Tag Archives: Flower

Lisianthus Flower: ২৫ দিন ধরে তাজা থাকবে ফুল! গরমেও ছাদবাগানে মিনি টিউলিপের শোভা! নন্দিনী লিসিয়েন্থাস লাগিয়ে ফেলুন বাড়িতে

বসিরহাট: গরমে টিউলিপ ফুলের শোভা মিলবে লিসিয়েন্থাসেই। হঠাৎ দেখলে মনে হতে পারে টিউলিপ কিংবা গোলাপ। খাড়া পাতা-সহ ডগা দূর থেকে অনেকটা টিউলিপের মতো দেখায়। পাশাপাশি এই ফুলে রঙেরও ছড়াছড়ি। এ ফুলটি গাছ থেকে ফুল তোলার পর ১৫ দিন পর্যন্ত সতেজ থাকে। লিসিয়েন্থাসকে কেউ কেউ বলেন নন্দিনী। বেশ কদর, তাই দামও চড়া। কেউ কেউ শখ করে ঘরেও রাখেন।

নন্দিনী একটি উন্নতমানের কাট-ফ্লাওয়ার। গাছ থেকে যেসব ফুল তুলে ঘর বা মঞ্চ সাজানোর কাজে বেশি দিন ব্যবহার করা যায়, তা কাট-ফ্লাওয়ার। বর্ণবৈচিত্রের কারণে ফুলটি অল্প সময়ের মধ্যে জাপান ও যুক্তরাষ্ট্রের ফুলের বাজারে গুরুত্বপূর্ণ জায়গা করে নিয়েছে। ধারণা করা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের পার্বত্য এলাকায় এই ফুলের উৎপত্তি।

আরও পড়ুন: ৮৮ বছরে আবার বিয়ে ধর্মেন্দ্রর? পা পর্যন্ত লম্বা মালা গলায় বর্ষীয়ান অভিনেতার ছবি ভাইরাল!

উত্তর ২৪ পরগনা জেলার বসিরহাটের শাহানুর নার্সারিতে এই ফুল গাছের দেখা মিলল। ঝড়, বৃষ্টি, প্রচণ্ড গরম বা অন্যান্য প্রাকৃতিক দুর্যোগেও এটি অক্ষত থাকে। প্রতিটি ফুল শক্ত ডাঁটা বা বৃন্তের ওপর থাকে বলে কখনেও বেঁকে যায় না বা নুয়ে পড়ে না। একটানা ১৫ দিন পর্যন্ত ফুলটি অবিকল থাকে বলে ফুলের বাজারদর ভাল পাওয়া যায়।

ফুলদানির জলে সুক্রোজ মিশিয়ে ২৫ দিন পর্যন্ত তাজা রাখা যায়। একটি গাছে একাধিক ফুল ফোটে। কলিগুলো ধারাবাহিকভাবে ফোটে বলে গাছটি ফুলশূন্য হয় না। একেকটি গাছ একাধিক মৌসুমে ফুল দিতে পারে। সাধারণত জুন-জুলাই মাসে ফুলটি ফুটলেও সারা বছরই উৎপাদন সম্ভব।

জুলফিকার মোল্যা

Knowledge Story: বলুন তো, পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম কী? উত্তর দিতে গিয়ে হোঁচট খাচ্ছেন অনেকেই

প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও আলাদা করে সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের চিহ্ন বা বিষয়গুলি অনেকের কাছেই অজানা।
প্রত্যেক দেশের যেমন জাতীয় পশু, পাখি, ফল, ফুল থাকে, ঠিক তেমনই প্রতিটি রাজ্যেরও আলাদা করে সবকিছুই থাকে। কিন্তু রাজ্যের চিহ্ন বা বিষয়গুলি অনেকের কাছেই অজানা।
আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রতীকগুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা।
আমাদের মধ্যে অনেকেই পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন প্রতীকগুলির নাম জানেন না। আজকের এই প্রতিবেদেনে তেমনই একটি পশ্চিমবঙ্গের জিনিস আপনাদের জানাব, যা অনেকের অজানা।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। তাই নিজেকে তৈরি রাখা খুব দরকার।
আমরা জানি যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জেনারেল নলেজ হল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। বিশেষ করে রাজ্যের যেকোনো চাকরির পরীক্ষাতে জিকে প্রায়শই এসে থাকে। তাই নিজেকে তৈরি রাখা খুব দরকার।
ভারতের জাতীয় ফুলের নাম তো পদ্ম। তা ছোট ছোট ছেলেমেয়ারাও জানে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম কী? দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
ভারতের জাতীয় ফুলের নাম তো পদ্ম। তা ছোট ছোট ছেলেমেয়ারাও জানে। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম কী? দেখা গিয়েছে সেই উত্তর অনেকের কাছেই অজানা।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম হল শিউলি ফুল। অনেকে শেফালি ফুলও বলে থাকে। এর ইংরেজি নাম Night Flowering Jasmine। শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম নিকটেন্থিস অর্বোর ট্রিসটিস (Nyctanthes arbor-tristis)।
পশ্চিমবঙ্গের রাজ্য ফুলের নাম হল শিউলি ফুল। অনেকে শেফালি ফুলও বলে থাকে। এর ইংরেজি নাম Night Flowering Jasmine। শিউলি ফুলের বৈজ্ঞানিক নাম নিকটেন্থিস অর্বোর ট্রিসটিস (Nyctanthes arbor-tristis)।
রাতে শিউলি ফুল ফোটার কারণে এর রং সাদা হয়। সকাল হতেই ফুল ঝড়ে যায়। শরৎ কালে সবথেকে বেশি শিউলি ফুল ফোটে। তাছাড়া সারাবছর কম বেশি শিউলি ফুল ফোটে। শিইলি ফুল ও পাতার নানা ঔষধী গুন রয়েছে।
রাতে শিউলি ফুল ফোটার কারণে এর রং সাদা হয়। সকাল হতেই ফুল ঝড়ে যায়। শরৎ কালে সবথেকে বেশি শিউলি ফুল ফোটে। তাছাড়া সারাবছর কম বেশি শিউলি ফুল ফোটে। শিইলি ফুল ও পাতার নানা ঔষধী গুন রয়েছে।
ম্যালেরিয়া, ঠান্ডা লাগা, কাশি, হাল্কা জ্বর, আর্থারাইটিস, কৃমির সমস্যায় শিউলি পাতার রস খুবই উপকারি। শিউলি ফুলের বীজ মাথার খুশকি নিরাময়ে খুবই উপযোগী। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বাংলাদেশ, নেপাল, ভূটান, পাকিস্তানে শিউলি ফুল দেখা যায়।
ম্যালেরিয়া, ঠান্ডা লাগা, কাশি, হাল্কা জ্বর, আর্থারাইটিস, কৃমির সমস্যায় শিউলি পাতার রস খুবই উপকারি। শিউলি ফুলের বীজ মাথার খুশকি নিরাময়ে খুবই উপযোগী। পশ্চিমবঙ্গের পাশাপাশি বাংলাদেশ, নেপাল, ভূটান, পাকিস্তানে শিউলি ফুল দেখা যায়।

Akand Flower Farming: আকন্দ ফুলের চাষ! তাতেই ট্যাঁক ভরছে কৃষকদের

উত্তর ২৪ পরগনা: এমনিতে বছরের অন্য সময় অবহেলায় পরে থাকলেও চৈত্র-বৈশাখ মাসে চাহিদা বাড়ে আকন্দ ফুলের। এখন এই ফুল চাষ করেই লাভের মুখ দেখছেন চাষিরা। আকন্দ ফুল ফুটিয়ে অর্থের মুখ দেখা যেতে পারে তা কিছু বছর আগেও গ্রাম বাংলার ভাবনার অতীত ছিল। কিন্তু সেটাই সত্যি করে তুলেছেন পাঁচপোতা গ্রামের কুমার সরকার।

হিন্দু ধর্মাবলম্বীরা মনে করেন, দেবাদিদেব মহাদেব আকন্দ ফুলে তুষ্ট হন। এই বিশ্বাস থেকে শিব ভক্তরাও পুজোর প্রধান উপকরণ হিসাবে রাখেন এই আকন্দ ফুলকে৷ পথে-ঘাটে, বাগানে কিংবা রাস্তার দু’ধারে অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠতে দেখা যায় এই ফুলের গাছ৷ এই গাছ হেলায়-ফেলায় থাকলেও শিবের পুজোর জন্য কিংবা নীল পুজো ও চড়ক পুজোর সময় এই ফুলের চাহিদা বাড়ে। দিনদিন এই আকন্দ ফুলের চাহিদা বাড়তে থাকায় বর্তমানে তা বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে।

আর‌ও পড়ুন: বেপরোয়া গতির শিকার স্কুটি চালক, ইকোপার্কের সামনে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা

পরিসংখ্যানে দেখা গিয়েছে, অনেক কৃষক ব্যবসায়িকভাবে আকন্দ ফুলের চাষ করে ভাল টাকা রোজগার করছেন। উত্তর ২৪ পরগনা জেলার পাঁচপোতা গ্রামে আজ থেকে ২৫ বছর আগে কুমার সরকার নামে এক কৃষক প্রথম আকন্দ ফুলের চাষ শুরু করেন। চাষের পরিধি বাড়তে বাড়তে বর্তমানে পাঁচপোতা এলাকায় প্রায় ৫০০ বিঘা জমিতে আকন্দ ফুলের চাষ হচ্ছে। ফুল তোলা থেকে শুরু করে মালা গাঁথা সহ একাধিক কাজে কৃষকের পাশাপাশি বহু শ্রমিকের কর্মসংস্থান হচ্ছে। শিবরাত্রি ও চড়কের সময় সর্বত্র চড়া দামে বিক্রি হয় আকন্দ ফুল।

আর‌ও পড়ুন: রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত নয়, তবু ভোট এলেই ওঁদের গুরুত্ব বেড়ে যায়

পাঁচপোতা গ্রামের আরেক কৃষক মনোতোষ সরদার জানান, আকন্দ ফুল চাষে খরচ খুব একটা বেশি নেই। কিন্তু ভালো বাজারদর পাওয়া গেলে লক্ষাধিক টাকা লাভ হতে পারে। এই সময় চারিদিকে চলছে শিবের মাথায় জল ঢালা। ফলে ফুলের চাহিদাও বেড়েছে অনেকটাই। এক কুড়ি ফুল দুশো টাকার উপরেও বিক্রি হচ্ছে বলে জানান এক ফুল ব্যবসায়ী।

রুদ্রনারায়ণ রায়

Gardening Tips: এই ভাবে গাছে দিচ্ছেন চা পাতা? কোনও কাজ হবে না, গ্যারান্টি! জানুন ‘সঠিক’ নিয়ম

উত্তর দিনাজপুর: গাছ ভর্তি ফল ফুল কে না চায়! তবে অনেকেই জানেন না গাছকে কী খাবার দেওয়া প্রয়োজন। টবের গাছে নিয়মিত খাবার না দিলে গাছ রুগ্ন হয়ে পড়ে। পোকামাকড় আক্রমণ বেড়ে যায় এবং গাছে ফল ফুল আসতে চায় না।

ফল ফুল আনতে গাছে কী খাবার দেবেন সেটা নিয়ে চিন্তিত? পরামর্শ দিলেন গাছ বিশেষজ্ঞ তপনেন্দু চক্রবর্তী। তাঁর কথায়, “মানুষের মতো গাছেদেরও কিন্তু খাবার প্রয়োজন। গাছে সঠিক খাবার না দিলে গাছ কিন্তু মরে যায়। তাই গাছের খাবার নিয়ে যদি চিন্তিত থাকেন তাহলে গাছের গোড়ায় দিন চা পাতা। এক্ষেত্রে আপনারা গাছের গোড়ায় সরাসরি চা পাতা দিতে পারেন। অথবা চা বানানোর পরে যে অবশিষ্ট চা পাতা বেঁচে যায় সেটিও ভাল ভাবে ধুয়ে তারপর গাছে দিতে পারেন।

তবে বাজার থেকে সস্তা খোলা চা পাতা এনে সরাসরি গাছে দিলে সব থেকে উপকার। খোলা চা পাতায় নাইট্রোজেনের পরিমাণ থাকবে, ১.৫%। আর চা বানানোর পরে উচ্ছিষ্ট চা পাতায় নাইট্রোজেনের পরিমাণ থাকে .০১%। যদিও সেদ্ধ করার পরে চা পাতাটি গাছের গোড়ায় দিলে তেমন একটা উপকারে লাগে না।

তবে এক্ষেত্রে মনে রাখবেন গাছে যে চা পাতা দিচ্ছেন সেই চা পাতায় যেন মিষ্টি বা চিনি না থাকে। এবার এই চা পাতা এক টেবিল চামচ মত গাছের টবে দিয়ে দিন। হালকা হাতে মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেবেন।

নাইট্রোজেনের অভাব হলে গাছের পাতায় ক্লোরোফিল সৃষ্টিতে বিঘ্ন ঘটে ফলে পাতা হলুদ হয়ে যায় । এবং গাছ খাবারও তৈরি করতে পারেনা। এক্ষেত্রে চা পাতা জলে দুই তিন দিন ভিজিয়ে রাখুন। তারপর ছেঁকে নিয়ে সেই জল গাছের গায়ে স্প্রে করতে পারেন। গাছে নাইট্রোজেনের অভাব পূরণ করবে এই চা পাতা।

তবে সরাসরি টি ব্যাগ দেবেন না গাছের টবে। টি ব্যাগে ব্যবহৃত উপাদান মাটির সঙ্গে মিশতে অনেক সময় নেয়। এছাড়াও গরম চা ভুলেও দেবেন না গাছের শিকড়ে। ঠান্ডা হলে তবেই গাছের শিকড়ে চা পাতা ব্যবহার করবেন। এই কিছু নিয়ম মেনে আপনার ছাদ বাগানের বিভিন্ন গাছে ব্যবহার করুন চা পাতা। আর অল্প কিছুদিন পরেই গাছে দেখবেন ফুল ফল।

পিয়া গুপ্তা

Gandharaj Flower Gardening Tips: রান্নাঘরের এই দুই উপকরণেই অজস্র সাদা ফুলে ঢেকে যাবে গন্ধরাজগাছ

গ্রীষ্মের সন্ধ্যার কষ্ট কমিয়ে দেয় গন্ধরাজফুলের সুবাস। নামের সঙ্গে কাজের দুর্দান্ত মিল এই ফুলের। বাগানে হোক বা ছাদের টবে, ঠিক ভাবে যত্ন নিলে ফুলে ছেয়ে যাবে গন্ধরাজ।
গ্রীষ্মের সন্ধ্যার কষ্ট কমিয়ে দেয় গন্ধরাজফুলের সুবাস। নামের সঙ্গে কাজের দুর্দান্ত মিল এই ফুলের। বাগানে হোক বা ছাদের টবে, ঠিক ভাবে যত্ন নিলে ফুলে ছেয়ে যাবে গন্ধরাজ।

 

সাধারণত মার্চ মাস থেকে ফুল আসতে শুরু করে গন্ধরাজ গাছে। তার পর সারা গরমকাল ফুল ফোটে। শীতকালে এই গাছ একদম স্তিমিত হয়ে যায়। ফুল ফোটে না। পাতাও হলুদ হয়ে আসে।
সাধারণত মার্চ মাস থেকে ফুল আসতে শুরু করে গন্ধরাজ গাছে। তার পর সারা গরমকাল ফুল ফোটে। শীতকালে এই গাছ একদম স্তিমিত হয়ে যায়। ফুল ফোটে না। পাতাও হলুদ হয়ে আসে।

 

শীতের শেষে বসন্তেই বসাতে পারেন নার্সারি থেকে কিনে আনা চারাগাছ অথবা ডাল। এই গাছের গোড়ায় জল জমলে পচে যাবে। তাই এঁটেল মাটি হলে তাতে বালি মিশিয়ে নিন।
শীতের শেষে বসন্তেই বসাতে পারেন নার্সারি থেকে কিনে আনা চারাগাছ অথবা ডাল। এই গাছের গোড়ায় জল জমলে পচে যাবে। তাই এঁটেল মাটি হলে তাতে বালি মিশিয়ে নিন।

 

আবার গ্রীষ্মকালীন গাছ বলে জলের দরকার বেশি হয়। তাই মাটিতে কোকোপিট মিশিয়ে নিন যাতে জল ধরে রাখতে পারে। এছাড়া গোবরসার, ভার্মিকম্পোস্ট মিশিয়ে তৈরি করুন মাটি।
আবার গ্রীষ্মকালীন গাছ বলে জলের দরকার বেশি হয়। তাই মাটিতে কোকোপিট মিশিয়ে নিন যাতে জল ধরে রাখতে পারে। এছাড়া গোবরসার, ভার্মিকম্পোস্ট মিশিয়ে তৈরি করুন মাটি।

 

এমন জায়গায় গাছটিকে রাখুন যাতে সকালে ২-৩ ঘণ্টা নরম রোদ পায়। সারা দিন রোদ পড়লে গাছের ক্ষতি হবে। বৃদ্ধি আটকে যাবে, ফুল আসবে না।
এমন জায়গায় গাছটিকে রাখুন যাতে সকালে ২-৩ ঘণ্টা নরম রোদ পায়। সারা দিন রোদ পড়লে গাছের ক্ষতি হবে। বৃদ্ধি আটকে যাবে, ফুল আসবে না।

 

গন্ধরাজ খুব সংবেদনশীল ও স্পর্শকাতর গাছ। তাই বেশি হাত দেবেন না। অতি যত্নে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এটি। সকালে এই গাছে জল দিন। বিকেলে জল স্প্রে করুন। গাছে নিয়মিত জল দিন। কিন্তু বেশি জল দেবেন না।
গন্ধরাজ খুব সংবেদনশীল ও স্পর্শকাতর গাছ। তাই বেশি হাত দেবেন না। অতি যত্নে নষ্ট হয়ে যেতে পারে এটি। সকালে এই গাছে জল দিন। বিকেলে জল স্প্রে করুন। গাছে নিয়মিত জল দিন। কিন্তু বেশি জল দেবেন না।

 

এই গাছে সার দেওয়া খুবই জরুরি। নিমখোল, হাড়গুঁড়ো, গোবরসার, ভার্মিকম্পোস্ট অবশ্যই দেবেন। বিশেষ করে কুঁড়ি আসার সময় দিতে হবে। না হলে কুঁড়ি আসবে না।
এই গাছে সার দেওয়া খুবই জরুরি। নিমখোল, হাড়গুঁড়ো, গোবরসার, ভার্মিকম্পোস্ট অবশ্যই দেবেন। বিশেষ করে কুঁড়ি আসার সময় দিতে হবে। না হলে কুঁড়ি আসবে না।

 

ব্যবহৃত চায়ের পাতা শুকিয়ে নিয়ে গাছের গোড়ায় দিন। যদি চায়ে চিনি খান তাহলে ব্যবহৃত চায়ের পাতা ধুয়ে নিন ভাল করে। কফির স্যাশে গুলে নিন ঈষদুষ্ণ জলে। তার পর ঠান্ডা করে দিন গাছের গোড়ায়। এতে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে আপনার গন্ধরাজ গাছ।
ব্যবহৃত চায়ের পাতা শুকিয়ে নিয়ে গাছের গোড়ায় দিন। যদি চায়ে চিনি খান তাহলে ব্যবহৃত চায়ের পাতা ধুয়ে নিন ভাল করে। কফির স্যাশে গুলে নিন ঈষদুষ্ণ জলে। তার পর ঠান্ডা করে দিন গাছের গোড়ায়। এতে স্বাস্থ্যোজ্জ্বল হবে আপনার গন্ধরাজ গাছ।

 

ভিজিয়ে রাখা সরষের খোল গাছের গোড়ায় দিলেও ভাল ফুল হবে। শুকিয়ে যাওয়া ফুল ও পাতা গাছ থেকে ফেলে দিন। তাহলে নতুন ডাল বার হবে। নতুন কুঁড়ি আসবে।
ভিজিয়ে রাখা সরষের খোল গাছের গোড়ায় দিলেও ভাল ফুল হবে। শুকিয়ে যাওয়া ফুল ও পাতা গাছ থেকে ফেলে দিন। তাহলে নতুন ডাল বার হবে। নতুন কুঁড়ি আসবে।

 

মাঝে মাঝেই নিমতেল ও সাদা জল স্প্রে করুন গন্ধরাজ গাছে। এতে পোকার আক্রমণ থেকে রেহাই পাবে গাছটি।
মাঝে মাঝেই নিমতেল ও সাদা জল স্প্রে করুন গন্ধরাজ গাছে। এতে পোকার আক্রমণ থেকে রেহাই পাবে গাছটি।

Gardening Tips for Jasmine & Mogra Flower Plant: ম্যাজিক তরলেই কেল্লা ফতে! সবুজ পাতা, সাদা ফুলে ছেয়ে যাবে জুঁই, বেলের গাছ! সুগন্ধে মাতোয়ারা হওয়ার শর্টকাট টিপস জানুন

গরমকালের সন্ধ্যা মানেই বেলী আর জুঁইফুলের মিষ্টি গন্ধ। গ্রীষ্মের দাবদাহ কমিয়ে দেয় এই সুবাস। গরমের বিকেল থেকে ফুটতে শুরু করে এই দুই সাদা ফুল। সন্ধ্যায় তীব্র হয় গন্ধ।
গরমকালের সন্ধ্যা মানেই বেলী আর জুঁইফুলের মিষ্টি গন্ধ। গ্রীষ্মের দাবদাহ কমিয়ে দেয় এই সুবাস। গরমের বিকেল থেকে ফুটতে শুরু করে এই দুই সাদা ফুল। সন্ধ্যায় তীব্র হয় গন্ধ।

 

সূর্যের তেজে কিছুটা স্তিমিত হয়ে যায় এদের সৌন্দর্য। সন্ধ্যাবেলাই হল বেলফুল ও জুঁইয়ের সৌন্দর্য উপভোগ করার আদর্শ সময়।
সূর্যের তেজে কিছুটা স্তিমিত হয়ে যায় এদের সৌন্দর্য। সন্ধ্যাবেলাই হল বেলফুল ও জুঁইয়ের সৌন্দর্য উপভোগ করার আদর্শ সময়।

 

অনেকেরই অভিযোগ থাকে, যত্ন করা সত্ত্বেও বেলফুল ও জুঁইগাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে। কুঁড়িও আসছে না।
অনেকেরই অভিযোগ থাকে, যত্ন করা সত্ত্বেও বেলফুল ও জুঁইগাছের পাতা হলুদ হয়ে যাচ্ছে। কুঁড়িও আসছে না।

 

এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আছে কিছু শর্টকাট টিপস। যাতে সময় বিশেষ লাগবে না। গাছের পরিচর্যাও হবে।
এই সমস্যা থেকে রেহাই পেতে আছে কিছু শর্টকাট টিপস। যাতে সময় বিশেষ লাগবে না। গাছের পরিচর্যাও হবে।

 

বেল ও জুঁই এই দুই গাছে শুকনো ফুল ঝরে পড়ে গেলে শূন্য বৃন্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিন। তাহলে সেখানে এবং তার পত্রমুকুলের পাশ দিয়ে নতুন কুঁড়ি প্রস্ফুটিত হবে।
বেল ও জুঁই এই দুই গাছে শুকনো ফুল ঝরে পড়ে গেলে শূন্য বৃন্ত কাঁচি দিয়ে কেটে দিন। তাহলে সেখানে এবং তার পত্রমুকুলের পাশ দিয়ে নতুন কুঁড়ি প্রস্ফুটিত হবে।

 

শুকিয়ে আসা রোগগ্রস্ত ডাল ছেঁটে দিন। শুকনো ফুল ফেলে দিন। গাছের গোড়ার মাটি মাঝে মাঝে আলতো হাতে খুঁচিয়ে দিন।
শুকিয়ে আসা রোগগ্রস্ত ডাল ছেঁটে দিন। শুকনো ফুল ফেলে দিন। গাছের গোড়ার মাটি মাঝে মাঝে আলতো হাতে খুঁচিয়ে দিন।

 

এর পর ঝুরো মাটিতে ভার্মিকম্পোস্ট সার দিয়ে দিন গাছের গোড়ায়। এতে প্রচণ্ড গরমে গাছ ভাল থাকবে।
এর পর ঝুরো মাটিতে ভার্মিকম্পোস্ট সার দিয়ে দিন গাছের গোড়ায়। এতে প্রচণ্ড গরমে গাছ ভাল থাকবে।

 

 এক মগ জলে নিন এক চামচ সরষে খোল, শুকনো করে রাখা কলার খোসা এক মুঠো, এক চামচ হাড়ের গুঁড়ো দিয়ে ওই মিশ্রণ রেখে দিন ৪ থেকে ৫ দিন।
এক মগ জলে নিন এক চামচ সরষে খোল, শুকনো করে রাখা কলার খোসা এক মুঠো, এক চামচ হাড়ের গুঁড়ো দিয়ে ওই মিশ্রণ রেখে দিন ৪ থেকে ৫ দিন।

 

মজিয়ে নেওয়া এই মিশ্রণে মেশান এক চামচ ‘সাফ’ পাউডার। তার পর আরও কিছুটা জল মিশিয়ে পাতলা করে দিন গাছের গোড়ায়।
মজিয়ে নেওয়া এই মিশ্রণে মেশান এক চামচ ‘সাফ’ পাউডার। তার পর আরও কিছুটা জল মিশিয়ে পাতলা করে দিন গাছের গোড়ায়।

 

এই তরল সার অব্যর্থ বেল ও জুঁইগাছের পরিচর্যায়। প্রতি ১০ দিনে ১ বার এটা ব্যবহার করলে গাছ ছেয়ে যাবে সবুজ পাতায়। ঝাঁকড়া গাছে আসবে অজস্র কুঁড়ি।
এই তরল সার অব্যর্থ বেল ও জুঁইগাছের পরিচর্যায়। প্রতি ১০ দিনে ১ বার এটা ব্যবহার করলে গাছ ছেয়ে যাবে সবুজ পাতায়। ঝাঁকড়া গাছে আসবে অজস্র কুঁড়ি।

Baby Doll: যেটা ভাবছেন সেটা নয়, এই গাছ রাখুন বাড়িতে, বেবিডলে ছুমন্তর সাপ, পোকমাকড়ের কামড়েও মহৌষধ

উত্তর দিনাজপুর: চকচকে সবুজ পাতা আছে এবং দ্রুত বৃদ্ধি পায় এমন একটা গাছ অনেকেরই  খুব পছন্দ করে। যারা সবুজ গাছপালা বাড়িতে রাখতে  পছন্দ করেন তাদের জন্য একটি আদর্শ গাছ হল চায়না ডল প্লান্ট বা বেবিডল গাছ!  এটি রাডারমাচেরা সিনিকা প্রজাতির একটি গাছ।

এই গাছ সাধারণত দক্ষিণ চিন বা তাইওয়ানের উপ-ক্রান্তীয় পাহাড়ি এলাকায় বিশেষ করে পাওয়া যায়। চিনে এই গাছ বেশি পরিমাণে পাওয়া যাওয়ায় এই গাছ চায়না বেবি প্ল্যান্ট নামে পরিচিত।

এই গাছের ফুলগুলি মূলত সাদা রঙয়ের হয়।এই গাছগুলি একটি দুর্দান্ত ইনডোর এবং আউটডোর প্লান্ট। চায়না ডল প্লান্ট একটি দ্রুত বর্ধনশীল চিরহরিৎ উদ্ভিদ। এই গাছে সরাসরি সূর্যালোকের প্রয়োজন হয় না ফলে বাড়ির যে কোন প্রান্তে এই গাছ আপনি লাগাতে পারেন। এই চায়না ডল গাছের কি কি বিশেষত্ব রয়েছে কেন এই গাছ বাড়িতে রাখবেন জানেন কি? এই গাছের ব্যাপারে গাছ বিশেষজ্ঞ তারা প্রসাদ বাবু জানিয়েছেন বিস্তৃত৷

আরও পড়ুন – Shani Mangal Sanjog: মহা ক্ষতির সুনামি যেন সাক্ষাৎ দাঁড়িয়ে দরজায়, শনি-মঙ্গল সংযোগে তোলপাড়

ক্ষতিকারক নয়: এই গাছ মানুষ বা পোষ্য জীব জন্তুদের জন্য একেবারেই বিপদজনক নয়। বরং এটি পশু পাখি ও পরিবেশের জন্যও উপকারী একটি গাছ।

পরিশোধনের কাজ করে: আপনার বাড়িতে বিষাক্ত পদার্থের গ্যাস বা বাতাসকে পরিশুদ্ধ করে এই চায়না ডল গুলি।

কম রক্ষণাবেক্ষণ যুক্ত গাছ: যারা গাছপালার প্রতি খুব বেশি সময় দিতে পারেন না। তারা এই কম রক্ষণাবেক্ষণ যুক্ত গাছ নিজের বাড়িতে রাখতে পারেন।

স্ট্রেস কমানো: চায়না ডল প্ল্যান্ট মানসিক চাপ কমাতেও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। স্ট্রেস মুক্ত হতে আপনি এই গাছের সান্নিধ্যে আসতে পারেন।

সাপের বিষের প্রতিকারক: এ বেবি ডল এই গাছ থেকেও উৎপাদিত তেল সাপের বিষ প্রতিরোধে ও ভীষণ কার্যকরী।

বিষাক্ত পোকামাকড়ের বিষ থেকে রক্ষা : বিষাক্ত যে কোন পোকামাকড়ের বিষ থেকেও রক্ষা করে এই গাছের রস। ইনডোর কিংবা আউটডোর যে কোন প্ল্যান্ট হিসেবে ব্যবহার করতে পারবেন এই গাছ। শুধু তাই নয় এই বেবি ডল গাছের ফুল দিয়ে কেক কিংবা বিভিন্ন ধরনের খাবারও ডেকোরেট করা হয়। তাই বাড়িতে আপনিও রাখতে পারেন এই ধরনের একটি সুন্দর ও উপকারি একটি বেবি ডল প্যান্ট।

Piya Gupta

Gardening Tips: সুপার ফলনে চমকে দেবে গাছ…! ফুল-ফলে বাগান ভরে যাবে! গাছে শুধু ‘এইভাবে’ দিন ‘রক্ত’! দেবে অদ্ভুত রেজাল্ট

হাওড়া: বহু মানুষের রয়েছে গাছ লাগানোর নেশা। আর এই নেশা মানুষের দিন দিন বেড়ে চলেছে। বাগান বা ছাদ বাগানে রকমারি গাছ লাগানো দেখা যায় সর্বত্র। ছোট গাছ বড় করে তুলে তাতে, ফুল বা ফল ফোটানো মোটেও কথা সহজ নয়। একটি চারা গাছ লালন পালন করে বড় করে তোলা বেশ কঠিন।

একটি গাছ একজন শিশুর থেকেও কম নয় বলেই মনে করেন অনেকে। সদ্য ফোটা একটি গাছে ফুল দেখার যে আনন্দ, সেই আনন্দ সর্বক্ষণ ধরে রাখতে চায় মালি। কিন্তু স্বাদ পূরণ করা অসম্ভব। তবে সামান্য কিছু নিয়ম জানা থাকলে, মেয়াদ শেষ হবার পরেও গাছে ফুল থাকবে তরতাজা সুদর্শন।

আরও পড়ুন: Confused…! সুগারে কোন কোন ফল খাবেন জানেন? ‘লো সুগার’ এই ৫ ফল জাদুকরী…! ভর্তি ভর্তি ভিটামিন! দেখে নিন তালিকা

ব্লাড মিল্ক পাউডার বা সরাসরি নিয়ম মেনে গাছে রক্ত ব্যবহার করতে পারলে গাছের নিউট্রিশনের চাহিদা পূরণ হয়। গাছ সতেজ এবং ফুল থাকে সুন্দর। তবে এর জন্য নিয়ম মানতে হবে। সাধারণত ফুল ভাল রাখার জন্য, ব্লাড মিল্ক পাউডার পরিমাণ মত ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যেতে পারে।

আরও পড়ুন: কপর্দকশূন্য করে ছাড়বে…! টাকা-পয়সা-মান-সম্মান সব ধুয়ে মুছে সাফ করে দেবে! ‘এই’ গাছটি নেই তো বাড়িতে? জানুন বাস্তু

তাছাড়াও বাজার থেকে মুরগি বা খাসির মাংসের দোকান থেকে রক্ত সংগ্রহ করে জলের সঙ্গে মিশিয়ে গাছে নিউট্রিশন যোগানে ব্যবহার করা যেতে পারে। এ প্রসঙ্গে বাগান মালিক উমা প্রসাদ বোস জানান, ১ লিটার জলে দু-এক চামচ কাঁচা রক্ত মিশিয়ে গাছে ব্যবহার করতে পারলে দারুন লাভ পাওয়া যায়। বিশেষ করে সিজন ফুল গাছের ক্ষেত্রে। যে গাছে ফুল ৫ দিন টেকসই হয়। সেই গাছে ৭-৮ দিন থাকতে পারে ফুল। এ প্রসঙ্গে বিজ্ঞানী দেবাশীষ গলুই জানান, শুধু ফুল গাছে নয়, যেকোনও গাছের প্রোটিন যোগাতে ব্লাড পাউডার বা কাঁচা রক্ত সঠিক নিয়মে ব্যবহার করে উপকার পাওয়া যেতে পারে।

রাকেশ মাইতি

Home Gardening: পাঁকের বদলে এভাবেও ফোটে পদ্ম! গৃহবধূর কাণ্ড দেখুন

পশ্চিম মেদিনীপুর: পাঁকে পদ্মফুল ফোটে তা সকলেই জানেন। কিন্তু সেই প্রচলিত ধারণাকে পেছনে ফেলে বর্তমানে বাড়ির গামলাতেও পদ্মফুল ফোটান অনেকে। তবে এবার খড়গপুরের গৃহবধূ সুপর্ণা মল্লিক যেভাবে পদ্ম ফুল ফোটাচ্ছেন তা দেখলে বিস্মিত হবেন। বাড়িতে ব্যবহার করা চায়ের কাপে পদ্মফুল ফুটিয়ে সাড়া ফেলে দিয়েছেন এই গৃহবধূ।

আরও পড়ুন: মাছের ভেড়ি করতে ম্যানগ্রোভ কেটে সাফ, সুন্দরবনকেও শেষ করবে ওরা!

নদিয়ার বাসিন্দা হলেও স্বামীর কর্মসূত্রে খড়গপুরে থাকেন এই বধূ। প্রতিদিনই গাছ নিয়ে তাঁর নতুন চিন্তাভাবনার প্রয়োগ চালিয়ে যাচ্ছেন। সেখানে বাড়ির ছাদে শখ করে গাছ লাগিয়েছেন। পাশাপাশি তিনি চায়ের কাপে বিভিন্ন মাইক্রো ভ্যারাইটির পদ্মফুল ফুটিয়ে সফল হয়েছেন। এই পদ্মফুল আপনার কম্পিউটার টেবিল কিংবা ডাইনিং টেবিলে দিব্যি রাখতে পারবেন।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

সম্পূর্ণ শখের বশেই সুপর্ণার গাছ লাগানো শুরু। বাড়ির কাজ সামলে তিনি বাগানের পরিচর্যা শুরু করেন। মাইক্রো ভ্যারাইটির পদ্মের পাশাপাশি জবা ফুলের বীজ থেকে একাধিক প্রজাতির জবা গাছ তৈরি করেছেন। প্রায় ১৯ টি প্রজাতির ১৯ টি রঙের জবা ফুল পেয়েছেন তা থেকে। এই গৃহবধূর এমন কৃতিত্ব ইতিমধ্যেই সাড়া ফেলে দিয়েছে সর্বত্র। তিনি এই বিশেষ ধরনের পদ্মফুল বিক্রি করেন না, তবে পরিচিত কেউ চাইলে অনেক সময় তাঁদের উপহার হিসেবে দিয়ে থাকেন।

রঞ্জন চন্দ

Summer Flower: গরমেও শীতের মত বাগান ভর্তি রঙিন ফুল পেতে এই কাজটা করুন

উত্তর ২৪ পরগনা: শীত শেষে পিটুনিয়ার অভাব মেটাবে প্যানজি ফুল। ফুল কে না ভালবাসে। রঙিন ফুলের আলোয় মেতে উঠতে চায় সবাই। আর সেজন্যই শীতকাল এলেই ফুলের গাছ তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে ওঠেন গাছপ্রেমীরা।

আরও পড়ুন: স্ট্রেচার‌ অকেজো! গাড়ির বেহাল দশায় কর্ম বিরতিতে ১০২ অ্যাম্বুলেন্সের চালকরা, বিপাকে রোগীরা

ঠিক তেমনই শীত শেষ হতেই অনেক রংবাহারী ফুলে ভরে ওঠে চারিপাশ। তবে শীতের ফুল গাছ বলতে আমাদের বাগান আলো করে থাকে চন্দ্রমল্লিকা, পিটুনিয়া’রা। তবে শীতের মরশুম শেষে অনেক সময় ভাল ফুল পাওয়া যায় না। সেক্ষেত্রে পিটুনিয়ার অনেকটাই অভাব মেটাতে পারবে প্যানজি।

আরও খবর পড়তে ফলো করুন
https://whatsapp.com/channel/0029VaA776LIN9is56YiLj3F

তবে প্যানজি শীতকালীন ফুল হলেও মার্চ-এপ্রিল পযর্ন্ত এই ফুল ফুটে থাকে। মনমুগ্ধকর বহুবর্ষজীবী প্যানজি ফুল দেখতে অনেকটা প্রজাপতির মত। বাহারি রঙের হয়ে থাকে এই ফুলগুলো। সাধারণত বেগুনি, লাল, নীল, হলুদ, সাদা রঙের ছোঁয়ায় এদের পাপড়ি প্রজাপতির ন্যায় বিন্যস্ত থাকে। যা পিটুনিয়ার সৌন্দর্যের থেকে কোন‌ও অংশেই কম নয়। চাইলে এটি ছাদ বাগানের টবে কিংবা বাড়ির সামনের বাগানেও রোপন করতে পারেন। কিন্তু ফুলের শখ থাকলেই তো আর হল না, গাছের যত্নও নেওয়া চাই। তবে এই গাছের সঠিক পরিচর্যা না হলে সহজেই নষ্ট হয়ে যেতে পারে ও ফুলের পরিমাণ কম হতে পারে। প্যানজির জন্য একটু প্রশস্ত জায়গা দরকার। ছাদে গাছ তৈরির আগে মাটি তৈরির সময় মাটি শুকিয়ে নিন। তার পর মাটির সঙ্গে গোবর সার কিংবা নিমখোল মিশিয়ে নিন। ঝুরঝুরে মাটি টবে দিয়ে তাতে চারা পুঁততে হবে।

জুলফিকার মোল্লা