Tag Archives: mystery

Unsolved Mystery: এই নদীর জলে ভাসে সোনা, নদীর চড়ে পড়ে সোনা, ভারতেই আছে ‘সোনার নদী’, কোথায় বলুন তো? পড়ুন

চমকে- চমকে ভরা ভারত। প্রতিটি বাঁকে, প্রতিটি কোণায় তার কত না  রহস্য। কিছু রহস্যের উত্তর মিলেছে, কিছু রহস্য রহস্য-ই রয়ে গিয়েছে। যেমন, রহস্যময়ী নদী সুবর্ণরেখা। এই নদীর জলে ভাসে সত্যিকারের সোনা।
চমকে- চমকে ভরা ভারত। প্রতিটি বাঁকে, প্রতিটি কোণায় তার কত না রহস্য। কিছু রহস্যের উত্তর মিলেছে, কিছু রহস্য রহস্য-ই রয়ে গিয়েছে। যেমন, রহস্যময়ী নদী সুবর্ণরেখা। এই নদীর জলে ভাসে সত্যিকারের সোনা।
ঝাড়খণ্ডের চরাই-উতরাই দিয়ে বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা। পশ্চিমবঙ্গ ওড়িশা দিয়েও প্রবাহিত 'সোনার নদী'। ঝাড়খণ্ডে 'রত্নগর্ভ' উপত্যকা দিয়ে বয়ে যায় সুবর্ণরেখা। জানলে অবাক হবেন, এই নদীর বালিতে মেলে সোনা। কোন-ও অবাস্তব গল্পকথা নয়। একেবারেই সত্যি।
ঝাড়খণ্ডের চরাই-উতরাই দিয়ে বয়ে চলেছে সুবর্ণরেখা। পশ্চিমবঙ্গ ওড়িশা দিয়েও প্রবাহিত ‘সোনার নদী’। ঝাড়খণ্ডে ‘রত্নগর্ভ’ উপত্যকা দিয়ে বয়ে যায় সুবর্ণরেখা। জানলে অবাক হবেন, এই নদীর বালিতে মেলে সোনা। কোন-ও অবাস্তব গল্পকথা নয়। একেবারেই সত্যি।
সুবর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচি থেকে ১৫ কিমি দূরে নাগড়ি গ্রামের রানি চুয়া থেকে। সেখান থেকে সুবর্ণরেখা ওড়িশায় ঢোকে, পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে বয়ে বালেশ্বরে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মেশে।

সুবর্ণরেখা নদীর উৎপত্তি ঝাড়খণ্ডের রাজধানী রাঁচি থেকে ১৫ কিমি দূরে নাগড়ি গ্রামের রানি চুয়া থেকে। সেখান থেকে সুবর্ণরেখা ওড়িশায় ঢোকে, পশ্চিমবঙ্গ দিয়ে বয়ে বালেশ্বরে বঙ্গোপসাগরে গিয়ে মেশে।
কিন্তু সুবর্ণরেখায় কেন সোনা ভাসে? এর সঠিক উত্তর কেউ জানে না। স্থানীয়রা নদীর চড় থেকে সোনা সংগ্রহ করে। মাসে এক-একজন অন্তত ৬০-৮০ টি সোনার টুকরো খুঁজে পায়। বর্ষা ছাড়া গোটা বছর-ই এই কাজ চলে।

কিন্তু সুবর্ণরেখায় কেন সোনা ভাসে? এর সঠিক উত্তর কেউ জানে না। স্থানীয়রা নদীর চড় থেকে সোনা সংগ্রহ করে। মাসে এক-একজন অন্তত ৬০-৮০ টি সোনার টুকরো খুঁজে পায়। বর্ষা ছাড়া গোটা বছর-ই এই কাজ চলে।
পিসকা নামে রাঁচির একটি গ্রাম দিয়ে বয়ে যায় সুবর্ণরেখা। অনেকের মতে, নদীর উৎপত্তিস্থলের কাছে প্রথম সোনা খনন করা হয়েছিল। স্থানীয়দের মতে, সোনা প্রথমে নদীর চড়ে এবং পরে বালিতে পাওয়া যায়।
পিসকা নামে রাঁচির একটি গ্রাম দিয়ে বয়ে যায় সুবর্ণরেখা। অনেকের মতে, নদীর উৎপত্তিস্থলের কাছে প্রথম সোনা খনন করা হয়েছিল। স্থানীয়দের মতে, সোনা প্রথমে নদীর চড়ে এবং পরে বালিতে পাওয়া যায়।

MH 370 Flight Mystery: অতল মহাসাগরে লুকিয়ে রাখা হয়েছে নিখোঁজ বিমান MH370-কে? ১০ বছর পর মিলল সন্ধান? বিজ্ঞানীর দাবিতে তোলপাড়

অন্তর্ধানের এক দশক পর কি কাটতে চলেছে MH370 উড়ান রহস্য? সেরকমই দাবি অস্ট্রেলীয় বিজ্ঞানী ভিনসেন্ট লিয়েনের। তাসমানিয়া প্রদেশের বাসিন্দা এই বিজ্ঞানী তথা গবেষকের দাবি, বহু আলোচিত ওই বিমানকে ইচ্ছাকৃতভাবে লুকিয়ে রাখা হয়েছে। লুকিয়ে রাখার অতুলনীয় সেই জায়গাও তিনি খুঁজে পেয়েছেন বলে দাবি গবেষক তথা বিজ্ঞানী লিয়েনের।

২০১৪ সালের মার্চ যাত্রী ও ক্র মিলিয়ে মোট ২৩৯ জনকে নিয়ে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুর বিমানবন্দর থেকে চিনের বেজিংয়ের উদ্দেশে যাত্রা শুরু করে অভিশপ্ত এই উড়ান। মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় রাত ১২ টা ৪১ মিনিটে যাত্রা শুরু করে MH370। ভোরবেলা বেজিং পৌঁছনোর কথা ছিল। কিন্তু উড়ানের এক ঘণ্টা পরেই বিমানটির সঙ্গে সমস্ত সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।

তার পর থেকেই চরম রহস্যের অতল পর্দার আড়ালে চলে যায় উড়ানটি। দক্ষিণ ভিয়েতনামের কামাউ অঞ্চলের আকাশসীমায় প্রবেশের পরই বিমানের সঙ্গে সব যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। মনে করা হয় ভারত মহাসাগরে টুকরো টুকরো হয়ে ভেঙে পড়ে বিমানটি। স্যাটেলাইট ছবি দেখে জানা গিয়েছে, উধাও হয়ে যাওয়ার আগে দক্ষিণ ভারত মহাসাগরের উপর দিয়ে টানা ৭ ঘণ্টা উড়ে গিয়েছিল বিমানটি। এর পর ভারত মহাসাগরে তন্ন তন্ন করে তল্লাশি চালানো হয়। বিশ্বের একাধিক দেশ দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে তল্লাশি চালায় ভারত মহাসাগরে। কিন্তু নিখোঁজ বিমানের একাংশও মেলেনি। শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে বন্ধ করে দেওয়া হয় তল্লাশি পর্ব।

আরও পড়ুন :  গাঁটের ব্যথা থেকে কিডনি স্টোন সারবে হাফ চামচ কালো জিরের গুণে! শুধু খেতে ও মাখতে হবে এভাবে

তার ৭ বছর পর রহস্যের অন্ধকারে নতুন আলো ফেললেন অস্ট্রেলীয় বিজ্ঞানী ভিনসেন্ট লিয়েন। তাঁর দাবি, এম এইচ ৩৭০ বিমানকে ইচ্ছাকৃত ভাবে টেনে নিয়ে যাওয়া হয় ব্রোকেন রিজের অতলে। এই ব্রোকেন রিজ হল ভারত মহাসাগরের ২০ হাজার ফুট গভীরে ভগ্নপ্রায় মহাসাগরীয় মালভূমি। সঙ্কীর্ণ খাড়া পাথুরে দেওয়ালের এই গর্ত পলিমাটি দিয়ে ভর্তি। সেখানেই নিখোঁজ এমএইচ ৩৭০-কে লুকিয়ে রাখা হয়েছে বলে দাবি বিজ্ঞানীর। এই দাবি তিনি জানিয়েছেন সমাজ মাধ্যমে। কিন্তু কারা কীভাবে এই অসাধ্যসাধন করল, সে বিষয়ে কিছুই বলেননি বিজ্ঞানী। প্রসঙ্গত এর আগেও এম এইচ ৩৭০-র সন্ধান পাওয়া গিয়েছে বলে দাবি উঠেছিল। কিন্তু প্রতি ক্ষেত্রেই দেখা গিয়েছে সেই দাবি সত্য নয়। তাহলে কি অবশেষে উড়ান নিখোঁজ রহস্যে যবনিতা পড়তে চলেছে? সে উত্তর দেবে সময়।

Mysterious Red Car: আচমকা গ্রামের ভেতর ঘুরছে লাল রঙের রহস্যময় গাড়ি! তারপর যা ঘটল জগৎবল্লভপুরে

হাওড়া: গ্রামে কখনও এদিক, কখনও আবার ওইদিকে ঘুরে বেড়াচ্ছে একটি গাড়ি। লাল রঙের গাড়িটি দেখে এলাকায় আতঙ্ক ছড়ায়। আচমকা গ্রামের বিভিন্ন প্রান্ত ঘুরছে কেন গাড়িটি? কখধ‌ও মোড় মাথায় যাচ্ছে, আবার কখনও রাস্তার পার্শ্ববর্তী অংশে আচমকা দাঁড়িয়ে পড়ছে।

গাড়িটির গতিবিধি ভাল ঠেকছিল না জগৎবল্লভপুরের বাসিন্দাদের। তাই গ্রামের মানুষ নজর রাখতে থাকে গাড়িটিতে। তাঁদের মনে ভয়ও হয় অচেনা গাড়ির এমন গতিবিধি দেখে। এমন ঘটনা দেখে এলাকার বাসিন্দারা বেশ কিছুটা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। আরও উল্লেখযোগ্য বিষয় যেটা মানুষকে ভাবিয়ে তোলে তা হল ঐ গাড়ির পিছনে বাঁধা একটি মোটরসাইকেল। এমন আজব ঘটনা আগে কখনও ঘটেনি গ্রামে। সন্দেহভাজন গাড়িটির পিছনে বাঁধা নম্বর প্লেট বিহীন একটি বাইক। সেই সমেত জগৎল্লভপুরের বিভিন্ন স্থান ঘুরে বেড়ায় গাড়িটি।

আরও পড়ুন: আদালতের মলখানায় এটা কী! সামান্য বেখেয়ালেই ধুলো হয়ে যেত সবাই

স্থানীয়রা কৌতূহলবশত এগিয়ে এসে দেখেন ওই লাল রঙের গাড়ির মধ্যে রয়েছে বেশ কিছু সিসিটিভি ক্যামেরা। গ্রামবাসীদের সন্দেহ হওয়ায় গাড়িটি আটকে চালককে জিজ্ঞসাবাদ শুরু করেন। গাড়িতে এতগুলো সিসি ক্যামেরা দেখে সন্দেহ হয় সবার। সবমিলিয়ে আমজনতা মোটেও আন্দাজ করতে পারেনি আসলে কী হতে চলেছে। গাড়িটিকে আটক করার পর গ্রামবাসীরা জগৎবল্লভপুর থানায় খবর দেন। জগৎবল্লভপুর থানার পুলিশ এসে গাড়ির চালক সহ গাড়িটিকে আটক করে জগৎবল্লভপুর থানায় নিয়ে যায়। এই রহস্যময় গাড়ির আসল উদ্দেশ্য কী তা নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

রাকেশ মাইতি

Bangla News: রাত বাড়লেই ঘরের পাশে বিকট শব্দ, আতঙ্কে ঘুম উড়েছে এলাকাবাসীর! এত আওয়াজ কীসের? বিরাট চাঞ্চল্য

উত্তর দিনাজপুর: মাটির নিচ থেকে বেরিয়ে আসছে লাগাতার বাতাস। তার বেগও যথেষ্ট। আর রাতের দিকে শব্দ হচ্ছে বিকট। আর এতেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ছেন বাড়ির মালিক থেকে শুরু করে স্থানীয় বাসিন্দারা।

এমনই এক অদ্ভুত চিত্র ধরা পরল উত্তর দিনাজপুর জেলার ইসলামপুর শহরের জীবন মোড় এলাকায় একটি বাড়ির সামনে।

আরও পড়ুন: ঘুমের মধ্যে হঠাৎ মনে হয় উঁচু থেকে পড়ে যাচ্ছেন? কী অর্থ এমন স্বপ্নের! জানলে চমকে যাবেন

জানা গিয়েছে, স্থানীয় বাসিন্দা অমর দত্ত নামে এক ব্যক্তি নতুন বাড়ি নির্মাণ করেছেন। বাড়িতে আর্থিংয়ের জন্য একটি প্রায় ৩০ থেকে ৪০ ফুট মাটির নিচে আর্থিংয়ের জন্য পাইপ দিয়েছেন। গত তিন থেকে চারদিন ধরে সেই আর্থিংয়ের পাইপ থেকে বের হচ্ছে হাওয়া। হাওয়া এতটাই বেশি যে বেলুন বা প্লাস্টিকের ক্যারিব্যাগ ধরে রাখলে ফুলে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন: বর্ষায় বিষধরের উপদ্রব বাড়ে, সাপ কামড়ালে প্রথমেই কী করবেন? জেনে রাখুন ডাক্তারের পরামর্শ

রাত হলেই সেই হাওয়ার শব্দ বেশি হয়ে যাচ্ছে। এতেই আতঙ্কে রয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এদিন খবর জানাজানি হতেই ঘটনাস্থলে পৌঁছয় ইসলামপুর বিজ্ঞান মঞ্চের সদস্যরা। অনেক পরীক্ষা নিরীক্ষা করার পর অবশেষে এটি কার্বন-ডাই-অক্সাইড গ্যাস হতে পারে বলে তাঁদের অনুমান। সব মিলিয়ে আতঙ্ক যেন পিছু ছাড়ছে স্থানীয় বাসিন্দাদের।

পিয়া গুপ্তা

Mystery: ফ্রেজারগঞ্জে বড় রহস্য! মাত্র ৫ মাসে ২৬ জনের ‘এভাবে’ মৃত্যু! ‘কারণ’ কী, ভয় ধরে যাবে আসল ঘটনা জানলে

ফ্রেজারগঞ্জ: ফ্রেজারগঞ্জ অঞ্চল এক সময়ে কলেরার মত মহামারী সামলেছে। চৈত্র-বৈশাখ মাসে অনাহারে কাটিয়েছে প্রচুর মানুষজন। মোট পাঁচটি মৌজা নিয়ে ফ্রেজারগঞ্জ পঞ্চায়েত। সেখানে ২০২৪ সালের ১  জানুয়ারি থেকে মে মাস অবধি ওই পঞ্চায়েত এলাকাতে আত্মহত্যার সংখ্যা রীতিমতো ভাবিয়ে তুলেছে সবাইকে। মাত্র সাড়ে চার থেকে পাঁচ মাসের মধ্যে ২৬ জনের মতো আত্মহত্যা করেছে বলে স্থানীয়দের দাবি।

আত্মহত্যার এই ভয়ংকর পরিস্থিতি রীতিমতো ফ্রেজারগঞ্জ পঞ্চায়েতের বাসিন্দাদের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পরিসংখ্যান নিয়ে ফ্রেজারগঞ্জ কোস্টাল থানার আধিকারিকের কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, এবছর এ পর্যন্ত ১৪জন আত্মহত্যা করেছে। তাদের মধ্যে বেশিরভাগই প্রেম ঘটিত বিষয় নিয়ে আত্মহত্যা করেছে।এছাড়া পারিবারিক কারণও রয়েছে।

আরও পড়ুন: পৃথিবীর একমাত্র প্রাণী, যার ‘মৃত্যু’ নেই! নামটা জানেন? তাজ্জব হয়ে যাবেন নিশ্চিত!

মৃতদের বেশির ভাগের বয়স ২০ থেকে ২২ বছরের মধ্যে। জানা যায়, তারা প্রত্যেকেই নিজেদেরকে মোবাইল ফোনে বেশি করে নিয়োজিত রাখত। সব থেকে বড় কথা, প্রেমিক/প্রেমিকার প্রতি সন্দেহ, তাদেরকে আত্মহত্যার দিকে টেনে নিয়ে গিয়েছে। মৃতের আত্মীয়দের মতে, প্রত্যেকেই ক্ষণিকের সিদ্ধান্তেই এই পথ বেছে নিয়েছে। এই বিষয়ে বিখ্যাত সাইক্রিয়াটিস্ট ডাক্তার সব্যসাচী মিত্র গুরুত্বপূর্ণ আলোকপাত করেছে যে, মানুষের মধ্যে মানসিক চাপ কিংবা হতাশা তৈরি হওয়ার মূল কারণ হিসেবে দেখতে হবে।

ওখানকার পানীয় জলে আর্সেনিক কিংবা লেডের মত পদার্থ রয়েছে কিনা?তিনি বলেন,’১)আর্সেনিক এবং লেড, যদি জলে মিশে থাকে।তাহলে সেখানকার মানুষজনের Depression,anxietyএবং অন্যান্য মানসিক অসুখের কারণ থাকতে পারে।২)কোন নির্দিষ্ট গ্রুপের ক্রিমিনাল অ্যাক্টিভিটি হচ্ছে কিনা? যেমন কেউ প্রেমের মধ্যে জড়িয়ে ফেলে পরবর্তীকালে টাকা পয়সা দাবি করছে কিনা? বেনিফিটস নেওয়ার পর, তাদের আত্মহননের পথে ঠেলে দিচ্ছেন কিনা? সেগুলি দেখার প্রয়োজন রয়েছে।’

ফ্রেজারগঞ্জ পঞ্চায়েতের অমরাবতী গ্রামের বাসিন্দা তরুণ কান্তি জানা জানান।’এলাকায় জল পরীক্ষা করতে এলে দেখা গেছে, নলকূপের জলে আর্সেনিকের নমুনা মিলেছে। সেই আর্সেনিক যুক্ত কল গুলিকে চিহ্নিত করে গেছে, যারা পরীক্ষা করতে এসেছিল। তাই প্রচুর মানুষ এখন কেনা জল খাচ্ছে। কিন্তু সেই জলে যে আর্সেনিক নেই, সেটা কোনও ভাবেই পরীক্ষা হচ্ছে না। এলাকায় মানুষের চর্ম-রোগের পরিমাণ বাড়ছে বলেও খবর।