Tag Archives: State Bank Of India

Bank: বলুন তো, ভারতের প্রথম ব্যাঙ্ক কোনটি? কোথায় তৈরি হয়েছিল? নামটা শুনে চমকে উঠবেন জাস্ট

জানেন কি, ভারতবর্ষের প্রথম ব্যাঙ্ক কোনটি? এর উত্তর হল, ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা, ছিল ভারতের প্রথম ব্যাঙ্ক। প্রধানত টিপু সুলতান ও মারাঠাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জেনারেল ওয়েলেসলিকে অর্থ সাহায্যের জন্যই ১৮০৬ সালের ২ জুন এই ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮০৯ সালের ২ জানুয়ারি এই ব্যাঙ্কের নাম পালটে রাখা হয় ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল। পরবর্তীতে সেই ব্যাঙ্কেরই নাম হয় ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক।
জানেন কি, ভারতবর্ষের প্রথম ব্যাঙ্ক কোনটি? এর উত্তর হল, ব্যাঙ্ক অফ ক্যালকাটা, ছিল ভারতের প্রথম ব্যাঙ্ক। প্রধানত টিপু সুলতান ও মারাঠাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জেনারেল ওয়েলেসলিকে অর্থ সাহায্যের জন্যই ১৮০৬ সালের ২ জুন এই ব্যাঙ্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮০৯ সালের ২ জানুয়ারি এই ব্যাঙ্কের নাম পালটে রাখা হয় ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল। পরবর্তীতে সেই ব্যাঙ্কেরই নাম হয় ভারতীয় স্টেট ব্যাঙ্ক।
রেঙ্গুন (১৮৬১), পাটনা (১৮৬২), মির্জাপুর (১৮৬২) ও বারাণসীতে (১৮৬২) এই ব্যাঙ্কের শাখা স্থাপিত হয়। ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল সুপরিচিত হয়ে ওঠার পর ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ ঢাকায় ব্যাঙ্কের শাখা স্থাপনে উদ্যোগী হন।

রেঙ্গুন (১৮৬১), পাটনা (১৮৬২), মির্জাপুর (১৮৬২) ও বারাণসীতে (১৮৬২) এই ব্যাঙ্কের শাখা স্থাপিত হয়। ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল সুপরিচিত হয়ে ওঠার পর ব্যাঙ্ক কর্তৃপক্ষ ঢাকায় ব্যাঙ্কের শাখা স্থাপনে উদ্যোগী হন।
এরপরই ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা ব্যাঙ্ক ও ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল সংযুক্ত হয় ১৮৬২ সালে। এরপর কানপুরেও ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গলের একটি শাখা স্থাপিত হয়।
এরপরই ১৯৪৬ সালে প্রতিষ্ঠিত ঢাকা ব্যাঙ্ক ও ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গল সংযুক্ত হয় ১৮৬২ সালে। এরপর কানপুরেও ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গলের একটি শাখা স্থাপিত হয়।
ব্যাঙ্কটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল এবং তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে ঋণ দেবে না, যার ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা, ব্রিটিশ ও ভারতীয় উভয়ই বেসরকারী ব্যাংক চালু করেছিল, যার মধ্যে অনেকগুলি ব্যর্থ হয়েছিল।
ব্যাঙ্কটি ঝুঁকিপূর্ণ ছিল এবং তিন মাসেরও বেশি সময় ধরে ঋণ দেবে না, যার ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা, ব্রিটিশ ও ভারতীয় উভয়ই বেসরকারী ব্যাংক চালু করেছিল, যার মধ্যে অনেকগুলি ব্যর্থ হয়েছিল।
সবচেয়ে বড় ব্যাংক ব্যর্থতা ছিল ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড (১৮২৯-১৮৪৮) যা ব্রিটিশ কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারিত্বে দ্বারকানাথ ঠাকুর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
সবচেয়ে বড় ব্যাংক ব্যর্থতা ছিল ইউনিয়ন ব্যাংক লিমিটেড (১৮২৯-১৮৪৮) যা ব্রিটিশ কোম্পানির সঙ্গে অংশীদারিত্বে দ্বারকানাথ ঠাকুর দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
১৯২১ সালে ব্যাঙ্ক অফ বোম্বাই ও ব্যাঙ্ক অফ মাদ্রাজ — এই দুটি প্রেসিডেন্সি ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গলের সঙ্গে মিশে যায় এবং ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গঠিত হয়।
১৯২১ সালে ব্যাঙ্ক অফ বোম্বাই ও ব্যাঙ্ক অফ মাদ্রাজ — এই দুটি প্রেসিডেন্সি ব্যাঙ্ক ব্যাঙ্ক অফ বেঙ্গলের সঙ্গে মিশে যায় এবং ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গঠিত হয়।
স্বাধীন ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কিং সংস্থা ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ১৯৫৫ সালের ৩০ এপ্রিল ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অধিগ্রহণ করে নেয় এবং এই ব্যাঙ্কের নামকরণ করা হয় স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।
স্বাধীন ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্কিং সংস্থা ভারতীয় রিজার্ভ ব্যাঙ্ক ১৯৫৫ সালের ৩০ এপ্রিল ইম্পিরিয়াল ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া অধিগ্রহণ করে নেয় এবং এই ব্যাঙ্কের নামকরণ করা হয় স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া।

SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টগুলি কী কী? বিশেষ কী সুবিধা পাবেন দেখে নিন

ব্যাঙ্কগুলি কৌশলগতভাবে গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করার জন্য এবং সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য স্যালারি অ্যাকাউন্টগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি বিশেষভাবে ডিজাইন করে, যেখানে নিয়োগকৃত জনসংখ্যার উপর ফোকাস থাকে৷ বেতনভোগী ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অ্যাকাউন্টগুলি কাস্টমাইজ করার মাধ্যমে, ব্যাঙ্কগুলি স্থায়ী সংযোগ গড়ে তুলতে এবং বিভিন্ন সুবিধা দিতে চেষ্টা করে।
ব্যাঙ্কগুলি কৌশলগতভাবে গ্রাহকদের প্রলুব্ধ করার জন্য এবং সম্পর্ক বজায় রাখার জন্য স্যালারি অ্যাকাউন্টগুলির বৈশিষ্ট্যগুলি বিশেষভাবে ডিজাইন করে, যেখানে নিয়োগকৃত জনসংখ্যার উপর ফোকাস থাকে৷ বেতনভোগী ব্যক্তিদের প্রয়োজনীয়তা অনুসারে অ্যাকাউন্টগুলি কাস্টমাইজ করার মাধ্যমে, ব্যাঙ্কগুলি স্থায়ী সংযোগ গড়ে তুলতে এবং বিভিন্ন সুবিধা দিতে চেষ্টা করে।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি ভারতের একটি বিশিষ্ট সরকারি ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) দ্বারা প্রদত্ত এই উপযুক্ত ব্যাঙ্কিং পরিষেবার উদাহরণ দেয়।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি ভারতের একটি বিশিষ্ট সরকারি ব্যাঙ্ক, স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (SBI) দ্বারা প্রদত্ত এই উপযুক্ত ব্যাঙ্কিং পরিষেবার উদাহরণ দেয়।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট -SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি নিযুক্ত ব্যক্তিদের ব্যাঙ্কিং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে, যা তাদের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে প্রবাহিত করে, এমন অনেক সুবিধা এবং কার্যকারিতা প্রদান করে। এটা স্বীকার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা ব্যাঙ্কের শর্তাবলীর উপর নির্ভর করে আলাদা হতে পারে। কেউ যদি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খোলার কথা ভেবে থাকেন, তাহলে অ্যাকাউন্টের বৈশিষ্ট্য এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার সর্বশেষ বিবরণের জন্য অফিসিয়াল SBI ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা বা সরাসরি ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট –
SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টটি নিযুক্ত ব্যক্তিদের ব্যাঙ্কিং প্রয়োজনীয়তা পূরণ করার জন্য তৈরি করা হয়েছে, যা তাদের জন্য আর্থিক ব্যবস্থাপনাকে প্রবাহিত করে, এমন অনেক সুবিধা এবং কার্যকারিতা প্রদান করে। এটা স্বীকার করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ যে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুনির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য ও সুবিধা ব্যাঙ্কের শর্তাবলীর উপর নির্ভর করে আলাদা হতে পারে। কেউ যদি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খোলার কথা ভেবে থাকেন, তাহলে অ্যাকাউন্টের বৈশিষ্ট্য এবং যোগ্যতার প্রয়োজনীয়তার সর্বশেষ বিবরণের জন্য অফিসিয়াল SBI ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা বা সরাসরি ব্যাঙ্কের সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এসবিআইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুসারে, এখানে কিছু মূল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সাধারণত এসবিআই স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকে -
এসবিআইয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে পাওয়া তথ্য অনুসারে, এখানে কিছু মূল বৈশিষ্ট্য রয়েছে, যা সাধারণত এসবিআই স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সঙ্গে যুক্ত থাকে –
একটি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট -স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হল একটি বিশেষ সঞ্চয় বিকল্প, যা চাকরিতে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি নেট ব্যাঙ্কিং এবং মোবাইল ব্যাঙ্কিং সুবিধাগুলিতে অনায়াসে অ্যাক্সেস সহ স্বতন্ত্র সুবিধা এবং পরিষেবা প্রদান করে৷
একটি SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট –
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হল একটি বিশেষ সঞ্চয় বিকল্প, যা চাকরিতে নিযুক্ত ব্যক্তিদের জন্য তৈরি করা হয়েছে। এটি নেট ব্যাঙ্কিং এবং মোবাইল ব্যাঙ্কিং সুবিধাগুলিতে অনায়াসে অ্যাক্সেস সহ স্বতন্ত্র সুবিধা এবং পরিষেবা প্রদান করে৷
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুবিধা কী কী -প্রতিটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট তার ধারকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা এবং পরিষেবা প্রসারিত করে। এখানে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য কিছু সুবিধা রয়েছে:
স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের সুবিধা কী কী –
প্রতিটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট তার ধারকদের জন্য বিভিন্ন সুবিধা এবং পরিষেবা প্রসারিত করে। এখানে SBI স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে অ্যাক্সেসযোগ্য কিছু সুবিধা রয়েছে:
- জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট- কোনও মাসিক গড় ব্যালেন্স চার্জ নেই

- অটো সুইপ সুবিধা (ঐচ্ছিক)

- একচেটিয়া সুবিধা সহ বিনামূল্যে ডেবিট কার্ড

- ভারতে SBI/অন্যান্য ব্যাঙ্কের Atms জুড়ে লেনদেনের সীমাহীন সংখ্যা

- ডিমান্ড ড্রাফ্টে ইস্যুর চার্জ ছাড়
– জিরো ব্যালেন্স অ্যাকাউন্ট
– কোনও মাসিক গড় ব্যালেন্স চার্জ নেই
– অটো সুইপ সুবিধা (ঐচ্ছিক)
– একচেটিয়া সুবিধা সহ বিনামূল্যে ডেবিট কার্ড
– ভারতে SBI/অন্যান্য ব্যাঙ্কের Atms জুড়ে লেনদেনের সীমাহীন সংখ্যা
– ডিমান্ড ড্রাফ্টে ইস্যুর চার্জ ছাড়
- মাল্টি সিটি চেকের ইস্যুয়েস চার্জের ছাড় প্রতি মাসে ২৫ টি চেক পাতা পর্যন্ত- অনলাইন RTGS/NEFT চার্জ ছাড়

- কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল/এয়ার অ্যাক্সিডেন্টাল ইনস্যুরেন্স কভার

- ব্যক্তিগত লোন, গাড়ির লোন এবং হোম লোনে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার

- যোগ্যতা অনুযায়ী ওভারড্রাফ্ট সুবিধা

- যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়া চার্জে ছাড়

- যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদের সম্পর্ক
– মাল্টি সিটি চেকের ইস্যুয়েস চার্জের ছাড় প্রতি মাসে ২৫ টি চেক পাতা পর্যন্ত
– অনলাইন RTGS/NEFT চার্জ ছাড়
– কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল/এয়ার অ্যাক্সিডেন্টাল ইনস্যুরেন্স কভার
– ব্যক্তিগত লোন, গাড়ির লোন এবং হোম লোনে প্রতিযোগিতামূলক সুদের হার
– যোগ্যতা অনুযায়ী ওভারড্রাফ্ট সুবিধা
– যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়া চার্জে ছাড়
– যোগ্যতা অনুযায়ী সম্পদের সম্পর্ক
SBI দ্বারা অফার করা বিভিন্ন ধরনের বেতন অ্যাকাউন্ট প্যাকেজগুলি কী কী -এসবিআই বিভিন্ন সেক্টরের চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি করা স্যালারি অ্যাকাউন্ট প্যাকেজের একটি সম্পূর্ণ পরিসীমা অফার করে:
SBI দ্বারা অফার করা বিভিন্ন ধরনের বেতন অ্যাকাউন্ট প্যাকেজগুলি কী কী –
এসবিআই বিভিন্ন সেক্টরের চাহিদা মেটানোর জন্য তৈরি করা স্যালারি অ্যাকাউন্ট প্যাকেজের একটি সম্পূর্ণ পরিসীমা অফার করে:
- কেন্দ্রীয় সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (CGSP)- রাজ্য সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (SGSP)

- রেলওয়ে স্যালারি প্যাকেজ (RSP)

- প্রতিরক্ষা স্যালারি প্যাকেজ (ডিএসপি)

- কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (CAPSP)

- পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (PSP)

- ভারতীয় কোস্ট গার্ড স্যালারি প্যাকেজ (ICGSP)

- কর্পোরেট স্যালারি প্যাকেজ (CSP)

- স্টার্ট-আপ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট (SUSP)
– কেন্দ্রীয় সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (CGSP)
– রাজ্য সরকারের স্যালারি প্যাকেজ (SGSP)
– রেলওয়ে স্যালারি প্যাকেজ (RSP)
– প্রতিরক্ষা স্যালারি প্যাকেজ (ডিএসপি)
– কেন্দ্রীয় সশস্ত্র পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (CAPSP)
– পুলিশ স্যালারি প্যাকেজ (PSP)
– ভারতীয় কোস্ট গার্ড স্যালারি প্যাকেজ (ICGSP)
– কর্পোরেট স্যালারি প্যাকেজ (CSP)
– স্টার্ট-আপ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট (SUSP)
একজন বেতনভোগী ব্যক্তি নিম্নলিখিত যে কোনও উপায়ে এসবিআই-এর কাছে যেতে পারে -শাখায় শারীরিক পরিদর্শন ছাড়াই ভিডিও গ্রাহক সনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Yono অ্যাপ্লিকেশনে একটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারা যায়। অথবা নিকটতম SBI শাখায় যাওয়া যেতে পারে।
একজন বেতনভোগী ব্যক্তি নিম্নলিখিত যে কোনও উপায়ে এসবিআই-এর কাছে যেতে পারে –
শাখায় শারীরিক পরিদর্শন ছাড়াই ভিডিও গ্রাহক সনাক্তকরণ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে Yono অ্যাপ্লিকেশনে একটি স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট খুলতে পারা যায়। অথবা নিকটতম SBI শাখায় যাওয়া যেতে পারে।
স্যালারি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি কী কী -নিম্নলিখিত নথি প্রয়োজন:

- পাসপোর্ট সাইজের ছবি

- প্যান কার্ডের কপি

- RBI দ্বারা নির্ধারিত পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণ

- কর্মসংস্থান/সেবা সার্টিফিকেটের প্রমাণ

- সর্বশেষ বেতন স্লিপ
স্যালারি অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য প্রয়োজনীয় নথিগুলি কী কী –
নিম্নলিখিত নথি প্রয়োজন:
– পাসপোর্ট সাইজের ছবি
– প্যান কার্ডের কপি
– RBI দ্বারা নির্ধারিত পরিচয় এবং ঠিকানার প্রমাণ
– কর্মসংস্থান/সেবা সার্টিফিকেটের প্রমাণ
– সর্বশেষ বেতন স্লিপ
- যৌথ অ্যাকাউন্ট - যৌথ অ্যাকাউন্টের জন্য, আবেদনকারী এবং যৌথ আবেদনকারী উভয়ের জন্যই পরিচয়ের প্রমাণ এবং ঠিকানার প্রমাণ প্রয়োজন। 
– যৌথ অ্যাকাউন্ট – যৌথ অ্যাকাউন্টের জন্য, আবেদনকারী এবং যৌথ আবেদনকারী উভয়ের জন্যই পরিচয়ের প্রমাণ এবং ঠিকানার প্রমাণ প্রয়োজন।

 

SBI-এর একটি বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টকে স্যালারি অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করার উপায় - SBI-এর সঙ্গে বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টগুলিকেও আবেদন জমা, চাকরির প্রমাণ, বেতন স্লিপ/পরিষেবা শংসাপত্র জমা দেওয়ার পরে একটি বেতন প্যাকেজ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে। বিদ্যমান স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের কী হবে, যদি অ্যাকাউন্টে কোনও বেতন ক্রেডিট না থাকে -
SBI-এর একটি বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টকে স্যালারি অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করার উপায় – SBI-এর সঙ্গে বিদ্যমান সেভিংস অ্যাকাউন্টগুলিকেও আবেদন জমা, চাকরির প্রমাণ, বেতন স্লিপ/পরিষেবা শংসাপত্র জমা দেওয়ার পরে একটি বেতন প্যাকেজ অ্যাকাউন্টে রূপান্তর করা যেতে পারে। বিদ্যমান স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের কী হবে, যদি অ্যাকাউন্টে কোনও বেতন ক্রেডিট না থাকে –
যদি, মাসিক বেতন টানা ৩ মাসের বেশি অ্যাকাউন্টে জমা না হয়, তবে বেতন প্যাকেজের অধীনে দেওয়া বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি প্রত্যাহার করা হবে এবং অ্যাকাউন্টটিকে তথ্য ছাড়াই একটি সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। এছাড়াও সমস্ত চার্জ ধার্য করা হবে যা সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
যদি, মাসিক বেতন টানা ৩ মাসের বেশি অ্যাকাউন্টে জমা না হয়, তবে বেতন প্যাকেজের অধীনে দেওয়া বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলি প্রত্যাহার করা হবে এবং অ্যাকাউন্টটিকে তথ্য ছাড়াই একটি সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্ট হিসাবে গণ্য করা হবে। এছাড়াও সমস্ত চার্জ ধার্য করা হবে যা সাধারণ সেভিংস অ্যাকাউন্টের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য।
লকার সুবিধা পাওয়ার জন্য স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকের জন্য কী ছাড় পাওয়া যায় - বেতন প্যাকেজের ভিন্নতার যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত ছাড়। স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যের খসড়ার মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক ইস্যুর চার্জ ছাড়াই খসড়া ইস্যু করে। প্রতি মাসে খসড়ার সংখ্যা এবং পরিমাণের কোনও সীমা নেই।
লকার সুবিধা পাওয়ার জন্য স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকের জন্য কী ছাড় পাওয়া যায় – বেতন প্যাকেজের ভিন্নতার যোগ্যতা অনুযায়ী বার্ষিক লকার ভাড়ায় সর্বোচ্চ ৫০% পর্যন্ত ছাড়। স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে বিনামূল্যের খসড়ার মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক ইস্যুর চার্জ ছাড়াই খসড়া ইস্যু করে। প্রতি মাসে খসড়ার সংখ্যা এবং পরিমাণের কোনও সীমা নেই।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে SBI ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক, ভারতে প্রতি মাসে SBG ATM-এ সীমাহীন সংখ্যক বিনামূল্যে ATM লেনদেন পায়।স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে অন্যান্য ব্যাঙ্কের ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত - একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকরা, ভারতে প্রতি মাসে পেতে পারে অন্যান্য ব্যাঙ্কের এটিএম-এ সীমাহীন বিনামূল্যের ATM লেনদেন।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে SBI ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহক, ভারতে প্রতি মাসে SBG ATM-এ সীমাহীন সংখ্যক বিনামূল্যে ATM লেনদেন পায়।স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রতি মাসে অন্যান্য ব্যাঙ্কের ATM-এ বিনামূল্যে ATM লেনদেনের মোট সংখ্যা কত – একজন স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকরা, ভারতে প্রতি মাসে পেতে পারে অন্যান্য ব্যাঙ্কের এটিএম-এ সীমাহীন বিনামূল্যের ATM লেনদেন।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য NEFT/ RTGS চার্জগুলি কী কী? ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে সমস্ত স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য বিনামূল্যে। SBI-এর সঙ্গে স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট থাকা গ্রাহকদের জন্য কি কোনও বিমা কভারেজ আছে - স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (PAI) এবং এয়ার অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (AAI) কভারেজ দেওয়া হয়। সর্বাধিক কভারেজ পরিমাণ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের ধরন এবং রূপের উপর নির্ভর করে।
স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য প্রযোজ্য NEFT/ RTGS চার্জগুলি কী কী? ডিজিটাল চ্যানেলের মাধ্যমে সমস্ত স্যালারি প্যাকেজ গ্রাহকদের জন্য বিনামূল্যে। SBI-এর সঙ্গে স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট থাকা গ্রাহকদের জন্য কি কোনও বিমা কভারেজ আছে – স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্ট হোল্ডারদের জন্য কমপ্লিমেন্টারি পার্সোনাল অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (PAI) এবং এয়ার অ্যাক্সিডেন্ট ইনস্যুরেন্স (AAI) কভারেজ দেওয়া হয়। সর্বাধিক কভারেজ পরিমাণ স্যালারি প্যাকেজ অ্যাকাউন্টের ধরন এবং রূপের উপর নির্ভর করে।

SBI Life Spell Bee Season 13 নিয়ে আসতে চলেছে ‘স্পেল মাস্টার্স অফ ইন্ডিয়া

নয়াদিল্লি: ভারতে প্রায় 1.44 বিলিয়ন মানুষের বাস, যার মধ্যে 600 মিলিয়নের বেশি মানুষের বয়স এখন 18 এবং 35 বছরের মধ্যে, এই পরিসংখ্যানের মধ্যে আবার 65% এর বয়স 35 বছরের কম। ভারতের এই ডেমোগ্রাফিক বৈচিত্র্য অন্ততপক্ষে 2055–56 সাল পর্যন্ত থাকবে বলে আশা করা হয় এবং 2041 সালে তা শীর্ষে পৌঁছবে, যখন কাজে নিযুক্ত জনসংখ্যা অর্থাৎ 20 থেকে 59 বছর বয়সীদের সংখ্যা- 59% এ পৌঁছবে বলে মনে করা হচ্ছে। দেশের কর্মক্ষম জনসংখ্যা যত বেশি হবে, সেই দেশের অর্থনৈতিক প্রগতির সম্ভাবনা তত বৃদ্ধি পাবে।

এখনও পর্যন্ত প্রচুর উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে যাতে এই ডেমোগ্রাফিক বৈচিত্র্য দ্বারা ভারত সামগ্রিক ভাবে উপকৃত হয়, যেমন বিভিন্ন চাকরির সুযোগ তৈরি করা, ইন্ডাস্ট্রির ডেভেলপমেন্ট, মেক ইন ইন্ডিয়া-র উপরে জোর দেওয়া ইত্যাদি। এরই মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপটি হল শিক্ষার মাধ্যমে শিশুদের জন্য বিনিয়োগ করা। শিক্ষা হল একটি শক্তিশালী হাতিয়ার যা যে কোনও দেশের প্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। ফলে শিশুদের এমন শিক্ষা দেওয়ার উপরে জোর দেওয়া উচিত যা তাদের ক্রিটিকাল থিঙ্কিং, প্রবলেম সলভিং, সহনশীলতা, সৃষ্টিশীলতা এবং উদ্যোগ নিতে শেখাবে।

সামগ্রিক বৃদ্ধির মাধ্যমে শিশুদের শারীরিক, ইন্টালেকচুয়াল, ইমোশনাল, কগনিটিভ এবং সোশ্যাল এবিলিটির বিকাশ ঘটানো যেতে পারে। এই স্কিলগুলি একত্রিত ভাবে, তাদের সামগ্রিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে, যা তাদের পরবর্তী কালে জীবনের বিভিন্ন অংশে সাফল্য পেতে সাহায্য করবে।

ফলে, একথা বলা যেতেই পারে যে শিশুদের শিক্ষায় বিনিয়োগের অর্থ হল দীর্ঘ মেয়াদে দেশের সমৃদ্ধি, স্থায়ীত্ব এবং প্রগতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি কৌশলগত বিনিয়োগ করা। সামগ্রিক শিক্ষাকে অগ্রাধিকার দেওয়ার মাধ্যমে, আমরা তরুণ মস্তিষ্কের সম্পূর্ণ ক্ষমতা আনলক করতে পারি। এর মাধ্যমে সাস্টেনেবেল ডেভেলপমেন্ট নিশ্চিত করা এবং ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তোলা সম্ভব।

গ্লোবাল এমপ্লয়মেন্ট হাব হিসেবে দেশের ভূমিকাকে আরও পোক্ত করে তুলতে, সামগ্রিক শিক্ষা চালু করা জরুরি। এই ভাবনাকে সঙ্গী করেই, SBI Life ইনস্যুরেন্স শিশুদের জন্য বিনিয়োগ করছে, যারা আমাদের দেশের ভবিষ্যৎ। এই সংস্থা সম্প্রতি এমনই একটি উদ্যোগ চালু করেছে, যার নাম হল SBI Life স্পেল বী ‘স্পেল মাস্টার্স অফ ইন্ডিয়া’ – এমন একটি উদ্যোগ যা দেশের ভবিষ্যৎ পথপ্রদর্শকদের সামগ্রিক বিকাশের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

এই উদ্যোগের 13তম সিজনের থিম হল “প্রগতির পথে সদা চলি, প্রগতির বানান সঠিক বলি,” যা এই ব্র্যান্ডের মূল উদ্দেশ্য প্রতিধ্বনিত করা, অর্থাৎ তরুণদের স্বপ্ন এবং আকাঙ্ক্ষা পূরণের পথে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। একথা এখন অনেকেই স্বীকার করবেন যে প্রগতি শুধুই অ্যাকাডেমিক সাফল্যের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। SBI Life এই মঞ্চকে ব্যবহার করেছে সেই সমস্ত সম্ভাবনাময় তরুণদের খুঁজে বের করার জন্য যারা দেশের নানা প্রত্যন্ত স্থানে থাকে। এর উদ্দেশ্য হল তাদের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সম্ভাবনাকে জাগিয়ে তুলে, তাদের সাফল্যের গল্প তৈরি করা, যার মাধ্যমে দেশের প্রগতি নিশ্চিত করা সম্ভব।

এই প্রতিযোগিতার সবচেয়ে নজরকাড়া বিষয়টি হল প্রতিযোগীদের মধ্যে বৈচিত্র্য। এখানে 30টির বেশি শহরের 350+ স্কুল থেকে প্রায় 1.5 লক্ষের বেশি সংখ্যক পড়ুয়া অংশগ্রহণ করেছে, যার ফলে SBI Life দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চল থেকে উঠে আশা প্রতিভাবান তরুণদের সাথে জড়িত হওয়ার এবং ভবিষ্যতের পথিকৃৎদের তুলে ধরার সুযোগ পেয়েছে। এই প্রতিযোগিতার লক্ষ্য শুধুমাত্র শিশুদের মধ্যে ভাষার দক্ষতার গুরুত্বের উপরে জোর দেওয়া নয়, বরং এই প্রতিভাবান তরুণদের সামগ্রিক বিকাশ ঘটানো।

SBI Life স্পেল বী সিজন 13-এ 75 জন পড়ুয়া অংশগ্রহণ করেছিল এবং গ্র্যান্ড ফিনালে-তে মাত্র দুই জন পড়ুয়া একে অপরের সাথে প্রতিযোগিতা করেছে জাতীয় শিরোপা জিতে নেওয়ার জন্য। জনপ্রিয় অভিনেত্রী এবং টেলিভিশন উপস্থাপক মন্দিরা বেদী তাঁর ব্যক্তিত্বের জাদুতে এই প্রতিযোগিতা চলাকালীন এক মুহূর্তের জন্যও খুদে প্রতিযোগীদের বাড়ির অভাব বোধ করতে দেননি। রায়ান নাভিদ সিদ্দিকি এবং অধিতা নাগ ফাইনাল রাউন্ডে পৌঁছেছে। এই পর্যায়ে পৌঁছানোর জন্য এই দুই জন বহু কঠিন কঠিন শব্দের সঠিক বানান বলে তাক লাগিয়ে দিয়েছে, যে শব্দগুলির বানান জানতে চেয়েছিলেন স্পেল মাস্টার অফ দ্য ডে- শ্রী. সুমন্ত চট্টোপাধ্যায়। কঠিন প্রতিযোগিতার পরে, রায়ান জিতে নিয়েছে সম্মানীয় ‘স্পেল মাস্টার অফ ইন্ডিয়া’-র শিরোপা, SBI Life স্পেল বী সিজন 13-তে। প্রতিভাবান ছেলেটি এই শিরোপা জিতে তার স্কুল এবং বাবা-মায়ের মুখ উজ্জ্বল করার পাশাপাশি বাবা-মায়ের সাথে ডিজনিল্যান্ডের একটি ট্রিপ এবং তার সাথে নগদ পুরস্কার জিতেছে।

এই প্রতিযোগিতা শুধুমাত্র শিশুদের মধ্যে ভাষার দক্ষতা বাড়ায়নি, বরং তাদের এমন একটি মঞ্চ প্রদান করেছে যেখানে তাদের পরস্পরের সাথে কথা বলার ক্ষমতা উন্নত হয়েছে, জ্ঞানের পরিধি বেড়েছে, নিজেদের প্যাশান খুঁজে নেওয়ার জন্য নানা অজানা পথে হাঁটার সাহস বেড়েছে এবং আমাদের দেশের প্রগতিতে যোগদান করার সুযোগ পেয়েছে। এই অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের মাধ্যমে, এই শিশুদের মধ্যে উচ্চ মাত্রার কম্পিটিটিভ স্পিরিট, স্পোর্টসম্যানশিপ, নিয়মানুবর্তিতা এবং আত্মবিশ্বাস জন্মেছে। এই গুণাবলী তাদের এমন সর্বগুণসম্পন্ন মানুষ হতে সাহায্য করবে যারা আগামী বছরে আমাদের দেশের সাফল্যকে প্রভাবিত করতে পারবে।

আমাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার লক্ষ্যে, আরও বেশি সংখ্যক কর্পোরেটদের এই রকম শিক্ষামূলক উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত, যা প্রতিভাবান তরুণদের এমন একটি মঞ্চ প্রদান করবে যেখানে তারা বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মুখে দাঁড়িয়ে নিজের সেরাটা উজাড় করে দিতে পারবে এবং এর মাধ্যমে নিজেদের ক্ষমতা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল হতে পারবে। সময়ের সাথে, এই রকম উদ্যোগগুলি শিক্ষার মাধ্যমে সামগ্রিক বিকাশের গুরুত্ব প্রচার করতে সাহায্য করবে, যা আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে বড় হয়ে বিভিন্ন চ্যালেঞ্জের মোকাবিলা করার উপযোগী করে তুলবে।

Money Making Tips: SBI-এর এই স্কিমে প্রতি মাসে পেয়ে যাবেন ৫০,০০০ থেকে ১ লক্ষ টাকা! আপনার করা আছে ?

এসবিআই লাইফ স্মার্ট অ্যানুইটি প্লাস প্ল্যান গ্রাহকদের একবার অর্থ প্রদান করার এবং পূর্ব-নির্ধারিত ব্যবধানে পেনশন গ্রহণের মাধ্যমে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করার বিকল্প প্রদান করে। এই স্কিমে প্রদত্ত বিভিন্ন বিকল্পের অধীনে মাসে ৫০,০০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই স্কিমের খুঁটিনাটি।
এসবিআই লাইফ স্মার্ট অ্যানুইটি প্লাস প্ল্যান গ্রাহকদের একবার অর্থ প্রদান করার এবং পূর্ব-নির্ধারিত ব্যবধানে পেনশন গ্রহণের মাধ্যমে আর্থিক স্বাধীনতা অর্জন করার বিকল্প প্রদান করে। এই স্কিমে প্রদত্ত বিভিন্ন বিকল্পের অধীনে মাসে ৫০,০০০ টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত পাওয়া যেতে পারে। এক নজরে দেখে নেওয়া যাক এই স্কিমের খুঁটিনাটি।
এসবিআই লাইফের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ‘এসবিআই লাইফ – স্মার্ট অ্যানুইটি প্লাস’ হল একটি স্বতন্ত্র, নন-লিঙ্কড, অ-অংশগ্রহণকারী, সাধারণ বার্ষিক স্কিম। ওয়েবসাইট অনুযায়ী এই স্কিমটি গ্রাহকদের "নিয়মিত গ্যারান্টিযুক্ত আয়ের সঙ্গে একটি চাপমুক্ত অবসর গ্রহণ করতে" সাহায্য করতে পারে। এই বার্ষিক পরিকল্পনা বিলম্বিত এবং অবিলম্বে উভয় বার্ষিক বিকল্প অফার করে। স্কিমটিতে যৌথ জীবনের বিকল্পও রয়েছে। ব্যক্তিরা ৩০ বছর বয়স থেকে তাৎক্ষণিক বার্ষিকীতে এটি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন, বার্ষিক বিকল্পগুলির একটি পরিসর বেছে নিয়ে। একটি বিলম্বিত বার্ষিকী ৪৫ বছর বয়স থেকে উপলব্ধ।
এসবিআই লাইফের ওয়েবসাইটের তথ্য অনুযায়ী, ‘এসবিআই লাইফ – স্মার্ট অ্যানুইটি প্লাস’ হল একটি স্বতন্ত্র, নন-লিঙ্কড, অ-অংশগ্রহণকারী, সাধারণ বার্ষিক স্কিম। ওয়েবসাইট অনুযায়ী এই স্কিমটি গ্রাহকদের “নিয়মিত গ্যারান্টিযুক্ত আয়ের সঙ্গে একটি চাপমুক্ত অবসর গ্রহণ করতে” সাহায্য করতে পারে। এই বার্ষিক পরিকল্পনা বিলম্বিত এবং অবিলম্বে উভয় বার্ষিক বিকল্প অফার করে। স্কিমটিতে যৌথ জীবনের বিকল্পও রয়েছে। ব্যক্তিরা ৩০ বছর বয়স থেকে তাৎক্ষণিক বার্ষিকীতে এটি সাবস্ক্রাইব করতে পারেন, বার্ষিক বিকল্পগুলির একটি পরিসর বেছে নিয়ে। একটি বিলম্বিত বার্ষিকী ৪৫ বছর বয়স থেকে উপলব্ধ।
৬০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা -এসবিআই লাইফ ওয়েবসাইট তাদের ওয়েবসাইটে একটি ক্যালকুলেটর সরবরাহ করে। যাতে গ্রাহকদের মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক কত টাকা দিতে হবে, সেই সম্পর্কে ধারণা পেতে সাহায্য হয় । ৬০ বছর বয়সে কেনা অবিলম্বে বার্ষিকীর অধীনে ১ লক্ষ টাকা/মাসে ক্যালকুলেটর যা দেখায় তা নিম্নে দেওয়া হল। জীবন বার্ষিক - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৫৫,৯২,৫১৬ টাকা দিতে হবে।
৬০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে ১ লক্ষ টাকা এসবিআই লাইফ ওয়েবসাইট তাদের ওয়েবসাইটে একটি ক্যালকুলেটর সরবরাহ করে। যাতে গ্রাহকদের মাসিক, ত্রৈমাসিক, অর্ধ-বার্ষিক বা বার্ষিক কত টাকা দিতে হবে, সেই সম্পর্কে ধারণা পেতে সাহায্য হয় । ৬০ বছর বয়সে কেনা অবিলম্বে বার্ষিকীর অধীনে ১ লক্ষ টাকা/মাসে ক্যালকুলেটর যা দেখায় তা নিম্নে দেওয়া হল।জীবন বার্ষিক – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৫৫,৯২,৫১৬ টাকা দিতে হবে।
ক্রয় মূল্য ফেরত সহ জীবন বার্ষিক - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৮৮,৩২,৩৯২ টাকা দিতে হবে৷ব্যালেন্স ক্রয় মূল্যের রিটার্ন সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৬০,৪০,৬৩৬ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৩% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,০৪,১১,৬৩৫ টাকা দিতে হবে।
ক্রয় মূল্য ফেরত সহ জীবন বার্ষিক – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৮৮,৩২,৩৯২ টাকা দিতে হবে৷ ব্যালেন্স ক্রয় মূল্যের রিটার্ন সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৬০,৪০,৬৩৬ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৩% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,০৪,১১,৬৩৫ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৫% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,৩৫,৬১,৭৫১ টাকা দিতে হবে।১০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৫৭,৭৭,০১৮ টাকা দিতে হবে। ২০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৬২,৩৮,১৬০ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৫% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,৩৫,৬১,৭৫১ টাকা দিতে হবে। ১০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৫৭,৭৭,০১৮ টাকা দিতে হবে। ২০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ১ লক্ষ টাকা/মাস পেতে ১,৬২,৩৮,১৬০ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৩% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,২০,৮৩,১৮০ টাকা দিতে হবে।বার্ষিক ৫% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,৯০,২৭,৬৭৬ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৩% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,২০,৮৩,১৮০ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৫% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ২,৯০,২৭,৬৭৬ টাকা দিতে হবে।
৬০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা -জীবন বার্ষিক - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা পেতে ৭৮,০৬,৪০১ টাকা দিতে হবে। ক্রয় মূল্য ফেরত সহ জীবন বার্ষিক - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৯৪,৩০,৯৯৭ টাকা দিতে হবে। ব্যালেন্স ক্রয় মূল্যের রিটার্ন সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৮০,৩১,০৫৩ টাকা দিতে হবে।
৬০ বছর বয়স থেকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা জীবন বার্ষিক – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে প্রতি মাসে ৫০,০০০ টাকা পেতে ৭৮,০৬,৪০১ টাকা দিতে হবে। ক্রয় মূল্য ফেরত সহ জীবন বার্ষিক – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৯৪,৩০,৯৯৭ টাকা দিতে হবে।ব্যালেন্স ক্রয় মূল্যের রিটার্ন সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৮০,৩১,০৫৩ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৩% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,০২,০৫,৮১৭ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৫% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,১৭,৮০,৮৭৬ টাকা দিতে হবে। ১০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৭৮,৯৮,৮৯৪ টাকা দিতে হবে।
বার্ষিক ৩% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,০২,০৫,৮১৭ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৫% সাধারণ বৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,১৭,৮০,৮৭৬ টাকা দিতে হবে। ১০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৭৮,৯৮,৮৯৪ টাকা দিতে হবে।
২০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটরটি দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৮১,৩০,০৮১ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৩% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,১০,৪১,৫৯০ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৫% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী - ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,৪৫,১৩,৭৮৮ টাকা দিতে হবে।
২০ বছরের নির্দিষ্ট সময়ের সঙ্গে জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটরটি দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে স্কিম থেকে ৫০,০০০ টাকা/মাস পেতে ৮১,৩০,০৮১ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৩% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,১০,৪১,৫৯০ টাকা দিতে হবে। বার্ষিক ৫% চক্রবৃদ্ধি সহ জীবন বার্ষিকী – ক্যালকুলেটর দেখায় যে একজন ৬০ বছর বয়সী ব্যক্তিকে এই বিকল্পের অধীনে ১,৪৫,১৩,৭৮৮ টাকা দিতে হবে।

State Bank না, Bank Of India, কোথায় ফিক্সড ডিপোজিটে মিলবে বেশি সুদ? দেখে নিন এক ঝলকে

মধ্যবিত্তের ভরসার আরেক নাম যে ফিক্সড ডিপোজিট, সে আর কে না জানেন! সঙ্গে এটাও জানেন যে যেখানে সুদের হার বেশি, সেখানে ভরসাও বেশি। তবে, নিত্যই বলতে গেলে ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বদলে যায়। তাই এ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা দরকার। এবার যেমন জেনে নেওয়া যাক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সাম্প্রতিক সুদের হার সম্পর্কে, বুঝে নেওয়া যাক কোথায় ফিক্সড ডিপোজিট করলে আমাদের লাভ বেশি।
মধ্যবিত্তের ভরসার আরেক নাম যে ফিক্সড ডিপোজিট, সে আর কে না জানেন! সঙ্গে এটাও জানেন যে যেখানে সুদের হার বেশি, সেখানে ভরসাও বেশি। তবে, নিত্যই বলতে গেলে ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার বদলে যায়। তাই এ সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকা দরকার। এবার যেমন জেনে নেওয়া যাক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার সাম্প্রতিক সুদের হার সম্পর্কে, বুঝে নেওয়া যাক কোথায় ফিক্সড ডিপোজিট করলে আমাদের লাভ বেশি।
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম বিভিন্ন সময়ের জন্য পরিচালিত হয় এবং ব্যাঙ্কের দেওয়া সুদের হারও বিভিন্ন সময়ের জন্য আলাদা। তাই এর থেকে কতটা সুদ পাওয়া যেতে পারে তা জানতে নিচের চার্টটি দেখে নেওয়া যাক -
স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ফিক্সড ডিপোজিট স্কিম বিভিন্ন সময়ের জন্য পরিচালিত হয় এবং ব্যাঙ্কের দেওয়া সুদের হারও বিভিন্ন সময়ের জন্য আলাদা। তাই এর থেকে কতটা সুদ পাওয়া যেতে পারে তা জানতে নিচের চার্টটি দেখে নেওয়া যাক –
সাধারণ নাগরিকের জন্য- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৭ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৭৫%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৫.৭৫%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.০০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৬.৮০%
সাধারণ নাগরিকের জন্য
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৭ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৭৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৫.৭৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.০০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৬.৮০%
- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.০০%- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৬.৭৫%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৫ বছর এবং ১০ বছর পর্যন্ত ৬.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪০০ দিন (অমৃত কলস) ৭.১০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.০০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৬.৭৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৫ বছর এবং ১০ বছর পর্যন্ত ৬.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪০০ দিন (অমৃত কলস) ৭.১০%
সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৭ দিন থেকে ৪৫ দিন ৪.০০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৫.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৬.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.৫০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৭.৩০%
সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৭ দিন থেকে ৪৫ দিন ৪.০০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৫.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৬.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.৫০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৭.৩০%
- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.৫০%- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৭.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৫ বছর এবং ১০ বছর পর্যন্ত ৭.৫০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪০০ দিন (অমৃত কলস) ৭.৬০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.৫০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৭.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৫ বছর এবং ১০ বছর পর্যন্ত ৭.৫০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪০০ দিন (অমৃত কলস) ৭.৬০%
এবার দেখে নেওয়া যাক ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার-
এবার দেখে নেওয়া যাক ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার-
সাধারণ নাগরিকের জন্য- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৭ দিন থেকে ১৪ দিন ৩%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন ৩%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩১ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪৬ দিন থেকে ৯০ দিন ৪.৫০%
সাধারণ নাগরিকের জন্য
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৭ দিন থেকে ১৪ দিন ৩%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন ৩%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩১ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৪৬ দিন থেকে ৯০ দিন ৪.৫০%
- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৯১ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৫০%- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৭৫ দিন ৪.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৫.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২১১ দিন থেকে ২৬৯ দিন ৫.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২৭০ দিন থেকে ১ বছরের কম ৫.৭৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৯১ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৭৫ দিন ৪.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৫.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২১১ দিন থেকে ২৬৯ দিন ৫.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২৭০ দিন থেকে ১ বছরের কম ৫.৭৫%
- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর ৬.৫০%- সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৬.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর ৭.২৫%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৬.৭৫%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৬.৫০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৫ বছর থেকে ৮ বছর পর্যন্ত ৬.০০%

- সাধারণ নাগরিকের জন্য ৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৬.০০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর ৬.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৬.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর ৭.২৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৬.৭৫%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৬.৫০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৫ বছর থেকে ৮ বছর পর্যন্ত ৬.০০%
– সাধারণ নাগরিকের জন্য ৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৬.০০%
সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৭ দিন থেকে ১৪ দিন ৩%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন ৩%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩১ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪৬ দিন থেকে ৯০ দিন ৪.৫০%
সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৭ দিন থেকে ১৪ দিন ৩%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৫ দিন থেকে ৩০ দিন ৩%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩১ দিন থেকে ৪৫ দিন ৩%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৪৬ দিন থেকে ৯০ দিন ৪.৫০%
- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৯১ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৫০%- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৭৫ দিন ৪.৫০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৬.০০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২১১ দিন থেকে ২৬৯ দিন ৬.০০%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২৭০ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর ৭.০০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৯১ দিন থেকে ১৭৯ দিন ৪.৫০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৭৫ দিন ৪.৫০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১৮০ দিন থেকে ২১০ দিন ৬.০০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২১১ দিন থেকে ২৬৯ দিন ৬.০০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২৭০ দিন থেকে ১ বছরের কম ৬.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর ৭.০০%
- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৭.০০%- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর ৭.৭৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৭.২৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৫ বছর থেকে ৮ বছর পর্যন্ত ৬.৭৫%

- সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৬.৭৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ১ বছর থেকে ২ বছরের কম ৭.০০%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর ৭.৭৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ২ বছর থেকে ৩ বছরের কম ৭.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৩ বছর থেকে ৫ বছরের কম ৭.২৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৫ বছর থেকে ৮ বছর পর্যন্ত ৬.৭৫%
– সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ৮ বছর থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ৬.৭৫%

SBI RD-তে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা রাখলে কত টাকা রিটার্ন পাবেন ?

প্রতি মাসে অল্প অল্প করে সঞ্চয় করে সহজেই বড় অঙ্কের টাকা জমাতে পারবেন  ৷ এর জন্য সবচেয়ে ভাল অপশন হচ্ছে রেকারিং ডিপোজিট ৷
প্রতি মাসে অল্প অল্প করে সঞ্চয় করে সহজেই বড় অঙ্কের টাকা জমাতে পারবেন ৷ এর জন্য সবচেয়ে ভাল অপশন হচ্ছে রেকারিং ডিপোজিট ৷
হালে মিউচুয়াল ফান্ড বেশ জনপ্রিয়। তবে সাবেকি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নির্ভর বিনিয়োগের মধ্যে এখনও রেকারিং ডিপোজিট তার জনপ্রিয়তা হারায়নি।
হালে মিউচুয়াল ফান্ড বেশ জনপ্রিয়। তবে সাবেকি ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট নির্ভর বিনিয়োগের মধ্যে এখনও রেকারিং ডিপোজিট তার জনপ্রিয়তা হারায়নি।
এখানে প্রতি মাসে গ্রাহককে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা করতে হয়, প্রতি মাসে যোগ হয়ে যে রাশি দাঁড়ায়, তার উপরে সুদ মেলে নির্ধারিত হারে। ফলে, একটা সময়ে এসে বিনিয়োগকারী বেশ মোটা একটা টাকাই হাতে পেয়ে থাকেন।
এখানে প্রতি মাসে গ্রাহককে একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা জমা করতে হয়, প্রতি মাসে যোগ হয়ে যে রাশি দাঁড়ায়, তার উপরে সুদ মেলে নির্ধারিত হারে। ফলে, একটা সময়ে এসে বিনিয়োগকারী বেশ মোটা একটা টাকাই হাতে পেয়ে থাকেন।
এই দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাঙ্ক এসবিআই বা স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বললে খুব একটা ভুল বলা হয় না। ফলে, অনেকেই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রেকারিং ডিপোজিট খুলতে পছন্দ করে থাকেন।
এই দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যাঙ্ক এসবিআই বা স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বললে খুব একটা ভুল বলা হয় না। ফলে, অনেকেই স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার অধীনে রেকারিং ডিপোজিট খুলতে পছন্দ করে থাকেন।
বর্তমানে স্টেট ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে ৬.৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৷ আপনি যদি এই সুদে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা আরডি-তে করেন তাহলে ম্যাচিউরিটি ৩.৫৩ লক্ষ টাকা পেয়ে যাবেন ৷
বর্তমানে স্টেট ব্যাঙ্কের রেকারিং ডিপোজিটে ৬.৫ শতাংশ সুদ পাওয়া যাচ্ছে ৷ আপনি যদি এই সুদে প্রতি মাসে ৫০০০ টাকা আরডি-তে করেন তাহলে ম্যাচিউরিটি ৩.৫৩ লক্ষ টাকা পেয়ে যাবেন ৷
৫০০০ টাকা করে রাখলে আপনার মোট বিনিয়োগের মূল্য ৩ লক্ষ টাকা হবে ৷ আপনি সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ৫৩ হাজার টাকা ৷

৫০০০ টাকা করে রাখলে আপনার মোট বিনিয়োগের মূল্য ৩ লক্ষ টাকা হবে ৷ আপনি সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ৫৩ হাজার টাকা ৷.
তবে সুদের হার বদলালে ম্যাচিউরিটির টাকার অঙ্কও বদলে যাবে ৷
তবে সুদের হার বদলালে ম্যাচিউরিটির টাকার অঙ্কও বদলে যাবে ৷

State Bank of India: SBI-এর গ্রাহকদের জন্য ধামাকা! অ্যাকাউন্ট থাকলেই মত্র ৩ মিনিটে ১ লক্ষ টাকা

স্টেট ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের জন্য অত্যন্ত বড় খবর ৷ কেননা গ্রাহকেরা বিরাট সুবিধা পেতে চলেছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
স্টেট ব্যাঙ্কের গ্রাহকদের জন্য অত্যন্ত বড় খবর ৷ কেননা গ্রাহকেরা বিরাট সুবিধা পেতে চলেছেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কেননা ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে বিশাল সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে যাতে গ্রাহকেরা সরাসরি লাভ পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
কেননা ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে বিশাল সিদ্ধান্ত নেওয়া হচ্ছে যাতে গ্রাহকেরা সরাসরি লাভ পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই নিয়েই দেশের সব থেকে বড় ব্যাঙ্ক মুদ্রা স্কিমে এক বড় সুযোগ পেতে পারেন গ্রাহকেরা ৷ যাঁদের কাছে স্টেট ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট আছে তাঁরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এই নিয়েই দেশের সব থেকে বড় ব্যাঙ্ক মুদ্রা স্কিমে এক বড় সুযোগ পেতে পারেন গ্রাহকেরা ৷ যাঁদের কাছে স্টেট ব্যাঙ্কের অ্যাকাউন্ট আছে তাঁরা ৫০ হাজার টাকা পর্যন্ত ঋণ পেতে পারেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রালোনের সব থেকে বড় বিষয় এটাই ই-মুদ্রা লোনের জন্য ব্যাঙ্কে যেতে হবেনা ঘরে বসেই সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রালোনের সব থেকে বড় বিষয় এটাই ই-মুদ্রা লোনের জন্য ব্যাঙ্কে যেতে হবেনা ঘরে বসেই সমস্ত প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অনলাইনে আবেদন করা যেতে পারে ৷ এরজন্য কাগজপত্রের কোনও কাজের প্রয়োজনীয়তা নেই ৷ মাত্র ৩ মিনিটে ৫০ হাজার টাকার ঋণ পাবেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অনলাইনে আবেদন করা যেতে পারে ৷ এরজন্য কাগজপত্রের কোনও কাজের প্রয়োজনীয়তা নেই ৷ মাত্র ৩ মিনিটে ৫০ হাজার টাকার ঋণ পাবেন ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রলোন ছোট ব্যবসায়ীদের দেওয়া হবে ৷ এই ঋণ পেতে গেলে ৬ মাসের পুরনো সেভিংস অ্যাকাউন্ট হতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রলোন ছোট ব্যবসায়ীদের দেওয়া হবে ৷ এই ঋণ পেতে গেলে ৬ মাসের পুরনো সেভিংস অ্যাকাউন্ট হতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রা লোনের সময় সীমা ৫ বছরের ৷ যদি কোনও ইচ্ছুক ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকার বেশি ঋণ নিতে চান সেক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের শাখাতে যেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ই-মুদ্রা লোনের সময় সীমা ৫ বছরের ৷ যদি কোনও ইচ্ছুক ব্যক্তি ৫০ হাজার টাকার বেশি ঋণ নিতে চান সেক্ষেত্রে ব্যাঙ্কের শাখাতে যেতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্যবসা সংক্রান্ত কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন ছোট ব্যবসায়ীরা, কাগজপত্রের কাজ নেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
ব্যবসা সংক্রান্ত কাগজপত্র জমা দিতে হবে ৷ ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ঋণ নিতে পারবেন ছোট ব্যবসায়ীরা, কাগজপত্রের কাজ নেই ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৫০ হাজার টাকার বেশি ই-মুদ্রা লোন দিত হবে আবেদন করতে হবে ৷ সেভিংস ও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট থাকলে ডেটা প্রস্তুত করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৫০ হাজার টাকার বেশি ই-মুদ্রা লোন দিত হবে আবেদন করতে হবে ৷ সেভিংস ও কারেন্ট অ্যাকাউন্ট থাকলে ডেটা প্রস্তুত করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এছাড়াও ব্যাঙ্ককে দোকানের সঙ্গে চালানো যেতে পারে ৷ আধারের সঙ্গে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এছাড়াও ব্যাঙ্ককে দোকানের সঙ্গে চালানো যেতে পারে ৷ আধারের সঙ্গে ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট লিঙ্ক করতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
জিএসটির শংসাপত্র ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দেখাতে হবে ৷ কাস্ট সার্টিফিকেট বা জাতি শংসাপত্র জমা দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
জিএসটির শংসাপত্র ও রেজিস্ট্রেশন নম্বর দেখাতে হবে ৷ কাস্ট সার্টিফিকেট বা জাতি শংসাপত্র জমা দিতে হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷

৫ লক্ষ টাকা SBI-এর ফিক্সড ডিপোজিটে বিনিয়োগ করলে কত রিটার্ন আসবে? রইল নতুন বছরের সুদের হার

দীর্ঘ সময় ধরে বিনিয়োগকারীদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করে আসছে এসবিআই এফডি স্কিম। কারণ এই স্কিমে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীরা পেয়ে যেতে পারেন স্থায়ী উপার্জন এবং নিশ্চিত রিটার্ন। আসলে এসবিআই এফডি থেকে প্রাপ্ত আয় মার্কেট-লিঙ্কড নয়। ফলে সবথেকে বড় কথা হল, এতে ঝুঁকি একেবারেই থাকে না।
দীর্ঘ সময় ধরে বিনিয়োগকারীদের কাছে জনপ্রিয়তা অর্জন করে আসছে এসবিআই এফডি স্কিম। কারণ এই স্কিমে বিনিয়োগ করে বিনিয়োগকারীরা পেয়ে যেতে পারেন স্থায়ী উপার্জন এবং নিশ্চিত রিটার্ন। আসলে এসবিআই এফডি থেকে প্রাপ্ত আয় মার্কেট-লিঙ্কড নয়। ফলে সবথেকে বড় কথা হল, এতে ঝুঁকি একেবারেই থাকে না।
ঝুঁকিহীন এফডি-তে বিনিয়োগ করার সময়ে বিনিয়োগকারীরা সুদের হার জেনে নেন। যাতে রিটার্নের পরিমাণটা আগে থেকেই হিসাব করে রাখা সম্ভব হয়। আর এই রিটার্নটা তাঁরা পান একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরেই। যদিও এসবিআই-এর সমস্ত এফডি-র ক্ষেত্রে সুদের হার সমান হয় না।
ঝুঁকিহীন এফডি-তে বিনিয়োগ করার সময়ে বিনিয়োগকারীরা সুদের হার জেনে নেন। যাতে রিটার্নের পরিমাণটা আগে থেকেই হিসাব করে রাখা সম্ভব হয়। আর এই রিটার্নটা তাঁরা পান একটা নির্দিষ্ট সময়ের পরেই। যদিও এসবিআই-এর সমস্ত এফডি-র ক্ষেত্রে সুদের হার সমান হয় না।
বিনিয়োগের মেয়াদের উপরে আসলে ফিক্সড ডিপোজিটের এই সুদের হার নির্ভর করে। অন্যান্য ব্যাঙ্কের মতো স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বা এসবিআই-ও সময়ে সময়ে ভিন্ন ভিন্ন এফডি-র ক্ষেত্রে সুদের হার পর্যালোচনা করে থাকে। অর্থাৎ সেটা কমায় কিংবা বাড়ায়।
বিনিয়োগের মেয়াদের উপরে আসলে ফিক্সড ডিপোজিটের এই সুদের হার নির্ভর করে। অন্যান্য ব্যাঙ্কের মতো স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া বা এসবিআই-ও সময়ে সময়ে ভিন্ন ভিন্ন এফডি-র ক্ষেত্রে সুদের হার পর্যালোচনা করে থাকে। অর্থাৎ সেটা কমায় কিংবা বাড়ায়।
সম্প্রতি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) নির্দিষ্ট কিছু মেয়াদের এফডি-র হার বৃদ্ধি করেছে প্রায় ০.৫০ শতাংশ। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ থেকে ২ কোটি টাকার কম ডিপোজিটের উপরে এই হার লাগু করেছে। দেখে নেওয়া যাক, এসবিআই এফডি-তে ১, ২, ৩ এবং ৫ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকা রাখা হলে কী কী সুবিধা পাওয়া যায়।
সম্প্রতি স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া (এসবিআই) নির্দিষ্ট কিছু মেয়াদের এফডি-র হার বৃদ্ধি করেছে প্রায় ০.৫০ শতাংশ। গত ২৭ ডিসেম্বর, ২০২৩ তারিখ থেকে ২ কোটি টাকার কম ডিপোজিটের উপরে এই হার লাগু করেছে। দেখে নেওয়া যাক, এসবিআই এফডি-তে ১, ২, ৩ এবং ৫ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকা রাখা হলে কী কী সুবিধা পাওয়া যায়।
এসবিআই: ১ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ১. ১ বছরের ম্যাচিউরিটির ডিপোজিটের ক্ষেত্রে এসবিআই-এর সুদের হার ৬.৮০ শতাংশ।
২. যদিও ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম মেয়াদের ডিপোজিটের উপর সুদের হার ৫.৭৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ।
৩. ১ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকা জমা করলে মেয়াদপূর্তিতে মিলবে ৫৩৪৮৭৬ টাকা। অর্থাৎ সুদ থেকে আয় হবে ৩৪৮৭৬ টাকা।
এসবিআই: ১ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ
১. ১ বছরের ম্যাচিউরিটির ডিপোজিটের ক্ষেত্রে এসবিআই-এর সুদের হার ৬.৮০ শতাংশ।
২. যদিও ২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম মেয়াদের ডিপোজিটের উপর সুদের হার ৫.৭৫ শতাংশ থেকে বেড়ে হয়েছে ৬ শতাংশ।
৩. ১ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকা জমা করলে মেয়াদপূর্তিতে মিলবে ৫৩৪৮৭৬ টাকা। অর্থাৎ সুদ থেকে আয় হবে ৩৪৮৭৬ টাকা।
এসবিআই: ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ১. ২ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের জন্য সুদের হার ৭ শতাংশ বাড়িয়েছে এসবিআই।
২. যদি কেউ ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ রাখেন, তাহলে তিনি পেয়ে যাবে ৫,৭৪,৪৪০ টাকা।
৩. অর্থাৎ এইভাবে বিনিয়োগকারী সুদ হিসেবে আয় করতে পারবেন ৭৪৪৪০ টাকা।
এসবিআই: ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ
১. ২ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের জন্য সুদের হার ৭ শতাংশ বাড়িয়েছে এসবিআই।
২. যদি কেউ ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ রাখেন, তাহলে তিনি পেয়ে যাবে ৫,৭৪,৪৪০ টাকা।
৩. অর্থাৎ এইভাবে বিনিয়োগকারী সুদ হিসেবে আয় করতে পারবেন ৭৪৪৪০ টাকা।
এসবিআই: ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ১. ৩ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের জন্য সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬.৫০ শতাংশ করেছে এসবিআই। অর্থাৎ ডিপোজিটের হার বৃদ্ধি পেয়েছে ০.২৫ শতাংশ।
২. ফলে ৩ বছরের জন্য কেউ ৫ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করলে মেয়াদপূর্তিতে পাওয়া যাবে ৬,১১,১৯৬ টাকা। তবে আগের সুদের হার থাকলে মিলত ৬,০৬,৭০৩ টাকা।
৩. তাহলে নতুন হারে ৪৪৯৩ টাকা বেশি সুদ মিলছে।
এসবিআই: ২ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ
১. ৩ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের জন্য সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৬.৫০ শতাংশ করেছে এসবিআই। অর্থাৎ ডিপোজিটের হার বৃদ্ধি পেয়েছে ০.২৫ শতাংশ।
২. ফলে ৩ বছরের জন্য কেউ ৫ লক্ষ টাকা ডিপোজিট করলে মেয়াদপূর্তিতে পাওয়া যাবে ৬,১১,১৯৬ টাকা। তবে আগের সুদের হার থাকলে মিলত ৬,০৬,৭০৩ টাকা।
৩. তাহলে নতুন হারে ৪৪৯৩ টাকা বেশি সুদ মিলছে।
এসবিআই: ৫ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ১. এসবিআই-এ ৫ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের উপর সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ।
২. কেউ যদি ৫ লক্ষ টাকা ৫ বছরের জন্য জমা করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি পেয়ে যাবেন ৬,৯০,২০৯ টাকা। অর্থাৎ বিনিয়োগকারী সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ১,৯০,২০৯ টাকা।
এসবিআই: ৫ বছরের জন্য ৫ লক্ষ টাকার উপর সুদ
১. এসবিআই-এ ৫ বছরের মেয়াদের ডিপোজিটের উপর সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ।
২. কেউ যদি ৫ লক্ষ টাকা ৫ বছরের জন্য জমা করেন, তাহলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি পেয়ে যাবেন ৬,৯০,২০৯ টাকা। অর্থাৎ বিনিয়োগকারী সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ১,৯০,২০৯ টাকা।
এসবিআই: সিনিয়র সিটিজেন এফডি সুদের হার ২০২৪১. এমনিতে এসবিআই সিনিয়র সিটিজেন বা প্রবীণ নাগরিকদের বিভিন্ন মেয়াদপূর্তির ডিপোজিটের উপর অন্যান্য গ্রাহকদের তুলনায় ০.৫০ শতাংশ বেশি সুদের হার প্রদান করে থাকে।
২. আবার উইকেয়ার ডিপোজিট স্কিমের আওতায় প্রবীণ নাগরিকেরা ০.৫ শতাংশ হারে বেশি সুদ পান ৫ বছর কিংবা তার বেশি মেয়াদের ডিপোজিটের উপরে। অর্থাৎ মোট লাভ হচ্ছে ১ শতাংশ।
৩. একজন প্রবীণ বিনিয়োগকারী এই স্কিমে ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি পেয়ে যাবেন ৭,২৪,৯৭৪ টাকা।
৪. এইভাবে নতুন হারের ক্ষেত্রে প্রবীণ নাগরিকরা ৩৪৭৬৫ টাকা পেয়ে যাবে। আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত এসবিআই উইকেয়ার সুবিধা লাভ করা যাবে।
এসবিআই: সিনিয়র সিটিজেন এফডি সুদের হার ২০২৪
১. এমনিতে এসবিআই সিনিয়র সিটিজেন বা প্রবীণ নাগরিকদের বিভিন্ন মেয়াদপূর্তির ডিপোজিটের উপর অন্যান্য গ্রাহকদের তুলনায় ০.৫০ শতাংশ বেশি সুদের হার প্রদান করে থাকে।
২. আবার উইকেয়ার ডিপোজিট স্কিমের আওতায় প্রবীণ নাগরিকেরা ০.৫ শতাংশ হারে বেশি সুদ পান ৫ বছর কিংবা তার বেশি মেয়াদের ডিপোজিটের উপরে। অর্থাৎ মোট লাভ হচ্ছে ১ শতাংশ।
৩. একজন প্রবীণ বিনিয়োগকারী এই স্কিমে ৫ লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করলে মেয়াদপূর্তিতে তিনি পেয়ে যাবেন ৭,২৪,৯৭৪ টাকা।
৪. এইভাবে নতুন হারের ক্ষেত্রে প্রবীণ নাগরিকরা ৩৪৭৬৫ টাকা পেয়ে যাবে। আগামী ৩১ মার্চ, ২০২৪ তারিখ পর্যন্ত এসবিআই উইকেয়ার সুবিধা লাভ করা যাবে।
এসবিআই: এসবিআই এফডি-র উপর আয়কর৫ বছরের এফডি-র উপর আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ডিডাকশন দাবি করা যেতে পারে। সমস্ত গ্রাহক ৫ বছরের ট্যাক্স সেভার এফডি-র সুবিধা পেতে পারেন। এছাড়াও জেনে রাখা ভাল যে, এফডি-তে প্রাপ্ত সুদ কিন্তু ট্যাক্সেবল।
এসবিআই: এসবিআই এফডি-র উপর আয়কর
৫ বছরের এফডি-র উপর আয়কর আইনের ৮০সি ধারার অধীনে ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত ট্যাক্স ডিডাকশন দাবি করা যেতে পারে। সমস্ত গ্রাহক ৫ বছরের ট্যাক্স সেভার এফডি-র সুবিধা পেতে পারেন। এছাড়াও জেনে রাখা ভাল যে, এফডি-তে প্রাপ্ত সুদ কিন্তু ট্যাক্সেবল।

State Bank of India: দেশের সব থেকে বড় ব্যাঙ্কের বাম্পার সিদ্ধান্ত! স্টেট ব্যাঙ্কে অ্যাকাউন্ট থাকলেই লটারি? গ্রাহকদের জন্য আকর্ষণীয় অফার

দেশের সব থেকে বড় সরকারি ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গ্রাহকদের জন্য বিরাট সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
দেশের সব থেকে বড় সরকারি ব্যাঙ্ক স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া গ্রাহকদের জন্য বিরাট সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এমন এক স্কিম যাতে ব্যাঙ্কের গ্রাহকেরা মালামাল হবেন এবার ৷ একগুচ্ছ সুবিধা নিয়ে বাজারে এফডি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
এমন এক স্কিম যাতে ব্যাঙ্কের গ্রাহকেরা মালামাল হবেন এবার ৷ একগুচ্ছ সুবিধা নিয়ে বাজারে এফডি ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্ল্যানে সুদের হার ৭.৫০ শতাংশ, ৬০ কম যাঁদের বয়স গ্রাহকদের সুদ ৩.৫ থেকে ৭.১০ শতাংশ করে দেওয়া হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্ল্যানে সুদের হার ৭.৫০ শতাংশ, ৬০ কম যাঁদের বয়স গ্রাহকদের সুদ ৩.৫ থেকে ৭.১০ শতাংশ করে দেওয়া হবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৪ থেকে ৭.৬০ শতাংশ পর্যন্ত সুদের হার ৷ অন্যদিকে ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৭ দিন থেকে ১০ বছরের জন্য ফিক্সড ডিপোজিটে আয়করে ছাড় পাওয়া যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
প্রবীণ নাগরিকদের জন্য ৪ থেকে ৭.৬০ শতাংশ পর্যন্ত সুদের হার ৷ অন্যদিকে ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৭ দিন থেকে ১০ বছরের জন্য ফিক্সড ডিপোজিটে আয়করে ছাড় পাওয়া যাবে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সাধারণ গ্রাহকেরা সুদের হার পাবেন এক্ষেত্রে ৬.৫০ শতাংশ ও প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৭.৫০ শতাংশ সুদ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সাধারণ গ্রাহকেরা সুদের হার পাবেন এক্ষেত্রে ৬.৫০ শতাংশ ও প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৭.৫০ শতাংশ সুদ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গত ১২ এপ্রিল ২০২৩ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৪০০ দিনের স্পেশ্যাল ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৭.১০ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সেটি ৭.৬০ শতাংশ হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
গত ১২ এপ্রিল ২০২৩ ব্যাঙ্কের পক্ষ থেকে ৪০০ দিনের স্পেশ্যাল ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৭.১০ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সেটি ৭.৬০ শতাংশ হয়েছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২ কোটি টাকার কম মূল্যের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হারে পরিবর্তন করেছে ৷ যা গত ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩-এ কার্যকর হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২ কোটি টাকার কম মূল্যের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হারে পরিবর্তন করেছে ৷ যা গত ২৭ ডিসেম্বর ২০২৩-এ কার্যকর হয় ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আলাদা আলাদা মেয়াদে ভাল সুদ পাচ্ছেন তাঁরা ৷ ৭ দিন থেকে ৪৫ দিনের মেয়াদে ৩.৫০ শতাংশ, প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৪ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
আলাদা আলাদা মেয়াদে ভাল সুদ পাচ্ছেন তাঁরা ৷ ৭ দিন থেকে ৪৫ দিনের মেয়াদে ৩.৫০ শতাংশ, প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৪ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিনের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৪.৭৫ শতাংশ, সিনিয়র সিটিজেনরা পাবেন ৫.২৫ শতাংশ হারে সুদ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৪৬ দিন থেকে ১৭৯ দিনের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৪.৭৫ শতাংশ, সিনিয়র সিটিজেনরা পাবেন ৫.২৫ শতাংশ হারে সুদ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
১৮০ দিন থেকে ২১০ দিনের মেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৫.৭৫ শতাংশ হারে সুদ পাবেন সাধারণ গ্রাহকেরা আর প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৬.২৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
১৮০ দিন থেকে ২১০ দিনের মেয়াদে ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৫.৭৫ শতাংশ হারে সুদ পাবেন সাধারণ গ্রাহকেরা আর প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৬.২৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম সময় ও ১ বছর থেকে ২ বছরে সুদের হার ৬.৩৮ শতাংশ থেকে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদ ৭.৩০ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২১১ দিন থেকে ১ বছরের কম সময় ও ১ বছর থেকে ২ বছরে সুদের হার ৬.৩৮ শতাংশ থেকে প্রবীণ নাগরিকদের জন্য সুদ ৭.৩০ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২ বছর থেকে ৩ বছরের কম মেয়াদে সুদের হার ৭ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকরা পাবেন সুদ ৭.৫ শতাংশ ৷ ৩ থেকে ৫ বছরের জন্য সুদের হার ৬.৭৫ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৭.২৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
২ বছর থেকে ৩ বছরের কম মেয়াদে সুদের হার ৭ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকরা পাবেন সুদ ৭.৫ শতাংশ ৷ ৩ থেকে ৫ বছরের জন্য সুদের হার ৬.৭৫ শতাংশ প্রবীণ নাগরিকেরা পাবেন ৭.২৫ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৫ থেকে ১০ বছরের জন্য সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ, প্রবীণ নাগরিকেরা ৭.৫ শতাংশ, ৪০০ দিনের মেয়াদে অমৃত কলস স্কিমে সুদের  হার ৭.১০ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
৫ থেকে ১০ বছরের জন্য সুদের হার ৬.৫০ শতাংশ, প্রবীণ নাগরিকেরা ৭.৫ শতাংশ, ৪০০ দিনের মেয়াদে অমৃত কলস স্কিমে সুদের হার ৭.১০ শতাংশ ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সিনিয়র সিটিজেনরা পাবেন ৭.৬০ শতাংশ ৷ এসবিআইয়ের নতুন এফডি স্কিম সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিরাট অফার দিতে চলেছে ৷ নিয়মিত এফডির তুলনায় এখানে সুদ আরও বেশি থাকছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
সিনিয়র সিটিজেনরা পাবেন ৭.৬০ শতাংশ ৷ এসবিআইয়ের নতুন এফডি স্কিম সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিরাট অফার দিতে চলেছে ৷ নিয়মিত এফডির তুলনায় এখানে সুদ আরও বেশি থাকছে ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অন্যদিকে গ্রিন স্কিমে ১১১১, ১৭৭৭ ও ৩৩৩৩ দিনের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৷ নতুন এফডি স্কিমে আরও সুযোগ, নতুন এফডি স্কিমে বিনিয়োগের ৯০ শতাংশ ঋণ হিসাবে পাবেন বিনিয়োগকারীরা ৷ প্রতীকী ছবি ৷
অন্যদিকে গ্রিন স্কিমে ১১১১, ১৭৭৭ ও ৩৩৩৩ দিনের ফিক্সড ডিপোজিটে সুদের হার ৷ নতুন এফডি স্কিমে আরও সুযোগ, নতুন এফডি স্কিমে বিনিয়োগের ৯০ শতাংশ ঋণ হিসাবে পাবেন বিনিয়োগকারীরা ৷ প্রতীকী ছবি ৷

SBI Superhit Scheme: এখানে ১০ লক্ষ টাকা রাখলে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন ২১ লাখ টাকা !

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিস্ক নেওয়ার প্রবণতা স্বাভাবিক ভাবেই অনেকটাই কমে যায় ৷ অবসরের পর টাকা-পয়সার বিষয়ে কেউ খুব একটা এক্সপেরিমেন্ট করতে চান না ৷ কিন্তু ব্যাঙ্ক ও একাধিক সরকারি স্কিম রয়েছে যেখানে প্রবীণ নাগরিকরা নিশ্চিন্তে টাকা রেখে নির্দিষ্ট রেটে রিটার্ন পেতে পারেন ৷ এরকমই একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় স্কিম হচ্ছে স্টেট ব্যাঙ্কের সিনিয়র সিটিজেন টার্ম ডিপোজিট স্কিম ৷
বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে রিস্ক নেওয়ার প্রবণতা স্বাভাবিক ভাবেই অনেকটাই কমে যায় ৷ অবসরের পর টাকা-পয়সার বিষয়ে কেউ খুব একটা এক্সপেরিমেন্ট করতে চান না ৷ কিন্তু ব্যাঙ্ক ও একাধিক সরকারি স্কিম রয়েছে যেখানে প্রবীণ নাগরিকরা নিশ্চিন্তে টাকা রেখে নির্দিষ্ট রেটে রিটার্ন পেতে পারেন ৷ এরকমই একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় স্কিম হচ্ছে স্টেট ব্যাঙ্কের সিনিয়র সিটিজেন টার্ম ডিপোজিট স্কিম ৷
আপনি যদি সম্প্রতি অবসর নিয়েছেন এবং হাতে মোটা টাকা রয়েছে তাহলে SBI’s Senior Citizen FD scheme আপনার জন্য সেরা অপশন হতে পারে ৷
আপনি যদি সম্প্রতি অবসর নিয়েছেন এবং হাতে মোটা টাকা রয়েছে তাহলে SBI’s Senior Citizen FD scheme আপনার জন্য সেরা অপশন হতে পারে ৷
কী কী সুবিধা মিলবে ?
কী কী সুবিধা মিলবে ?
সাধারণত প্রবীণ নাগরিকরা এফডি-তে ০.৫০ শতাংশ বেশি সুদ পেয়ে থাকেন ৷  স্টেট ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫ থেকে ১০ বছরের এফডি-তে গ্রাহকরা ৬.৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন ৷ প্রবীণ নাগরিকরা ৭.৫ শতাংশ পেয়ে থাকেন ৷
সাধারণত প্রবীণ নাগরিকরা এফডি-তে ০.৫০ শতাংশ বেশি সুদ পেয়ে থাকেন ৷ স্টেট ব্যাঙ্কের ওয়েবসাইটে দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ৫ থেকে ১০ বছরের এফডি-তে গ্রাহকরা ৬.৫ শতাংশ সুদ পাচ্ছেন ৷ প্রবীণ নাগরিকরা ৭.৫ শতাংশ পেয়ে থাকেন ৷
১০ লক্ষ টাকা কীভাবে হবে ২১ লাখ টাকা ?
১০ লক্ষ টাকা কীভাবে হবে ২১ লাখ টাকা ?
হিসেব অনুযায়ী, সিনিয়র সিটিজেনরা যদি ১০ লক্ষ টাকা ১০ বছরের জন্য স্টেট ব্যাঙ্কে রাখেন ৭.৫ শতাংশ সুদ হিসেবে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন ২১,০২,৩৪৯ টাকা ৷ অর্থাৎ হিসেব অনুযায়ী, কেবল সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ১১,০২,৩৪৯ টাকা ৷
হিসেব অনুযায়ী, সিনিয়র সিটিজেনরা যদি ১০ লক্ষ টাকা ১০ বছরের জন্য স্টেট ব্যাঙ্কে রাখেন ৭.৫ শতাংশ সুদ হিসেবে ম্যাচিউরিটিতে পেয়ে যাবেন ২১,০২,৩৪৯ টাকা ৷ অর্থাৎ হিসেব অনুযায়ী, কেবল সুদ হিসেবে পেয়ে যাবেন ১১,০২,৩৪৯ টাকা ৷
সম্প্রতি ২৭ ডিসেম্বর ২ কোটি টাকার কম ডিপোজিটে স্টেট ব্যাঙ্ক সুদের হার বৃদ্ধি করেছে ০.২৫ শতাংশ ৷
সম্প্রতি ২৭ ডিসেম্বর ২ কোটি টাকার কম ডিপোজিটে স্টেট ব্যাঙ্ক সুদের হার বৃদ্ধি করেছে ০.২৫ শতাংশ ৷