Tag Archives: Ladies Finger

Dharosh Benefits: চোখের ছানির শত্রু! এই সবজি দেখলেই নাক সিটকান! পুষ্টিগুণ শুনলে চোখ কপালে উঠবে! ওজন ঝপঝপ কমবে

নিয়মিত ঢেঁড়স খেলে কিডনির ভেতর জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরের এই অঙ্গটির কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়। সুস্মিতা গোস্বামী
নিয়মিত ঢেঁড়স খেলে কিডনির ভেতর জমতে থাকা ক্ষতিকর উপাদান বেরিয়ে যেতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই শরীরের এই অঙ্গটির কোনও ধরনের ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা হ্রাস পায়।
সুস্মিতা গোস্বামী
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণ তৈরির জন্য ঢেঁড়স উপকারী। গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে। এমনকি মিসক্যারেজ হওয়া প্রতিরোধ করে। সুস্মিতা গোস্বামী
গর্ভাবস্থায় ভ্রূণ তৈরির জন্য ঢেঁড়স উপকারী। গর্ভাবস্থায় ভ্রূণের মস্তিষ্ক তৈরিতে সাহায্য করে। এমনকি মিসক্যারেজ হওয়া প্রতিরোধ করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
প্রতিদিনের ডায়েটে ঢেঁরসে থাকা ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়। সুস্মিতা গোস্বামী
প্রতিদিনের ডায়েটে ঢেঁরসে থাকা ফাইবার অনেকক্ষণ পেট ভরিয়ে রাখে। ফলে অতিরিক্ত খাবার খাওয়ার প্রবণতা কমে। ফলে ওজন বাড়ার আশঙ্কা একেবারে কমে যায়।
সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়সে থাকা ফাইবার শুধুমাত্র হার্টের খেয়াল রাখে না, সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন, বদহজম এবং গ্যাস অম্বলের মত রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়সে থাকা ফাইবার শুধুমাত্র হার্টের খেয়াল রাখে না, সেই সঙ্গে কনস্টিপেশন, বদহজম এবং গ্যাস অম্বলের মত রোগের প্রকোপ কমাতেও বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে অনেক ওষুধ গুণ। এর মধ্যে রয়েছে আঁশ, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে। সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়সের মধ্যে রয়েছে অনেক ওষুধ গুণ। এর মধ্যে রয়েছে আঁশ, ভিটামিন এ, অ্যান্টি অক্সিডেন্ট। এটি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়। শ্বাসকষ্ট প্রতিরোধ করে।
সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়স শুধুমাত্র রোগ বালাই দূর করে তা নয়, চুলের কন্ডিশনার হিসেবে বেশ ভাল। এটি খুসকি দূর করে এবং শুষ্ক মাথার ত্বকের জন্য উপকারী। সুস্মিতা গোস্বামী
ঢেঁড়স শুধুমাত্র রোগ বালাই দূর করে তা নয়, চুলের কন্ডিশনার হিসেবে বেশ ভাল। এটি খুসকি দূর করে এবং শুষ্ক মাথার ত্বকের জন্য উপকারী।
সুস্মিতা গোস্বামী

Ladies Fingers Benefits in Weight Loss and Blood Sugar Control: ডায়াবেটিস, ওজন কমবে একসঙ্গে! গ্যারান্টি! শুধু সকালে খালি পেটে ঢেঁড়শ খান এভাবে!

প্রিডায়াবেটিস বা পিসিওডি-র ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় বাড়তি ওজন। এই দুই অসুখের ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত ওজন যেন কমতেই চায় না। কারণ এই দুই অসুখেই হরমোনের ভারসাম্য এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ব্যাহত হয়।
প্রিডায়াবেটিস বা পিসিওডি-র ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়ায় বাড়তি ওজন। এই দুই অসুখের ক্ষেত্রে অবাঞ্ছিত ওজন যেন কমতেই চায় না। কারণ এই দুই অসুখেই হরমোনের ভারসাম্য এবং ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স ব্যাহত হয়।

 

ওজন নিয়ন্ত্রণের পর্যাপ্ত সুষম আহার এবং উপযুক্ত শরীরচর্চা খুবই জরুরি। তার সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত দেবে একটি ঘরোয়া টোটকা। সেটা হল ঢেঁড়শ ভেজানো জল পান করা নিয়মিত।
ওজন নিয়ন্ত্রণের পর্যাপ্ত সুষম আহার এবং উপযুক্ত শরীরচর্চা খুবই জরুরি। তার সঙ্গে যোগ্য সঙ্গত দেবে একটি ঘরোয়া টোটকা। সেটা হল ঢেঁড়শ ভেজানো জল পান করা নিয়মিত।

 

তরকারি, ভাজা-সহ নানাভাবে খাওয়া যায় ঢেঁড়শকে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না ব্লাড সুগার, বাড়তি ওজন কমানো-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর ঢেঁড়শ। বলছেন পুষ্টিবিদ নীপা আশারাম।
তরকারি, ভাজা-সহ নানাভাবে খাওয়া যায় ঢেঁড়শকে। কিন্তু আমরা অনেকেই জানি না ব্লাড সুগার, বাড়তি ওজন কমানো-সহ একাধিক উপকারিতায় ভরপুর ঢেঁড়শ। বলছেন পুষ্টিবিদ নীপা আশারাম।

 

ঢেঁড়শে আছে ফাইবার, ভিটামিন বি৬, সল্যুবল ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস এবং ফোলেট। এই উপাদানের জেরে নিয়ন্ত্রিত হয় ব্লাড সুগার।
ঢেঁড়শে আছে ফাইবার, ভিটামিন বি৬, সল্যুবল ফাইবার, ম্যাঙ্গানিজ, অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টস এবং ফোলেট। এই উপাদানের জেরে নিয়ন্ত্রিত হয় ব্লাড সুগার।

 

ঢেঁড়শে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় না। ডায়াবেটিকদের ডায়েটে আদর্শ এই সবজি।
ঢেঁড়শে গ্লাইসেমিক ইনডেক্স কম। ফলে রক্তে শর্করার মাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায় না। ডায়াবেটিকদের ডায়েটে আদর্শ এই সবজি।

 

ঢেঁড়শে প্রচুর প্রোটিন। ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে।
ঢেঁড়শে প্রচুর প্রোটিন। ফলে দীর্ঘ ক্ষণ পেট ভর্তি রাখে। ঘন ঘন খিদে পাওয়ার প্রবণতা কমে।

 

ফাইবারে ভরা ঢেঁড়শে ক্যালরি কম। অপ্রয়োজনীয় ক্যালরি ইনটেক হ্রাস করে ঢেঁড়শ। মধুমেহ রোগে আক্রান্তদের বাড়তি ওজন কমাতে কার্যকর ঢেঁড়শ।
ফাইবারে ভরা ঢেঁড়শে ক্যালরি কম। অপ্রয়োজনীয় ক্যালরি ইনটেক হ্রাস করে ঢেঁড়শ। মধুমেহ রোগে আক্রান্তদের বাড়তি ওজন কমাতে কার্যকর ঢেঁড়শ।

 

বানানোও খুব সহজ। কয়েক টুকরো ঢেঁড়শ নিন। এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন রাতভর। সকালে ঢেঁড়শের টুকরো বার করে পান করুন ওই জল।
বানানোও খুব সহজ। কয়েক টুকরো ঢেঁড়শ নিন। এক গ্লাস জলে ভিজিয়ে রাখুন রাতভর। সকালে ঢেঁড়শের টুকরো বার করে পান করুন ওই জল।

Gardening Tips: টবেই করুন ঢ্যাঁড়শ চাষ! পুশা শাওনী, কাবুলি ডোয়ার্ফ, লং গ্রিন তরতরিয়ে বাড়বে! শুধু জানতে হবে সঠিক ‘টিপস’

উত্তর দিনাজপুর: জমি না থাকলেও চিন্তা নেই টবেই করুন ঢ্যাঁড়শ চাষ। বাড়ির ছাদে বা বারান্দায় বড় বড় টবে, মাটির চাঁড়িতে, ড্রামে কিংবা একমুখ খোলা কাঠের বাক্সে সার, মাটি ভরে অনায়াসেই আপনিও ঢ্যাঁড়শ চাষ করতে পারেন। বাঙালির গরমকালের প্রিয় সবজিগুলির মধ্যে একটি জনপ্রিয় সবজি হল ঢ্যাঁড়শ। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে, তাছাড়া ভিটামিন-এ-সহ অন্যান্য পুষ্টিগুণ রয়েছে এই সবজিতে।

কী ভাবে বাড়ির টবে এই ঢ্যাঁড়শ চাষ করা যায় সেই ব্যাপারে কৃষি বিশেষজ্ঞ রাধিকা রঞ্জন দেবভূতি জানান, এই ঢ্যাঁড়শ চাষ যে কোনও সময় করা যায়। গাছের বৃদ্ধি এবং ঢ্যাঁড়শের ভাল ফলনের জন্য মাটি অবশ্যই উর্বর, হালকা এবং ঝুরঝুরে হতে হবে। এই ঢ্যাঁড়শ চাষের জন্য দো-আঁশ মাটি ও জৈব সার একসাথে ভাল ভাবে মেশাতে হবে। এছাড়া এঁটেল মাটিতে জৈব সারের পরিমাণ বাড়িয়ে দিতে হবে। সাধারণভাবে প্রতি টবের মাটিতে চা চামচের টিএসপি সার ও ৫ থেকে ৬ দিন আগে ভেজানো ১১৬ গ্রাম পরিমাণ সরিষার খৈল মেশানো যেতে পার। বাজার থেকে বিভিন্ন ধরনের ঢ্যাঁড়শের জাত পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন: ভিটামিনের ভাণ্ডার…! এই ৫ Diet ‘কম্বো’ শক্তির ‘পাওয়ার হাউস’! একসঙ্গে খেলেই ‘ডাবল লাভ’! ৩ নম্বরটা চমকে দেবে নিশ্চিত!

পুশা শাওনী, কাবুলি ডোয়ার্ফ, লক্ষ্ণৌ ডোয়ার্ফ, লং গ্রিন, লং হোয়াইট, পেন্টা গ্রনি-এসব বিদেশি জাতও রয়েছে। এরমধ্যে যে কোনও একটি জাতের ঢ্যাঁড়শের বীজ কিনে এনে বাড়ির টবে লাগাতে পারেন। গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত বছরের যে কোনও সময়ই ঢ্যাঁড়শ গাছ লাগানো যায়। তবে মার্চ এপ্রিল মাসে ঢ্যাঁড়শ চাষের জন্য বেশ উপযুক্ত। এই ঢ্যাঁড়শের বীজ কিনে এনে টবে লাগানোর আগে ২৮ ঘণ্টা জলে ভিজিয়ে রাখতে হবে। তারপর সেই বীজ রোপণ করতে হবে। ঢ্যাঁড়শ গাছ জল সহ্য করতে পারে না। গাছের গোড়ায় দাঁড়ানো জল তাড়াতাড়ি সরিয়ে দিতে হবে। প্রত্যেকটি টবে জল যাতে না বেধে থাকে তার ব্যবস্থা করতে হবে। এভাবে খুব সহজে বাড়িতেই আপনি যেকোনও সময় ঢ্যাঁড়শ চাষ করতে পারেন।

পিয়া গুপ্তা

Ladies Fingers or Okra Side Effects: যতই গরম পড়ুক ভুলেও ঢ্যাঁড়শ খাবেন না এঁরা! জানুন কারা ঢ্যাঁড়শ দাঁতে কাটলেই বড় বিপদ! চরম সর্বনাশ!

গরমকালের সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম ঢ্যাঁড়শ। শেষ বসন্ত থেকে শুরু করে আশ্বিন কার্তিক পর্যন্ত বাজারে এই সবজি মেলে। নানা ভেষজ উপকারিতায় ভরা এই ঢ্যাঁড়শ।
গরমকালের সবজিগুলির মধ্যে অন্যতম ঢ্যাঁড়শ। শেষ বসন্ত থেকে শুরু করে আশ্বিন কার্তিক পর্যন্ত বাজারে এই সবজি মেলে। নানা ভেষজ উপকারিতায় ভরা এই ঢ্যাঁড়শ।

 

ব্লাড সুগারে এই সবজি বেশ উপকারী। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বাড়িত ওজন নিয়ন্ত্রণ করে ঢ্যাঁড়শ। সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্য।
ব্লাড সুগারে এই সবজি বেশ উপকারী। রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। বাড়িত ওজন নিয়ন্ত্রণ করে ঢ্যাঁড়শ। সুস্থ রাখে পেটের স্বাস্থ্য।

 

শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ঢ্যাঁড়শ। সুস্থতা বজায় থাকে ফুসফসের। ত্বকের উজ্জ্বলতা, হাড়ের স্বাস্থ্য অটুট থাকে ঢ্যাঁড়শের গুণে।
শরীরে খারাপ কোলেস্টেরল কমায় ঢ্যাঁড়শ। সুস্থতা বজায় থাকে ফুসফসের। ত্বকের উজ্জ্বলতা, হাড়ের স্বাস্থ্য অটুট থাকে ঢ্যাঁড়শের গুণে।

 

রক্তাল্পতা রোগেও মহৌষধ ঢ্যাঁড়শ। কোষ্ঠকাঠিন্য অসুখকে নিয়ন্ত্রণ করা এই সবজি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেও উপকারী। বজায় রাখে লিভারের সুস্থতা।
রক্তাল্পতা রোগেও মহৌষধ ঢ্যাঁড়শ। কোষ্ঠকাঠিন্য অসুখকে নিয়ন্ত্রণ করা এই সবজি অন্তঃসত্ত্বা অবস্থাতেও উপকারী। বজায় রাখে লিভারের সুস্থতা।

 

কিন্তু এত উপকারিতা সত্ত্বেও ঢ্যাঁড়শেরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিছু অসুখে এই সবজি এড়িয়ে যেতে হবে। কারণ খেলে শারীরিক অসুস্থতা বাড়বে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্ত।
কিন্তু এত উপকারিতা সত্ত্বেও ঢ্যাঁড়শেরও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া আছে। কিছু অসুখে এই সবজি এড়িয়ে যেতে হবে। কারণ খেলে শারীরিক অসুস্থতা বাড়বে। বলছেন আয়ুর্বেদিক বিশেষজ্ঞ সিদ্ধার্থ গুপ্ত।

 

অনেকের ঢ্যাঁড়শ থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। সে সব ক্ষেত্রে ডায়েটে এই সবজি রাখা যাবে না।
অনেকের ঢ্যাঁড়শ থেকে অ্যালার্জি হতে পারে। সে সব ক্ষেত্রে ডায়েটে এই সবজি রাখা যাবে না।

 

কিডনির অসুখ থাকলে ঢ্যাঁড়শ খাবেন না। এই সবজি খেলে কিডনি এবং গলব্লাডারে পাথর হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।
কিডনির অসুখ থাকলে ঢ্যাঁড়শ খাবেন না। এই সবজি খেলে কিডনি এবং গলব্লাডারে পাথর হওয়ার আশঙ্কা বাড়ে।

 

ঢ্যাঁড়শে প্রচুর ফাইবার আছে। তাই বেশি খেলে গ্যাস ও পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়শ বেশি না খাওয়াই ভাল।
ঢ্যাঁড়শে প্রচুর ফাইবার আছে। তাই বেশি খেলে গ্যাস ও পেট ফাঁপার সমস্যা দেখা দিতে পারে। এই সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়শ বেশি না খাওয়াই ভাল।

 

 খুসখুসে কাশি, সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়শ খেলে সেই কষ্ট বেড়ে যেতে পারে। বেশি ঢ্যাঁড়শ খেলে হতে পারে ডায়রিয়াও।
খুসখুসে কাশি, সাইনাসের সমস্যা থাকলে ঢ্যাঁড়শ খেলে সেই কষ্ট বেড়ে যেতে পারে। বেশি ঢ্যাঁড়শ খেলে হতে পারে ডায়রিয়াও।