Tag Archives: Kids

Breastfeeding: ৬ মাস, ২ বছর নাকি ৫ বছর? শিশুকে কতদিন মাতৃদুগ্ধ পান করানো উচিত? বন্ধই বা কবে করবেন? বড় ভুল ভাঙলেন চিকিত্‍সক

শিশুর জন্মের পর শিশুকে মাতৃদুগ্ধ পান করানো অত‍্যন্ত জরুরি। নবজাত শিশুর স্বাস্থ‍্য এবং বিকাশের জন‍্য মাতৃ-দুগ্ধের কোনও বিকল্প হয় না। কিন্তু কতদিন শিশুকে দুধ খাওয়ানো উচিত? এই প্রশ্ন অনেক নতুন মায়েদের মনেই ঘুরপাক খায়। এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলেন বিশিষ্ট চিকিত্‍সক।
শিশুর জন্মের পর শিশুকে মাতৃদুগ্ধ পান করানো অত‍্যন্ত জরুরি। নবজাত শিশুর স্বাস্থ‍্য এবং বিকাশের জন‍্য মাতৃ-দুগ্ধের কোনও বিকল্প হয় না। কিন্তু কতদিন শিশুকে দুধ খাওয়ানো উচিত? এই প্রশ্ন অনেক নতুন মায়েদের মনেই ঘুরপাক খায়। এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর দিলেন বিশিষ্ট চিকিত্‍সক।
অনেক মা তার সন্তানকে জন্মের পর থেকে ৬ মাস মাতৃদুগ্ধ পান করান। কেউ কেউ আবার সন্তানের বয়স ৩-৪ বছর হওয়া পর্যন্ত সন্তানকে দুগ্ধ পান করান।
অনেক মা তার সন্তানকে জন্মের পর থেকে ৬ মাস মাতৃদুগ্ধ পান করান। কেউ কেউ আবার সন্তানের বয়স ৩-৪ বছর হওয়া পর্যন্ত সন্তানকে দুগ্ধ পান করান।
কিন্তু সন্তানের বয়স কত হওয়া পর্যন্ত স্তনদুগ্ধ পান করানো উচিত? কত বয়স পর্যন্ত শিশু মায়ের দুধ খেলে তার স্বাস্থ‍্য ভাল থাকবে।
কিন্তু সন্তানের বয়স কত হওয়া পর্যন্ত স্তনদুগ্ধ পান করানো উচিত? কত বয়স পর্যন্ত শিশু মায়ের দুধ খেলে তার স্বাস্থ‍্য ভাল থাকবে।
নিউ দিল্লির ফোর্টিস লা ফেম হাসপাতালের ল্যাক্টেশন কনসালটেন্ট ডাঃ অনিতা শর্মা জানালেন এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর। প্রত‍্যেক মায়ের অবশ‍্যই জানা দরকার সন্তানকে দুগ্ধ পান করানোর সঠিক বয়স। এতে মা এবং সন্তান, দু'জনেরই স্বাস্থ‍্য ভাল থাকবে।

নিউ দিল্লির ফোর্টিস লা ফেম হাসপাতালের ল্যাক্টেশন কনসালটেন্ট ডাঃ অনিতা শর্মা জানালেন এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর। প্রত‍্যেক মায়ের অবশ‍্যই জানা দরকার সন্তানকে দুগ্ধ পান করানোর সঠিক বয়স। এতে মা এবং সন্তান, দু’জনেরই স্বাস্থ‍্য ভাল থাকবে।
ডাঃ শর্মা জানালেন, শিশুর জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত। শিশুর জন্মের পর তাকে ৬ মাস পর্যন্ত তাকে কেবলমাত্র মাতৃদুগ্ধই পান কারনো দরকার।

ডাঃ শর্মা জানালেন, শিশুর জন্মের ১ ঘণ্টার মধ্যে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানো শুরু করা উচিত। শিশুর জন্মের পর তাকে ৬ মাস পর্যন্ত তাকে কেবলমাত্র মাতৃদুগ্ধই পান কারনো দরকার।
৬ মাস পর্যন্ত শিশুদের জল খাওয়ানোও উচিত নয়। ডব্লিউএইচও-এর পরামর্শ অনুযায়ীও ৬ মাস পর্যন্ত শিশুদের কেবলমাত্র মায়ের স্তনদুগ্ধ পান করানোই শ্রেয়। তবে তারপরেই কী বন্ধ করে দেওয়া উচিত শিশুকে দুধ খাওয়ানো? চিকিত্‍সক অবশ‍্য সে পরামর্শ দিচ্ছেন না।
৬ মাস পর্যন্ত শিশুদের জল খাওয়ানোও উচিত নয়। ডব্লিউএইচও-এর পরামর্শ অনুযায়ীও ৬ মাস পর্যন্ত শিশুদের কেবলমাত্র মায়ের স্তনদুগ্ধ পান করানোই শ্রেয়। তবে তারপরেই কী বন্ধ করে দেওয়া উচিত শিশুকে দুধ খাওয়ানো? চিকিত্‍সক অবশ‍্য সে পরামর্শ দিচ্ছেন না।
চিকিত্‍সকের মতে, ৬ মাস পর থেকে শিশুদের ধীরে ধীরে শক্ত খাওয়ারের সঙ্গে পরিচিত করানো উচিত। যাকে পরিপূরক খাবারও বলা হয়। তবে মাতৃদুগ্ধ একেবারে বন্ধ করার প্রয়োজন নেই।
চিকিত্‍সকের মতে, ৬ মাস পর থেকে শিশুদের ধীরে ধীরে শক্ত খাওয়ারের সঙ্গে পরিচিত করানো উচিত। যাকে পরিপূরক খাবারও বলা হয়। তবে মাতৃদুগ্ধ একেবারে বন্ধ করার প্রয়োজন নেই।
ডাক্তার অনিতা বলেছেন যে, শিশুর বয়স ২ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত শিশুকে দুগ্ধ পান করানো যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। সেইসঙ্গে সন্তানকে দুগ্ধ পান করানোর সময়কালে মায়ের খাওয়ারের দিকেও নজর রাখা অত‍্যন্ত জরুরি।
ডাক্তার অনিতা বলেছেন যে, শিশুর বয়স ২ থেকে ৫ বছর পর্যন্ত শিশুকে দুগ্ধ পান করানো যেতে পারে। তবে খেয়াল রাখতে হবে শিশুকে পর্যাপ্ত পরিমাণে স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিসমৃদ্ধ খাবার খাওয়াতে হবে। সেইসঙ্গে সন্তানকে দুগ্ধ পান করানোর সময়কালে মায়ের খাওয়ারের দিকেও নজর রাখা অত‍্যন্ত জরুরি।

Parenting Tips: সন্তানের হাতের লেখা খারাপ? এই ৪ সহজ টিপস মানলেই মুক্তোর মতো ঝকঝকে হবে লেখা

বেশিরভাগ বাবা মাই চান তাঁদের সন্তানের হাতের লেখা হোক সুন্দর। কিন্তু অনেক বাচ্চারই হাতের লেখা ভাল হয় না। ভাল নম্বর পাওয়াতেও ভাল হাতের লেখার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু জানেন কি খুব সহজ কয়েকটি পদ্ধতিতে বাচ্চাদের হাতের লেখা ভাল করা যেতে পারে।
বেশিরভাগ বাবা মাই চান তাঁদের সন্তানের হাতের লেখা হোক সুন্দর। কিন্তু অনেক বাচ্চারই হাতের লেখা ভাল হয় না। ভাল নম্বর পাওয়াতেও ভাল হাতের লেখার গুরুত্ব রয়েছে। কিন্তু জানেন কি খুব সহজ কয়েকটি পদ্ধতিতে বাচ্চাদের হাতের লেখা ভাল করা যেতে পারে।
সন্তানের হাতের লেখা নিয়ে অনেক সময় বাবা মায়ের চিন্তা থেকেই যায়। সন্তান বড় হলেও তাদের হাতের লেখা অনেক সময় ছোটদের মতো থেকে যায়।
সন্তানের হাতের লেখা নিয়ে অনেক সময় বাবা মায়ের চিন্তা থেকেই যায়। সন্তান বড় হলেও তাদের হাতের লেখা অনেক সময় ছোটদের মতো থেকে যায়।
পরীক্ষায় ভাল নম্বর পাওয়ার জন‍্যেও পরিচ্ছন্ন হাতের লেখার পরামর্শ দেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। যদি আপনার সন্তানের হাতের লেখা খারাপ হয়, তাহলে এই কয়েকটি পদ্ধতি তাকে শেখান। মুক্তোর মতো হয়ে যাবে।
পরীক্ষায় ভাল নম্বর পাওয়ার জন‍্যেও পরিচ্ছন্ন হাতের লেখার পরামর্শ দেন শিক্ষক শিক্ষিকারা। যদি আপনার সন্তানের হাতের লেখা খারাপ হয়, তাহলে এই কয়েকটি পদ্ধতি তাকে শেখান। মুক্তোর মতো হয়ে যাবে।
ভাল হাতের লেখার জন‍্য ভাল করে পেনটি ধরতে শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ‍্য করুন আপনার সন্তান যেন বুড়ো আঙুল এবং তর্জনীর মধ্যে কলম ধরে। পাশাপাশি লেখার সময় সোজা হয়ে বসে আছে।
ভাল হাতের লেখার জন‍্য ভাল করে পেনটি ধরতে শেখা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। লক্ষ‍্য করুন আপনার সন্তান যেন বুড়ো আঙুল এবং তর্জনীর মধ্যে কলম ধরে। পাশাপাশি লেখার সময় সোজা হয়ে বসে আছে।
শিশুদের জন্য ডিজাইন করা ওয়ার্কশীট ব্যবহার করুন যাতে প্রতিটি অক্ষরের যথার্থ স্ট্রোক বা লেখার পদ্ধতি ভাল করে আঁকা থাকে। এই ওয়ার্কশীট গুলিতে অভ‍্যাস করলে আপনা থেকেই ভাল হবে লেখা।

শিশুদের জন্য ডিজাইন করা ওয়ার্কশীট ব্যবহার করুন যাতে প্রতিটি অক্ষরের যথার্থ স্ট্রোক বা লেখার পদ্ধতি ভাল করে আঁকা থাকে। এই ওয়ার্কশীট গুলিতে অভ‍্যাস করলে আপনা থেকেই ভাল হবে লেখা।
ছোটরা সেই কাজ করতেই পছন্দ করে যা তাদের আনন্দ দেয়। তাই হাতের লেখার কাজটিকেও বাচ্চার জন‍্য আকর্ষণীয় করে তুলুন। পছন্দের জিনিসের তালিকা বা প্রিয় বিষয় সম্পর্কে লিখতে উত্‍সাহিত করুন।
ছোটরা সেই কাজ করতেই পছন্দ করে যা তাদের আনন্দ দেয়। তাই হাতের লেখার কাজটিকেও বাচ্চার জন‍্য আকর্ষণীয় করে তুলুন। পছন্দের জিনিসের তালিকা বা প্রিয় বিষয় সম্পর্কে লিখতে উত্‍সাহিত করুন।
যেকোনও কাজ ভাল করার জন‍্যই চাই প্রতিদিন অভ‍্যাস করা। তাই আপনার সন্তানকেও প্রতিদিন ১৫-২০ মিনিট হাতের লেখা অনুশীলন করান। এতে করে শিশু অনুশীলনে বিরক্ত হবে না এবং ধীরে ধীরে হাতের লেখার উন্নতি দেখা যাবে।
যেকোনও কাজ ভাল করার জন‍্যই চাই প্রতিদিন অভ‍্যাস করা। তাই আপনার সন্তানকেও প্রতিদিন ১৫-২০ মিনিট হাতের লেখা অনুশীলন করান। এতে করে শিশু অনুশীলনে বিরক্ত হবে না এবং ধীরে ধীরে হাতের লেখার উন্নতি দেখা যাবে।

অসুস্থ মা দরজার বাইরে খাবারের সঙ্গে পেলেন ছেলের লেখা একটি মিষ্টি চিঠি

ইন্টারনেটে মন ছুঁয়ে যাওয়ার মতো অনেক ভিডিও আমাদের সামনে উঠে আসে। শিশুদের বিভিন্ন ধরণের ভিডিও আমাদের হাসির কারণ হয়ে ওঠে। তাদের হাসিকান্না, গান বাজনা এবং পশুপ্রাণীদের প্রতি ভালোবাসার বহু ভিডিও শিশুদের মনের নির্মলতা, নিঃস্বার্থকতা , স্নেহশীলতা এবং যত্নশীলতাকে ফুটিয়ে তোলে।

মায়ের প্রতি শিশুদের ভালোবাসা চিরদিনের। মা যেমন প্রতি ক্ষেত্রে নিজের সন্তানের সঙ্গে কখনও ছাড়েনা, ঠিক একইভাবে মায়ের দুর্দিনে তার সন্তান সবসময় পাশে থাকে। যে কোন কঠিন মুহূর্তে সন্তানের কাছ থেকে পাওয়া ভালোবাসা একজন মায়ের কাছে ম্যাজিকের মতো কাজ করে। এতে দুজনের একে ওপরের প্রতি ভালোবাসা এবং সম্পর্ক আরও বেশি গভীর এবং মজবুত হয়ে ওঠে। এইরকমই একটি ঘটনা সম্প্রতি নেট দুনিয়াতে সকলের মন জয় করে নিয়েছে। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া একটি পোস্টে দেখা গেছে , একটি বাচ্চা ছেলে তার কোভিড আক্রান্ত মাকে খাবার দিতে গিয়ে দরজার বাইরে রেখে এসেছিল একটি ছোট্ট মিষ্টি চিঠি যা সমগ্র নেটদুনিয়াকে আবেগপ্রবণ করে তুলেছে। শিশুটির মা সেই খাবারের ছবি সহ তার ছেলের লেখা চিঠিটি টুইটারে শেয়ার করেছেন।

ইরিন রিড নামে একজন টুইটার ব্যবহারকারী দুটি ছবি সহ এই ঘটনাটি শেয়ার করেছেন এবং ক্যাপশনে লিখেছেন “আমি কোভিড-এ অসুস্থ , দেখুন আমার ছেলে আমার জন্য কী তৈরি করেছে। আমার বেডরুমের দরজার ঠিক বাইরে টেবিলে একটি খাবারের পাত্রের সঙ্গে একটি ছোট্ট মিষ্টি চিঠি রেখে দিয়েছে । “

একটি ছবিতে পালং শাকের পাতায় ভরা একটি বাটি দেখা যাচ্ছে যা গ্রেট করা পনির দিয়ে সাজানো এবং অন্য একটি ছবিতে তার ছেলের কাছ থেকে পাওয়া নোটটি শেয়ার করেছেন । “আমি তোমার জন্য এই খাবারটা তৈরি করেছি! যদি এটি নিখুঁত না হয় তবে আমি দুঃখিত। খাবারটা দেখ। ”
চিঠিটি পড়লে বোঝা যায় যে ওই শিশুটি তাদের মায়ের প্রতি কতটা যত্নশীল। মায়ের কোভিড হয়েছে দেখে সে নিজেই মায়ের জন্য খাবার বানাতে চেষ্টা করেছে এবং একটি ছোট্ট চিঠি লিখে আগে থাকতেই মায়ের কাছে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছে যে যদি তার হাতে বানানো খাবারটি সুস্বাদু না হয় তাহলে যেন মা তাকে ক্ষমা করে দেয়। শিশুটির মনের সরলতা সমস্ত নেটিজেনদের মন উষ্ণ অনুভূতিতে ভরিয়ে দিয়েছে।
পোস্টটি এখানে দেখুন-


দুটি ছবিসহ পোস্টটি শেয়ার হওয়ার পর থেকে ২. ৯ মিলিয়নেরও বেশি ভিউস এবং ৮২. ৩ হাজারের মতো লাইকস অর্জন করেছে। শুধু তাই নয় , সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারকারীরা শিশুটির প্রশংসায় কমেন্ট বক্স ভরিয়ে দিয়েছেন।

একজন টুইটার ব্যবহারকারী মন্তব্য করেছেন “দারুণ কাজের যুবক! তোমার মা তোমাকে নিয়ে গর্বিত।” হাততালির ইমোজির সঙ্গে অন্য একজন লিখেছেন “বাচ্চারা এতো বেশি মিষ্টি হয় যে আমি ডিল করতে পারি না,” তৃতীয় একজন মন্তব্য করেছেন “এটি সবচেয়ে মিষ্টি জিনিস।”

বড়দিনের উৎসবের নাটকে ছোট্ট শিশুর মিষ্টি ভুল মন জিতে নিল নেটিজেনদের…

#নয়াদিল্লি: এখন ক্রিসমাসের মরসুম, তাই মোটামুটি সব জায়গায় উৎসবের আমেজ। বড়দিন আসতেই বিভিন্ন জায়গায় ক্রিসমাস সেলিব্রেশন শুরু হয়ে গেছে। বিশ্বজুড়ে যিশুর জন্মকে উৎযাপন করতে স্কুল , প্লে স্কুল এমনকি সোসাইটি এবং বাড়িতেও সবাই একত্রিত হয়ে গান , নাটক এমন অনেক কিছুর আয়োজন করা হয়। শিশুদের মধ্যে ক্রিসমাস নিয়ে উত্তেজনা তুঙ্গে থাকে। এমন একটি স্টেজ পারফরমেন্স আপনাকে হাসিয়ে দেবে।

শিশুদের অভিনীত একটি ক্রিসমাস প্লে তে ছোট ছোট শিশুদের বিভিন্ন ভূমিকায় ভিন্ন ভিন্ন চরিত্রে সাজানো হয়েছিল। সেখানে শিশু যিশুর জন্ম কাহিনীকে তুলে ধরা হয়। পারফরমেন্স চলাকালীন তাদেরই মধ্যে একটি মিষ্টি বাচ্চা ছোট্ট যিশুকে হঠাৎ হাতে তুলে নিয়ে তার সঙ্গে খেলা করতে থাকে। অন্য বাচ্চাটি তার কাছ থেকে পুতুল যিশুটি নিতে চেষ্টা করলে সে কিছুতেই তা ফেরত দেয়না বরং তাকে কোলে নিয়ে নিজের কাছে আঁকড়ে ধরে রাখে।

এতো সুন্দর এবং হাস্যকর ভিডিওটি দেখে সেখানে উপস্থিত সকলের হাসি বাঁধনহারা হয়ে পরে । ভিডিওটি শেয়ার হওয়ার কিছুক্ষনের মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় এবং নেটিজেনরা শিশুটির প্রশংসায় কমেন্ট বাক্স ভরে দেয়. ভিডিওটি হাস্যকর হলেও শিশুটির কোমল হৃদয়ের পরিচয় দেয়। ভিডিওটি এখানে দেখুন –

 

এই ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একদল শিশু অভিনেতা যিশু খ্রিস্টের জন্মের অধ্যায়টি তুলে ধরার চেষ্টা করছে ঠিক যেভাবে ওদের শেখানো হয়েছে। যে মুহূর্তে সেখানে মা মেরি এবং শিশু যীশুকে সবাই আস্তাবলে ঘিরে বসেছিল , ঠিক তখনি তাদের মধ্যে একজন ছোট্ট পুতুল যিশুকে কোলে তুলে নেয় এবং তার সঙ্গে মাথা নেড়ে খেলতে শুরু করে।

পরিস্থিতি অন্যরকম দেখে সেখানে উপস্থিত আরেক শিশু পুতুলটিকে তার হাত থেকে কেড়ে পুনরায় ছোট্ট বানানো বিছনায় রাখতে চাইলে সে আবার পুতুলটি নিয়ে পালিয়ে আসে। দুজনের মধ্যে কেউই ছাড়ার পাত্র না, যাইহোক অবশেষে আবার দুজনের লড়াই শুরু। এটা হাস্যকর হলেও পরিকল্পিত মোটেও ছিলনা। এই ভিডিওটি দেখার পর নেটিজেনরা অনেক কমেন্টস দিয়েছেন।

একজন লিখেছেন “সর্বোত্তম অংশ হল বড়দের প্রতিক্রিয়া যা আপনি দর্শকদের মধ্যে শুনতে পারেন। তাদের জন্য শেয়ার করা নাটকের সেরা অংশ! অন্য একজন লিখেছেন “কিউট ! আমি বিস্মিত পুরো সেটটি শেষের দিকে বিধ্বস্ত হয়নি! “