Tag Archives: Kharagpur IIT

Job: মোটা অঙ্কের বেতন! চাকরির সুযোগ খড়গপুরে, কারা-কীভাবে আবেদন করবেন? জানুন

*চাকরি খুঁজছেন? আপনার কি ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ইনফরমেশন টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল কিংবা কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে? তবে আপনার জন্য রয়েছে মোটা অংকের বেতনের চাকরির সুযোগ। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। ফাইল ছবি। 
*চাকরি খুঁজছেন? আপনার কি ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ইনফরমেশন টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল কিংবা কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি রয়েছে? তবে আপনার জন্য রয়েছে মোটা অংকের বেতনের চাকরির সুযোগ। প্রতিবেদনঃ রঞ্জন চন্দ। ফাইল ছবি।
*প্রযুক্তিবিদ্যার এই শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে গবেষনামুলক কাজের অফার। সম্পূর্ণ চুক্তিভিত্তিক কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানে জুনিয়র রিসার্চ ফেলো প্রয়োজন। এই মর্মে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) খড়্গপুরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে আবেদন জানাতে হবে এই পোস্টে কাজের জন্য। ফাইল ছবি। 
*প্রযুক্তিবিদ্যার এই শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানে রয়েছে গবেষনামুলক কাজের অফার। সম্পূর্ণ চুক্তিভিত্তিক কেন্দ্রীয় সরকারি প্রতিষ্ঠানে জুনিয়র রিসার্চ ফেলো প্রয়োজন। এই মর্মে ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ টেকনোলজি (আইআইটি) খড়্গপুরের তরফে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। অনলাইন মাধ্যমে আবেদন জানাতে হবে এই পোস্টে কাজের জন্য। ফাইল ছবি।
*বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই বিশেষ গবেষণাধর্মী কাজের জন্য আবেদনকারীর ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ইনফরমেশন টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল কিংবা কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে যে কোনও একটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। ফাইল ছবি। 
*বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এই বিশেষ গবেষণাধর্মী কাজের জন্য আবেদনকারীর ইলেক্ট্রনিক্স অ্যান্ড কমিউনিকেশন, ইনফরমেশন টেকনোলজি, ইলেক্ট্রিক্যাল কিংবা কম্পিউটার সায়েন্স ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মধ্যে যে কোনও একটি বিষয়ে স্নাতকোত্তর যোগ্যতা থাকা প্রয়োজন। ফাইল ছবি।
*আবেদনকারীর মেশিন লার্নিং, ডিপ লার্নিং, প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের অর্থপুষ্ট প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা যাচাই করে এক জন ব্যক্তিকে বেছে নেওয়া হবে। ফাইল ছবি। 
*আবেদনকারীর মেশিন লার্নিং, ডিপ লার্নিং, প্রোগ্রামিং নিয়ে কাজের অভিজ্ঞতা থাকা প্রয়োজন। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, প্রতিষ্ঠানের অর্থপুষ্ট প্রকল্পে সংশ্লিষ্ট কাজের জন্য শিক্ষাগত যোগ্যতা এবং দক্ষতা যাচাই করে এক জন ব্যক্তিকে বেছে নেওয়া হবে। ফাইল ছবি।
*জানা গিয়েছে, আবেদনকারীর বয়স ২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে। চুক্তিভিত্তিক এই কাজ করতে হবে।মোট ২৪ মাসের চুক্তির ভিত্তিতে ওই কাজে নিযুক্ত করা হবে। কাজের ভিত্তিতে পদের মেয়াদ বাড়তে পারে। কাজ চলাকালীন নিযুক্ত ব্যক্তি ৩৭,০০০ টাকা পারিশ্রমিক হিসাবে পাবেন। ফাইল ছবি।
*জানা গিয়েছে, আবেদনকারীর বয়স ২৮ বছরের মধ্যে হতে হবে। চুক্তিভিত্তিক এই কাজ করতে হবে।মোট ২৪ মাসের চুক্তির ভিত্তিতে ওই কাজে নিযুক্ত করা হবে। কাজের ভিত্তিতে পদের মেয়াদ বাড়তে পারে। কাজ চলাকালীন নিযুক্ত ব্যক্তি ৩৭,০০০ টাকা পারিশ্রমিক হিসাবে পাবেন। ফাইল ছবি।
*আগ্রহী ব্যক্তিদের ২২ এপ্রিলের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।প্রয়োজনীয় নথি, শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র-সহ অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে প্রতিষ্ঠানের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পারেন। ফাইল ছবি।
*আগ্রহী ব্যক্তিদের ২২ এপ্রিলের মধ্যে অনলাইনে আবেদন করতে হবে।প্রয়োজনীয় নথি, শিক্ষাগত যোগ্যতার প্রমাণপত্র-সহ অনলাইনে আবেদন করতে হবে। এই বিষয়ে বিস্তারিত জানতে প্রতিষ্ঠানের তরফে প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিটি দেখতে পারেন। ফাইল ছবি।

IIT Kharagpur: বড় পদক্ষেপ আইআইটির! পড়ুয়ারা মদ খেলেই মোটা টাকা জরিমান, হতে পারে বহিস্কারও

পশ্চিম মেদিনীপুর: অ্যালকোহলকে ‘না’ জানাতে হবে পড়ুয়াদের। আইআইটি খড়গপুর ক্যাম্পাসে ছাত্রছাত্রীদের কার্যত হুঁশিয়ারি দিল কর্তৃপক্ষ। অ্যালকোহল থেকে পড়ুয়াদের দূরে রাখতে কড়া ‘নির্দেশিকা’ IIT খড়্গপুর কর্তৃপক্ষের। মদ্যপান করলে ৫০ হাজার টাকা অবধি জরিমানার নিদান, করা হতে পারে বহিষ্কারও। দেশের প্রযুক্তির প্রাচীন শ্রেষ্ঠ প্রতিষ্ঠানের এমন নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন সকলে। ছাত্র-ছাত্রীদের শুধরাতে ‘বৈপ্লবিক প্রচেষ্টা’ বলে মত বিশিষ্ট জনদের।

আরও পড়ুনঃ বড় ঘোষণা! উচ্চ মাধ্যমিকের ক্লাস শুরু মে মাস থেকে, বিজ্ঞপ্তি জারি শিক্ষা সংসদের

ক্যাম্পাসের মধ্যে যেকোনও জায়গায় অ্যালকোহল পান (মদ্যপান) করে ধরা পড়লে গুনতে হতে পারে গাঁটের কড়ি। আইআইটি কর্তৃপক্ষের তরফে দেওয়া নির্দেশিকা জানানো হয়েছে, প্রথমবার ধরা পড়লে ৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine)-র সঙ্গে ‘সতর্ক’ করে ছেড়ে দেওয়া হবে। তবে, দ্বিতীয়বার ধরা পড়লে সেক্ষেত্রে ১০ হাজার টাকা জরিমানা করার সঙ্গে কর্তৃপক্ষের তরফে অভিযুক্ত পড়ুয়ার বাবা-মা তথা অভিভাবককে জানানো হবে। শুধু এখানেই থেমে নেই আইআইটি কর্তৃপক্ষ। নির্দেশিকায় এও জানানো হয়েছে, একই অপরাধ (ক্যাম্পাসের মধ্যে মদ্যপান) করলে ওই পড়ুয়াকে আইআইটি’র ‘ডিসিপ্লিনারি কমিটি’ (DC)-র সিদ্ধান্ত মেনে নিতে হবে। সেক্ষেত্রে আর্থিক জরিমানার পাশাপাশি অ্যাকাডেমিক পানিশমেন্ট তথা পড়াশোনার উপরও নেমে আসতে পারে শাস্তির খড়গ!

সম্প্রতি আইআইটি খড়্গপুর (IIT Kharagpur) কর্তৃপক্ষের তরফে পড়ুয়াদের কাছে এমনই একটি নির্দেশিকা পাঠানো হয়েছে। ক্যাম্পাসের মধ্যে পড়ুয়াদের ‘মদ্যপান’ কোনওভাবেই যে বরদাস্ত করা হবে না, তা স্পষ্ট করা হয়েছে এই নির্দেশিকায়। কিন্তু, ক্যাম্পাসের বাইরে মদ্যপান করলে? এক্ষেত্রে, এই নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে- যদি কোনও পড়ুয়া বাইরে মদ্যপান করে ধরা পড়েন অথবা মদ্যপান করে বাইরে কোনও ঝামেলায় জড়ান; সেক্ষেত্রে প্রথমবার তাঁকে ২৫ হাজার টাকা জরিমানা (Fine) করা হবে এবং ওই পড়ুয়ার বাবা-মা (অভিভাবক)-কে ডেকে পাঠানো হবে। তাঁদের ‘মুচলেকা’ দিয়ে ঘোষণা করতে হবে, ভবিষ্যতে ওই পড়ুয়া কখনওই এই কাজ করবেন না! তবে, দ্বিতীয়বারও যদি ওই পড়ুয়া একই ঘটনা ঘটান, তাহলে ৫০ হাজার টাকা জরিমানার সঙ্গে DC-র যে কোনও শাস্তি মাথা নিতে হবে! প্রয়োজনে ওই পড়ুয়াকে বহিষ্কারও করা হতে পারে!

ভারতের প্রাচীনতম প্রযুক্তি বিদ্যার শ্রেষ্ঠ ঠিকানা আইআইটি খড়্গপুরে বেশ কয়েক হাজার পড়ুয়ারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত। স্বাভাবিকভাবে পড়ুয়াদের সতর্ক করতে এই বিশেষ ভাবনা কর্তৃপক্ষের। কর্তৃপক্ষের এমন সিদ্ধান্ত ও নির্দেশিকাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন বিশিষ্টজনেরা।

রঞ্জন চন্দ

Bengali News: পাশ্চাত্য নয়, এই দেশেই শিক্ষা ব্যবস্থার হাতে খড়ি হয়েছিল! এই জায়গায় এলেই পাবেন প্রমাণ

পশ্চিম মেদিনীপুর: পাশ্চাত্য প্রভাবের বহুকাল আগেই ভারতবর্ষে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞানের সূচনা হয়েছিল। পাশ্চাত্য প্রভাবের পর বিজ্ঞান গবেষণায় উন্নতি সাধন হলেও আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার ব্যুৎপত্তি ভারতবর্ষেই। আইআইটি খড়্গপুরের ইন্ডিয়ান নলেজ সিস্টেম বা IKS-এর বিশেষ মিউজিয়ামে এলেই এই দেশের জ্ঞান-বিজ্ঞানের ধারা ও প্রাচীন শিক্ষা ব্যবস্থা কেমন ছিল তা জানতে পারবেন।

আরও পড়ুন: পিপিপি মডেলে খুলতে চলেছে আরণ্যক, খুশি সাধারণ মানুষ

প্রাচীন ভারতেই বহুকাল আগে শুরু হয় শিক্ষাব্যবস্থা। এক বিশেষ প্রণালীর মধ্য দিয়ে ক্রমবর্ধমান বিকাশের পথ ধরে আজ পরিচিতি লাভ করেছে বর্তমান শিক্ষা, স্বাস্থ্য, মহাকাশ বিজ্ঞান সহ আধুনিক শিক্ষার নানান দিক। ভারতবর্ষে পাশ্চাত্য শিক্ষার প্রভাব অবশ্যই বাড়ছে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিজ্ঞান গবেষণার আজ বহুল প্রসার ঘটেছে। তবে ভারতবর্ষেই প্রথম শুরু হয়েছিল শিক্ষাব্যবস্থার হাতেখড়ি।

ভারতীয় জ্ঞান প্রণালীতে বলা হয়েছে, চিকিৎসা বিজ্ঞানের মূল উৎপত্তি আয়ুর্বেদ থেকে। একইভাবে মহাকাশ বিজ্ঞান কিংবা ভারতীয় সংস্কৃতির ক্রমবর্ধমান বিকাশে বেদের ভূমিকাও অপরিসীম। যা প্রাচীন ভারতীয় সংস্কৃতির এক অন্যতম আধার।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

ভারতীয় জ্ঞান প্রণালী মূলত আধ্যাত্মিকতা কেন্দ্রিক এবং সংস্কৃতি কেন্দ্রিক। যা স্পষ্ট ব্যখা ও চিত্র সহ অতি সহজে তুলে ধরা হয়েছে। আইআইটি’র পুরোনো ভবন তথা শহিদ ভবনেই রয়েছে ভারততীর্থ গ্যালারি। এই গ্যালারি থেকে আপনি জানতে পারবেন ভারতীয় শিক্ষা-সংস্কৃতির মূল ধারায় থাকা কিছু প্রামাণ্য তথ্য। মাটির গভীরে লুক্কায়িত ইতিহাসের সেই উপাদানকে সামনে এনে আবিস্কৃত হয়েছে এই দেশে জ্ঞানপ্রকাশের ধারা। সেই ধারাকে স্বীকার করে নিয়ে আধুনিক ভারতবর্ষের শিক্ষা গ্রহণ ও শিক্ষাদানকে পরিপুষ্ট করেছে ইন্ডিয়ান নলেজ সিস্টেম বা আইকেএস। তাকেই স্থান করে দেওয়া হয়েছে আইআইটি’র এই মিউজিয়ামে।

রঞ্জন চন্দ

Paschim Medinipur News: ঝটিকা সফরে আইআইটি খড়্গপুরে আনন্দ বোস 

পশ্চিম মেদিনীপুর: ঝটিকা সফরে খড়গপুর আইআইটিতে পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস। ঘুরে দেখলেন আইআইটি খড়্গপুরে অবস্থিত শ্যামাপ্রসাদ মুখার্জী সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল। পাশাপাশি প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠ ঠিকানা আইআইটি খড়্গপুরে ব্যবহৃত অবলুপ্ত সুপার কম্পিউটার পরমশক্তি কম্পিউটারও প্রত্যক্ষ করেন তিনি।

রাজ্যপাল খড়গপুর আইআইটি ঘুরে দেখলেন সোমবার। তিনি নেহেরু মিউজিয়াম, সুপার স্পেশালিটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন। এছাড়াও কম্পিউটারের বিবর্তনের ইতিহাস, বিজ্ঞান প্রযুক্তির ক্রমবর্ধমান উন্নতি চাক্ষুষ করেন আইআইটিতে। আদিকাল থেকে ভারতবর্ষের শিক্ষার তৃণমূল স্তরের নানার ইতিহাস ও অগ্রগতিকে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে ভারতীর্থ মিউজিয়ামে। সেটিও মনযোগ দিয়ে ঘুরে দেখলেন তিনি।

আরও পড়ুন: হালকা শীতের আমেজে ঘুরে আসুন অ্যানিকেট ড্যাম, সপ্তাহান্ত কাটানোর পারফেক্ট ডেস্টিনেশন

রাজ্যপালের এদিনের সফর নিয়ে আইআইটি খড়্গপুরের ডেপুটি ডিরেক্টর অমিত পাত্র মন্তব্য করেন, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস এর আইআইটি পরিদর্শন অত্যন্ত গর্বের একটি মুহূর্ত। ক্যাম্পাসে তাঁর উপস্থিতি অত্যন্ত উৎসাহের সঙ্গে পালিত হয়েছে এবং প্রাচীন ভারতীয় শিকড়ের সঙ্গে মিলিত আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার প্রতি তাঁর ধারণাগুলি লক্ষণীয় ছিল। তিনি আবার আসার প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন এবং শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আরও বেশি সময় কাটাবেন বলে জানিয়েছেন।”

আরও পড়ুন: যুদ্ধ বাঁধলে খড়গপুরের রাস্তায় নেমে আসবে বায়ুসেনার ফাইটার জেট!

প্রসঙ্গত পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোস শুধু একজন দক্ষ প্রশাসক নন, শিক্ষাক্ষেত্রেও তার নিবিড় সংযোগ। আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সামলানোর পাশাপাশি তিনি বইও লেখেন, লিখেছেন গল্প, উপন্যাস। প্রযুক্তির শ্রেষ্ঠ কেন্দ্র আইআইটি খড়্গপুরে তার উপস্থিতি বেশ উৎসাহিত করে অধ্যাপক থেকে ছাত্র-ছাত্রী সকলকেই।

রঞ্জন চন্দ