Tag Archives: Table Tennis

Local Sports: ইনডোর গেম টেবিল টেনিসে ঝুঁকছে নতুন প্রজন্ম

দক্ষিণ দিনাজপুর: আউটডোর গেমসের পাশাপাশি ইনডোর গেমসেও আগ্রহ দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আর জেলার ছেলেমেয়েদের ইনডোর গেমসে আগ্রহী করে তুলতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে বালুরঘাট চৌরঙ্গী ক্লাব। তাদের উদ্যোগে জেলায় টেবিল টেনিসের ব্যাপক প্রসার ঘটেছে।

আর‌ও পড়ুন: হঠাৎ কয়েক মিনিটের ঝড়ে লণ্ডভণ্ড সুন্দরবনের এই গ্রাম, দেখুন ভিডিও…

বালুরঘাট চৌরঙ্গী ক্লাবের উদ্যোগে রাজ্য স্তরের আমন্ত্রণ মূলক টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা আয়োজিত হয়। তিন দিন ধরে চলা এই টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতায় রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শতাধিকের বেশি প্রতিযোগী এই খেলায় অংশগ্রহণ করে। ক্লাব কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, মোট ৬ টি বিভাগে প্রতিযোগীরা অংশগ্রহণ করে।

এই টুর্নামেন্টের বিষয়ে বালুরঘাটের পুরপ্রধান অশোক কুমার মিত্র জানান, ক্রিকেট-ফুটবলের পাশাপাশি টেবিল টেনিস খেলাও এখন বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে নতুন প্রজন্মের কাছে। পিছিয়ে নেই কেউ। এমনকি এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারীরা ভবিষ্যতে জাতীয় পর্যায়ে টেবিল টেনিস খেলায় নেতৃত্ব দেবে বলেও আশা করা যায়।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

বালুরঘাট শহরের পাশাপাশি দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা জুড়ে ক্রিকেট, ফুটবল খেলার যেভাবে প্রচলন রয়েছে ঠিক তেমনভাবেই টেবিল টেনিস খেলার বিস্তার ঘটছে। শহরে একাধিক ক্লাব দীর্ঘদিন ধরেই টেবিল টেনিসের ক্যাম্প করে আসছে। তাদের মধ্যে অন্যতম এই বালুরঘাট চৌরঙ্গী ক্লাব। তারা নিয়মিতভাবেই প্রতিবছর রাজ্য স্তরের টেবিল টেনিস টুর্নামেন্ট করে থাকে। এমনকি এই ক্লাবের টুর্নামেন্ট খেলার জন্য রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে খেলোয়াড়রা ভিড় জমিয়ে থাকেন।

সুস্মিতা গোস্বামী

Olympics 2024: ইতিহাস তৈরি করল ভারতীয় টেবিল টেনিস দল, প্রথমবার অলিম্পিক্সে পুরুষ ও মহিলা দল

টেবিল টেনিসে সাম্প্রতিক সময়ে বারবার দেশের নাম উজ্জ্বল করেছেন দুই বঙ্গ তনয়া সুতীর্থা মুখোপাধ্যায় ও ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। এবার আরও এক সাফল্যের পালক যোগ হল বাংলার মেয়ের মুকুটে। প্যারিস অলিম্পিকের যোগ্যতা অর্জন করলেন সুতীর্থা ও শরতরা। ইতিহাসে এই প্রথমবার ভারতীয় পুরুষ ও মহিলা দুই দলই যোগ্যতা অর্জন করল অলিম্পিকের জন্য।

সম্প্রতি ভারতীয় টেবিল টেনিস দল অংশ নিয়েছিল বুসানে আয়োজিত বিশ্ব টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে। সেখানে গ্রুপ লিগে চিন, দক্ষিণ কোরিয়া, পোল্যান্ডের কাছে হারলেও নিউ জিল্যান্ড ও চিলিকে হারিয়ে তিন নম্বরে শেষ করে প্লে অফে উঠেছিল। প্লে অফে কাজাকাস্তানকে ৩-০ হারিয়ে শেষ ষোলো রাউন্ডে উঠেছিলেন শরত কমল-রা। এরপর অবশ্য প্রি কোয়ার্টারে ভারতীয় পুরুষ দল ০-৩ হারিয়ে শক্তিশালী দক্ষিণ কোরিয়ার কাছে। সেখানে ঐহিকা মুখোপাধ্যায়-মনিকা বাত্রারা কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠেন।

বুসানে আশা মতন সাফল্য না আসায় চিন্তা একটু ছিল। অলম্পিক্সের নিয়ম অনুযায়ী আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিস র‍্যাঙ্কিংয়ে থাকা প্রথম ১৬টি দল সুযোগ পায়। সদ্য প্রকাশিত ক্রম তালিকায় ভারতীয় পুরুষদের দলের র‍্যাঙ্কিং ১৫। মহিলাদের দলের র‌্যাঙ্কিং ১৩। সেই সুবাদেই প্যারিসের টিকিট পাকা করে ফেলে ভারতীয় পুরুষ ও মহিলা টেবিল টেনিস দল।

আরও পড়ুন: IPL 2024: আইপিএলে ১৫০ কোটিরও বেশি টাকা পেয়ে রেকর্ড করেছে কারা? উত্তর দিতে ব্যর্থ অনেকেই

প্রসঙ্গত, প্যারিস অলিম্পিক্সে মোট পাঁচটি বিভাগে হতে চলেছে টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতা। ১.পুরুষদের সিঙ্গলস, ২.মহিলাদের সিঙ্গলস, ৩. মিক্সড ডবলস, ৪. পুরুষদের দলগত, ৫. মহিলাদের দলগত বিভাগ। ভারত পাঁচটি বিভাগেই প্রতিনিধিত্ব পাঠাচ্ছে।

Ayhika Mukherjee: ‘এটা ভাববেন না বাই চান্স জিতেছি’, বিশ্বের এক নম্বরকে হারিয়ে সংবর্ধনা মঞ্চেও দৃঢ় ঐহিকা

কলকাতা: নজর কেড়েছিলেন এশিয়ান গেমসেই। টেবিল টেনিসে ব্রোঞ্জ জিতে ইতিহাস তৈরি করেছিলেন দুই বঙ্গ তনয়া ঐহিকা মুখোপাধ্যায় ও সুতীর্থা মুখোপাধ্যায়। সেটা ছিল সবে শুরু। আরও অনেক পথ যে হাঁটবেন এই জুটি, সেই পদধ্বনি শোনা গিয়েছিল তখনই। আর কয়েক মাস যেতে না যেতেই ফের চমক। গত ১৬ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব টেবিল টেনিস টিম চ্যাম্পিয়নশিপের গ্রুপ লিগে আরও এক নজির গড়েন ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। বিশ্বের এক নম্বর টেবিল টেনিস তারকাকে হারিয়ে দেন বাংলার মেয়ে।

ওয়ার্ল্ড টিম চ্যাম্পিয়নশিপে বিশ্বের এক নম্বর সুন ইংশাকে ঐহিকা হারিয়ে দেন ৩-১ ব্যবধানে। ম্যাচের ফল ছিল ১২-১-, ২-১১, ১৩-১১, ১১-৬। এমন কৃতিত্বের পর ঐহিকাকে সংবর্ধনা দিল তাঁর তারকা টেবল টেনিস প্লেয়ার হয়ে ওঠার মঞ্চ ‘ধানুকা ধানসিঁড়ি সৌমদীপ-পৌলমী টেবল টেনিস অ্যাকাডেমি’। শনিবার ঐহিকাকে সংবর্ধনা জানানোর পাশাপাশি তাঁর হাতে একলক্ষ টাকার চেক তুলে দেন অতুল ধানুকা। সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন আরও বিশিষ্টরা।

এমন সম্মান পেয়ে আপ্লুত ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। তিনি বলেন,”আমি যা করি তা দেশের স্বার্থে করি। ক্রিকেট, ফুটবল নিয়ে তো সবাই ভাবে। কিন্তু দাবা, টেবল টেনিসকে সামনে রেখে যে বড় কর্মকাণ্ড শুরু করেছি সেটা শুধুই দেশের কথা ভেবে। অলিম্পিকে পদক চাই। আসল সাফল্য তো ওটাই।” একইসঙ্গে তিনি কতটা আত্মবিশ্বাসী ও দৃঢ় সেই পরিচয়ও দেন। তিনি বলেন,”এটা ভাববেন না যে বাই চান্স জিতেছি। আমাদের এখানে অনেক প্রতিভা রয়েছে। আমাদের বিশ্বাস ছিল আমরা পারব করতে। আমাদের খেলার স্টাইলও অনেক আলাদা। আর যদি হারিও তাহলেও যেন ওরা বাইরে গিয়ে বলে লড়াই করতে হয়েছে।”

আরও পড়ুনঃ Where is Katsumi: কোথায় হারিয়ে গেলেন ‘জাপানি বোমা’ কাতসুমি! কী করেন এখন? জানলে চমকে যাবেন

এছাড়াও, ছোট বেলা থেকেই যে চ্য়ালেঞ্জ নিতে ভালবাসেন, সেই কথাও জানান ঐহিকা মুখোপাধ্যায়। সুন ইংশার বিরুদ্ধে খেলার ইচ্ছের কথা টিম মিটিংয়ে নিজে থেকেই জানিয়েছিলেন বঙ্গ তনয়া। নিজের পার্টনার সুতীর্থার প্রশংসাও শোনা গিয়েছে তাঁর মুখে। ভবিষ্যতে আরও বেশি পরিশ্রম করতে ও দেশকে-তথা বাংলাকে আরও সাফল্য এনে দেওয়াই লক্ষ্য বলেও জানিয়েছেন ঐহিকা। এই টেনিস জুটির পরবর্তী টার্গেট ‘সিঙ্গাপুর জয়’।

হিন্দমোটরের পয়মন্তী বাংলা গর্ব, টেবিল টেনিসে দেশের সেরা ১০-এ তিনি

হুগলি: দেশের হয়ে মেয়েদের টেবিল টেনিসে নতুন মুখ পয়মন্তী বৈশ্য। ৮৫ তম জাতীয় টেবিল টেনিস প্রতিযোগিতায় সিঙ্গেলস ও ডবল চ্যাম্পিয়ন হয়ে দেশের প্রথম ১০ জন মহিলা টেবিল টেনিস ক্রীড়াবিদদের তালিকায় নাম লিখেছেন হুগলির হিন্দমোটরের বছর ২১ এর পয়মন্তী বৈশ্য।

এই বছর প্রথমবার ন্যাশনাল চ্যাম্পিয়নের খেতাব জিতেছেন পয়মন্তী ৷ তবে রাজ্য স্তরের প্রতিযোগিতা ৷ দু’বছর আগে ২০২১ সালে পয়মন্তী রাজ্য থেকে সেরা হয়েছিলেন ৷

এছাড়াও সাবজুনিয়র, জুনিয়র, ইয়ুথ বিভাগে রাজ্য পর্যায়ে নিয়মিত খেতাব জিতেছেন তিনি ৷ এমনকী দেশের হয়ে জুনিয়র পর্যায়ে সার্বিয়ান ওপেনে সাফল্য পেয়েছেন বাংলার এই মেয়ে ৷

আরও পড়ুন- ভারতীয় দলে ৩ বড় বদল! দ্বিতীয় টেস্টে প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে টিম ইন্ডিয়ায় মহাচমক?

হিন্দমোটরের নিম্নমধ্যবিত্ত ঘর থেকে উঠে আসা, এক সাধারণ মেয়ের অসাধারণ হয়ে ওঠার গল্প টেবিল টেনিসকে কেন্দ্র করেই ৷ বর্তমানে ৮৫ তম ন্যাশনাল টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে সিঙ্গলস ছাড়াও ডাবলসে সুতীর্থা মুখোপাধ্যায়ের সঙ্গে জুটি বেঁধে চ্যাম্পিয়ন পয়মন্তী ৷

তিনি বলেন, “আমি যে চ্যাম্পিয়ন হব তা ভাবিনি ৷ শুধুমাত্র নিজের খেলাটা খেলতে চেয়েছিলাম ৷ আমি এর আগে কোনদিন জাতীয় চ্যাম্পিয়নশিপের আসরে সেমিফাইনালে খেলিনি ৷ জাতীয় ক্রমতালিকায় রয়েছি নয় নম্বরে ৷ এটা পুরোটাই স্বপ্ন মনে হচ্ছে।

পয়মন্তী সিঙ্গলসের ফাইনালে সদ্য অর্জুন পুরস্কার পাওয়া ঐহিকা মুখোপাধ্যায়কে হারিয়েছেন ৷ তার আগে কোয়ার্টার-ফাইনাল এবং সেমিফাইনালে অর্চনা কামাথ এবং শ্রীজা কে পরাজিত করেছেন।

মাত্র ২১ বছরে জুনিয়র বিভাগে একাধিক জাতীয় ও আন্তর্জাতিক টেবিল টেনিসে মেডেল ও ট্রফি জয় করেছেন তিনি ৷ শরথ কমলকে আর্দশ মানা পয়মন্তী ইতিমধ্যে নিজের লক্ষ্য স্থির করেছেন ৷

আরও পড়ুন- ভারতীয় ক্রিকেটের দুই মহাতারকার অবসর ২০২৪ সালেই! নাম দুটো শুনলে হা হয়ে যাবেন

লক্ষ্যপূরণে ধাপে ধাপে এগোতে চান ৷ আগামী বছরেও খেতাব ধরে রাখা তাঁর লক্ষ্য ৷ পয়মন্তী বলেন, “ক্রমতালিকায় প্রথম চারে ঢুকে পড়া প্রথম লক্ষ্য ৷ তারপর জাতীয় দলে জায়গা করে নিতে হবে ৷ ফের জাতীয় স্তরে চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রমাণ করতে চাই, এই খেতাবটা ফ্লুকে আসেনি ৷”

এবারই প্রথম রেলের হয়ে সিনিয়র টিমে খেলার সুযোগ পেয়েছিলেন পয়মন্তী ৷ আর প্রথমবারেই সোনা জয় করেছেন তিনি ৷ এ বছর হরিয়ানায় ৮৫ তম ন্যাশনাল টেবিল টেনিস চ্যাম্পিয়নশিপে অর্জুন পুরস্কার প্রাপক-সহ একাধিক খেলোয়াড়কে হারিয়েছেন হিন্দমোটরের বাসিন্দা পয়মন্তী ৷ রেলের হয়ে পুরস্কার জিতেছেন ৷ আগামীদিনে তাঁর লক্ষ্য এশিয়ান গেমস ও অলিম্পিকে সোনা জয় ৷

রাহী হালদার

ঘোষিত জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ২০২২-এর তালিকা, মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পাচ্ছেন শরথ কমল

#নয়াদিল্লি: জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার প্রাপকদের নাম ঘোষণা করল ক্রীড়া ও যুবকল্যাণ মন্ত্রক। সোমবার ঘোষণা করা হয় পুরস্কার প্পাকদের তালিকা। এবার সর্বোচ্চ ক্রীড়া সম্মান মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন পাচ্ছেন ভারতের তারকা টেবিল টেনিস খেলায়ার অতন্ত শরথ কমল। এই বছর বার্মিংহামে কমনওয়েলথ গেমসে কমল দারুন পারফর্ম করেছিলেন। তিনি গেমসে চারটি পদক জিতেছিলেন, যার মধ্যে তিনটি সোনা।

এছাড়া অর্জুন পুরস্কার পাচ্ছেন হকিতে ধরমবীর সিং, কবাডিতে বি সি সুরেশ, ব্যাডমিন্টনে লক্ষ্য সেন, এইচএস প্রণয়, বক্সিংয়ে অমিত পাঙ্ঘল, নিখাত জারিন সহ অন্যান্য একাধিক ক্ষেত্রের ক্রীড়া ব্যক্তিত্বরা। দ্রোণাচার্য পুরস্কার প্রাপকদের তালিকায় রয়েছেন বক্সিংয়ে মহম্মদ আলি কামার, তিরন্দাজিতে জীবনজ্যোৎ সিং তেজা সহ অনন্যান্যরা। এছাড়া দ্রোণাচার্য লাইফ টাইম ক্যাটাগরিতে পুরস্কার পাচ্ছেন ভারতীয় দলের অধিনাক রোহিত শর্মার কোচ দীনেশ লাড।

এক ঝলকে দেখে নিন জাতীয় ক্রীড়া পুরস্কার ২০২২-এর তালিকা-

মেজর ধ্যানচাঁদ খেলরত্ন : অচন্ত শরথ কমল (টেবিল টেনিস)।

দ্রোণাচার্য পুরস্কার (রেগুলার ক্যাটেগরি): জীবনজ্যোৎ সিং তেজা (তিরন্দাজি), মহম্মদ আলি কামার (বক্সিং), সুমা শিরুর (প্যারা শ্যুটিং), সুজিত মান (কুস্তি)।

দ্রোণাচার্য (লাইফটাইম ক্যাটেগরি) পুরস্কার: দীনেশ লাড (ক্রিকেট), বিমল ঘোষ (ফুটবল), রাজ সিং (কুস্তি)।

জীবনকৃতী ধ্যানচাঁদ পুরস্কার: অশ্বিনী আকুঞ্জি সি (অ্যাথলেটিক্স), ধরমবীর সিং (হকি), বি সি সুরেশ (কবাডি), নীর বাহাদুর গুরুং (প্যারা অ্যাথলেটিক্স)।

অর্জুন পুরস্কার: সীমা পুনিয়া (অ্যাথলেটিক্স), এলধোস পল (অ্যাথলেটিক্স), অবিনাশ সাবলে (অ্যাথলেটিক্স), লক্ষ্য সেন (ব্যাডমিন্টন), এইচএস প্রণয় (ব্যাডমিন্টন), অমিত (বক্সিং), নিখাত জারিন (বক্সিং), ভক্তি কুলকার্নি (দাবা), আর প্রজ্ঞানানন্দ (দাবা), দীপ এক্কা (হকি), সুশীলা দেবী (জুডো), সাক্ষী কুমারী (কবাডি), নয়নমণি সাইকিয়া (লন বোল), সাগর ওভালকর (মল্লখম্ব), এলাভেনিল ভালারিভান (শ্যুটিং), ওমপ্রকাশ মিঠারভাল (শ্যুটিং), সৃজা আকুলা (টেবিল টেনিস), বিকাশ ঠাকুর (কুস্তি), আনশু (কুস্তি), সরিতা (কুস্তি), প্রবীণ (উশু), মানসী যোশী (প্যারা ব্যাডমিন্টন), তরুণ ধিলোঁ (প্যারা ব্যাডমিন্টন), স্বপ্নিল পাতিল (প্যারা সাঁতার), জারলিন অনিকা জে (বধিরদের ব্যাডমিন্টন)।

রাষ্ট্রীয় খেল প্রোৎসাহন পুরস্কার: ট্রান্সস্টাডিয়া এন্টারপ্রাইজেস প্রাইভেট লিমিটেজ, কলিঙ্গ ইনস্টিটিউট অব ইন্ডাস্ট্রিয়াল টেকনোলজি, লাদাখ স্কি অ্যান্ড স্নোবোর্ড অ্যাসোসিয়েশন।

মৌলানা আবুল কালাম আজাদ ট্রফি: অমৃতসরের গুরু নানক দেব ইউনিভার্সিটি।

Tokyo Olympics 2020 Live Updates: রুদ্ধশ্বাস ম্যাচে জয় মনিকার, বাঁচিয়ে রাখলেন পদকের আশা

#টোকিও: টোকিও অলিম্পিক্সের টেবিল টেনিসে উইমেনস সিঙ্গলসের দ্বিতীয় রাউন্ডে রুদ্ধশ্বাস জয় পেলেন ভারতের মনিকা বাত্রা। ইউক্রেনের মার্গারিটা পেসোত্স্কার বিরুদ্ধে প্রথম দুটি গেমে হেরেছিলেন তিনি। 4-11, 4-11-তে প্রথম দুটি গেম হারের পর দুরন্ত কামব্যাক করেন তিনি। 11-7, 12-10-তে পরের দুটি গেম জেতেন মনিকা। পঞ্চম গেম আবার জেতেন পেসোত্স্কা। এর পরের দুটি গেমে 11-5, 11-7-এ জিতে নেন ভারতের টিটি তারকা। তৃতীয় রাউন্ডে বিশ্বের ১৬ নম্বর তারকা সোফিয়া পলকানোভার বিরুদ্ধে খেলবেন মনিকা।

শনিবার ব্রিটেনের টিনটিন হোকে ৪-০ ব্যবধানে উড়িয়ে দিয়েছিলেন মনিকা। পাঞ্জাবের এই টিট তারকা এর পর অবশ্য বিতর্কও উস্কে দিয়েছিলেন। ম্যাচ চলাকালীন জাতীয় দলের কোচ সৌম্যদীপ রায়ের প্রশিক্ষণ নিতে অস্বীকার করেছিলেন মণিকা। জানা গিয়েছে, ব্যক্তিগত কোচকে কোর্টের পাশে রাখতে চেয়েছিলেন মনিকা। কিন্তু অলিম্পিকের আয়োজকরা অনুমতি দেননি। আর তাই নিয়েই সমস্যা শুরু হয়। শরথ কমল ও মণিকা বাত্রার মিক্সড ডাবলস ম্যাচে কোর্টের পাশে ছিলেন জাতীয় কোচ সৌম্যদীপ রায়। কিন্তু তাঁর প্রশিক্ষণ নিতে মনিকা অস্বীকার করেছিলেন বলে জানা যায়।