Tag Archives: Sperm Donor

Fertility Doctor becomes father: এত বছর যাঁর সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হলেন, তিনি সম্পর্কে কে হন? সত্যি জেনে শিউরে উঠলেন যুবতী

কানেকটিকাট: ভাইয়ের সঙ্গেই প্রেম করেছিলেন এত দিন! ঘনিষ্ঠও হয়েছিলেন! জানতে পেরে হতভম্ব ৩৯ বছরের যুবতী। শুধু তা-ই নয়, রয়েছে তাঁর এমন আরও অনেক ভাইবোন! আগে জানতে পারেননি ভিক্টোরিয়া হিল।

হঠাৎ বুঝলেন, সব সমস্যার মূলে তাঁর বাবা, ফার্টিলিটি চিকিৎসক ডাঃ বার্টন কাডওয়েল। না, আইনসম্মত জনক তিনি নন। প্রকাশ্যে আসেনি পরিচয়ও। রোগীদের মধ্যে যে সব দম্পতির সন্তানধারনে সমস্যা হত, চিকিৎসক বার্টন স্পার্ম ব্যাঙ্ক হয়ে যেতেন নিজেই। অজ্ঞাত পরিচয় কেউ দিয়েছেন জানিয়ে নিজেই ঔরস দান করতেন বার্টন। ভিক্টোরিয়াও সেভাবেই তাঁর সন্তান। ভিক্টোরিয়ার মাকে ঔরস দান করেছিলেন এই চিকিৎসকই। পরে প্রকাশ্যে আসে সেই তথ্য।

একই সঙ্গে প্রাক্তন প্রেমিক মেসেজ পাঠান ভিক্টোরিয়াকে। লেখেন, “তুমি আমার বোন”। সব জলের মতো স্পষ্ট হয়ে যায় ভিক্টোরিয়ার কাছে। সংবাদ মাধ্যমের কাছে ভেঙে পড়েন তিনি। তাঁর কথায়, “স্কুলজীবনের স্মৃতি মনে পড়লে খারাপ লাগছে। সম্পর্কে ছিলাম ভাইয়ের সঙ্গে! ওর সঙ্গে শারীরিক ভাবে ঘনিষ্ঠও হয়েছি! কী যে খারাপ লাগছে…”

আরও পড়ুন- মাতৃত্বের আস্বাদ তাঁরও হোক, বিয়ের আসরে অন্তঃসত্ত্বা দীপিকাকে জড়িয়ে শুভেচ্ছা ঐশ্বর্যার

জানা যায়, ছোটবেলা যে স্কুলে পড়তেন ভিক্টোরিয়া, সেখানেও ডাঃ বার্টনের ঔরসজাত আর দু’জন যমজ মেয়েকে মনে করতে পারছেন। তাঁরাও আসলে সম্পর্কে বোনই হয়। ক্ষোভ উগরে দিয়ে ভিক্টোরিয়া বলেন, “আতঙ্ক হচ্ছে আমার! যাকেই দেখছি মনে হচ্ছে এ আমার ভাই বা বোন নয় তো?” ক্রমে জানা যায়, ২৩ জন ছেলেমেয়ের জন্মের পিছনে সরাসরি হাত রয়েছে ডাঃ বার্টনের।

ভিক্টোরিয়া আদালতে গিয়ে এই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা করার কথা ভেবেছিলেন। কিন্তু তাঁকে বলা হয়েছিল যে ফার্টিলিটি নিয়ে জালিয়াতির বিরুদ্ধে কোনও স্বচ্ছ আইন নেই আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রে। তবুও, হিলের সৎ-বোনদের মধ্যে এক সমাজকর্মী জেনিন পিয়ারসন অবসরপ্রাপ্ত ডাক্তারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছেন। ২০২২ সালে 23andMe না দেওয়া পর্যন্ত জেনিন ভেবেছিলেন তিনিই বার্টনের একমাত্র সন্তান।

Vicky Donor: ৪১ বছরে ৫০০ বাচ্চার বাবা! এই ব্যক্তি বাবা হওয়ার রেকর্ড করেছেন! কীভাবে সম্ভব? পিছনের রহস্য শুনলে চমকে যাবেন

এ যেন বাস্তবের 'ভিকি ডোনার'। মাত্র ৪১ বছর বয়সে ৫০০ সন্তানের বাবা এক ব্যক্তি! নেদ্যারল্যান্ডসের ডোনারকাইন্ড ফাউন্ডেশন নামক সংস্থা এমনই দাবি করেছে। 'ডোনারকাইন্ড ফাউন্ডেশন' সংস্থাটি শুক্রাণুদানের মাধ্যমে সন্তানধারণে অপারগ দম্পতিদের সন্তানধারণে সাহায্য করে। সংস্থার দাবি, এই 'সিরিয়াল ডোনার' কেবল দেশি নয়, বিদেশি মহিলাদেরও সন্তানলাভের সুখ দেয়।
এ যেন বাস্তবের ‘ভিকি ডোনার’। মাত্র ৪১ বছর বয়সে ৫০০ সন্তানের বাবা এক ব্যক্তি! নেদ্যারল্যান্ডসের ডোনারকাইন্ড ফাউন্ডেশন নামক সংস্থা এমনই দাবি করেছে। ‘ডোনারকাইন্ড ফাউন্ডেশন’ সংস্থাটি শুক্রাণুদানের মাধ্যমে সন্তানধারণে অপারগ দম্পতিদের সন্তানধারণে সাহায্য করে। সংস্থার দাবি, এই ‘সিরিয়াল ডোনার’ কেবল দেশি নয়, বিদেশি মহিলাদেরও সন্তানলাভের সুখ দেয়।
তবে সেই যুবকের এক সন্তানের মা আদালতে তার এই শুক্রাণু দান নিয়ে আপত্তি জানান। তার সন্তানের মা আদালতে গিয়ে বলেন, ওই যুবককে আর শুক্রাণুদানের অনুমতি যেন না দেওয়া হয়।

তবে সেই যুবকের এক সন্তানের মা আদালতে তার এই শুক্রাণু দান নিয়ে আপত্তি জানান। তার সন্তানের মা আদালতে গিয়ে বলেন, ওই যুবককে আর শুক্রাণুদানের অনুমতি যেন না দেওয়া হয়।
নেদারল্যান্ডসের স্বাস্থ্য নির্দেশিকা অনুসারে, একজন শুক্রাণুদাতা সর্বোচ্চ ২৫ জন সন্তানের বাবা হতে পারেন। তবে এর বেশি করলেও তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা যাবে না। মহিলার দাবি, 'যুবকের এই কাজের ফলে সন্তানের বিকলাঙ্গ হওয়ার এবং মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে জন্ম নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।'

নেদারল্যান্ডসের স্বাস্থ্য নির্দেশিকা অনুসারে, একজন শুক্রাণুদাতা সর্বোচ্চ ২৫ জন সন্তানের বাবা হতে পারেন। তবে এর বেশি করলেও তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলা দায়ের করা যাবে না। মহিলার দাবি, ‘যুবকের এই কাজের ফলে সন্তানের বিকলাঙ্গ হওয়ার এবং মানসিক ভারসাম্যহীন হয়ে জন্ম নেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে।’
জোনাথন এম নামক ওই শুক্রাণুদাতাকে ২০১৭ সালেই ডাচ সোসাইটি অব অবস্টেট্রিক্স অ্যান্ড গাইনোকোলজি এই বিষয় সতর্ক করেছিল। সেই সময় সে ১০২ জন সন্তানের বাবা হয়েছিলেন। কিন্তু সতর্কবার্তা পেয়েও 'মহৎ কাজ' চালিয়ে যান তিনি।
জোনাথন এম নামক ওই শুক্রাণুদাতাকে ২০১৭ সালেই ডাচ সোসাইটি অব অবস্টেট্রিক্স অ্যান্ড গাইনোকোলজি এই বিষয় সতর্ক করেছিল। সেই সময় সে ১০২ জন সন্তানের বাবা হয়েছিলেন। কিন্তু সতর্কবার্তা পেয়েও ‘মহৎ কাজ’ চালিয়ে যান তিনি।
শুক্রাণুদানের মাধ্যমে সন্তানধারণে অপারগ দম্পতিদের সাহায্য করে এমন আরও একটি সংস্থা 'ডোনারকাইন্ড'-এর চেয়ারম্যান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, 'এই সপ্তাহে আমরা ৩০ জনেরও বেশি মায়ের ফোন পেয়েছি। তারা সকলেই উদ্বিগ্ন হয়ে জানতে চেয়েছেন, তাদেরকেও জোনাথনের শুক্রাণু দিয়েছি কি না। বিভিন্ন দেশের মহিলা ফোন করে এমন প্রশ্নই করে যাচ্ছেন আমাদের কাছে।'
শুক্রাণুদানের মাধ্যমে সন্তানধারণে অপারগ দম্পতিদের সাহায্য করে এমন আরও একটি সংস্থা ‘ডোনারকাইন্ড’-এর চেয়ারম্যান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ‘এই সপ্তাহে আমরা ৩০ জনেরও বেশি মায়ের ফোন পেয়েছি। তারা সকলেই উদ্বিগ্ন হয়ে জানতে চেয়েছেন, তাদেরকেও জোনাথনের শুক্রাণু দিয়েছি কি না। বিভিন্ন দেশের মহিলা ফোন করে এমন প্রশ্নই করে যাচ্ছেন আমাদের কাছে।’
জোনাথনের বিরুদ্ধে মামলাটির এখনও শুনানি হয়নি। আদালত এই বিষয় আদৌ হস্তক্ষেপ করবে কি না, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন মায়েরা।
জোনাথনের বিরুদ্ধে মামলাটির এখনও শুনানি হয়নি। আদালত এই বিষয় আদৌ হস্তক্ষেপ করবে কি না, সেই দিকেই তাকিয়ে রয়েছেন মায়েরা।