জলপাইগুড়ি: বৃষ্টির রাতে পোল্ট্রি ফার্মে খাবার দিতে গিয়ে একই পরিবারের তিনজন তড়িদাহত। মৃত্যু হয়েছে মা ও ছেলের। এক জন চিকিৎসাধীন জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে। শুক্রবার রাতে জলপাইগুড়ি জেলার বাকালিতে এই ঘটনায় ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।
আরও পড়ুন- ২৩ বছরের দাম্পত্যে ২৪ সন্তানের মা…! মহিলার কীর্তি ফাঁস হতে তাজ্জব সকলেই
জানা গিয়েছে, স্থানীয় উত্তম কবিরাজের পরিবারের তিন সদস্য, মুরগিদের খাবার খাওয়াতে গিয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে ছিলেন উত্তমের নিজের ভাই, স্ত্রী ও ছেলে। বাড়ির নিজস্ব পোলট্রি ফার্মে হঠাৎ করেই বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হন তাঁরা।
উত্তম কবিরাজের আর এক ভাইয়ের নজরে আসতেই স্থানীয়দের সহযোগিতায় তাঁদের উদ্ধার করে জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজে নিয়ে আসা হয়। রাত ১০ টা নাগাদ জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজের কর্তব্যরত চিকিৎসকরা জানান মা ও ছেলের মৃত্যু হয়েছে।
আরও পড়ুন- বিরাট আবিষ্কার! বোটও চলবে, দূষণও হবে না! জলপথে বিপ্লব আনল দুর্গাপুর
উত্তম কবিরাজের এক ভাই রামচরন কবিরাজ চিকিৎসাধীন রয়েছেন। মৃত গৃহবধূর নাম অনিতা কবিরাজ ও তাঁর ছেলের নাম সুব্রত কবিরাজ বলে আত্মীয় পরিজন ও স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য জানান।
সুরজিৎ দে
দক্ষিণ ২৪ পরগনা: সবেমাত্র শুরু হয়েছে বর্ষাকাল। কিন্তু এর মধ্যে বাড়ছে হাঁস, মুরগি সহ পক্ষীকুলের একাধিক রোগব্যাধি। সেজন্য এই রোগব্যাধি নিয়ে সচেতন থাকতে হবে সকলকে।বিশেষ করে যারা প্রচুর পরিমাণে এই হাঁস ও মুরগি বা পাখি পালন করেন তাদের সাবধান থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশিষ্ট প্রাণী চিকিৎসক সত্যজিৎ বেশড়া। তিনি জানিয়েছেন এই সময়টাতে হাঁস ও মুরগির ফাঙ্গাল ইনফেকশন দেখা যায়।
তার হাত থেকে বাঁচতে হাঁস ও মুরগিকে উন্মুক্ত জায়গায় ছেড়ে রাখতে হবে। তবে বৃষ্টির জলে ভেজানো যাবেনা। প্রথম বৃষ্টি মানুষের জন্য আরামদায়ক হলেও হাঁস ও মুরগির জন্য নয়। সেজন্য হাঁস ও মুরগিকে খোলা স্থানে রাখতে হবে। একজায়গার মধ্যে অনেকগুলি হাঁস ও মুরগিকে রাখা যাবেনা।
আরও পড়ুন – Indian Women Football: ভারতের জার্সি পরে বিদেশের মাটিতে আন্তর্জাতিক ম্যাচে জঙ্গলমহলের মেয়ে
সেজন্য সচেতন থাকতে হবে। হাঁস ও মুরগিকে খাওয়ানোর জন্য ফ্রেশ ওয়াটার অর্থাৎ পরিশ্রুত জল দিতে হবে। ফোটানো জল দিলেও ভাল হয়। এই সময় ডিমের খোলা পাতলা হওয়ার মত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
সেজন্য সবসময় সতর্ক থাকতে হবে। কিছু হলেই প্রাণী চিকিৎসকদের পরামর্শ নিতে হবে। বিশেষ করে যারা ব্যবসার জন্য হাঁস, মুরগি পালনা করেন তারা এই সামান্য দিকগুলি না মানলে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন।
Nawab Mullick
পুকুরের জল শুকিয়ে যাওয়ার কারণে মাছ চাষ যেমন ব্যাহত হচ্ছে তেমনই অতি সংকট জনক পরিস্থিতিতে রয়েছে হাঁস প্রতিপালনকারীরা। গরমের দাবদাহে অসুস্থ হয়ে পড়ছে হাঁসেরা। কাজেই, বিকল্প হিসাবে পোল্ট্রি ফার্মিংয়ের দিকে ঝুঁকছেন প্রতিপালকেরা।
Just another WordPress site