Tag Archives: Sandip Ghosh

Sandip Ghosh-RG Kar: আরজি করে সন্দীপ ঘোষ ‘এই’ কাজও চালাতেন? সূত্র খুঁজছে সিবিআই! কোথায় যেত ‘এইসব’ জিনিস?

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের তদন্তের পাশাপাশি হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির বিষয়েও এবার একযোগে তদন্ত চালাচ্ছে সিবিআই ও ইডি। হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে বায়োমেডিক্যাল ওয়েস্টেজ বা বর্জ্য নিয়ম বর্হিভূত ভাবে বাইরে বিক্রি করে দেওয়ার।

এই অভিযোগ খতিয়ে দেখতে সাহায্য চাওয়া হয়েছে বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অথারাইসডের। কী পদ্ধতিতে সরকারি হাসপাতালগুলিতে বায়ো মেডিক্যাল বর্জ্য সংরক্ষণ ও নষ্ট করা হয়? এগুলো কোথাও বিক্রি করা হয় কি? বিক্রি করা হলে কী কী পদ্ধতি মানা হয়? সরকারি গাইড লাইন কী আছে? সরকারি গাইড লাইন মানা হয়েছিল আরজি করে? এই প্রশ্নগুলিরই উত্তর খুঁজছে সিবিআই।

আরও পড়ুন: বারবার পড়েছেন সিবিআই জেরার মুখে, আরজি কর কাণ্ডে সেই দেবাশিস সোমের বড় বিপদ! রবি সকালেই বিরাট ঘটনা

শনিবার রাতেই বায়ো মেডিক্যাল ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট সার্ভিস অথারাইসডের এক আধিকারিক সিবিআই দফতরে এসেছিলেন। সিবিআই সূত্রে খবর, আরজি কর হাসপাতালের বায়ো মেডিক্যাল বর্জ্য নিয়েও তথ্য চাওয়া হয়েছে।

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতি মামলায় ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করেছে সিবিআই। নিজাম প্যালেসে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার দুর্নীতি দমন শাখা ওই এফআইআর দায়ের করেছে। আরজি কর হাসপাতাল এবং প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ, দু’জনের বিরুদ্ধেই হয়েছে এফআইআর। এ বার কি তবে আরও বিপাকে পড়তে চলেছেন সন্দীপ? উঠছে প্রশ্ন।

কলকাতা হাই কোর্টের নির্দেশে হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতি মামলার তদন্তভার ইতিমধ্যেই হাতে নিয়েছে সিবিআই। ওই মামলার নথিপত্র তাদের হাতে তুলে দিয়েছে রাজ্য সরকারের সদ্যগঠিত বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট)। তদন্তে যোগ দিয়েছে ইডি। এই পরিস্থিতিতে দুর্নীতি মামলায় নানা তথ্য খুঁজছে সিবিআই।

RG Kar Case-CBI: বারবার পড়েছেন সিবিআই জেরার মুখে, আরজি কর কাণ্ডে সেই দেবাশিস সোমের বড় বিপদ! রবি সকালেই বিরাট ঘটনা

কলকাতা: আচমকা গুরুতর অসুস্থ আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেন্সিক মেডিসিনের চিকিৎসক দেবাশিস সোম। বর্তমানে অতি সঙ্কটজনক অবস্থায় ভর্তি হাসপাতালে। চলছে বাইপ্যাপ। শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটছে তাঁর। সূত্রের খবর, রবিবার বাড়িতেই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। তড়িঘড়ি তাঁকে বাইপাসের ধারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়। ডায়াবেটিক রোগী দেবাশিস।

প্রসঙ্গত, আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় বারবার সিবিআই জেরার মুখে পড়েছেন সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ দেবাশিস। এমনকী আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে একাধিক জায়গায় যে তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই, সেই তালিকায় ছিল দেবাশিস সোমের বাড়িও। গোটা ঘটনায় অত্যন্ত ‘গুরুত্বপূর্ণ’ চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন আরজি করের ফরেন্সিক সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক দেবাশিস সোম।

আরও পড়ুন: ‘নিয়ম’ ভাঙল, শনিবার কী এমন হল সন্দীপ ঘোষের! কোথায় গেলেন? সিবিআই এবার কোন পথে!

গত ৮ অগাস্ট রাতে কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যায় নৃশংস ঘটনা। ধর্ষিতা ও খুন হন হাসপাতালেরই তরুণী চিকিৎসক। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুসারে ঘটনাটি ঘটে ভোর রাত অর্থাৎ ৪ টের আশেপাশে। সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার পর সেমিনার রুম থেকে উদ্ধার হয়েছিল দেহ।

দেবাশিসবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠে, আরজি করের শবাগারে দুর্নীতিতে তিনিই ছিলেন সন্দীপ ঘোষের প্রধান সহায়তাকারী। মৃতদেহ ও মৃতদেহের অঙ্গ পাচারের যে অভিযোগ রয়েছে, তাতেও অভিযোগ হিসেবে উঠে আসছে দেবাশিস সোমের নাম। এছাড়া মৃতদেহ ময়নাতদন্ত ও তা নিহতের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্যও মোটা টাকা তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে আরজি কর হাসপাতালে। সেই কারণে বারবার জিজ্ঞাসাবাদের মুখে পড়েছেন আরজি করের এই অধ্যাপক। এবার অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলেন তিনি।

Sandip Ghosh-RG Kar Case: ‘নিয়ম’ ভাঙল, শনিবার কী এমন হল সন্দীপ ঘোষের! কোথায় গেলেন? সিবিআই এবার কোন পথে!

কলকাতা: আরজি করের ঘটনায় গত ১৫ অগাস্ট কলকাতা হাইকোর্ট দায়িত্ব দিয়েছে সিবিআইকে। তার পর থেকে কেটে গিয়েছে ১৮ দিন। এই ১৮ দিনে ১৫ বার সিবিআইয়ের জেরার মুখোমুখি হয়েছেন সন্দীপ ঘোষ। সব মিলিয়ে ১৫০ ঘণ্টা মতো জেরা করা হয়েছে তাঁকে। মাঝে একদিন তাঁর বাড়িতেও হানা দিয়েছিল সিবিআই। সেদিন অবশ্য সন্দীপকে আর সিজিও কমপ্লেক্সে আসতে হয়নি। কিন্তু তারপর দিন থেকে শুরু হয় আবার। অবশেষে শনিবার সেই ‘নিয়মে’ ছেদ পড়ল। শনিবার সন্দীপকে সিবিআই দফতরে আসতে দেখা যায়নি। তিনি হাজিরা এড়িয়েছেন নাকি তাঁকে ডাকাই হয়নি, তা অবশ্য এখনও স্পষ্ট নয়।

আরজি করে মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি ওই হাসপাতালের আর্থিক দুর্নীতির তদন্তের দায়িত্বও পেয়েছে সিবিআই। দু’টি মামলাতেই জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপকে। প্রথম মামলাটিতে প্রশাসক হিসাবে ঘটনার দায় বর্তেছে তাঁর উপর। দ্বিতীয় মামলায় সরাসরিই অভিযোগ রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে।

আরও পড়ুন: আরজি কর ইস্যুতে বিক্ষোভের আশঙ্কা? শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠান বাতিল স্কুল শিক্ষা দফতরের

সন্দীপের প্রাক্তন সহকর্মী তথা আরজি করের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আদালতে জানিয়েছেন সন্দীপের বিরুদ্ধে চিকিৎসার জৈব বর্জ্য দুর্নীতি, সরকারি টাকা নয়ছয়, ভেন্ডার নির্বাচনে স্বজনপোষণ, নির্মাণে আইন ভেঙে ঠিকাদার নিয়োগ ছাড়াও বিভিন্ন আর্থিক অনিয়মের কথা। সেই সূত্রেই তাঁকে জেরা করছে সিবিআই। সম্প্রতি তাঁর বেলেঘাটার বাড়িতে গিয়ে তল্লাশিও চালান সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা।

আরজি করের মহিলা চিকিৎসককে ধর্ষণ এবং খুনের ঘটনা ঘটে ৯ অগস্ট। তার পর থেকেই আরজি করের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপের পদত্যাগ চেয়ে সরব হন আরজি করের জুনিয়র ডাক্তারেরা। সন্দীপকে তার পরে সরিয়ে দেওয়া হয় ন্যাশনাল মেডিক্যালে। কিন্তু সেই নিয়োগের বিরুদ্ধেও প্রতিবাদে সরব হন রেসিডেন্ট চিকিৎসকেরা। অবশেষে আদালতের নির্দেশে ন্যাশনাল মেডিক্যাল থেকেও সন্দীপকে সরিয়ে অনির্দিষ্ট কালের জন্য ছুটিতে পাঠানো হয়। এর পরে আদালত আরজি কর-কাণ্ডের তদন্তভার দেয় সিবিআইয়ের হাতে। গত ১৬ অগস্ট থেকে তাঁকে টানা জিজ্ঞাসাবাদ করছে সিবিআই। প্রতি দিন সকালেই সন্দীপ সিজিও কমপ্লেক্সে যান এবং জেরা শেষে বাড়ি ফেরেন রাতে। শনিবার সেই ‘নিয়ম’ বদলে গেল। সিজিও-তে দেখা গেল না সন্দীপকে।

Sandip Ghosh মৃতদেহ নিয়ে সত্যিই এই কেলেঙ্কারি চালাতেন সন্দীপ? আরজি করের মর্গে হানা দিল সিবিআই

কলকাতা: এবার আরজি কর হাসপাতালের মর্গে হানা দিল সিবিআই-এর তদন্তকারী দল৷ এ দিন বেলা ১২টা নাগাদ নিজাম প্যালেস থেকে পাঁচ সদস্যের একটি সিবিআই-এর দল আরজি কর হাসপাতালে আসে৷ সরাসরি হাসপাতালের মর্গে চলে যান তদন্তকারী আধিকারিকরা৷

সূত্রের খবর, হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির তদন্তেই এ দিন হাসপাতালে আসেন সিবিআই-এর আর্থিক দুর্নীতি দমন শাখার অফিসাররা৷ হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে একাধিক দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছিল৷ তার মধ্যে অন্যতম অভিযোগ ছিল হাসপাতাল থেকে মৃতদেহ পাচার করার৷ সেই অভিযোগের তদন্ত করতেই এ দিন হাসপাতালের মর্গে যান সিবিআই আধিকারিকরা৷

হাসপাতালের প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি যে অভিযোগ করেছিলেন, তার মধ্যে মর্গ থেকে বেওয়ারিশ দেহ পাচারের অভিযোগও ছিল৷ এ দিন আখতার আলিকে নিজাম প্যালেসে ডেকে পাঠিয়েছে সিবিআই৷ সিবিআই-এর দল আসার পরই এ দিন হাসপাতালের মর্গে আসেন হাসপাতালের এমএসভিপি সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায়।

এ দিনের সিবিআই হানা প্রসঙ্গে হাসপাতালের এমএসভিপি সপ্তর্ষি চট্টোপাধ্যায় বলেন, ‘যেহেতু আমি ফরেন্সিক বিশেষজ্ঞ তাই আমার কাছে জানতে চাওয়া হয়েছিল এই মর্গের পরিকাঠামো এবং মাপ সংক্রান্ত তথ্য । কটি কুলিং চেম্বার রয়েছে, সেখানে কী পদ্ধতিতে মৃতদেহ সংরক্ষণ করা হয় , ব্যবচ্ছেদ কক্ষের পরিকাঠামোগত বিষয় নিয়েও জানতে চাওয়া হয়। ময়নাতদন্তের আগে না পরে কুলিং চেম্বারে মৃতদেহ রাখা হয়, এই সমস্ত বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়।’

আরও পড়ুন: আগুন জ্বালানোর হুঁশিয়ারি মমতার, জবাব দিলেন হিমন্ত! ক্ষমা চান, দাবি তুললেন বীরেন সিংও

আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ খুনের ঘটনার তদন্তের পাশাপাশি সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে ওঠা আর্থিক দুর্নীতির তদন্তেও নেমেছে সিবিআই৷ আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষের বাড়িতেও হানা দিয়ে তল্লাশি চালিয়েছে সিবিআই৷

অন্যদিকে এ দিনও সন্দীপ ঘোষকে সিজিও কমপ্লেক্সে ডেকে ফের জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে সিবিআই৷ এই নিয়ে টানা তেরো দিন ধরে তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ চালাচ্ছেন সিবিআই-এর তদন্তকারীরা৷ সন্দীপ ঘোষের পলিগ্রাফ টেস্টও করা হয়েছে৷

বড় ‘শাস্তি’ পেলেন সন্দীপ ঘোষ! আরজি কর কাণ্ডে বড় সিদ্ধান্ত IMA-র

আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে এবার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আইএমএ-র সদস্যপদ সাসপেন্ড করা হল। আইএমএ হেডকোয়ার্টার্স ডিসিপ্লিনারি কমিটির বৈঠকে গৃহীত হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সন্দীপ ঘোষকে। আগেই সন্দীপ ঘোষের IMA-র সদস্যপদ প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছিল FAIMA। IMA-র কলকাতা চ্যাপ্টারের সদস্য সন্দীপ ঘোষ। সংগঠনের মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতেই এই পদক্ষেপ করা জরুরি বলে দাবি FAIMA-র।

Sandip Ghosh-RG Kar: এখনও গ্রেফতার হননি, কিন্তু বড় ‘শাস্তি’ পেলেন সন্দীপ ঘোষ! আরজি কর কাণ্ডে বড় সিদ্ধান্ত IMA-র

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষিতে এবার প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের আইএমএ-র সদস্যপদ সাসপেন্ড করা হল। আইএমএ হেডকোয়ার্টার্স ডিসিপ্লিনারি কমিটির বৈঠকে গৃহীত হয়েছে এই সিদ্ধান্ত। বিষয়টি চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সন্দীপ ঘোষকে।

আগেই সন্দীপ ঘোষের IMA-র সদস্যপদ প্রত্যাহার করার দাবি জানিয়েছিল FAIMA। IMA-র কলকাতা চ্যাপ্টারের সদস্য সন্দীপ ঘোষ। সংগঠনের মর্যাদা অক্ষুন্ন রাখতেই এই পদক্ষেপ করা জরুরি বলে দাবি FAIMA-র।

এদিকে, আরজি করের ঘটনার প্রেক্ষিতে রাজ্য থেকে জেলা স্তরের হাসপাতালে অবিলম্বে নিরাপত্তা পরিকাঠামোর অডিট করার নির্দেশ দিল কেন্দ্র। বুধবার সব রাজ্যের মুখ্যসচিব এবং ডিজিদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট রাজ্যের হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে বৈঠক করলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এবং কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য সচিব।

২২ অগাস্ট আরজি করের ঘটনা নিয়ে সুপ্রিম কোর্টের শুনানির দিন একটি বৈঠক করে অন্তর্বর্তীকালীন নিরাপত্তা ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার নির্দেশ দিয়েছিলেন প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়। বুধবারের বৈঠকে রাজ্যগুলিকে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব এবং স্বাস্থ্য সচিবের নির্দেশ, জেলাশাসক এবং পুলিশ সুপারকে জেলা হাসপাতালগুলিতে গিয়ে অবিলম্বে নিরাপত্তা ব্যবস্থা খতিয়ে দেখতে হবে। নিরাপত্তার খামতিগুলি চিহ্নিত করে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে।

আরও পড়ুন: সিবিআই-এর কাছে সন্দীপের ১২ দিন পার, তদন্ত কতদূর? চমকে দিয়ে আজ কার হবে পলিগ্রাফ টেস্ট?

শুধু তাই নয়, প্রত্যেক হাসপাতালে মহিলা চিকিৎসকদের নাইট ডিউটি চলাকালীন হাসপাতালের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে যাওয়ার সময় নিরাপত্তারক্ষীদের পাহারা দিয়ে নিয়ে যেতে হবে। হেল্প লাইন নম্বর 112 স্বাস্থ্যকর্মীদের আপৎকালীন প্রয়োজনে ব্যবহার করার নির্দেশ দেওয়া হল।

চিকিৎসক এবং স্বাস্থ্য কর্মীদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে রাজ্যগুলির নিজস্ব যে আইন রয়েছে, তা কঠোরভাবে বলবতের নির্দেশ দিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র সচিব। সব হাসপাতালে বাধ্যতামূলকভাবে নাইট পেট্রলিং করতে হবে নিরাপত্তারক্ষীদের। হাসপাতালে কর্তব্যরত নিরাপত্তা রক্ষী এবং অন্যান্য কর্মীদেরও রুটিন ব্যাকগ্রাউন্ড এবং সিকিউরিটি চেক করতে হবে।

প্রত্যেক হাসপাতলে রাজ্য প্রশাসন অনুমোদিত সংস্থা থেকে নিরাপত্তা কর্মী নিয়োগ করতে হবে। হাসপাতালের প্রত্যেক অংশে সিসিটিভি নজরদারি নিশ্চিত করতে হবে। প্রত্যেক হাসপাতালে সিসিটিভি মনিটরিং তথা কন্ট্রোল রুম তৈরি করতে হবে। হাসপাতালে কোনও ধরনের আপৎকালীন কল (Distress call) এলে এই কন্ট্রোল রুমের দায়িত্ব থাকবে নিরাপত্তা কর্মী বা প্রশাসনকে সতর্ক করার।

হাসপাতালের অভ্যন্তরে রোগীর পরিজনদের সংখ্যা কমাতে রোগীর সহায়তার জন্য হাসপাতালে নিজস্ব স্বাস্থ্যকর্মী সংখ্যা বৃদ্ধি করতে হবে। হাসপাতালের অভ্যন্তরে যে কোনও জায়গায় যাতে বহিরাগতরা পৌঁছতে না পারে, তার সুনির্দিষ্ট পরিকাঠামো এবং ব্যবস্থাপনা করতে হবে। প্রত্যেক হাসপাতালে সিনিয়র এবং জুনিয়র রেসিডেন্ট ডাক্তারদের নিয়ে Security and Safety committe গঠন করতে হবে।

Abhishek Banerjee on Sandip Ghosh: ‘সন্দীপ ঘোষ এখনও গ্রেফতার নয় কেন?’ পুলিশ-সিবিআইয়ে পার্থক্য বুঝিয়ে বড় চ্যালেঞ্জ অভিষেকের

কলকাতা: আরজি কর ইস্যুতে এবার পুরোদস্তুর ‘পথে’ এলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। মেয়ো রোডে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষ্যে আয়োজিত সমাবেশ থেকে একাধারে যেমন অভিষেক গত ১৪ অগাস্ট মেয়েদের রাত দখলের ডাককে সমর্থন জানালেন, অপরদিকে, গোটা বিষয় নিয়ে বিজেপিকে তীব্র আক্রমণ শানালেন। অভিষেকের কথায়, ”যে সব মা-দিদি-বোনেরা রাস্তায় নেমেছিলেন, তাদের সম্মান, শ্রদ্ধা জানাই। চার দিন কলকাতা পুলিশের হাতে কেস ছিল। হাইকোর্ট কেস দেয় সিবিআইকে। যারা সন্দীপ ঘোষের গ্রেফতার দাবি করছিল, তারা বলুক কেন সিবিআই সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করতে পারল না!”

বিজেপির দিকে আঙুল তুলে তিনি বলেন, ”১৪, ১৬, ১৮, ২১, ২৩, ২৪ সালে হেরেছে। এরা ইট, পাটকেল মেরেছে পুলিশকে। পুলিশ যে সংযমের চেহারা দেখিয়েছে, তাতে প্রমাণ হয় এই রাজ্য উত্তরপ্রদেশ নয়। আজ বনধ ডেকেছে বিচারের দাবিতে নয়। গতকাল যারা সরকারি সম্পত্তি ভেঙে গ্রেফতার হয়েছে, সেই দুর্বৃত্ত, চিটিংবাজদের ছাড়ানোর দাবিতে বনধ ডেকেছে।”

আরও পড়ুন: ‘আসল আন্দোলনে জল ঢেলে এখন চক্রান্ত করছে!’ ছাত্র সমাবেশ থেকে বিজেপিকে নিশানা মমতার!

এরপরই চ্যালেঞ্জ ছুড়ে তৃণমূল সাংসদ বলেন, ”এই আন্দোলন আমরা দিল্লি নিয়ে যাব। তুমি শুরু করেছ, শেষ করব আমরা। আমাদের ট্রেন দেয়নি, যখন দিল্লিতে আমরা প্রাপ্য অধিকার চাইতে গিয়েছিলাম। আর বাংলাকে অশান্ত করবার জন্য এক্সটা বগি লাগিয়ে সরকারি সম্পত্তি নষ্টের ব্যবস্থা করে।”

অভিষেকের সাফ কথা, ”দাবি এক দফা এক, ধর্ষণ বিরোধী আইন, যা দিল্লির সরকার আনতে পারে। রাতারাতি নোট বন্দি, অর্ডিন্যান্স এনে ক্ষমতা কুক্ষিগত করতে পারে। তাহলে কেন আইন আনতে পারে না?”

Sandip Ghosh-CBI: সিবিআই-এর কাছে সন্দীপের ১২ দিন পার, তদন্ত কতদূর? চমকে দিয়ে আজ কার হবে পলিগ্রাফ টেস্ট?

কলকাতা: আরজি কর কাণ্ডে প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে আজ ফের তলব করেছে সিবিআই। সেই মতো সিজিও কমপ্লেক্সে পৌঁছেও গিয়েছেন সন্দীপ। আরজি কর কাণ্ডে সিবিআই তদন্তের আজ ১২ দিন, সন্দীপকে আজও ফের জিজ্ঞাসাবাদ করবে সিবিআই। সূত্রের খবর, আজও বয়ান রেকর্ড করা হবে সন্দীপ ঘোষের। এদিকে, আরজি কর মামলায় আজ কলকাতা পুলিশের এএসআই অনুপ দত্ত’ও আজ এলেন সিজিও কমপ্লেক্সে। সূত্রের খবর, আজ পলিগ্রাফ টেস্ট হবে অনুপ দত্তের।

সিবিআই সূত্রের খবর, অনুপ দত্তের বয়ানে একাধিক ধোঁয়াশা রয়েছে। তাই আজ পলিগ্রাফ টেস্ট হবে তাঁর। পলিগ্রাফ টেস্টের জন্য এসেছেন দুজন চিকিৎসক।

এককথায় ‘দোর্দণ্ডপ্রতাপ’ সন্দীপ ঘোষকে নিয়ে এখন যাবতীয় জল্পনা। ধর্ষণ-খুনে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর এবার আর্থিক কেলেঙ্কারিতেও স্ক্যানারে আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ। রবিবার ছিল ঘটনার ঘনঘটা। সকাল সকাল সিবিআই পৌঁছে যায় আরজি করে প্রাক্তন অধ্যক্ষের বেলেঘাটার বাড়িতে। কিন্তু দরজা খোলেননি সন্দীপ। রীতিমতো ঘণ্টা খানেক অপেক্ষার পরেই এন্ট্রি পায় সিবিআই। ১২ ঘণ্টা পর অবশ্য সন্দীপের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায় সিবিআই।

আরও পড়ুন: বনধ ঘিরে হিন্দমোটরে ভয়ঙ্কর আতঙ্ক! আতঙ্কে ট্রেনের দরজা-জানলা দিয়ে দিলেন মহিলারা! যা অভিযোগ, ভয়াবহ

আরজি কর মেডিক্যাল কলেজে চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় একাধিক ব্যক্তির পলিগ্রাফ পরীক্ষা করাতে তৎপর কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। এরই মধ্যে দু-দুবার সন্দীপের পলিগ্রাফ টেস্ট করায় সিবিআই। শনিবার সন্দীপ রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট হয়েছে, রবিবার সন্দীপ রাইয়ের পলিগ্রাফ টেস্ট হওয়ার পর গত সোমবারও ফের আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ রায়ের পলিগ্রাফ টেস্ট হয়৷ কিন্তু কবে এই ঘটনার বড় রহস্যভেদ হবে, সেই অপেক্ষাতেই অনেকে।

CBI-Sandip Ghosh RG Kar Case: ঘটনার দিন নিয়ে ‘বড়’ সূত্র পেয়ে গেল সিবিআই? সন্দীপ ঘোষের মোবাইল বাজেয়াপ্ত! কী মিলল তাতে?

কলকাতা: আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের একটি মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করল সিবিআই। সূত্রের খবর, এই ফোনটি ব্যবহার করেই আরজি করের তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার দিন যাবতীয় কথাবার্তা চালিয়েছিলেন সন্দীপ ঘোষ। ফলে, সেই ফোন সিবিআই বাজেয়াপ্ত করায় রীতিমতো শোরগোল পড়ে গিয়েছে। এদিকে, এদিনই ফের সন্দীপ ঘোষের পলিগ্রাফ টেস্ট করে সিবিআই।

প্রসঙ্গত, রবিবার সকাল ৬.৪৫ মিনিট নাগাদ আরজি কর হাসপাতালের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়িতে হানা দেয় সিবিআই। যদিও দীর্ঘক্ষণ ডাকাডাকির পরও সাড়া দেননি সন্দীপ। অবশেষে সকাল ৮.০৫ মিনিট নাগাদ খোদ সন্দীপ এসে সিবিআই-কে গেট খুলে দেন। কিন্তু গেট খুলতে এতক্ষণ দেরি হল কেন সন্দীপ ঘোষের? উত্তর খুঁজছে সিবিআই। অবশ্য এদিন শুধু সন্দীপ ঘোষের বাড়িতেই নয়, রবিবার আরজি করের দুর্নীতি মামলায় কলকাতা, হাওড়ার একাধিক জায়গায় হানা দিয়েছিলেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারীরা। তবে, সবচেয়ে বেশি নজরে ছিল সন্দীপ ঘোষের বাড়ি। সেখান থেকে প্রায় ১২ ঘণ্টা পর বেরোন সিবিআই আধিকারিকরা। বেশ কিছু নথিও বাজেয়াপ্ত করা হয় বলে সূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষের ‘ডানহাত’ কে? শেষমেশ ‘জেনেই’ ফেলল সিবিআই! খোঁজ মিলল ‘সিং’য়েরও, ভয়ঙ্কর অভিযোগ

এদিকে, গত ৯ অগাস্ট আরজি কর হাসপাতালে উদ্ধার হয়েছিল তরুণী চিকিৎসকের মৃতদেহ৷ এই ঘটনার প্রায় ১৮ দিনের মাথায় সামনে এল বিতর্কিত সেমিনার রুমের এই ভাইরাল ভিডিও৷ আরজি করের চিকিৎসকের দেহ উদ্ধারের পর চারতলার সেমিনার রুমের পরিস্থিতি ঠিক কেমন ছিল, ওই ভিডিওতে তা ধরা পড়েছে বলে দাবি করা হচ্ছে৷ ভিডিওতে সেমিনার রুমের ভিতরে পুলিশ আধিকারিক সহ বহু মানুষের ভিড় দেখা যাচ্ছে৷ যদিও এই ভিডিও-র সত্যতা যাচাই করেনি নিউজ ১৮ বাংলা৷

যে ভিডিও প্রকাশ্যে এসেছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, চারতলার ওই সেমিনার হলে থিকথিক করছে বহু মানুষের ভিড়৷ তাঁদের মধ্যে পুলিশের আধিকারিকরা যেমন রয়েছে, তার পাশাপাশি হাসপাতালের পদস্থ কর্তাদেরও দেখা যাচ্ছে৷ ভিডিওতে হাসপাতালের তৎকালীন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকেও দেখা গিয়েছে৷ এর পাশাপাশি হাসপাতালের ফরেন্সিক মেডিসিন বিভাগের অধ্যাপক দেবাশিস সোমকেও দেখা গিয়েছে৷ ছিলেন আইনজীবীও। এই ভিডিও সামনে আসতেই তোলপাড় পড়ে গিয়েছে। সেদিন ঠিক কাদের কাদের সঙ্গে কথা বলেছিলেন সন্দীপ ঘোষ, এবার সেই বিষয়টি আরও বিস্তারিত খতিয়ে দেখতে চাইছেন তদন্তকারীরা। সেই সূত্রেই সন্দীপের মোবাইল ফোন বাজেয়াপ্ত করা হল বলে মনে করছে ওয়াকিবহল মহল।

CBI-RG Kar Case: ‘আপনি ওখানে কী করছিলেন?’ ঘটনার দিনের সেমিনার রুম নিয়ে ভয়ঙ্কর তথ্য! সোমে প্রশ্নের মুখে ‘সোম’

কলকাতা: আরজি কর হাসপাতালে আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগে রবিবার একাধিক জায়গায় তল্লাশি অভিযান চালিয়েছিল সিবিআই। আরজি করের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষের বাড়ির পাশাপাশি হাসপাতালের তৎকালীন কর্তাব্যক্তিদের বাড়িতেও হানা দিয়েছিল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থা। এই পরিস্থিতিতে অত্যন্ত ‘গুরুত্বপূর্ণ’ চরিত্র হয়ে উঠেছেন আরজি করের ফরেন্সিক সায়েন্স বিভাগের অধ্যাপক দেবাশিস সোম। রবিবার সকালে তাঁর কেষ্টপুরের বাড়িতে হানা দিয়েছিলেন সিবিআইয়ের গোয়েন্দারা। বেশ কয়েক ঘণ্টা পরে বেরিয়েও আসেন তাঁরা। এর পর গাড়ি করে সস্ত্রীক নিজাম প্যালেসে এসেছিলেন তিনি। কিন্তু, সোমবার ফের তাঁকে ডাকল সিবিআই।

কেন? আসলে সোমবার ভাইরাল হয়েছে একটি ভিডিও। তাতে দেখা যাচ্ছে, যেদিন আরজি করে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাটি ঘটে, সেদিন সেমিনার রুমের মধ্যে প্রচুর মানুষের ভিড়। সেই ভিড়ের মধ্যে রয়েছেন দেবাশিস সোমও। ‘ক্রাইম সিনে’ এত মানুষের উপস্থিতি কীভাবে ঘটতে পারে, তা নিয়ে ইতিমধ্যে প্রশ্ন উঠে গিয়েছে। সূত্রের খবর, যেহেতু সেই ভিডিওতে দেখা গিয়েছে দেবাশিস সোমকেও। তাই সেদিন তিনি ঘটনাস্থলে কী করছিলেন, তা তাঁর কাছ থেকেই জানতে চায় সিবিআই। সেই প্রশ্নের উত্তর পেতেই এদিন ফের তাঁকে তলব করা হয়েছে বলে সূত্রের খবর।

আরও পড়ুন: সন্দীপ ঘোষের ‘ডানহাত’ কে? শেষমেশ ‘জেনেই’ ফেলল সিবিআই! খোঁজ মিলল ‘সিং’য়েরও, ভয়ঙ্কর অভিযোগ

গত ৮ অগাস্ট রাতে কলকাতার প্রাণকেন্দ্রে আরজি কর হাসপাতালে ঘটে যায় নৃশংস ঘটনা। ধর্ষিতা ও খুন হন হাসপাতালেরই তরুণী চিকিৎসক। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট অনুসারে ঘটনাটি ঘটে ভোর রাত অর্থাৎ ৪ টের আশেপাশে। সেই ভয়ঙ্কর ঘটনার পর সেমিনার রুম থেকে উদ্ধার হয়েছিল দেহ। আর ভিডিওতে দেখা যায়, ঘটনার কথা জানাজানি হওয়ার পর সেই রুমে ঢোকা বেরনোর ক্ষেত্রে কোনও বিধিনিষেধ নেই, গিজগিজ করছে মানুষের ভিড়। সেই ভিড়ে মিশে ছিলেন দেবাশিস সোমও।

দেবাশিসবাবুর বিরুদ্ধে অভিযোগ, আরজি করের শবাগারে দুর্নীতিতে তিনিই ছিলেন সন্দীপ ঘোষের প্রধান সহায়তাকারী। মৃতদেহ ও মৃতদেহের অঙ্গ পাচারের যে অভিযোগ রয়েছে, তাতেও অভিযোগ হিসেবে উঠে আসছে দেবাশিস সোমের নাম। এছাড়া মৃতদেহ ময়নাতদন্ত ও তা নিহতের বাড়িতে পৌঁছে দেওয়ার জন্যও মোটা টাকা তোলাবাজির অভিযোগ উঠেছে আরজি কর হাসপাতালে। সেই কারণে ফের জিজ্ঞাসাবাদের মুখে আরজি করের এই অধ্যাপক।