈকতও রয়েছে, তা জানেন কি? যেখানে সূর্য ডুবলে আজও কেউ ধারেকাছে ঘেঁষে না ওই সৈকতের।
এই সৈকতটি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। গুজরাতের সুরাতের অন্যতম অভিজাত সমুদ্র সৈকত ডুমাস বিচ। এই সৈকত নিয়ে নানা লোকে নানা কথা বলে থাকে।
এই সৈকতটি নিয়ে নানা গল্পও রয়েছে। গুজরাতের সুরাতের অন্যতম অভিজাত সমুদ্র সৈকত ডুমাস বিচ। এই সৈকত নিয়ে নানা লোকে নানা কথা বলে থাকে।
আরব সাগর বরাবর ডুমাস সৈকতের অবস্থান। অনেকে বলে থাকেন রাতের অন্ধকার নামার পর ভৌতিক কার্যকলাপ অনুভব করেছেন।
আরব সাগর বরাবর ডুমাস সৈকতের অবস্থান। অনেকে বলে থাকেন রাতের অন্ধকার নামার পর ভৌতিক কার্যকলাপ অনুভব করেছেন।
বহু পর্যটকরাও জানান, রাতের অন্ধকারে যেন রূপই বদলে ফেলে এই সাগরতট। যদিও সেই কাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন।
বহু পর্যটকরাও জানান, রাতের অন্ধকারে যেন রূপই বদলে ফেলে এই সাগরতট। যদিও সেই কাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন।
কথিত আছে, গুজরাটের এই সমুদ্র সৈকতে আগে নাকি মানুষ পোড়ানো হত। সেই শক্তির প্রভাব পড়ে এই ডুমাস বিচে, এমনটাই বলা হয়ে থাকে। তবে মাঝে মাঝেই রাতে বিচে হাঁটতে গেলে অনেকে ভিন্ন অনুভূতিও করে বলে জানা যায়।
কথিত আছে, গুজরাটের এই সমুদ্র সৈকতে আগে নাকি মানুষ পোড়ানো হত। সেই শক্তির প্রভাব পড়ে এই ডুমাস বিচে, এমনটাই বলা হয়ে থাকে। তবে মাঝে মাঝেই রাতে বিচে হাঁটতে গেলে অনেকে ভিন্ন অনুভূতিও করে বলে জানা যায়।
সাদা পোশাকে ভূতদেরও দেখা গেছে বলে দাবি স্থানীয়দের। আবার কেউ কেউ একটি গোলাকার বস্তুকে ছুটে যেতে দেখেছেন। মানুষের হাসি, কান্নার শব্দ ভেসে আসে বিভিন্ন দিক থেকে। এছাড়াও এমন নানা ভৌতিক কাণ্ড হয় যা উপলব্ধি করা যায়, লিখে প্রকাশ করা যায়না।
সাদা পোশাকে ভূতদেরও দেখা গেছে বলে দাবি স্থানীয়দের। আবার কেউ কেউ একটি গোলাকার বস্তুকে ছুটে যেতে দেখেছেন। মানুষের হাসি, কান্নার শব্দ ভেসে আসে বিভিন্ন দিক থেকে। এছাড়াও এমন নানা ভৌতিক কাণ্ড হয় যা উপলব্ধি করা যায়, লিখে প্রকাশ করা যায়না।
ডুমাস বিচে সূর্যাস্তের পর আর তাই কেউ যেতে চায় না। সেই ভয়েই রাতে কেউ থাকতেও চায় না সেখানে। যদিও ভয়ঙ্কর তেমন কোনও ছবি বা ভিডিও কিছু প্রকাশ্যে আসেনি কখনও। ভারতের ভুতূড়ে জায়গাগুলির মধ্যে এই বিচের নাম উঠে আসে।
ডুমাস বিচে সূর্যাস্তের পর আর তাই কেউ যেতে চায় না। সেই ভয়েই রাতে কেউ থাকতেও চায় না সেখানে। যদিও ভয়ঙ্কর তেমন কোনও ছবি বা ভিডিও কিছু প্রকাশ্যে আসেনি কখনও। ভারতের ভুতূড়ে জায়গাগুলির মধ্যে এই বিচের নাম উঠে আসে।

Horror: একবার গেলে আর ফেরে না কেউ, আজ পর্যন্ত নিখোঁজ অগণিত মানুষ! কী আছে এই জঙ্গলে?

বলা হয় পৃথিবীর সবথেকে ভয়ঙ্কর জঙ্গল। জঙ্গলটিতে আলো পড়লে ভয়ঙ্কর দেখায়। এর আশপাশে থাকা বাসিন্দাদের মুখে মুখে ভয়াবহতার গল্প। রাতে কেন, দিনেও সেখানে প্রবেশ করেন না কেউ।
বলা হয় পৃথিবীর সবথেকে ভয়ঙ্কর জঙ্গল। জঙ্গলটিতে আলো পড়লে ভয়ঙ্কর দেখায়। এর আশপাশে থাকা বাসিন্দাদের মুখে মুখে ভয়াবহতার গল্প। রাতে কেন, দিনেও সেখানে প্রবেশ করেন না কেউ।
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সেই জঙ্গলের নাম ‘হোইয়া বাকিউ ফরেস্ট’। এটি অবস্থিত ইউরোপের দেশ রোমানিয়ার। কথিত আছে, এই জঙ্গলে যারা প্রবেশ করেন, তারা আর কখনও ফিরে আসেন না।
পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সেই জঙ্গলের নাম ‘হোইয়া বাকিউ ফরেস্ট’। এটি অবস্থিত ইউরোপের দেশ রোমানিয়ার। কথিত আছে, এই জঙ্গলে যারা প্রবেশ করেন, তারা আর কখনও ফিরে আসেন না।
ট্রানসেলভ্যানিয়া প্রান্তের ক্লুজ কাউন্টিতে রয়েছে হোইয়া বাকিউ ফরেস্ট। এই জঙ্গলে এমন সব ঘটনা ঘটে যে, একে ট্রানসেলভ্যানিয়ার বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল বলা হয়।
ট্রানসেলভ্যানিয়া প্রান্তের ক্লুজ কাউন্টিতে রয়েছে হোইয়া বাকিউ ফরেস্ট। এই জঙ্গলে এমন সব ঘটনা ঘটে যে, একে ট্রানসেলভ্যানিয়ার বারমুডা ট্রায়াঙ্গেল বলা হয়।
এই জঙ্গলে এমনভাবে গাছ ও বৃক্ষের স্তর রয়েছে, যাতে আলো পড়লে অত্যন্ত ভয়ানক দেখায়। সূর্যের আলো থাকলেও সেখানকার ভয়ঙ্কর আবহাওয়া আদৌ কমে না।
এই জঙ্গলে এমনভাবে গাছ ও বৃক্ষের স্তর রয়েছে, যাতে আলো পড়লে অত্যন্ত ভয়ানক দেখায়। সূর্যের আলো থাকলেও সেখানকার ভয়ঙ্কর আবহাওয়া আদৌ কমে না।
এই জায়গাতে লোকজন ইউএফও থেকে ভূত-প্রেত সব কিছু নিয়েই গল্পকথা বলেন। জঙ্গলটি নিয়ে তখনই আলোচনা শুরু হয়, যখন মানুষ সেখানে গিয়ে হারিয়ে যেতে শুরু করে।
এই জায়গাতে লোকজন ইউএফও থেকে ভূত-প্রেত সব কিছু নিয়েই গল্পকথা বলেন। জঙ্গলটি নিয়ে তখনই আলোচনা শুরু হয়, যখন মানুষ সেখানে গিয়ে হারিয়ে যেতে শুরু করে।
এই জঙ্গলের কাছাকাছি যারা বাস করেন, তাদের পূর্বপুরুষরাও জঙ্গলটি নিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বলতেন। সবচেয়ে বেশি আলোচিত কাহিনিটি হল, এক মেষপালক তার ২০০টি ভেড়া নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে হারিয়ে যায়, আর কখনই ফেরেননি তিনি। ২০০টি ভেড়ার একটিও ফিরে আসেনি।
এই জঙ্গলের কাছাকাছি যারা বাস করেন, তাদের পূর্বপুরুষরাও জঙ্গলটি নিয়ে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা বলতেন। সবচেয়ে বেশি আলোচিত কাহিনিটি হল, এক মেষপালক তার ২০০টি ভেড়া নিয়ে জঙ্গলে গিয়ে হারিয়ে যায়, আর কখনই ফেরেননি তিনি। ২০০টি ভেড়ার একটিও ফিরে আসেনি।

Ghost: পুতুল-বাড়ি! কলকাতার সবচেয়ে ভূতুড়ে জায়গা নাকি এটিই, কোথায় এটি? ঘটনা শুনে রাতের ঘুম উড়ে যাবে

সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগে সূতানুটি, গোবিন্দপুর আর কলকাতা নামে তিনটি ছোট্ট গ্রামের একসঙ্গে মিলে পথ চলা শুরু। তিন শতাব্দী পর আজ কল্লোলিনী তিলোত্তমা কলকাতা এক সমৃদ্ধশালী মহানগরী। কিন্তু দিনের বেলায় ঝাঁ চকচকে এই শহরের আশ্রয় ছেড়ে আমাদের সঙ্গে আজকে চলুন মাঝরাতের ছায়াঘেরা পথে।
সপ্তদশ শতাব্দীর শেষভাগে সূতানুটি, গোবিন্দপুর আর কলকাতা নামে তিনটি ছোট্ট গ্রামের একসঙ্গে মিলে পথ চলা শুরু। তিন শতাব্দী পর আজ কল্লোলিনী তিলোত্তমা কলকাতা এক সমৃদ্ধশালী মহানগরী। কিন্তু দিনের বেলায় ঝাঁ চকচকে এই শহরের আশ্রয় ছেড়ে আমাদের সঙ্গে আজকে চলুন মাঝরাতের ছায়াঘেরা পথে।
আলো আঁধারি অলিগলির মধ্যে পাবেন এক অন্য কলকাতা, যেখানে শোনা যায় শতাব্দিপ্রাচীন অশরীরী আত্মাদের আর্তনাদ, গা ছমছমে পরিবেশে অনুভব করা যায় সাবেকি কলকাতার ভূতুড়ে ইতিহাস। খুব সাবধান, হৃদয়ের দুর্বলতা থাকলে রাত বাড়ার পর কলকাতার এই কটি জায়গায় না যাওয়াই ভাল।
আলো আঁধারি অলিগলির মধ্যে পাবেন এক অন্য কলকাতা, যেখানে শোনা যায় শতাব্দিপ্রাচীন অশরীরী আত্মাদের আর্তনাদ, গা ছমছমে পরিবেশে অনুভব করা যায় সাবেকি কলকাতার ভূতুড়ে ইতিহাস। খুব সাবধান, হৃদয়ের দুর্বলতা থাকলে রাত বাড়ার পর কলকাতার এই কটি জায়গায় না যাওয়াই ভাল।
পুতুলবাড়ি-নামটি যত মিষ্টি, এই বাড়ির ইতিহাস ততধিক ভয়ানক। সাবেকি উত্তর কলকাতার ইতিহাসের সাক্ষী এই বাড়িটি আজ কলকাতার অন্যতম অভিশপ্ত বাড়ি বলে খ্যাত। গঙ্গারধারে অবস্থিত এই পোড়োবাড়িটি দেখলে মনে হবে এই বুঝি ভেঙে পড়ল।
পুতুলবাড়ি-নামটি যত মিষ্টি, এই বাড়ির ইতিহাস ততধিক ভয়ানক। সাবেকি উত্তর কলকাতার ইতিহাসের সাক্ষী এই বাড়িটি আজ কলকাতার অন্যতম অভিশপ্ত বাড়ি বলে খ্যাত। গঙ্গারধারে অবস্থিত এই পোড়োবাড়িটি দেখলে মনে হবে এই বুঝি ভেঙে পড়ল।
বাড়ির একতলায় গেঞ্জির কারখানায় হাতে গোনা কয়েকজন কাজ করেন। আর বন্ধ দোতলার ঘর গুলোতে সাজানো আছে অসংখ্য পুরনো পুতুল। এককালে বাবুদের আসর বসত এই দু'তলায়, হত বাইজিদের নাচ।
বাড়ির একতলায় গেঞ্জির কারখানায় হাতে গোনা কয়েকজন কাজ করেন। আর বন্ধ দোতলার ঘর গুলোতে সাজানো আছে অসংখ্য পুরনো পুতুল। এককালে বাবুদের আসর বসত এই দু’তলায়, হত বাইজিদের নাচ।
জানা যায়নি সেই বাবুদের লালসতৃপ্তির শিকার হয়েছেন কত অগুনতি মহিলা এই বাড়িতে। তাদের হাসি, চিৎকার, পায়ের নুপুরের ঝংকারের আওয়াজ ভেসে আসে সূর্য ডুবলেই।
জানা যায়নি সেই বাবুদের লালসতৃপ্তির শিকার হয়েছেন কত অগুনতি মহিলা এই বাড়িতে। তাদের হাসি, চিৎকার, পায়ের নুপুরের ঝংকারের আওয়াজ ভেসে আসে সূর্য ডুবলেই।
আহিরীটোলায় অবস্থিত এই বাড়িটি নিয়ে আজও রহস্যের শেষ নেই। এই বাড়িটিতে এখনো রাত্রি হলে কেউ আর দোতলা বা তিনতলায় ওঠার সাহস পান না। শুধুমাত্র রাত্রিবেলা নয়, ভরদুপুরে অশরীরীর উপদ্রব বুঝতে পারা যায়। তবে এই বাড়িটির পিছনে একটি ছোট রহস্য গল্প রয়েছে। এক সময় বাড়িটিতে এক বড়লোক বাস করতেন।
আহিরীটোলায় অবস্থিত এই বাড়িটি নিয়ে আজও রহস্যের শেষ নেই। এই বাড়িটিতে এখনো রাত্রি হলে কেউ আর দোতলা বা তিনতলায় ওঠার সাহস পান না। শুধুমাত্র রাত্রিবেলা নয়, ভরদুপুরে অশরীরীর উপদ্রব বুঝতে পারা যায়। তবে এই বাড়িটির পিছনে একটি ছোট রহস্য গল্প রয়েছে। এক সময় বাড়িটিতে এক বড়লোক বাস করতেন।
বাড়িটি পুরো দেখাশোনার জন্য ছিল প্রচুর দাসী। মনিব সেই দাসীদের উপর যৌন অত্যাচার করতেন। দাসীরা একদিন এর বিরোধিতা করেছিলেন। এর ফলে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
বাড়িটি পুরো দেখাশোনার জন্য ছিল প্রচুর দাসী। মনিব সেই দাসীদের উপর যৌন অত্যাচার করতেন। দাসীরা একদিন এর বিরোধিতা করেছিলেন। এর ফলে তাদেরকে হত্যা করা হয়।
হত্যা করা হলে তাদের লাশ বাড়ির পিছনে মাটি চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। ধরে নেওয়া হয়, এই কারণে আজও সেই দাসীদের আত্মা এই বাড়িটিতে ঘুরঘুর করে। শোনা যায় কান্নার শব্দ।
হত্যা করা হলে তাদের লাশ বাড়ির পিছনে মাটি চাপা দিয়ে দেওয়া হয়। ধরে নেওয়া হয়, এই কারণে আজও সেই দাসীদের আত্মা এই বাড়িটিতে ঘুরঘুর করে। শোনা যায় কান্নার শব্দ।

ভয়ঙ্কর ভূতের সিরিয়াল, একা বসে দেখতে পারত না কেউ! আবার ফিরছে সেই ‘শো’

কলকাতা: চলচ্চিত্রের পাশাপাশি OTT-তে নতুন ওয়েব সিরিজও দেখা যায়। কিছু পুরনো টিভি শোও দেখা যায়। বেশ পুরনো সেসব সিরিয়াল এক সময় সুপারহিট ছিল।

আজ আমরা এমন একটি শো সম্পর্কে কথা বলতে চলেছি যেটি ১৯৯৫ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত টিভিতে রাজত্ব করেছিল। সেই শোয়ের নাম ‘আহাট’। সেটি একটি হরর শো ছিল। এখন আপনি OTT তে এই শোটির সমস্ত পর্ব দেখতে পারবেন৷

আরও পড়ুন- হার্ট অ্যাটাকের পরে একবারের জন্যও সংজ্ঞা ফেরেনি;সঙ্কটজনক ‘অ্যাডাল্ট’ ছবির নায়িকা

যখনই আমরা হরর শো নিয়ে কথা বলি, আমাদের মনে প্রথম নামটি আসে ‘আহাট’। এই শো একা বসে কেউ দেখতে পারতেন না একটা সময়।

এবার আপনি এই শো OTT-তেও দেখতে পারেন। ‘আহাট’-এর প্রায় সমস্ত পর্ব এখানে দেখা যাবে। ইউটিউবে ‘হরর টিভি’ নামে একটি চ্যানেল রয়েছে। সেখানে আপনি ‘আহাট’-এর সমস্ত পর্ব একেবারে বিনামূল্যে দেখতে পারবেন। আপনার যদি সাবস্ক্রিপশন থাকে, তবে এর পুরো সিজনটি সনি লাইভেও দেখা যাবে।

আহাট ছিল থ্রিলার হরর টিভি শো। সেটি সোনি এন্টারটেইনমেন্ট টেলিভিশনে দেখা যেত। বিপি সিং দ্বারা পরিচালিত সেই শো। প্রথম সিজন ৫ অক্টোবর ১৯৯৫ সালে সম্প্রচারিত হয়েছিল। প্রথম, দ্বিতীয় এবং পঞ্চম সিজনের পর্বগুলি ছিল আধা ঘন্টার। তৃতীয়, চতুর্থ ও ষষ্ঠ পর্বের পর্বগুলো ছিল এক ঘণ্টার।

ওম পুরি, মন্দিরা বেদী, টম অল্টার, আশুতোষ রানা, শিবাজি সাটাম, বীরেন্দ্র সাক্সেনা নিভান সেন এবং সত্যদেব দুবের মতো প্রবীণ অভিনেতারা এই অনুষ্ঠানের সাথে যুক্ত ছিলেন। কানাডিয়ান অভিনেতা, রেমি কুলার 1999 এবং 2000 সালে শোতে অভিনয় করেছিলেন।

আরও পড়ুন- নায়ক হতে চেয়ে চাকরের রোল! চাউমিনের লোভে প্রথম ছবি, বলুন তো সেই সুপারস্টারটি কে

ষষ্ঠ সিজনের প্রিমিয়ার হয় 18 ফেব্রুয়ারী 2015 এ, শক্তি আনন্দ অভিনীত, এবং 4 আগস্ট 2015 এ শেষ হয়।

প্রথম মরসুমটি বেশিরভাগই একটি ক্রাইম থ্রিলার ছিল, যেখানে অতিপ্রাকৃত পর্বগুলি ছিল৷ প্রথম মরসুমের পরে, প্রতিটি গল্প অলৌকিক ক্রিয়াকলাপের একটি ভিন্ন দিকের উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে, যেমন ভূত, জম্বি, আবির্ভাব, মৃতপ্রায়, আবিষ্ট বস্তু, মন্দ আত্মা এবং ডাইনি ও জাদুকর।

সিজন 5-এর প্রতিটি গল্পে অভিশাপ এবং প্রতিশোধের উপর ভিত্তি করে একটি ফ্ল্যাশব্যাক দৃশ্য দেখানো হয়েছে। আহাতকে টিভিতে সবচেয়ে সফল হরর শো বলে মনে করা হয়। এই শোটির প্রতিটি পর্বই আকর্ষণীয় ছিল, তাই আপনি যদি এই সপ্তাহান্তে নতুন কিছু খুঁজছেন, তাহলে এই হরর শোটি আপনার জন্য উপযুক্ত হবে।