Tag Archives: Raw Mango Benefits

Raw Mango Health Benefits: পাওয়া যায় মাত্র ৩ মাস, ভিটামিনে ভর্তি কাঁচা আম খেলে কাছে ঘেঁষবে না এই মারণরোগ! জানুন

আম এমন একটি ফল যার নিয়মিত সেবনে হিটস্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. শিব কুমার পান্ডে লোকাল নিউজ18-কে বলেন, গরমে আম খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
আম এমন একটি ফল যার নিয়মিত সেবনে হিটস্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়। আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ ডা. শিব কুমার পান্ডে লোকাল নিউজ18-কে বলেন, গরমে আম খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে।
একই সঙ্গে, এই মরশুমে যদি আমাদের খাদ্যতালিকায় কাঁচা আমের চাটনি অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তাহলে হিটস্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় দূর হয়ে যায়। কোনও ব্যক্তি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে কাঁচা আম থেকে আমঝোরা তৈরি করে দিলে হিটস্ট্রোকের প্রভাব ৫০% কমে যায়।
একই সঙ্গে, এই মরশুমে যদি আমাদের খাদ্যতালিকায় কাঁচা আমের চাটনি অন্তর্ভুক্ত করা যায়, তাহলে হিটস্ট্রোক হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় দূর হয়ে যায়। কোনও ব্যক্তি হিটস্ট্রোকে আক্রান্ত হলে সঙ্গে সঙ্গে কাঁচা আম থেকে আমঝোরা তৈরি করে দিলে হিটস্ট্রোকের প্রভাব ৫০% কমে যায়।
গ্রীষ্মকালে নিয়মিত কাঁচা আমের চাটনি খেলে তা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর পাশাপাশি এটি হজমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে শুধু শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করে, তাই নয়, এই আমের চাটনি খেতেও সুস্বাদু। অনেকে এর পাউডার বানিয়েও খান। আমরা বিভিন্ন উপায়ে কাঁচা আম খেতে পারি।
গ্রীষ্মকালে নিয়মিত কাঁচা আমের চাটনি খেলে তা আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এর পাশাপাশি এটি হজমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। এটি যে শুধু শরীরে জলের ঘাটতি পূরণ করে, তাই নয়, এই আমের চাটনি খেতেও সুস্বাদু। অনেকে এর পাউডার বানিয়েও খান। আমরা বিভিন্ন উপায়ে কাঁচা আম খেতে পারি।
কাঁচা আম ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এটি ব্যবহারে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসেবে কাজ করে। যার কারণে আমাদের শরীর ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার প্রাদুর্ভাব থেকে নিরাপদে থাকে। এটি চোখের জন্যও উপকারী। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, ভিটামিন এ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যার কারণে চোখের সমস্যা চলে যায়।
কাঁচা আম ভিটামিন সি সমৃদ্ধ। এটি ব্যবহারে শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী হিসেবে কাজ করে। যার কারণে আমাদের শরীর ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়ার প্রাদুর্ভাব থেকে নিরাপদে থাকে। এটি চোখের জন্যও উপকারী। কারণ, এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে জিঙ্ক, ভিটামিন এ এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট যা দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে। যার কারণে চোখের সমস্যা চলে যায়।
কাঁচা আম খাওয়া পেটের জন্য উপকারী, এটি হজমশক্তি বাড়াতে কাজ করে। এটি গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের মতো সমস্যা দূর করে। তবে এটি বিকালে সেবন করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
কাঁচা আম খাওয়া পেটের জন্য উপকারী, এটি হজমশক্তি বাড়াতে কাজ করে। এটি গ্যাস, অ্যাসিডিটি এবং বদহজমের মতো সমস্যা দূর করে। তবে এটি বিকালে সেবন করলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।
কাঁচা আমেও রয়েছে ফাইবার, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এটি হাড়ের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। কাঁচা আমে এমন উপাদান রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। যার কারণে এর সেবন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।
কাঁচা আমেও রয়েছে ফাইবার, যা কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা থেকে মুক্তি দেয়। এর পাশাপাশি এতে রয়েছে ক্যালসিয়াম। যা হাড় মজবুত করতে সাহায্য করে। এটি হাড়ের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়। কাঁচা আমে এমন উপাদান রয়েছে যা রক্তে শর্করার মাত্রা কমায়। যার কারণে এর সেবন ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য উপকারী বলে মনে করা হয়।

Green Mango vs Ripe Mango: কাঁচা না পাকা-কোন আম খাবেন ব্লাড সুগারে? কোনটা খেলে বাড়বে না ওজন? জেনে নিন

জ্যৈষ্ঠমাস এমন একটা সময়, যখন বাজারে কাঁচা এবং পাকা-দু’রকমের আমই পাওয়া যায়। পাকা আম মূলত ফল হিসেবেই খাওয়া হয়। কাঁচা আম খাওয়া যায় নানা রেসিপিতে যোগ করে। কোনটা বেশি উপকারী, বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।
জ্যৈষ্ঠমাস এমন একটা সময়, যখন বাজারে কাঁচা এবং পাকা-দু’রকমের আমই পাওয়া যায়। পাকা আম মূলত ফল হিসেবেই খাওয়া হয়। কাঁচা আম খাওয়া যায় নানা রেসিপিতে যোগ করে। কোনটা বেশি উপকারী, বলেছেন পুষ্টিবিদ অবনী কৌল।

 

কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আছে ভিটামিন সি। ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়। উজ্জ্বল ত্বকের পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং হজমে সাহায্য করে এই ফল।
কাঁচা আমে প্রচুর পরিমাণে আছে ভিটামিন সি। ফলে রোগ প্রতিরোধ শক্তি মজবুত হয়। উজ্জ্বল ত্বকের পাশাপাশি ওজন নিয়ন্ত্রণ এবং হজমে সাহায্য করে এই ফল।

 

শর্করার পরিমাণ কম বলে ব্লাড সুগারে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আম বেশি কার্যকর। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে কাঁচা আম।
শর্করার পরিমাণ কম বলে ব্লাড সুগারে পাকা আমের তুলনায় কাঁচা আম বেশি কার্যকর। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে কাঁচা আম।

 

কাঁচা আমের পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটস সাহায্য করে শরীরের ফ্লুইড ব্যালান্স ঠিক রাখতে। ডিহাইড্রেশন দূর করা, ডিটক্সিফাই করার কাজেও কার্যকর এই ফল।
কাঁচা আমের পটাশিয়াম, ম্যাগনেসিয়ামের মতো ইলেক্ট্রোলাইটস সাহায্য করে শরীরের ফ্লুইড ব্যালান্স ঠিক রাখতে। ডিহাইড্রেশন দূর করা, ডিটক্সিফাই করার কাজেও কার্যকর এই ফল।

 

পাকা আমে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখার জন্য এটা অত্যন্ত দরকারি উপকরণ। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন রোধ করে পাকা আম।
পাকা আমে প্রচুর ভিটামিন এ আছে। দৃষ্টিশক্তি ভাল রাখার জন্য এটা অত্যন্ত দরকারি উপকরণ। রোগ প্রতিরোধ শক্তি বাড়িয়ে অক্সিডেটিভ স্ট্রেস ও ইনফ্লেম্যাশন রোধ করে পাকা আম।

 

উজ্জ্বল ত্বক, মসৃণ ত্বক দেওয়ার পাশাপাশি চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না পাকা আম। কোলাজেনের যোগান বজায় রেখে ত্বকের টানটান ভাব ধরে রাখে।
উজ্জ্বল ত্বক, মসৃণ ত্বক দেওয়ার পাশাপাশি চেহারায় বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না পাকা আম। কোলাজেনের যোগান বজায় রেখে ত্বকের টানটান ভাব ধরে রাখে।

 

কাঁচা না পাকা-কোন আম বেশি উপকারী, সেটা নির্ভর করবে ব্যক্তিবিশেষের স্বাস্থ্যগত বৈশিষ্ট্যের উপর। যদি কেউ বদহজম দূর করতে চান, হাইড্রেশন, ডিটক্সিফিকেশনের জন্য কাঁচা আম সেরা অপশন।
কাঁচা না পাকা-কোন আম বেশি উপকারী, সেটা নির্ভর করবে ব্যক্তিবিশেষের স্বাস্থ্যগত বৈশিষ্ট্যের উপর। যদি কেউ বদহজম দূর করতে চান, হাইড্রেশন, ডিটক্সিফিকেশনের জন্য কাঁচা আম সেরা অপশন।

 

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও খান কাঁচা আম। কিন্তু ত্বক, চুলের উজ্জ্বলতা, সার্বিক রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও দৃষ্টিশক্তি জোরদার করতে বেশি উপকারী পাকা আম। কারণ এতে একাধিক ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি।
ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণে রাখতেও খান কাঁচা আম। কিন্তু ত্বক, চুলের উজ্জ্বলতা, সার্বিক রোগ প্রতিরোধ শক্তি ও দৃষ্টিশক্তি জোরদার করতে বেশি উপকারী পাকা আম। কারণ এতে একাধিক ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিড্যান্টের পরিমাণ বেশি।

 

কাঁচা এবং পাকা আম দুটোই উপকারী। তবে খেতে হবে নির্দিষ্ট সমস্যা অনুযায়ী।
কাঁচা এবং পাকা আম দুটোই উপকারী। তবে খেতে হবে নির্দিষ্ট সমস্যা অনুযায়ী।

Raw Mango Benefits: নুন দিয়ে কাঁচা আম খেলে কী হয়? কোন কোন রোগে কাজে দেয়? জানুন

বৈশাখে নতুন বছরে বাজারের শোভা বাড়িয়ে তোলে কাঁচা আম। আমের মুকুলের ঘ্রাণের পর এই কাঁচা আমের স্বাদ আমাদের এনে দিতে পারে স্বস্তি।
বৈশাখে নতুন বছরে বাজারের শোভা বাড়িয়ে তোলে কাঁচা আম। আমের মুকুলের ঘ্রাণের পর এই কাঁচা আমের স্বাদ আমাদের এনে দিতে পারে স্বস্তি।
কাঁচা আম কিন্তু ভিন্ন স্বাদে আমের শরবত, চাটনি, আম দিয়ে ডাল সহ একাধিক পদ করে খাওয়া হয়। তবে কাঁচা আম স্বাস্থ্যের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কাঁচা আম কিন্তু ভিন্ন স্বাদে আমের শরবত, চাটনি, আম দিয়ে ডাল সহ একাধিক পদ করে খাওয়া হয়। তবে কাঁচা আম স্বাস্থ্যের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।
কাঁচা আমে চিনির পরিমাণ কম থাকে!  ফলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন কাঁচা আম। photo source collected
কাঁচা আমে চিনির পরিমাণ কম থাকে! ফলে এটি রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে। ডায়াবেটিস রোগীরা খেতে পারেন কাঁচা আম। photo source collected
ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কাঁচা আম হার্ট সুস্থ রাখে। এই দুটি উপাদান রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখার পাশাপাশি হার্টও সুস্থ রাখে। এছাড়া আমে ম্যাঙ্গিফেরিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারী। ইমিউনিটি বাড়ায়।photo source collected
ম্যাগনেশিয়াম ও পটাশিয়াম সমৃদ্ধ কাঁচা আম হার্ট সুস্থ রাখে। এই দুটি উপাদান রক্তপ্রবাহ ঠিক রাখার পাশাপাশি হার্টও সুস্থ রাখে। এছাড়া আমে ম্যাঙ্গিফেরিন নামক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট প্রচুর পরিমাণে থাকে, যা আমাদের হার্টের জন্য খুবই উপকারী। ইমিউনিটি বাড়ায়।photo source collected
কাঁচা আমে থাকা ভিটামিন ও খনিজগুলো রক্তনালি রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে, যার ফলে হাই-প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে।photo source collected
কাঁচা আমে থাকা ভিটামিন ও খনিজগুলো রক্তনালি রিল্যাক্স করতে সাহায্য করে, যার ফলে হাই-প্রেশার নিয়ন্ত্রণে থাকে।photo source collected
ভিটামিন সি, ভিটামিন-ই এবং একাধিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে কাঁচা আমে। এসব উপাদান শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়!photo source collected
ভিটামিন সি, ভিটামিন-ই এবং একাধিক অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে কাঁচা আমে। এসব উপাদান শ্বেত রক্তকণিকার কার্যকারিতা বাড়ায়, পাশাপাশি রোগ প্রতিরোধক্ষমতা বাড়ায়!photo source collected
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখতে ডিটক্সিফিকেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচা আমের মধ্যে থাকা প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান শরীরের ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।photo source collected
কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ করে শরীর সুস্থ রাখতে ডিটক্সিফিকেশন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কাঁচা আমের মধ্যে থাকা প্রয়োজনীয় পুষ্টি উপাদান শরীরের ডিটক্সিফিকেশন প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে।photo source collected
শুধু তা-ই নয়, কাঁচা আম খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করতে অবদান রাখে। কাঁচা আমে খুব কম ক্যালরি থাকায় ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে ফ্যাট, কোলেস্টেরল ও চিনিও কম থাকে। সুতরাং যারা ওজন কমাতে চান তারা ডায়েটে রাখতেই পারেন কাঁচা আম।photo source collected
শুধু তা-ই নয়, কাঁচা আম খারাপ কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ এবং লিভারের কার্যকারিতা উন্নত করতে অবদান রাখে। কাঁচা আমে খুব কম ক্যালরি থাকায় ওজন কমাতে সাহায্য করে। এতে ফ্যাট, কোলেস্টেরল ও চিনিও কম থাকে। সুতরাং যারা ওজন কমাতে চান তারা ডায়েটে রাখতেই পারেন কাঁচা আম।photo source collected
কাঁচা আম চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা লুটেইন ও জিয়াজ্যান্থিন উপাদান চোখের রেটিনার স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
কাঁচা আম চোখের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এতে থাকা লুটেইন ও জিয়াজ্যান্থিন উপাদান চোখের রেটিনার স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
কাঁচা আম পরিপাকে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। গরমে অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদ হজমের সমস্যা দূর করতেও কার্যকরী এই কাঁচা আম।
কাঁচা আম পরিপাকে সাহায্য করে ও কোষ্ঠকাঠিন্য থেকে মুক্তি দেয়। গরমে অ্যাসিডিটি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও বদ হজমের সমস্যা দূর করতেও কার্যকরী এই কাঁচা আম।
গরমে ঘামাচি অন্যতম সমস্যা। অতিরিক্ত ঘরমে অনেকের ত্বকে র‍্যাশ শ বা অ্যালার্জি দেখা দেয়। কাঁচা আমে থাকা কিছু উপকারী উপাদান ঘামাচি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। তবে এটি অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।
গরমে ঘামাচি অন্যতম সমস্যা। অতিরিক্ত ঘরমে অনেকের ত্বকে র‍্যাশ শ বা অ্যালার্জি দেখা দেয়। কাঁচা আমে থাকা কিছু উপকারী উপাদান ঘামাচি থেকে বাঁচতে সাহায্য করে। তবে এটি অতিরিক্ত খাওয়া যাবে না।