Tag Archives: Express Train

Howrah-NJP Summer Special Train: NJP যাওয়ার ট্রেনের টিকিট পাচ্ছেন না? সামার স্পেশ্যাল ট্রেন দিয়েছে রেল, ভাড়া-স্টপেজ-টাইমটেবিল জানুন

গরমের জেরে কাহিল বঙ্গবাসী। তবে স্কুল-কলেজে গরমের ছুটি পড়ে যাওয়ায় অনেকেই উত্তরবঙ্গের পাহাড়-জঙ্গলে বেড়াতে যাচ্ছেন, পরিকল্পনা করছেন। এনজেপি বা নিউ জলপাইগুড়ি যাওয়ার ট্রেনের টিকিট পাওয়া অবশ্য বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার।
গরমের জেরে কাহিল বঙ্গবাসী। তবে স্কুল-কলেজে গরমের ছুটি পড়ে যাওয়ায় অনেকেই উত্তরবঙ্গের পাহাড়-জঙ্গলে বেড়াতে যাচ্ছেন, পরিকল্পনা করছেন। এনজেপি বা নিউ জলপাইগুড়ি যাওয়ার ট্রেনের টিকিট পাওয়া অবশ্য বিরাট ভাগ্যের ব্যাপার।
ভরা মরসুমে এখন দার্জিলিং, কালিম্পং, ডুয়ার্স, তরাই বেড়ানোর হিড়িক। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকা তুলনামূলক অনেকটা ঠান্ডা থাকায় সেখানে ঘুরতে যাওয়ার জন্য উৎসুক থাকে বাঙালি।
ভরা মরসুমে এখন দার্জিলিং, কালিম্পং, ডুয়ার্স, তরাই বেড়ানোর হিড়িক। বিশেষ করে পাহাড়ি এলাকা তুলনামূলক অনেকটা ঠান্ডা থাকায় সেখানে ঘুরতে যাওয়ার জন্য উৎসুক থাকে বাঙালি।
এই সময়ে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তাই অনেকেই দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করে থাকলেও ট্রেনের টিকিট না পাওয়ার জন্য সেই ইচ্ছে পূরণ হয় না।
এই সময়ে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা থাকে তুঙ্গে। তাই অনেকেই দার্জিলিং ঘুরতে যাওয়ার প্ল্যান করে থাকলেও ট্রেনের টিকিট না পাওয়ার জন্য সেই ইচ্ছে পূরণ হয় না।
তবে এবার পর্যটকদের সুবিধার জন্য রেলের তরফ থেকে যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখে হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়ায় একজোড়া স্পেশ্যাল ট্রেনের Summer Special Train ঘোষণা করেছে রেল।
তবে এবার পর্যটকদের সুবিধার জন্য রেলের তরফ থেকে যাত্রী চাহিদার কথা মাথায় রেখে হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়ায় একজোড়া স্পেশ্যাল ট্রেনের Summer Special Train ঘোষণা করেছে রেল।
হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত পরিষেবা দেবে এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়া স্পেশ্যাল ট্রেনটি ২৭ জুন পর্যন্ত পরিসেবা দেবে।
হাওড়া থেকে নিউ জলপাইগুড়ি আগামী ২৬ জুন পর্যন্ত পরিষেবা দেবে এবং নিউ জলপাইগুড়ি থেকে হাওড়া স্পেশ্যাল ট্রেনটি ২৭ জুন পর্যন্ত পরিসেবা দেবে।
এই দু'টি স্পেশ্যাল ট্রেনের টাইমটেবিল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ০৩০২৭ এই স্পেশ্যাল ট্রেনটি প্রত্যেক সপ্তাহের বুধবার রাত ১১:৫৫ মিনিটে হাওড়া রেল স্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে এবং বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৪৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছবে।
এই দু’টি স্পেশ্যাল ট্রেনের টাইমটেবিল সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন। ০৩০২৭ এই স্পেশ্যাল ট্রেনটি প্রত্যেক সপ্তাহের বুধবার রাত ১১:৫৫ মিনিটে হাওড়া রেল স্টেশন থেকে নিউ জলপাইগুড়ি রেল স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে এবং বৃহস্পতিবার সকাল ১০:৪৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে পৌঁছবে।
অন্যদিকে, ০৩০২৮ এই স্পেশ্যাল ট্রেনটি প্রত্যেক বৃহস্পতিবার দুপুর ১২:৪৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে হাওড়া স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে। আর হাওড়া স্টেশনে এসে পৌঁছবে শুক্রবার ১২:১০ মিনিটে।
অন্যদিকে, ০৩০২৮ এই স্পেশ্যাল ট্রেনটি প্রত্যেক বৃহস্পতিবার দুপুর ১২:৪৫ মিনিটে নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশন থেকে হাওড়া স্টেশনের উদ্দেশ্যে রওনা দেবে। আর হাওড়া স্টেশনে এসে পৌঁছবে শুক্রবার ১২:১০ মিনিটে।
মোট ৯ টি স্টেশনে স্টপেজ দেবে। এই স্টেশনগুলো হল ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া, আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, মালদহ টাউন, বারসই, কিষাণগঞ্জ, আলুয়াবাড়ি রোড। তবে গরমের স্পেশ্যাল ট্রেন হওয়ায় টিকিটের ভাড়া সামান্য বেশি হবে।
মোট ৯ টি স্টেশনে স্টপেজ দেবে। এই স্টেশনগুলো হল ব্যান্ডেল, নবদ্বীপ ধাম, কাটোয়া, আজিমগঞ্জ, জঙ্গিপুর রোড, মালদহ টাউন, বারসই, কিষাণগঞ্জ, আলুয়াবাড়ি রোড। তবে গরমের স্পেশ্যাল ট্রেন হওয়ায় টিকিটের ভাড়া সামান্য বেশি হবে।

Knowledge Story: ট্রেনে তো চড়েন, কিন্তু DEMU, EMU ও MEMU-র ফারাক কী জানেন? না জানলে অসুবিধায় পড়তে পারেন

ভারতীয় রেলওয়ের অসংখ্য ট্রেনে রোজ লক্ষ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন। এই বিপুলসংখ্যক যাত্রীরা ট্রেনে চড়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা গেলেও রেলের অনেক কিছু তাঁদের জানা নেই।
ভারতীয় রেলওয়ের অসংখ্য ট্রেনে রোজ লক্ষ লক্ষ যাত্রী যাতায়াত করেন। এই বিপুলসংখ্যক যাত্রীরা ট্রেনে চড়ে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা গেলেও রেলের অনেক কিছু তাঁদের জানা নেই।
ঠিক সেই রকমই অধিকাংশ যাত্রীরাই জানেন না ট্রেনের DEMU, EMU ও MEMU-র ফারাক। কিছুদিন আগেই ট্রেনের আপ ও ডাউন-এর ফারাক জানিয়েছিলাম আমরা। এবার পালা এমু-ডেমু ও মেমু ট্রেনের পার্থক্য।
ঠিক সেই রকমই অধিকাংশ যাত্রীরাই জানেন না ট্রেনের DEMU, EMU ও MEMU-র ফারাক। কিছুদিন আগেই ট্রেনের আপ ও ডাউন-এর ফারাক জানিয়েছিলাম আমরা। এবার পালা এমু-ডেমু ও মেমু ট্রেনের পার্থক্য।
ট্রেনের মধ্যে থাকা লোকাল, প্যাসেঞ্জার, এক্সপ্রেস, সুপারফাস্ট, প্রিমিয়াম, মেইল ইত্যাদি ট্রেন সম্পর্কে অনেকেই জানেন। কিন্তু এদের সঙ্গেই জড়িয়ে থাকা DEMU, EMU ও MEMU-র মধ্যে কোথায় পার্থক্য রয়েছে তা অনেকের কাছেই অজানা।
ট্রেনের মধ্যে থাকা লোকাল, প্যাসেঞ্জার, এক্সপ্রেস, সুপারফাস্ট, প্রিমিয়াম, মেইল ইত্যাদি ট্রেন সম্পর্কে অনেকেই জানেন। কিন্তু এদের সঙ্গেই জড়িয়ে থাকা DEMU, EMU ও MEMU-র মধ্যে কোথায় পার্থক্য রয়েছে তা অনেকের কাছেই অজানা।
আসলে লোকাল হোক অথবা এক্সপ্রেস বা ফাস্ট প্যাসেঞ্জার, প্রতিটি ট্রেনকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা টেনে নিয়ে যায় ইঞ্জিন বা লোকোমোটিভ। এই সকল ইঞ্জিন বা লোকোমোটিভের সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে DEMU, EMU ও MEMU। মূলত কোন শক্তির উপর নির্ভর করে ইঞ্জিন কাজ করে থাকে তার ওপর ভিত্তি করেই এই সব নাম দেওয়া হয়।
আসলে লোকাল হোক অথবা এক্সপ্রেস বা ফাস্ট প্যাসেঞ্জার, প্রতিটি ট্রেনকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গা টেনে নিয়ে যায় ইঞ্জিন বা লোকোমোটিভ। এই সকল ইঞ্জিন বা লোকোমোটিভের সঙ্গেই জড়িয়ে রয়েছে DEMU, EMU ও MEMU। মূলত কোন শক্তির উপর নির্ভর করে ইঞ্জিন কাজ করে থাকে তার ওপর ভিত্তি করেই এই সব নাম দেওয়া হয়।
DEMU: DEMU-হল ডিজেল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এদের আবার তিনটি ভাগ রয়েছে, ডিজেল বৈদ্যুতিক ডেমু, ডিজেল হাইড্রোলিক ডেমু এবং ডিজেল মেকানিক্যাল ডেমু। এই সকল ট্রেনের প্রতিটি তিনটি কোচ অন্তর অন্তর একটি করে পাওয়ার কোচ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যে কারণে এগুলিকে শক্তি সাশ্রয়ী ট্রেনও বলা হয়।
DEMU: DEMU-হল ডিজেল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এদের আবার তিনটি ভাগ রয়েছে, ডিজেল বৈদ্যুতিক ডেমু, ডিজেল হাইড্রোলিক ডেমু এবং ডিজেল মেকানিক্যাল ডেমু। এই সকল ট্রেনের প্রতিটি তিনটি কোচ অন্তর অন্তর একটি করে পাওয়ার কোচ অন্তর্ভুক্ত করা হয়। যে কারণে এগুলিকে শক্তি সাশ্রয়ী ট্রেনও বলা হয়।
EMU: EMU-হল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এই ট্রেন কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাইয়ের মতো বড় বড় শহরগুলির মেট্রো শহরে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সকল ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। বিদ্যুতের সাহায্যে চালানোর জন্য এই সকল ট্রেনগুলিতে এক ধরনের প্যানটোগ্রাফ থাকে। এইসব ট্রেনগুলিতে ১২ থেকে ১৬টি কোচ ব্যবহার করা হয়।
EMU: EMU-হল ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এই ট্রেন কলকাতা, দিল্লি, মুম্বই, চেন্নাইয়ের মতো বড় বড় শহরগুলির মেট্রো শহরে ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এই সকল ট্রেনের সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ৬০ থেকে ১০০ কিলোমিটার। বিদ্যুতের সাহায্যে চালানোর জন্য এই সকল ট্রেনগুলিতে এক ধরনের প্যানটোগ্রাফ থাকে। এইসব ট্রেনগুলিতে ১২ থেকে ১৬টি কোচ ব্যবহার করা হয়।
MEMU: MEMU-র পুরো অর্থ হল মেনলাইন ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এই ধরনের ইঞ্জিনগুলি হল উন্নত এবং উচ্চ প্রযুক্তির। এই ধরনের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে ২০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে। এই ধরনের ইঞ্জিন যে সকল ট্রেনে ব্যবহার করা হয় সেই সকল ট্রেনগুলিতে চারটি কোচ অন্তর অন্তর একটি করে পাওয়ার কার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
MEMU: MEMU-র পুরো অর্থ হল মেনলাইন ইলেকট্রিক মাল্টিপল ইউনিট। এই ধরনের ইঞ্জিনগুলি হল উন্নত এবং উচ্চ প্রযুক্তির। এই ধরনের ইঞ্জিন ব্যবহার করা হয়ে থাকে ২০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্বের ক্ষেত্রে। এই ধরনের ইঞ্জিন যে সকল ট্রেনে ব্যবহার করা হয় সেই সকল ট্রেনগুলিতে চারটি কোচ অন্তর অন্তর একটি করে পাওয়ার কার ব্যবহার করা হয়ে থাকে।
এই ধরনের ট্রেনে ৮ থেকে ১২ টি কোচ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এইসব ট্রেনগুলিতে এয়ারকন্ডিশন, ওয়াশরুম ইত্যাদির সুবিধা পাওয়া যায়। আবার এই সকল ট্রেনের ভাড়াও অনেক কম হয়।
এই ধরনের ট্রেনে ৮ থেকে ১২ টি কোচ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এইসব ট্রেনগুলিতে এয়ারকন্ডিশন, ওয়াশরুম ইত্যাদির সুবিধা পাওয়া যায়। আবার এই সকল ট্রেনের ভাড়াও অনেক কম হয়।

Viral Video: ঘণ্টা প্রতি ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে ছুটে চলা ট্রেনের ছাদে পড়ে রয়েছেন যুবক, তারপর যা ঘটল…শিউরে উঠছেন নেটিজেনরা

নয়াদিল্লি: দিল্লি থেকে কানপুরের উদ্দেশ্যে ছুটছিল গোরক্ষপুরগামী হামসফর এক্সপ্রেস। ট্রেনের গতিবেগ তখন প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার। আচমকাই একটা দৃশ্য দেখে হাড়হিম হয়ে গিয়েছিল জিআরপি-র। কিন্তু কী এমন হয়েছিল? জানা গিয়েছে, তীব্র গতিতে ছুটতে থাকা গোরক্ষপুরগামী হামসফর এক্সপ্রেসের ছাদে ঘুমোচ্ছিলেন এক ব্যক্তি। আর যেখানে তিনি শুয়েেছিলেন, তার ঠিক ৫ ফুট উপরেই ছিল ১১০০০ ভোল্টের বৈদ্যুতিক লাইন। আচমকাই এই দৃশ্য দেখে শিউরে উঠেছিলেন জিআরপি কর্মীরা। তাঁদের তৎপরতায় বাঁচলেন ৩০ বছর বয়সী ওই যুবক। মৃত্যু যেন ওই যুবককে ছুঁয়ে বেরিয়ে গেল। আর এই ঘটনার ভিডিওই ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। যা দেখে আর পরিণতি ভেবে রীতিমতো শিউরে উঠেছেন নেটাগরিকরা!

প্রথমে অবশ্য কর্তৃপক্ষের ধারণা হয়েছিল যে, ওই যুবকের মৃত্যু হয়েছে। তাই তাঁকে নিচে নামানোর প্রচেষ্টাও চলেছিল। এতে অবশ্য সফল হননি তাঁরা। এরপর আসরে নামেন আরপিএফ অফিসাররা। কোনওক্রমে ট্রেনের ছাদে ওঠেন তাঁরা। এর জন্য স্টেশন চত্বরের ওভারহেড বৈদ্যুতিক লাইন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। নিরাপদে নামিয়ে আনা হয় ওই ব্যক্তিকে। অবশ্য জিআরপি এবং আরপিএফ ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করে। প্রায় ২০ মিনিট দেরিতে গন্তব্যে রওনা দেয় ট্রেনটি।

আরও পড়ুন- শৈশবে চরম কষ্ট, বাবা দেননি মেয়ের মর্যাদা, পড়াশোনা ছেড়ে চলচ্চিত্রে এসেই বলিউডের এভারগ্রীন তিনি, বলুন তো মায়ের কোলে ‘এই’ শিশুটি কে?

এরপর ওই ব্যক্তির পরিচয় জানা যায়। সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, বছর তিরিশের ধৃত ওই যুবকের নাম দিলীপ। ফতেহপুরের বিন্দকি তেহসিলের ফিরোজপুর গ্রামের বাসিন্দা তিনি। তবে প্রতি ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার গতিবেগে ছুটে চলা ট্রেনটির মাথায় কেন চেপেছিলেন দিলীপ? এই প্রশ্ন শুনে অবশ্য নির্দিষ্ট কোনও জবাব দিতে পারেননি ওই যুবক।

 

কানপুরের আরপিএফ স্টেশন ইন-চার্জ বিপি সিং বলেন, দিল্লি থেকে ট্রেনে ওঠেন ওই যুবক। এমনকী দিল্লি থেকে কানপুর পর্যন্ত তিনি ট্রেনের ছাদে শুইয়েই যাত্রা করেছিলেন। বিপি সিংয়ের কথায়, যদি মাঝখানে কোথাও তিনি দাঁড়িয়েও পড়তেন, তাহলে বৈদ্যুতিক লাইনের সংস্পর্শে আসতেন। আর বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে তাঁর মৃত্যু হতে পারত। এর পাশাপাশি ওএইচই লাইন ক্ষতিগ্রস্ত হলে ট্রেনের মধ্যেও বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটতে পারত। সেই কারণে ওই যুবকের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সেই সঙ্গে রেলওয়ে আইনের ১৫৬ ধারায় গ্রেফতারও করা হয়েছে দিলীপকে।

Indian Railways: দিল্লির জন্য আরও স্পেশাল ট্রেন চলবে বাংলা থেকে! কোথা থেকে কবে ছাড়ছে জানুন

আপনার কি দিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। বা দিল্লি সহ আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু ট্রেনের টিকিট মিলছে না। তবে আপনার জন্য সুখবর। রেলের পক্ষ থেকে দিচ্ছে সুবর্ণ সুযোগ। যাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশেষ স্পেশাল ট্রেন চালু করা হয়েছে। (হরষিত সিংহ)
আপনার কি দিল্লি যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। বা দিল্লি সহ আশেপাশের পর্যটন কেন্দ্র গুলিতে ঘুরতে যাওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে। কিন্তু ট্রেনের টিকিট মিলছে না। তবে আপনার জন্য সুখবর। রেলের পক্ষ থেকে দিচ্ছে সুবর্ণ সুযোগ। যাত্রীদের সুবিধার জন্য বিশেষ স্পেশাল ট্রেন চালু করা হয়েছে। (হরষিত সিংহ)
দিল্লির জন্য নতুন করে এই স্পেশাল ট্রেন চলবে। যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতেই রেলের এমন উদ্যোগ।‌
দিল্লির জন্য নতুন করে এই স্পেশাল ট্রেন চলবে। যাত্রীদের ভিড় সামাল দিতেই রেলের এমন উদ্যোগ।‌
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব রেলওয়ে মালদহ টাউন, ভাগলপুর ও নিউ দিল্লির মধ্যে দুটি ট্রেন চলাচল করবে। মালদহ টাউন - আনন্দ বিহার এবং ভাগলপুর - নতুন দিল্লি। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে,০৩৪১৩ মালদহ টাউন - নিউ দিল্লি স্পেশাল ট্রেনটি ৩১ মার্চ, ৪ ও ৭ এপ্রিল চলবে। ট্রেনটি সকাল ০৭:১০ নাগাদ মালদহ টাউন থেকে ছাড়বে। পরের দিন সকাল ০৭:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি পৌঁছাবে।
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্ব রেলওয়ে মালদহ টাউন, ভাগলপুর ও নিউ দিল্লির মধ্যে দুটি ট্রেন চলাচল করবে। মালদহ টাউন – আনন্দ বিহার এবং ভাগলপুর – নতুন দিল্লি। রেল সূত্রে জানা গিয়েছে,০৩৪১৩ মালদহ টাউন – নিউ দিল্লি স্পেশাল ট্রেনটি ৩১ মার্চ, ৪ ও ৭ এপ্রিল চলবে। ট্রেনটি সকাল ০৭:১০ নাগাদ মালদহ টাউন থেকে ছাড়বে। পরের দিন সকাল ০৭:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি পৌঁছাবে।
০৩৪১৪ নিউ দিল্লি - মালদহ টাউন স্পেশাল ট্রেনটি ০১,০৫ ও ০৮ এপ্রিল সকাল ১০:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি থেকে ছাড়বে। পরের দিন সকাল ০৭:৫৫ নাগাদ মালদহ টাউনে পৌঁছাবে। এই ট্রেনটি যাওয়া-আসা দুই দিক দিয়েই পূর্ব রেলের নিউ ফরাক্কা, বারহারওয়া, সাহেবগঞ্জ, কাহালগাঁও, ভাগলপুর, সুলতানগঞ্জ, বারিয়ারপুর, জামালপুর, ধরহারা, আভায়পুর এবং কাজরা স্টেশনে থামবে। ট্রেনে জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস, স্লিপার ক্লাস এবং এয়ার-কন্ডিশনড ব্যবস্থা থাকবে।
০৩৪১৪ নিউ দিল্লি – মালদহ টাউন স্পেশাল ট্রেনটি ০১,০৫ ও ০৮ এপ্রিল সকাল ১০:৩০ নাগাদ নিউ দিল্লি থেকে ছাড়বে। পরের দিন সকাল ০৭:৫৫ নাগাদ মালদহ টাউনে পৌঁছাবে। এই ট্রেনটি যাওয়া-আসা দুই দিক দিয়েই পূর্ব রেলের নিউ ফরাক্কা, বারহারওয়া, সাহেবগঞ্জ, কাহালগাঁও, ভাগলপুর, সুলতানগঞ্জ, বারিয়ারপুর, জামালপুর, ধরহারা, আভায়পুর এবং কাজরা স্টেশনে থামবে। ট্রেনে জেনারেল সেকেন্ড ক্লাস, স্লিপার ক্লাস এবং এয়ার-কন্ডিশনড ব্যবস্থা থাকবে।
এছাড়াও পূর্ব রেল নির্ধারিত দুটি হোলি স্পেশাল ট্রেনের পরিষেবা চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্রেনগুলি হল০৩৪৩৫ মালদহ টাউন - আনন্দ বিহার হোলি স্পেশাল ০৮ এপ্রিল মালদহ টাউন থেকে ছাড়বে।
এছাড়াও পূর্ব রেল নির্ধারিত দুটি হোলি স্পেশাল ট্রেনের পরিষেবা চালু রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ট্রেনগুলি হল০৩৪৩৫ মালদহ টাউন – আনন্দ বিহার হোলি স্পেশাল ০৮ এপ্রিল মালদহ টাউন থেকে ছাড়বে।
০৩৪৩৬ আনন্দ বিহার - মালদহ টাউন হোলি স্পেশাল ০৯ এপ্রিল আনন্দ বিহার থেকে ছাড়বে।০৩৪৮৩ ভাগলপুর - নতুন দিল্লি হোলি স্পেশাল ০২,০৬ এপ্রিল ভাগলপুর থেকে ছাড়বে। ০৩৪৮৪ নতুন দিল্লি - ভাগলপুর হোলি স্পেশাল ০৩ ও ০৭ এপ্রিল নতুন দিল্লি থেকে ছাড়বে। ট্রেনগুলির বুকিং শুরু হয়েছে।
০৩৪৩৬ আনন্দ বিহার – মালদহ টাউন হোলি স্পেশাল ০৯ এপ্রিল আনন্দ বিহার থেকে ছাড়বে।০৩৪৮৩ ভাগলপুর – নতুন দিল্লি হোলি স্পেশাল ০২,০৬ এপ্রিল ভাগলপুর থেকে ছাড়বে। ০৩৪৮৪ নতুন দিল্লি – ভাগলপুর হোলি স্পেশাল ০৩ ও ০৭ এপ্রিল নতুন দিল্লি থেকে ছাড়বে। ট্রেনগুলির বুকিং শুরু হয়েছে।

Indian Railways: উত্তর-পূর্বে যাওয়ার চাহিদা মেনে একাধিক স্পেশ্যাল ট্রেন ভারতীয় রেলের, শিলিগুড়ি যাওয়ার বিকল্প আরও বাড়ল 

কলকাতা: যাত্রীদের সুবিধার্থে স্পেশ্যাল ট্রেনের চলাচলের সময়সীমা বৃদ্ধি। একমুখী স্পেশ্যাল ট্রেনও চালু। যাত্রীর অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে দুই জোড়া স্পেশ্যাল ট্রেন নং. ০৭০৪৬/০৭০৪৭ (সেকেন্দ্রাবাদ-ডিব্রুগড়-সেকেন্দ্রাবাদ) এবং ট্রেন নং. ০৭০৩০/০৭০২৯ (সেকেন্দ্রাবাদ-আগরতলা-সেকেন্দ্রাবাদ)-এর পরিষেবা অব্যাহত রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এই ট্রেনগুলি বিদ্যমান পরিষেবার দিন, সময়সূচি এবং স্টপেজ-এর সঙ্গে চলাচল করবে।

ট্রেন নং. ০৭০৪৬ (সেকেন্দ্রাবাদ-ডিব্রুগড়) স্পেশ্যাল-এর পরিষেবা প্রত্যেক সোমবারে চলাচলের জন্য ১ এপ্রিল থেকে ১৩ মে, ২০২৪ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। ফেরৎ যাত্রার সময়, ট্রেন নং. ০৭০৪৭ (ডিব্রুগড়-সেকেন্দ্রাবাদ) স্পেশ্যাল-এর পরিষেবা প্রত্যেক বৃহস্পতিবারে চলাচলের জন্য ৪ এপ্রিল থেকে ১৬ মে, ২০২৪ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। একইভাবে, ট্রেন নং. ০৭০৩০ (সেকেন্দ্রাবাদ-আগরতলা) স্পেশ্যাল-এর পরিষেবা প্রত্যেক সোমবারে চলাচলের জন্য ১ এপ্রিল থেকে ২৪ জুন, ২০২৪ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: আরও কাছে! উত্তরবঙ্গের সঙ্গে দক্ষিণবঙ্গের দূরত্ব কমল ১০০ কিমি! অসম্ভব কাজটা কীভাবে হল জানেন?

ফেরৎ যাত্রার সময়, ট্রেন নং. ০৭০২৯ (আগরতলা-সেকেন্দ্রাবাদ) স্পেশ্যাল-এর পরিষেবা প্রত্যেক শুক্রবারে চলাচলের জন্য ৫ এপ্রিল থেকে ২৮ জুন, ২০২৪ পর্যন্ত বৃদ্ধি করা হয়েছে। উভয় ট্রেনের জন্য জলপাইগুড়ি রোড স্টেশনে প্রদান করা অতিরিক্ত স্টপেজটি এই পরিষেবা বৃদ্ধির সময়কালেও অব্যাহত থাকবে। তাছাড়াও, উৎসবের ভিড় সামাল দিতে একমুখী স্পেশ্যাল ট্রেন নং. ০৫০১৩ (গোরখপুর-ডিমাপুর) ২৮ মার্চ, ২০২৪ তারিখে গোরখপুর থেকে ১৯:৫০ ঘন্টায় রওনা দেওয়ার জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। ট্রেনটি নিজের গন্তব্যস্থান ডিমাপুরে শনিবার ০৩:৪৫ ঘন্টায় পৌঁছবে।

আরও পড়ুন: ভাতের পাতে রোজ লেবু চিপে খান? শরীরে এর প্রভাব জানলে চমকে যাবেন!

উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানিয়েছেন, এই ট্রেনগুলির পরিষেবা সম্প্রসারণের ফলে সংশ্লিষ্ট রুটগুলির অন্যান্য ট্রেনের ওয়েটিং লিস্টের যাত্রীরা উপকৃত হবেন। এই ট্রেনগুলির স্টপেজ ও সময়সূচির বিশদ বিবরণ আইআরসিটিসি ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে এবং উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের সোসিয়াল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেও অধিসূচিত করা হয়েছে। যাত্রার শুরু করার পূর্বে বিশদ বিবরণগুলি দেখে নেওয়ার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ জানানো হয়েছে। ভোট মরসুমে ট্রেনের টিকিটের চাহিদা যেমন হয়েছে। তেমনি বহু পর্যটক এই সময়ে যাতায়াত করেন৷ তাই স্পেশ্যাল ট্রেন সুবিধা দেবে।

আবীর ঘোষাল

Free Train Rides in India: নো টিকিট! ‘এই’ ট্রেনসফর একেবারে ফ্রি, দেশের এই ট্রেন কখন, কোথা থেকে ছাড়বে জানুন

গোটা ভারতবর্ষে প্রতিদিন মোট কটা ট্রেন চলে, তার গুনতি রাখা প্রায় অসম্ভবের সমান। লোকাল ট্রেন, মালবাহী ট্রেন, দুরপাল্লার ট্রেন, টয় ট্রেন কত ধরনের ট্রেনের আবিষ্কার হয়েছে।
গোটা ভারতবর্ষে প্রতিদিন মোট কটা ট্রেন চলে, তার গুনতি রাখা প্রায় অসম্ভবের সমান। লোকাল ট্রেন, মালবাহী ট্রেন, দুরপাল্লার ট্রেন, টয় ট্রেন কত ধরনের ট্রেনের আবিষ্কার হয়েছে।
আর ট্রেন মানেই যাত্রা। কখনও তা কর্মসূত্রে, কখনও বা ব্যক্তিগত কারণে, বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু ট্রেনে সফর করতে হলে টিকিট কাটা যে অপরিহার্য, তা কে না জানে।
আর ট্রেন মানেই যাত্রা। কখনও তা কর্মসূত্রে, কখনও বা ব্যক্তিগত কারণে, বেড়াতে যাওয়ার উদ্দেশ্যে। কিন্তু ট্রেনে সফর করতে হলে টিকিট কাটা যে অপরিহার্য, তা কে না জানে।
কিন্তু আপনি বোধহয় এমন ট্রেনের কথা জানেন না, যেখানে সফর করতে কোনও টিকিট লাগে না। একেবারে বিনামূল্যে আপনি ট্রেনে উঠে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় যেতে পারবেন।
কিন্তু আপনি বোধহয় এমন ট্রেনের কথা জানেন না, যেখানে সফর করতে কোনও টিকিট লাগে না। একেবারে বিনামূল্যে আপনি ট্রেনে উঠে এক জায়গা থেকে আর এক জায়গায় যেতে পারবেন।
সেই ট্রেন মোট ১৩ কিমি যাতায়াত করে। এই দেশেরই এক প্রান্তে এই ট্রেন চলে, কিন্তু ৯৯ শতাংশই জানেন না যে সেই ট্রেনে চড়তে টিকিট লাগে না। কোন ট্রেন বলুন তো?
সেই ট্রেন মোট ১৩ কিমি যাতায়াত করে। এই দেশেরই এক প্রান্তে এই ট্রেন চলে, কিন্তু ৯৯ শতাংশই জানেন না যে সেই ট্রেনে চড়তে টিকিট লাগে না। কোন ট্রেন বলুন তো?
এই ট্রেনের নাম, ভাকরা-নাঙ্গাল ট্রেন। ১৯৪৮ সালে এই ট্রেনটি চালু হয়েছিল। পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের সীমান্তে ট্রেনটি যাতায়াত করে।
এই ট্রেনের নাম, ভাকরা-নাঙ্গাল ট্রেন। ১৯৪৮ সালে এই ট্রেনটি চালু হয়েছিল। পঞ্জাব এবং হিমাচল প্রদেশের সীমান্তে ট্রেনটি যাতায়াত করে।
ভাকরা বিয়াস ম্যানেজমেন্ট বোর্ড এই ট্রেনের পরিচালনার দায়িত্বে। যাত্রীরা এই ট্রেনে চেপে ভাকরা নাঙ্গল বাঁধ দেখতে যান, আবার ফিরে আসেন ওই ট্রেনেই। এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
ভাকরা বিয়াস ম্যানেজমেন্ট বোর্ড এই ট্রেনের পরিচালনার দায়িত্বে। যাত্রীরা এই ট্রেনে চেপে ভাকরা নাঙ্গল বাঁধ দেখতে যান, আবার ফিরে আসেন ওই ট্রেনেই। এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।
ভাকরা রেলওয়ের এই ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৭.০৫-এ নাঙ্গাল রেলওয়ে স্টেশন ছাড়ে। সকাল ৮.২০-তে ভাকরা পৌঁছায়।
ভাকরা রেলওয়ের এই ট্রেনটি প্রতিদিন সকাল ৭.০৫-এ নাঙ্গাল রেলওয়ে স্টেশন ছাড়ে। সকাল ৮.২০-তে ভাকরা পৌঁছায়।
আরও একটি যাত্রার জন্য এটি নাঙ্গাল থেকে বিকাল ৩.০৫ মিনিটে ছাড়ে। বিকাল ৪.২০ মিনিটে ভাকরা রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের নামায়।
আরও একটি যাত্রার জন্য এটি নাঙ্গাল থেকে বিকাল ৩.০৫ মিনিটে ছাড়ে। বিকাল ৪.২০ মিনিটে ভাকরা রেলওয়ে স্টেশনে যাত্রীদের নামায়।

Indian Railway: কাঞ্চনকন্যা এবার থেকে মাদারিহাটে দাঁড়াবে

আলিপুরদুয়ার: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান। মাদারিহাট স্টেশন অবশেষে স্টপেজ পেল দুরপাল্লাগামী ট্রেনের। আলিপুরদুয়ার-শিয়ালদাগামী কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস এবার থেকে মাদারিহাট স্টেশনে প্রতিদিন দাঁড়াবে।

আরও পড়ুন: বাড়ি থেকে বেরোলেই দরজায় হাজির মৃত্যুদূত! নিস্তার পেতে গ্রামের মানুষ যা করল….

রেলসূত্রে খবর, তিন মাস পরীক্ষামূলকভাবে কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস এইভাবে চালানো হবে। তাতে যদি যাত্রী সংখ্যার নির্ধারিত মান পার হতে পারে তবে নিয়মিত হয়ে যাবে বিষয়টি। মাদারিহাট স্টেশনে প্রায় দুই মিনিট ট্রেনটি দাঁড়াবে। এর ফলে মাদারিহাট, হলং সহ জলদাপাড়ায় যাতায়াতে সুবিধা পাবেন পর্যটক ও স্থানীয় বাসিন্দারা।

এদিকে শিবচতুর্দশী উপলক্ষ্যে রাজাভাতখাওয়া স্টেশনে যাত্রীবাহী সব ট্রেনের স্টপেজের দাবি জানানো হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে রেলের কাছে দরবার করেছেন পর্যটন ব‍্যবসায়ীরা। জয়ন্তী মহাকালে শিবচতুর্দশী উপলক্ষ্যে যাত্রীদের ঢল নামে। রাজাভাতখাওয়া স্টেশনে স্টপেজ দেওয়া হলে দূরের যাত্রীরা সুবিধা পাবেন। এই বিষয়ে পর্যটন ব‍্যবসায়ী জহরলাল সাহা জানান, মাদারিহাট জেলার অন‍্যতম পর্যটন কেন্দ্র। মাদারিহাটে দুরপাল্লার ট্রেন না দাঁড়ানোর কারণে পর্যটকদের ভোগান্তি হত। এই বিষয়ে আমরা বহুবার রেল দফতরে জানিয়েছিলাম।তারপরই রেলের এই সিদ্ধান্ত।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

মাদারিহাটে রয়েছে জলদাপাড়া, খয়েরবাড়ি ব‍্যাঘ্র পুনর্বাসন কেন্দ্র, টোটোপাড়া। প্রতিটি পর্যটন ক্ষেত্রের আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। কিন্তু এই রেল স্টেশনে ট্রেন না দাঁড়ানোর ফলে দেখা যেত হাসিমারায় পর্যটকেরা নেমে বাড়তি টাকা খরচ করে মাদারিহাটে আসতেন।বাজেটে টান পড়ার ফলে বাকি পর্যটনক্ষেত্র ঘুরতে পারতেন না তাঁরা। এবারে এই সমস‍্যার সমাধান হবে।

অনন্যা দে

Indian Railways: গুরুত্বপূর্ণ এই স্টেশন অবধি ডাবল লাইন চালু ভারতীয় রেলের, জানুন

কলকাতা: বামুণীগাঁও ও ছয়গাঁও স্টেশনের মধ্যে নতুনভাবে স্থাপন করা ডবল লাইনের বিধিবদ্ধ পর্যবেক্ষণ করলেন কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি (সিআরএস)/এনএফ সার্কেল, শ্রী ব্রিজেশ কুমার মিশ্র। পর্যবেক্ষণের ফলস্বরূপ, তিনি সর্বোচ্চ ৯০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিতে নতুন স্থাপিত অংশের মাধ্যমে ট্রেন চলাচলের অনুমতি দেন।

নতুন করে স্থাপিত এই দ্বিতীয় লাইনটি এই রুট দিয়ে আরও পণ্য ও যাত্রীবাহী ট্রাফিক পরিবহণের জন্য সহায়ক হবে। নিউ বঙাইগাঁও-কামাখ্যা ভায়া গোয়ালপাড়া ১৭৬ কিমি ডাবল লাইন প্রকল্পের একটি অংশ হল বামুণীগাঁও-ছয়গাঁও সেকশন। কাজগুলি সেকশন অনুসারে করা হচ্ছে এবং ভাগে ভাগে চালু করা হচ্ছে।

বামুণীগাঁও থেকে ছয়গাঁও পর্যন্ত দূরত্ব হল ৮.৭৮২ কিমি। কমিশনার অফ রেলওয়ে সেফটি (সিআরএস)/এনএফ সার্কেলের দ্বারা এই সেকশনে গতিবেগ পরীক্ষা করার পাশাপাশি সমস্ত ব্রিজ, আরইউবি ও সিগনালিং সিস্টেমও পরীক্ষা করা হয়। সমস্ত ওয়াইড বেস প্রি-স্ট্রেসড কংক্রিট (পিএসসি) স্লিপারের রোবাস্ট ট্র্যাক স্ট্রাকচার ও প্রি-স্ট্রেসড কংক্রিট স্লিপারের উপর নতুন ডিজাইনের মজবুত সুইচের থিক ওয়েব সুইচ এবং এই ডাবল লাইনে ট্রেনের উচ্চ গতি নিয়ন্ত্রণ করার সক্ষমতার মতো আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে।

আরও পড়ুন: বলিউডের বিখ্যাত এই গায়ক মাধুরীকে বিয়ে করতে রাজি হননি, কারণ শুনলে ভিরমি খাবেন!

এখানে উল্লেখযোগ্য যে এই ডাবল লাইন পরিকাঠামো স্থাপনের ফলে স্টেশনগুলিতে স্টপ-ওভার ক্রসিং ছাড়াই উভয় দিক থেকে ট্রেন (যাত্রী ও পণ্যবাহী) চলাচল করতে পারবে, যার ফলে ট্রেনের সময়ানুবর্তিতা বৃদ্ধি পাবে। বর্ধিত গতিতে অধিক ট্রেন চলাচল করতে পারবে, যা ন্যূনতম সময়সীমার মধ্যে উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থাকে সক্রিয় করবে। এর পূর্বে ১৭ অক্টোবর, ২০২৩ তারিখে ধুপধরা-বামুণীগাঁও সেকশনের মধ্যে ২৫.৪৫৯ কিমি, ৩ মে, ২০২৩ তারিখে মির্জা-আজারা সেকশনের মধ্যে ১১.৩৫ কিমি ও ২৪ নভেম্বর, ২০২২ তারিখে দুধনৈ থেকে ধুপধরা পর্যন্ত ২৯.৭১ কিমি সেকশন চালু করা হয়েছিল।

আরও পড়ুন: কথায় কথায় তো ওকে বলেন, Ok-র ফুল ফর্ম জানেন? ৯৯.৯% জানে না!

সমগ্র নিউ বঙাইগাঁও-কামাখ্যা ভায়া গোয়ালপাড়া সেকশনটি সম্পূর্ণ হওয়ার ফলে দেশের অন্যান্য প্রান্তের সাথে মানুষ এবং উপকরণ পরিবহণের ক্ষেত্রে উত্তর পূর্বাঞ্চলের যোগাযোগ ব্যবস্থা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। নিউ বঙাইগাঁও ও কামাখ্যা ভায়া গোয়ালপাড়ার মধ্যে এই ডাবল লাইন প্রকল্পটি সম্পূর্ণ হলে মেঘালয়ের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলিও বিশেষভাবে উপকৃত হবে।

Train Accident: ট্রেনে আগুন, আতঙ্কে লাইনে নামতেই যাত্রীদের ধাক্কা মেমু ট্রেনের!

Train Accident: ফের বড়সড় ট্রেন দুর্ঘটনা! ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত ৬ ট্রেনযাত্রী। ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃত্যু বাড়ার আশঙ্কা। বাংলা-ঝাড়খন্ড সীমানায় ট্রেন দুর্ঘটনা। অঙ্গ এক্সপ্রেসের চালক আচমকাই ট্রেন থামান। ধোঁয়া দেখে ট্রেন থামান অঙ্গ এক্সপ্রেসের চালক। ট্রেন থামায় যাত্রীরা লাইনে নেমে কারণ দেখতে যান। পাশের লাইনে আসা অন্য ট্রেনে কাটা পড়েন ২ যাত্রী।

Indian Railway: বড় আপডেট! কাঞ্চনজংঘা এক্সপ্রেসের নতুন স্টপেজ শিলচর ও শিয়ালদহের মধ্যে

উত্তরবঙ্গ: রেল যাত্রীদের সুবিধা প্রদানের একটি পদক্ষেপ হিসেবে উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের লামডিং ডিভিশনের অন্তর্গত বিহাড়া স্টেশনে ১৩১৭৬/১৩১৭৫নং. (শিলচর-শিয়ালদহ-শিলচর) কাঞ্চনজংঘা এক্সপ্রেসের দুই মিনিট স্টপেজ প্রদান হয়েছে। ইতিমধ্যেই বিহাড়া স্টেশনে কাঞ্চনজংঘা এক্সপ্রেসের নতুন স্টপেজের সূচনা করেন শিলচরের মাননীয় লোকসভা সাংসদ ডাঃ রাজদ্বীপ রায়। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে ডিভিশনের বরিষ্ঠ রেলওয়ে আধিকারিকরা এবং অন্যান্য বিশিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

আরও পড়ুনঃ বই মেলার শেষও জনপ্রিয় ক্ষুদে লেখকদের বই ‘চরকি’, কয়েক ঘণ্টায় বিক্রি ৩০০ কপি

এখন থেকে ট্রেন নং. ১৩১৭৬ (শিলচর-শিয়ালদহ) কাঞ্চনজংঘা এক্সপ্রেস শিলচর থেকে বিহাড়া স্টেশনে একই দিনের ১৩.২৫ ঘণ্টায় পৌঁছবে এবং ১৩.২৭ ঘণ্টায় প্রস্থান করবে। ১৩১৭৫নং (শিয়ালদহ-শিলচর) কাঞ্চনজংঘা এক্সপ্রেস ট্রেনটি শিয়ালদহ থেকে যাত্রা শুরু করে পরের দিন ১২.০০ ঘণ্টায় বিহাড়া স্টেশনে পৌঁছবে এবং ১২.০২ ঘণ্টায় প্রস্থান করবে। এই নতুন স্টপেজটি স্থানীয় মানুষের দীর্ঘদিনের দাবি পূরণ করবে বলে আশা করা হচ্ছে।

উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলের মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক সব্যসাচী দে জানিয়েছেন, এই ট্রেনটির স্টপেজ ও সময়সূচির বিশদ বিবরণ আইআরসিটিসি ওয়েবসাইট এবং এনটিইএস-এর মাধ্যমে পাওয়া যাবে এবং উত্তর পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের সোসিয়াল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মেও অধিসূচিত করা হয়েছে। যাত্রার করার পূর্বে বিশদ বিবরণগুলি দেখে নেওয়ার জন্য যাত্রীদের অনুরোধ জানানো হচ্ছে।