পাঁচমিশালি Knowledge Story: বলুন তো, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য গাছের নাম কী? উত্তর জানলে চমকে যাবেন Gallery April 8, 2024 Bangla Digital Desk প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও জাতীয় সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের জাতীয় চিহ্নগুলি অনেকের কাছেই অজানা। আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় জিনিস গুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা। আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হলো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। ভারতের জাতীয় বৃক্ষ তো বট গাছ। তা অনেকেই জানেন। কিন্তু বলুন তো পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় গাছের নাম কী? একটি সমীক্ষায় দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। পশ্চিমবঙ্গের জাতীয় বৃক্ষের নাম হল ছাতিম গাছ। এর ইংরেজি নাম হল Devil’s Tree। আর ছাতিম গাছের বিজ্ঞানসম্মত নাম হল Alstonia Scholaris। দক্ষিণ পূর্ব এশিয়া, সহ ভারতীয় উপমহাদেশের সর্বত্র দেখা যায় ছাতিম গাছ। ছাতিম গাছ ৪০ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। ধীর গতিতে বৃদ্ধি হওয়ায় পুরো উচ্চতায় পৌছতে প্রায় ৪০ থেকে ৫০ বথর লাগে। ছাতিম গাছের ছাল, কষ, ফুল সবকিছুরই ঔষধি গুন রয়েছে। ছাতিম গাছের কাঠ পেনসিল ও আসবাব তৈরির কাজেও লাগে।
পাঁচমিশালি Dog: এত ভালবাসেন, কিন্তু কুকুর কোন দেশের জাতীয় প্রাণী জানেন কি? শুনলে কিন্তু চমকে না উঠে পারবেন না Gallery April 8, 2024 Bangla Digital Desk কুকুর কোন দেশের জাতীয় পশু? এই দেশটিতে কুকুরকে জালপেও নামে ডাকা হয়। জালপেও হল দেশটির স্থানীয় একটি কুকুরের জাত। এই জাতের কুকুরগুলি খুবই বুদ্ধিমান এবং বিশ্বস্ত। তারা দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। জালপেও কুকুরগুলি দেশটির প্রাচীন সভ্যতাগুলিতেও পাওয়া যায়। প্রাচীন কালে জালপেও কুকুরগুলিকে শিকার, পালন, এবং যুদ্ধের কাজে ব্যবহার করত। তারা জালপেও কুকুরগুলিকে তাদের পোষা প্রাণী এবং সঙ্গী হিসাবেও পছন্দ করত। জালপেও কুকুরগুলি সাধারণত মাঝারি আকারের হয়। তাদের লোম সাধারণত ছোট এবং মসৃণ হয়। তাদের মুখের আকৃতি কিছুটা কুঁচকানো থাকে। জালপেও কুকুরগুলির বিভিন্ন রঙের লোম হতে পারে, যেমন কালো, সাদা, বাদামি, এবং লাল। জালপেও কুকুরগুলি দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা দেশটির অনেক উৎসব এবং অনুষ্ঠানের অংশ। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর নভেম্বর মাসে দেশটিতে ডেড অ্যান্ড লাইভ উৎসব পালিত হয়। এই উৎসবে জালপেও কুকুরগুলিকে মৃত আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করার জন্য বিশ্বাস করা হয়। জালপেও কুকুরগুলি দেশটির শিল্প এবং সাহিত্যেও একটি জনপ্রিয় বিষয়। তারা অনেক চিত্রশিল্প, ভাস্কর্য, এবং সাহিত্যকর্মে চিত্রিত হয়েছে। বুঝতে পারছেন, কুকুর কোন দেশের জাতীয় প্রাণী? কুকুর শুধুমাত্র মেক্সিকোর জাতীয় পশু। জালপেও কুকুরগুলি মেক্সিকোর সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা মেক্সিকোর প্রাচীন সভ্যতাগুলি থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মেক্সিকোর মানুষের জীবনের অংশ।
পাঁচমিশালি Knowledge Story: বলুন তো, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম কী? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই Gallery April 7, 2024 Bangla Digital Desk প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও আলাদা করে সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের চিহ্ন বা বিষয়গুলি অনেকের কাছেই অজানা। আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রতীকগুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা। আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। তাই নিজেকে তৈরি রাখা খুব দরকার। ভারতের জাতীয় ফুলের নাম তো পদ্ম। তা ছোট ছোট ছেলেমেয়ারাও জানে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম কী? দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা। পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম হল শিউলি ফুল। অনেকে শেফালি ফুলও বলে থাকে। এর ইংরেজি নাম Night Flowering Jasmine। শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম নিকটেন্থিস অর্বোর ট্রিসটিস (Nyctanthes arbor-tristis)। রাতে শিউলি ফুল ফোটার কারণে এর রং সাদা হয়। সকাল হতেই ফুল ঝড়ে যায়। শরৎ কালে সবথেকে বেশি শিউলি ফুল ফোটে। তাছাড়া সারাবছর কম বেশি শিউলি ফুল ফোটে। শিইলি ফুল ও পাতার নানা ঔষধী গুন রয়েছে। ম্যালেরিয়া, ঠান্ডা লাগা, কাশি, হাল্কা জ্বর, আর্থারাইটিস, কৃমির সমস্যায় শিউলি পাতার রস খুবই উপকারি। শিউলি ফুলের বীজ মাথার খুশকি নিরাময়ে খুবই উপযোগী। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বাংলাদেশ, নেপাল, ভূটান, পাকিস্তানে শিউলি ফুল দেখা যায়।
খেলা IPL 2024: ভারতের কোন রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রী আইপিএল খেলেছেন? উত্তর জানলে চমকে যাবেন Gallery April 7, 2024 Bangla Digital Desk আইপিএল মানেই ক্রিকেট ও বিনোদনের ককটেল। টি-২০ ক্রিকেটের চার-ছয়ের জোয়ারে ভাসার পাশাপাশি তারকা ক্রিকেটারদের ব্যক্তিগত জীবন নিয়েও ফ্যানেদের জানার কৌতুহল কম নয়। এই প্রতিবেদনে এমন এক ভারতীয় ক্রিকেটারের কথা বলা হয়েছে যিনি নিজে একটি রাজ্যের উপমুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব সামলেছেন। এর পাশাপাশি একটি আইপিএল দলে বেশ কয়েক বছর ছিলেন। ক্রিকেটের সাধারণ জ্ঞান নিয়ে কিন্তু অনেকেরই জানার ইচ্ছে থাকে। তাহলে আপনারা বলুন তো কোন রাজ্যের উপমুখ্য আইপিএল খেলেছেন? এই প্রশ্নের উত্তর কিন্তু অনেকের কাছেই অজানা। এবার আসা যাক উত্তরে। আপনারা জানলে অবাক বিহারের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী ও দেশের প্রাক্তন রেলমন্ত্রী তথা আরজেডি প্রধান লালু প্রসাদ যাদবের ছেলে তেজস্বী যাদব ইন্ডিয়ান প্রিমিয়াক লিগের দলে ছিলেন। বর্তমানে যে দল দিল্লি ক্যাপিটালস নামে খেলছে একটা সময় আইপিএলে রাজধানীর দলের নাম ছিল দিল্লি ডেয়ার ডেভিলস। সেই দলেই প্রায় ৪ মরশুম ঘরে স্কোয়াডে ছিলেন তেজস্বী যাদব। তেজস্বীব যাদবকে ২০০৮ সালের ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লিগের ফ্র্যাঞ্চাইজি দিল্লি ডেয়ারডেভিলস দলে নিয়েছিল। ২০০৮ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত তেজস্বী যাদব দিল্লি ডেয়ার ডেভিলস দলে ছিলেন। ৩০ লক্ষ টাকা দিয়ে তেজস্বী যাদবকে দলে নিয়েছিল দিল্লি ডেয়ার ডেভিলস। তেজস্বী যাদবের আইপিএল দলে সুযোগ পাওয়া নিয়ে সেই সময় নান প্রশ্ন উঠেছিল। কারণ তখনও তেজস্বীর প্রফেশনাল ক্রিকেটার হিসেবে খুব অভিজ্ঞতা ছিল না। রঞ্জি ট্রফিতে বিদর্ভের বিরুদ্ধে ঝাড়খণ্ডের হয়ে শুধুমাত্র একটি ম্যাচ খেলেছেন তেজস্বী যাদব। এছাড়া লিস্ট এ-তে মাত্র দুটি একদিনের ম্যাচ এবং চারটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলেছিলেন তেজস্বী। ৪ বছর দিল্লি ডেয়ার ডেভিলস দলে থাকলেও ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি। পরে তিনি ক্রিকেটকে বিদায় জানিয়ে রাজনীতিকে বেছে নেন। ১০ আগস্ট ২০২২ থেকে ২৮ জানুয়ারি ২০২৪ পর্যন্ত বিহারের পঞ্চম উপমুখ্যমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন।