Tag Archives: Javed Akhtar

Salim Khan and Javed Akhtar’s Split: জাভেদ আখতার ও সেলিম খানের বিচ্ছেদের কারণ কী? মুখ খুললেন শাবানা আজমি

শোলে, জঞ্জির, দিওয়ার, ডন - একের পর এক ব্লকব্লাস্টার উপহার দিয়েছেন জাভেদ-সালিম জুটি৷ তারপর ১৯৮২ সালে, হঠাৎ করেই এই দুই জুটি ভেঙে গেল৷ এই নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই৷ তাঁদের বিচ্ছেদ নিয়ে বিস্তারিত জানালেন শাবানা হাজমি৷ সেলিম খানের ছেলে, আরবাজ খানের টক শো, 'The Invincibles'-এ শাবানা হাজমি জানালেন, ‘‘কেন যে, শালিম আর জাভেদের বিচ্ছেদ হয়েছিল? আজও জানি না৷’’
শোলে, জঞ্জির, দিওয়ার, ডন – একের পর এক ব্লকব্লাস্টার উপহার দিয়েছেন জাভেদ-সেলিম জুটি৷ তারপর ১৯৮২ সালে, হঠাৎ করেই এই দুই জুটি ভেঙে গেল৷ এই নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই৷ তাঁদের বিচ্ছেদ নিয়ে বিস্তারিত জানালেন শাবানা হাজমি৷ সেলিম খানের ছেলে, আরবাজ খানের টক শো, ‘The Invincibles’-এ শাবানা আজমি জানালেন, ‘‘কেন যে, সেলিম আর জাভেদের বিচ্ছেদ হয়েছিল? আজও জানি না৷’’
বেশ কয়েক বছর আগে জাভেদ আখতার মজো স্টোরিতে দেওয়া এক ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, ‘‘দু’জন যখন প্রথম শুরু করেছিলাম, তখন আমরা প্রায় কিছুই ছিলাম না৷ দীর্ঘসময় ধরে আমরা সমুদ্রের ধারে বসতাম৷ চিত্রনাট্য নিয়ে কথা বলতাম৷ প্রথম দিকে আমার একটা পেয়িং গেস্ট ছিল. সেখানে ও আসত৷ সেলিমেরও একটা ছোট ঘর ছিল৷ আমিও ওখানে যেতাম৷ সমস্যা হয়, যখন তুমি বিখ্যাত হতে শুরু করো, তখন কেবল দু’জন নয়, আরও অনেকে জীবনে আসতে থাকে৷ আমাদের মধ্যে অনেকরকম সুপ্ত বাসনা থাকে, তখন সেই গুলোও মাথাচাড়া দেয়৷’’
বেশ কয়েক বছর আগে জাভেদ আখতার মজো স্টোরিতে দেওয়া এক ইন্টারভিউতে বলেছিলেন, ‘‘দু’জন যখন প্রথম শুরু করেছিলাম, তখন আমরা প্রায় কিছুই ছিলাম না৷ দীর্ঘসময় ধরে আমরা সমুদ্রের ধারে বসতাম৷ চিত্রনাট্য নিয়ে কথা বলতাম৷ প্রথম দিকে আমার একটা পেয়িং গেস্ট ছিল. সেখানে ও আসত৷ সেলিমেরও একটা ছোট ঘর ছিল৷ আমিও ওখানে যেতাম৷ , যখন তুমি বিখ্যাত হতে শুরু করো, সমস্য়া শুরু সেখান থেকেই৷ কেবল দু’জন নয়, তখন আরও অনেকে জীবনে আসতে থাকে৷ আমাদের মধ্যে অনেকরকম সুপ্ত বাসনা থাকে, তখন সেই গুলোও মাথাচাড়া দেয়৷’’
অবশ্য তিনি স্পষ্ট করেন, টাকাপয়সা ও ক্রেডিট দেওয়া নিয়ে তাঁদের মধ্যে কোনও রকম সমস্যা হয়নি, ‘‘আসলে আপনি যখন নতুন মানুষের সঙ্গে আলাপ করবেন, তখন ধীরে ধীরে আপনিও মানুষটা চেঞ্জ হতে শুরু করবেন৷ আমরা কিন্তু কোনওদিন ঝামেলা করিনি৷ টাকা, ক্রেডিট দেওয়া কোনওকিছু নিয়েই কোনও রকম সমস্যা হয়নি৷ কেবল হঠাৎ করেই আমরা আলাদা হয়ে গেলাম৷’’
অবশ্য তিনি স্পষ্ট করেন, টাকাপয়সা ও ক্রেডিট দেওয়া নিয়ে তাঁদের মধ্যে কোনও রকম সমস্যা হয়নি, ‘‘আসলে আপনি যখন নতুন মানুষের সঙ্গে আলাপ করবেন, তখন দেখবেন ধীরে ধীরে আপনি মানুষটাও চেঞ্জ হতে শুরু করবেন৷ আমরা কিন্তু কোনওদিন ঝামেলা করিনি৷  টাকা, ক্রেডিট দেওয়া কোনওকিছু নিয়েই কোনও রকম সমস্যা হয়নি৷ কেবল হঠাৎ করেই আমরা আলাদা হয়ে গেলাম৷’’
‘‘আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম, আমাদের মধ্যে সম্পর্কগুলো আর নেই৷ আমরা সন্ধেবেলায় আর এক সঙ্গে বসি না৷ আমাদের দু’জনারই আলাদা আলাদা বন্ধুদের গ্রুপ তৈরি হয়েছে৷ এই আলাদা হওয়াটা, সম্পর্কের আলগা হয়ে যাওয়াটা কাজে প্রভাব ফেলছিল৷’’
‘‘আস্তে আস্তে বুঝতে পারলাম, আমাদের মধ্যে সম্পর্কগুলো আর নেই৷ আমরা সন্ধেবেলায় আর এক সঙ্গে বসি না৷ আমাদের দু’জনারই আলাদা আলাদা বন্ধুদের গ্রুপ তৈরি হয়েছে৷ এই আলাদা হওয়াটা, সম্পর্কের আলগা হয়ে যাওয়াটা কাজে প্রভাব ফেলছিল৷’’
তবে শাবানা হাজমি 'The Invincibles' টক শো তে জাভেদ আখতারের মদ্যপানের আসক্তির কথাও জানিয়েছেন৷ সেই সময়টা কঠিন সময়ের কথাও টক শোতে বলেছেন৷ জাভেদ আখতারের প্রথম স্ত্রী হানি ইরানি ও তাঁদের সন্তান ফারহান আখতার ও জয়া আখতারের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও কথা বলছিলেন৷
তবে শাবানা হাজমি ‘The Invincibles’ টক শো তে জাভেদ আখতারের মদ্যপানের আসক্তির কথাও জানিয়েছেন৷ সেই কঠিন সময়ের কথাও টক শোতে বলেছেন৷ জাভেদ আখতারের প্রথম স্ত্রী হানি ইরানি ও তাঁদের সন্তান ফারহান আখতার ও জোয়া আখতারের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়েও কথা বলছিলেন৷

Javed Akhtar: তরুণ অভিনেতাদের অবস্থা শোচনীয়! ভাষা বিতর্কে ঘি ঢেলে মন্তব্য করলেন জাভেদ আখতার

জাভেদ আখতার সব সময়ই তাঁর শানিত মন্তব্যের জন্য বিতর্কের কেন্দ্রে থাকেন। প্রকাশ্যে নিজের মতামত ব্যক্ত করতে পিছপা হন না।
জাভেদ আখতার সব সময়ই তাঁর শানিত মন্তব্যের জন্য বিতর্কের কেন্দ্রে থাকেন। প্রকাশ্যে নিজের মতামত ব্যক্ত করতে পিছপা হন না।
‘অ্যানিমাল’ ছবিটির তীব্র সমালোচনা করার পর, আরও একবার তিনি নতুন তারকাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন।
‘অ্যানিমাল’ ছবিটির তীব্র সমালোচনা করার পর, আরও একবার তিনি নতুন তারকাদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ বলে বিতর্কে জড়িয়েছেন।
সম্প্রতি সিডি দেশমুখ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার-এর 'হিন্দি ও উর্দু: সিয়ামিজ টুইনস' শীর্ষক অধিবেশনে যোগ দিয়ে নতুন প্রজন্ম নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
সম্প্রতি সিডি দেশমুখ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল সেন্টার-এর ‘হিন্দি ও উর্দু: সিয়ামিজ টুইনস’ শীর্ষক অধিবেশনে যোগ দিয়ে নতুন প্রজন্ম নিয়ে হতাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
জাভেদ বলেন, ‘আজ চলচ্চিত্র জগতে আমরা বেশিরভাগ নতুন অভিনেতাদের জন্য রোমান হরফে সংলাপ লিখি। কারণ, তাঁরা অন্য কিছু পড়তে পারেন না। অবস্থা খুবই করুণ।’
জাভেদ বলেন, ‘আজ চলচ্চিত্র জগতে আমরা বেশিরভাগ নতুন অভিনেতাদের জন্য রোমান হরফে সংলাপ লিখি। কারণ, তাঁরা অন্য কিছু পড়তে পারেন না। অবস্থা খুবই করুণ।’
জাভেদ আখতার আরও বলেন, ‘কোনও ভাষার সঙ্গে কোনও ধর্মের সম্পর্ক নেই। ২০০ বছর হয়ে গেছে, হিন্দি আর উর্দু পৃথক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। কিন্তু তারা এক সময় এক ছিল। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা বলেছিলেন, 'আমরা মরব কিন্তু উর্দু পড়ব না, আমরা পৃথক রাষ্ট্র (বাংলাদেশ) চাই।’
জাভেদ আখতার আরও বলেন, ‘কোনও ভাষার সঙ্গে কোনও ধর্মের সম্পর্ক নেই। ২০০ বছর হয়ে গেছে, হিন্দি আর উর্দু পৃথক ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে। কিন্তু তারা এক সময় এক ছিল। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিরা বলেছিলেন, ‘আমরা মরব কিন্তু উর্দু পড়ব না, আমরা পৃথক রাষ্ট্র (বাংলাদেশ) চাই।’
জাভেদ আখতার প্রশ্ন তোলেন, ‘পশ্চিম এশিয়ার আরবরা কি উর্দুতে কথা বলেন? উর্দু শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষা। এর সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। আপনি তামিলনাড়ুতে যান এবং লোকদের বলুন যে হিন্দি কেবল একটি ধর্মের ভাষা। তারপর দেখি, কী হয়?’
জাভেদ আখতার প্রশ্ন তোলেন, ‘পশ্চিম এশিয়ার আরবরা কি উর্দুতে কথা বলেন? উর্দু শুধুমাত্র ভারতীয় উপমহাদেশের ভাষা। এর সঙ্গে ধর্মের কোনও সম্পর্ক নেই। আপনি তামিলনাড়ুতে যান এবং লোকদের বলুন যে হিন্দি কেবল একটি ধর্মের ভাষা। তারপর দেখি, কী হয়?’
এজন্য হিন্দুস্তানি শব্দের অভিধানের প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘হিন্দি ব্যবহার না করে আপনি উর্দুতে কথা বলতে পারবেন না।’ তিনি দাবি করেন, একজন চিত্রনাট্যকার হিসাবে তিনি জানেন কখন হিন্দি বা উর্দু শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
এজন্য হিন্দুস্তানি শব্দের অভিধানের প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘হিন্দি ব্যবহার না করে আপনি উর্দুতে কথা বলতে পারবেন না।’ তিনি দাবি করেন, একজন চিত্রনাট্যকার হিসাবে তিনি জানেন কখন হিন্দি বা উর্দু শব্দ ব্যবহার করতে হবে।
তিনি আরও বলেন, ‘আমি উর্দু এবং হিন্দি লোকদের জন্য লিখছি না, আমি ভারতীয়দের জন্য লিখছি। যেদিন ভারতীয়দের আগ্রহ গড়ে উঠবে, ভাষা খুব সহজেই বোঝা যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি উর্দু এবং হিন্দি লোকদের জন্য লিখছি না, আমি ভারতীয়দের জন্য লিখছি। যেদিন ভারতীয়দের আগ্রহ গড়ে উঠবে, ভাষা খুব সহজেই বোঝা যাবে।’
পেঁয়াজের সঙ্গে তুলনা করে জাভেদ আখতার বলেন, চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের কাছে বিশুদ্ধ উর্দু বা খাঁটি হিন্দির কোনও ধারণা নেই।
পেঁয়াজের সঙ্গে তুলনা করে জাভেদ আখতার বলেন, চলচ্চিত্র জগতের সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিদের কাছে বিশুদ্ধ উর্দু বা খাঁটি হিন্দির কোনও ধারণা নেই।
তিনি বললেন, ‘আপনি একটি পেঁয়াজ নিন এবং আসল পেঁয়াজটিকে খুঁজে বের করতে ক্রমশ তার খোলা ছাড়িয়ে ছাড়িয়ে যান। কোথায় পেঁয়াজ! পেঁয়াজ লুকিয়ে থাকে খোলায়। একই ভাবে বিভিন্ন উৎস থেকে আসা শব্দগুলি ভাষায় যুক্ত হতে থাকে এবং ভাষা আরও সমৃদ্ধ হয়।’
তিনি বললেন, ‘আপনি একটি পেঁয়াজ নিন এবং আসল পেঁয়াজটিকে খুঁজে বের করতে ক্রমশ তার খোলা ছাড়িয়ে ছাড়িয়ে যান। কোথায় পেঁয়াজ! পেঁয়াজ লুকিয়ে থাকে খোলায়। একই ভাবে বিভিন্ন উৎস থেকে আসা শব্দগুলি ভাষায় যুক্ত হতে থাকে এবং ভাষা আরও সমৃদ্ধ হয়।’

Indian Of The Year 2023 Award: ইন্ডিয়ান অফ দ্য ইয়ার ২০২৩ পুরস্কার পেলেন চিত্র পরিচালক মণি রত্নম! জানুন

নয়া দিল্লি:  সিএনএন নিউজ১৮ ইন্ডিয়ান ইয়ার ২০২৩ পুরস্কার পেলেন চিত্র পরিচালক মণি রত্নম! তারকাখচিত অনুষ্ঠানে প্রবীণ চিত্রনাট্যকার ও গীতিকার জাভেদ আখতার প্রশংসিত চলচ্চিত্র নির্মাতাকে পুরস্কার প্রদান করেন! আখতার ভারতের প্রাক্তন সলিসিটর জেনারেল হরিশ সালভে, সুপ্রিম কোর্টের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি, বিচারপতি ইন্দু মালহোত্রা, প্রাক্তন ভারতীয় অ্যাথলেট এবং অ্যাথলেটিক্স ফেডারেশন অফ ইন্ডিয়ার ভাইস-প্রেসিডেন্ট অঞ্জু ববি জর্জ, আরপি-সঞ্জীব গোয়েঙ্কা গ্রুপের চেয়ারপারসন সঞ্জীব গোয়েঙ্কার সাথে জুরির অংশ ছিলেন। এবং পরিবেশ কর্মী ও আইনজীবী আফরোজ শাহ।

২০২৩ সালের বিনোদনের সেরা পুরস্কার তুলে দেওয়া হয় মণি রত্নমকে। ২০২৩ সাল বিশেষ ছিল! এ বছর মুক্তি পেয়েছে বিগ বাজেটের ছবি ‘পন্নিয়িন সেলভান ২’! এবং এটি একটি সুপারহিট ছবি! এই ছবিতে অভিনয় করেছেন বিক্রম, ঐশ্বর্য রাই বচ্চন, জয়ম রাভি, তৃষা, প্রভু, ঐশ্বর্য লক্মী সহ বহু অভিনেতারা! এছাড়াও এবছরেই মণি রত্নম তাঁর দ্বিতীয় কাজ কমল হাসানের সঙ্গে শুরু করেছেন, যার নাম ‘ঠগ লাইফ’!

আরও পড়ুন: স্বামীকে বশে রাখতে চান? প্রেম টেকাতে চান? গাঁদা ফুল দিয়ে সন্ধে বেলায় করুন এই কাজ

এবছর এই পুরস্কারের জন্য নমিনেশন পেয়েছিলেন, দীপিকা পাড়ুকোন, মনোজ বাজপেয়ী, এবং সানি দেওল! গত বছর এই পুরস্কার জিতেছিলেন আল্লু অর্জুন! এই নিয়ে ১৩তম বার অনুষ্ঠিত হচ্ছে! ভারতের শিক্ষা থেকে সংস্কৃতি সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে যারা প্রভাব রেখেছেন নিজেদের কাজ দিয়ে তাদের সকলকেই এই অনুষ্ঠানে বিশেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়! ২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে, CNN-News18 ইন্ডিয়ান অফ দ্য ইয়ার দৃঢ়ভাবে নিজেকে নিউজ টেলিভিশনের বিশ্বের সবচেয়ে বড় পুরষ্কার হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করেছে, যা এর অপ্রতিরোধ্য বিশ্বাসযোগ্যতার জন্য পরিচিত!

আরও পড়ুন:  এই জিনিস দিয়ে দাঁত মাজলেই বদলে যাবে যৌন জীবন! জানুন চিকিৎসকের মত! পুরুষরা সাবধান

বছরের পর বছর ধরে, ইন্ডিয়ান অফ দ্য ইয়ার পুরস্কার প্রাপকদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি, অলিম্পিক স্বর্ণপদক বিজয়ী নীরজ চোপড়া, ক্রিকেট তারকা বিরাট কোহলি, ভারতীয় মহিলা ক্রিকেট দল, এনজিও স্টপ অ্যাসিড অ্যাটাকস, দাবা গ্র্যান্ডমাস্টার বিশ্বনাথন আনন্দ, সঙ্গীত কিংবদন্তির মতো ব্যক্তিত্ব যুক্ত রয়েছেন। এ আর রহমান, প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং, ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (ইসরো), নোবেল বিজয়ী কৈলাশ সত্যার্থী, তারকা বক্সার এমসি মেরি কম, অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোন এবং দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল সহ আরও অনেকে!

Javed Akhtar: ‘অযোধ্যায় শ্রীরাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে বিতর্ক পাকানোর তো কোনও কারণ নেই’; সাফ জানালেন জাভেদ আখতার

ভারতীয় সিনেজগতের এক বড়সড় নাম জাভেদ আখতার। কোনও না কোনও কারণে বরাবরই তিনি সংবাদ শিরোনামে এসেছেন। কখনও কখনও নিজের বিবৃতির জন্যও চর্চার কেন্দ্রেও থাকেন তিনি। বর্তমানে অযোধ্যার রাম মন্দির নিয়ে প্রচারের আলোয় এসে গিয়েছেন জাভেদ আখতার। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে শ্রীরাম মন্দিরের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসব এবং সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন বর্ষীয়ান এই বলিউড তারকা।
ভারতীয় সিনেজগতের এক বড়সড় নাম জাভেদ আখতার। কোনও না কোনও কারণে বরাবরই তিনি সংবাদ শিরোনামে এসেছেন। কখনও কখনও নিজের বিবৃতির জন্যও চর্চার কেন্দ্রেও থাকেন তিনি। বর্তমানে অযোধ্যার রাম মন্দির নিয়ে প্রচারের আলোয় এসে গিয়েছেন জাভেদ আখতার। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে শ্রীরাম মন্দিরের প্রাণপ্রতিষ্ঠা উৎসব এবং সুপ্রিম কোর্টের রায় নিয়ে নিজের বক্তব্য পেশ করেছেন বর্ষীয়ান এই বলিউড তারকা।
মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদে আয়োজিত অজন্তা-ইলোরা উৎসবে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই শ্রীরাম মন্দির নিয়ে নিজের বক্তব্য রেখেছিলেন।জাভেদ আখতার বলেন যে, “অযোধ্যার শ্রীরাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে কারও আপত্তি থাকার তো কথা নয়।” তিনি আরও বলেন, “আর সুপ্রিম কোর্ট নিজেই যখন এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে যে, অযোধ্যায় শ্রীরাম মন্দির তৈরি হবে, তখন তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি করার কোনও কারণ নেই।”
মহারাষ্ট্রের ঔরঙ্গাবাদে আয়োজিত অজন্তা-ইলোরা উৎসবে উপস্থিত হয়েছিলেন তিনি। সেখানেই শ্রীরাম মন্দির নিয়ে নিজের বক্তব্য রেখেছিলেন। জাভেদ আখতার বলেন যে, “অযোধ্যার শ্রীরাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে কারও আপত্তি থাকার তো কথা নয়।” তিনি আরও বলেন, “আর সুপ্রিম কোর্ট নিজেই যখন এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিয়েছে যে, অযোধ্যায় শ্রীরাম মন্দির তৈরি হবে, তখন তা নিয়ে বিতর্ক তৈরি করার কোনও কারণ নেই।”
এমনকী, বলিউডের স্বনামধন্য লিরিসিস্ট এ-ও বলেন যে, “এটা বিশ্বের সবথেকে বড় উৎসব। আর তা উদযাপনে তো কোনও সমস্যা নেই।” সংবাদমাধ্যমের কাছে একটি সাক্ষাৎকারে এই কথা জানিয়েছেন তিনি। এর আগে অবশ্য এমএনএস প্রেসিডেন্ট রাজ ঠাকরে দ্বারা আয়োজিত দীপোৎসব অনুষ্ঠান নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাভেদ আখতার বলেন, “ভগবান রাম এবং দেবী সীতা শুধুমাত্র হিন্দু দেব-দেবী নন। তাঁরা আসলে ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। যদিও আমি একজন নাস্তিক, আমি এখনও রাম এবং সীতাকে দেশের সম্পদ বলেই মনে করি। আর সেই কারণেই আমি এখানে এসেছি। রামায়ণও আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। আর এটা সকলের আগ্রহের বিষয়বস্তু।”
এমনকী, বলিউডের স্বনামধন্য লিরিসিস্ট এ-ও বলেন যে, “এটা বিশ্বের সবথেকে বড় উৎসব। আর তা উদযাপনে তো কোনও সমস্যা নেই।” সংবাদমাধ্যমের কাছে একটি সাক্ষাৎকারে এই কথা জানিয়েছেন তিনি। এর আগে অবশ্য এমএনএস প্রেসিডেন্ট রাজ ঠাকরে দ্বারা আয়োজিত দীপোৎসব অনুষ্ঠান নিয়ে বক্তব্য রাখতে গিয়ে জাভেদ আখতার বলেন, “ভগবান রাম এবং দেবী সীতা শুধুমাত্র হিন্দু দেব-দেবী নন। তাঁরা আসলে ভারতবর্ষের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। যদিও আমি একজন নাস্তিক, আমি এখনও রাম এবং সীতাকে দেশের সম্পদ বলেই মনে করি। আর সেই কারণেই আমি এখানে এসেছি। রামায়ণও আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। আর এটা সকলের আগ্রহের বিষয়বস্তু।”
এর পাশাপাশি তিনি এ-ও বলেন যে, “রাম এবং সীতার ভূমিতে জন্মগ্রহণ করার পরে নিজেকে ধন্য বলে মনে করি আমি। আসলে আমরা যখন মর্যাদা পুরুষোত্তমের বিষয়ে কথা বলি, তখন শুধুমাত্র রাম এবং সীতার কথাই মাথায় আসে।” নিজের বক্তব্য রাখার সময় জাভেদ আখতার জয় সিয়া রাম ধ্বনি দেওয়ার আর্জিও জানান। লখনউয়ে কাটানো নিজের শৈশবের দিনগুলির স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, “সেই সময়ে এমন মানুষদের দেখতাম, যাঁরা ধনী, তাঁরা সাধারণত শুভ সকাল বলতেন। কিন্তু রাস্তা দিয়ে যাতায়াতকারী সাধারণ মানুষ ‘জয় সিয়া রাম’ বলতেন। সেই কারণেই সীতা এবং রামকে আলাদা আলাদা ভাবাও পাপ। ‘সিয়া রাম’ শব্দটি ভালবাসা এবং ঐক্যের প্রতীক।
এর পাশাপাশি তিনি এ-ও বলেন যে, “রাম এবং সীতার ভূমিতে জন্মগ্রহণ করার পরে নিজেকে ধন্য বলে মনে করি আমি। আসলে আমরা যখন মর্যাদা পুরুষোত্তমের বিষয়ে কথা বলি, তখন শুধুমাত্র রাম এবং সীতার কথাই মাথায় আসে।” নিজের বক্তব্য রাখার সময় জাভেদ আখতার জয় সিয়া রাম ধ্বনি দেওয়ার আর্জিও জানান। লখনউয়ে কাটানো নিজের শৈশবের দিনগুলির স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, “সেই সময়ে এমন মানুষদের দেখতাম, যাঁরা ধনী, তাঁরা সাধারণত শুভ সকাল বলতেন। কিন্তু রাস্তা দিয়ে যাতায়াতকারী সাধারণ মানুষ ‘জয় সিয়া রাম’ বলতেন। সেই কারণেই সীতা এবং রামকে আলাদা আলাদা ভাবাও পাপ। ‘সিয়া রাম’ শব্দটি ভালবাসা এবং ঐক্যের প্রতীক।
সীতা আর রাম একজনই তৈরি করেছেন। ফলে যাঁরা তাঁদের আলাদা করবেন, তাঁরা আসলে রাবণ বলে গণ্য হবেন। তাই আপনারা আমার সঙ্গে তিন বার ‘জয় সিয়া রাম’ জপ করুন। আর আজ থেকে ‘জয় সিয়া রাম’ বলুন।”
সীতা আর রাম একজনই তৈরি করেছেন। ফলে যাঁরা তাঁদের আলাদা করবেন, তাঁরা আসলে রাবণ বলে গণ্য হবেন। তাই আপনারা আমার সঙ্গে তিন বার ‘জয় সিয়া রাম’ জপ করুন। আর আজ থেকে ‘জয় সিয়া রাম’ বলুন।”

Javed Akhtar: লাহোরে বসেই মুম্বই হামলার প্রতিবাদ, জাভেদ আখতারের কথায় হাততালি দিলেন পাকিস্তানিরাই

মুম্বই: লাহোরে গিয়ে সম্প্রতি ২৬/১১ হামলার ঘটনা নিয়ে সরব হয়েছিলেন গীতিকার এবং লেখক জাভেদ আখতার৷ তাঁর সেই বক্তব্য সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালও হয়৷ নিজের ওই বক্তব্য নিয়ে প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে জাভেদ আখতার দাবি করলেন, পাকিস্তানে বসে মুম্বই হামলায় পাক মদতের নিন্দা করলেও তাঁর বক্তব্যকে স্বাগত জানিয়েছেন সেদেশের মানুষ৷ এমন কি, প্রেক্ষাগৃহে উপস্থিত দর্শকরাও হাততালি দিয়ে তাঁর বক্তব্যে সমর্থন জানান৷

সম্প্রতি বিখ্যাত উর্দু কবি আহমেদ ফৈয়জের স্মৃতিতে একটি সাহিত্য সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানের লাহোরে যান জাভেদ আখতার৷ সেখানেই অনুষ্ঠান চলাকালীন তাঁকে উদ্দেশ্য করে এক দর্শক বলেন, তিনি যেন ভারতে শান্তির বার্তা নিয়ে ফিরে এসে সবাইকে বোঝান যে পাকিস্তান বন্ধুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক একটি দেশ৷ ওই দর্শক বলেন, ‘আপনি পাকিস্তানে এতবার এসেছেন৷ ভারতে ফিরে গিয়ে আপনারা কি এটা বলেন যে পাকিস্তানেও ভাল মানুষ থাকে৷ তাঁরা শুধু বোমা মারে না, মালা পরিয়ে আমাদের স্বাগতও জানায়৷’

আরও পড়ুন: ‘২৬/১১-র হামলাকারীরা তো এ দেশেই ঘুরে বেড়াচ্ছে’, পাকিস্তানে বসেই জোর গলায় বললেন জাভেদ আখতার

জবাবে জাভেদ আখতার বলেছিলেন, ‘আমাদের পরস্পরকে দোষ দিয়ে লাভ নেই৷ তাতে সমস্যার সমাধান হবে না৷ পরিবেশ ঠান্ডা হওয়া উচিত৷ আমরা তো বম্বের (মুম্বই) বাসিন্দা৷ আমরা দেখেছি ওখানে কীভাবে হামলা চালানো হয়েছিল৷ হামলাকারীরা তো নরওয়ে, ইজিপ্ট থেকে আসেনি৷ তারা এখনও আপনাদের দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে৷ ফলে এটা নিয়ে যদি ভারতীয়দের মনে ক্ষোভ থাকে, তাহলে আপনাদের খারাপ লাগা উচিত নয়৷ ‘

আরও পড়ুন: পাক সেনাবাহিনীর সর্বনাশ, খাবার নেই, টাকা নেই, পরিণতি কী হবে, ভাবলেও চমকে যাবেন

জাভেদ আখতারের এই মন্তব্যই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়৷ এই বক্তব্য সম্পর্কে এনডিটিভি-কে দেওয়া প্রতিক্রিয়ায় জাভেদ বলেন, ‘আমার কথা শুনে উপস্থিত সবাই হাততালি দেন৷ প্রত্যেকে আমার সঙ্গে সহমত পোষণ করেন৷ পাকিস্তানে এমন অনেকেই আছেন যাঁরা ভারতীয়দের প্রশংসা করেন এবং সুসম্পর্ক তৈরি করতে আগ্রহী৷ আমরা এক দেশের সম্পর্কে একটাই ধারণা পোষণ করে রাখি৷ কিন্তু সবসময় সেটা ঠিক নয়৷ যে লক্ষ লক্ষ মানুষ আমাদের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে চান, তাঁদের সঙ্গে আমরা কীভাবে সম্পর্ক তৈরি করতে পারছি, সেটাই ভেবে দেখতে হবে৷’

তবে এ বিষয়ে কী করণীয়, তা যাঁরা দেশ চালাচ্ছেন তাঁরাই ভাল বলতে পারবেন বলে জানিয়েছেন প্রবীণ এই লেখক৷ তিনি বলেন, ‘আমার জ্ঞান খুবই সীমিত৷ পাকিস্তানিদের সম্পর্কে আমাদের ভারতীয়দের কাছে খুব কম তথ্য থাকে৷ ওদের ক্ষেত্রেও ঠিক একই কথা প্রযোজ্য৷’

Javed Akhtar in Pakistan: ‘২৬/১১-র হামলাকারীরা তো এ দেশেই ঘুরে বেড়াচ্ছে’, পাকিস্তানে বসেই জোর গলায় বললেন জাভেদ আখতার

লাহোর: ২৬/১১ মুম্বই হামলার চক্রীরা এখনও পাকিস্তানে ঘুরে বেড়াচ্ছে৷ তাই এ নিয়ে ভারতীয় ক্ষোভ প্রকাশ করলে পাকিস্তানিদের খারাপ লাগা উচিত নয়৷ লাহোরের মাটিতে দাঁড়িয়েই একটি অনুষ্ঠানে পাকিস্তানিদের এ কথা মনে করিয়ে দিলেন গীতিকার এবং লেখক জাভেদ আখতার৷

বিখ্যাত উর্দু কবি ফৈয়জ আহমেদ ফৈয়জের স্মরণে তিন দিনের একটি সাহিত্য সম্মেলনে যোগ দিতে পাকিস্তানের লাহোরে গিয়েছিলেন জাভেদ আখতার৷ সেখানেই ফৈয়জ ফেস্টিভ্যাল ২০২৩ শীর্ষক একটি অনুষ্ঠান চলাকালীন একজন পাকিস্তানি নাগরিক জাভেদ আখতারের উদ্দেশ্যে দর্শকাসন থেকে বলেন, তিনি যেন ভারতে শান্তির বার্তা নিয়ে ফিরে এসে সবাইকে বোঝান যে পাকিস্তান বন্ধুত্বপূর্ণ এবং ইতিবাচক একটি দেশ৷

আরও পড়ুন: দেউলিয়া হয়ে গেছে পাকিস্তান! প্রকাশ্যেই তা স্বীকার করে নিলেন খোদ মন্ত্রী, এবার কী হবে?

জবাবে রাখঢাক না করেই জাভেদ আখতার বলেন, ‘আমাদের পরস্পরকে দোষ দিয়ে লাভ নেই৷ তাতে সমস্যার সমাধান হবে না৷ পরিবেশ ঠান্ডা হওয়া উচিত৷ আমরা তো বম্বের (মুম্বই) বাসিন্দা৷ আমরা দেখেছি ওখানে কীভাবে হামলা চালানো হয়েছিল৷ হামলাকারীরা তো নরওয়ে, মিশর থেকে আসেনি৷ তারা এখনও আপনাদের দেশে ঘুরে বেড়াচ্ছে৷ ফলে এটা নিয়ে যদি ভারতীয়দের মনে ক্ষোভ থাকে, তাহলে আপনাদের খারাপ লাগা উচিত নয়৷’

আরও পড়ুন: ১ লিটার দুধের প্যাকেট ২১০ পাক রুপি, ১ কেজি চিকেন ছুঁয়েছে ৭৮০ পাক রুপি, খাবারের আকাশছোঁয়া দামে নাভিশ্বাস পাকিস্তানবাসীর

জাভেদ আখতার আরও বলেন, ‘নুসরত ফতেহ আলি খান, মেহেদি হাসানরা বরাবর ভারতে অন্যরকমের সম্মান পেয়েছেন৷ তাঁরা ভারতে এসে অনুষ্ঠানও করেছেন৷ কিন্তু পাকিস্তান কোনও দিন লতা মঙ্গেশকরকে অনুষ্ঠান করার জন্য ডাকেনি৷’

জাভেদ আখতার বলেন, ‘মেহেদি হাসানকে ভারতে শ্রদ্ধার চোখে দেখা হত৷ তিনি যখন ভারতে গিয়েছিলেন, শাবানা (আজমি) অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছিলেন, আমি অনুষ্ঠানের জন্য লেখালেখি করেছিলাম৷ ওই অনুষ্ঠানে লতা মঙ্গেশকর, আশা ভোঁসলে উপস্থিত ছিলেন৷ যখন ফৈয়জ সাহেব ভারতে যান, মনে হয়েছিল কোনও রাষ্ট্রনেতা এসেছেন৷ সর্বত্র তা দেখানো হয়েছিল৷ কিন্তু পি টিভি-তে আপনারা কখনও সাহির লুধিয়ানভি, কাইফি আজমি অথবা আলি সর্দার জাফরির সাক্ষাৎকার দেখেছেন? ভারতে কিন্তু তা দেখানো হয়েছে৷ ভুল বোঝাবুঝি দু’ দিকেই আছে৷ হয়তো আপনাদের দিক থেকে একটু বেশি আছে৷

২০০৮ সালের ২৬ নভেম্বর মুম্বইয়ে হামলা চালিয়েছিল দশ জন পাকিস্তানি জঙ্গিদের একটি দল৷ সেই হামলায় মোট ১৬৬ জনের মৃত্যু হয়৷ ৩০০ জন আহত হন৷ ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনীর হাতে ৯ জন জঙ্গির মৃ্ত্যু হয়৷ জীবিত অবস্থায় ধরা পড়ে আজমল কাসাভ৷ ২০১২ সালের ২১ নভেম্বর তাঁর ফাঁসির সাজা হয়৷

পাকিস্তান সফরে গিয়ে অবশ্য সেদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা গায়ক আলি জাফরের আমন্ত্রণে একটি ব্যক্তিগত অনুষ্ঠানেও যান জাভেদ আখতার৷ সেই অনুষ্ঠানের একটি ভিডিও ইন্টারনেটে ছড়িয়ে পড়েছে৷ সেখানে দেখা যাচ্ছে, জাভেদ আখতারের উপস্থিতিতেই তাঁর লেখা এবং কিশোর কুমারের গাওয়া ১৯৮৪ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ভারতীয় ছবি মশাল-এর জনপ্রিয় গান জিন্দগি আ রহা হু ম্যাঁয় গানটি গাইছেন আলি জাফর৷