Tag Archives: New Business Ideas

New Business Ideas: বিনা পুঁজিতে ৬ মাসের ব্যবসা, লক্ষ লক্ষ টাকা আয়! স্বল্প সময়ে লক্ষ্মী আসবে ঘরে

দক্ষিণ দিনাজপুর: মধুর পুষ্টিগুণ ও শারীরিক উপকারিতার বিষয় কারও অজানা নয়। আর এই মধু সংগ্রহ করতে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলাতে প্রতি বছরই ভিন জেলা থেকে বহু মধু সংগ্রহকারীর দল ভিড় জমায় মূলত এই শীতকালে। দক্ষিণ দিনাজপুরের বিস্তীর্ণ অঞ্চলে যে পরিমাণ সরষে চাষ হয় সেই সর্ষে ফুল থেকে মধু সংগ্রহ করতে প্রতিবছর জেলায় আসেন মধু সংগ্রহকারীরা। বিশেষ পদ্ধতিতে মৌমাছি পালন করে সেই মৌমাছিকে দিয়েই মধু সংগ্রহ করেন।

১৫-২০ দিন আগেই সরষে ফুল পরিপূর্ণতা পেয়েছে। আর এই সর্ষে ফুল থেকেই মধু সংগ্রহ করেন মধু চাষিরা। বাণিজ্যিকভাবে মধুর চাষ অনেক বেড়েছে। মধু সংগ্রহের পেশায় চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ কাজ করে।

আরও পড়ুনঃ ৭ শুক্রবার বাড়িতে রুটি করার সময় ছোট্ট কাজ করুন, জীবনে টাকা-সম্পত্তি-সোনার অভাব হবে না

বাণিজ্যিকভাবে মধু চাষ করলে এটা পেশা হিসেবে নেওয়া সম্ভব। বিগত বছরগুলিতে প্রতিদিন গড়ে চার থেকে পাঁচ লিটার মধু সংগ্রহ হয়।মধু চাষিরা দীর্ঘদিন ধরে এই পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে মধু বিক্রি করে আসছে।

মধু চাষিদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, “ছ’মাস দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে মধু সংগ্রহ করেন তাঁরা। বাকি ছয় মাস মৌমাছিদের খাবার দিয়ে লালন-পালন করে।” জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মানুষ ছুটে আসেন খাঁটি মধু কিনে নিতে। কেজিতে ২৫০  টাকা করে দামও দেন। কিন্তু যে পরিমাণ মধু সংগ্রহ হয় তা বিক্রির ব্যবস্থা নেই। যার ফলে মহাজনদের শরণাপন্ন হতেই বাধ্য হন মধু সংগ্রহকারীরা।

সুস্মিতা গোস্বামী

New Business Ideas: সামান্য টাকা দিয়ে শুরু করুন এই ব্যবসা, পকেটে উপচে পড়বে টাকা !

ব্যবসা করবেন ভাবছেন কিন্তু সেরকম জমা পুঁজি নেই ৷ লোন নিয়ে এত বড় রিস্ক নিতে চাইছেন না ? সেক্ষেত্রে আপনার জন্য রয়েছে দুর্দান্ত সুযোগ ৷ আপনি সামান্য টাকা দিয়েই এবার জুসের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷ এর জন্য লাগবে মিডিয়াম সাইজের দোকান, ফল ও কয়েকটি মেশিন ৷ এরপর আপনাকে আপনার জেলার ফুড অথোরিটির অনুমতি নিয়ে দোকান চালু করতে হবে ৷

ব্যবসা করবেন ভাবছেন কিন্তু সেরকম জমা পুঁজি নেই ৷ লোন নিয়ে এত বড় রিস্ক নিতে চাইছেন না ? সেক্ষেত্রে আপনার জন্য রয়েছে দুর্দান্ত সুযোগ ৷ আপনি সামান্য টাকা দিয়েই এবার জুসের ব্যবসা শুরু করতে পারবেন ৷ এর জন্য লাগবে মিডিয়াম সাইজের দোকান, ফল ও কয়েকটি মেশিন ৷ এরপর আপনাকে আপনার জেলার ফুড অথোরিটির অনুমতি নিয়ে দোকান চালু করতে হবে ৷
একবার দোকান শুরু করে দিতে পারলে হাতে আসবে মোটা টাকা প্রফিট ৷ আগের থেকে আজকাল মানুষ স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি সচেতন ৷ ফলে জুসের দোকানের আপনি ফল, সবজির পাশাপাশি প্রোটিন শেকও বিক্রি করতে পারবেন ৷
একবার দোকান শুরু করে দিতে পারলে হাতে আসবে মোটা টাকা প্রফিট ৷ আগের থেকে আজকাল মানুষ স্বাস্থ্য নিয়ে অনেক বেশি সচেতন ৷ ফলে জুসের দোকানের আপনি ফল, সবজির পাশাপাশি প্রোটিন শেকও বিক্রি করতে পারবেন ৷
একটি জুস কর্নার খোলার জন্য ৫-৭ লক্ষ টাকা লাগবে ৷ দোকানের দরকারি জিনিস কেনার জন্য এই টাকার দরকার পড়বে ৷
একটি জুস কর্নার খোলার জন্য ৫-৭ লক্ষ টাকা লাগবে ৷ দোকানের দরকারি জিনিস কেনার জন্য এই টাকার দরকার পড়বে ৷
ব্যবসা শুরু করার জন্য বাজারে একটি দোকান ভাড়ায় নিতে হবে ৷ আগে থেকে দোকান থাকলে সোনায় সোহাগা ৷ দোকান কয়েকটি মেশিন রাখতে হবে ৷ ফ্রুট মিক্সার, ফ্রুট মিক্সিং মেশিন, ফ্রুট কাটিং মেশিন ও রেফ্রিজেরেটর ৷ কাঁচামাল হিসেবে লাগবে ফল, সবজি, চিনি, সিরাপ, দুধ, আইসক্রিম, জল ও প্রোটিন ৷
ব্যবসা শুরু করার জন্য বাজারে একটি দোকান ভাড়ায় নিতে হবে ৷ আগে থেকে দোকান থাকলে সোনায় সোহাগা ৷ দোকান কয়েকটি মেশিন রাখতে হবে ৷ ফ্রুট মিক্সার, ফ্রুট মিক্সিং মেশিন, ফ্রুট কাটিং মেশিন ও রেফ্রিজেরেটর ৷ কাঁচামাল হিসেবে লাগবে ফল, সবজি, চিনি, সিরাপ, দুধ, আইসক্রিম, জল ও প্রোটিন ৷
কাজের জন্য কত লোক লাগবে সেটা অবশ্যই আপনার দোকানের সাইজের উপর নির্ভর করবে এবং আপনার ব্যবসা কেমন চলছে তার উপরে ৷ ব্যবসা শুরু সময় ২-৩ জনকে রাখতে পারবেন ৷
কাজের জন্য কত লোক লাগবে সেটা অবশ্যই আপনার দোকানের সাইজের উপর নির্ভর করবে এবং আপনার ব্যবসা কেমন চলছে তার উপরে ৷ ব্যবসা শুরু সময় ২-৩ জনকে রাখতে পারবেন ৷
দোকান ফিটনেস সেন্টারের আশপাশে রাখলে আপনি আরও বেশি লাভ করতে পারবেন৷ কত প্রফিট হবে সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভর করবে আপনার বিক্রির উপরে ৷ প্রত্যেক গ্লাস জুসে ৫০-৭০ শতাংশ লাভ করতে পারবেন ৷ একদিনে ১০,০০০ টাকার বিক্রি করলে আপনি কমপক্ষে ৫০০০ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন ৷
দোকান ফিটনেস সেন্টারের আশপাশে রাখলে আপনি আরও বেশি লাভ করতে পারবেন৷ কত প্রফিট হবে সম্পূর্ণ ভাবে নির্ভর করবে আপনার বিক্রির উপরে ৷ প্রত্যেক গ্লাস জুসে ৫০-৭০ শতাংশ লাভ করতে পারবেন ৷ একদিনে ১০,০০০ টাকার বিক্রি করলে আপনি কমপক্ষে ৫০০০ টাকার বেশি লাভ করতে পারবেন ৷

New Business Ideas: প্রায় কোনও পুঁজিই লাগবে না, মাসে আয় ২০-২৫ হাজার টাকা! পথ দেখাচ্ছে জয়নগরের এই গ্রামের বাসিন্দারা

জয়নগর: এমনিতেই কাজের বাজার মন্দা। সুন্দরবনের প্রত্যন্ত এলাকার ছেলেরা বিভিন্ন পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করতেন আবার কেউ কেউ বিভিন্ন কলকারখানায় শ্রমিকের কাজও করতেন। আজ বহু মানুষ কাজ হারিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে দিন কাটাচ্ছে। একদিকে করোনার কারণে লকডাউনের প্রভাবে প্রচুর কলকারখানা কাজ হারিয়েছেন বহু শ্রমিক। কাজ হারিয়ে নিজেদের সংসার সামাল দিতে এ বার নিজের গ্রামে নিজেরাই স্বাবলম্বী হয়ে হাতের কাজে আয় করছে গ্রামের ছেলেরা।

গ্রামের ছেলেরা একত্রিত হয়ে নিজেরাই বিভিন্ন কাজে নিয়োজিত হয়ে আয়ের দিশা দেখছে। এমনই চিত্র দেখা গেল জয়নগরের কাশিপুর কামারিয়া রাজাপুর করাবে হাচিমপুরে।

আরও পড়ুনঃ কনকনে শীতে বৃষ্টির সতর্কতা এই জেলায়, আরও কত নামবে বাংলার পারদ? এল আবহাওয়ার বড় আপডেট

এলাকার বাড়ির পুরুষরা এখন আর বাইরে যান না কাজের জন্য। গ্রামেই তৈরি করছেন বিভিন্ন হাতের কাজ। লেদারের মানিব্যাগ-সহ বহু কিছু। এই ধরনের বিভিন্ন হাতের কাজ করে তারা মাসে ২০-২৫ হাজার টাকা আয় করছেন।

এই ব্যবসায় কাঁচামালের খরচ যেহেতু খুব বেশি নয়, তাই পকেটে খুব চাপ পড়ার ব্যাপার নেই। ব্যাগ তৈরি করে তা নিজেই বিক্রি করতে পারলে লাভ সেক্ষেত্রে অনেকটা বেশি। তাই এলাকার বাইরে গিয়ে বড়-ছোট, চাকরির নিশ্চয়তা নিয়ে প্রশ্নচিহ্ন কর্মীদের মনে মাথায়। তার উপর অধিকাংশ ক্ষেত্রেই বেতন কাঠামোও খুব ভাল নয়। তার ওপরে অফিসে কাজের নির্দিষ্ট সময় বলে কিছু নেই। ৮ ঘণ্টার ডিউটি খাতায় কলমে থাকলেও অতিরিক্ত সময় থেকে যেতে হয় অধিকাংশ পেশায়। তাই অনেকেই এখন ব্যবসার দিকে ঝুঁকছেন। লোন নিয়ে অনেকেই শুরু করছেন এই ব্যবসা।

সুমন সাহা

New Business Ideas: সামান্য পুঁজিতে শুরু, কয়েকমাসেই চাকরি ছাড়লেন ব্যক্তি! এখন মাসের রোজগার জানলে অবাক হবেন

দাঁইহাট: আধুনিকতার যুগে বাড়ি অথবা মন্দির, প্যান্ডেলের সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য চাহিদা বেড়েছে বিভিন্ন ধরনের ছোট-বড় মূর্তির। তবে গতানুগতিক সিমেন্ট অথবা কাঠের মূর্তি বাদ দিয়ে এখন কদর বাড়ছে ফাইবারের তৈরি মূর্তির। আর এই ফাইবারের মূর্তি তৈরি করেই প্রতি মাসে হাজার হাজার রোজগার করছেন পূর্ব বর্ধমান জেলার দেবাশিস চন্দ্র।

পূর্ব বর্ধমান জেলার দাঁইহাট শহরের বাসিন্দা দেবাশিস চন্দ্র। বর্তমানে তিনি এই মূর্তি তৈরি নিয়েই পড়ে আছেন। তাঁর মূর্তি তৈরির কারখানায় প্রবেশ করলেই চোখে পড়বে বিভিন্ন ধরনের মূর্তি। দেবাশিস চন্দ্রর তৈরি ফাইবারের মূর্তি দেখলে সত্যিই বেশ ভাল লাগবে। সারাদিন কারখানায় চলে মূর্তি তৈরির কাজ। তিনি জানিয়েছেন যে যেরকম মূর্তি চান, তিনি তাকে সেই ধরনের মূর্তি প্রস্তুত করে দেন । যে কারণে দেবাশিস চন্দ্রর তৈরি মূর্তির ভাল কদর রয়েছে।

আরও পড়ুনঃ সঙ্গীর সঙ্গে নিয়মিত মিলন কতটা জরুরি? কতদিনের ব্যবধানে ভয়ঙ্কর ক্ষতি? জানালেন বিশেষজ্ঞ

এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, “প্রথমে মূর্তির ক্লে মডেলিং হয়। তারপর সেটির ডাইস তৈরি হয়, ডাইস পিওপি এর হয় আবার ফাইবারেরও হয়। ডাইস তৈরি হওয়ার পর তারপর সেটা কাস্টিং করা হয়, প্রোডাকশন হয়। ফাইবারের প্রোডাকশনের জন্য রেজিন লাগে এবং ফাইবার ম্যাট ও পাউডার প্রয়োজন হয়। এই সমস্ত উপকরণ কলকাতা থেকে নিয়ে আসা হয়।”

আরও পড়ুনঃ হাড় কাঁপছে শীতের কামড়ে, ২৪ ঘণ্টায় আরও কত নামবে তাপমাত্রা? জানুন সর্বশেষ পূর্বাভাস

দেবাশিস কলকাতার একটি প্রতিষ্ঠানে ফাইন আর্টস নিয়ে পড়াশোনা করেন। তারপরই তিনি চলে যান হায়দরাবাদে। সেখানে একটি সংস্থায় মূর্তি তৈরির কাজ করেন প্রায় সতেরো বছর। তবে হায়দরাবাদ থেকে তিনি দেশের বাড়ি ফিরে আসেন ২০১৬ সালে । তারপর থেকে নিজের বাড়িতেই শুরু করেছেন মূর্তি তৈরির কাজ। দেবাশিসের তৈরি মূর্তি রাজ্য ছাড়িয়ে ভিন রাজ্যেও পাড়ি দিয়েছে। পূর্ব বর্ধমান জেলায় দাঁইহাটেও দেবাশিসের তৈরি মূর্তির ভাল কদর রয়েছে ।

দেবাশিস জানিয়েছেন, তাঁর সারাবছরই কাজ হয়, কখনও বসে থাকতে হয় না । পুজোর মরশুম এলে কাজের ব্যাপক চাপ বাড়ে, সারারাত ধরে চলে মূর্তি বানানোর কাজ। এই মূর্তি প্রস্তুত করেই তিনি প্রতি মাসে প্রায় কুড়ি হাজার টাকা পর্যন্ত রোজগার করেন। এখন পূর্ব বর্ধমান জেলার মধ্যে, বেশিরভাগ কাজেই দেবাশিসের ফাইবারের তৈরি মূর্তির চাহিদা থাকে। তিনি জানিয়েছেন এই ফাইবারের মূর্তির খরচ কাঠের মূর্তির তুলনায় অনেক কম, তাই চাহিদাও ভাল।

বনোয়ারীলাল চৌধুরী

New Business Ideas: ২০০-২৫০ পুঁজিতেই ব্যবসা শুরু! ৫ দিন পরই লাভের মুখ দেখবেন, মহিলারা স্বনির্ভর হন

মালদহ: ঘরোয়া পদ্ধতিতে আচার তৈরি করেই বাজিমাত।‌ এই আচারের চাহিদা এখন দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। মাসে রোজগার হচ্ছে প্রায় ৩০ হাজার টাকা। দিনের পর দিন বাড়ছে ঘরোয়া পদ্ধতিতে তৈরি এই আচারের চাহিদা। ব্যাপক লাভবান হচ্ছেন মালদহের একদল মহিলা। শুধুমাত্র আচার বিক্রি করেই তাঁরা এখন স্বনির্ভর। আপনিও ঘরোয়া এই পদ্ধতিতে আচার তৈরি করে স্বনির্ভর হতে পারবেন। মাসে রোজগার করতে পারবেন হাজার হাজার টাকা।

শুধুমাত্র একটু পরিশ্রম আর সময় দিতে হবে। বাজারে ব্যাপক চাহিদা রয়েছে বিভিন্ন আচারের। আপনি আপনার পছন্দের ফলের আচার তৈরি করতে পারেন। কারণ বাজারে প্রায় সমস্ত আচারের চাহিদা রয়েছে।মালদহের ইংরেজবাজার ব্লকের কোতয়ালি গ্রামের এই মহিলার মূলত আমের আচার তৈরি করেন। তবে এখন আম পাওয়া যায় না তাই চালতার আচার তৈরি করছেন।

আরও পড়ুনঃ সকালে ঘুম থেকে উঠেই ‘ম্যাজিক’ এই পানীয়, হুড়মুড়িয়ে গলবে মেদ, ৭ দিনেই হাতেনাতে ফল

সপ্তাহে এক কুইন্টাল আচার তৈরি করতে হয়। এই আচার দিল্লি, কলকাতা ও শিলিগুড়ি-সহ দেশের বিভিন্ন শহরে যাচ্ছে।‌ একশো গ্রামের বোতল থেকে ৫০০ গ্রাম পর্যন্ত পাওয়া যায়। তাপসী মণ্ডল বলেন, “আগে কিছুই কাজ করতাম না। এখন আচার বিক্রি করে ভাল রোজগার করছি। ছেলেমেয়েদের পড়াশোনার কাজে লাগছে সেই টাকা। আশা করছি আগামীতে আরও ভাল রোজগার হবে।”

অধিকাংশ ক্ষেত্রে ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগ করে আচার বাইরে পাঠানো হয় বর্তমানে। তবে এই গোষ্ঠীর মহিলা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে আয়োজিত সরকারি মেলাগুলিতেও গিয়ে আচার বিক্রি করে থাকেন। প্রথমদিকে তাদের আচারের তেমন চাহিদা ছিল না। ধীরে ধীরে এই আচারের চাহিদা বৃদ্ধির কারণ সম্পূর্ণ ঘরোয়া পদ্ধতিতে আচার তৈরি করেন তাঁরা। কোনওরকম কেমিক্যাল বা অন্য কোন জিনিস মেশানো হয়।

পিংকি হালদার বলেন, প্রথম দিকে সেরকম আচারের চাহিদা ছিল না। আমরা সম্পূর্ণ ঘরোয়া পদ্ধতিতে আচার তৈরি করি। এখন এই আচারের চাহিদা কলকাতা দিল্লী সহ বিভিন্ন জায়গায়। আমরা মাসে রোজগার করছি ৩০,০০০ টাকার বেশি। সাধারণত বাড়িতে যে পদ্ধতিতে আচার তৈরি করা হয় সেই ভাবেই তাঁরা আচার তৈরি করে আসছেন। এখন তাদের আচারের সুনাম দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে পড়েছে। সম্পূর্ণভাবে স্বনির্ভর হয়েছেন এই গোষ্ঠীর সকল সদস্য।

হরষিত সিংহ

New Business Ideas: চাকরি ছেড়ে এই ভাবে সহজেই আয় করুন কোটি টাকা, লাগবে শুধু ১ লক্ষ টাকা

চাকরিতে সমস্যা ? দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে কাজের চাপ অথচ বেতন সেই একই রয়ে যাচ্ছে ৷ আর মন বসছে না চাকরিতে তাহলে এবার এই ব্যবসা শুরু করে মোটা টাকা আয় করতে পারবেন ৷ আপনার কাছে জমি থাকলে সেটার ব্যবহার করে ব্যবসা করতে পারবেন ৷ তবে এই ব্যবসার ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনাকে ধৈর্য্য রাখতে হবে ৷
চাকরিতে সমস্যা ? দিনের পর দিন বেড়েই চলেছে কাজের চাপ অথচ বেতন সেই একই রয়ে যাচ্ছে ৷ আর মন বসছে না চাকরিতে তাহলে এবার এই ব্যবসা শুরু করে মোটা টাকা আয় করতে পারবেন ৷ আপনার কাছে জমি থাকলে সেটার ব্যবহার করে ব্যবসা করতে পারবেন ৷ তবে এই ব্যবসার ক্ষেত্রে যেটা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল আপনাকে ধৈর্য্য রাখতে হবে ৷
সেক্ষেত্রে এখুনি হয়তো চাকরি ছাড়তে পারবেন না ৷ কিন্তু একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর আপনার আর চাকরি করার কোনও দরকার পড়বে না ৷ মেহগনি গাছের ব্যবসা করে মোটা টাকা আয়ের সম্ভাবনা ৷ বর্তমানে বাজারে মেহগানি গাছ ২০০০ টাকা প্রতি মিটার হিসেবে বিক্রি হচ্ছে ৷
সেক্ষেত্রে এখুনি হয়তো চাকরি ছাড়তে পারবেন না ৷ কিন্তু একটি নির্দিষ্ট সময়ের পর আপনার আর চাকরি করার কোনও দরকার পড়বে না ৷ মেহগনি গাছের ব্যবসা করে মোটা টাকা আয়ের সম্ভাবনা ৷ বর্তমানে বাজারে মেহগানি গাছ ২০০০ টাকা প্রতি মিটার হিসেবে বিক্রি হচ্ছে ৷
সেই হিসেবে একটি গাছের দাম প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা পড়বে ৷ মনে করা হচ্ছে ১২ বছর পর গাছের দাম আরও বেড়ে যাবে ৷ ১২০টি মেহগনি গাছ লাগিয়ে ১২ বছর পর কোটি টাকার সম্পত্তি বানিয়ে ফেলতে পারবেন ৷ কীভাবে দেখে নিন-
সেই হিসেবে একটি গাছের দাম প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা পড়বে ৷ মনে করা হচ্ছে ১২ বছর পর গাছের দাম আরও বেড়ে যাবে ৷ ১২০টি মেহগনি গাছ লাগিয়ে ১২ বছর পর কোটি টাকার সম্পত্তি বানিয়ে ফেলতে পারবেন ৷ কীভাবে দেখে নিন-
ধরে নিন আপনি ১ একর জমিতে মেহগনি গাছের বীজ লাগিয়েছেন ৷ পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখলে আপনি ১০০০টি গাছ লাগাতে পারবেন ৷ ১০-১২ বছরে গাছ বড় হয়ে যাবে ৷ ১০০০টা গাছ থেকে ২০,০০০ কিউবিক ফিট কাঠ পাওয়া যাবে ৷ ন্যূনতম ভ্যালু ধরলেও প্রত্যেক কিউবিক ফিট কমপক্ষে ৫০০ টাকা পাওয়া যাবে ৷ এবার ২০,০০০ কিউবিক ফিট কাঠ এই দামে বিক্রি করলে মিলবে ১ কোটি টাকা ৷
ধরে নিন আপনি ১ একর জমিতে মেহগনি গাছের বীজ লাগিয়েছেন ৷ পর্যাপ্ত দূরত্ব রাখলে আপনি ১০০০টি গাছ লাগাতে পারবেন ৷ ১০-১২ বছরে গাছ বড় হয়ে যাবে ৷ ১০০০টা গাছ থেকে ২০,০০০ কিউবিক ফিট কাঠ পাওয়া যাবে ৷ ন্যূনতম ভ্যালু ধরলেও প্রত্যেক কিউবিক ফিট কমপক্ষে ৫০০ টাকা পাওয়া যাবে ৷ এবার ২০,০০০ কিউবিক ফিট কাঠ এই দামে বিক্রি করলে মিলবে ১ কোটি টাকা ৷
গাছ লাগানো থেকে গাছ বড় হওয়া পর্যন্ত সমস্ত মিলিয়ে প্রায় ১ লাখ টাকা খরচ হবে ৷ অর্থাৎ আপনার নেট প্রফিট ৯৯ লক্ষ টাকা হবে ৷
গাছ লাগানো থেকে গাছ বড় হওয়া পর্যন্ত সমস্ত মিলিয়ে প্রায় ১ লাখ টাকা খরচ হবে ৷ অর্থাৎ আপনার নেট প্রফিট ৯৯ লক্ষ টাকা হবে ৷

New Business Ideas: ১৫০-২০০ টাকা পুঁজিতে ব্যবসা শুরু, সপ্তাহ ঘুরতেই দেখবেন লাভের মুখ, পথ দেখাচ্ছে এই মহিলারা

আলিপুরদুয়ার: গয়না তৈরি করে স্বনির্ভরতার পথ দেখছেন চা বাগানের যুবতীরা। গয়না তৈরির প্রশিক্ষণ নিয়েছে চা বাগানের প্রায় ৫০ জন যুবতী। চা বাগানে থেকেই হাতের কাজের মাধ্যমে আয়ের মুখ দেখছে মধু চা বাগানের শ্রমিক পরিবারের যুবতীরা। চা বাগান বন্ধ হলে কতটা সমস্যার মুখে পড়তে হয়, তা জানেন মধু চা বাগানের শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা।

বাগানের শ্রমিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা যাতে শুধু চা বাগানের ওপর নির্ভর না থাকে, বিকল্প আয়ের পথও যাতে বেছে নেয়, সেই লক্ষ্যে আলিপুরদুয়ার থেকে বাগানের যুবতীরা গয়না তৈরির প্রশিক্ষণ নেয়।

আরও পড়ুনঃ বৃহস্পতির কুপ্রভাবে তছনছ, বৈবাহিক জীবনে নামবে কালো ছায়া, মহিলারা ভুলেও পায়ে এই ধাতু পড়বে না

শ্রমিকদের কথায়, বর্তমানে একের পর এক বাগান বন্ধ হয়ে যাচ্ছে, শ্রমিকদের কাজের সন্ধানে বাইরে যেতে হচ্ছে। এই পরিস্থিতির মুখোমুখি যাতে শ্রমিকদের না হতে হয় সেই লক্ষেই প্রশিক্ষণ নিয়েছে যুবতীরা।কনিকা ধনওয়ার নামের এক যুবতী জানান, “গয়না তৈরির প্রশিক্ষণ সাত দিন নেওয়া হয়েছিল।এরপর বাগানের মেয়েরা গয়না তৈরি করছে।বিভিন্ন মেলায় স্টল দিচ্ছে।”

সম্প্রতি মধু চা বাগানের শ্রমিকদের তৈরি করা গহনা, অলংকার ডুয়ার্স উৎসবেও বিক্রি হয়েছে।জানা গিয়েছে,গয়না তৈরি করতে আমাদের কমপক্ষে ১০০ টাকা খরচ হলেও, তা বাজারে বিক্রি হচ্ছে ২০০-২৫০ টাকায় ফলে স্বাভাবিক ভাবেই লাভের মুখ দেখছেন তারা।

অন্যদিকে, মধু বাগানের এই সমবায় সমিতির কাজের কথা জানতে পেরে তাদের সঙ্গে দেখা করতে যান জেলা পরিষদের সভাধিপতিও। এ বিষয়ে জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব বলেন, ‘মধু বাগানের শ্রমিকদের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। বর্তমানে উত্তরের চা বাগানের যে রূপ অবস্থা, সেখানে শ্রমিকদের এরূপ উদ্যোগ সত্যি প্রশংসনীয়। প্রয়োজনে তাদের পাশে থাকার আশ্বাসও দিচ্ছি।”

Annanya Dey

New Business Ideas: নদীর পাড়ে জন্মায়, এই আগাছা থেকেই হাজার হাজার টাকা আয়, মহিলাদের জন্য দারুণ সুযোগ

খড়গপুর: বর্তমান দিনে নানান ইউনিক জিনিস দিয়ে ঘর সাজানো কিংবা অনুষ্ঠান বাড়ির প্যান্ডেল সাজানো হচ্ছে। কিন্তু সেই ইউনিক জিনিসই তৈরি হচ্ছে ফেলে দেওয়া নানান জিনিস থেকে। পরিবার, সংসার সামলে যেটুকু সময় পাচ্ছেন বাড়ির মহিলারাই তৈরি করছেন নানান ধরনের বল, স্প্রিং, ফুল-সহ নানান জিনিস এবং যা তৈরি হচ্ছে কলমি গাছ থেকে।

একদিকে যেমন খালের ধারে কিংবা নদীর পাড়ে অযত্নে বেড়ে ওঠা কলমির গাছের ব্যবহার হচ্ছে, তেমনই বাড়িতে অবসর সময়ে নানা জিনিস বানিয়ে স্বনির্ভর হচ্ছেন গ্রামের মহিলারা। পশ্চিম মেদিনীপুরের দাঁতন ২ ব্লকের কড়িয়া গ্রামের অধিকাংশ বাড়িতেই মহিলারা তৈরি করছেন কলমির বল, স্প্রিং-সহ নানা উপকরণ। বাড়িতে বসে ঘরের নানা কাজ সামলে হাতের এই কাজ করে মাসে প্রায় দশ হাজার টাকা পর্যন্ত রোজগার করছেন।

আরও পড়ুনঃ বছরের শুরুতেই এই ৪ পদক্ষেপ করুন, জীবন হয়ে উঠবে সহজ, কোনওদিন অর্থের অভাব হবে না

প্রসঙ্গত, স্থানীয় প্রভাত কুমার প্রধান ওড়িশা, ঝাড়খণ্ড-সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে কাঁচা কলমির গাছ কিনে এনে সরবরাহ দেন। এরপর বাড়ির মহিলাদের কাছে পৌঁছে দেন কলমি। বেশকিছু মহিলা সেই কলমি গাছের পাতা ছেঁটে, ছাল ছাড়িয়ে দেন। এরপর সেই কলমির সরু গাছগুলিকে বিজ্ঞানসম্মত উপায়ে নানান অ্যাসিডে চুবিয়ে তাকে সিদ্ধ করা হয়। এরপর বাড়ির মহিলারা সে কলমি টুকরো দিয়ে নানা ধরনের জিনিস তৈরি করেন। এরপর সেই বল বাজারে বিক্রি করে।

কলকাতা, খড়গপুরের পাশাপাশি ডেকরেশনের এই বিভিন্ন আইটেম রফতানি হয় চেন্নাই-সহ বিদেশেও। হাতের এই কাজ করে সংসার সামলে মহিলাদের মাসিক বেশ লাভ হয়। জানা গিয়েছে, প্রায় ১০-১২ ধরনের নানা জিনিস প্রস্তুত হয় এই কলমি থেকে, যা প্রস্তুত করেন মহিলারা। নদীর পাশে কিংবা খাল পাড়ে অযত্নে বেড়ে ওঠা এই কলমি থেকে স্বনির্ভরতার দিশা দেখছে গোটা গ্রাম। সংসার সামলে বল-সহ বিভিন্ন ডেকোরেশন আইটেম তৈরি করে স্বনির্ভর হচ্ছেন গ্রামের মহিলারা।

রঞ্জন চন্দ

New Business Ideas: মাত্র ২০০-৩০০ টাকায় ব্যবসা শুরু, মাসে হাজার হাজার টাকা আয়, মহিলারা আজই শুরু করুন

হাওড়াঃ মাত্র ২০০-৩০০ টাকায় গহনার ব্যবসা শুরু করে স্বনির্ভর দুই বোন! তাদের হাতে তৈরি গয়না দারুণ চাহিদার সঙ্গে বিকোচ্ছে। এই সামান্য অর্থে গয়নার ব্যবসা করা যেতে পারে কীভাবে। অনেকেরই এই প্রশ্ন মাথায় আসবে। আসলে শুনতে অবাক মনে হলেও একদম সত্যি। কয়েক বছর আগে এই সামান্য পুঁজি নিয়ে ব্যবসা শুরু করেই বর্তমানে স্বনির্ভর।

মেলায় স্টল দেওয়া মানেই হাউসফুল হচ্ছে বিভিন্ন ডিজাইনের হার, কানের দুল, আংটি বা ব্যাজ। আবার বহু ক্রেতা নিজেদের পছন্দমত অর্ডার করছেন। সবমিলিয়ে ভাল বাজার রয়েছে এই হাতে তৈরি গয়না। ইতিমধ্যেই তাদের দেখে অনেকেই ব্যবসা শুরু বা কাজ শেখার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।

আরও পড়ুনঃ জোড়া ঘূর্ণাবর্ত ফুঁসছে সাগরে, বৃষ্টির পূর্বাভাস কোন কোন জেলায়? জানুন সর্বশেষ পূর্বাভাস

রঙ তুলি কাপড় কালারিং সুতো পুঁতি সহ নানা জিনিস দিয়ে তৈরি গয়না দিন দিন চাহিদা বেড়ে চলেছে। জানা যায়, দু-একটি গয়না তৈরি করে ব্যবসা শুরু হলেও, বর্তমানে প্রচুর গহনার স্টক রয়েছে তাদের। ব্লক অফিসের সহযোগিতায় জেলার বিভিন্ন প্রান্তে স্টল দেওয়া। তার পাশাপাশি অনলাইন মাধ্যমেও বেশ চাহিদা রয়েছে গহনার। অনেকেই আবার পাইকারি দরে গহনা নিয়ে যাচ্ছেন। গয়না তৈরি শেখা বহু মানুষের ইচ্ছা। বিশেষ করে মহিলাদের স্বনির্ভর করতে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে জানায় কুহেলী ও সহেলী।

এ প্রসঙ্গে কুহেলী চক্রবর্তী জানান, ২০১৮ সালে তখন পড়ুয়া। সামান্য পকেট মানি দিয়ে দু-একটা গয়না তৈরি করে শুরু ব্যবসা। আসলে নিজে ছোটবেলা থেকে ছবি আঁকতে ভালবাসতেন। তার জেরে এই গয়নার প্রতি নিজের ভাল লাগা বরাবরই ছিল। আর এই ভাল লাগাকেই নিজের ভবিষ্যৎ গড়ার লক্ষ্যে গয়নার ব্যবসা শুরু। এই গয়না তৈরি করা এবং বিক্রি সমস্ত ক্ষেত্রেই শুরু থেকে বোন সহেলী ভীষণভাবে সহযোগিতা করেছে। শুরুতে আমাদের তৈরি গয়না মানুষের পছন্দ কম হত।

তবে হাল ছাড়িনি। চেষ্টা করে গিয়েছি নতুন নতুন জিনিস তৈরি করে মানুষকে আকর্ষণ করার। আসলে সে সময় বুঝতে পারতাম না কোন ধরনের জিনিস মানুষের পছন্দের। তবে এখন প্রতিটা স্থানে স্টল দিলে দারুন চাহিদার সঙ্গে বিক্রি হয়। যদিও ইমিটেশনের জিনিস রাখা হয়। তবে তার থেকে বেশি এই হাতে তৈরি জিনিসের চাহিদা বেশি। এতে খরচও কম লাভের পরিমাণও বেশ ভাল। যারা শিখতে চায় তারাও কয়েক মাসে এই গহনা তৈরি শিখে যেতে পারে। এই গয়না তৈরির কাঁচামাল অনলাইন বা বড় বাজার থেকে সংগ্রহ করা যেতে পারে।

রাকেশ মাইতি