Tag Archives: Motorcycles

Traffic Rules: চটি পরে বাইক চালানো যায়? জরিমানা হয় না? জেনে নিন ট্র্যাফিক নিয়ম

নয়াদিল্লি: গাড়ি-বাইকের নানা নিয়ম নিয়ে অনেক সময় অনেক গুজব ছড়ায়। অনেক সময় সাধারণ মানুষকে হয়রান হতেও হয় সেই গুজবের শিকারে। ঠিক এমনই ২০১৯ সালে একটি গুজব ঘোরাফেরা করছিল যেমন, গাড়ি এবং মোটরসাইকেল চপ্পল পরে চালালে জরিমানার সম্মুখীন পড়তে হতে পারে। ঠিক যেমন জরিমানা হতে পারে হাফ হাতা শার্ট পরে বাইক চালালে। এই ধরনের নানান আইনের কথা বিগত কয়েক বছর ধরে নানান সোশ্যাল সাইট থেকে বিভিন্ন জায়গায় ঘোরাফেরা করছিল।

আরও পড়ুন: ‘দোষীদের আড়াল করার চেষ্টা করছে হাসপাতাল!,’ আর জি কর নিয়ে এবার মুখ খুললেন রাহুল

কিন্তু, কেন্দ্রীয় সড়ক এবং পরিবহণ দফতরের তরফ থেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী নীতিন গডকড়ী জানান, এই ধরনের খবর সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন এবং ভুয়ো। এই ধরনের জরিমানার কোনও আইন ট্রাফিকের ধারায় নির্দিষ্ট করা নেই।
যেকোনো ব্যক্তি লুঙ্গি কিংবা অন্যান্য যেকোনো পরিধেয় বস্ত্র পরে গাড়ি কিংবা বাইক চালাতে পারে এতে কোনও সমস্যা হওয়ার কথা নয় বলেই জানানো হয় কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের তরফ থেকে। এছাড়াও কেন্দ্রের এই মন্ত্রক থেকে জানানো হয় হাফ হাতা শার্ট অতিরিক্ত আলো,চপ্পল কিংবা নোংরা উইন্ডশিল্ডের জন্যও কোনওধরনের জরিমানা করা হবে না।
তবে, এর পাশাপাশি জনগণকে সচেতনও করা হয়েছে। চপ্পল পরে বাইক বা মোটরসাইকেল চালানোর ক্ষেত্রে গিয়ার বদলানোর সময় অসুবিধার মুখে পড়েন চালক। সঠিক সময় যদি গিয়ার বদলানো না যায় তবে সেক্ষেত্রে বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। গাড়ির ক্ষেত্রেও একই বিপদের আশঙ্কা থেকে যায়। তাই পা ঢাকা জুতো পরেই গাড়ি-বাইক চালানোর পরামর্শ দেওয়া হয়েছে সড়ক এবং পরিবহণ মন্ত্রকের তরফ থেকে। এছাড়াও, বাইক চালানোর ক্ষেত্রে ফুল হাতা শার্ট পরাই শ্রেয় কারণ তাতে দুর্ঘটনা ঘটলে আঘাত লাগার পরিমাণ অনেকটাই কমে যায়। তবে সুরক্ষার স্বার্থে মোটরসাইকেল চালানোর ক্ষেত্রে হেলমেট বাধ্যতামূলক রাখা হয়েছে, অন্যথায় জরিমানা জারি থাকবে বলেই জানানো হয়েছে কেন্দ্রীয় সড়ক এবং পরিবহণ মন্ত্রকের তরফ থেকে।

Nadia News: ফুটপাথে ব্যবসা আর নয়, নিজের পুরনো মোটর সাইকেলেই বানিয়ে ফেলুন স্বপ্নের ভ্রাম্যমান দোকান

নদিয়া: আর ফুটপাতে ব্যবসা নয়, নিজের পুরনো মোটরসাইকেল থাকলেই হয়ে যাবে বাজিমাত! পুরনো মোটরসাইকেল দিয়েই তৈরি করে ফেলুন ভ্রাম্যমান দোকান! রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে রাজ্য জুড়ে বেআইনিভাবে দখল করে রাখা ফুটপাথ দখল মুক্ত করতে তৎপর প্রশাসন। সেরকমই শান্তিপুর পৌরসভার একাধিক এলাকায় প্রচার চালিয়ে ফুটপাথ দখল মুক্ত করতে উদ্যোগী হয়েছে পৌরসভা ।

তাই এখন দোকান না থাকার কারণে বাড়িতে থাকা মোটর বাইককে কিংবা পুরনো মোটরসাইকেল কিনে ভ্রাম্যমান দোকান বানিয়ে রুজিরোজগারের পথ খুঁজছেন শান্তিপুরের অনেক ফুটপাতের দোকানদার। সেরকমই এক ব্যাবসায়ী আজ নিজের বাড়িতে থাকা মোটর বাইকটিকে ভ্রাম্যমান দোকান বানালেন।

আরও পড়ুন-  ভয়ঙ্কর তোলপাড় পরিবর্তন! সূর্য-মঙ্গল-বুধ-শুক্রের বিরাট চালে ভাগ্যের খেলা শুরু…! কারা ভাগ্যবান, কাদের লোকসান? আপনার কপালে কী?

তিনি জানান, বর্তমানে পৌরসভা ফুটপাতে বসে ব্যবসা করতে দেবেনা। তবে পরিবারের মুখে অন্য তুলে দিতে কিছু তো করতে হবে। তাই বাড়িতে থাকা মোটরসাইকেলটিকে এই ভ্রাম্যমান দোকানে পরিণত করে পরিবারের মুখে দু’মুঠো অন্ন তুলে দিতেই তার এই প্রয়াস।

আরও পড়ুন-   মাত্র ৭ দিনেই জব্দ! ধমনী থেকে নিংড়ে বার করবে কোলেস্টেরল, শিরায় জমে থাকা ময়লা হবে সাফ, রোজ পাতে রাখুন এই খাবার

যদিও এই গাড়ি যারা বানাচ্ছেন, সেই গ্যারেজ মালিক জানাচ্ছেন, বর্তমানে হকার উচ্ছেদ হওয়ার পর থেকে, বহু মানুষ তাদের মোটরসাইকেলটিকে এখন ভ্রাম্যমান গাড়িতে পরিণত করতে চাইছে। ইতিমধ্যে আটটিরও বেশি তিনি এই গাড়ি বানিয়েছেন। এক মাসের প্রায় ১৪ টি গাড়ির অর্ডার করেছেন তিনি , আরও বরাত আসছে। কারণ পরিবারকে সচ্ছল রাখতে কাজ করতে হবে।

তবে শুধু গাড়ি তৈরিতে খরচ ৬০ হাজার টাকা এবং মোটর বাইকের সঙ্গে সমস্ত কিছু মিলিয়ে প্রায় এক লক্ষ টাকা খরচে তৈরি করা হচ্ছে এই সমস্ত ভ্রাম্যমান গাড়ি।কেউ লোন নিয়ে কেউবা শেষ সম্বলটুকু উজাড় করে দিয়ে সংসার চালানোর জন্য নতুনভাবে জীবিকা শুরু করছেন।

Mainak Debnath

বাইক থেকে কালো ধোঁয়া বেরোয় কখন জানেন? সাবধান! ‘এই’ ৫ সমস্যা হতে পারে

কলকাতা: ভারতীয়দের সবচেয়ে প্রিয় বাহন হল মোটর বাইক। দ্বিচক্রযানে দুনিয়া ঘোরার মজাই আলাদা। তবে স্কুটার বা বাইকের সঠিক রক্ষণাবেক্ষণ জরুরী। নাহলে সমস্যায় পড়তে হয়। কীরকম?

যেমন অনেক সময় সাইলেন্সর থেকে কালো ধোঁয়া বের হয়। অনেকেই খুব একটা পাত্তা দেন না। কিন্তু বিষয়টা গুরুতর। সাইলেন্সর থেকে কালো ধোঁয়া বেরতে দেখলে সাবধান। বাইকের জন্য এটা মোটেও ভাল নয়। বুঝতে হবে কিছু সমস্যা হয়েছে। বিশেষ করে ইঞ্জিনে।

ঘন কালো ধোঁয়ার কারণ: সাইলেন্সর থেকে কালো ধোঁয়া বের হলে বুঝতে হবে, বাইকের ইঞ্জিন অয়েল শেষ হতে চলেছে। এই পরিস্থিতিতে তেল না বদলালে ইঞ্জিন খুব দ্রুত নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তাছাড়া ফুয়েল ইনজেক্টর, কার্বুরেটর বা ফুয়েল পাম্পের ত্রুটির কারণেও সাইলেন্সর থেকে কালো ধোঁয়া বের হতে পারে।

আরও পড়ুন- আপনার বাড়ির টিভিও কি দেওয়ালে লাগানো? তলে তলে বারোটা বাজছে না তো? সাবধান হন

এয়ার ফিল্টারে নোংরা জমলে বা কিছু আটকে থাকলে ইঞ্জিনে বাতাস যায় না। ফলে কালো ধোঁয়া বের হয়। অনেক সময় ইঞ্জিনের উপাদানগুলো পুরনো হয়ে যায়, সেই কারণেও কালো ধোঁয়া বের হতে পারে।

আবার ইঞ্জিন যখন পর্যাপ্ত বায়ু বা জ্বালানি পায় না, তখন জ্বালানি সম্পূর্ণরূপে পুড়ে যায় না, যার ফলে কালো ধোঁয়া ও কালি হয়। ভুল ইঞ্জিন অয়েল ব্যবহারের কারণেও কালো ধোঁয়া বের হতে পারে। তাই গাঢ় কালো ধোঁয়া বেরলে অবহেলা করা উচিত নয়।

নতুনের সঙ্গে পুরনো ইঞ্জিন অয়েল মেশানো উচিত নয়: নতুন ও পুরনো ইঞ্জিন অয়েল মেশানো উচিত নয়। পুরনো ইঞ্জিন অয়েল পুরোটা বের করে নেওয়ার পরই নতুন ইঞ্জিন অয়েল ঢালা উচিত।

পুরনো ও নতুন ইঞ্জিন অয়েল মেশালে বাইকের ইঞ্জিন খারাপ হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় এই কারণেও কালো ধোঁয়া বের হয়। ইঞ্জিন ভাল রাখতে চাইলে বাইকে সবসময় নামী কোম্পানির ইঞ্জিন অয়েল লাগানো উচিত।

আরও পড়ুন- এসি আশীর্বাদ না অভিশাপ? বিজ্ঞানীদের বড় দাবি, শুনলে মাথায় হাত দেবেন

সময়মতো বাইকের সার্ভিসিং করাতে হবে: সময়মতো সার্ভিসিং না করালে ইঞ্জিন নষ্ট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কালো ধোঁয়াও বের হয়। তাই সার্ভিসিং গুরুত্বপূর্ণ। পিস্টন নষ্ট হয়ে গেলেও সাইলেন্সর থেকে কালো ধোঁয়া বের হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে ইঞ্জিন মেরামত বা প্রতিস্থাপন জরুরী।

বাইকের মাইলেজ বাড়ানোর ‘এই’ ৫ কায়দা! জানা থাকলে প্রতি মাসে বাঁচবে অনেক টাকা

কলকাতা:  অফিস, কলেজ বা প্রোগ্রামে যাওয়া হোক অথবা বন্ধুদের সঙ্গে ঘুরতে যাওয়া, একটি বাইক হল এমন একটি সঙ্গী, যা সমস্ত কাজ সম্পন্ন করে। এখন এই মোটরসাইকেলটি, যা সর্বদা ব্যবহৃত হয়, শুধুমাত্র পেট্রোলে চলে। এর মাইলেজ কমে গেলে অনেক সমস্যার সৃষ্টি করে। যদি আমরা বলি যে বাইকের মাইলেজ কখনওই কম হবে না এবং যা ভাবছেন তার থেকে অনেক বেশি দেবে?

কিছু বিষয় মাথায় রেখে যে কেউ সহজেই নিজেদের মোটরসাইকেলের মাইলেজ বাড়াতে পারেন। এটি শুধুমাত্র অর্থ সাশ্রয় করবে না, বরং মোটরসাইকেলের আয়ুও বাড়িয়ে দেবে এবং এটি সবসময় নতুনের মতো দেখাবে। তাই এক নজরে দেখে নেওয়া যাক কয়েকটি সহজ টিপস, যার মাধ্যমে যে কেউ নিজেদের মোটরসাইকেলের মাইলেজ বাড়াতে পারবেন।

আরও পড়ুন- লাখ লাখ টোটোচালকদের জন্য বড় খবর! আর চিন্তা নেই, এবার দু’হাত ভরে হবে কামাই

স্বাভাবিক গতিতে বাইক চালান –

মোটরসাইকেল কখনও খুব দ্রুত তুলবেন না বা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি গতিতে মোটরসাইকেল চালাবেন না। মোটরসাইকেলটি সর্বোচ্চ ৫০ থেকে ৭০ কিলোমিটার প্রতি ঘন্টা গতিতে চালান। এমন পরিস্থিতিতে, ভাল মাইলেজ পাবেন এবং বাইকের ইঞ্জিনের আয়ু বৃদ্ধি পাবে।

সময়মতো সার্ভিসিং –

যথাসময়ে মোটরসাইকেল সার্ভিসিং করুন। এই সময়ের মধ্যে, এয়ার ফিল্টার, ইঞ্জিন তেল এবং তেল ফিল্টার পরিবর্তন করুন। চেইন স্প্রোকেট চেক করুন এবং তেলযুক্ত করুন। প্রতি ৬ মাস বা ৫ হাজার কিলোমিটার পরপর মোটরসাইকেল সার্ভিস করতে হবে। এটি শুধু মোটরসাইকেলের মাইলেজই বাড়াবে না বরং সেই বাইকটি আরও স্মুথ চলবে এবং সবসময় নতুন দেখাবে।

রোদে বাইক পার্ক করবেন না –

মোটরসাইকেল কখনও উজ্জ্বল সূর্যের আলোতে পার্ক করা উচিত নয়। এই কারণে বাইকের ট্যাঙ্কে সরাসরি সূর্যের আলো পড়ার কারণে তা উত্তপ্ত হয়ে পেট্রোল বাষ্প হয়ে যায়। এর ফলে বাইকের মাইলেজ কমে যায়। এছাড়া মোটরসাইকেলের রঙও নষ্ট হয়ে যায়। তাই সবসময় ছায়ায় বাইক পার্ক করুন।

আরও পড়ুন- দেড় টন এসি সারা মাসে কত কারেন্ট খরচ করবে? হিসেব করুন ‘এভাবে’, টাকা বাঁচবে

মোটরসাইকেলের টায়ারের হাওয়া –

মোটরসাইকেলের টায়ারে সবসময় সঠিক বায়ুচাপ বজায় রাখুন। শীতকালে এটি ৩৫ পাউন্ড এবং গ্রীষ্মে ৩২ পাউন্ড রাখুন। এতে মোটরসাইকেল ভালো মাইলেজ দেবে এবং ইঞ্জিনে কম লোড হবে।

ডান গিয়ারে বাইক চালান –

সর্বদা সঠিক গিয়ারে বাইক চালান। অর্থাৎ, গতি অনুযায়ী গিয়ার নির্বাচন করুন এবং উচ্চ গতিতে চতুর্থ বা পঞ্চম গিয়ারে চালান। যেখানে দ্বিতীয় বা তৃতীয় গিয়ারে কম গতিতে। এতে জ্বালানি খরচ সঠিক পরিমাণে হবে এবং বাইকের মাইলেজ বাড়বে।

সস্তায় বাইক খুঁজছেন? ১ লাখ টাকার মধ্যে রয়েছে ‘এই’ ৫ বাইক, মাইলেজ নিয়ে ভাবতে হবে না

কলকাতা: বাইক কেনার সময় বাজেট সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। পকেটে কুলোতে হবে। তবেই সাধ্যের মধ্যে হবে সাধপূরণ। ভারতে ১ লাখের নিচে সেরা বাইকের তালিকা এখানে দেওয়া হল। গতির পাশাপাশি মাইলেজের দিক থেকেও এদের তুলনা নেই।

Honda SP 125: এই সেগমেন্টে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া মডেলের তালিকায় রয়েছে Honda SP 125। এতে দেওয়া হয়েছে 124cc ইঞ্জিন, যা 7500 rpm-এ 8kW এবং 6000 rpm এ 10.9 Nm টর্ক জেনারেট করে। ইঞ্জিনে রয়েছে ৫ স্পিড ট্রান্সমিশন। দাম ৮০,৫৮৭ টাকা (এক্স-শোরুম, দিল্লি)। 65 kmpl পর্যন্ত মাইলেজ দিচ্ছে।

আরও পড়ুন- ১ টন এসি এক ঘণ্টা চললে কত কারেন্ট খরচ হয়? হিসেব জানা থাকলে টাকা বাঁচবে

Pulsar Bajaj 150: Pulsar Bajaj 150-এর দাম শুরু হচ্ছে ১ লাখ টাকা (এক্স-শোরুম) থেকে। 149 cc এয়ার-কুলড সিঙ্গল সিলিন্ডার টুইন স্পার্ক ইঞ্জিন রয়েছে, যা 8,500 rpm-এ 14 bhp এর সর্বোচ্চ শক্তি এবং 6,000 rpm এ 13.4 Nm সর্বোচ্চ টর্ক জেনারেট করে। দেওয়া রয়েছে ৫ স্পিড গিয়ারবক্স। মাইলেজ 50 Kmpl।

Hero Splendor Plus: Splendor হল ভারতে সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বাইক। যাই হোক, Hero Splendor Plus-এর শুরু হচ্ছে ৭৭,৬৫০ টাকা থেকে। মাইলেজ দিচ্ছে 62 kmpl। দেওয়া হয়েছে 97.2cc BS6 ইঞ্জিন, যা 7.91 bhp শক্তি এবং 8.05 Nm টর্ক জেনারেট করে। বাইকের সামনের এবং পিছনের চাকায় রয়েছে ড্রাম ব্রেক।

Bajaj Platina 110 ES Disc: Bajaj Platina 110 ES Disc-এর দাম ৬৮,৩৮৪ টাকা (এক্স-শোরুম, দিল্লি)। ড্রাম ভ্যারিয়েন্টেও পাওয়া যাচ্ছে, যার দাম ৬৩,৪৮৬ টাকা (এক্স-শোরুম)।

আরও পড়ুন- AC-র বিদ্যুৎ বিল দেখে আঁতকে উঠছেন? ৩০% খরচ কমান এই ছোট্ট টিপস মেনে, না জানলেই নয়

ABS প্রযুক্তি-সহ এটাই ভারতের প্রথম 115.45 cc বাইক। সামনে 240 মিমি ডিস্ক রয়েছে যার সঙ্গে সিঙ্গল চ্যানেল ABS এবং পিছনে CBS প্রযুক্তি-সহ 110 মিমি ড্রাম ব্রেক দেওয়া হয়েছে। মাইলেজ 75 kmpl পর্যন্ত।

TVS Raider 125: TVS ২০২১ সালে ভারতীয় বাজারে নতুন Raider বাইক লঞ্চ করেছিল। এই সেগমেন্টের বাইকগুলোর মধ্যে Raider-এই সবচেয়ে বেশি ফিচার দেখা যায়। সম্পূর্ণ ডিজিটাল ইন্সট্রুমেন্ট কনসোল এবং রাইডিং মোড দেওয়া হয়েছে। দাম ৭৭,৫০০ টাকা (এক্স-শোরুম)। মাইলেজ 59 kmpl পর্যন্ত।