Tag Archives: Konnagar

Shakuntala Kali Puja: কীভাবে শুরু হয়েছিল জাগ্রত শকুন্তলা কালীমায়ের পুজো? জানুন সেই প্রাচীন ইতিহাস! 

কোন্নগর তথা হুগলি জেলার অন্যতম একটি ঐতিহ্যপূর্ণ রক্ষা কালীপূজো শ্রী শ্রী শকুন্তলা কালীমাতার পূজা। ১৩৫ বছরের এই পুজোকে ঘিরে জেলা ও জেলার বাইরের বহু মানুষের সমাগম হতে দেখা যায়। প্রতি বছর বাংলার বৈশাখমাসের কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় শনিবার এই পূজার আয়োজন করা হয়।
কোন্নগর তথা হুগলি জেলার অন্যতম একটি ঐতিহ্যপূর্ণ রক্ষা কালীপূজো শ্রী শ্রী শকুন্তলা কালীমাতার পূজা। ১৩৫ বছরের এই পুজোকে ঘিরে জেলা ও জেলার বাইরের বহু মানুষের সমাগম হতে দেখা যায়। প্রতি বছর বাংলার বৈশাখমাসের কৃষ্ণপক্ষের দ্বিতীয় অথবা তৃতীয় শনিবার এই পূজার আয়োজন করা হয়।
পুজো উপলক্ষে একদিন আগে থেকেই ভক্তদের সমাগম শুরু হয়ে যায়। রাতভর চলে ভক্তদের গঙ্গাস্নানের পর দণ্ডী কাটা ও জল ঢালার পালা। এক দিনের সারা রাতের পুজোর মধ্যে দিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন মানুষজন
পুজো উপলক্ষে পূজার একদিন আগে থেকেই ভক্তদের সমাগম হাতে রাখা যায়। রাতভর চলে ভক্তদের গঙ্গাস্নানের পর দণ্ডী কাটা ও জল ঢালার পালা। এক দিনের সারা রাতের পুজোর মধ্যে দিয়ে উৎসবে মেতে ওঠেন মানুষজন
প্রায় এক শতক আগে কোন্নগর তথা তৎকালীন নাম কনেনগরের এক পূজারী ইন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তিনি দেবীর স্বপ্ন দেশ পান। এমনটাও কথিত ইতিহাস রয়েছে পূজারী ইন্দ্রনাথ পুজো করে বাড়ি ফিরবার সময় এক রাতে তিনি দেখতে পান সাদা কাপড় পড়ে খোলা চুলে কোন এক রমণী রাতের অন্ধকারে হেঁটে আসছিলেন। তাকে অনুসরণ করে পূজারী আসতেই দেখতে পান সুন্দরী রমণী এক ভাগাড়ের মধ্যে থাকা অশ্বত্থ গাছের নিচে এসে বিলীন হয়ে গেলেন।
প্রায় এক শতক আগে কোন্নগর তথা তৎকালীন নাম কনেনগরের এক পূজারী ইন্দ্রনাথ চক্রবর্তী তিনি দেবীর স্বপ্ন দেশ পান। এমনটাও কথিত ইতিহাস রয়েছে পূজারী ইন্দ্রনাথ পুজো করে বাড়ি ফিরবার সময় এক রাতে তিনি দেখতে পান সাদা কাপড় পড়ে খোলা চুলে কোন এক রমণী রাতের অন্ধকারে হেঁটে আসছিলেন। তাকে অনুসরণ করে পূজারী আসতেই দেখতে পান সুন্দরী রমণী এক ভাগাড়ের মধ্যে থাকা অশ্বত্থ গাছের নিচে এসে বিলীন হয়ে গেলেন।
ঐদিন রাতেই ওই পূজারীকে দেবী স্বপ্নাদেশ দেন ভাগাড়ের সেই অশ্বত্থ গাছের নিচে যেখানে শকুনের বাসা রয়েছে তার তলায় দেবীর ঘট স্থাপন করে পুজো করার জন্য। এবং দেবীর কাছে কেউ যদি খোলা মনে কোন প্রার্থনা করেন দেবী তা পূর্ণ করবেন। সেই থেকেই শুরু হয় দেবী শকুন্তলার মাতার পুজো।
ঐদিন রাতেই ওই পূজারীকে দেবী স্বপ্নাদেশ দেন ভাগাড়ের সেই অশ্বত্থ গাছের নিচে যেখানে শকুনের বাসা রয়েছে তার তলায় দেবীর ঘট স্থাপন করে পুজো করার জন্য। এবং দেবীর কাছে কেউ যদি খোলা মনে কোন প্রার্থনা করেন দেবী তা পূর্ণ করবেন। সেই থেকেই শুরু হয় দেবী শকুন্তলার মাতার পুজো।
অশ্বত্থ গাছের শকুনের বাসার নিচে হোগলা পাতা তালপাতার মণ্ডপ সাজিয়ে শুরু হয় দেবীর আরাধনা। ভাগাড়ের মধ্যে শকুনের বাসার নিচে দেবী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন স্বপ্নাদেশ দিয়ে। সেই থেকেই ঠাকুরের নাম হয় শকুন্তলা কালী। পুজো শুরু হবার সময় থেকেই দেবীর প্রতিমা গড়ে আসছেন কোন্নগর হুগলির মৃৎ শিল্পী পাল পরিবার।
অশ্বত্থ গাছের শকুনের বাসার নিচে হোগলা পাতা তালপাতার মণ্ডপ সাজিয়ে শুরু হয় দেবীর আরাধনা। ভাগাড়ের মধ্যে শকুনের বাসার নিচে দেবী প্রতিষ্ঠিত হয়েছিলেন স্বপ্নাদেশ দিয়ে। সেই থেকেই ঠাকুরের নাম হয় শকুন্তলা কালী। পুজো শুরু হবার সময় থেকেই দেবীর প্রতিমা গড়ে আসছেন কোন্নগর হুগলির মৃৎ শিল্পী পাল পরিবার।
পাঁচ প্রজন্ম পেরিয়ে বর্তমানে বাদল পাল তৈরি করেন দেবীর মূর্তি। ১৩৪ বছরের এই পুজো দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পুজোর একাধিক বৈশিষ্ট্যর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ছাগ বলি। এক সময় হাজারে হাজারে ছাগল বলি হতো। তবে বর্তমানে সীমিত সংখ্যায় বলি হয় দেবীর কাছে।
পাঁচ প্রজন্ম পেরিয়ে বর্তমানে বাদল পাল তৈরি করেন দেবীর মূর্তি। ১৩৪ বছরের এই পুজো দিন দিন বৃদ্ধি পেয়েছে। এই পুজোর একাধিক বৈশিষ্ট্যর মধ্যে অন্যতম একটি হলো ছাগ বলি। এক সময় হাজারে হাজারে ছাগল বলি হতো। তবে বর্তমানে সীমিত সংখ্যায় বলি হয় দেবীর কাছে।
পুজো উপলক্ষে লক্ষাধিক মানুষের সমাগম ঘটে ওই এলাকায়। লক্ষাধিক মানুষ সামাল দেওয়ার জন্য পুলিশ ও প্রশাসনের নিরাপত্তা থাকে নিশ্চিদ্র। গোটা এলাকার সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হয়েছে ইতিমধ্যেই। বিপর্যয় মোকাবিলা দল স্বেচ্ছাসেবী সদস্য ও পুলিশের তৎপরতায় যে কোনো রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রস্তুত। একই সঙ্গে মেডিকেল টিম এম্বুলেন্স ও একাধিক পরিষেবা রাখা রয়েছে ভক্তদের সুরক্ষার তাগিদে।
পুজো উপলক্ষে লক্ষাদিক মানুষের সমাগম ঘটে ওই এলাকায়। লক্ষাধিক মানুষ সামাল দেওয়ার জন্য পুলিশ ও প্রশাসনের নিরাপত্তা থাকে নিশ্চিদ্র। গোটা এলাকার সিসি ক্যামেরায় মুড়ে ফেলা হয়েছে ইতিমধ্যেই। বিপর্যয় মোকাবিলা দল স্বেচ্ছাসেবী সদস্য ও পুলিশের তৎপরতায় যে কোনো রকম অপ্রীতিকর পরিস্থিতি সামাল দিতে প্রস্তুত। একই সঙ্গে মেডিকেল টিম এম্বুলেন্স ও একাধিক পরিষেবা রাখা রয়েছে ভক্তদের সুরক্ষার তাগিদে।
এই বিষয়ে পুজোর সম্পাদক পাঁচু গোপাল ঘরাই তিনি বলেন, লক্ষাধিক আরো বেশি ভক্তের সমাগম হবে পুজোর দিনেই। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে কাঁধে করে দেবীকে নিয়ে আসা হবে তার বেদীতে। আবারো সূর্য ওঠার আগেই শকুন্তলা রক্ষা কালী মায়ের বিসর্জন হয়। তারপরে পূজো উপলক্ষে মেলা বসে। সাত দিনব্যাপী এই মেলায় তৈরি হয় এক মিলনমেলার প্রাঙ্গণে।
এই বিষয়ে পুজোর সম্পাদক পাঁচু গোপাল ঘরাই তিনি বলেন, লক্ষাধিক আরো বেশি ভক্তের সমাগম হবে পুজোর দিনেই। সূর্য অস্ত যাওয়ার পরে কাঁধে করে দেবীকে নিয়ে আসা হবে তার বেদীতে। আবারো সূর্য ওঠার আগেই শকুন্তলা রক্ষা কালী মায়ের বিসর্জন হয়। তারপরে পূজো উপলক্ষে মেলা বসে। সাত দিনব্যাপী এই মেলায় তৈরি হয় এক মিলনমেলার প্রাঙ্গণে।

Hooghly News: পুরসভার মাঠে নিষেধাজ্ঞা! ফুটবল হাতে জার্সি গায়ে বিক্ষোভে ৮থেকে ৮০

হুগলি: কোন্নগর জোরাপুকুর এলাকায় খেলার মাঠে এলাকার বাসিন্দা ছোটো ছেলেরারা ফুটবল খেলে, প্রবীনরা মর্নিং ওয়াক করেন। সেই মাঠেই প্রবেশ নিষেধ করেছে পুরসভা। এর ফলে মাঠে খেলতে বা হাঁটতে পারছে না কেউ। মাঠে খেলতে দিতে হবে এই দাবীতে ছোটোদের হাতে বল দিয়ে কোন্নগর স্টেশন থেকে জিটি রোড সংযোগকারী রাস্তা অবরোধ করে স্থানীয়রা।

আরও পড়ুন: চুঁচুড়ার রূপনগরের গঙ্গার পার এখন বোলপুরের এক টুকরো সোনাঝুরি!

কোন্নগর পুরসভার চেয়ারম্যান স্বপন দাসের দাবি,পুরসভা মাঠটা তৈরি করেছে কয়েক লক্ষ টাকা দিয়ে। আইএফএ এর লিগের খেলা হবে এই মাঠে।মাঠ ঠিক না থাকলে খেলা দেবে না আইএফএ।তিনি বলেন  আমরা চাই ভালো খেলা দেখতে পাক কোন্নগরের মানুষ। এটা কোন্নগরের গর্ব। অথচ কিছু মানুষ উদ্দেশ্য প্রণোদিত ভাবেএসব করছে।জোরাপুকুর মাঠ ছাড়াও কোন্নগরে আরও মাঠ আছে সেখানে খেলবে না”।মাঠ দেখিয়ে কোচিং সেন্টার চলে বলেও অভিযোগ করেন চেয়ারম্যান।

আরও পড়ুন: হুগলির শীতলা পুজোর ফেসবুক পেজ হ্যাকড! ছড়াল আপত্তিকর ছবি, মেসেজ

স্থানীয় বাসিন্দা সমরেন্দ্রনাথ মুখার্জি বলেন,অজ্ঞাত কারণে মাঠে প্রবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।খেলাধুলার মাধ্যমে শরীর চর্চার জায়গা ছিল এই মাঠ।বহু প্রবীণ মানুষ মাঠে হাঁটতে আসেন।তাদের স্বাস্থ্যের কথা এবং ছোটো বাচ্চাদের খেলা ধূলার মাধ্যমে মানসিক বিকাশের দিকটাও ভাবা উচিত পুরসভার।আমরা আজ বিক্ষোভ করেছি।পরবর্তীকালে যথাযোগ্য স্থানে বিষয়টি জানাবো।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
চেয়ারম্যান স্বপন দাস মনে করেন সামনে ভোট তাই রাজনৈতিক উদ্দেশনিয়ে মাঠকে ব্যবহার করা হচ্ছে। বিক্ষোভকারীদের যদিও ভিন্ন মত।

রাহী হালদার

Bank: ব্যাঙ্ক থেকে বেরনো মাত্রই বৃদ্ধের সঙ্গে ভয়ঙ্কর ঘটনা কোন্নগরে! সব খোয়ালেন, সাবধান হোন আপনিও

হুগলি: সাবধান হোন আপনিও! নাহলেই চোখের নিমেষে আপনার সঙ্গেও ঘটতে পারে এমন ঘটনা। ভর দুপুরে জনসমক্ষে ছিনতাই এর ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে হুগলির কোন্নগরে। জন বহুল রাস্তার মধ্যে সাইকেল থেকে টাকা সমেত ব্যাগ তুলে নিয়ে চম্পট দিল দুষ্কৃতীরা। ঘটনাটি কোন্নগর ক্রাইপার রোড সংলগ্ন মনসাতলা এলাকার। সিসিটিভি খতিয়ে দেখে পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে।

কোন্নগর দেবপাড়ার বাসিন্দা মনীন্দ্রনাথ রায়। পেশায় তিনি একজন সরকারি কর্মী ছিলেন। অবসর হওয়ার পর পূর্ণ করে বাড়ি কিনে থাকতে শুরু করেন। বুধবার সকালে ১১ টা নাগাত স্টেট ব্যাংকে আসেন পেনশনের টাকা তুলতে। ৩২ হাজার ৫০০ টাকা মোট পেনশনের টাকা তুলে তিনি একটি হ্যান্ড ব্যাগে করে সাইকেলে নিয়ে যাচ্ছিলেন। সেই সময় রাস্তায় বাজার করার জন্য তিনি দাঁড়ান।

আরও পড়ুন: হাওড়া স্টেশনে কেন নেই ‘১৬ নম্বর’ প্ল্যাটফর্ম? বিরাট রহস্য কিন্তু! শুনলে তাজ্জব হয়ে যাবেন!

তখনই তার চোখের নিমেষে সাইকেল থেকে সেই টাকা সমেত ব্যাগ তুলে নিয়ে পালায় দুষ্কৃতীরা। সমস্ত ঘটনা ধরা পড়েছে সিসিটিভি ফুটেজে।সিসিটিভিতে দেখা যাচ্ছে, নীল রঙের গেঞ্জি পরা কাঁধে কালো ব্যাগ নিয়ে একটি ছেলে সাইকেল থেকে টাকার ব্যাগটি তুলে নেয়। তারপরে তার সহযোগীকালো রঙের জামা পড়ে অন্য একটি ছেলে লাল রঙের টোটো নিয়ে এগিয়ে আসে এবং সেই টোটোতে উঠে পড়ে ওই ছিনতাইবাজ।

ঘটনার খবর পাওয়া পড়েই তদন্তে নামে কোন্নগর ফাঁড়ির পুলিশ। পুলিশ সূত্রে খবর, এলাকার সিসিটিভি খতিয়ে দেখে তদন্ত শুরু হয়েছে। সিসিটিভি দেখে দই সন্দেহভাজনকে সনাক্ত করেছে ইতিমধ্যেই পুলিশ। দুজনের মধ্যে একজন পেশায় টোটো চালক। ঘটনার সঙ্গে একটি টোটো জড়িত রয়েছে। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান টোটোটি উত্তরপাড়া এলাকার। ছিনতাই করে ক্রাইফার রোড দিয়ে স্টেশন পেরিয়ে কানাইপুরের দিকে পালায় দুই দুষ্কৃতী। গোটা ঘটনার তদন্ত ইতিমধ্যেই শুরু হয়েছে দুষ্কৃতীদের ধরতে ময়দানে পুলিশের আধিকারিকরা।

—- রাহী হালদার

Hooghly News: কোন্নগর রেল স্টেশনে সাবওয়ের দাবিতে সরব হুগলির সিটিজেন ফোরাম

হুগলি: দীর্ঘকাল যাবত কোন্নগর এলাকার মানুষের দাবি কোন্নগর স্টেশনে একটি সাবওয়ে তৈরি করার। কারণ প্রতিদিন বহু সংখ্যক মানুষ রেললাইন পারাপার করেন জীবনের ঝুঁকি নিয়ে। ফুট ওভারব্রিজ থাকলেও সেটি উচ্চতায় এতটা বেশি কম বয়সী লোকজন ব্যবহার করলেও প্রবীণ নাগরিকরা তা ব্যবহার করতে মোটেই পারেন না। সেই কারণে কোন্নগর স্টেশনে সবওয়ের দাবিতে হুগলি জেলা সিটিজেন ফোরামের পক্ষ থেকে করা হয় অবস্থান সত্যাগ্রহ ।

আরও পড়ুন: নামের ফলক উধাও! শ্রীরামপুরের ডেনিশ সমাধি সৌধগুলি কার, চেনা দায়

সিটিজেন ফোরামের পক্ষ থেকে জানানো হয় দীর্ঘদিন ধরে কোন্নগরের কয়েক লক্ষ মানুষ প্রাণ হাতে নিয়ে রেললাইন পারাপার করে। একটি রেল ফুটব্রিজ থাকলেও তার উচ্চতা এত বেশি যে বাচ্চা থেকে বয়স্ক মানুষ এই ব্রিজ ব্যবহার করে না । এমত অবস্থায় রেল লাইনের উপর থেকে চলাচল করতে গিয়ে দুর্ঘটনা শিকার হয় স্থানীয় মানুষজন। বারবার রেলের ডিআরএম, জনসংযোগ আধিকারিককে সিটিজেন ফোরামের পক্ষ থেকে ডেপুটেশন দেওয়া হলেও কোন কর্ণপাত করেনি রেল কর্তৃপক্ষ ।

এই বিষয়ে অবস্থান-বিক্ষোভেঅংশগ্রহণকারী বিজেপি নেতা প্রণয় রায় জানান রেল এবং পৌরসভার পক্ষে বিগত দিনে একটি আন্ডার পাস করার চুক্তি হয়েছিল সেই চুক্তি অনুযায়ী পৌরসভার পার্টে যে টাকা দেওয়ার কথা ছিল তা পৌরসভা দিচ্ছে না বলেই এই আন্ডার পাস তৈরি হচ্ছে না। তবে এইসব কোন্নগরের মানুষের সত্যি প্রয়োজন। আমি দল-মত নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষের কাছে আবেদন করব এ বিষয়ে সংগঠিত আন্দোলন করুন এবং আমিও এই আন্দোলনের সঙ্গে আছি রেলমন্ত্রকেওবিষয়টি সম্পর্কে জানাবো।
আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F
এখন দেখার সিটিজেন ফোরামের দাবি কবে ফলপ্রসূ হয়।

রাহী হালদার