Tag Archives: Mexico

সর্বনাশ! গাছ থেকে পড়ে মারা যাচ্ছে বাঁদরের দল, পৃথিবীর কি এবার ঘোর বিপদ!

নয়াদিল্লি: ভয়াবহ তাপদাহের কবলে মেক্সিকো। মানুষের পাশাপাশি পশুরাও কষ্ট পাচ্ছে। অবস্থা এতটাই খারাপ যে বাঁদরের দল গাছ থেকে পড়ে মারা যাচ্ছে।

তাবাসকো রাজ্যে অন্তত ৮৩টি বানরের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এই হাউলার বানর তাদের গর্জনের জন্য পরিচিত। স্থানীয় বাসিন্দারা কিছু বাঁদরকে উদ্ধার করেছে। পাঁচটি বাঁদরকে স্থানীয় পশুচিকিত্সকের কাছে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কোনওভাবে তাদের জীবন বাঁচানো যায়।

চিকিৎসক সার্জিও ভ্যালেনজুয়েলা বলেন, ‘ডিহাইড্রেশন ও জ্বর নিয়ে গুরুতর অবস্থায় এসেছিল বাঁদরগুলি। তাপপ্রবাহের কারণে এই ঘটনা ঘটেছে।’ মেক্সিকোতে প্রচণ্ড তাপপ্রবাহে মার্চ থেকে অন্তত ২৬ জনের মৃত্যু হয়েছে।

আরও পড়ুন- বছরের পর বছর নষ্ট হবে না ঘরে মজুত করে রাখা গম, প্রয়োজন হবে না কোনও রাসায়নিকেরও

পশু চিকিৎসকের মতে, তাপপ্রবাহের কারণে কয়েক ডজন হাউলার বানর মারা গেছে। এপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মৃত বানরের সংখ্যা শতাধিক হতে পারে।

হাউলার বানর সাধারণত খুব হিংস্র হয়। এই বাঁদর ৩ ফুট লম্বা হতে পারে। পুরুষ বাঁদর ৩০ পাউন্ডেরও বেশি ওজনের হয়। ২০ বছর বয়স পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে।

জীববিজ্ঞানী গিলবার্তো পোজো অন্তত ৮৩টি মৃত বানর শনাক্ত করেছেন। তারা এই বানরগুলোকে গাছের নিচে মাটিতে মৃত বা অজ্ঞান অবস্থায় দেখতে পান। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অনেকেই বলেছেন, গাছ থেকে আপেলের মতো পড়ছিল বাঁদরের দল।

বাঁদরগুলি মারাত্মক ডিহাইড্রেশনের শিকার হয়। কয়েক মিনিটের মধ্যেই মারা যায় তারা। পোজো বলছিলেন, বেঁচে থাকা বাঁদরগুলি ইতিমধ্যে দুর্বল হয়ে পড়েছিল। গাছ থেকে পড়ে গিয়ে তারা মারাত্মক জখম হয়েছিল। তাঁর মতে, প্রচণ্ড তাপ, খরা এবং দাবানল বানরদের মৃত্যুর জন্য দায়ী। বাঁদররা জল, ছায়া ও ফলমূল পাচ্ছে না।ব

আরও পড়ুন- পৃথিবীর সবচেয়ে ধনী দেশ কোনটা? দেখে নিন বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ১০টি দেশের তালিকা

মেক্সিকোতে এখন প্রচণ্ড গরম। ৯ মে পর্যন্ত মেক্সিকোর অন্তত নয়টি শহরে রেকর্ড তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল। সীমান্ত রাজ্য তামাউলিপাসের সিউদাদ ভিক্টোরিয়াতে তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪৭.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সারা দেশে স্বাভাবিকের চেয়ে কম বৃষ্টিপাতের কারণে হ্রদ ও জলাশয় শুকিয়ে গিয়েছে।

Dog: এত ভালবাসেন, কিন্তু কুকুর কোন দেশের জাতীয় প্রাণী জানেন কি? শুনলে কিন্তু চমকে না উঠে পারবেন না

কুকুর কোন দেশের জাতীয় পশু? এই দেশটিতে কুকুরকে জালপেও নামে ডাকা হয়। জালপেও হল দেশটির স্থানীয় একটি কুকুরের জাত। এই জাতের কুকুরগুলি খুবই বুদ্ধিমান এবং বিশ্বস্ত।
কুকুর কোন দেশের জাতীয় পশু? এই দেশটিতে কুকুরকে জালপেও নামে ডাকা হয়। জালপেও হল দেশটির স্থানীয় একটি কুকুরের জাত। এই জাতের কুকুরগুলি খুবই বুদ্ধিমান এবং বিশ্বস্ত।
তারা দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
তারা দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির প্রাচীন সভ্যতাগুলিতেও পাওয়া যায়। প্রাচীন কালে জালপেও কুকুরগুলিকে শিকার, পালন, এবং যুদ্ধের কাজে ব্যবহার করত। তারা জালপেও কুকুরগুলিকে তাদের পোষা প্রাণী এবং সঙ্গী হিসাবেও পছন্দ করত।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির প্রাচীন সভ্যতাগুলিতেও পাওয়া যায়। প্রাচীন কালে জালপেও কুকুরগুলিকে শিকার, পালন, এবং যুদ্ধের কাজে ব্যবহার করত। তারা জালপেও কুকুরগুলিকে তাদের পোষা প্রাণী এবং সঙ্গী হিসাবেও পছন্দ করত।
জালপেও কুকুরগুলি সাধারণত মাঝারি আকারের হয়। তাদের লোম সাধারণত ছোট এবং মসৃণ হয়। তাদের মুখের আকৃতি কিছুটা কুঁচকানো থাকে। জালপেও কুকুরগুলির বিভিন্ন রঙের লোম হতে পারে, যেমন কালো, সাদা, বাদামি, এবং লাল।
জালপেও কুকুরগুলি সাধারণত মাঝারি আকারের হয়। তাদের লোম সাধারণত ছোট এবং মসৃণ হয়। তাদের মুখের আকৃতি কিছুটা কুঁচকানো থাকে। জালপেও কুকুরগুলির বিভিন্ন রঙের লোম হতে পারে, যেমন কালো, সাদা, বাদামি, এবং লাল।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা দেশটির অনেক উৎসব এবং অনুষ্ঠানের অংশ। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর নভেম্বর মাসে দেশটিতে ডেড অ্যান্ড লাইভ উৎসব পালিত হয়। এই উৎসবে জালপেও কুকুরগুলিকে মৃত আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করার জন্য বিশ্বাস করা হয়।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা দেশটির অনেক উৎসব এবং অনুষ্ঠানের অংশ। উদাহরণস্বরূপ, প্রতি বছর নভেম্বর মাসে দেশটিতে ডেড অ্যান্ড লাইভ উৎসব পালিত হয়। এই উৎসবে জালপেও কুকুরগুলিকে মৃত আত্মার সঙ্গে যোগাযোগ করতে সাহায্য করার জন্য বিশ্বাস করা হয়।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির শিল্প এবং সাহিত্যেও একটি জনপ্রিয় বিষয়। তারা অনেক চিত্রশিল্প, ভাস্কর্য, এবং সাহিত্যকর্মে চিত্রিত হয়েছে।
জালপেও কুকুরগুলি দেশটির শিল্প এবং সাহিত্যেও একটি জনপ্রিয় বিষয়। তারা অনেক চিত্রশিল্প, ভাস্কর্য, এবং সাহিত্যকর্মে চিত্রিত হয়েছে।
বুঝতে পারছেন, কুকুর কোন দেশের জাতীয় প্রাণী? কুকুর শুধুমাত্র মেক্সিকোর জাতীয় পশু। জালপেও কুকুরগুলি মেক্সিকোর সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা মেক্সিকোর প্রাচীন সভ্যতাগুলি থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মেক্সিকোর মানুষের জীবনের অংশ।
বুঝতে পারছেন, কুকুর কোন দেশের জাতীয় প্রাণী? কুকুর শুধুমাত্র মেক্সিকোর জাতীয় পশু। জালপেও কুকুরগুলি মেক্সিকোর সংস্কৃতিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তারা মেক্সিকোর প্রাচীন সভ্যতাগুলি থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত মেক্সিকোর মানুষের জীবনের অংশ।

নর্দমার মাটি খুঁড়তেই বেড়িয়ে এল মানুষের কঙ্কাল, ভয়ে হাত-পা ঠান্ডা শ্রমিকদের

মেক্সিকো সিটি: মাটির নীচে কত সভ্যতার ধ্বংসস্তূপ যে লুকিয়ে রয়েছে- তার খবর কে রাখে! খননকালে অনেক সময়ই রহস্যময় জিনিস উঠে আসে। তখন চোখ কপালে ওঠার জোগাড় হয়। মেক্সিকোর ঘটনা অনেকটা সেরকমই।

নর্দমার জন্য খনন কাজ চলছিল। বড় বড় মেশিনে মাটি খুঁড়তে ব্যস্ত শ্রমিকরা। হঠাৎই মাটির ভিতর থেকে ঠকঠক শব্দ। শ্রমিকরা ভেবেছিলেন, কোনও পাথর বা কাঠের জিনিস হবে হয়তো। কিন্তু যা বেরিয়ে এল তাতে হতবাক হয়ে গেলেন সকলে।

লাইভ সায়েন্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম মেক্সিকোর নয়ারি রাজ্যে পাইপ লাইন স্থাপনের জন্য নর্দমা খোঁড়ার কাজ চলছে। প্রায় ৪ কিলোমিটার খোঁড়ার পর পোজো ডি ইবারায় শুরু হয় খননকাজ। তখনই আশ্চর্যজনক ঘটনা সামনে আসে।

আরও পড়ুন- শৌচকর্ম করতে বেরিয়ে উধাও নববধূ, গয়নাগাঁটি নিয়ে বেপাত্তা, কনের বাড়িতে গিয়ে বর যা বললেন শুনে সবাই অবাক!

মাটি খুঁড়তেই বেরিয়ে আসে কঙ্কাল। শ্রমিকরা ভেবেছিলেন, কোনও প্রাণীর হবে হয়তো। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই কঙ্কালের স্তূপ বেরিয়ে আসে। ভয় পেয়ে যান শ্রমিকরা। তার ওপরে কঙ্কালগুলো মানুষের। কী হয়েছিল?

শ্রমিকদের সন্দেহ হয়। সঙ্গে সঙ্গে খবর দেওয়া হয় স্থানীয় প্রশাসনকে। ঘটনাস্থলে আসে প্রত্নতাত্বিকরা। তাঁরা পরীক্ষা করে দেখেন, কঙ্কালগুলো মানুষের। উরুর হাড়, পা এবং বুকের হাড়ের পাশাপাশি ৭টি খুলি উদ্ধার হয়েছে।

(Photo_Claudia Servín Rosas, INAH)
(Photo_Claudia Servín Rosas, INAH)

শহরের মাঝখানে কীভাবে এত কঙ্কাল এল? বিস্মিত প্রত্নতাত্ত্বিকরাও। কারণ এই জায়গার কোনও ঐতিহাসিক প্রমাণ এর আগে মেলেনি। হাড়ের পাশাপাশি কিছু সেরামিকের পাত্র এবং ভাস্কর্যও পাওয়া গিয়েছে।

আরও পড়ুন-এক সময় চলতে হত টাকা বাঁচিয়ে, আজ ৮ হাজার কোটি টাকার কোম্পানির মালিক ! ৪ কোটি টাকার গাড়ি চালান, চেনেন এঁকে?

প্রায় ১৫০০ বছরের পুরনো কঙ্কাল: মেক্সিকোর ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ নেফ্রোলজি ও হিস্টরির গবেষকরা অবাক। তাঁরা পরীক্ষা করে দেখেন, কঙ্কালগুলো প্রায় ১৫০০ বছরের প্রাচীন। মাথার খুলিগুলো বিভিন্ন বয়সের পুরুষের। তাঁদের কবর দেওয়া হয়েছিল এবং কিছু হাড়গোড় স্তূপাকারে রাখা হয়। মনে করা হচ্ছে, এটা সেই সময়ের কোনও রীতি।

৫০০ খ্রীস্টাব্দ থেকে ৮৫০ খ্রীস্টাব্দ পর্যন্ত এই ধরনের আচারের প্রমাণ পাওয়া যায়। নতুন বসতি স্থাপনের উদ্দেশ্যে মৃতদের সমাধিস্থ করা হয়। যাই হোক, বর্তমানে এই ধরনের রীতি রেওয়াজের কোনও অস্তিত্ব পাওয়া যায় না মেক্সিকোয়।

মেসি ম্যাজিশিয়ান, কিন্তু আমাকে গোল করতে পারবে না! চ্যালেঞ্জ `মেক্সিকোর প্রাচীরের’

#দোহা: লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনার সামনে মেক্সিকোর ভরসা তিনি। বয়স হয়েছে, কিন্তু পুরনো অভ্যাস বদল হয়নি। ক্লাব ফুটবলের মতোই তাঁর আন্তর্জাতিক ফুটবলের পথচলা। সারা বছর আহামরি কিছু নেই। কিন্তু বিশ্বকাপ এলেই যেন মেক্সিকান দেওয়াল হয়ে যান ৬ ফুট উচ্চতার এই গোলকিপার। ২০১৪ বিশ্বকাপে ব্রাজিল আর ২০১৮ বিশ্বকাপে জার্মানির পর এবার কাতারেও প্রমাণ করেছেন, তাঁর দেয়ালের কত ক্ষমতা।

লা লিগায় এক মরশুমে (২০১৬-১৭) সবচেয়ে বেশি ৮২ গোল হজমের ‘রেকর্ড’টা গিয়ের্মো ওচোয়ার। আবার ইউরোপের শীর্ষ পাঁচ লিগের মধ্যে এক মরশুমে সবচেয়ে বেশি সেভের কীর্তিও এ মেক্সিকান গোলরক্ষকের। মেক্সিকো যে পোল্যান্ডের বিপক্ষে ১ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়তে পেরেছে, তার মূলে ছিলেন ওচোয়াই।

আরও পড়ুন – জাতীয় সংগীত গাওয়া ইরানি ফুটবলারকে খোঁচা মারা প্রশ্ন ব্রিটিশ সাংবাদিকের! ধুয়ে দিলেন কোচ কার্লোস

সেদিন রবার্ট লেভানডফস্কির পেনাল্টি রুখে দিয়েছিলেন ওচোয়া। ৩৭ বছর বয়সী এই গোলকিপারের সামনে এবার লিওনেল মেসির আর্জেন্টিনা। মালাগা ও গ্রানাডায় খেলেছেন, তাই মেসির খেলার সঙ্গে ভালোই পরিচিতি আছে। ৩৫ বছর বয়সী আর্জেন্টাইন তারকাকে নিয়ে আছে মুগ্ধতাও। মেসি তাঁর চোখে ‘ফুটবল ইতিহাসের সেরা যদি না–ও হন, অন্যতম সেরা।

কেন অন্যতম বিশ্বসেরা, সেটির ব্যাখ্যা দিয়েছেন এভাবে, মেসি জাদু জানে। দেখা গেল ম্যাচে সে কিছুই করছে না। কিন্তু হুট করেই মিনিটের মধ্যে একটা গোল করে দিতে পারে। ওচোয়া মনে করেন আজ মেক্সিকোর বিরুদ্ধে আর্জেন্টিনা চাপে থাকবে কারণ তাদের প্রত্যাশা বেশি। মেক্সিকোর এই তরুণ দলটা অনেক হিসেব বদলে দিতে পারে মনে করেন তিনি।

মেসিকে সম্মান করলেও আজ তাকে টপকে ফুটবল সুপারস্টারের গোল করা কঠিন জানিয়ে রাখলেন ওচোয়া। এই লড়াইতে পেছন থেকে দলকে নেতৃত্ব দিতে চান বুড়ো ওচোয়া। অতীতে অনেক দলের মত আজ আর্জেন্টিনাও তার হাতে আটকে যায় কিনা সেটাই দেখার।

মেসিকে ব্যাঙ্গ ও কু-কথা! ব্যাপক সংঘর্ষ আর্জেন্টিনা ও মেক্সিকো সমর্থকদের, ভাইরাল ভিডিও

#দোহা: সৌদি আরবের বিরুদ্ধে হার দিয়ে বিশ্বকাপ অভিযান শুরু করেছে আর্জেন্টিনা। মেসির দলের পরবর্তী দুটি ম্যাচ কার্যত ডু অর ডাই। এই পরিস্থিতি আগামি ২৭ তারিখ ভারতীয় সময় রাত সাড়ে বারোটায় মেক্সিকোর মুখোমুখি হতে চলেছে নীল-সাদা ব্রিগেড। গ্রুপ সি-তে মেক্সিকো তাদের প্রথম ম্যাচ ড্র করেছে পোল্যান্ডের বিরুদ্ধে। ফলে জয় দরকার ওচোয়াদেরও।

মাঠে মেসি ও ওচোয়াদের মুখোমুখি হওয়ার আগে মাঠের বাইরে সম্মুখ সমরে দুই দলের সমর্থকরা। সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ল আর্জেন্টিনা এবং মেক্সিকোর ফ্যানেরা। একে অপরের চড়াও হয় বেশ কিছি উন্মত্ত সমর্থক। যেই ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে ঝড়ের গতিতে। সেখানে পরিষ্কার দেখা যায় ব্যাপক মারামারি। ঘটনায় দুই দেশেরই বেশ কিছু সমর্থক আহত হয়েছেন।

রিপোর্ট অনুযায়ী, মেক্সিকান সমর্থকরা আর্জেন্টাইন তারকা লিওনেল মেসিকে ব্যঙ্গ করছেন ও কু-কথা বলে। অন্যদিকে আর্জেন্টাইনরাও ছেড়ে কথা বলেননি। দোহার আল বিদ্দা পার্কে এই সংঘর্ষ বাঁধে। ভাইরাল ভিডিওতে দেখা যায় দুই দেশের সমর্থক একে অপরের উপর ঝাঁপিয়ে পড়েছেন। লাথি, ঘুষি সবই চলছে। আশে পাশে সেভাবে পুলিস দেখা যায়নি। পরে আহতদের প্রাথমিক চিকৎসা করেন ফুটবল ফ্যানেরাই।

 

আরও পড়ুনঃ নাম মাত্র পোষাকে উন্মুক্ত স্তনযুগল, কাতারে ক্রোটদের সুপার হট অ্যান্ড সেক্সি ফ্যান

 

প্রসঙ্গত, ২৭ তারিখ ম্যাচ থেকে তার দল যে ঘুড়ে দাঁড়াবে, আসল আর্জেন্টিনাকে দেখা যাবে সেই কথা জানিয়েছেন লিওনেল মেসি। মারাদোনার প্রয়াণ দিবসেও দলকে পেপ টক দিয়েছেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। প্রস্তুতিতেও কোনও খামতি রাখছেন না স্কালোনি। মেক্সিকো ম্যাচে আর্জেন্টিনার জয় দেখার অপেক্ষায় বিশ্ব জুড়ে কোটি কোটি মেসি ও আর্জেন্টিনা সমর্থকরা।