Tag Archives: Land Slide

Sikkim: হুড়মুড়িয়ে ধস নামল সিকিমের NHPC তিস্তা স্টেজ V পাওয়ার হাউসে, ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি, দেখুন ছবিতে

*ভূ-বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কাই সত্যি মঙ্গলবার সকালে পূর্ব সিকিমের সিংটামের দীপু দারার কাছে বালুতারে NHPC তিস্তা স্টেজ V পাওয়ার হাউসে আঘাত হানল ভূমিধস।
*ভূ-বিশেষজ্ঞদের আশঙ্কাই সত্যি মঙ্গলবার সকালে পূর্ব সিকিমের সিংটামের দীপু দারার কাছে বালুতারে NHPC তিস্তা স্টেজ V পাওয়ার হাউসে আঘাত হানল ভূমিধস।
*স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্যামেরায় ধরা পরেছে ভূমিধসের সেই ভয়ানক দৃশ্য। বড় বড় পাথর, গাছপালা-সহ পাহাড় দ্রুত পাওয়ার হাউসের দিকে ধেয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে ভাইরাল ভিডিওটিতে, এই ভূমিধসের কারণে একদিকে যেমন ক্ষতি হয়েছে জল বিদুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটির ওপর, ধসে পড়া বস্তুতে চাপ বেড়েছে নদীর ওপর।
*স্থানীয় বাসিন্দাদের ক্যামেরায় ধরা পরেছে ভূমিধসের সেই ভয়ানক দৃশ্য। বড় বড় পাথর, গাছপালা-সহ পাহাড় দ্রুত পাওয়ার হাউসের দিকে ধেয়ে আসতে দেখা যাচ্ছে ভাইরাল ভিডিওটিতে, এই ভূমিধসের কারণে একদিকে যেমন ক্ষতি হয়েছে জল বিদুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটির ওপর, ধসে পড়া বস্তুতে চাপ বেড়েছে নদীর ওপর।
*উল্লেখ্য, চলতি মাসের ৯ তারিখে সিকিমের সোরেঙ এলাকায় সৃষ্টি হয়েছিল ৪.৪ মাত্রার ভূমিকম্প। তারই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিনা এই ভূমিধস সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সংশ্লিষ্ট মহল।
*উল্লেখ্য, চলতি মাসের ৯ তারিখে সিকিমের সোরেঙ এলাকায় সৃষ্টি হয়েছিল ৪.৪ মাত্রার ভূমিকম্প। তারই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া কিনা এই ভূমিধস সেই বিষয়টি খতিয়ে দেখছে সংশ্লিষ্ট মহল।
*যদিও সিকিম পাহাড়ে লাগাতার ভূমিধস প্রসঙ্গে আগে থেকেই সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন ভূ-বিশেষজ্ঞরা। এ প্রসঙ্গে ভূ-বিশেষজ্ঞদের জাতিস্মর ভারতী সম্প্রতি বলেছিলেন, এই ভূমিধসের অন্যতম কারণ হাইডেল প্রজেক্ট, কারণ বিদুৎ উৎপাদনের জন্য সারা বছর অতি উচ্চতায় তিস্তার জলকে আটকে রাখা হচ্ছে।
*যদিও সিকিম পাহাড়ে লাগাতার ভূমিধস প্রসঙ্গে আগে থেকেই সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন ভূ-বিশেষজ্ঞরা। এ প্রসঙ্গে ভূ-বিশেষজ্ঞদের জাতিস্মর ভারতী সম্প্রতি বলেছিলেন, এই ভূমিধসের অন্যতম কারণ হাইডেল প্রজেক্ট, কারণ বিদুৎ উৎপাদনের জন্য সারা বছর অতি উচ্চতায় তিস্তার জলকে আটকে রাখা হচ্ছে।
*পাহাড় সারা বছর ভিজে থেকে নরম হচ্ছে। সঙ্গে গাছ কাটার ও একটি বড় প্রভাব পড়ছে। সব মিলিয়ে বাড়ছে, বন্যা, ভূমিধস।
*পাহাড় সারা বছর ভিজে থেকে নরম হচ্ছে। সঙ্গে গাছ কাটার ও একটি বড় প্রভাব পড়ছে। সব মিলিয়ে বাড়ছে, বন্যা, ভূমিধস।

‘ঈশ্বরের দেশ’ এক রাতে লন্ডভন্ড! ওয়ানাড়ে ভয়ঙ্কর বিপর্যয়ের বড় কারণ ফাঁস

ওয়ানাড়: একদিন আগেও সব ঠিকঠাক ছিল। এক রাতের বৃষ্টিতে সব লন্ডভন্ড!

মঙ্গলবার ভোর রাতে কেরলের ওয়ানাড় জেলার মেপ্পাদির কাছে বেশ কয়েকটা পাহাড়ি এলাকায় ব্যাপক ভূমিধস হয়৷  অত্যাধিক বৃষ্টিপাতের কারণে রাত ২টো থেকে ৪টে অবধি এই ধস নামে৷

আরও পড়ুন- দায়িত্ব নিয়েই ৩ নতুন প্রতিভার খোঁজ দিলেন গম্ভীর!শক্তি অনেকটাই বাড়ল টিম ইন্ডিয়ার

প্রাথমিকভাবে মু্ন্ডকাই ও চুরালমালা অঞ্চল ধসের কারণে ব্যপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ কিন্তু কেন এই বিপর্যয়? এখনও পর্যন্ত ১৫৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গিয়েছে। ১২৮ জন আহত। এখনও একশোর বেশি মানুষ মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে।

ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশনের (ISRO) প্রকাশিত ল্যান্ডস্লাইড অ্যাটলাস-এর তথ্য বলছে, দেশের মধ্যে সব থেকে ভূমিকম্পপ্রবণ ৩০টি এলাকার মধ্যে ১০টি কেরলে। তার মধ্যে আবার ১৩ নম্বরে ওয়ানাড়।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, কেরলে এমন বিপর্যয়ের পিছনে একাধিক কারণ রয়েছে। একদিকে যেমন বনাঞ্চল ধংস, অন্যদিকে জয়বায়ু পরিবর্তনও বড় কারণ।

২০২১ সালের একটি গবেষণার রিপোর্ট বলছে, কেরলে প্রায় ৬০ শতাংশ ধস নামে বনাঞ্চল ও চা বাগান এলাকায়। আরও একটি রিপোর্ট বলছে, ওয়ানাড়ের ৬২ শতাংশ বনাঞ্চল ধংস হয়ে গিয়েছে।

বনাঞ্চল না থাকায় বহু জায়গায় মাটি আলগা হয়ে গিয়েছে। যদিও সেখানে ২০১৯ সাল থেকে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছিল। তবে ওয়ানাড়-সহ একাধিক এলাকায় বছরের একটা সময় প্রচুর বৃষ্টি হয়। ফলে সেসব অঞ্চলে ধস নামে বেশি।

আরও পড়ুন- জড়িয়ে ধরে নিবিড় চুম্বন!প্রেসিডেন্ট-মহিলা মন্ত্রীর কাণ্ডে ছিঃ ছিঃ করছে ফ্রান্স

কোচি ইউনিভার্সিটির ডিরেক্টর এস অভিলাষ আবার দাবি করেছেন, দক্ষিণ-পূর্ব আরব সাগর আগের থেকে অনেক বেশি উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। তার প্রভাব পড়ছে জলবায়ুতে। পশ্চিম ঘাটের বিস্তীর্ণ এলাকায় ডিপ ক্লাউড সিস্টেম তৈরি হচ্ছে। ফলে অল্প সময় একটা অঞ্চলে মাত্রাতিরিক্ত বৃষ্টি হচ্ছে। তাতেই ধস বাড়ছে।

Waynad: কেরলের ধসে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৯৮! চাপা পড়ে আছেন আরও কত!

ধস নেমে বিপর্যস্ত কেরলের ওয়ানাড। বৃষ্টিপাতের কারণে রাত ২টো থেকে ৪টে অবধি ধস নামে৷ প্রাথমিকভাবে মু্ন্ডকাই ও চুরালমালা অঞ্চল ধসের কারণে ব্যপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ মৃতের সংখ্যা বেড়ে হল ৯৮৷ প্রাকৃতিক এই বিপর্যয়ে আহতের সংখ্যা শতাধিক৷ এখনও বহু মানুষ কাদা মাটির নীচে চাপা পড়ে আছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে৷

Broken Road Problem: বৃষ্টির পরই ভাঙন! বেহাল রাস্তায় আতঙ্কের দিন কাটছে কোচবিহারের নথিবাড়ির

কোচবিহার: টানা বৃষ্টির জেরে জলমগ্ন উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলা। তার মধ্যেই উঠে আসছে ভাঙনের ছবি। চলাচলের মূল রাস্তা জুড়ে ফাটলের রেখা। ধসে গেছে পার। কোচবিহারের উত্তর বিধানসভা কেন্দ্রের বাসদহ নথিবাড়ি এলাকায় সর্বত্র এই হাল। ভাঙনের জেরে বিপর্যস্ত জনজীবন। যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ার উপক্রম। স্থানীয়দের আশঙ্কা, যে কোনও মুহূর্তেই রাস্তার কারণে বড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। জলের তোরে রাস্তার এক বিশাল অংশ ধসে গিয়েছে।

কী ভাবে হল এই হাল? স্থানীয় বাসিন্দা আরতি বর্মনের কথায়, “এলাকায় একটি পিএইচই-র জলের ট্যাঙ্ক তৈরি করা হয়েছিল। সেই কারণে দেওয়াল তুলে দেওয়া হয়। ফলে জল বেরোনোর রাস্তা আটকে যায়। এতেই এই রাস্তার ভাঙন হয়েছে।” তাঁর অভিযোগ, রাস্তাটি এখন চলাচলের অযোগ্য হয়ে রয়েছে। বহু মানুষ এই রাস্তা দিয়েই যাতায়াত করেন। বাচ্চাদের স্কুলে যাওয়ার জন্যও এই একটি মাত্র রাস্তা রয়েছে। বেহাল রাস্তা যে এলাকার সকলেরই অসুবিধের কারণ হয়ে উঠেছে তা আরও এক বাসিন্দার কথা থেকেও স্পষ্ট।

স্থানীয় বাসিন্দা চিরঞ্জিত বর্মনের দাবি, এই সমস্যার দ্রুত সমাধান হওয়া উচিত। তবে বার বার পঞ্চায়েতে স্তরে আবেদন জানানো হলেও কোনও লাভ হয়নি বলে জানান তিনি। চিরঞ্জিতের কথায়, “এলাকাবাসীর মধ্যে ক্ষোভ জমতে শুরু করেছে। দ্রুতই সমস্যা সমাধান না করা হলে, সবাই আন্দোলনের পথ বেছে নেবেন।”

আরও পড়ুন: ৭৫ বছর বয়সে একমাত্র এই ফল চাষ করে লাভ করছেন বৃদ্ধ! জলও লাগে না

সম্প্রতি এলাকা পরিদর্শনে এসেছিলেন স্থানীয় গ্রাম পঞ্চায়েত প্রধান এবং বিডিও। তাঁরা গ্রামবাসীদের আশ্বাস দিয়েছেন, দ্রুত সমাধান হবে। বিডিও বিশ্বজিৎ মন্ডল জানান, রাস্তা সংস্কার করা হবে। মূলত পিএইচই-র কাজের কারণেই রাস্তাটির এই দশা হয়েছে। তাঁদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দ্রুত এই রাস্তাটি সংস্কার করার জন্য। আগামী এক থেকে দু’দিনের মধ্যে রাস্তাসংস্কার করে আগের চেহারায় ফিরিয়ে আনা হবে। আস্বাস বিডিওর।

সার্থক পন্ডিত

Accident: বিপর্যস্ত উত্তর সিকিম! ধস-হড়পা বান-প্রবল বৃষ্টিতে তছনছ! টিনটেকখোলায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

সিকিম: ফের বিপর্যস্ত সিকিম। এবারে নর্থ সিকিম অর্থাৎ উত্তর সিকিম।ধস-হড়পা বান-প্রবল বৃষ্টিতে বিপর্যস্ত সিকিম, অবরুদ্ধ রাস্তা, সমস্যায় পর্যটকরা। ধসের জেরে ডিকচু-সিংতাম রোড বন্ধ। টানা বৃষ্টির জেরে বিপর্যস্ত রাস্তা। লাচুং থেকে গ্যাংটক নামার পথে দূর্ঘটনাগ্রস্থ লরি। টিনটেকখোলায় দূর্ঘটনাটি ঘটে, তাতে আহত হয়েছেন ৭ জন। আহতদের মঙ্গন জেলা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অবিরাম বৃষ্টির জেরে রাস্তা ধসে যাওয়ায় নর্থ সিকিম কার্যত বিচ্ছিন্ন। লাচুং, লাচেনে বেড়াতে যাওয়া পর্যটকেরা আটকে রয়েছে কিনা খোঁজ নিচ্ছে সিকিম প্রশাসন।

বুধ ও বৃহস্পতিবার জলপাইগুড়ি, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে  ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হবে। ভারী বৃষ্টির সঙ্গে দমকা ঝড়ো বাতাস বইবে মালদা উত্তর ও দক্ষিণ দিনাজপুরে। দার্জিলিং এবং কালিম্পং ভারী বৃষ্টি সঙ্গে দমকা ঝড় বাতাসের সম্ভাবনা।

আরও পড়ুনঃ কিছুক্ষনেই শুরু তুমুল ঝড়বৃষ্টি, ৬ জেলায় বজ্রপাতের কড়া সতর্কতা, কলকাতায় নামবে ঠিক কখন? এল বিরাট আপডেট 

সোমবার রাতের প্রবল বর্ষণে বিপর্যস্ত সিকিমের বিস্তীর্ণ এলাকা। ধস নেমেছে ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক, সিংতামের শান্তিনগর এবং গ্যাংটকে। সিকিমগামী ১০ নম্বর জাতীয় সড়ক সোমবার রাত থেকে অবরুদ্ধ হয়ে পড়ে। জাতীয় সড়ক জুড়ে বোল্ডার, গাছ, জলকাদা জমে আছে। শান্তিনগর, সিংটামে রাস্তাটি অবরুদ্ধ হয়ে পড়ায় যানজট তীব্র হয়েছে। মঙ্গলবার সকালের পর ১০ নম্বর জাতীয়া সড়কে শিলিগুড়ি থেকে একমুখী যান চলাচল শুরু হলেও দীর্ঘ গাড়ির লাইন পড়ে যায়।

সিকিমের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র মেঙ্গলি, ইয়াংগাং, নামচি মারাত্মক ভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। ঘরবাড়ি ভেসেছে। রোলেপে ভূমিধসের সঙ্গে ছিল হড়পা বানের দাপট। প্রচুর গাছ উপড়ে পড়েছে। ভারী বৃষ্টির জেরে ধস নেমেছে গ্যাংটকের শিবমন্দিরের কাছে। গত কিছুদিন ধরে বর্ষণ শুরু হয়েছে উত্তরবঙ্গে। একটানা বৃষ্টির কারণে ধস নামে দক্ষিণ সিকিমে। সবথেকে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ সিকিমের মাজুয়া গ্রাম। তার উপর আবহাওয়া খারাপ থাকায় ব্যাহত হচ্ছে উদ্ধারকাজ।